![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি। কেউ না। তবে মাঝে মাঝে আমার দুষ্ট মনটা কানে কানে এসে বলে, তুমি মহাকালের উচ্ছল সমুদ্রে ভেসে বেড়ানো এক কচুরিপনা । কালের ঊর্মিমালার সাথে সাথে নাচা ছাড়া তোমার আর কোন কাজই নেই.....
ক্ষতস্থানে রক্ত যখন জমাট বাঁধে,
তখন রক্ত আর গড়িয়ে পরে না।
রক্ত কখন জমাট বাঁধে জানো!
জখমটা যখন চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে,
তখন অনুচক্রিকারা উঠে পড়ে লাগে রক্ত-তঞ্চনে।
অনির্বচনীয় দুঃখের আঘাতেও
আখিঁতে আমার অশ্রুর দেখা মেলে না।
তারও বুঝি অনিবার্য কারণ এটি ?
শরীর যতটা কোষ নিয়ে গঠিত,
তার চেয়ে ঢের বেশী দুঃখ কামড় বসিয়েছে
দেহে; অথচ কান্নার নাম গন্ধ নেই!
কাঁদতাম, প্রচুর কাঁদতাম আগে;
জ্বলজ্যান্ত মানুষের ঘাড়ে ছুরি বসালে
যেমন ফিনকি দিয়ে রক্ত বেরোই;
সেভাবে নয়নজুড়ে নামত শ্রাবণধারা।
এখন কাদঁতে জানিনা, অশ্রু কি জিনিস
ভুলে গেছে আঁখিরা। কাঁদতে চাইলেও ভেতরের
অনুভূতিরা অশ্রুবিন্দু গুলোকে উৎস মূলে গিলে নেয়।
হৃদয়ে মহাযন্ত্রনাদায়ক এক অশ্রু-তঞ্চন চলছে ...
বিধাতা, জখম দেয়ার লোক তো ঢের দিয়েছো
আমার চার পাশে; কই? তার পরিচর্যা করার মতো
কাউকে তো পাঠালে না! কেন এমনটা করলে???
©somewhere in net ltd.