![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খ্রীস্টপূর্ব ৫৭০ এ দার্শনিক জেনোফেনেস প্রথম বলেন যে "মানুষ ইশ্বরকে তার নিজের প্রতিরূপ হিসেবে সৃষ্টি করেছে"। এইটা এমন একটা সময় যখন মানুষ বৃষ্টিরও ব্যাখা করত থর আর তার হাতুরী দিয়ে! বিজ্ঞান ছিলো একটা অজানা শব্দ।
ইথিওপিয়রা বিশ্বাস করতো দেবতা/ইশ্বর কালো বর্নের এবং চ্যাপ্টা নাক বিশিষ্ট। ভারতীয়দের ইশ্বর এখনো ভারতীয় স্টাইল থেকে মুক্ত হতে পারেননী। যদিও ওরা এখন অনেকটা যিশু খ্রীষ্ট স্টাইলে এগুচ্ছে। ব্যাপার বেশ হাস্যকর।
খ্রীস্ট পূর্বাব্দেও যেমন কিছু মানুষ নিচক পৌরানিক গল্পে মশগুল না হয়ে সত্যের চিন্তা করেছে। খ্রীস্ট উত্তরাব্দেও কিছু মানুষ পূরাতন গাল-গল্প সমৃদ্ধ পুরানকে আকড়ে নেই। মানুষই দর্শন সৃষ্টি করে আবার মানুষই এর অন্তিম টানে।
২০১৭ খ্রীস্টাব্দে এসেও মানুষের অসভ্যতা আমায় কষ্ট দেয়। মানুষ কি উলটো চাকায় এগুচ্ছে? সভ্যতার উচ্চশিখরে এসে অসভ্যদের বাজার দেখী।
১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
রঞ্জিত বিশ্বাস বলেছেন: ভালো বলছেন চাদগাজী ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:২৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
ক্যাপিটেলিজম মানুষকে অশান্তিতে রাখার ফলে, মানুষ রূপকথা ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত আছে।