![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারন একজন মানুষ। আমার কোন ইতিহাস নেই, আর ভূগোল দেখতেই পারছেন।
ভবের এই জনসুমুদ্রে বৈঠা হাতে মাঝি যতটা দক্ষ,হুইলের সামনে মাঝি তোতটাই উদাসীন,ঘটনা ঘটার পড়ে দুজনেই কনফিউজ
আমি কি জানি, আমিত ধোঁয়া তুলসী পাতা! প্রায় শুনি,অনুসন্ধানের আগ্রহ দেখাই নি? ডিটেকটিভের ভূমিকায় নামলে দেখব, প্রশ্ন কর্তার চেয়ে বড় আর কেউ নেই। প্রেমে পরলে। নিজের ঘরে যেমন বাইরেও তেমন!
একটু রেখে ঢেকে কি বলতে পারতে না? একদম হাঁটে হাড়ি ভেঙ্গে দিলে।
মানুষই হাঁসে,মানুষই কাঁদে। সৃষ্টিকর্তার সুখ-দুঃখ নেই,তাই তার কিচ্ছু নেই। সাক্ষী পুরুষ। তুমিই মরবে, তুমিই বাঁচবে,তুমিই কাদবে,তুমিই হাসবে। প্রেমও তোমার, ঘৃণাও তোমার। তোমারই রোগ,তোমার আরোগ্য। ভালবসাও তোমার, বিরহ যাতনাও তোমার........................
পশ্চিম আকাশে বর্ষার মেঘের মত সুপ্ত এক ইচ্ছা পোষণ করছি, ভাসিয়ে দিয়ে যাত্রা শুরু করবো অনন্তের,দিনের শেষে নিজের উপযুক্ততা একটু যাচাই করে নি। সবিতোঁ গেল অর্থ,বিত্ত,সন্মান এমন কি সব থেকে বড় সম্পদ চরিত্র। মানুষ হিসাবে একটি অপরিহায্য উপাদানের অনুপস্থিতি আমার ভিতরে প্রকট। সেই উপাদানটার সন্ধানে,আমাকে আমি সার্জনের টেবিলে ছুড়ে ফেলব। একটি অস্ত্রপাচার করা হোক,সূক্ষ্ম ডাক্তারি যন্ত্রপাতির সহযোগে আমার হৃদয়টাকে এফোঁড় ওফোঁড় করে সেই অনুপস্থিত মনের সন্ধান করা হোক। সে মন ভালো না খারাপ, পাপী না পূন্যবান,প্রেমিক না কাপুরুষ।
সেদিন দুজনে দুলেছিনু বনে,পথ ছিল না পালাবার।
এ আমার দেশ,এ আমার জন্মভূমি,আমি গর্বিত,আমি বাঙ্গালী।
আমি অন্ধকার কবরেই আছি। জ্ঞানের বারতা নিয়ে সূর্যর প্রথম আলোক রশ্মি সেখানে পৌছায় না। কারও স্পর্শে উদ্ভাসিত হয়ে উঠে নি মূর্খতার চাঁদরে আবৃত আমার মন আমার কল্ব। দু-একটা কাগচে মোড়া সনদপত্র আমারও আছে,তা দিয়ে আমি লুঙ্গি হতে প্যান্টে আসতে পেরেছি,কিন্তু প্রকৃত শিক্ষায়,শিক্ষিত হতে পারিনি।
প্রকৃত পক্ষে যে শিক্ষা আমায় নৈতিকতা এবং সৎ চরিত্রবান হতে শেখায়,আজ অবধি ওই শিক্ষায় শিক্ষালাভ করা হয়নি। ধন্যবাদ। আমি কি আপনাদের কারও সঙ্গে কখনো খারাপ আচরণ করেছি? আমি খুব ভালো বুঝি, আপনারা আপনাদের কাজ করেন, আমরা আমাদের কাজ। তবে এটা তো সত্যি, সব সময় আপনাদের দেখতে হয়। একই মুখ বারবার দেখতে কি ভালো লাগে?’
আমি তুমি এক হয়তো না, চিন্তাধারায় এবং নাগরিক কর্মকাণ্ডে একটুখানি পার্থক্য খুজে পাওয়া যাবে। পার্থক্য খুজে পাওয়া যাবে ড্রাইনিং টেবিল, ড্রেসিং টেবিলেও আর একটু ভিতরে গেলে কিছুটা অন্য রকম লাগবে আমার ওয়াশ রুমটাকেও। জনসম্মুখে যাইকিছু করি না কেন? আসলে আমরা এক আত্মা,এক মন্তে দীক্ষিত।
এ দেশ আমার, আমরাই এ দেশ একছত্র দাবীদার।
স্বপ্নটা জানতে পারি।
মানে কি? মেয়েরা ছাত্রি অবস্থায় অদ্ভুত কিছু মন্ত্রে দীক্ষা নেয় তার প্রতিফল আমার হরহামেশাই দেখতে পাই।
লাইনটা কি বেশি দীর্ঘতর হচ্ছে? ভুলে যাচ্ছি কি বলবো? আশ্চর্য সুন্দর। পড়ন্ত বিকেলের লাল আভায় জড়ান এক…………………
অনেক দিন পর। ঠিক মিলে না।
আমি আমার নিজের কথা বলি তাই বুঝতে কষ্ট হয়। নোংরামি কাদা ছোড়া ছুরি নেই। রহস্য রোমান্স এর একঘেয়েমি হতে একটু আলাদা একদম সাদামাটা জীবনের গল্প। বাস্তবতা আর অভাবের ভাটায় ১ নং বিক্স। চরিত্র কি ? চরিত্র হল পোশাক,যখন যে পোশাক তখন সেই পাট। মানুষ মাত্রই অভিনেতা,কেউ রূপালী পর্দায়,কেউ বা জীবনের রঙ্গ মঞ্চে। ভালোবাসা কি? ভালোবাসা হল মোহ এই আছে এই নেই, মেয়েদের দিকে তাকালেই ইফটিজিং,না দেখলেই ক্ষেত। তুমি দেখবে,আমি দেখব তবে অন্য কিছু তুমি যা ভাব তা নয়, আমার চোখ তোমায় মাপে। তোমার ভিতরটা দেখে। একটা আশ্রয় খোঁজে।
বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি পড়ছে। গ্রীষ্মের খরতাপে অতিষ্ট শহরবাসির দুঃখে ব্যথিত হয়ে যেন মন খারাপ করে আকাশ তার কান্নার জল এ ধরনীতে ছড়িয়ে দিচ্ছে। অমি জানালার পাশে গালে হাত দিয়ে বসে আছে। পৃথিবীর এ বিমর্ষ রূপ দেখতে দেখতে সে নিজেও যেন এর মাঝে হারিয়ে যেতে চাইছে।
আশ্চর্য ব্যাপার, তুমিই আমাকে নষ্ট করলে,এখন তুমিই আমাকে খেদিয়ে দিচ্ছ। কত বড় বংশের ছেলে আমি। আমার এমন পতন কেমন করে হল।
নষ্ট যখন হয়েছি, নিজেকে আরো নষ্ট করব। টাকার তোঁ আভাব নেই। টাকা থাকলেই সব পথ খোলা ধর্মের পথ,অধর্মে পথ।
প্রতিরোধের চেষ্টা করব না? প্রতিরোধ তোঁ একটাই,হাসিমুখে সহ্য করা।
জীবনটাই তোঁ গল্প। কিছু এখুনি ঘটে, কিছু পড়ে ঘটে,কিছু আবার ঘটেই না চিন্তাতেই থেকে যায়। আমার জীবনে এমন কিছু ঘটলো যার ফলে আজ আমি এখানে। কেউ যদি বলে এই মেয়েটি কেমন, আমি এক বাক্যে বলব সুন্দর। তিলোত্তমা। কাল কুচকুচে চুল। ঝিনুকের মত কপাল। লাল করমচার মত.................................
আজকের দিন শেষ হয়ে এল। কাল একটা সোনালি রাঙ্গতায় মোড়া নতুন দিন। জগতের উপহার। বিনামুল্যে। আমরা শুরু করব “মাইনাস ব্যালেন্সে’”। জীবন থেকে দিয়েছি চব্বিশ ঘণ্টা।
পাপও নেই পুন্যও নেই,আছে মানুষ ও তার কর্ম। এই পৃথিবীটা ছাড়া সবই মানুষের সৃষ্টি। মানুষই শেষ কথা। মানুষের শাসন,মানুষের ব্যবস্থার ওপর নির্ভর করে মানুষের বাঁচা, মরা, ভালোথাকা। মানুষের স্বাধীনতা কোথায়! বাইরেও দাসত্ব , ভেতেরও দাসত্ব। এখানে নিয়ন্ত্রম করে তার স্বভাব। মানুষ সব জানে,শুধু নিজেকে জানে না।
তোমার ওই হাসিতে কি জাদু, এমন করে কেরে। আহ কি সুন্দর!কেন জানি না কেমন যেন প্রেম প্রেম অনুভূতি হচ্ছে। আকর্ষণীয়
গুড বয়,স্বার্থপর বয়,শয়তান বয়। আদর্শ বলে কিছু আছে কি? আদর্শ আবার কি? মেরে ধরে,খামচাখামচি করে বেঁচে থাক। প্রয়োজনে মিথ্যা কথা বল। ক্ষমতাশালীকে তেল দাও। কাজ আদায় হয়ে গেলে স্রেফ ভুলে যাও।
অতীত কি? কিছু অতীতই আমার বর্তমান। দুজনে দুজনের দিকে তাকিয়ে আছি। আমাদের মধ্যে কিছু একটা হচ্ছে। আদান প্রদান। আমি আর আমার আয়না। প্রেমের একটিই ভাষা,একটাই জাত,একাটাই বিধান,অভিধান,একটিই কথা, ভালোবাসি।
আবির্ভাব মন্দিরে, মসজিদে, গির্জায় নয় মানুষের অন্তরে। ঝর নয় পাতা কাঁপানো ছোট ছোট বাতাস, তোমার আমার শ্বাসের মতো। ঘাড় ছুয়ে যায়, গলার কাছে খেলা করে। পাতলা দুটো ঠোটের তুলি স্পর্শ, মৃদু দংশন। শরীরের কদম্বের জাগরন। শুধু আক্ষেপ রেখে লাভ কি? আর তবে এই হতাশা কেন? মানুষ সবি ভুলতে পারে শুধু ভুলতে পারে না মিথ্যাবাদীর ছলনা। ছলনাময় ভালোবাসা। শুধু মেরে রেখে যাব। তিলে তিলে পুরতে থাকবে। একদিন নিশঃশেস হয়ে যাবে পড়ে থাকবে কিছু হাহাকার।
একদিকে এত প্রান,আর আমি একেবারেই নিস্প্রান। কি যে আমার জীবনদর্শন! আর কি যে আমি চাই! নিজের জীবন নিয়ে খেলা। বোবা প্যাচার মত চুপ করে বসে আছি।
আমার ফ্রেন্ড লিস্টে ৮২ ফ্রেন্ড, এত ফ্রেন্ডদিয়ে আমার কি হবে? বন্ধু যদি সঠিক পথে চলতে সাহায্য নাই করে। সমালোচক হয়ে আমার ভুল গুলো নাই ধরিয়ে দেয়। সত্যি কারের বন্ধু হয়ে আমার পাশে না দারায়। বন্ধু তুমিই আমার সবথেকে বড় সমর্থক বা সমালোচক। তোমার থেকে শিখব একজন ভালো মানুষ হতে।
একটাই কথা আছে বাংলাতে মুখ আর বুক বলে এক সাথে সে হল বন্ধু,বন্ধু আমার।
রাতে ঘুম আসতে চায় না। একটা ঘোর আসে। আর কেবলই এক দৃশ্য স্পষ্ট হতে হতে অস্পষ্ট হচ্ছে, আবার স্পষ্ট হচ্ছে। এই চলতে থাকে সারা রাত।
গোধূলির আবছা আলোয় তুমি দাড়িয়ে আছ।অন্ধকারে একটি আলোর বলয়। কোথায় আর কিছু নেই। বড় একটা গাছের শাখা ঝুকে পড়ে দেখছে। ফুটে আছে ধবধবে সাদা একটা ফুল। দুধের মত সাদা আলো। মনে হচ্ছে, পাগল হয়ে যাব।
ধন্যেবাদ কিছু একটা করার চেষ্টা করছি,যাতে নিজেকে ভুলে থাকা যায়।
পেপসি এই বিজ্ঞাপন চিত্রটি তৈরি করে ভারতীয়রা একটা জিনিষ প্রমান ক
তোমার ভালবাসায় একদিন পূর্ণ হয়ে উঠছিল এ অপূর্ণতা। ভালোবাসার শিহরনে জাগিয়ে তুলছিলে আমার প্রেমিক সত্ত্বাকে।
ঝরের তাণ্ডবে এলোমেলো করে দিয়েছিলে আমায়। একটু একটু করে বদলে দিয়েছিলে জীবনের গতিপথ।
আজ কেবল হাহাকার আর হতাশা সৃতি হাতের বেঁচে থাকা। ধুলয় মলিন জীবন ধারা।
পথের ঘাস পায়ে মারিয়ে যেও...................................................
এই ছবিটা কে তুললো?
ইচ্ছাটা থাকা ভালো,তবে কত দিন থাকবে,সেটাই হল কথা। জীবন এক জটিল ব্যাপার। শোয়াপোকার মতো অনেক শোয়া। কতদিকে কতভাবে জড়িয়ে যাবে,তার কোন শাস্ত্র নেই,অঙ্ক নেই,পদ্ধতি নেই সমাধানের। একটা কিছু ঘটলেই তার ফল গড়াতে গড়াতে চলল ঘটনার পর ঘটনা। ঘটে যাওয়া ঘটনাকে প্রয়োজন বদল করা যায় না। এই লেখাটা মুছে ভিন্ন ভাবে আবার লেখা যায়। ঘটনাকে মেরামত করা অসম্ভব। জান না তুমি,বাইরে থেকে দেখছ, তাই আমার ভেতরটা তুমি দেখতে পাচ্ছ না। আমি খুব কামুক সে অর্থে আমি চরিত্রহীন।
উঠে দেখি কেউ কোথাও নেই,সব ফাঁকা, আমি দাঁড়িয়ে আছি একা।
আমার হাত এতোগুলো দিন কাটিয়ে দিলে,বুঝিনা আমার হাতের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সুন্দর একটা সংসার করতে তোমার আপত্তিটা কোথায়? একদিন নিশঃশেস হয়ে যাব পড়ে থাকবে কিছু হাহাকার।
তুমি একটি আধুনিক ছেলে,কি সাধনা, ভালো মন্দের দন্দে মার খাওয়া। একদিন নিশঃশেস হয়ে যাবে পড়ে থাকবে কিছু আফসোস। ভোগের দুনিয়ায় চুটিয়ে ভোগ কর,বুড়ো হয়ে মরে যাও।
আমরা যে স্তরের মানুষ,সেই স্তরে শুধুই কার্য-কারন। কারন ছাড়া কাজ অকাজ। আমি কাকতাড়ুয়ার মত নিঃসঙ্গ। সেইটাই উপভোগ করছি। কেউ কোথাও নেই শুধু আমি আছি। মানুষের মনে অনেক তফাৎ। তার ভেতর থেকে হু হু করে কত কি বেরিয়ে আসছে। ওই দেখ, দুহাত মেলে বুক চওড়া করে কেমন দাঁড়িয়ে আছে। বড় বড় চুল,দাড়ি। বাতাসে বুকের ওপর লুটোপুটি খচ্ছে। দেহ নেই, তাই মৃত্যুভয় নেই।
আলো হতে পারি,ছায়াও হতে পারি। জড়িয়ে ধরলে দেখা যাবে কিছুই নেই।
মনের দুঃখে কিছু একটা করার দরকার,আসুন।
আমরা জিতবই। না খুব একটা খারাপ হয়নি। আমি আমার নিজের কথা বলি তাই বুঝতে কষ্ট হয়। নোংরামি কাদা ছোড়া ছুরি নেই। রহস্য রোমান্স এর একঘেয়েমি হতে একটু আলাদা একদম সাদামাটা জীবনের গল্প। বাস্তবতা আর অভাবের ভাটায় ১ নং বিক্স। বুঝতে কষ্ট হওয়াটাই স্বাভাবিক। চেষ্টাটা একদম বৃথা যায় নি। কিছু একটা তোঁ হয়েছে।
আপনিই বলুন না। হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা মাপ করবেন একটু হাসিয়া লইলাম।
আমরা একটা কাজ একটু বেশি রকমে করতে পারি, সেটা ভালোবাসতে। আমি কতোটা বোকা, তোমার স্পর্শে আমি কনফিউজ।
কেউ ভালোবাসে না,শুধু অনুভূতি আসে,মিষ্টি একাটা,মাতাল গন্ধ মেশানো। ত্রুটি, ভুল ভ্রান্তি, থাকতে পারে কিছুটা আলসেমি। কিন্তু মানুষ আমি খারপ না।
বয়েস আছে ফুর্তি কর। এক সঙ্গী যায় তোঁ আর এক সঙ্গী আসে।
ভাত ছড়াও, প্রচুর কাঁক।
এটা অন্য দরজা দিয়ে বেরোবার চেষ্টা। বাস্তব অনেক বড়।
সেখানে আমরা কিত-পতঙ্গ।
তুমি ভাবছ কেন আমি পুরনো কাসুন্দি ঘাঁটছি! আসলে কি জানো অতীতই আমার গুরু। এক জীবন আর এক জীবনকে শেখায়। আগে খালি করা। তার পড় ভরে ওঠা। বেঁচে থাকার দোষটা কি জানো,প্রতি মুহূর্তেই ময়লা জমছে। চায়ের কেটলির মত কাল আরো কাল। রোজ ঘষতে হবে। প্রলোভন নিজেই তৈরি করে নিজেকে পরীক্ষা কর সরে আসতে পারছ কি না? সুন্দরীর কোলে বসে পরীক্ষা নাও উত্তেজনার মাত্রা কতোটা।
মনের অবস্থা কি?
কেন চোরে থালা নিয়ে গেছে বলে কি মাটীতে ভাত খাব? একটা লড়াই শেষ হবে আর একটা আসবে। সত্যের সাথে মিথ্যার।
এবার একটা ভুল কথা শুনলাম। ভুলকরে কেউ ভুলি ভাবছে। একটু শুধরে নিতে হবে। কে কোথায় আমি নাই। কও
মেয়েরা এমন যে বারবার বিশ্বাস করা যায়। আর ছেলেরা তাই করে যা সে করতে চায় না। এক্ষেত্রে অবশ্য মেয়েরাই দায়ি।
হা হা হা হা হা হা হা হা এ যুদ্ধ থামার না। তবে না বলে পারলাম না। কোন মেয়েকে যদি বলি, এই তুমি তোঁ অনেক সুন্দর। আসো ফ্রেন্ডশিপ করি,সে বলবে বাড়ীতে মা বন নেই। আবার তাকেই যদি ওই মেয়েটি এই রকম জঘন্য কাজ করলো ,সে বলবে সবাই এক রকম না। হা হা হা হা হা হা হা হা হা হা।
মানুষের এট্টু খানি মনের মদ্ধি কত ভালোবাসার প্রকাশ,এত এত ভালোবাসা। ইহার বেশির ভাগ আমরা নিঃশেষ করছি,
থিয়েটার,কফিহাউজ কিংবা গার্ডেনে।
মানুষের এট্টু খানি মনের মদ্ধি কত ভালোবাসার, এত এত ভালোবাসা বহিঃপ্রকাশ । ইহার বেশির ভাগ আমরা নিঃশেষ করছি,
থিয়েটার,কফিহাউজ কিংবা গার্ডেনে। সংসার জীবনে এসে ভালোবাসার প্রতি আগ্রহশূন্য হয়ে পরছি।
বর্তমানে তাই এত ভালোবাসা থাকা সর্তেও ক্রাশ খাওয়া লোকের সংখ্যা নেহাত হাতে গোনা নয় কাকঁ হইতেও অধিক।
ইহা আমাদের ব্যাক্তিগত কাঁপ,ইহাতে কাহাঁরও হস্তক্ষেপ গ্রহন করা হইবে না। বিশ্বকাঁপ আমরা খরিদ করিয়াছে। এক ভাই যাইবে আর এক ভাই আইবে। দেশ যখন আমার দণ্ড মান আমিই করিব। কোন সমস্যা, ঘরে বসিয়া থাকেন।
মনুস্বতঃ ভারত একটি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসাবে ইহার প্রমান দিতেছে।
আপাতোঁত এখন আর কোন কাজ নেই। ধুলো বালির সাথে যুদ্ধ করে এখন আমি ক্লান্ত। সিলেটে রিক্সায় ঘোড়াঘুরিতে বেশ আনন্দ হয়। দাঁড়িয়ে থাকার খুঁটি সুমুহ বেশ জিমনেশিয়ামের সুখ পায়। ভাগ্য প্রসন্ন যে অবতারন করার পর, যায়গায় ফিরে আসে নাট-বল্টু কোন মেরামত ছারাই । এই মুহূর্তে কিছু করতে ইচ্ছে করছে,হাতের কাছে খোলা বইটা পড়ে আছে, কেন যেন তাঁতে ডুবতে ইচ্ছে করছে না।
গ্যাসটিকের মতো সুন্দরী রমণীরা আমার পিছু ছাড়ছে না। প্রতিদিন প্রেমে পরছি। আহা এত প্রেম, মাঝে মাঝে মনে হয় কর্পোরেশনের ড্রেনে কিছুটা বিসর্জন দিয়ে হাল্কা হই।
এই বার আমি একটু বসি,সেই চায়ের দোকানের মেয়েটাকে ধ্যানে আনি। তার দেহটা খুব আকর্ষণীয়, ক্যাটরিনা বা কারিনা থেকে কিছু কম না। তার স্বভাব, কণ্ঠস্বর,আচার-আচরন আমার জানার দরকার নেই। আচ্ছা! এই মনে করি না কেন, সেই আমার প্রেমিকা। ধ্যানের আকর্ষণে সে আসবেই, জগতটা গুটিয়ে এতটুকু হয়ে মুক্তোর মতো ঢুকে যাবে ঝিনুকের খোলে সমুদ্রের অতলে যেখানে কোন ঢেউ নেই, শুধুই স্তব্ধতা, নীল প্রশান্তি স্বচ্ছতা, সেইখানে পড়ে থাকি বাকি রাতটা।
কাম না থাকলে প্রেম আসবে কোথা থেকে? সে যেন বন্ধ্যার প্রসব ব্যাথা।
এলোমেলো নিজেকে ধরে এক সুতোয় বাঁধলে মন্দ হয়না দেখছি।
সেই প্রথম মানুষটা কোথায়, যার থেকে এত এত মানুষ , আসছে তোঁ আসছেই অবিরল ধারায়। সে ভালো ছিল না খারাপ, পাপী ছিল, না পুন্যবান। সে পুরুষ ছিল, না নারী! একজন নয় দুজন। একটা বীজের মতো। কেউ জানে না,প্রথম আদিতে কি হয়েছিল?
শুধু অনুমান,কল্পনা। আমি চিরকালে হারিয়ে গেলাম। হারিয়েই থাকব রহস্যের রহস্য হয়ে। আস্তিকের আর নাস্তিকের।
আমাদের প্রতিদিনের বেঁচে থাকার সঙ্গে এর কোন সম্পর্ক নেই। জীবন সম্পূর্ণ অন্য ব্যাপার। চিরকালের লড়াই। দেহ হল সিংহাসন,রাজা হল একটা আমি। লক্ষ্য হল,দখল। কে কতটা আদায় করে নিতে পারে,অর্থ,বিত্ত,প্রতিপত্তি। একজনের আর একজনকে টপকে যাওয়া। কত রকমের কামনা বাসনা।
ব্যাপারটা কি হল । মনের ভুল না চোখের ভুল। কাকে জিজ্ঞেস করব,ঘুম আসলেই সেই এক সপ্ন। সপ্ন মানেই তুমি। এক আমি দুটো তুমির সাথে ঘর করছি। বাস্তব আর সপ্ন। দিনের আমি অপরাজিত যোদ্ধা। রাতের আমি তোমাদের বিভ্রান্তির মায়াজালে অষ্ট পিষ্টে বাধা পরাজিত ক্লান্ত।
সে দিন LOTO এর সোরুম এ একটু টু মারলাম, জুতা জোড়া পছন্দও হয়েছে,মনের ভেতরে তাণ্ডব চলছে, নিব না নিব না? দ্বিধা দন্ধের এক পর্যায় আমি বাইরে,রাস্তায়, মামা মার্কা চায়ের দোকানের সামনে। হটাৎ কে যেন ডাকলো। পাশ ফিরে দেখি এক বৄদ্ধ। আল্লাতায়ালা আমায় দুটো পা দিয়েছেন,আমি হাঁটছি,পায়ে নতুন ওই জুতা গোলাতে না পেরে আফসোস করছি। আর এই বৄদ্ধ হাঁটছে ক্র্যাচে ভর দিয়ে,আমার মতো নতুন জুতা সে কোন দিনই পরতে পারবে না।
“ ল্যাংড়া বুইরা আর মুখ দিয়ে বেরুল না ”, বল্লাম চাচা বলুন।
কনফিউজ
কে কাকে বেশি ভালোবাসে?
ছেলেরা, গার্লফ্রেন্ড কে,প্রেমিকা কে না বউকে?
মেয়েরা, বয়ফ্রেন্ডকে,প্রেমিককে, স্বামীকে না নিজের রূপচর্চাকে?
আজ অনেকদিন পড়ে ধুলোবালির স্তরে ঢেকে যাওয়া, ব্যাংকের লকারে খুব যত্ন রাখা মরচে ধরা
হিংসা লাগতেছে তাই না।পাশের বাসার এক আপু আছে যে প্রায়ই আফসোস করে বলে,প্রেম বুঝার আগেই নাকি তার বিয়ে হয়ে গেছে,তার আফসোসটা বেশি করে ঠেলা দেয় যখন কোন যুগল পাশাপাশি বসে আলাপ করে তখন আর স্বামী দূরে কোথাও কাজকর্মে গেলে।
ভালোতোঁ টিকিট কাউন্টার কোথায় বলবেন?
কেবল ভালোবাসার নামের ভণ্ডামি নয়, শ্রদ্ধার নামে অসন্মান করা নয়,মানুষের প্রতি মানুষের আচরন এমন হওয়া উচিৎ যা থেকে শ্রদ্ধাবোদ জন্মায়। এতেই পৃথিবীটা সুন্দর হবে।
কষ্ট কি কেউ দেখেছ? আমি দেখেছি। খুব কাছ থেকে। গভীর ভাবে। তিলে তিলে উপলব্ধি করেছি। রাত ছাড়া যেমন দিন বুঝা যায় না, তেমনি কষ্ট ছাড়াও ভালোবাসা বুঝা যায় না। তাই যত বেশী কষ্ট পেয়েছি, ভালোবেসেছি তত গভীরভাবে কেউ কোন দিন বুঝতে পারেনি, কেউ কনদিন বুঝতে চায়ও নি। সবাই কষ্টকে ভয় পায়, আর আমি কষ্টকে ভালোবাসি। কারণ…….তোমাকে ভালোবেসে আমি ক্ষত বিক্ষত, তবুও তোমাকেই ভালোবাসি……..ভালোবেসে যাব …
টাকার দুনিয়া টাকার জোরে যেমন চলছিল সেই রকমই চলবে। দুনিয়া দু’চাকার গাড়ি, একটা ধর্ম,আর একটা অধর্ম। দুটোই একই সঙ্গে ঘুরছে, একই গতিবেগে। কালের গাড়ি, কলের গাড়ি ছুটছে দিশাহিন। যে পথের শেষ নেই,সেই পথের কোন গন্তব্য নেই। যাওয়াটাই আছে,থামাটা নেই। অয় অয় অয়। সত্যিই খুব মধুময় সময়।
আমি তখন আমার বুকে ঘুসি মেরে বলব, আমার গুরু আমি নিজে। জীবনের বেশ কিছুটা চিবিয়ে খেয়ে যখন মনে হল,কই আর তোঁ স্বাদ পাচ্ছি না তেমন। সেই রোজকার ডাল,ভাত, চচ্চড়ি,তখন নিজের উপর খুব রেগে উঠলাম।
নির্জনে দাড়িয়ে নাটকের ডাইলোকের মত বলে উঠলাম, ষড়যন্ত, ষড়যন্ত,। প্রশ্ন এল, কার ষড়যন্ত? উত্তর, আমার নিজের,আমার স্বভাবের। আমার স্বভাব আমাকে মেরে ফেলতে চাইছে।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:২২
আহমেদ রাতুল বলেছেন: আমার স্বভাব আমাকে মেরে ফেলতে চাইছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:২২
বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
+++