নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে একা রাখতেই বেশি পছন্দ করি, তারপরও মাঝে মাঝে এক অদৃশ্য অস্তিতকে উপলদ্ধি করি।

বিজ্ঞান আমাদের দিয়েছে বেগ, হারিয়েছি আবেগ।

বিবর্ন সভ্যতা

বিজ্ঞান আমাদের দিয়েছে বেগ, কেড়ে নিয়েছে আবেগ, আমরা প্রতিনিয়ত প্রবেশ করছি এক বিবর্ন সভ্যতায় ।

বিবর্ন সভ্যতা › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমকামিতা বনাম মানবিক স্বাধিনতা।।

২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৩০

অনেক মানুষ আছে যারা জন্মগতভাবে প্রতিবন্ধি হয়ে থাকে। অনেকের হাত, পা থাকে না। অনেকের আবার বুদ্ধি কম থাকে, অনেকে আছে শারিরিক অনেক সমস্যা নিয়ে জন্ম নিতে হয়। এখন বিজ্ঞান অনেক এগিয়েছে..এসব সমস্যার সমাধান অনেকাংশেই সম্ভব। এটা প্রাকৃতিকভাবেই হোক আর কোন দুর্ঘটনাবসতই হোক সমস্যা পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন থেকে ছিল থাকবে এটাই স্বাভাবিক নিয়ম। এর জন্য সঠিক চিকিৎসা ও আছে যা দ্বারা আল্লাহর ইচ্ছায় তাকে আরোগ্য করাও সম্ভব।
এবার প্রসংগে আছি...সমকামিতা নিয়ে যে সর্মথক ও বিরোধী পক্ষের বির্তক সৃস্টি হয়েছে তাতে সর্মথক পক্ষের অনেকে বলতেছে দুইটা মানুষের মধ্যে ভালবাসা থাকতেই পারে এটা কোন অন্যায় নয়। তাদের এই ভালবাসাকে সীকৃতি দেয়া আমাদের মানবিক দ্বায়ীত্ব। আ হা.......কত পজেটিভ চিন্তা ।
আমি ও আপনাদের সাথে একমত অব্যশই দুইটা মানুষের মধ্যে ভালবাসা থাকতেই পারে তবে সেটা কেমন ভালবাসা হবে একটু বুঝতে হবে। আমার অনেক স্পেশাল বন্ধু আছে যাদের আমি অনেক বেশি ভালবাসি এবং তাদের জন্য আমি আমার সাধ্যমত সব করতে রাজি আছি। তাদের মানে এই নয় আমার তাকে বিয়ে করে এক ঘরে রাত কাটাতে হবে। যদি কেউ এমনটা করে তবে ভাবতে হবে সে মানসিকভাবে প্রতিবন্ধির আওতাধীন। তার সঠিক চিকিৎসা সমাজ এতদিন করেনি। এখন তার চাহিদা পূরন করা মানে কোন পাগলকে চিকিৎসা না করে ইচ্ছামত পাগলামি করতে দেয়া । এবং এর সর্মথকরাও সেই পর্যায়ের অর্ন্তভূক্ত ।
আপনি সবকিছু মুক্তভাবে চিন্তা করতেই পারেন তার মানে এই না আপনার জন্য সব জায়েজ হয়ে গেছে। দুইদিন পরে যদি আপনার পরিবারের একজন বলে বসে সে তার সমজাতের কাউকে বিয়ে করেতে ইচ্ছুক তখন নিষ্চয় আপনার এই স্মার্টনেস একটু হলেও খোচট খাবে।

ব্যক্তিগত ভাবে আমি মনে করি আমরা একজনকে ভালবাসতেই পারি তবে সেটা যদি সমলিংগের কেউ হয় তাহলে সেই ভালবাসার নাম হতে পারে বন্ধু, ভাই, ইত্যাদি । যদি সেটা তাকে নিয়ে বিয়ে, সহবাস পর্য়ায়ের হয় তবে বুঝতে হবে কোথাও একটা গন্ডগোল আছে ।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৪১

মেংগো পিপোল বলেছেন: Click This Link

২| ২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:০১

ভয়ংকর বিশু বলেছেন: মাদ্রাসার হুজুররাও সমকামী

৩| ২৯ শে জুন, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: ইসলাম কেবল স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অর্থাৎ বৈধভাবে নারী এবং পুরুষের মধ্যে যৌনসঙ্গম অনুমোদন করে।একারণে সমকামী যৌনাচার ইসলামে নিষিদ্ধ। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি একটি বিকৃত ও অত্যন্ত নিকৃষ্ট যৌনাচার যা নারী-পুরুষ যৌনতার স্বাভাবিকতাবিবর্জিত এবং যৌনতার মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে প্রজননের পরিপন্থী,যা সৃষ্টিগতভবে যৌনতার মৌলিক ও কেন্দ্রীয় উদ্দেশ্য। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি ব্যভিচার ও পরকীয়া থেকেও খারাপ একটি কাজ। সমকামীযৌনাচারের কারণে অতীতে নবী লূত(আঃ)এর সম্প্রদায়কে আল্লাহ ধ্বংস করে দেয়ার সাবধানকারী ঘটনা কুরআনের একাধিক সূরা ও একাধিক হাদীসে উল্লেখ রয়েছে। এছাড়া নবী মুহাম্মদ(সাঃ) সমকামীদের অভিসম্পাত করেছেন,সমাজকে সমকামিতার প্রভাব থেকে মুক্ত করতে এদের হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন;এছাড়া চারখলিফাও এ ব্যাপারে একমত প্রকাশ করেছেন। সমকামিতা রোধ করার জন্য ইসলামে নারী পুরুষকে লিঙ্গ অনুযায়ী পোশাকীয় ও আচরণিক স্বকীয়তা বজায় রাখতে বলা হয়েছে এবং নারীকে পুরূষের বেশভুষা ও আচরণ এবং পুরুষকে নারীর বেশভুষা ও আচরণ অণুকরণ করতে নিষেধ করা হয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.