![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এতটুকু বুঝি জীবনের কাছে আবেগ নস্যি।
খেলা-ধুলা জীবনেরই একটা অংশ বৈকি ছোট বেলা থেকেই সবাই কম বেশী অনেক ধরনের খেলাধুলা করে থাকে এগুলা এলাকা ভিত্তিক বিভিন্ন নামের হয়ে থাকে। আমরাও শিশু থেকে শৈশবে অনেক রকম খেলাধুলা করেছি এখন বুড়ো বয়সে সেগুলা মনে করি আর সেকালে ফিরে যাওয়ার মিছে স্বপ্ন দেখি
সেরকম কিছু খেলাধুলার স্মৃতিচারন করার অপচেষ্টা এই ব্লগের মাধ্যমে করতেছি
দেখেন আপনার শৈশবের কোন খেলার স্মৃতি মনে হয় কিনা? নাকি স্মৃতি তুমি বেদনা এ কথা ভেবে স্মৃতির ধরজায় তালা ঝুলিয়ে বসে আছেন
পোষ্ট পড়ে দেখেন শৈশবের স্মৃতি তালা ভেঙে বের হয়ে আসবে
এর পরও যদি না আসে তাইলে আপনার জন্য
এবার শুরু করি............>>>>
০১। ( পুতুল খেলা )
শিশুকালে পুতুল খেলে নাই এমন কাউকে পা্ওয়া যাবে তা বাস্তবেতো নয় স্বপ্নেও সম্ভব নয়। আমার পুতুল খেলার হাতেখড়ি হল বড় আপুর কাছ থেকে আপু আর তার বান্দবী মিলে পুতুল বানাতো আবার তাঁদের বিয়ে দিতো, আমার কাজ ছিলো পুতুল নিয়ে কাদা পানিতে গোসল করানো
এই কারনে আপু তাঁর একটা বান্দবী ছিল বড়ই চতুর পতুলের কালেকশন সব সময় ওর কাছেই রাখতো
ওই আপু আসার সময় পুতুলের বাক্স নিয়ে আসতেন খেলা শেষে আবার নিয়ে যেতেন, একদিন পুতুল খেলা শুরু করল পুতুলের বিয়ে দিবে এমন সময় দেখা গেল যে, বর পুতুল টা আনা হয় নাই
এতে আপুদের সবার মন খারাপ তখনই চালাক আপুটা চট করে বলে পেলল আজকে রোমান কেই বর বানাব... এ কথা শুনে আমার নিজের বোন টা খুশি হতে পারে নাই
তার রাজপুত্রের মত ভাইয়াটার প্রথম বিয়ে তা্ও আবার পুতেলের সাথে? কিন্তু বান্দবীদের ডলায় শেষ পর্যন্ত রাজী হইছে। এদিকে আমি যখন বুঝলাম ওরা আজ আমারই বিয়ে দিবে তখন খুশিতে মনে মনে গান শুরু করলাম আহা কি সুখ এই আঁকাশে বাতাশে
তারপর ঠিক মত কলেমা বিহীন কবুল দিয়ে বিয়েও হয়ে গেল
কিন্তু বাঁধ সাঁধলো তখনই যখন খেলা শেষ হল। চালাক আপুটা পুতুল নিয়ে চলে যাবে
কিন্তু আমিও পুতুল দিতে নারাজ কারন সেটা তখন আর তার পুতুল ছিল না সেটা ছিল আমার বৌ
কিন্তু শেষ পর্যন্ত ওই নিষ্ঠুরনী আপুটা আমাকে একা করে, আমার কাছ থেকে আমার পুতুল বৌ কেড়ে নিয়েই চলে গেল
সেই থেকে যত বার টিভিতে কোন খারাপ, দর্জাল, নিষ্ঠুর মেয়ে চরিত্র দেখেছি সব সময় মনে হয়েছে এটাই সেই নিষ্ঠুর আপু
০২। ( গোল্লা ছুট )
এই খেলাটা বিকেল বেলায় বাড়ীর উঠোনে খেলতাম খেলার সাথী হিসাবে পাশের বাড়ীর কিছু পোলাপাইনও থাকতো কিন্তু কেন জানি পাশের বাড়ীর পোলাপাইনগুলো খেলা থেকে আমাদের বাড়ীর বরই গাছটার প্রতি বেশি খেয়াল রাখতো এমনও দেখা যেত সী দেওয়ার মাঝ খানে কেউ একজন বরই গাছে ঢিল ছুড়তো আর অমনি খেলা রেখে বরই কুড়ানোর কাজে ব্যস্ত হয়ে যেত
০৩। (সী-কুত-কুত)
এই খেলাটার ভাল নাম কি এটাই না কি অন্য কিছু তা জানা নেই, তবে এটা খেলতে হলে মাটিতে স্কয়ার আকারের দাগ টেনে খোপ খোপ বানাতে হয় তার্ পর এক দমে লাফিয়ে লাফিয়ে পা দিয়ে ঝিক এক ঘর, এক ঘর করে নিতে হয়। এই খেলাটায় আপুরা আমাকে নিতে চাইত না আমি নাকি এই খেলায় খুব কান্ডামী করতাম দম ফেলেও বলতাম দম পালাইনি।
০৪। (লুকোচুরী)
লুকোচুরী খেলাটা ছিল আমাদের নানু বাড়ীর শ্পেশাল খেলা আমাদের বার্ষিক পরীক্ষা শেষে সবাই নানু বাড়ী যেতাম সবাই বলতে আমার অন্য আন্টিরা্ও সবাই কে নিয়ে একসাথে আসত এবং আম্মার চাচাতো বোন গুলাও ওই সময় আসত। নানুবাড়ী থাকত পুরাই জমজমাট। ওই সময় রাতের বেলায় চাঁদের আলোয় আমরা সব কাজিনগুলো লুকো-চুরি খেলায় ব্যস্ত থাকতাম। লুকোচুরি খেলার সময় একদিন আমি লুকানোর জন্য জায়গা খুজতে গিয়ে দেখি নানা ভাই কম্বল মুড়ো দিয়ে শুয়ে আছে, আমি ঠিক মতো নানা ভাইর কম্বলের নিচে লুকিয়েছি
কিন্তু কিভাবে যেন আমি ওখানেই ঘুমিয়ে পড়ি
এ দিকে খেলার সাথীরা আমাকে না পেয়েতো কুত্তাপাগল অবস্থা
। কেউ বলা বলি শুরু করল আমাকে পরীরা কামরু কামাক্কার দেশে নিয়ে গেছে
এদিকে আস্তে আস্তে সবাই যেনে গেছে লুকোচুরী খেলতে গিয়ে একজন নিখোঁজ
আমার মা জননী পুত্রশোকে কান্নাজুড়ে দিল আর নানা ভাই মেয়ের কান্না শুনে ঘুম বেঙে উঠে এল এবং বলল আমি ঘুমোচ্ছি
। এর পর খেলার সাথীরা আমার জন্য কোর্ট মার্শাল আনল রায় হল আজীবনের জন্য ওদের সাথে লুকোচুরি খেলতে পারবো না
এর পর আমি বার বার আপিল করার চেষ্টা করেছি কিন্তু কোর্ট মার্শাল এর উপর কোন কথা কি চলে?:
৫। ( কাঁনামাছি বোঁ-বোঁ)
এই খেলাটা হল চোখে কাপড় বেঁধে দেওয়া হত এই চোখ বাঁধা অবস্থায় অন্য জনকে ছুঁতে হবে, একদিন এই খেলাটার সময় আমি আমার সবচেয়ে অপছন্দের মানুষটাকে জড়িয়ে ধরেছি যদিও চোখ বাঁধার আগে সে খেলায় আসেনি, এর পর ডেটল দিয়ে গোসল করতে গিয়ে দেখি ডেটল খুজে পাওয়া যাচ্ছে না
পরে সোডা সাবান দিয়ে গোসল করে মুক্ত হয়েছিলাম
৬। (হা-ডু-ডু)
এই খেলাটা বর্ষাকালে খেলা হত, উঠোনে শেওলা জমে উঠোন খুব পিচলা থাকতো আর এখানে খেলতাম হা-ডু-ডু। উঠোন এতই পিচলা থাকতো যে, এক ডু দেওয়ার আগে দু-তিন বার চিৎ-পৎ ধপাশ হতে হত
৭। সাত চাঁড়া(ঝিক)
খেলাটা ছিল এমন যে ভাঙা মাটির পাত্রের সাতটি টুকরো একটি একটির উপর সাজিয়ে টাওয়ারের মত করা হয় এর পর এক পক্ষ টেনিস বল দিয়ে নির্দিষ্ট দুরুত্ব থেকে টাওয়ারটাকে মাটিতে ছড়াতে হয়, এবং যেই পক্ষ মাটিতে ছড়াবে তাকেই পুনরায় ঝিক দিয়ে টাওয়ার গড়তে হবে। টাওয়ার গড়ার সময় অন্যপক্ষকে টেনিস বল ছুড়ে ওর গায়ে লাগাতে হবে। একদিন আমার চাচীর বাসায় ওর বোনের মেয়ে এসেছিল পরে বিকেলে খেলার সময় আমার পতিপক্ষ হয়ে খেলা শুরু করল ওকে দেখলেই আমার কেন জানি বনলতা সেন মনে হতো....তো খেলা শুরু হওয়ার পর ও ঝিক গুলো সাজিয়ে টাওয়ার মতো করছে ওই মুহুর্তে আমার হাতে টেনিস বল আসল, আমাকে টেনিস বলটা ওর গায়ে ছুড়ে মারতে হবে
কিন্তু আমি বল না মেরে ওর দিকে তাকি দিবা স্বপ্ন দেখা শুর করলাম এদিকে আমার দলের এরা যতই চিল্লায় বল ছুড়ে মারার জন্য আমার কানে কিছুই যায় না আমি বনলতার স্বপ্নে বিভোর
এদিকে ওর ঝিক সাজানো শেষ আমার বোন কাছে এসে দেখে আমি তখনো বেবলার মতো বনলতার দিকে চেয়ে আছি
এতে আমার রাগী বোনটা ক্ষুব্দ হয়ে আমার গালে একটা চড় বসিয়ে দিয়ে যা বলল তা শুনে আমার চউক্ষে অশ্র আর দিলে ছোট দুইটাই লাগল
। ও বলল কি প্রেম কি উতলাইয়া পড়ে, প্রেম দেখানোর টাইম পাওনা যত্তসব
৮। (ক্যারাম)
হাই স্কুলে থাকতে হুজুর স্যার প্রতিদিন নামাজের জন্য ধরতেন, আর বেদম পেটাতেন হুজুর স্যারের অত্যাচার থেকে বাঁচতে ওই ঘন্টা পাকি দেওয়া শুরু করি। টাইম পাস করার জন্য ক্যারামটা আবিস্কার করি এমনও দেখা গেছে এক মাসে একদিনও হুজুর স্যারের ঘন্টা করিনি
হুজুর স্যার একদিন পিটির সময় দেখে বললেন কি ব্যাপার তুমি এখনো এই স্কুলে পড়?
আমিতো মনে করেছিলাম তমি অন্য স্কুলে চলে গেছ টিসি নিয়ে
৯। (ফুটবল)
সান্স পেলেই খেলি এটার প্রতি বিশেষ দূর্বলতা এখনো কাজ করে, ফুটবল দেখলেই পা কেমন জানি করেবলে লাথ্থি মারার জন্য
১০ (ক্রিকেট)
এটাও সুযোগ পেলেই পিটাই যদিও অতো ভালো পিটাইতে পারি না তবে কিন্তু আউট খুব তাড়াতাড়ি হইতে পারি
ওরে আল্লারে লেখা দেখি বড় হইয়া গেছে, আরো কিছু খেলা ছিল, আর লেখন যাইব না.........সামু আমারে বড় লেখার দায়ে ব্যান মারতে পারে
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫১
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ্@কবির ভাইডি, রাম সাম যদু মদুও ছিল তবে রেসকিউ টা জানিনা
রেসকিউ টা কিভাবে খেলতে হয় একটু অবগত করেন?? না জানলে পরবতী প্রজন্মের কাছে মুখ দেখাবার পারুম না
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪১
মাহমুদহাসান বলেছেন: কমন পড়ল না।
ছুডু বেলায় খেলতাম বরফ-পানি। নিয়ম ভুইল্যা গেসি অহন। খালি মনে আছে কেউরে বরফ কয়া টাচ করলেই হ্যারে ফ্রিজ হয়া যাওন লাগত।
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫৬
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: কি কন ভাই এতগুলার মধ্যেও কমন পড়ে নাই?? কমন পরেনাই জেনে আমি লজ্জায় লাল না হয়ে কালো হওয়া শুরু হইছি
তয় আপনার শৈশবে কি এই একটা খেলাই ছিল??? জাতী জানবার চায়
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪২
মেটাফর বলেছেন: এহ্ হে!
ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন একেবারে। ডাংগুলি খেলাটাও যোগ করে দিতে পারেন। এটাও কম জনপ্রিয় না।
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০১
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: বস্ এই খেলাটার প্রতি খুব টান ছিল কিন্তু দজ্জাল লজিং মাস্টারের কারনে এর কাছে যাইতে পারি নাই। কারন ওনার এলাকার কোন ছেলের নাকি চোক ফুটা হয়ে গেছিল ডাংগুলি খেলতে গিয়ে
আপনার শৈশবে কি কি খেলা ছিল?
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪৩
সাইদ বীন হাবীব বলেছেন: +++
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৩
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: হাবীব ভাই ধন্যবাদ..................!!
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
সাইদ বীন হাবীব বলেছেন: Ekhono kheli
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৫
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: এখনও কোন খেলাটা খেলেন??
৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪৪
ব্ল্যাক ডায়মন্ড বলেছেন: পুতুেলর সাথে বিয়ে? হাপগে হা হা হা
তবে (লুকোচুরী)
(হা-ডু-ডু)
( কাঁনামাছি বোঁ-বোঁ)
৮। (ক্যারাম) খুব কমন পইরা েগল।
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৮
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আরে আপনারতো অনেকগুলাই কমন পড়ে গেল........।
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪৭
মোজাম্মেল বলেছেন: ৪ নং মন্তব্যে টি ডিলিট করার জন্য অনুরোধ করছি।
ডাংগুলি খেলাটি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। কারন এটি অনেক মজার একটি খেলা ছিল।
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ডিলিট করা হইছে.........
৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:১৮
বড় বিলাই বলেছেন: আহারে পুতুল বউটা এখন কোথায় আছে কেমন আছে, জামাইটা তো তার খোঁজও রাখে না, সে আছে তার বনলতা সেন নিয়ে।
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৪৩
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: জামাইটা এখন আছে বিরহে......বনলতা সেনকে হেবলার মতো অবলোকন করার দায়ে রাগী বোনটার চড় খাওয়ার পর থেকে জীবন থেকে হা্ওয়া করে দিছি......
৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:২৪
মোঃমোজাম হক বলেছেন: লাটিম খেলতেন না? আরেকটার নাম মনে আসছেনা , সিগারেটের প্যাকেট নিয়ে চারা দিয়ে খেলতাম!
৩০ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:৩৪
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: লাঠিম খেলতাম তয় এখন মনে হয় ভুলেই গেছি সিগারেট এর প্যাকেট এর এই খেলাটা ধজ্জাল মোল্লার কারনে খেলতে পারি নাই!
১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:০৪
বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: কোথায় আছেন , কেমন আছেন ?? এই অধমের কোন খোজ খবর নিলেন না
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৬
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আছি ভালোই, থাকি প্রবাসে...... আপনার কি খবর?
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬
বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: ভাইজান একটু যোগাযোগ রাইখেন। আপনার প্রবাস জীবন নিয়ে একটু লিখেন। আর আমাদেরকে কোন সাহায্য করতে পারবেন কি না??
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:২৯
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আপনি আছেন কোথায়? যেখানেই থাকেন ভালো থাকেন
১২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৩৭
শফিউল আলম ইমন বলেছেন: সবগুলোই কমন পড়ছে। ডাংগুলি, মার্বেল, লাঠিম এসব কই?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৪৯
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: শফিউল ভাই ধন্যবাদ পড়ার জন্য
১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:৫৬
সুরঞ্জনা বলেছেন: হুম ঠিক আছে। কুমির কুমির খেলতেন না? রান্না-বাটি? বোনদের বাজার করে দেয়া, ফুটফরমাস খাটা?
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৪
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: কুমির কুমির খেলা জানি না তয় বোনদের ফুটফরমাস খাটা হইত :d
১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:০২
হুপফূলফরইভার বলেছেন: ছি কুত কুত কুদানী
লাইলী আমার মামানী~
মামায় গেছে বাইদা~
....................................নাহ থাক কমুনা~
এই টপিকটা লৈয়া একটা পোস্ট দিমু ভাবতেছি কয়দিন ধইরা~
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১:৫৭
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: বাড্ডি একটা পোস্ট দিয়া আমরা্ও একটু জানি.............
১৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১০
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: মার্বেল খেলা, গোস্তচুরি, ইচিং বিচিং, দাঁড়িয়া বান্দা, হাঁস ধরা, লাঠি খেলা, সাপলুডু, ষোল গুটি, তিন গুটি, ছয় গুটি, চোর পুলিশ, দাপ্পা(পাঁচ কড়ি), খেজুরের বিচি দিয়ে চার গুটি, আমের আঁটি দিয়ে মেপে মেপে খেলা নাম ভুলে গেছি, সুপারী পাতার খোলে বসে থাকা আর অন্য জনে টেনে নেয়া, পানি ডুব দিয়ে থাকা, একডুবে কতদুরে যেতে পারা উফ আর মনে আসছে না।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০১
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আরে আমি যে খেলাগুলোর কথা পোস্টে লেখিনি ওগুলা দেখি আপনার মন্তব্যে কমন পইড়া গেছে.......ভাইজান মনে হয় আমার আশেপাশের মানুষ......তা না হলে এতো কমন পড়ার কথা না
১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: আরো অনেক কিছু খেলতাম, লুকাচুরি, রেসকিউ , এই টাইপের
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:০৬
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: এখন সব খেলাই মিস করি.......
১৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:২০
শিপু ভাই বলেছেন: লুকোচুড়ি খেলতাম।
বরফ পানি, ডাংগুলি খেলতাম।
লাটিম ঘুরাতে , ঘুড়ি ওড়াতে আর মার্বেল খেলতে পারতাম না। এখনো পারি না।
আমার শৈশবের প্রায় ৬/৭ বছর গ্রামে কেটেছে।
আমার মা আমাকে খেলতে যেতে দিতে চাইত না। শরীর ময়লা হবার ভয়ে। সেই দুঃখ আমার এখনো যায় নাই।
এখন বড় হয়েছি- আমার একটি ছেলে আছে। ব্যবসা করি। তবু মাঝে মাঝে সুজোগ পেলে পোলাপানের সাথে খেলি- পোলাপানের মতই।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:১৭
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আমরা বুড়ো হচ্ছি.......কিন্তু মনটা বুড়ো হচ্ছে না......
১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫০
ইউনুস খান বলেছেন: রোমাস ভাইয়ের দিন কাল কেমন যাই?
ইদানিং মনে হয় খুব বিজি টাইম পাস করতেছেন?
২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৭
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ভাই আছি মোটামুটি ভালোই........তয় লেখালেখি হয়ে উঠেনা.........!!
আপনার কি অবস্থা.....???
১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৭
মোসারাফ বলেছেন: সবগুলিই কমন পড়ল। তবে ১,২ আর ৫ কম খেলছি। আপনি ভ্যাদামারা (আরেক নাম পাইকারী লাথ্থি) খেলেন নাই। কেউ দাড়ালেই তাকে দাড়িয়ে অথবা দাড়ান অবস্থায় লাথি মারা হত। বেশির ভাগ সময়েই বসে থাকতাম। তবে বেশিক্ষন বসে থাকলে বলা হত মুরগী ডিম দিচ্ছে ।
পানির ভিতর কচু (কচুরীপানার) দিয়ে ওটাকে তালি মেরে পানির নিচে ডুবিয়ে দেওযা হত। তার পর যে ওটা ধরে ডুব দিতে পারবে তার পয়েন্ট।
আরেকটি খেলতাম হকি। দাদার বাঁকা লাথি আর গাব দিয়ে।
আরও যা খেলতাম তা হল
গজ
দাড়িয়ে বাধা
মোরগ লড়াই
বাছুর লড়াই
কাঠের পুতুল
(বাকী মনে পড়ছে না)
রেসকিউ আর রাম সাম যদু মধু বাদে ব্লগারদের সব খেলায় খেলছি
২০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৯
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আপনার ভ্যাদামারা আসলেও খেলি নাই
২১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:০২
বড় বিলাই বলেছেন: Happy new year.
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৮
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ আপু.............আসলে এত ব্যাস্ত সামুতে আসার সময় পাইনা
২২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৯
ভাঙ্গন বলেছেন: শুভ জন্মদিন রোমাস!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:১৯
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ........কেমন আছেন ...দিন কাল কেমন চলছে??
২৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:২১
ভাঙ্গন বলেছেন: শুভ জন্মদিন রোমাস!
২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৯:৩১
নীল ত্রিস্তান বলেছেন: মজা পেলাম
প্লাস
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:১৮
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ.........
২৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১১:৪৫
বড় বিলাই বলেছেন: jonmodin gelo naki apnar. miss korlam to dekha jay.
ki khobor bhai, lekhalekhi ki ekebare chere dilen? naki onno kono blog e likhchen.
valo thakben.
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:২৯
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আপুগো............জন্মদিল ছিল...............লেখা লেখি বলা যায় হয় না বললেই চলে কারন সামু এখন আর আগের মত নেই
২৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:২০
চাঙ্কু বলেছেন: সবডিইতো খেললাম
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩৩
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ওরে চাঙ্কু ভাইডি আপনি না খেললে খেলব কেডা?? তয় বহুদিন পর আপনাকে দেখে বড়ই ভাল লাগতেছে...............!!
২৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ৮:৩৭
চাঙ্কু বলেছেন: আরও অনেকগুলা খেলা কথা লেখ নাই কেনু ?
টেনিস বল দিয়ে আমরা "বম্বাস্টিং" নামে একটা খেলা খেলতাম। টেনিস বলকে গায়ের পুরা শক্তি দিয়ে অন্যের পিঠে মারা। ভালই ব্যাথা লাগত। তোমরা খেলছ কিনা জানি না । কারো উর্পে প্ররতিশোধ নিতে চাইলে এই খেলাডারে কামে লাগাইতাম
আছ কেমন রোমাস ? দিনকাল কিরাম যায় ?
১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:১১
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: "বম্বাস্টিং" অনেক খেলছিলাম.........!! । ভাইডি আছি ভালাই.. তয় খুব ব্যাস্ত থাকি
২৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৬:৩৩
বিলাল বলেছেন: ধন্যবাদ এবং প্লাস
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৫৭
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ.......
২৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১:০১
বুড়ো বলেছেন: এহহে্ নষ্টালজিক করে দিলেন।
লেখা ভালো হইছে। ++
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১১ রাত ১০:৩২
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: ধন্যবাদ বুড়ো দাদু.....মন দিয়ে পড়ার জন্য
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪০
কবির চৌধুরী বলেছেন: রেসকিউ খ্যালছেন, বোমপাট, রাম সাম যদু মদু??
আহারে কি মজার দিল ছিল, যাই করতাম তাতেই আরন্দ