![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিজ্ঞান আমাদের দিয়েছে বেগ, কেড়ে নিয়েছে আবেগ, আমরা প্রতিনিয়ত প্রবেশ করছি এক বিবর্ন সভ্যতায় ।
এই বাবা যে কেমনে ”বাবা” উপাধি পাইল এইটা রিতিমত গবেষনার বিষয়। নিজের জন্মদাতা বাবারে যারা জিবনে কোনদিন একবারের জন্যও দরদ দিয়ে বাবা বলে ডাকে নাই, তারাও ঐ বাবার পায়ে চুমা দিতে দিতে পায়ের ধূলা পেটপুরে হজমে বদহজম হইয়া যায়। যাই হোক বেশি গবেষনা করলে বাবার মুরিদরা আবার আমারে নিয়াই গবেষনা শুরু করে কিনা !!
তো কিছু কথা না কইলে আবার “বাবা” নিজেই রাগ হইব । এই বাবারা কিন্তু একজন না একাধিক সুতরাং উনাদের ছাওয়াল পাওয়ালও স্বাভাবিক ভাবেই অনেক । তাদের আবার নিজেদের আলাদা আলাদা স্টাইল আছে। যেমন- কেউ লাল কাপড়ে মোড়ানো, কেউ অর্ধনগ্ন, কারো চুল-দাড়ি দেখলে নাপিত সম্প্রদায়ের আফসোস বাইড়া যায়, কেউ অনেক আগেই কবরে ঘুমাই আছে (যদিও মুরিদরা মনে করে তারা মরে নাই, কবরে বইসা লুডু খেলতাছে)।
তাদের পুলাপান (মুরিদরা) মনে করে পীর বাবা (!) নিজের পাওয়ার দিয়া অনেক অসম্ভব কাজ করে থাকে যেটা দেখলে অসম্ভবকে সম্ভব করা জলিলও টাশকি খাইয়া যায়তে পারে। তারপরও যে কেন কোন মোবাইল কোম্পানি তাদের এ্যাড করতে ডাকে না সেটা তাদের মুরুদদের কাছে বড়ই আফসোসের বিষয় হইতে পারে। অথচ এ্যাড কইরা আর কত টাকা পাইব? এমনিতেই মুরিদরা যেই টাকা পয়সার পাহাড় বানাই দিতাছে তা দেইখা মোবাইল কোম্পানিও ধান্ধায় পইরা গেছে।
আর বেশি কইলে, উনাদের লাল পুলাপান আবার আমারে রক্তিম শুভেচ্ছা জানানোর জন্য খুজাখুজি শুরু কইরা দিতে পারে। তাই আজকের মত এখানেই শেষ । কেননা ৫৭ ধারা এইদেশে খুবই ভয়ানক চিজ ।
©somewhere in net ltd.