নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সুফীবাদ

এসো মোরা মাওলাইয়াত কে গড়ে তুলি।

রেজভী শরীফুল ইসলাম

রেজভী শরীফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

খাজা বাবা শাহজাদপুরী বাণী

৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

পীর যদি কাওকে বাতিল করে তার মতো হতভাগা আর নাই , আর পীর যদি কাওকে গ্রহন করে তার তার মতো ভাগ্যবান আর নাই ।

তোমার আমল কম থাকুক তোমার পীর যদি তোমাকে ভালোবাসে এর চেয়ে উত্তম বস্তু আর দুনিয়াতে নাই ।।

শুধু তাই নয় অলীগন মিত্যুর সময় তোমাকে সাহায্য করবে কবরে সাহায্য করবে পুলসিরাতে সাহায্য করবে , নিজ হাতে ভক্তকে জান্নাতে পৌছাইয়া দিবে ।।



............... খাজা বাবা শাহজাদপুরী ।।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১২

নিম গাছ বলেছেন: খাজা বাবা শাহজাদপুরী আবার কোন হারামজাদা ভন্ড? জুতায়ে এইসব ভন্ড পীরকে দেশ ছাড়া করা উচিত।

একমাত্র মহানবী (সাঃ ) ছাড়া হাশরের মাঠে কেউ মুক্তির জন্য সুপারিশ করবে না।

এই ভন্ড হারামজাদা পীরের উপর আল্লার গজব পড়ুক।

২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

নতুন বলেছেন: পীরেরা পুলসিরাতে সাহায্য করবে , নিজ হাতে ভক্তকে জান্নাতে পৌছাইয়া দিবে--

এই সব কথা বাত্রা কোন কোরআনের আয়াত বা হাদিসে আছে কি?

ভন্ডপীর দের বেহেস্তের ঠিকাদারী কে দিলো??

রাসুলের পরের জামানা বা সাহাবীদের পরের জামানাতেও এই পীর প্রথার প্রচলন ছিলৈা না.....

আর আমাদের উপমাহাদেশেই এতো পীর কেন বলতে পারেন?

আরব দেশে কোন পীর নাই কেন বলতে পারেন?

৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

আঁধার রাত বলেছেন: এতো পরকালেও দুনীর্তির করার আশাবাদ ব্যক্ত
করে।

৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

আদু চাচা বলেছেন: গাজা বাবা বজ্জাদপুরীর অমীয় বানী---

৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

বিডি আমিনুর বলেছেন: গাজাখোর ভন্ড থাপ্রাইয়া ওর গিরি ছুটায় দিব ।

৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

কান্টি টুটুল বলেছেন:

খাজা বাবা শাহজাদপুরীর আস্তানা মূত্র বিসর্জনের উত্তম স্থান :-B


৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

বংশী নদীর পাড়ে বলেছেন: মুখ খুললেই আমিও অপ্রিয় আর ভন্ডদের দলভুক্ত হয়ে যাবো। হই তাতে পরোয়া নাই। দয়া করে ধৈর্যসহকারে লেখাটি পড়ুন।

পীর অলিদের কথা শুনলে অনেকের গা জ্বালা করে। অহাবি, জামাত, শিবির, আহলে হাদিস রা মনে করে নামায পরলেই আর কিছু লাগবে না। কিন্তু ইসলামে কলব পরিস্কার কে যে কত গুরুত্ব দেয়া হয়েছে তা আমার নিম্নের লিখাটি পড়ে বুঝতে পারবেন। কলব পরিস্কার করার এক মাত্র পথ পীর মুর্শিদ এর কাছে বায়াত গ্রহন করে তাদের কথা মত রিয়াজত করা। নিম্নের লিখাটি শেয়ার করে সবাইকে সত্য জানিয়ে দিন, সংগ্রহে রাখুন এবং ইসলাম বিকৃত কারীদের থেকে সাবধান করুন।

ক্বলব শব্দের অর্থ অন্তর বা মন। এটি একটি মাংশের টুকরা। । পবিত্র কোরআনে ক্বলবের অবস্থান সম্পর্কে এরশাদ হচ্ছে : “বস্তুত চক্ষুতো অন্ধ হয় না কিন্তু ঐ ক্বলব অন্ধ হয় যে ক্বলব হলো বুকের মধ্যে।” (সুরা হজ্ব ৪৬)

রাসুল (সাঃ) ফরমান : “নিশ্চই আল্লাহ তোমাদের শরীর বা আকৃতির দিকে তাকান না, বরং তিনি তোমাদের ক্বলবের (মন বা অন্তর) দিকেই তাকান।”

অতপর রাসুল (সাঃ) ক্বলবকে দেখানোর জন্য স্বীয় আঙ্গুল দ্বারা নিজের বুকের দিকে ইশারা করলেন। (মুসলিম শরীফ)

ক্বলব সম্পর্কে রাসুল পাক (সাঃ) আরো বলেন : “ক্বলব হলো সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গেঁর বাদশা।” ( মেরকাত শরীফ ৫ম খন্ড, পৃষ্ঠা-৬২)

অর্থাৎ একটি দেশের বাদশাহ ভাল হলে দেশের প্রজারাও যেমন ভাল হতে বাধ্য হয়, তদপ্রু একটি মানুষের ক্বলব বা অন্তর ভাল হলে নিজের কাজ কমর্ও ভাল হয়ে যায়। অপর দিকে একটি মানুষের ক্বলব খারাপ হলে তার কর্মকান্ডও খারাপ হয়ে যায়। পবিত্র কোরআনে এরশাদ হচ্ছ : ‘‘তাদের ক্বলব সমুহের উপর ছাপ পড়ে গেছে। ফলে তারা বুঝে না।” ( সুরা তওবা, আয়াত-৮৭)

পবিত্র কোরআনে অন্যত্র এরশাদ হচ্ছে : “আমি তাদের ক্বলব সমুহের উপর ছাপ মেরে দিয়েছি। ফলে তারা শুনতে পায় না।” (সুরা আ’রাফ-১০০)।

সেদিন (কিয়ামতের দিন) কোন অর্থ সম্পদ এবং সন্তান সন্ততি কোন কাজে আসবে না ; সে ব্যক্তি ব্যতীত যে সুস্হ বা পরিচ্ছন্ন ক্বলব নিয়ে আল্লাহরকাছে আসব। (সুরা শু’আরা ৮৮-৮৯)

যে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস করে, তিনি তার ক্বলবে(অন্তর বা মন) সৎপথ প্রদর্শন করেন। (সুরা-আত তাগাবুন-১১)

তাদের ক্বলবে(অন্তর বা মন) আল্লাহ ঈমানকে নির্ধারিত দিয়েছেন।(সুরা মুজাদালাহ-২২)

পবিত্র হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে : “জেনে রেখ, মানুষের দেহের মধ্যে এক খন্ড মাংশ পিন্ড আছে, যখন তাহা সংশোধিত হয়, তখন সমগ্র দেহ সংশোধিত হয়ে যায়। আর যখন তা দুষিত হয় তখন সমগ্র দেহটাইত দুষিত হয়ে যায়। মনে রেখ ওটাই ক্বলব।” ( বোখারী ও মুসলিম শরীফ)।

অন্য এক হাদিসে পাওয়া যায় : ‘‘মানুষ যখন কোন পাপ কাজ করে তখন তার ক্বলবের মধ্যে কালি পড়ে যায়।’’

অন্য হাদিসে পাওয়া যায় : ‘‘শয়তান প্রতিটি মানুষের ক্বলবের মধ্যে হাটু গেড়ে বসে থাকে। যখন সে জিকির শুরু করে তখন সে পালিয়ে যায়। আবার যখন আল্লাহর জিকির থেকে গাফেল হয় তখন শয়তান আবার ক্বলবে ফিরে এসে ওয়াসওয়াসা (কুমন্ত্রনা) দিতে থাকে।’’

সুতরাং দেখা যাচ্ছে ক্বলব যতটুকু ভাল তার আমলও তত ভাল আর যার ক্বলব যত নষ্ট, তার আমলও তত নষ্ট বা খারাপ। পবিত্র কোরআনে আরও এরশাদ হচ্ছে : “যে আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে আল্লাহ তার ক্বলবকে হেদায়াত দান করবেন”। (সুরা আন কাবুত ৯১)।

অন্যত্র এরশাদ হচ্ছে : ‘‘হে রাসুল, তাদের জন্য দুঃখ করবেন না যারা দৌড়ে গিয়ে কুফরে পতিত হয়।যারা মুখে বলে আমরা ঈমান এনেছি, অথচ তাদের ক্বলব ঈমান আনেনি।’’ (সুরা মায়েদা-৪১)

অন্যত্র কালাম পাকে এরশাদ হচ্ছে : “কখনো না, বরং তারা যা কিছু (গোনাহ) উপার্জন করে তাই তাদের ক্বলবের উপর মরিচা ধরিয়ে দিচ্ছে।” ( সুরা মুতাফিফীন-১৩)।

ক্বলবের মধ্যে এই মরিচা পড়তে পড়তে ক্বলব কাল হয়ে নষ্ট হয়ে যায়। তখন আর ভাল মন্দের হিতাহিত জ্ঞান থাকে না।রাসুল পাক (সাঃ) ফরমান : “তখন ভালকে ভাল জানার এবং মন্দকে মন্দ জানার ক্ষমতা রাখেনা” ( মুসলিম শরীফ-১ম খন্ড, ৮২ পৃঃ) ।

তওবা ও এস্তে-গফার করে নেয় তাহলে তার ক্বলব ছাফ হয়ে যায় আর যদি গুনাহ বাড়তে থাকে তাহলে দাগও বাড়তে থাকে ও অবশেষে এটা ক্বলবকে ঘিরে ফেলে” (তিরমিজি শরীফ)।

সুতরাং কলব থেকে ময়লা পরিষ্কার করতে হলে কলব সংশোধন করা আবশ্যক। কলব সংশোধন হয়ে গেলে গুনাহ করতে মন চাইবে না। গুনাহর প্রতি ঘৃনা সৃষ্টি হবে। গুনাহ করতে খারাপ লাগবে ও কষ্ট বোধ হবে । অপর দিকে ইসলামের দিকে চলতে মনে ভাল লাগবে ও উৎসাহ বোধ হবে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মনের অসুস্থতা ও জং বা ময়লা কিভাবে দুর করা যায় এবং এগুলো আমদের ক্বলব বা মন থেকে দুর করতে পারলে কি উপকার হবে। রাসুল পাক (সঃ) বলেন ”প্রতিটি বস্তু পরিস্কার করার জন্য একটি যন্ত্র বা রেত থাকে । তদ্রুপ মনের পরিচ্ছন্নতা আনার যন্ত্র হচ্ছে আল্লাহর জিকির বা স্বরণ” রাসুল পাক (সঃ) বলেন “হে আল্লাহ আপনার জিকিরের দ্বারা আমাদের ক্বলবের তালা গুলো খুলে দিন।” রাসুল পাক (সাঃ) আরো বলেন “মানুষ যখন কোন খারাপ কাজ বা গুনাহ করে তখন তার ক্বলবের মধ্যে কালো দাগ পড়ে যায়” রাসুল পাক (সঃ) আরে বলেন “নিশ্চয়ই ক্বলব সমুহে মরিচা পড়ে। যেমন ভাবে লোহার মধ্যে পানি লাগলে মরিচা পড়ে। তখন সাহাবায়ে কেরাম (রঃ) বললেন হে আল্লাহর রসুল (সাঃ) এটা পরিস্কার করার উপায় কি? জবাবে রাসুল পাক (সঃ) বললেন মৃত্যুকে খুব বেশী বেশী স্মরণ করা আর কোরান তেলওয়াত করা”।

এখন কথা হচ্ছে আমাদের ক্বলব কিভাবে ময়লা ও অসুস্হ হয় এবং কি ভাবে এই ক্বলবকে পরিস্কার ও সুস্থ্য করা যায় এবং প্রকৃত ঈমানদার ও মুসলমান হওয়া যায়। এতক্ষনের আলোচনায় একথা প্রমানিত হলো যে আমদেরর ক্বলব বা মনে জং ধরতে পারে বা ময়লা হতে পারে বা অসুস্হ হতে পারে, আল্লাহ তায়ালার আদেশ নিষেধ না মেনে চললে এবং অ-ইসলামিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে একবার মানুষের মন অসুস্হ ও কলুষিত হলে তখন তার আল্লাহর আদেশ নিষেধের ব্যাপারে হিতাহিত জ্ঞান থাকে না। তখন সে তার নফসের খায়েস বা মনের আকাংখা পূরনের জন্যই সব কাজ করে থাকে ।

মুরশিদ ই হলেন সুফি সাধকের পথ প্রদর্শক। তিনি পীর বা জ্ঞানবৃদ্ধ। ইসলামী আধ্যাত্মিক সাধনার ক্ষেত্রে পীর হলেন বাস্তব বা বাহ্যিক এবং আত্মিক বা অভ্যান্তরীণ জ্ঞান ও অনুভূতির শিক্ষক। সুতরাং মুরশিদ বা পীরের অনুসরণের মাধ্যমেই সেই পরম প্রকাশিত সুন্দর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌কে লাভ করা যায়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন- ইয়া আইয়্যুহাল্লাজীনা আমানু আম্ব্রি উল্লাহা অআতী উর রাসূলা আউলিল আম্ব্রিª মিনকুম (৪:৫৯)।

অর্থ-- তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহ্‌ র এবং আনুগত্য কর রাসূলের এবং তাদের যারা তোমাদের মধ্যে প্রাজ্ঞ নেতা ।

পবিত্র হাদিস শরীফে উল্লেখ আছে “জেনে রেখ, মানুষের দেহের মধ্যে এক খন্ড মাংশ পিন্ড আছে, যখন তাহা সংশোধিত হয়, তখন সমগ্র দেহ সংশোধিত হয়ে যায়। আর যখন তা দুষিত হয় তখন সমগ্র দেহটাইত দুষিত হয়ে যায়। মনে রেখ

ওটাই ক্বলব”( বোখারী ও মুসলিম শরীফ)

তাই সেই পরম প্রকাশিত সুন্দর সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ্‌র দিদার লাভ করতে হলে মুরশীদের নিকট আনুগত্তের বিকল্প নেই বললেই চলে।

পরিশেষে বলতে চাই দুনিয়ার লোভ ত্যাগ করে ওলী-আল্লাহ গনের সাহচর্যে থেকে নিজের চরিত্র ঠিক করে রাসুলুল্লাহ (দঃ) এর নীতি অনুযায়ী চললে দুনিয়াতে শান্তি আখেরাতেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।কারন ওলী-আল্লাহ গনের সান্নিধ্য ছাড়া চরিত্র ঠিক করা সম্ভব না কেও কখনো পারে নাই পারবেও না

সর্বাবস্থায় আল্লাহর জিকিরের মাধ্যমে আমাদের ক্বলব বা মন সুস্থ হয়ে যায়। আল্লাহ পাক তখন ইচ্ছা করলে এই ক্বলবের মধ্যেই এক জ্ঞান দান করেন। এই জ্ঞান কোন বই পত্র পড়ে বা শুনে অর্জন করা সম্ভব নয় । এই জন্য এই জ্ঞানকে ক্বলবী জ্ঞান বা আত্বিক জ্ঞান বলা হয়।

৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১১

আদু চাচা বলেছেন: গাজা বাবা বজ্জাতপুরীকি তেঁতুল খান?

৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১১

সৌমিক জামান বলেছেন: বংশী নদীর পাড়ে , আপনার কথা মানলাম। কিন্তু সত্যি করে বলেন তো, রোজার দিন ছাড়া আপনি রেগুলার নামাজ পড়েন? পরলে কত ওয়াক্ত পড়েন? জাকাত দেন? রোজা রাখেন? অশ্লীল জিনিস থেকে নিজেকে মুক্ত রাখেন? মিথ্যা কথা বলেন? সৎ পথে চলেন? আপনি যদি এইগুলো না করনে, ওইসব বাবা ক্যান, বাবার দাদারাও আসলে আপনাকে মুক্ত করতে পারবে না। আর জানেন তো আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই। হযরত মুহাম্মাদ(স) তার রাসুল।লেখক বাবা সম্পরকে যা যা বলছেন,তা একমাত্র দিনের নবীর করার ক্ষমতা আছে, ভণ্ড বাবাদের নাই। আর এইগুলা এখন বেবসা। দেওানবাগি, কুতুব বাগি, আট রশি, চন্দ্র পাড়া, জাকের পারটি, সুরেসসর, মাইজ ভাণ্ডার তো গাঁজাখোরদের আড্ডা। আর বাবা, বাবার বংশধর ভক্তের টাকায় প্রাডো নিয়ে চলে। কিছু মনে করবেন না। কষ্ট পেলে, ক্ষমা করবেন এই অধম বান্দাকে

১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪১

বংশী নদীর পাড়ে বলেছেন: @ সৌমিক জামান, আসলে মানুষ যখন প্রকৃতপক্ষে ছয়টি জিনিস বাদ দিতে পারবে তখন তার জন্য গন্তব্যে পৌছানো সহজ। কিন্তু এখানেই তো সমস্যা। আমি বা অনেকে এই জিনিসগুলো বাদ দিতে পারিনা। জড়িয়ে পড়ি সংসারে। এর মানে সংসার ত্যাগ করার কথা বলছি না, সংসারে থেকেই সংসারের মায়া ত্যাগ করে খোদার প্রেমে এগিয়ে যাওয়াই গন্তব্যে পৌছানোর রাস্তা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.