![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুক্রবার,১০-০৬-২০১৬ ইং(মিশ্রিত)
লেখকঃ রিয়াজ রায়হান
মাজারের বিরোধকে কেন্দ্র করে পুলিশ প্রতিপক্ষ থেকে ৩০ লাখ টাকা নিয়ে মাহমুদা খানম মিতু হত্যায় ফাঁসাতে মাজারে খাদেম আবু নছর গুন্নুকে গ্রেফতার করেছে বলে দাবী করেছেন হাটহাজারীর মুসাবিয়া দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা মূসা আহমদুল হক ছিদ্দিকীর নাতনি খায়রুন নুর সিদ্দিকা।
বৃহস্পতিবার বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে খায়রুন নূর সিদ্দিকা এ দাবী করেন।
সংবাদ সম্মেলনে খায়রুন নুর সিদ্দিকা বলেন, খুনের মামলায় আবু নছর গুন্নুকে গ্রেফতারের জন্য পুলিশ আমার ছোট খালার কাছ থেকে টাকা নিয়ে ৩০ লাখ টাকা নিয়েছে বলে আমরা শুনেছি। তিনি বলেন, মাজার নিয়ে বিরোধের জেরেই পুলিশ গুন্নুকে গ্রেফতার করে ক্রসফায়ারে হত্যা করারও পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু হাটহাজারী থানার ওসি ইসমাইল হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হওয়ায় ক্রসফায়ার দিতে পারেনি বলেও জানান খায়রুন নূর সিদ্দিকা।
জানা গেছে হাটহাজারী ফরহাদাবাদ ইউনিয়নে অবস্থিত আধ্যাত্মিক সাধক শেখ আহমদুল হক সিদ্দিকীর মাজার। যা ‘মূসাবিয়ার মাজার’ নামে পরিচিত। এই মাজারে কর্তৃত্ব নিয়ে শেখ আহমদুল হক সিদ্দিকীর দুই মেয়ের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এনিয়ে একাধিকবার রক্তক্ষয়ি সংর্ঘষের ঘটনাও ঘটেছে।
এক পক্ষ অপর পক্ষকে ফাঁসাতে পরস্পরের বিরুদ্ধে অসংখ্য মামলাও করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে মূসাবিয়ার বড় মেয়ে শামসুন্নুর মনিরা সিদ্দিকার মেয়ে খায়রুন বলেন, আবু নছরের হাত ধরে মূসাবিয়ার বড় মেয়ে গত বছরের সেপ্টেম্বরে দরবারে প্রবেশ করেন। এ নিয়ে এলাকাবাসীর সঙ্গে ছোট মেয়ে হামিদুন্নেছা সিদ্দিকার অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে হাটহাজারী থানা পুলিশের একটি টিম সার্বক্ষণিকভাবে মূসাবিয়া এলাকায় ক্যাম্প করে। সেখানে পুলিশের একটি অস্থায়ী ক্যাম্প করা হয়। ঘটনার পর দরবারের উত্তর পাশে বড় মেয়ের অনুসারীরা এবং দক্ষিণ পাশে ছোট মেয়ের অনুসারিরা অবস্থান করে।
এর আগে প্রায় ৩ যগ ধরে ধরে ছোট মেয়ের পরিবার মাজার রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে আসলেও ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে বড় মেয়ের স্বামী তৈয়ব উল্লাহ মাজারে প্রবেশ করেন। এ নিয়ে দুপক্ষে বিরোধ চলে আসছে।
খায়রুন বলেন, আমার খালার অনুসারীরা গুন্নুকে বিভিন্নসময় হুমকি ধমকি দেয়ার পাশাপাশি পুলিশকে টাকা দিয়ে গুম করার হুমকি দিয়ে আসছিলো। তারা গুন্নুর বিরুদ্ধে তারা ১০টি মামলা দেয়। মামলাগুলো তদন্তের জন্য পিবিআইকে দেয়া হয়।’ মামলা দায়েরের পর থেকে পিবিআই (পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন) থেকে সুলতান নামে একজন কর্মকর্তা বারবার গিয়ে গুন্নুকে হয়রানি করেন বলেও অভিযোগ করেছেন খায়রুন।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, গুন্নু কখনো শিবির কিংবা জামায়াতের রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলনা। তার বড় ভাই মুক্তিযোদ্ধা। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি ফরহাদাবাদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইদ্রিছ মিয়া তালুকদারের পক্ষে কাজ করেছেন। তিনি নাজিরহাট কলেজিয়েট উচ্চ বিদ্যালয়ের দু’বারের নির্বাচিত সদস্য।
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮
রিয়াজ রায়হান বলেছেন: কিভাবে থাকবেন ? প্রশাসন তো আমার বা আপনার না।
২| ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:০৪
প্রবাসী একজন বলেছেন: আহারে দেশ..আহারে আমার সোনার বাংলাদেশ....আর কত নাটক নাটক দেখতে হবে...বাংলাদেশ...৪ ধরনের নাটক হয়..
১. মঞ্চ নাকট
২. টিভি নাটক
৩. রাজনৈতিক নাটক
৪. পুলিশি নাটক.
৩| ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
মোস্তফা ভাই বলেছেন: হাটহাজারীর মুসাবিয়া দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা মূসা আহমদুল হক ছিদ্দিকীর নাতনি খায়রুন নুর সিদ্দিকা একটা কথা বল্লো আর আপনি বিশ্বাস করে ফেল্লেন।
১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৪
রিয়াজ রায়হান বলেছেন: তদন্ত সাপেক্ষ
৪| ১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৫৫
ক্লান্ত রিয়াদ বলেছেন: মাজার ব্যাবসায়ও কর্তৃত্ব ,বিরোধ এইসবের সূচনা হয়েছে দেখি! আবার একাধিকবার রক্তক্ষয়ি সংর্ঘষের ঘটনাও ঘটেছে! হা! হা! হা !
৫| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২০
রিয়াজ রায়হান বলেছেন: দুনিয়াটাই তো একটা নাটক
৬| ১২ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২
রিয়াজ রায়হান বলেছেন: মাজার কোন ইবাদাতের স্থান না #ক্লান্ত_রিয়াদ
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:০২
বিজন রয় বলেছেন: নিরাপদ দেশে নাই।