নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবিষ্কারের নেশায়

রাকিব হোসেন ফুহাদ

এ ধরা ক্ষনিকের জন্য যেতে হবে চলে ক্ষনিকের মাঝে অসীম রহস্য উন্মোচন করে যাব বলে, যাহা আমি শিখিয়াছি এ ধরায় এসে তার চেয়ে ভাল কিছু করে যাব সাবইকে ভালবেসে। তোমরা যেখানে দেখাবে আমায় এক মুঠো মাটি আমি সেখানে খুজে বেড়াব যা সোনার চেয়েও খাটি। তোমরা যেখানে উড়াইয়া দিবে এক মুঠো ছাই আমি তাহাতে খুজে বেড়াব অসীম রহস্যের পাই।

রাকিব হোসেন ফুহাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবী শ্রেষ্ঠ ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪





পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে লেখাপড়া করার স্বপ্ন বুকে লালন করেন শত শত মেধাবী তরুণ। অনেকে হয়তো তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারেন, অনেকে আবার পারেন না। তবে প্রত্যেকের মধ্যেই পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সম্পর্কে জানার আকাংক্ষা তৈরি হয়। কৌতুহলী সব মানুষের জন্য দেওয়া হলো ২০১৪ সালে পৃথিবীর সেরা দশ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা।

১। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়

আমেরিকার বিখ্যাত হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এ বছরও পৃথিবীর সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পেয়েছে। ঐতিহাসিকভাবে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৬৩৬ সালে। পৃথিবীর অনেক জ্ঞানীগুনী মানুষের জন্ম হয়েছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। নোবেল বিজয়ী থেকে আরম্ভ করে পৃথিবীর বড় বড় সব পুরষ্কার বিজয়ীদের অনেকেই লেখাপড়া করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে প্রাচীন প্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। মেধাবী শিক্ষার্থীদের অনেকরই জীবনের লক্ষ্য থাকে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করা।



২। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)

আমেরিকার আরেকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)। ক্যামব্রিজে অবস্থিত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি মূলত শরীরবিদ্যা ও ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য বিখ্যাত। তবে বর্তমানে জীববিজ্ঞান, অর্থনীতি, ভাষাবিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনাও এখানে পড়ানো হয়। ১৮৬১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শিল্পায়ন বৃদ্ধির সময় প্রতিষ্ঠিত হয় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। বাংলাদেশের কিছু মেধাবী শিক্ষার্থীও বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষালাভ করছেন। তরুন মেধাবীদের কাছে এমআইটি এক বিশাল স্বপ্নের অপর নাম।



৩। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাষ্ট্রে ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত আরেকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। এটি মূলত গবেষণার জন্য বিখ্যাত। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৮৫ সালে। ১৮৯১ সালের ১ অক্টোবর ৫৫৫ জন ছাত্র নিয়ে এ প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করে। ১৯০৫ সালে এক ঘূর্নিঝড়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পরবর্তীতে ১৯০৬ সালে তা পূনরায় প্রতিষ্ঠা করা হয়। পৃথিবীর বিখ্যাত লোকদের অনেকেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করেছেন। তরুনদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টিও একটি স্বপ্নের নাম।



৪। ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ

ইংরেজী ভাষাভাষী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি পৃথিবীর দ্বিতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। পৃথিবীর সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এটি তৃতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। ইউনিভার্সিটি অব ক্যামব্রিজ প্রতিষ্ঠিত হয় মূলত ১২০৯ সালে। বর্তমানে ৩১ টি কলেজ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হচ্ছে। ৯০ জন নোবেল বিজয়ী এ প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত ছিলেন। যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে প্রাচীন ও বিখ্যাত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেক তরুনেরই স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়।



৫। ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড

যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে অবস্থিত ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড পৃথিবীর আরেকটি প্রাচীন ও বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়। যদিও এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার সঠিক তারিখ সম্পর্কে জানা যায় না, তবে ধারণা করা হয় ১০৯৬ সালে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ইংরেজী ভাষাভাষী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। পৃথিবীর সব বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। ৩১টি কলেজ নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হয়ে থাকে। উচ্চাকাংক্ষী মানুষদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টিও এক স্বপ্নের নাম।



৬। ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলি

যুক্তরাষ্ট্রের আরেকটি বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৮ সালে। ১০ টি ক্যাম্পাস নিয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হচ্ছে। এর মধ্যে ৯টি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও গ্র্যাজুয়েট ক্যাম্পাস, আর একটি প্রফেশনাল। যুক্তরাষ্টের ক্যালিফোর্নিয়ায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মেধাবী তরুনদের কাছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টিও একটি স্বপ্নের নাম।



৭। প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়

যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সির প্রিন্সটনে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। এ বিশ্ববিদ্যালয়টি ১৭৪৬ সালে কলেজ অব নিউ জার্সি নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। আমেরিকান বিপ্লবের আগে প্রতিষ্ঠিত কলোনিয়াল ৯টি কলেজের মধ্যে প্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয় একটি। বর্তমানে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি পৃথিবীর ষষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হিউম্যানিটিজ, সোশ্যাল সায়েন্স, ন্যাচারাল সায়েন্স ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ানো হয়। তরুণ মেধাবীদের কাছে এটিও একটি প্রত্যাশিত বিশ্ববিদ্যালয়।



৮। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়

১৭০১ সালে কানেকটিকাট উপনিবেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়। উচ্চশিক্ষার জন্য এই বিশ্ববিদ্যালয়টি আমেরিকার তৃতীয় প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাটের নিউ হ্যাভেনে অবস্থিত। এটি পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম একাডেমিক ইনস্টিটিউশন। পৃথিবীর ৫১ জন নোবেল বিজয়ী এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সংযুক্ত ছিলেন। মেধাবী তরুণদের কাছে এই বিশ্ববিদ্যালয়টিও একটি স্বপ্নের নাম।



৯। ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিউট অব টেকনোলজি

ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিউট অব টেকনোলজি সাধারণত ক্যালটেক(Caltech) নামে পরিচিত। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার প্যাসেনাডোতে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি অবস্থিত। ১৮৯১ সালে প্রিপারেটরি এন্ড ভোকেশনাল স্কুল হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ১৯১০ সালে প্রিপারেটরি ও ভোকেশনাল স্কুল দুটিকে আলাদা করা হয়। ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠানটি ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিউট অব টেকনোলজি নাম ধারণ করে। পৃথিবীর বিখ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি অনেক মেধাবী তরুণের আকাংক্ষার বিশ্ববিদ্যালয়।



১০। ইউনির্ভাসিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, লস অ্যাঞ্জেলস

এই বিশ্ববিদ্যালয়টি যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসের ওয়েস্টউডে অবস্থিত। এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৯ সালে। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৬৮ সালে। এই বিশ্ববিদ্যালয়টি ৫টি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট কলেজ, সাতটি প্রফেশনাল স্কুল ও চারটি প্রফেশনাল হেলথ সায়েন্স স্কুল নিয়ে পরিচালিত হয়ে আসছে। উচ্চশিক্ষার পাদপীঠ এই বিশ্ববিদ্যালয়টিও শত শত তরুণের আকাংক্ষার বস্তু।



আমার সাথে ফেসবুকে ফ্রেন্ড হতে পারেন

Click This Link

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাই রে সামুতে এখন যে পরিমান কপিপেষ্ট পোষ্ট দেখি কি আর কমু। বিরক্ত কর ব্যাপার। X(( X(( X(( X(( যাইহোক, কপি পোষ্ট দেয়াটা খারাপ কিছু না। তবে দয়া করে কাইন্ডি মূল লেখার রেফারেন্স যোগ করেন। ( ইহা উৎসাহ মূলক কমেন্ট)

এই লন মূল লেখার লিংকঃ http://www.priyo.com/2014/03/07/57398.html (ফ্রিও ডট খম।)


২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২১

নীলতিমি বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: সবাইকে ধন্যবাদ............

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.