নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সারা বাংলাদেশটা শান্তিতে ভরে যাক

রেদওয়ান কাদের

রেদওয়ান কাদের › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়মীলীগের সম্মেলনে ক্রিকেটার মোস্তাফিজ- তাসকিন ও ফ্রি আলোকসজ্জা

২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:২১



কি হিসাবে জতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় মোস্তাফিজ-তাসকিন আওয়ামীলীগের সম্মেলনে গিয়েছিলেন তা কেউ জানে না। অথচ জাতীয় দলের খেলা চলছে এই মূহুর্তে চট্রগ্রামে(প্রথম টেস্ট ইংল্যান্ডের বিপক্ষে)। মোস্তাফিজ-তাসকিন কি ছাত্রলীগের সদস্য? মোস্তাফিজ-তাসকিন এর অংশগ্রহন এই বার্তা বহন করে যে দলীয়করন এখন বাংলাদেশ ক্রিকেটকেও গ্রাস করে ফেলল।

সারাদিন অনেক ছিল রাস্তাঘাট বন্ধ, পুলিশ ছিল ১০ হাজার, আর বিদ্যুতের বিষয়ে আমাদের সময় লিখেছে-পুরানাে রাজনতৈকি দল আওয়ামী লীগরে কাউন্সলি উপলক্ষে দেশব্যাপি আলোকসজ্জায় ‘অনুমতি’ ছাড়াই ব্যবহার করা হচ্ছে রাষ্ট্রীয় বিদ্যুৎ সােহরাওর্য়াদী উদ্যানসহ পুরো ঢাকা সাজানো হয়ছেে ‘ফাও বদ্যিুত’কেবল উদ্যানইে বদ্যিুৎ সরবরেহের জন্য বসানো হয়ছেে ৯টি ট্রান্সফরমার। এগুলো থেকে ১৯০০ কেভিএ বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে কাউন্সিলে । এর জন্য ক্ষমতাসীন দলকে পরশিোধ করতে হচ্ছে না কােনো মূল্য। উল্টো বদ্যিুৎ বিভাগে র্কমরত অনকেকইে নিয়োজিত করা হয়ছেে এ কাজ। রাজধানীসহ সারাদশেরে বভিন্নি জেলাতে আলোকসজ্জার বিদ্যুতরে জন্য কােনো অনুমোদন নেয়নি দলটি।



আমাদের সময়ে আরো বলা হয়-এ আলোকসজ্জা নিয়ে রাজধানীর অনেক বাসিন্দাকে সামাজিক যােগাযোগ মাধ্যমে ‘তীর্যক’ মন্তব্য করতে দেখা গেছে। মিজানুর রহমান নামে একজন লিখেছেন, ‘বিদ্যুতের নাকি এতো সংকট, তাহলে ঢাকা আলোকিত করার এতো বিদ্যুৎ কােত্থেকে এলো?’ সিলেটের নুরুল ইসলাম নামে একজন তার ফেসবুকে লিখেছেন, ‘সম্মেলন ঢাকায় আলোকসজ্জা সিলেটে, কী জানি এইসব হচ্ছে নাকি বিলেতে!’

বিষয়টি নিয়ে তেল-গ্যাস, খনিজসম্পদ ও বিদ্যুৎ–বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘এ ব্যাপারে কী আর বলবো। আওয়ামী লীগ এতো অনিয়ম করেছে, ওসবের তুলনায় এটা কিছুই না। তারাই জানে এ বিদ্যুৎ কােত্থেকে কীভাবে আসছে? তবে আমি আশা করবো, এ সম্মেলনে রামপাল প্রসঙ্গ নিয়ে তারা নতুন করে সিদ্ধান্ত নেবে।’

এগুলোর জন্য যেহেতু কারো কাছে জবাবদিহি করতে হবে না তাই সকলের চুপ থাকাই ভাল!
























মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
জাতীয় দলের খেলা চলছে এই মূহুর্তে চট্রগ্রামে প্রথম টেস্ট ইংল্যান্ডের বিপক্ষে
তবে এই টেষ্ট স্কোয়ার্ডে মোস্তাফিজ ও তাসকিন খেলছে না।
খেলোয়াড়দের রাজনীতিতে আসা নতুন কিছু না, যে কেউ সদস্যপদ নিতে পারে। নিলে পঁচে যাবে এমনটা না।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪

রেদওয়ান কাদের বলেছেন: খেলোয়াড়দের রাজনীতিতে আসা নতুন কিছু না, যে কেউ সদস্যপদ নিতে পারে। - এটা ঠিক। উপরের ছবিতে লক্ষ্য করলে দেখবেন সাবেক টেস্ট অধিনায়ক দুর্জয় এর ছবি আছে এখানে কিন্তু তাকে নিয়ে কিছু বলা হয়নি।

কিন্তু মুস্তাফিজ-তাসকিন বর্তমানে জাতীয় দলের খেলেয়াড়। তাই তাদেরকে রাজনীতি করতে হলে অবসরে গিয়ে করা উচিত।

এছাড়া রাস্তা-ঘাট বন্ধ, আলোক সজ্জা এসব নিয়ে কিছু বল্লে ভাল হতো!

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যেহেতু আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি খারাপ। তাই তাদের যাওয়াটা উচিত হয়নি। বিসিবি'র পারমিসন নিয়ে যাওয়া উচিত ছিল। হয়তো বা দিয়েছেও। কিন্তু ট্যাগ লাগতে বেশী সময় নিবে না। যদিও এটা বাজে সংস্কৃতি...

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৭

রেদওয়ান কাদের বলেছেন: বর্তমানে দলীয়করনের যুগে বাংলাদেশের জাতীয় দলের খেলোয়াড়দেরকে রাজনীতি মুক্ত মনে করা হতো। কিন্তু এখন মনে হয় সেটা আর বলার সুযোগ থাকছেনা

মুস্তাফিজ-তাসকিন কার প্ররোচনায় গেছে তা হয়তো সবাই জানে কিন্তু ক্ষতিটা বাংলাদেশ ক্রিকেটের

৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫১

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যেহেতু আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি খারাপ। তাই তাদের যাওয়াটা উচিত হয়নি। বিসিবি'র পারমিসন নিয়ে যাওয়া উচিত ছিল। হয়তো বা দিয়েছেও। কিন্তু ট্যাগ লাগতে বেশী সময় নিবে না। যদিও এটা বাজে সংস্কৃতি...

ট্যাগ অলরেডি এই ব্যক্তি লাগিয়েই দিয়েছেন।
মুস্তাফিজ ইনজুরড। সে খেলার জন্য ফিট না। তবুও সে খেলা বাইরে রেখে কেন গেল তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা গর্ধভ মানুষের বৈশিষ্ট্যকে প্রমাণ করছে। যেখানে মুস্তাফিজ সাধারণ সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতেই আড়ষ্ট - সেখানে সে রাজনীতিতে জড়াবে!! বাহ!

তাসকিন টেস্টের জন্য ফিট না। ইনজুরি প্রবণ শরীর। টেস্টে তাকে নিলে আজীবনের জন্য হারানোও হতে পারে।
এইসব ক্রিকেটপ্রেমীদের সবাই ই জানে। ক্রিকেট প্রেমী ছাড়াও ক্রিকেট দর্শকদের বড় অংশও জানে। তবুও প্রশ্ন তোলা!!

বেশ! বেশ!

খেলোয়ারদের রাজনীতিতে জড়ানো অস্বাভাবিক কিছু না। পাকিস্তানের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক এখন সে দেশের অন্যতম বড় নেতা।
সবকিছুকে নেগেটিভ ভাবে নেওয়ার আগে একটু ভেবে নেওয়া দরকার।

রাজনৈতিক দল নিয়ে ফোবিয়া সাধারণ কাতারের মানুষদের মাঝেই বেশি। রাজনীতি বুঝে দুই লাইন, ভাব নেয় দশ লাইনের। এর ফলে রাজনীতিবীদরা ঠিকই তাদের সুবিধা আদায় করে নেয়। সমালোচক হওয়ার পরিবর্তের সচেতন হলে কিন্তু রাজনীতিবীদরা অতটা সুযোগ পেতও না।

এই সহজ কথা আবার মাথায়ই ঢুকবে না অনেকের।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০৩

রেদওয়ান কাদের বলেছেন: মুস্তাফিজ সাধারণ সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতেই আড়ষ্ট - সেখানে সে রাজনীতিতে জড়াবে!! বাহ!- তাহলে মুস্তাফিজ সেখানে কেন গেছে তাসকিনই বা কেন ?

পাকিস্তানের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক এখন সে দেশের অন্যতম বড় নেতা। - কিন্তু ইমরান খান কি যখন জাতীয় দলের খেলোয়াড় থাকা অবস্থায় রাজনীতি করতেন?

রাজনীতি আর ক্রিকেট এক হতে পারে না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.