![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"শিক্ষকেরাই ডুবিয়ে দিচ্ছেন আমাদের"
শিক্ষামন্ত্রী
ক্লাসে শিক্ষকরা পড়ান না, বাইরে পড়ান। তাই শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষকেরা এখন শ্রদ্ধার পাত্র নন, টাকার পাত্রে পরিণত হয়েছেন। শিক্ষকদের বেতন এখন দ্বিগুণ হয়েছে। এছাড়া রয়েছে ১৫০ দিনের মত আজাইরা বন্ধ। শীতকালীন অবকাশ, গ্রীষ্মকালীন অবকাশ, রমজান এর ছুটি। দুপুর ১২-৫ টা অথবা সকাল ৭- ১২ টা এটা তাদের কাজের সময়। আর তাদের ইনকাম তো একটি মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানির সিইওর চাইতেও বেশি। তথাকথিত একটি ভাল স্কুল গুলোর টিচারদের ইনকাম ৭-১২ লাখ টাকা, ক্ষেত্র বিশেষে আর বেশি। আর একটি মধ্যম মানের স্কুল গুলোর টিচারদের ইনকাম ১.৫-৩ লক্ষ টাকা। মোটকথা যেকোনো মানের একজন টিচার সহজে ৫০০০০ থেকে ১০০০০০ টাকা ইনকাম করছে। এই স্কুল গুলোর লোগো থাকার কারনে। কিন্তু এদের ৭০% ই নিদারুন ভাবে অযোগ্য। আর আশেপাশে ব্যাঙ্গের ছাতার মত গজিয়ে উঠা কোচিং সেন্টার গুলোর মালিকদের ইনকাম তো আরও রমরমা। কিছু মুখরোচক লেকচার শিট ই হচ্ছে এদের যোগ্যতা। তার মানে, সবদিক দিয়ে লসে থাকে বেচারা অভিভাবক। এরা দিনের পর দিন টিচারদেরও টাকা দেয় আর পরীক্ষার আগে প্রশ্ন ফাঁস এর জন্যও অপেক্ষা করে। তবে এই প্রশ্ন ফাঁসের স্বপ্ন দেখায় এই টিচাররাই। এবং তাদেরকে উৎসাহ দেয় মহিলা অভিভাবকরা।
আর মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী, আপনার সময়েই শিক্ষার মান তলানিতে গেছে। লাখ লাখ জিপিএ প্রাপ্তি আর শিক্ষার মান বৃদ্ধি দুইটি আলাদা জিনিস, এটা অবশ্যই আপনি ভাল বুঝেন। আপনি প্রশ্ন ফাঁসের ব্যাপারে ২/১ টা কঠিন পদক্ষেপ নিলে আসা করি এই সমস্যা কিছুটা কমতো। এর মধ্যে যারা কোচিং বাণিজ্যের সাথে আর প্রশ্ন ফাঁসের সাথে জড়িত, তাদের আজীবনের জন্য দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির বেবস্থা করলে সব ঠিক হয়ে যাইত। কারন এই ক্ষেত্রে মাইর ও একমাত্র মাইরই এর উপযুক্ত সমাধান।
তখন অভিভাবকদের পকেট থেকেও কোটি কোটি টাকা উধাও হত না। আর শিক্ষার মান নিয়াও কথা উঠত না।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৪২
রাসেল টাচ বলেছেন: থিকই বলেছেন চাঁদগাজী ভাই। তারপরও উনি এটাই হতে দিচ্ছেন। কয়েকদিন পরতো শিক্ষার মান কথাটা আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
শিক্ষামন্ত্রী পড়ালেখার সময়ে ছাত্র ইউনিয়নের দল করে বেড়ায়েছেন, দক্ষতা থাকার কথা নয়।