![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি। কেউ না। তবে মাঝে মাঝে আমার দুষ্ট মনটা কানে কানে এসে বলে, তুমি মহাকালের উচ্ছল সমুদ্রে ভেসে বেড়ানো এক কচুরিপনা । কালের ঊর্মিমালার সাথে সাথে নাচা ছাড়া তোমার আর কোন কাজই নেই.....
মাঝে মাঝে অনিচ্ছা স্বত্বেও প্রতিটি জাতি সর্বনাশের পথে পা বাড়ায়। এই পা বাড়াতে বাধ্য করে দেশেরই হর্তকর্তরা। আসরাও চরম সর্বনাশের পথে নেমে পড়ছি। সরকার দলই সামনে থকে এ পথে পাড়ি দেওয়ার নেতৃত্ব পরিচালনা করছে যখন সংসারের মাথা বাবাই ডাকাত দলে যোগ দেয়, স্বভাবতই অন্যরাও সেই প্রশংসিত(!) দলে। কিন্ত জাতিকেএই নিশ্চিত ধ্বংশের দ্বারপ্রান্ত থেকে নিরাপদ তাবুতে আশ্রয় দিতে কিছু কিছু সাহসী লেখক এগয়ে আসেন। যাদেরকে জাতি ভুলতে চাইলেও ভুলতে দেয়না সময়ের ডাকে তাদের নেওয়া দু:সাহসী পদক্ষেপগুল। কাজী নজরুল ইসলাম। সেই সব মহান ব্যাক্তিদের তালিকার শীর্ষে। আমাদের গর্বের ব্যাপার এই যে, আমরা তেমনিই আরেক সাহসী কলম সৈনিককে পাচ্ছি।সময়ের প্রবাহই বলে দেবে কত উচুঁ মাপের লেখক তিন.....
মাহমুদুর রহমান
সাহসী কলম সৈনিক মাহমুদুর রহমান,
সত্যের নিষ্কলুষ রক্ত তোমার দেহে বহমান।
মিথ্যার বুলি অনুরনিত আজ যাদের মুখে,
একা তুমি দিয়েছ তাদের রূখে।
কার কাছে এমন সাহস রূখে তোমায়,
যাকে পথের দিশা দেয় এক খোদায়।
কলম হাতে নিপীড়িত মানুষের পাশে,
বন্ধু বলে তুমিই দাঁড়িয়েছ নজরুলের ধাঁচে।
সত্যের পূজারী, শুনে তোমার বজ্রকন্ঠ বাণী,
কাঁপিছে আমার দেশের মিথ্যার রাণী।
“লোহার পিঞ্জরে সত্যকে আটকানো যায়না”
এ মহাসত্যটাকে অসত্য সরকার মানতে চায় না।
অসত্যের কাছে হারতে আসনিতো তুমি,
এসেছো রচিতে নির্ভেজাল এক ভূমি।
অসংকোচ প্রকাশরে দুরন্ত সাহস নিয়ে,
চলে যে মানব, ভয় হবে তার কীসে?
ইকবাল, নজরূল, ফররূখ যত কবি,
মিথ্যাকে রূখে হৃদয়ে আকিঁল সত্যের ছবি।
তাঁদের কাতারে তুমি নিজেরে ধরিলে তুলি,
তোমার আলোতে হার মেনেছে আজই সব মিথ্যের বলি।
নির্ভীক এক সাহসী যোদ্ধা তুমি তাই,
মোদের মমতায়ভরা হৃদয়কুঞ্জে পেয়েছ ঠাঁই...
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:২৬
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন:
ছাগুর দল যে লোক পবিত্র কাবা শরীফ নিয়ে এ ধরণের মিথ্যা সংবাদ প্রচার করে তাকে তোরা কিভাবে সময়ের সাহসী সন্তান বলস ???????????
মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো রয়েছে তা ভয়াবহ। আমার মনে হয় এখানে কোনো রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের-ই কোনো দরকার নেই একেবারে। আইনের যে শাষন দেশে আছে সেটি প্রয়োগ করলেই এই ভয়াবহ ব্যাক্তির কমের পক্ষে ৫০-৬০ বছরের জেল হয়ে যেতে পারে।
তবে মামলা পরিচালনায় যাতে দেরী না হয় সেটি নিশ্চিত করতে পারে সরকার। মাহমুদুরের যা যা অপরাধ সেগুলো গত ৬ মাস ধরেই মনিটর করেছি অত্যন্ত সুক্ষ্ণ ভাবে এবং সেগুলোর লিস্ট রয়েছে।
সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, মিথ্যে খবর প্রচার এবং দেশকে অস্থিতিশীল পরিবেশের দিকে নিয়ে যাওয়া, কাবা শরীফ নিয়ে মিথ্যাচার, ব্যাক্তির ভুল ছবি প্রকাশ করে অন্য ব্যাক্তিকে বিপদের দিকে ঠেলে দেয়া, মিথ্যে নাম দিয়ে ব্লগারদের বিরুদ্ধে নোংরা সব লেখা প্রকাশ, মানুষকে গড়-পড়তা মুরতাদ, নাস্তিক (এজ ইফ এটা অপরাধ) আখ্যা দিয়ে দাঙ্গার পটভূমি তৈরী করা, ধর্মীয় বিদ্বেষ, এসব সব কিছুর অধীনেই মাহমুদুর ওরফে হলুদুর রহমানের বিচার হতে পারে
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯
পরিযায়ী বলেছেন: বাল কণ্ঠস্বর।
০৭ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
রায়হানা তনয় দা ফাইটার বলেছেন: আপনার উপাধিটা খুবই পছন্দের তইনা? যান বাল কণ্ঠস্বর উপাধিটা আপনিই নিয়ে যান...... খুব খাটবে আপনার চরিত্রের সাথে........
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২০
ফার্ুক পারভেজ বলেছেন: মাহমুদুর রহমান হচ্ছেন মজলুমের পক্ষের, সত্যের পথে এক অকুতোভয় সৈনিক।
মিথ্যা আর অসত্যের বিরুদ্ধে যার রণকৌশল প্রতিপক্ষকে লন্ডভন্ড করে দেয়।
আর তাই অত্যাচারীরা এসব সৈনিককে চিরতরে স্তব্ধ করে দেওয়ার নোংরা প্রচেষ্টা সবসময় সব যুগেই চালিয়ে এসেছে,
কিন্তু ইতিহাস বলে সত্যই সমুন্নত রয়েছে শেষ পর্যন্ত
নজরুল যেমন তার সত্যের গীত গেয়ে কারাবরণ করেছেন
আমি চিরদুর্দম, দূর্বিনীত, নৃশংস,
মহাপ্রলয়ের আমি নটরাজ, আমি সাইক্লোন, আমি ধ্বংস!
আমি মহাভয়, আমি অভিশাপ পৃথ্বীর,
আমি দূর্বার,
আমি ভেঙে করি সব চুরমার!