নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা মানবতা বিরোধী তাই পরিত্যাজ্য মানবের সাধনা হোক মনুষ্যত্ব লাভ।
পথ চলতে চলতে কত কিছুই না চোখে পড়ে। যে সব ছবি বা দৃশ্য নজর কাড়ে, যে কোন মানুষই দ্বিতীয়বার সেই দিকে ফিরে তাকায়। আসলে প্রতিটি মানুষই সৌন্দর্যের পূজারী। আমার এই ছবিগুলোও তেমনি পথ চলতে চলতে ভালো লেগে যাওয়া কিছু মুহূর্তের।ও হ্যাঁ পথ চলতে বলতে আমি পথে পথে অকারণ ঘুরে বেড়াই তা কিন্তু নয়। এসব ছবিগুলো তুলেছি আমার টিউশনিতে যাবার পথের বিভিন্ন লোকেশনে ও আমার বাসার ব্যলকনি থেকে ,আশা করি ছবিগুলো আপনাদের ভালো লাগবে। আরেকটা কথা আমি কিন্তু ছবির কিছুই বুঝি না তাই প্রার্থনা রইলো ভুল ভ্রান্তি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।উল্লেখ্য যে ছবিগুলো সবকটিই যশোহর শহরের বিভিন্ন স্থানের ।
আমার বাসায় টবে লাগানো বাদাম গাছ।বাদাম ধরবে কখনোই ভাবিনি। কিছুদিন আগে একটা গাছ তুলে দেখি চমৎকার বাদাম ধরেছে।
যশোহর পৌর পার্ক থেকে তোলা।
এটাও আমার বাসায় লাগানো লজ্জাবতী গাছ।গাছটি অনেক ফুল ফুটিয়ে এখন বীজের ভারে নুয়ে পড়ছে।
যেতে যেতে পথের মাঝে আম গাছের পাতাগুলো আমায় মুগ্ধ করে। ছোটবেলায় পড়া ছড়ার কথা মনে করিয়ে দেয়, আম পাতা জোড়া জোড়া মারবো চাবুক চড়বো ঘোড়া।..
এই শরৎকালে তোলা। যশোর বেজপাড়া থেকে।
একাকী ডাকবাক্স। ইমেইলের যুগে নিঃসঙ্গতা এখন তার একান্ত সঙ্গী।
মা বিড়াল ও তার ছানা। রোদে আরাম করে বসে আছে।
এটা একটা বাচ্চা বটগাছ। একদিন নিশ্চয় অনেক বড় হবে।
ওদের মধ্যে কি মান অভিমান চলছে?
আমার ব্যলকনি থেকে তোলা।
এই ছবিটাও আমার ব্যলকনি থেকে তোলা।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫৫
ইসিয়াক বলেছেন: যশোর এক সময় খুব শান্ত নিরিবিলি শহর ছিলো। এখানকার লোকজন ও বেশ ভদ্র শান্ত স্বভাবের এখনও। সীমান্তবর্তী শহর বলে এখানে বেশ বড় সংখ্যক বিহারী জনগোষ্ঠীর বাস। তবে তারা শহরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বাস করে। মুল জনস্রোতে তারা বেশখানিকটা মিশে গেছে।বন্যামুক্ত এলাকা বলে অন্য জেলা থেকে বহু লোক আসার ফলে যশোর এখন বেশ জনবহুল শহর। এখন এখানে অনেক ডেভেলপার এসে প্রাচীন অনেক বাড়ি ভেঙে বহুতল ভবন বানাচ্ছে ।ভাষাগত দিক থেকে পশ্চিম বাংলার লোকজনের সাথে বেশ মিল আছে।সবকিছুতে আগে আরো বেশি সাদৃশ্য ছিলো। দেশভাগের পরে সময়ের পরিক্রমায় যার যার নিজস্ব বলয় তৈরি হয়ে গেছে। এখান কার বড়/ ছোট ব্যবসায়ীর বেশ উল্লেখযোগ্য সংখ্যংক মানুষ এক্সপোর্ট ইসপোর্টের ব্যবসা করে বেশ পয়সা করে ফেলেছে। এর মধ্যে অনেক দুই নম্বরী ব্যবসাও আছে। করোনার কারণে এখন সীমিত আকারে ব্যবসা চলছে।
২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
এখন টিউসানী চলছে, নাকি করোনার জন্য বন্ধ?
০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৪
ইসিয়াক বলেছেন: আমাদের স্কুলে জুন থেকে অনলাইনে ক্লাস চলছে।আর আমার টিউশনি জুন থেকে চলছে তবে বছরে শুরুতে যে পরিমান টিউশনি ছিলো তার অর্ধেকে নেমে গেছে এবং টাকার পরিমানও প্রায় অর্ধেকে নেমে এসেছে।অনেক পরিবার তার কাজ হারিয়ে গ্রামের দিকে ফিরে গেছে। অনেকে নিজেদের পড়ুয়া ছেলেদের বিভিন্ন কাজে লাগিয়ে দিয়েছে।
৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ছোট বেলায় আমাদের ছাদেও একবার বাদাম হয়েছিলো্
লজ্জ্বাবতীর ফোকাস ঠিক হয়নি।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৭
ইসিয়াক বলেছেন: ঠিক তাই লজ্জ্বাবতীর ফোকাস ঠিক হয়নি। আসলে আমি কিন্তু খুব ভালো ছবি তুলতে পারিনা । যাহোক ভবিষ্যতে নিশ্চয় আরো ভালো করবো। সাথে থাকবেন আশা করি। মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন।
শুভকামনা।
৪| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৮:০৭
জুন বলেছেন: যশোর আমি বহুবার গিয়েছি। থাকা হয়েছে সার্কিট হাউস আর জাগরনী চক্রের রেস্ট হাউসে। তবে যশোর জেলার পুরোটাই আগাগোড়া ঘুরেছি কিছু বাদ রাখিনি। মুন্সীগঞ্জের নীল ডুমুর আর বেড় গোবিন্দের হাওড় এলাকাটির সৌন্দর্য অসাধারণ। কপোতাক্ষ নদের তীর। অনেক ভালো লেগেছিল ইসিয়াক।
০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৫
ইসিয়াক বলেছেন: আপনি যশোরে অনেকবার এসেছেন, এই এলাকার সৌন্দর্য উপভোগ করেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো আপু।বেড় গোবিন্দপুর বাওড় আমার গ্রামের খুব কাছে। দুই কিলো দুরত্বে। কপোতাক্ষ নদ আমার গ্রাম থেকে ছয় কিলো দুরে।
শুভকামনা রইলো।
৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫১
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ডাকবাক্স আসলেই নিঃসঙ্গ হয়ে গেছেন। অথচ বেশীদিন আগের কথা নয়, কি জমজমাট পোস্ট অফিসই না ছিলো আর ডাকবাক্সের জনপ্রিয়তা।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:০৯
ইসিয়াক বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে কত না পরিবর্তনই আসে।এটাই জগতের নিয়ম। শুধু স্মৃতি বয়ে বেড়ায় মানুষ।
মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন, দোয়া রইলো প্রিয় মাহমুদ ভাই্।
৬| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: এটাই মনে হয় আপনার প্রথম ছবি ব্লগ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৩
ইসিয়াক বলেছেন: মোটেও না এর আগে আরো অনেকগুলো ছবি ব্লগ দিয়েছি। আপনার মনে নেই।
৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৭
স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: আমার ছবি ব্লগ বেশ ভালো লাগে। কিন্তু খুব ভালো ছবি তুলতে পারিনা তাই ছবি ব্লগ করা হয় নি কখনও। যাই হোক যশোরের ছবি দেখে ভালো লাগলো। আমার গ্রামের বাড়ি খুলনা আর সাতক্ষীরা তে তাই হয়তো। যদিও অনেক বছর যাওয়া হয় না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:১৫
ইসিয়াক বলেছেন: স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম।
চমৎকার মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন। শুভকামনা।
৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:০২
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমি বহুবার যশোর গেছি।বেনাপোল দিয়েই ছিল আমার প্রধান আমদানী।প্রথম দিকে থেকেছি পারভিন হোটেলে পরের দিকে মিডটাউন।থানার সামনে একটা হিন্দু খাবার হোটেল( নাম ভুলে গেছি) ওখানেই বেশির ভাগ সময় খেতাম।কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে যশোর শহরে ।অনেক বন্ধুবান্ধব আছে যশোর শহরে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৩
ইসিয়াক বলেছেন: বাহ! চমৎকার স্মৃতিকথা । জেনে ভালো লাগলো ভাইয়া।সম্ভবত আপনি এই এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ করেছেন।
আপনার প্রতি অনেক অনেক শ্রদ্ধা রইলো।
৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৩৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমাদের এলাকায় আগে বাদাম আলু ডাল করতো এখন কেউ কয়ে না । জমি খালি পড়ে থাকে
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩০
ইসিয়াক বলেছেন: জমি খালে পড়ে থাকা ভালো কথা না। আপনারা সমবায়ের মাধ্যমে চাষাবাদ করতে পারেন। সবজির তো এখন ভালো দাম।
১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন:, " ... অনেক পরিবার তার কাজ হারিয়ে গ্রামের দিকে ফিরে গেছে। অনেকে নিজেদের পড়ুয়া ছেলেদের বিভিন্ন কাজে লাগিয়ে দিয়েছে। "
-দেখছেন, পড়ুয়া বাচ্চারা কাজে চলে যাচ্ছে, সরকার কিছু করছে না; এই ইডিয়ট সরকারের বিপক্ষে শিক্ষকেরা কিছু করছে?
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫১
ইসিয়াক বলেছেন: আমরা কিন্ডারগার্ডেন স্কুলের শিক্ষক। এমনিতে সরকার কিন্ডারগার্ডেন স্কুলগুলোকে দেখতে পারে না ।পারলে উঠিয়ে দেয় আর কি। আমাদের এখানে পড়ুয়া ছেলেমেয়েদের সিক্সে সরকারী স্কুলে ভর্তি নেয় না। এটা আমার জেলার কথা বলছি। আমাদের স্কুলে পড়তে আসা বাচ্চারা শুধু মাত্র সরকারী বই ছাড়া আর কোন সুযোগ সুবিধা তেমন একটা পায়না। সেক্ষেত্রে আমাদেরই অস্তিত্বের সংকট। কিছু বলতে গেলে তো সোজা চৌদ্দ শিকের ভাত। স্কুলের রেজিস্টেশন বাতিল সহ নানা ঝামেলা আছে।
১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৫৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টের ছবিগুলি খুব সুন্দর হয়েছে। বছর চল্লীশেক আগে সরকারী কার্যপোলক্ষে বেশ কয়েকবার যশোহরে গিয়েছিলাম।
মনে পরে যশোহরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী ভৈরব নদটির কথা। তখন নদটিকে দেখেছিলাম কচুরীপানায় ভরা।
নদটি কি কাঁদছে আজো? কান্না থামানোর কি কোন উদ্যোগ নেয়া হয়েছে? শুনেছি নদটি নাকি এখন পুরোপুরি মৃত্যুর
দুয়ারে পৌঁছেছে। নদের বেদনাঘন আর্তি কারো কানে কি পৌছাচ্ছে? শুনেছি নদটা যতটা শুকিয়েছে ততটাই নাকি
গিয়েছে অবৈধ দখলে । ভৈরবের বিশাল দেহটা শুকিয়ে নাকি খাঁ খাঁ করছে। নদে পানি নেই।শুনেছি পানি আছে
নদপাড়ের লোকজনের চোখে। অথচ একসময় ভৈরব নদের ছিল ভৈরবী গর্জন।
শুভেচ্ছা রইল
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৩
ইসিয়াক বলেছেন: প্রিয় ব্লগার চমৎকার মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন।
ভৈরব নদীটিতে বর্তমানে খনন কাজ চলছে। এবং এর দুপাড়ে সৌন্দর্য মন্ডিত পার্ক সহ আরো নানা স্থাপনা গড়ে তোলা হবে। করোনার কারণে প্রকল্প কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে। শোনা যায় আবার আগের মতো বড় বড় স্টিমার এসে ভিড়বে এর কুলে সরকারের সেরকমই পরিকল্পনা আছে।। আমি সামনে এব্যাপারে আরো খোঁজ খবর নিয়ে ছবি সহ বিস্তারিত পোস্ট দেবো আশা করি।
ধন্যবাদ
১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: যশোর আসার জন্য আমাকে তো দাওয়াত দিলেন না। !!!??
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫৩
ইসিয়াক বলেছেন: আপনাকে দাওয়াত দেওয়া লাগবে ? কি যে বলেন..চলে আসুন। এক্ষুনি।
১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৩২
অধীতি বলেছেন: যশোরে যাবার শখ আছে। সুন্দর একটা রাস্তা আছে ওটার জন্য।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৫
ইসিয়াক বলেছেন: অবশ্যই যশোরে আসবেন ভাইয়া। এলে আপনার খুব ভালো লাগবে।
ধন্যবাদ
১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবিগুলো সুন্দর। মন্তব্য প্রতিমন্তব্যগুলোও বেশ উপভোগ্য হয়েছে। সাতক্ষীরা শহরটা আমার না দেখা হলেও খুবই আপন শহর। গল্পে আমাকে অনেকটা বছর সাতক্ষীরাতে কাটাতে হবে।
আপনার পোস্টের মন্তব্যগুলির মধ্যে ডক্টর আলী ভাইয়ের মন্তব্যটি ভীষণই মনে ছুঁয়ে গেছে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১১
ইসিয়াক বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।ছোটবেলা থেকে আমার খুব ছবি তোলার শখ জানেন তো।তবে এই কথাটিকে আবার ভেবেন না যে গুল মারছি এটা মোটেও গুল নয়। আপনি তো সবকিছুতে আবার গুলের গন্ধ পান ।
যাহোক আমাকে কি ফটোগ্রাফার বলা যায়? জানতে সাধ হচ্ছে।
১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৪
করুণাধারা বলেছেন: ছবি গুলো ঝকঝকে, ভালো লাগলো।
০৯ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫১
ইসিয়াক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। SYMPHONY i90 মোবাইলের ক্যামেরায় তোলা।
শুভকামনা রইলো।
১৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: ছবি বুঝাবুঝির কিছু নাই। যেইটা ভালো লাগে, মোবাইল তাক কইরা শাটার টিপবেন......বাস। এরপরে ব্লগে পোষ্টাইবেন। মামলা ডিসমিস। তয়, ছবি ব্লগ হইলো ফাকিবাজি ব্লগ। এইটা যতো কম করন যায়, ততোই ভালা।
ছবি সবগুলাই ভালো তুলছেন। সবার মইদ্দে ডাকবাক্সেরটা ব্যতিক্রম। বেশী ভালো লাগছে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২১
ইসিয়াক বলেছেন: ছবি ব্লগ আসলেই একটা ফাঁকিবাজি ব্লগ এইটা অস্বীকারের কোন উপায় নাই ।
#প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
যশোরের লোকজনের আচরণ কি রকম, পশ্চিম বংগের সাথে বেশী মিল, নাকি পুর্ব বাংলার সাথে বেশী মিল?