![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যতদিন লেখাপড়ার প্রতি আকর্ষণ থাকে, ততদিন মানুষ জ্ঞানী থাকে, আর যখনই তার ধারণা জম্মে যে সে জ্ঞানী হয়ে গেছে, তখনই মূর্খতা তাকে ঘিরে ধরে।- সক্রেটিস
৩২তম স্পেশাল বিসিএস নেওয়া হয় শুধু কোটাধারিদের জন্য । এছাড়াও সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি সরকারি নিয়োগ হয় যেখানে কোটার বাহিরে কেউ আবেদনও করতে পারে নাই। যেমন,সোনালী ব্যাংক ১২০০জন,কৃষি ব্যাংক ৬০০ জন,আইসিবি ইত্যাদি । অথচ যেকোন সরকারি চাকুরিতে ১০ জন নিয়োগ দিলেও তাদের জন্য কোটা রাখা হয় । যদি কোটাই রাখা হয় তাহলে স্পেশাল নিয়োগ দেওয়ার দকার কি ? আবার স্পেশাল নিয়োগ দিলে কোটা রাখার যৌক্তিকতা কি ? কোটাধারীদের আবেদন করার যোগ্যতা কি সাধারণ শিক্ষার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক নয় ? । মুক্তিযোদ্ধারা জাতির বীর সন্তান । সরকারের অবশ্যই মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারকে সহায়তা করা দরকার তবে তা কারো প্রতি বৈষম্যমূলক করে বা বঞ্চিত করে নয় । মুক্তিযোদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলেন বৈষম্যহীন রাষ্ট্র ব্যবস্থার জন্য যে রাষ্ট্র ব্যবস্থায় সকল নাগরিকের খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা, কর্মসংস্থানের দ্বায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র । মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও তাদের নাতি/পোতিদের জন্য সরকারি চাকুরিতে কোটা রাখা হলো মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা । মুক্তিযুদ্ধের চেতনা অনুযায়ী একটি বৈষম্যহীন স্বাধীন কল্যাণমূলক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুললে শিক্ষা,বস্ত্র,বাসস্থান,কর্মসংস্থানের মতো মৌলিক অধিকারগুলো শুধু মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান/নাতি-পোতিদেরই নয়, দেশের সকল নাগরিকেরই প্রাপ্য হতো, তাহলে কেন ২ লাখ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/নাতি-পোতিদের ৩০শতাংশ কোটা (মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, দেশে মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা প্রায় দুই লাখ)। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান দিতে হলে, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের কোটা-ঘুষ দিয়ে নয়, মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্খার শোষণ-বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়েই দিতে হবে । একটা দেশ বা জাতিকে ধ্বংশ করার জন্য সে জাতিকে মেধাহীন করায় যথেষ্ট । তাইতো ৭১ সালে পাকিস্থানি হানাদার ও তার দোসররা বুদ্ধিজীবিদের হত্যা করেছিল । এখন কোটা দ্বারা মেধাবীদের বঞ্চিত করে বাংলাদেশকে সব ক্ষেত্রে মেধাহীন করা হচ্ছে । যা দেশের জন্য অসনি সংকেত ।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: ধন্যবাদ ।
২| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২২
একিউমেন০৮ বলেছেন: আন্দোলন সফল হোক
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: সফল হোক ।
৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন: এদেশে ৫০% মহিলা, এরা মহিলা কোটাও বন্ধ চাচ্ছে! যেখানে বেশিরভাগ দফতরে নারীকোটা ১০ ভাগও পুরন হয় নাই।
মহিলা বিদ্দ্যেষি, মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী আন্দলোন কোনদিনই সফল হতে পারে না
মেধাবী! (পরীক্ষায় ফেল করেও মেধাবী) দাবিদারদের বলছি -
আপনারা এত কম বেতনে সরকারী চাকুরি করতে চাচ্ছেন কেন?
আপনাদের জন্য রয়েছে ৩ গুন বেশী বেতনে বিশাল খাত প্রাইভেট সেক্টর!
কম বেতনে সরকারি চাকুরি করে দেশকে বিশেষ 'সেবা' দিতে চাচ্ছেন?
মুক্তিযোদ্ধা কোটাও বাদ দিতে চাছেন?
মুক্তিযোদ্ধারা ঘরবাড়ী ফেলে বিনা বেতনে জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে গেল, জীবন হারালো! এরা প্রানপন যুদ্ধ না করলে আমাদের জন্য চাকরী ভিক্কার কোটা থাকত মাত্র ১০%
বাকী ৯০% থাকত উর্দূভাষীদের জন্য।
কোটা সিষ্টেম বাংলাদেশের শুরু থেকেই চলছে ৪২ বছর ধরে কোন বিতর্ক ছাড়াই।
কোটা ব্যাবস্থা পৃথিবীর অনেক দেশেই চালু আছে, আছে ধনাঢ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও অষ্ট্রেলিয়াতেও আছে, পাসের দেশ ভারতেও
Click This Link
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২০
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: যারা ১০০ মার্কের মধ্যে ৭৮ পেয়ে ফেল করে আর যারা ৫৪ পেয়ে পাস করে তাদের মধ্যে কে মেধাবী তা বুঝার মত মেধা নিশ্চিয় আপনার আছে । কোটাধারিরাতো শিক্ষা জীবনের সব ক্ষেত্রে তুলনামুলক কম যোগ্যতা তাকার সত্তেও কোটা দ্বারা সুবিধা ভোগ করেছেন । আর মেধাবীরা শিক্ষা জীবনের সব ক্ষেত্রে যোগ্যতার সাক্ষার রেখে আসার পরও চাকুরীর ক্ষেত্রে বঞ্চিত হচ্ছেন।
শতকরা ৫৬ ভাগ কোটা পৃথিবীর কোন দেশে নেই।
৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা মুক্তিযুদ্ধ বিরুধীআরন্দালন নয়।যারা মুক্তিযোদ্ধার নাতি তারা মুক্তিযোদ্ধা নয়। দন খয়রাত ও অযোগ্যদের দিয়ে প্রশাসন চলতে পারে না।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২১
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: একমত । আপনাকে ধন্যবাদ ।
৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০১
উন্মোচক বলেছেন: আন্দোলন সফল হোক।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৩
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: সফল হোক।
৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:১৬
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা মুক্তিযুদ্ধ বিরুধীআরন্দালন নয়।যারা মুক্তিযোদ্ধার নাতি তারা মুক্তিযোদ্ধা নয়। দন খয়রাত ও অযোগ্যদের দিয়ে প্রশাসন চলতে পারে না।
সুপার লাইক...... এই সামান্য জিনিষটা না বুঝে যে গদর্ভ গুলা এই বিষয়টার মধ্যেও আওয়ামী-বিএম্পি-জামায়তী ভাবধারা খুজে বেড়ায়.......তাগো মূর্খতা দেখে আফসোস হয়.........
৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৮
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন:
মূর্খগুলো্র শুভ বুদ্ধির উদয় হোক ।
আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ ।
৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৩
দুরন্ত-পথিক বলেছেন: শুধু ছাত্র রা নয় এই আন্দোলনে শিক্ষক, অভিভাবক সবাইকে এক কাতারে দাঁড়িয়ে এটাকে সফল করতে চাই।ইনশাল্লাহ আমরা সফল হব।কোটা প্রথা বাতিল হবে। মনে হয় কিছু পেইড ব্লগারের আগমন ঘটেছে কোটার পক্ষে কথা বলার জন্য আর আন্দোলন কে নোংরা রাজনৈতিক নাম দেয়ার জন্য।সাবধান থাকুন তাদের থেকে আর অটল থাকুন আন্দোলনে যতক্ষন না দাবী আদায় হয়।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪২
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: ইনশাল্লাহ আমরা সফল হব। কোটা প্রথা বাতিল হবে।
আন্দোলন চলছে চলবে কোটা প্রথা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত ।
৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৮
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: ভাই, আমি এতো কিছু বুঝি না
আমার কথা কোটা বাতিল করতেই হবে.।
নইলে আমার মতো মেধাবিরা কি করবে?
মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তাদের সম্মান অবশ্যই করতে হবে, তাই বলে আমাদের অবহেলা করে?
মুক্তিযোদ্ধাদের ঢাকায় একটা করে ফ্লাট দিক, মাস মাস ৫০০০ টাকা দিক, আমার আপত্তি নাই, কিন্তু তাই বলে দেশের মেধাবিদের মেধার অবমূল্যায়ন করে কেন তাদের এই সম্মান?????????????????????????????????????????
সরকার যা খুশি করুক, কিন্তু আমাদের মতো সাধারন ছাত্রদের মেধার উপরে কেন এই হস্তক্ষেপ?
তাদের যদি জজ্ঞতা থাকে তবে তারা কম্পিটিশন করুক না কেন আমাদের সাথে???????????????????????????????
এমনিতেও ভার্সিটি তে যখন ভর্তি হই তখনও কিন্তু এই কোটা এর জন্য তাদের কিছু সিট ছেড়ে দিছিলাম।
তাদের তো একবার করে চান্স দিছিলাম, তবে এখন আবার কেন???????????????????
সো, আমার কথা, কোটা বন্ধ করতেই হবে
এই লিঙ্ক দেখেন।
১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধাদের বছরে কোটি টাকা দিক তাতে কোন সমস্যা নাই তবে আমাদের অধিকার কেড়ে নিয়ে আমাদের বঞ্চিত করে নয় ।
কোটা প্রথা বাতিল করতেই হবে ।
১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:২৩
ননদালীনাজ বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এটা মুক্তিযুদ্ধ বিরুধী আেন্দালন নয়।যারা মুক্তিযোদ্ধার নাতি তারা মুক্তিযোদ্ধা নয়। দান খয়রাত ও অযোগ্যদের দিয়ে প্রশাসন চলতে পারে না।
সহমত। চেতনার বৈঠায়লারা নৌকা ডুবাইয়া এখন এইটার পিছে লাগছে!
১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ ।
১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
বিভ্রান্ত মানুষ বলেছেন: কুমার সাহা নামে একজন অনলাইনে লিখেছেন, ‘অতি দুঃখ ভারাক্রান্ত হূদয়ে লিখছি। আমি সুনীতি কুমার সাহা। আমি ৩১তম বিসিএস পরীক্ষায় লিখিত (সাধারণ ও কারিগরি) ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছি। আমার রেজি: নম্বর ০২২৫২৭। আমার প্রথম পছন্দ ছিল কৃষি ক্যাডার। কিন্তু পদ স্বল্পতার কারণে আমাকে পিএসসি কর্তৃক কোনো পদে সুপারিশ করা হয়নি (উল্লেখ্য, কোটা প্রার্থী না থাকায় পিএসসি ৭০টি পদ খালি রাখে)। গত ২৭ ডিসেম্বর, ২০১২ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী কৃষি ক্যাডারে ২২০টি পদের বিপরীতে ১৩৬ জনকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, পিএসসি কর্তৃক ১৫০ জনকে সুপারিশ করা হয়েছিল। যে ১৪ জন বাদ পড়েছেন, হয়তো তাঁদের কেউ কেউ স্বাস্থ্য পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হননি বা পুলিশ প্রত্যয়ন পাননি বা ৩১তম বিসিএসের আগে অন্য কোনো ভালো পদে কর্মরত আছেন। আমার দুঃখ, এই জায়গায় ৮৪ পদ খালি থাকা সত্ত্বেও আমার চাকরি পাইনি। আমার সমস্ত পরিশ্রমের ফলাফল কোটা সংরক্ষণজনিত নিয়মের কারণে শূন্য। যাঁরা এসব নিয়ম তৈরি করেন, তাঁরা কি একবারও ভেবে দেখেছেন আগামী ১০-২০ বছর পর আমাদের দেশের প্রসাশনের কী অবস্থা হবে?’
পার্থ নামে আরেকজন লিখেছেন: ‘আমি শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। গতকাল প্রকাশিত বিসিএস ৩৪তম প্রিলিমিনারির ফল বের হয়েছে। ফলাফল বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে ৭৫+ পেয়েও সাধারণ পরীক্ষার্থী চান্স পায়নি অথচ কোটার কারণে ৫৯+ পেয়েও অনেকে চান্স পেয়েছে। মেধার বিচারে ৫৯=৭৫ হতে পারে না। ফলে প্রকৃত মেধাবীরা বঞ্চিত হয়ে চরম হতাশ ও বিপথগামী হচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে দেশ একসময় মেধাশূন্য হয়ে যেতে পারে।
সদ্য প্রকাশিত বিসিএস রেজাল্ট, ৩২তম স্পেশাল বিসিএস এবং সাম্প্রতিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিতে (সোনালী ব্যাংক, কৃষি ব্যাংক, আইসিবি ইত্যাদি) শুধু মুক্তিযোদ্ধা কোটাধারীদের আবেদন করার যোগ্যতা কি সাধারণ প্রার্থীদের প্রতি বৈষম্যমূলক নয়? কোটা কি শিক্ষিত বেকার বৃদ্ধির জন্য দায়ী নয়?’
১২ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯
মোঃ রায়হান খান ঝুমন বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৬
রাজনীতির ভাষা বলেছেন: খুবই সত্য কথা।