স্থানের গতিশীলতার তত্ত্ব

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:২৭

মাত্র চার দিনের মধ্যে আমার গবেষণা প্রবন্ধ “Theory of Space Dynamism” ৫০ বারেরও বেশি ডাউনলোড হয়েছে Zenodo থেকে। এটা একজন স্বাধীন গবেষকের জন্য অনেক বড় উৎসাহ, কারণ কোনো প্রচারণা ছাড়াই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এই নতুন তত্ত্বে আগ্রহ দেখাচ্ছেন।
Theory of Space Dynamism (TSD) বলছে—
মহাশূন্য আদৌ শূন্য নয়, বরং এটি অসংখ্য সক্রিয় Prismion নামক মৌলিক একক দ্বারা পূর্ণ। এই Prismion-দের সম্মিলিত গতিশীলতা থেকেই সময় প্রবাহিত হয়, শক্তি ও বস্তু রূপ নেয়, এমনকি মহাকর্ষের প্রকৃত স্বরূপও নির্ধারিত হয়।
যদি এই তত্ত্বটি বিজ্ঞানে গ্রহণযোগ্যতা পায়, তবে বেশ কিছু মৌলিক পরিবর্তন আসতে পারে—
1️⃣ সিঙ্গুলারিটির অবসান → Black hole বা Big Bang-এর ক্ষেত্রে আর অসীম ঘনত্ব বা singularity-এর ধারণার দরকার হবে না। Prismion-ভিত্তিক কাঠামো সবকিছুকে finite রাখবে।
2️⃣ সময়কে নতুনভাবে দেখা → সময়কে আর কেবল মাত্রা (dimension) হিসেবে নয়, বরং মহাবিশ্বজুড়ে Prismion-এর oscillation-এর ফল হিসেবে দেখা হবে।
3️⃣ শক্তি ও পদার্থের উৎস ব্যাখ্যা → Space নিজেই matter ও energy উৎপাদনে সক্ষম — ফলে Dark Energy বা Dark Matter-এর রহস্য ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করা যাবে।
4️⃣ আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের পুনর্লিখন → Einstein-এর সাধারণ আপেক্ষিকতা (GR) ও Quantum Mechanics—দুটোকেই নতুনভাবে একত্রিত করার দরজা খুলে যাবে।

আমার প্রবন্ধটি এখানে ওপেন-অ্যাকসেসে পড়তে পারবেন:
https://doi.org/10.5281/zenodo.17157058

আমি বিশ্বাস করি, যদি সত্যিই বিজ্ঞানীরা Prismion-কে ধরতে পারেন, তবে আমাদের মহাবিশ্ব-চিন্তা এক নতুন যুগে প্রবেশ করবে।

১ টি +১/-০