![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার লেখা কবিতা আপনার পছন্দ হলে হোয়াটসঅ্যাপ এই চ্যানেলটি ফলো করুন প্লিজ Follow the রফিকুল ইসলাম এর কবিতা সমগ্র। channel on WhatsApp: https://whatsapp.com/channel/0029VbBPuTzBA1epLIRBZX1x
আমার ডাক নাম অপূর্ব। আমার নানাজান রেখেছিলেন।তিনি আমায় আদর করে অপূর্ব কুমার ডাকতেন। তো কিছুদিন আগে সেই নামে আমার একটা ফেসবুক আইডি খুলতেই অনেকে আমাকে বলেছেন।
-আপনি কি হিন্দু?এরকম হিন্দুয়ানী নাম কে রেখেছে? আবার দু ‘একজন আগের আইডি থেকে নীরবে সরে গেছেন ইত্যাদি ইত্যাদি।
প্রশ্নকর্তার মধ্যে কিছু কবি সাহিত্যিক বন্ধুও আছেন। আমি খুব কষ্ট পেয়েছিলাম তাদের কথায়।আরবী হোক বা বাংলায় নামে কি আসে যায়। আর বন্ধুতের ক্ষেত্রে হিন্দু না মুসলিম আসবে কেন? ধর্ম বিশ্বাস এক জিনিস আর বন্ধুত্ব আরেক জিনিস।
সবচেয়ে বড় কথা অপূর্ব একটা বাংলা শব্দ, অপূর্ব মানে যা পূর্বে ঘটেনি।কুমার মানে বালক বা পুত্র।এখানে হিন্দু/মুসলমানের কি হলো।দুটোই তো বাংলা ভাষা। তবে কি বাংলা ভাষা শুধু মাত্র হিন্দু সম্প্রদায়ের ভাষা। এখানে উল্লেখ্য যে আমার দাদাজানে চার ভাইয়ের জমিদারীর সিল মোহরে তাদের নামের আগে শ্রী লাগানো হতো।আমার দাদা জানের নাম শ্রী সুলতান হোসেন বিশ্বাস। এখন মাঝে মাঝে ভাবি তিনি এ যুগে বেঁচে থাকলে হয়তো নামের আগে শ্রী লাগানোর জন্য তাকে বিভিন্নভাবে হেনস্থা করা হতো। স্বাভাবিকভাবে আজকাল বড় ভয় হয়,মানুষ কত নিষ্ঠুর হয়ে গেছে।মানুষের মধ্যে কত সহনশীলতার অভাব।
কখন যে কি না কি কারনে বিব্রত অবস্থার মধ্যে পড়তে হয় কে জানে। যাহোক কাউকে হেয় করার উদ্দ্যেশে আমার এই পোস্ট লেখা নয়।মনে হলো তাই লিখলাম।
বিঃদ্রঃ আমার নাম মোঃ রফিকুল ইসলাম, ডাক নাম অপূর্ব।আর ব্লগ নিক ইসিয়াক।ব্লগ নিক ইসিয়াক কেন সেটা আগে বলেছি। আর উপরে দাদাজানের সীলমোহরের ছবি দিলাম।প্রসঙ্গগত উল্লেখ্য যে এটি সম্পূর্ণ পিতলের তৈরি। এই সীলমোহরের বয়স ১২০ বছরের উপরে।
শুভকামনা
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৫৫
ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া প্রথম মন্তব্যের জন্য।
শুভবিকাল
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: এই সীল মোহর থাকার কথা যাদু ঘরে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০০
ইসিয়াক বলেছেন: দাদাজানের এরকম আরো অনেক স্মৃতি চিহ্ন বাড়িতে আছে কোন একদিন পোস্ট দেবো হয়তো।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাঙালী জাতিস্বত্তায় বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অনেক আচার-আচরণ মিশে আছে যা ইসলামিক রীতি-নীতির সাথে সরাসরি সাংঘর্ষিক যেমন পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা, বিয়েতে গায়ে হলুদ, বাংলা নববর্ষের দিনে মঙ্গল শোভাযাত্রা, কপালে লাল টিপ পড়া ইত্যাদি। নামের আগে শ্রী লাগানো কিংবা আপনার নামের পরে কুমার লাগানো কোন গুনাহের কাজ না হলেও ইসলাম বারণ করে সেইসব কাজ যা ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা অনুসরণ করেন, বা যা তাদের রীতি-নীতির অংশ কিংবা সেসব কাজ যা সুর্নিদিষ্টভাবে তাদের পরিচায়ক। যেমন একজন অমুসলিম যদি মুসলিম হওয়ার ইচ্ছে প্রকাশ করেন, তাহলে তার নাম পরিবর্তন জরুরী নয় তবে উত্তম হয় যদি যে এমন কোন নাম ব্যবহার না করেন যা ভিন্ন ধর্মাবলম্বীরা ব্যবহার করেন।
ইসলাম উপমহাদেশে আগমনের পূর্বে আমাদের পূর্ব-পুরুষরা সনাতন/বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ছিলেন, এটা নিয়ে বিতর্কের কোন অবকাশ নেই। মূলত সে কারণেই বংশ পরম্পরায়, সামাজিক এই রীতিনীতিগুলো আমাদের মাঝে হাজার বছর ধরে চলে আসছে। ইসলামিক ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে অনেক কাজের প্রতি বারণ থাকলেও তা আমাদের সামাজিকতায় এখনো আছে। তবে দিনশেষে কোনটা সঠিক বা ভুল তা আসলে ব্যক্তিবিশেষের উপরই নির্ভর করে।
আর মনে রাখা জরুরী বাংলা ভাষায় সান্সক্রিত ভাষার অনেক শব্দ ব্যবহার হয়ে থাকে, তার কারণও হাজার বছর ধরে বাঙলীর সনাতন ধর্মের অনুসারী ছিলো। ধীরে ধীরে আরবি, ফারসি শব্দগুলোর সংযু্ক্তি হয়েছে ইসলাম প্রসারের পর থেকেই। ধন্যবাদ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৩
ইসিয়াক বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার মন্তব্যটি ভাইয়া।
ভালো থাকুন।
শুভকামনা।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: এক অপূর্ব নাটক করে আপনি কবিতা লিখেন সব ঠিক আছে । ভয়ের কোন কারণ নেই নায়ক অপূর্ব এর নাম কামান আপনিও
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৫
ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ মহী ভাই। শুভকামনা।
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৪:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: আপনার বোধহয় কষ্ট-বিলাসীতা রোগ আছে। এতো ছোটখাটো বিষয়ে কষ্ট পেলে দুনিয়াতে চলা মুশকিল। ছাগলদেরকে ইগনোর করার প্র্যাকটিস করেন। আমাদের ধর্মের অনেক অবশ্য পালনীয় বিষয় আছে, সেসবের দিকে নজর না দিয়ে এসব তুচ্ছ জিনিসে যারা নজর দেয়, তারা হলো হিপোক্র্যাট।
যেমন, অনেকে ফরজ নামায-রোজা করে না, কিন্তু শবে-বরাতে সারারাত নফল নামায পড়ে....এরকম আর কি!! আরেকটা উদাহরন হতে পারে, নিজের পোষ্টে মন্তব্যের উত্তর না দিয়ে অন্যকে মন্তব্যের উত্তর না দেয়ার জন্য অভিযুক্ত করা।
মূল কথা হলো, তুচ্ছ বিষয় এড়িয়ে চলা; বড় বিষয়গুলোতে ফোকাস করা। তবে হ্যা, বড় বিষয়গুলো মেইনটেইন করাতে সফলতা আসলে ছোট বিষয়গুলোতে নজর দিতে পারেন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৩
ইসিয়াক বলেছেন: আমারে তো একটা ফটো দিলেন না। শুধু বকাই দিলেন। যাউগ্যা গরীবের আল্লাহ ছাড়া কেউ নাই্ ।
কষ্টবিলাসী রোগ না থাকলে ছ্যাকা মার্কা কবিতা কেমনে লিখুম । সেদিন ইন বক্সে কিছু মানুষের কথায় আমার খুব খারাপ লেগেছিলো তাই একটু লিখে হালকা হলাম আর কি!
আন্তরিক মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন প্রিয় ব্লগার।
অনেক অনেক দোয়া রইলো।
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:০২
রাশিয়া বলেছেন: ইসলামী পোষাক আশাক এবং নাম - যাতে দেখলে বা শুনলে মনে হয় মুসলিম - এ ধরণের প্র্যাকটিস করা ইসলামী সংস্কৃতির অংশ। রাসূল (স) দাঁড়ি লম্বা করতে নিষেধ করেছেন, কারণ ইহুদীরা তখন লম্বা দাঁড়ি রাখত। মুসলিম আইডেনটিটি ইজ ইম্পর্টেন্ট। সেই সঙ্গে অন্য ধর্মের কোন প্রতীক ব্যবহার করা যেমন ক্রুশ, পৈতা, চীবর, সিঁদুর ইত্যাদিও মুসলিমদের জন্য হারাম। কারণ নবিজী (স) এওয়ার ছিলেন যে সম্প্রীতির নামে মুসলিম জাতি এক সময় নিজেদের স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখতে দুর্বল হয়ে যাবে। এ কারণেই মুসলিমদের ধুতি পড়ার উপর হাজী শরিয়তুল্লাহ একরকম নিষেধাজ্ঞা জারী করে সফলও হয়েছিলেন। বিধবা মহিলাদের সাদা পোশাক পড়ার হিন্দুয়ানি সংস্কৃতি এখন মুসলিমদের মধ্যে একেবেরেই অনুপস্থিত।
তাই, নামের অর্থ যতই সুন্দর হোক না কেন, শুনলে মনে হয় হিন্দু - এ ধরণের নাম না রাখাই ভালো। আরবী নাম রাখতে যদি সমস্যা হয়, তবে অন্তত এমন নাম রাখুন, যাতে কোন ধর্মের তা বুঝা না যায়। আর যদি হিন্দু নাম রাখতেই হয়, তাহলে পোষাকে বা আচরণে পূর্ন মুসলমানিত্ব প্রকাশ করুন, তাহলে আপনার নামে কিছুই যেয়ে আসবেনা।
রাসূলের (স) স্ত্রী জুয়াইরিয়াহ (রা) ছিলেন ইহুদী। ধর্ম পরিবর্তনের সময় তিনি নাম পরিবর্তন করেননি, কিন্তু আচারে আচরণে খাঁটি ও অনুকরণীয় মুসলিম হয়ে গিয়েছিলেন, তার ধর্মভীরুতার জন্য অন্যান্য উম্মুল মুমিনীনগণ তাঁকে ঈর্ষা করতেন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৮
ইসিয়াক বলেছেন: মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন।
ভালো থাকুন ভাইয়া। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভয়ঙ্কর নেট সমস্যা! একবার মন্তব্য করেছি কিন্তু দেখলাম অফ হয়ে গেছি। লাইক পর্যন্ত নিলোনা। এখন অবশ্য নিয়েছে।
ভুয়া ভাইয়ের কথা শুনবেন না। দুঃখ বিলাসী হয়েই বাকী জীবন কাটিয়ে দিন। ভুয়া ভাই একজন হিংসুটে। এরকম সিলমোহর না থাকার জন্য আপনাকে দুঃখ বিলাসী বলে গালমন্দ করেছেন। আমারও তো এরকম কোন কিছুই নেই। তবে আপনি যদি আপনার সিলমোহরের এক কপি জেরক্স দিতেন তাহলে নিজের বলে চালিয়ে দিতুম। হেহেহে
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৬
ইসিয়াক বলেছেন: আমার এখানেও নেটের বিশাল সমস্যা। একটা কমেন্ট লিখে পোস্ট করতে অনেক সময় লেগে যায়। একারণে অনেক সময় সময়ের অভাবে ইচ্ছা থাকা স্বত্ত্বেও মন্তব্য করা হয়ে ওঠে না বা প্রতি মন্তব্য করতে দেরি হয়ে যায়।
ঠিক তাই আমার দুঃখ বিলাসী জীবনই ভালো ।তবে মফিজ ভাই গাল মন্দ করেনি ওনার আদরের ধরণই এমন কিনা
ভালোবেসে ছোট ভাইকে একটু শাষণ করেছেন আর কি হা হা হা।
#ঠিকানা দেন সীল মোহরের জেরক্স কপি পাঠিয়ে দিবো না হয়।
# এরকম আরো অনেক কিছু দাদাজানের স্মৃতি আমার কাছে আছে যদিৗ স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় বেশির ভাগই ডাকাতি হয়ে গিয়েছিলো। পরে একদিন নিশ্চয় এসব নিয়ে একটা পোস্ট দেবো।
৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৮
রাজীব নুর বলেছেন: নাম কোনো ব্যাপার না বন্ধু। আপনি ভালো ভালো কাজ করে যান।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৮
ইসিয়াক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বন্ধু পাশে থাকার জন্য শুভকামনা।
৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৩
নীল আকাশ বলেছেন: নামে কি যায় আসে যদি কর্ম ঠিম না হয় বা ভাষা?
কি হয়েছিল আপনার সাথে? কিছুই তো জানি না!
আপনাকে আমি আগেও অপ্রয়োজনীয় বিষয় এড়িয়ে চলতে বলেছিলাম।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:৩৩
ইসিয়াক বলেছেন: ঠিক তাই প্রিয় নীল আকাশ ভাইয়া, আপনার সাথে আমি একমত, নামে কি আসে যায়। কর্মটাই আসল।
# হ্যাঁ ভাইয়া আজকাল আমি অপ্রয়োজনীয় বিষয় যথাসম্ভব এড়িয়ে চলছি।
আন্তরিক মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন। শুভকামনা রইলো।
১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৪
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দর একটা প্রসঙ্গ নিয়ে আলোচনা করেছেন। তবে, ব্যাপারটা আপনি যত সহজ মনে করেছেন, এটা আদতে অত সহজ না। পৃথিবীর যে প্রান্তের মানুষের নামই আপনি উচ্চারণ করুন, নাম দেখে 'সচরাচর' বোঝা যাবে তিনি মুসলমান, হিন্দু, নাকি খৃষ্টান। মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ - এই নামে খ্রিষ্টান বা হিন্দু বা অন্য কোনো ধর্মের লোক পাবেন, মুসলমান ছাড়া? আমরা মুসলিমরা না হয় একটু গোঁড়া, অন্য ধর্মের লোকের এই নাম রাখতে তাহলে সমস্যা কোথায়? তারা কেন আমাদের চাইতে বেশি লিবারেল হতে পারেন না? তাহলে আমার নিজের নাম, ধরুন, শ্রীকান্ত চট্টোপাধ্যায় রেখে আমি যে খুব মুক্তমনার পরিচয় দেব, এটার মূল্য কতখানি? ফুটবল খেলার সময় ইউরোপিয়ান টিমে হঠাৎ কারো নাম দেখে মানুষ বলে ওঠেন - ঐ প্লেয়ারটা মুসলিম। এমনকি, প্লেয়ারটা যদি হিন্দুও হোন, তখন তার প্রতি একটা আন্তরিকতা চলে আসে, কারণ, হিন্দুদের সাথেই আমাদের বন্ধুত্ব বেশি। তেমনি, মহাদেশীয় আন্তরিকতাও আছে, যেমন, ২০০২ বিশ্বকাপে দঃ কোরিয়া আর জাপান আমাদের কাছে প্রিয় হয়ে উঠলো, যদিও ও-দুটো অমুসলিম দেশ। বিশ্বকাপে এশিয়ান দেশগুলোর প্রতি আমার শীর্ষ সাপোর্ট থাকে এবং দর্শকদের মধ্যেও লক্ষ করেছি যে, এরকম আমি একা নই, সবাই।
কিছু সারনেম বা ফোরনেম বা মিডলনেম হয়ত মিলে যাবে বিভিন্ন ধর্মের মানুষের নামের মধ্যে, কিন্তু পুরোটা মিলবে না। মিললেও সেটা কাকতালীয় হবে, বা ভিন্ন প্রেক্ষাপট থাকবে, (দিলীপ কুমার নাম স্মর্তব্য)।
ভালোবাসা রইল প্রিয় অপূর্ব কুমার ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভাষারও ধর্ম হয়, জল, দিদি, বাবু, বৌদি মাংস এগুলোকে মুসলমানরা হিন্দু শব্দ মনে করে।
ঠিক বলেছেন আজকাল ভয় হয় কখন কোন পরিস্থির মাঝে পরে জীবন হারিয়ে ফেলি।