![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অধ্যাপক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
অনেক মানুষ দোয়ায় বা আমলে গুণাহ থেকে মুক্তি মিলে ভেবে সীমাহীন গুণাহ কার্যক্রমে লিপ্ত হয়। আজীবন হা'রাম উপার্জন করেও ভাবে যে, আল্লাহ তার গুণাহ মাফ করে দিয়েছেন। এতিমের হক মেরে, অথবা কৌশলে যোগ্য প্রার্থীকে চাকরি থেকে উৎখাত করে নিজে চাকরি লাভ করে, অথবা ঘুষ খাওয়ার মতো গুণাহ করেও, দোয়া ও আমল করে গুণাহ/পাপ মুক্তি লাভ করেছে বলে তৃপ্তি লাভ করে। অনেকে কোটি টাকা আত্মসাৎ করে মসজিদে ১০ লাখ টাকা দান করে আত্মতৃপ্তি লাভ করে যে গুণাহ থেকে মুক্তি পাওয়া গেছে। অথবা প্রতারণার ফাঁদে ফেলে অথবা অর্থব্যয়ে অসংখ্য যেনা করে, দোয়া ও আমল করে স্বস্তি পায় যে, গুণাহ মাফ হয়ে গেছে। এসব মানুষই ইসলামে ধর্মের কালিমা লেপন করে থাকে। এসব মানুষের জন্য মুমিন ও পাপিষ্ঠের মধ্যে মানুষ পার্থক্য ধরতে পারে না। যেনো মানুষ ভাবে যে, মুমিন আর পাপিষ্ঠ মিলে একাকার। কিন্তু প্রশ্ন হলো যে, দোয়া বা আমলে কী কবীরাহ গুণাহ থেকে মুক্তি লাভ করা যায়?
প্রসঙ্গত: উল্লেখ্য অনেক আলেম দোয়া ও আমলে গুণাহ মাফ হয়, এমন আশ্বাস দিয়ে থাকেন। আর আশ্বাস দিয়ে থাকেন বলেই অনেক লোক গুণাহর কাজও করে আবার নামায, যাকাত ও সদকাহ ইত্যাদি আমল করে। ফলে মুমিন আর পাপিষ্ট যেনো এখন মিলে একাকার। কাজেই কোনো আলেমের বক্তব্য যদি গুণাহের কাজে স্বস্তি যোগায়, তবে সেই আলেমের নৈতিক দায়বদ্ধতা থাকা প্রয়োজন।
যাহোক, এসব মুমিনের ভানকারী লোকদের নিয়ন্ত্রণের এবং একই সাথে পাপকাজে প্রণোদনা যোগায় এমন আমল বর্ণনাকারী আলেমদের নিয়ন্ত্রণের জন্য কওমী মাদ্রাসা থেকে পাশ করা সৎ আলেমদেরকে নিয়ে একটি ইসলামী পুলিশ বাহিনী গঠন করা যেতে পারে। এতে কওমী মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের কর্ম-সংস্থানও হবে, অন্যদিকে ইসলাম ধর্মে কালিমা লেপনকারীদেরকেও নিয়ন্ত্রণ করা যাব।
https://www.youtube.com/watch?fbclid=IwAR2KnYGnzOvFTiqF2X_BsF7TnSoZDH1PTKqBGj25ju_WMV6lfEipx-QRYqc&v=SIF9k5nITzk&feature=youtu.be
২| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: আলেমদের কোনো কিছুতেই নেওয়া ঠিক হবে না। সবচেয়ে বড় কথা সৎ আলেম নেই। এই দেশে কোনো ভালো মানুষ নেই।
৩| ০৫ ই মে, ২০২১ ভোর ৬:০৪
কামাল১৮ বলেছেন: চোরকে পাহারার জন্য ডাকাত,খারাপ বলেন নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মে, ২০২১ রাত ১১:২২
বোবাকান্না বলেছেন: রাজাকার পুলিশ বাহিনী?