![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কয়েক টুকরো মেঘ
প্রেমিকাকে
নৌকো ডুবির শতভাগ সম্ভাবনা সত্ত্বেও
আশৈশব আমি নৌকো চড়তে ভালোবাসতাম
এবং নৌকো আমায় ডুবোয়নি কখনও ।
আমি একটা ঘাসফুলকেও ভালোবাসতাম খুব
বিশ্বাসী ছিলাম এই আপেক্ষিক মহাবিশ্বে
শেষপযর্ন্ত ঘাসের যৌবনই একমাত্র অবানিজ্যিক;
অথচ ঘাসফুল আজ সওদাগরের ছোট বৌ।
সাপখেলা
সাপখেলা খেলতে খেলতে ক্লান্ত
আমি এক নির্বিষ সাপ।
ক্রমাগত নিজেকে লুকোতে চাই ছায়াদের আবডালে
অথচ ছায়ারাই আমাকে হাটে তোলে ঘটা করে
লম্বাশ্বাস নিয়ে ধারালো বীণ বাজায়;
আমি বিষন্ন ফণা তুলে নাচি।
আহা! সুতানাগ!!
ঝর্ণা কি জানে? পাহাড়ের প্রেমে পড়তে নেই
ষোল আনা শরীর জুড়ে দামী চা পাতার গন্ধ
আর খুউব সকাল থেকেই
ঋতুমতী গৃহিণীদের লোভনীয় উঁকিঝুকি
সুডৌল রান্না চিকিৎসা।
দমকা হাওয়ার মতন নদী পথেও প্রচন্ড গুজব
আনকা চাঁদের গায়েও পড়শীর গন্ধ
কার? থুতনিতে লেগে থাকে হাউজে কাওসারের ঘ্রাণ
ফাইভস্টার হোটেলের জলরঙ শাওর
যেখানে সম্প্রতি সুতানাগ প্রজনন প্রকল্প
উদ্বোধন করেছেন মা মনসা।
আমার নয় দরোজায় খলবল করে চাঁদ সওদাগর
তবে কি?
লোহার বাসরে বরবেশী আমি এক লখিন্দর
অনন্ত পাথরের পা ধুয়ে দেওয়াই যার দৈনিক আয়ুবিধি।
মনেপড়ে
আহা সুতানাগ! কীসুন্দর ছোবল তোমার।
বিঃদ্রঃকবিতা তিনটি কবিতাপত্র পত্রিকার২০১৩ সালের আগস্ট সংখ্যায় প্রথম প্রকাশিত হয়।
২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: ধন্যবাদ কবি সুন্দর কবিতাগুলো শেয়ার করার জন্য ৷
৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫১
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভালো লাগলো। বিশেষ করে প্রথমটা বেশি
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:৫৪
মুরাদ-ইচছামানুষ বলেছেন: অনেক ভালো লাগল।