![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
https://mobile.facebook.com/arifulislam.rafsi
" মৃত্যু" নামক দরজাটা সবসময় খোলাই থাকে। প্রতিযোগিতা মুলক জীবনসংগ্রাম অথবা বাচার তীব্র আকাঙ্ক্ষা আমাদের সেই ভীতিকর দরজাটার কথা ভুলিয়ে রাখে।
অথবা আমরাই দরজাটা কে দেখাতে চাইনা বা দেখি না।
কিন্তু জীবনের কিছু মুহুর্ত আসে, যখন ভয়াবহ ওই দরজাটাই তখন ডাকতে শুরু করে- আয়,আয়,,,।
চিরপ্রস্থানের ওই অন্ধকার দরজাটাই তখন একমাত্র সত্য হয়ে দেখা দেয় জীবনে।
বিশেষ করে কোন মানুষের শরীরে যখন ক্যান্সার (কর্কট রোগ) বাসা বাধে। তখন ওই মানুষ টা খুব কাছ থেকে মৃত্যুর হিমশীতল দরজাটা দেখতে পায়।
মৃত্যুর এমন অপ্রত্যাশিত বার্তা পেলে বেশীর ভাগ মানুষই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে। আর এই ভেঙে পড়াটা একধরণের আত্বসমর্পণ।
কিন্তু একজন সৃজনশীল মানুষ সবসময় পরিস্থিতির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত না হয়ে পরিস্থিতি কে নিজের নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। তুড়িতে উড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে যে কোন সর্বনাশ।
কারন জীবন যেখানে যন্ত্রণায় ছিন্নভিন্ন, সেখানে গোলাপের মতো ফুটে উঠাই একজন সৃজনশীল মানুষের ধর্ম।
সর্বোপরি জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষনে দাঁড়িয়ে একজন জাতশিল্পী কি ভাবেন?
কিভাবে তিনি জয় করতে চান চিরপ্রস্থানের ভীতিকর প্রবেশপথ, ওই বিশেষ সময়ে কি কি তার মনে আসে?
তাকে নিয়ে প্রিয়জনদের অাবেগ উৎকনঠা ফুটে উঠে শেষ সময়ে।
একটা কথা
মৃত্যু জগতের কঠিনতম সত্য
আমরা তা মানতে বাধ্য।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৯
রাফসি ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:০৫
আজমান আন্দালিব বলেছেন: জীবন ও মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আসলেই মানুষ কি ভাবে?
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১১
রাফসি ইসলাম বলেছেন: ভাই সেটা যদি জানতাম তাহলে এ লেখাটা লিখতাম না।
আসলে কি ভাবে তারা?
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৩৯
কাল্পনিক প্রতিশ্রুতি বলেছেন: ভাল লাগলো