নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন সচেতন মুসলিম, খুব সাধারণ জীবনযাপন পছন্দ করি।প্রবাসের হাজারো ব্যস্ততার মাঝেও দেশের ও দেশের মানুষের খবরা-খবর জানতে পছন্দ করি, তাদের সাথে মিশে যেতে চাই..... আমার সোনার বাংলা, আমি তোমার অনেক অনেক ভালোবাসি।

দিল মোহাম্মদ মামুন

আমি একজন সচেতন মুসলিম, খুব সাধারণ জীবনযাপন পছন্দ করি। আল্লাহর সন্তুষ্টিই আমার জীবনের উদ্দেশ্য।

দিল মোহাম্মদ মামুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ড.আফিয়া সিদ্দিকী মরে গিয়ে প্রমান করেছিলেন-মালালা জীবিত থেকেও মৃত।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬


ড. আফিয়া সিদ্দিকী মরে গিয়ে প্রমান করলেন-মালালা জীবিত থেকেও মৃত।
মরে গিয়ে বরং বেঁচেই গেলেন আফিয়া। বিশ্বের একমাত্র নিউরো সাইন্টিস্ট ড.আফিয়া সিদ্দিকী অবশেষে মুক্তি পেলেন নারকীয় যন্ত্রনা থেকে। নিস্তার পেলেন আমেরিকান ধর্ষকদের খেলা থেকে, বিশ্ব দর্শকদের হেলা থেকে। বেঁচে গেলো পিচ্চি মেয়ে মালালাও। আশ্চর্য এক ম্যাসেজ মিলছে এই দু’জন থেকে। দু’জনেই পাকিস্তানি। মালালা স্কুল পড়ুয়া এক কিশোরী। আফিয়া পিএইচডি হোল্ডার। একজনকে ওরা খুবলে খায়, অন্যজনকে নিয়ে মেতে ওঠে পরিকল্পিত খেলায়! ড. আফিয়াকে আল-কায়েদার সাথে জড়িত সাজিয়ে ইউএস আদালত তাকে সাজা দেয়। সাথে দেয় গণ ধর্ষণের অলিখিত লাইসেন্স। আর মালালাকে কোলে তুলে গেয়ে উঠে মানবতার গান ! বিশ্ব বিবেক গা ভাষায় স্রোতের অনুকূলে! মানবতার ধ্বজাধারীরা বসে থাকে মুখে কুলুপ এটে। আন্তর্জাতিক মিডিয়ার এক চোখা দৃষ্টিভঙ্গি এড়িয়ে যায় এই দিক।

২০০৩ সালে প্রথমে কিডন্যাপ করা হয় ড. আফিয়াকে। এই কিডন্যাপিংয়ে সহায়তা করে খোদ পাকিস্তান সরকার। গুম করে রাখা হয় ২০০৮ পর্যন্ত। নিয়ে যাওয়া হয় আমেরিকান টর্চার সেলে। চলতে থাকে গণ ধর্ষণ, দিনের পর দিন। তাকে উলঙ্গ করে কুরআন শরীফের পাতা ছিড়ে মেঝেতে বিছিয়ে রেখে বলা হত, যাও, কুরআনের উপর দিয়ে গিয়ে কাপড় নিয়ে এসো। ড. আফিয়া সেটি করতে পারতেন না কারণ, তিনি মুসলমান। কারণ তিনি কুরআন ভালবাসতেন। ৩০ পারা কুরআন যে তার বুকেও ছিল। তিনি যে একজন হাফেজাও ছিলেন। তখন তার উপর নির্যাতনের মাত্রা বেড়ে যেত আরো। ২০০৮ সালে তাকে নিয়ে সাজানো হয় মূল নাটক। এক আমেরিকান সেনা হত্যা চেষ্টার অভিযোগে তাকে গ্রেফতার দেখানো হল। শুরু হয় বিচারিক প্রহসন। আমেরিকান আদালত তাকে ৮৬ বছরের সাজা ঘোষণা করে! একজন নারী, একজন মুসলিম সাইন্টিস্ট কুরআনে হাফেজা নারীকে নিয়ে বিশ্ব মোড়লরা মেতে উঠলো নোংরা খেলায়, দেড়’শ কোটি মুসলমানের এই দুনিয়ায়, ছয়’শ কোটি মানুষের এই পৃথিবীতে কেউ কিছু বললো না! কেউ না! আশ্চর্য এক পৃথিবীতে আমাদের আবাস !

ড.আফিয়ার বিরুদ্ধে প্রহসনের বিচারিক রায় ঘোষণার সময় তাকে কিছু বলতে বলা হলে বিচারকের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছিলেন, “আপনি তাদের ক্ষমতা দিয়েছেন আমাকে রেফ করার, উলঙ্গ করে সার্চ করার! আপনার কাছে কিছুই বলবার নেই আমার। আমি আমার আল্লাহর কাছে যেয়েই যা বলার বলবো। আমি তো সেদিনই মরে গেছি যেদিন আমাকে প্রথম ধর্ষণ করা হয়েছিলো। আমাকে ছেড়ে দিন। আমাকে আমার দেশে যেতে দিন।” ড.আফিয়ার সাথে নোংরা খেলার এই নায়কদেরই যখন দেখি মালালাকে নিয়ে মাথা ঘামাতে, হা হুতাশ করতে, মানবতার পক্ষে বড় বড় বুলি আওড়াতে, তখন সন্দেহ করতে ইচ্ছে করে মালালা তাদের নিজেদেরই প্রোডাকশন কিনা! অথবা উদ্দেশ্য হাসিল করবার জন্যে তারা নিজেরাই তালেবান সেজে মেয়েটিকে গুলি করেছে কি না!

বিশ্বের একমাত্র স্নায়ূ বিজ্ঞানী ড. আফিয়া সিদ্দিকির তাঁর মূল অপরাধ ছিলো তিনি এতো উচ্চ শিক্ষিত হয়ও কুরআনের প্রতি ঝুকে ছিলেন কেনো? কুরআন থেকে কেনো রেফারেন্স টানতেন? ১৯৯৩ সালের একটি ভিডিও ক্লিপের সৌজন্যে আমার সুযোগ হয় একুশ শতকের এই হযরত সুমাইয়ার বক্তব্য শোনার। আমি মুগ্ধ হয়ে শুনছিলাম আমার বোনের কথাগুলো। কুরআনের একটি একটি আয়াত তেলাওয়াত করে বৈজ্ঞানিক সূত্রে কথা বলছিলেন তিনি। তিনি বলছিলেন, ইসলাম হলো নারীর সুরক্ষক। ড.আফিয়া সিদ্দিকার বক্তব্যের অংশ ইউটউব দেখতে পারেন। মানুষটিকে ওরা মেরে ফেললো তিলে তিলে। অকথ্য নির্যাতন করে। বিশ্ব মিডিয়া চেপে গেলো খবরটি, সেই প্রথম থেকেই। ইন্টারনেটে প্রকাশিত এক চিঠিতে মুসলিম জাতিকে তিনি ঘুমন্ত মৃত জাতি বলে সম্ভোধন করে কিছু আক্ষেপের কথা বলেছিলেন। বলেছিলেন, আমি আর তোমাদের সাহায্যের আশা করি না। আমি তোমাদের বোন না। তোমরা কেউও মুহাম্মদ বিন কাসেম না। আমি আমার আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাই, আর কারো কাছেই না আফিয়া মিথ্যে বলেননি মোটেও।

সেকুলার লিবারেল ছোট্ট একটি মেয়ে মালালাকে এই সময়ের সেরা বুদ্ধিজীবি বানিয়ে বিশ্ব মিডিয়ায় তোলপাড় শুরু হলো আর ওদিকে আফিয়ার উপর চলতে থাকলো পৈশাচিক নির্যাতন। কেউ কিছু বললো না। কেউ বললো না ছোট্ট মেয়ে মালালাকে যে বা যারাই গুলি করেছে, অন্যায় করেছে, চরম অমানবিক কাজ করেছে। তালেবানরা এটা করে থাকলে তাদের অনুকম্পা দেখানোর কোনো সুযোগ নেই। দোষীদের খোঁজে বের করে ফাসিতে ঝুলানো উচিত। কিন্তু কথা তো এখানেই শেষ হতে পারে না। এক মালালাকে নিয়ে এতো দৌড় ঝাপ কিন্তু বিশ্বে যে আরো মালালা আছে ইরাকে, আফগানে, ফিলিস্তিনে, সিরিয়ায়, পশ্চিমা ন্যাটো ঝুটের অবিরত ড্রোন হামলায় যে মালালারা মারা যাচ্ছে, তাদের কী হবে?

এদের বেলায় মানবতা নিরব কেনো? নাকি বিশ্ব সভ্যতার ঠিকাদার কর্তৃক অসভ্যতা চললে সেটাকে অসভ্যতা বলতে হয় না! এই শিশুরা তো কোনো পাপ করেনি। এই শিশুরা তো অস্ত্র ধরেনি। কেনো তবে হত্যা করা হচ্ছে এদের? মালালা আমার বোন। সে সুস্থ হোক। কিন্তু ইরাকের এই শিশুরা কি মালালা থেকে কম? তাহলে কেনো তাদের বেঁচে থাকার অধিকার থাকবে না? ডবল স্ট্যান্ডার্ড আর কতদিন চলবে? পৃথিবীর সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র মহাত্মা গান্ধীর ভারতে গেলো চল্লিশ বছরে সাত হাজারের বেশি কাশ্মিরী শিশুকে জীবন দিতে হয়েছে। এই শিশুরা, আফগান, ইরাক আর কাশ্মিরের এই শিশুরাতো আর সন্ত্রাসবাদী ছিলো না। এরা কোথাও যুদ্ধের প্রশিক্ষণ নেয়নি। এরা জীবনে কাউকে একটা গুলিও করেনি। তাহলে এদের মেরে ফেলা হলা কেনো? এই শিশুদের অপরাধ কী ছিলো? বিশ্ব মানবতা এদের বেলায় নিরব কেনো? মানবতার নামে কেনো এই উপহাস?

মারা গেলেন ড. আফিয়া সিদ্দিকি। নয় নয়টি বছর লাগাতার ধর্ষণ আর নির্যাতনের সাথে সাথে তার শরীরে ক্যান্সারের বীজও পুতে দিয়েছিলো সভ্যতার মুখোশপরা নরপশুরা। শারীরিক আর মানসিক যন্ত্রনার দু:সহ নারকীয় একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি হলো। বুকে কুরআন নিয়ে মাথা উচু করেই বিদায় নিলেন আফিয়া। চলে গেলো বোনটি আমার। আমরা তাকে বাঁচাতে পারলাম না। তারচে’ দু:খজনক হলো বাঁচানোর চেষ্টাটা পর্যন্ত করলাম না। কেউ বললাম না ড. আফিয়া যদি অপরাধ কিছু করেই থাকেন, নিরপেক্ষ আদালতে তাঁর বিচার হতে পারে (যদিও জানি না সেটি কোন গ্রহে আছে) কিন্তু একটি মেয়েকে, বিশ্বের একমাত্র নিউরো সাইন্টিস কোরআনে হাফিজ একটি মেয়েকে এভাবে বছরের পর বছর আটকে রেখে পালাক্রমে ধর্ষণ করা আর নির্যাতন করা তো কোনো সভ্য পৃথিবীতে চলতে পারে না। হায়রে সভ্যতা! হায়রে মানবতা! আজকাল মানুষে আর পশুতে পার্থক্যটা এতো কমে এসেছে যে, ফারাক করতে কষ্ট হয়।

মালালা ইউসুফজাইকে ওরা কোলে তুলে নিয়েছে এই বলে, মালালা ছিলো নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে সোচ্চার কণ্ঠ। আফিয়াকে ওরা মেরে ফেলেছে তিলে তিলে কারণ, আফিয়া ছিলেন উচ্চ শিক্ষিত, নিউরো সাইন্টিস্ট। তবু ওরা কী চায়, কীভাবে চায়, বিশ্ব বিবেক তবুও বুঝে না নাকি বুঝেও বুঝে না, আমি সেটাই বুঝি না! আফিয়া তো চলে গেলেন! বিশ্ব বিবেকের গালে চপেটাঘাত করে। একজন আফিয়া এভাবে নিষ্পেষিত হয়ে বিদায় নিলো আমাদের চোখের সামনে। কেউ কিছু বললো না! কেউ কিছু করলো না! বুঝতে পারছি না ধিক্কার আমি কাকে দেবো? লাম্পট্যবাদে জড়িত আমেরিকানদের? বৈশ্বিক বোবা বৃহন্নলাদের? মুসলিম বিশ্বের নেতৃবৃন্দকে? নাকি এই সময়ের অংশ হিসেবে নিজেকেই?
পুরানো লিখাটি এই ব্লগে পোষ্ট করলাম

মন্তব্য ১১২ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (১১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: হৃদয় বিদারক ঘটনা। ধন্যবাদ

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০০

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: এই রকম হাজারো ঘটনা মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে আছে, মুসলিমদের কাছে উল্লেখযোগ্য মিডিয়া না থাকার কারনে আমরা জানতে পারিনা। ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় ভাই।

২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১

নাজরুল ইসলাম পাটওয়ারী বলেছেন: আমরা দেখীনি হযরত সোমাইয়া(রা) শাহাদাতের মর্মবাণী,আমরা দেখছি একুশ শতকের হযরত শহিদ ড: আফিয়াকে।দুঃখিত আফিয়া ,আমরা মুসলিম জাতি এক হতে পারিনি।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় ভাই নাজরুল ইসলাম পাটওয়ারী, আপনার কথায় মনের কষ্ট আরোও বেড়ে গেল। আমাদের সবকিছু থাকা সত্ত্বেও আজ আমরা অসহায় জাতী।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: মানবতা কাকে বলে?এটার উত্তর কি হবে তা বিশ্ব মোড়ালরা ঠিক করে দেয়।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: বিশ্বমোডলদের ধিক্কার জানানোর কোন ভাষা জানা নেই। ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় ভাই

৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪

আহেমদ ইউসুফ বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট। ড আফিয়া সিদ্দিকীর নাম শুনেছিলাম ফেসবুকের কোন এক পোষ্টে। আর মালালা ইউসুফজাই তো এক রোবটিক পুতুল।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৪

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম, প্রিয় ভাই আহেমদ ইউসুফ,এই রকম হাজারো ঘটনা মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে আছে, মুসলিমদের কাছে উল্লেখযোগ্য মিডিয়া না থাকার কারনে আমরা জানতে পারিনা।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

মারুফ তারেক বলেছেন: আপনার আগের লিখাটিও বোধয় পড়েছিলাম। খুবই হৃদয় বিদারক একটি ঘটনা। মুসমানরা আসলেই একটি ঘুমন্ত জাতি।

পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ মারুফ তারেক ভাই। মুসলিমদের সবই আছে শুধু একজন সালাউদ্দিন আইয়্যুবির (র) এর মত যোগ্য নেতা দরকার।

৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

অত:পর আমি বলেছেন: অসাধারন

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ভাই সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: নির্মম........

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৭

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: এই রকম হাজারো ঘটনা মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে আছে, মুসলিমদের কাছে উল্লেখযোগ্য মিডিয়া না থাকার কারনে আমরা জানতে পারিনা।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৬

শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: ভাই পোস্টটি পড়ে চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি। আপনাকে ধন্যবাদ দেয়র ভাষাও হারিয়ে ফেলেছি। সকল পাঠককে অনুরোধ করবো পড়ার মধ্যেই ক্ষান্ত না থেকে নিজেকে ইসলামী ছাঁচে গড়ে তুলি।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই লিখাটা লিখার সময় আমার চোখ অস্রুতে ভিজে এসেছিল। বুঝতে পারছি না ধিক্কার আমি কাকে দেবো? লাম্পট্যবাদে জড়িত আমেরিকানদের? বৈশ্বিক বোবা বৃহন্নলাদের? মুসলিম বিশ্বের নেতৃবৃন্দকে? নাকি এই সময়ের অংশ হিসেবে নিজেকেই?
ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয়ভাই শাহজালাল হাওলাদার।

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৫

এরশাদ বাদশা বলেছেন: সারা বিশ্বে সন্ত্রাসের বীজ বুনে পৃথিবীকে রুগ্ন করে নিজে ক্ষমতাবান দানব হয়ে সবার মাথার উপর ছড়ি ঘোড়ানোর এক মাস্টার প্ল্যান নিয়ে এগিয়ে চলেছে আমেরিকা। আর তাতে দাবার ঘুঁটি হিসেবে আহাম্মক মুসলিম দেশগুলো (আহাম্মকের লিডার হলো সৌদি আরব) ব্যবহৃত হচ্ছে। কার কাছে বিচার চাইবেন? কে করবে প্রতিবাদ? আরবদের মতো ভন্ড আর কোনো জাত আছে কিনা তাতে আমি সন্দিহান। আমেরিকা নিজেদের স্বার্থের জন্যই মালালাদের বানায়। যেমন বানিয়েছিলো ওসামাকে। পৃথিবীর সব মুসলিম দেশগুলোর দিকে তাকিয়ে দেখুন। সৌদি আরবের মতো দেশ এখন বোমাতংকে কম্পমান। এর কৃতিত্ব(?!) সম্পূর্ণই আমেরিকার। ডঃ আফিয়ার জন্য চোখের জল ফেলা ছাড়া আমাদের আর করার কি আছে?

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৮

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম প্রিয় ভাই এরশাদ বাদশা, আপনার আপনার মন্তব্যটি যেন আমার না বলা কথা, ধন্যবাদ আপনাকে। মুসলিমদের সবই আছে শুধু একজন সালাউদ্দিন আইয়্যুবির (র) এর মত যোগ্য নেতা দরকার।

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৭

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: আমি কত্ত বড় বেকুব। আমি প্রথম ড আফিয়া সিদ্দিকীর নাম শুনলাম।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: এই রকম হাজারো ঘটনা মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে আছে, মুসলিমদের কাছে উল্লেখযোগ্য মিডিয়া না থাকার কারনে আমরা জানতে পারিনা। দোষটা আপনার না, দোষটা হচ্ছে হলুদ মিডিয়ার। ধন্যবাদ আপনাকে

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ডঃ আফিয়া সিদ্দিকীর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: দোয়া করি মহান আল্লাহ যেন উনাকে উত্তম জাজা দান করেন।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই রকম হাজারো ঘটনা মুসলিম বিশ্বে ছড়িয়ে আছে, মুসলিমদের কাছে উল্লেখযোগ্য মিডিয়া না থাকার কারনে আমরা জানতে পারিনা।

বর্তমান যুগে আমরা মুসলমানরা ভীষনভাবে তথ্য সন্ত্রাসের শিকার এবং দুর্বল ঈমান/আ'মালের কারণে আমরাও পাশ্চাত্যের মিডিয়া প্রচারিত সব খবর বিশ্বাস করি। আর মুসলমানদের বিভক্ত এবং ঈমানহারা করার কাজটাও ওরা ভাল ভাবেই করে ফেলেছে। এজন্যই আজকে মুসলিম বিশ্বের বেহাল অবস্থা, দুনিয়ার আরেক প্রান্তে আরেক মুসলিম ভাই/বোন নির্যাতিত হলেও আমাদের মধ্যে সেটা কোন প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে না! :(

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: মধ্যপাচ্যের দেশ গুলো ইচ্ছে করলে অসংখ্য মিডিয়া বানাতে পারে, কিন্তু তারা তো ইমানী শক্তি হারিয়ে অমুসলিমদের গোলামীতে সুখ খুজতেছে ! ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যটির জন্য। সালাম নিবেন।

১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪২

সৌহার্দ্য মুত্তাকিন বলেছেন: মানবতা আজ দেয়ালের কোণে প্রস্রাবে ব্যস্ত !

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৬

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ধিক্কার জানাই বিশ্বমোডলদের বানানো এই তথাকথিত মানবতা কে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: শহিদ ড. আফিয়া সিদ্দিকি'র আত্মার শান্তি কামনা করি। আর কি বা করার আছে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৭

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: দোয়া করি মহান আল্লাহ যেন উনাকে উত্তম জাজা দান করেন।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

১৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

কিবরিয়া জাহিদ মামুন বলেছেন: লেখকের কাছে আমার প্রশ্ন, যদি লেখক ভাই মেহেরবানী করে একটু উত্তর দেন ।

ড: আফিয়া সাচ্চা মুসলিম তাহলে ওনাকে আম্রিকার বিধর্মীদের দেশে কেন যেতে হল ?

ম্যাসাচুটেস (এমআইটি) পৃথিবীর ৫টি শিখ্খাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি, যেখানে সারা পৃথিবীর ভাল ছাত্র ছাত্রীরা ভর্তি হয় । জিআরি, স্যাট, টোফেল ইত্যাদি লাগে । তো এগুলো এত পরীখ্খা দিয়ে ওনি ওখানে পড়তে গেলেন কেন ? সৌদি, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, ইরাক বাংলাদেশে না গিয়ে ?

ওনি চ্যারিটি, ইসলামী চ্যারিটি করবেন তাহলে আম্রিকা কেন ? এই চ্যারিটির আড়ালে কি থাকে ?

কদিন আগে ক্যালিফোর্নিয়াতে তাসফিণ মালিক পাকিস্তানী মহিলা ও তার জামাই গুলি করে নিরঅপরাধ মানুষ মারলেন তাহলে কেমনে কি ?

আমি এমন অনেক মানুষ কে চিনি জানি মেয়ে ছেলে যারা আমেরিকাতে পড়াশুনা করছে, থাকছে, ঘুরছে ফিরছে, রুটিরুজি করছে কই তাদের কাউকে তো আম্রিকা গুয়ানতোনামো তে নেইনি ।

সো মানুষের অপরাধ, ধর্ম, দেশ, এক না । বাংগালী মুসলিম, আফগান মুসলিম, পাকি মুসলিম, সৌদী মুসলিম এক না । চিন্তা চেতনার বিস্তর ফারাক আছে ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: বিশ্বের একমাত্র স্নায়ূ বিজ্ঞানী ড. আফিয়া সিদ্দিকির তাঁর মূল অপরাধ ছিলো তিনি এতো উচ্চ শিক্ষিত হয়ও কুরআনের প্রতি ঝুকে ছিলেন কেনো? কুরআন থেকে কেনো রেফারেন্স টানতেন কেন?
আপনাকে বলবো, রাসূল (স:) বলেছেন, "তোমরা জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে সূদুর চীন দেশে যাও" এখানে জ্ঞান অর্জনকে উৎসাহিত করা হয়েছে, আফিয়া সিদ্দিকী বিধর্মীদের দেশে গিয়ে কোন অন্যায় করেননি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে

১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০১

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: আমি ব্যক্তিগত ভাবে এই মহিয়সী নারীর জীবনী নিয়ে গত বেশ কয়েক মাস যাবত নেটে পড়েছি।
কেমন ছিলেন তিনি?এই মুসলিম বিশ্বের কি অমূল্য সম্পদ ছিলেন তিনি! তার একটা ছোট্ট উদাহরণ দিই,

ডঃ আফিয়া সিদ্দিকী, তিন সন্তানের জননী। অসাধারাণ
বিদূষী, মেধা ও প্রজ্ঞার অধিকারী ছিলেন। নিউরো সায়েন্সের মত
অত্যন্ত কঠিন বিষয়ে গ্রাজুয়েশন (বিএস) করেছেন Massachusetts
Institute of Technology (USA) থেকে, পিএইচডি করেছেন Brandeis University, USA থেকে। তার
সময়ে নিউরোসায়েন্সে পৃথিবীর একমাত্র পিএইচডি হোল্ডার ছিলেন। ।
তা ছাড়া একাধারে ছিলেন কুরআনে হাফেজা, আলিমা, দ্বীনের একনিষ্ট
প্রচারক। তিনি প্রায় ১৪৪টি সার্টিফিকেট অর্জন করেছিলেন।যা পৃথিবীর ইতিহাসে অত্যন্ত বিরল ঘটনা।

কিন্তু ওনার মৃত্যুর ব্যপারটা আমার কাছে এখনো ক্লিয়ার না।আমি নেটে অনেক খোঁজেও সেরকম বিশ্বস্ত কোনো সুত্র পাইনি।
আপনার কাছে সেরকম কোনো লিঙ্ক থাকলে জানাবেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১৭

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম, ভাই মো: সাইফুল্লাহ শামীম, আপনাকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা আমার নাই, আপনি কিছু মুল্যবান তথ্য দিলেন যা আমার লিখায় উল্লেখ ছিলনা।
আফিয়া ইস্যূতে মিডিয়া নিরব! তাই তাঁর মৃত্যু ব্যাপারেও পরিষ্কার করে জানানো হচ্ছে না কিছূ। তবে এই মহিয়সী নারীর মৃত্যু সংবাদটি ২০১৫ সালে অক্টোবরের ২৫/২৬ তারিকে ফেইসবুক এবং কিছু অনলাইন মিডিয়াতে এসেছিল। আমার অফিসের পাকিস্তানী কলিগ ও বললো ঘটনা সত্য।
ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় ভাই।

১৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯

মু. সাদ উদ্দিন বলেছেন: ঘুমন্ত এই জাতির ঘুম কবে ভাঙ্গবে ......? আমার আজও মনে হয় , মালালার ঘটনা ছিল পুরো একটি সাজানো নাটক । আল্লাহ আমাদের সঠিক বুঝ দান করুন । আমীন ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয় ভাই, সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ছুম্মা আমিন।

১৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

এ আর ১৫ বলেছেন: বিশ্বের একমাত্র স্নায়ূ বিজ্ঞানী ড. আফিয়া সিদ্দিকির তাঁর মূল অপরাধ ছিলো তিনি এতো উচ্চ শিক্ষিত হয়ও কুরআনের প্রতি ঝুকে ছিলেন কেনো? কুরআন থেকে কেনো রেফারেন্স টানতেন কেন?----- কথাটা বিশ্বাস যোগ্য মনে হচ্ছে না !!! কোন রেফারেন্স দিতে পারবেন ? শুধু কোরানে হাফেজ হওয়া এবং কোরানের রেফারেন্স দেওয়া কোন অপরাধ হতে পারে না ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫০

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই যুগে যুগে যারা ইসলামের পক্ষে কথা বলে তাদের পরিনতি এমনিই হয়, হোকনা সেটা কোন নবী/রাসূল! যেখানে শুধু মুসলিম হওয়ার অপরাধে হাজার হাজার বনী আদমকে পুরা দুনিয়া জুড়ে নির্মমভাবে হত্যা করা হচ্ছে সেখানেতো ড আফিয়া অনেক বড় অপরাধী !!!
ধন্যবাদ আপানাকে

১৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১১

গ্রিন জোন বলেছেন: ড. আফিয়া সিদ্দিকীর মারা যাওয়ার খবরটা কোথাও তো দেখলাম না ভাই। ঘটনা কি সত্যি। যদি সঠিক হয় তাহলে আমরা এমন একজনকে হারালাম যার এক ফোঁটা রক্তের দামও গোটা দুনিয়াবাসী দিতে পারবে না। আমরা তার জন্য কিছুই করতে পারলাম না। একজন অসহায় নারী শুধু শ্রেষ্ঠ জীবন বিধানের পক্ষে থাকার কারণে জীবন দিতে হলো। তার মাগফেরতা কামনা করি। যারা তার ওপর নির্যাতন চালিয়েছে আল্লাহ তাদেরকে কে যেন এই দুনিয়াবাসীর জন্য উদাহরণ সৃষ্টি করে দেন। সে উদাহরণ দেখে যেন প্রতিটি মানুষের হৃদয় আতকে ওঠে।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫১

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আফিয়া ইস্যূতে মিডিয়া নিরব! তাই তাঁর মৃত্যু ব্যাপারেও পরিষ্কার করে জানানো হচ্ছে না কিছূ। তবে এই মহিয়সী নারীর মৃত্যু সংবাদটি ২০১৫ সালে অক্টোবরের ২৫/২৬ তারিকে ফেইসবুক এবং কিছু অনলাইন মিডিয়াতে এসেছিল। আমার অফিসের পাকিস্তানী কলিগ ও বললো ঘটনা সত্য।
ধন্যবাদ আপনাকে প্রিয় ভাই।
ছুম্মা আমিন, আল্লাহ আপনার দোয়া কবুল করুক।

২০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬

কিবরিয়া জাহিদ মামুন বলেছেন: চিন দেশে যাওয়ার মানে এই না সেখানে গিয়ে আমি ইসলাম প্রচারে জড়িত হব । যেটা সেই দেশের কনফিল্কট অফ ইন্টারেষ্ট । চিন দেশে যাওয়ার মানে এই না আমি আফগান মুজাহিদ দের জন্য ডাইমন্ড যোগার করব যা দিয়ে তারা চায়নার গুরুত্ব পুর্ন স্থাপনা উড়িয়ে দেবে । দুর্জন বিদ্যান হলেও পরিত্যাজ্য । আর সেটা যদি পাকিস্তানী হয় তাহলে তো কথাই নেই ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই অন্ধভাবে কারো বিরোধীতা না করাই উত্তম।
ধন্যবাদ আপনাকে

২১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১২

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: এর বিচার আল্লাহ অবশ্যই করবেন। আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসী করুন...

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয় ভাই সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, আল্লাহ আপনার দোয়াকে কবুল করুক, ছুম্মা আমিন।

২২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯

নতুন বলেছেন: তিনি MIT ছাত্র ছিলেন... অবশ্যই মেধাবী ছিলেন।

আপনি লিখেছেন কোন রেফারেনস ছাড়া...আবেগ থেকে...

নিচে উইকিপিডিয়াতে দেখুন রেফারেন্স সহ তার বিবরন... তিনি যদি সন্ত্রাসীর সাথে জড়িত না হয়ে থাকেন তবে কেন আইন/আদালত তাকে খুজবে??

Aafia Siddiqui (Listeni/ˈɑːfiə siːˈdiːkiː/; Urdu: عافیہ صدیقی‎; born 2 March 1972) is a MIT trained Pakistani Neuroscientist, who was convicted on two counts of attempted murder of US nationals, officers, and employees, assault with a deadly weapon, carrying and using a firearm, and three counts of assault on US officers and employees. She is currently serving her 86 year sentence at the Federal Medical Center, Carswell in Fort Worth, Texas.

Afia was born in Pakistan and spent here childhood there. In 1990 she went to study neuroscience in the United States and obtained a Ph.D. from Brandeis University in 2001.[9]

In early 2003, during the 2001 Afghanistan War caused by a conflict between United States and Al-Qaeda, Siddiqui returned to Pakistan. In March 2003, she was named as a courier and financier for Al-Qaeda by Khalid Sheikh Muhammad and was placed on a "wanted for questioning" list by the American FBI.[citation needed]

She was allegedly abducted by unknown authories with her 3 children in 2003. It is widely accepted that she was held captive against her will in Bagram, She subsequently disappeared until she was arrested in Ghazni, Afghanistan, by Afghan police, 17 July 2008, with documents and notes for making bombs plus containers of sodium cyanide. She was held for questioning. Siddiqui was shot in the torso the next day by visiting U.S. FBI and Army personnel, after allegedly shooting at them with a rifle one of the interrogators had placed on the floor.

Siddiqui was flown by the FBI to New York and indicted in New York federal district court in September 2008, on charges of assault and attempted murder of a United States Army Captain in the police station in Ghazni, Afghanistan. Siddiqui denied the charges. After 18 months in detention, she was tried and convicted 3 February 2010 and sentenced later that year to 86 years in prison. Though it has been a matter of controversy as why a Pakistani woman, who allegedly committed a crime in Afghanistan was flown to US for a trial.

In Pakistan, Siddiqui had by then become a symbol of victimization.[10] In March 2010, after her conviction, both the Prime Minister Gilani and opposition leader Nawaz Sharif promised in unity to push for her release.[10] Pakistani news media called the trial a "farce,"[10] while other Pakistanis labeled this reaction "knee-jerk Pakistani nationalism".[10]

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৯

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয় ভাই, উইকিপিডিয়াতে ঐ জিনিষটাই এসেছে যা টেরোরিস্ট আমেরিকা প্রচার করেছে।
তবে আমি আমার পাকিস্তানী কলিগের কাছ থেকে আফিয়া কে নিয়ে যা শুনেছি, তা শুনলে যেকোন মুসলিমের মনে প্রচন্ড আঘাত লাগার মতো।তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ছিল আমেরিকার গোলাম, অবশ্যই এখনো একই বলা যায়। তাই তারা দাদাদের মন খারাপ হয় এমন কোন কাজ করতে চায়নি।
আফিয়াকে নিয়ে পশ্চিমা মিডিয়া যা লিখেছে অথবা যা প্রচার করতেছে তার পুরাটাই অপবাদ বলা যায়। আমি আমি ৪/৫ জন পাকিস্তানিকে এই বেপারে প্রশ্ন করেও একই উত্তর পেয়েছি, সবাই বলতেছে তার অপরাধ সে মুসলিম, সে মুসলিম সমাজকে জাগাতে চেয়েছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে

২৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪

নতুন বলেছেন: In May 2002, the FBI questioned Siddiqui and her husband regarding their purchase over the internet of $10,000 worth of night vision equipment, body armour, and military manuals including The Anarchist's Arsenal, Fugitive, Advanced Fugitive, and How to Make C-4.[20][21][36] Khan claimed that these were for hunting and camping expeditions. On 26 June 2002, the couple and their children returned to Karachi.[4][12][13][21] --- https://en.wikipedia.org/wiki/Aafia_Siddiqui

২০০২ এ নাইট ভিসন এবং How to Make C-4. এই টুকু খেয়াল করুন....

Neuroscientist যখন How to Make C-4 খোজ রাখে... তাকে যদি FBI প্রশ্ন করে... তবে কিছু সন্দেহ অবশ্যই থাকে...

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩১

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: পাকিস্তানিকে এই বেপারে প্রশ্ন করেও একই উত্তর পেয়েছি, সবাই বলতেছে তার অপরাধ সে মুসলিম, সে মুসলিম সমাজকে জাগাতে চেয়েছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে

২৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৩

কিবরিয়া জাহিদ মামুন বলেছেন: নুতন ভাই এই সব রেফারেন্স দিয়েন না । দিলে লেখক সাহেব বলবেন সব মিডিয়া আম্রিকার । জয়শে মোহাম্মদ, আল কায়িদার জন্য কাজ করেছেন ওনি । তিন বাচ্চা থাকাতে জামাই তালাক দিয়েছে । আর লেখক সাহেবের পাকিস্তানী কলিগ বলেছেন সেটা সত্য । আর সারা বিশ্বের মিডিয়া ভুল । ওই পাকিস্তানীকে ৭১ নিয়ে বলতে বল্লেও এরকম কিছু একটা বিষয় বলবে ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১০

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই কিবরিয়া জাহিদ মামুন, সবকিছুকে কি এক পাল্লায় মাপা যায়? কিছু কিছু ব্যাপার ভিন্ন, দেখুন শিখেরা যখন দাড়ি রাখে তাতে কোন সমস্যা হয় না, কিন্তু মুসলিমেরা যখন দাড়ি রাখে তাতেই দুনিয়ার সকল সমস্যা ! আবার খ্রিস্টান পাদ্রীরা মহিলারা যখন হিজাব করে তা কোন সমস্যা হয়না, কিন্তু মুসলিমেরা হিজাব পড়লেই তা হয় জংগী!
আশাকরি বুঝতে পারছেন।

২৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রিয় ভাই, উইকিপিডিয়াতে ঐ জিনিষটাই এসেছে যা টেরোরিস্ট আমেরিকা প্রচার করেছে।
তবে আমি আমার পাকিস্তানী কলিগের কাছ থেকে আফিয়া কে নিয়ে যা শুনেছি, তা শুনলে যেকোন মুসলিমের মনে প্রচন্ড আঘাত লাগার মতো।তৎকালীন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ছিল আমেরিকার গোলাম, অবশ্যই এখনো একই বলা যায়। তাই তারা দাদাদের মন খারাপ হয় এমন কোন কাজ করতে চায়নি।
আফিয়াকে নিয়ে পশ্চিমা মিডিয়া যা লিখেছে অথবা যা প্রচার করতেছে তার পুরাটাই অপবাদ বলা যায়। আমি আমি ৪/৫ জন পাকিস্তানিকে এই বেপারে প্রশ্ন করেও একই উত্তর পেয়েছি, সবাই বলতেছে তার অপরাধ সে মুসলিম, সে মুসলিম সমাজকে জাগাতে চেয়েছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে


ভাই আমিও এই মাত্র আমার পাকিস্তানী কলিগ এবং সে বলেছে যে সে আফিয়া সিদ্দিকির নামে শুনেছে এবং তিনি টেররিস্টের সাথে সম্পক` রেখেছিলো এবং কিছু গোপন তথ্য পাচারের জন্য তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে..

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৪

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, তবে একজন সচেতন মুসলিম হিসেবে আমি আফিয়াকেই সমর্থন করবো, কারণ সে নির্যাতিতা। আপনি যদি উইকিফিডিয়াতে দেখেন নরেন্দ্রমোদি সম্পর্কে, তাহলে বলবে নরেন্দ্রমোদির বর্ণাঢ্য জীবন সম্পর্কে, কিন্তু সে যে হাজারো মুসলিমের হত্যাকারী সেটা হলুদ মিডিয়া ভুলে গেছে! এরমক হাজারো উদাহরণ আপনাকে দেওয়া যাবে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১

নতুন বলেছেন: Divorce, role in wife's arrest[edit]
On June 26, 2002, the couple returned to Pakistan.[10] They said it was to be with Siddiqui's father, who was ill.

In Pakistan, their families said there was visible tension between the couple, with Khan telling a relative that "her nature doesn't suit me".[2] He has accused Siddiqui of being abusive and manipulative throughout their seven years of marriage, and said that Siddiqui had a violent personality and extremist views, leading him to suspect her of involvement in jihadi activities.[14]

In August 2002 the couple's marriage reached a breaking point. Around this time, Khan went to the bank to withdraw $2,000 only to be told that his wife had already removed the money from the account earlier, leading to a heated argument.[2] Angered, Khan went to Siddiqui's parents' home, and said he intended to divorce her. An argument took place between Khan and her father, and Siddiqui's father suffered a fatal heart attack on August 15, 2002.[2] Her family refused all future contact with Khan.[2] A few weeks later Siddiqui gave birth to their third child. Their divorce was finalized on October 21, 2002.[2]

Khan claims he helped the ISI identify his ex-wife, whom they arrested as she returned to Jinnah International Airport from an overseas trip. She was questioned by the FBI, and American intelligence sources confirmed that she was "essentially in the hands of the FBI now".[7][12] Siddiqui's family claimed that Khan was responsible for her "disappearance" that month.[18] For his role, Siddiqui's family launched a PKR5 million lawsuit alleging he is an "Islamic extremist" "wifebeater" who defamed his ex-wife and lies about her militant connections.[6][7]

Within weeks, he was added to the FBI Seeking Information - War on Terrorism list.[19] He was eventually removed from the list.

As of 2005, he practiced medicine in Karachi.[2]

Siddiqui was accused of being an al-Qaeda member. In February 2010, she was convicted of assault with a deadly weapon and attempting to kill U.S. soldiers and FBI agents who were seeking to interrogate her while she was in custody.[15] --- Click This Link

৩০ পারা হাফেজ... যিনি পাক্কা মুসলিম... তার তো স্বামীরর সাথে ডিভোস` হবার কথা না.. তিনি মাটির মানুষ তার নামে এই অপবাদ কেন??

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয়ভাই নতুন, আপনি যদি মিশরের জয়নব আল গাজ্জালীর জীবনী পড়েন, তাহলে দেখতে পাবেন কিভাবে নাস্তিক্যবাদী সরকার জয়নব আল গাজ্জালী মানসিক যন্ত্রণা দেওয়ার জন্যই তার স্বামী কে দিয়ে জোরপূর্বক তালাক নামায় স্বাক্ষর করানো হয়েছে। ভাই ক্ষমতা আর মিডিয়া এই দুইটা জিনিষ হাতে থাকলে আপনি যেকোন কিছু করতে পারবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে

২৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, তবে একজন সচেতন মুসলিম হিসেবে আমি আফিয়াকেই সমর্থন করবো, কারণ সে নির্যাতিতা। আপনি যদি উইকিফিডিয়াতে দেখেন নরেন্দ্রমোদি সম্পর্কে, তাহলে বলবে নরেন্দ্রমোদির বর্ণাঢ্য জীবন সম্পর্কে, কিন্তু সে যে হাজারো মুসলিমের হত্যাকারী সেটা হলুদ মিডিয়া ভুলে গেছে! এরমক হাজারো উদাহরণ আপনাকে দেওয়া যাবে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

লেখক বলেছেন: প্রিয়ভাই নতুন, আপনি যদি মিশরের জয়নব আল গাজ্জালীর জীবনী পড়েন, তাহলে দেখতে পাবেন কিভাবে নাস্তিক্যবাদী সরকার জয়নব আল গাজ্জালী মানসিক যন্ত্রণা দেওয়ার জন্যই তার স্বামী কে দিয়ে জোরপূর্বক তালাক নামায় স্বাক্ষর করানো হয়েছে। ভাই ক্ষমতা আর মিডিয়া এই দুইটা জিনিষ হাতে থাকলে আপনি যেকোন কিছু করতে পারবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে
লেখক বলেছেন: প্রিয়ভাই নতুন, আপনি যদি মিশরের জয়নব আল গাজ্জালীর জীবনী পড়েন, তাহলে দেখতে পাবেন কিভাবে নাস্তিক্যবাদী সরকার জয়নব আল গাজ্জালী মানসিক যন্ত্রণা দেওয়ার জন্যই তার স্বামী কে দিয়ে জোরপূর্বক তালাক নামায় স্বাক্ষর করানো হয়েছে। ভাই ক্ষমতা আর মিডিয়া এই দুইটা জিনিষ হাতে থাকলে আপনি যেকোন কিছু করতে পারবেন।
ধন্যবাদ আপনাকে


আপনি আবেগে চলছেন আমি রেফারেন্সে ...

উইকির খবরে রেফারেন্স আছে.... আপনিও চাইলে সেটা খুজে দেখতে পারেন...

তিনি আফগানস্হানে কি কারনে গিয়েছিলেন??
উনি কেন ২০০২ এ নাইট ভিসন এবং How to Make C-4. কিনেছিলেন?
দুনিয়াতে আরো হাফেজ আছে আরো Phd আছে .. কেন তাদের আমেরিকা সাজা দেয়ানা?

কেন আপনাকে আমেরিকার সরকার খুজে না... সমস্যায় ফেলার চেস্টা করেনা??
কারন আপনি আমেরিকার কোন সমস্যা তৌরি করেনন নাই.... তাই...

কেন একজন আফিয়ার বিরুদ্ধে টেরোরিস্টের সাথে সম্পকের কথা আমেরিকা তুলবে?? যদি সে সত্যিই না করে থাকে?

যক্তি দিয়ে চিন্তা করুন তবেই উত্তর পাবেন.... আবেগে না..

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই ইজরাইল -আমেরিকা যখন পারমাণবিক বোমা বানায় তখন তো মুসলিমেরা কোন ভ্যাটো দেয় না, তাহলে পাকিস্তান যখন তাদের নিরাপত্তার স্বার্থে পারমাণবিক বোমা বানাতে চেষ্টা করে তখন অমুসলিমদের এত মাথা ব্যাথা কেন? মুসলিমেরা তাদের নিজ স্বার্থে নিজের মেধা ব্যবহার করার নামই কি সন্ত্রাসবাদ!!
ধন্যবাদ আপনাকে।

২৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৩

তট রেখা বলেছেন: আফিয়া সিদ্দিকীর পক্ষ নিলে আপনি হবেন মৌলবাদী আর মালালার পক্ষ নিলে হবেন প্রগতিশীল, ভাগ্যে থাকলে কোনো পশ্চিমা পুরস্কার ও জুটে যেতে পারে। ইলুমিনাতি নিয়ন্ত্রিত বিশ্বব্যাবস্থায় এটাই এখন আপাত বাস্তবতা। আর আল-ওয়ালা ওয়াল বারা ঈমানের ব্যাবহারিক পরীক্ষা। আল্লাহ সর্বজ্ঞ।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০৯

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয় ভাই তট রেখা, বাস্তবসম্মত কথা বলার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আজ ইসলামের পক্ষে কলম ধরার মত লোকের বড় অভাব। ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আফিয়া তো চলে গেলেন! বিশ্ব বিবেকের গালে চপেটাঘাত করে। একজন আফিয়া এভাবে নিষ্পেষিত হয়ে বিদায় নিলো আমাদের চোখের সামনে। কেউ কিছু বললো না! কেউ কিছু করলো না!
বুঝতে পারছি না ধিক্কার আমি কাকে দেবো?
লাম্পট্যবাদে জড়িত আমেরিকানদের?
বৈশ্বিক বোবা বৃহন্নলাদের?
মুসলিম বিশ্বের নেতৃবৃন্দকে?
নাকি এই সময়ের অংশ হিসেবে নিজেকেই?

মনে পড়ে হায়দার হোসেনর গান
আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার
বুকের ব্যাথা বুকে চাপা দিয়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: জানিনা পৃথিবীর আনাচেকানাচে এইরকম কত আফিয়া নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিচ্ছে। আমাদের সবকিছু থাকা সত্বেও সালাউদ্দিন আইয়্যুবি (র) এর মত যোগ্য নেতা না থাকার কারনে আজ আমরা বড় অসহায়। প্রিয় ভাই, সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ড. আফিয়ার চরমপন্থী সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি বোধ হয় অস্বীকার করার উপায় নেই। তিনি শুধুই ইসলামের রেফারেন্স দিয়ে কথা বলতেন বলে আমেরিকা তাকে টার্গেট করেছে এই কথাটা বেশি হয়ে যায়। কারণ, এমন উচ্চশিক্ষিত মুসলিম ডঃ, ডা., ইঞ্জিনায়ার সাম্প্রতিক পৃথিবীতে অনেক আছেন, তাদেরকে তো আমেরিকা টার্গেট করেনি। তা সত্ত্বেও প্রশ্ন থাকে, এমন একটি বিচার কেন আন্তর্জাতিক আদালতে হলো না? আমেরিকার এফবিআই আদালত কতখানি বিশ্বাসযোগ্য?

আর এর পরেও লেখকের দেওয়া পোস্টারটির বক্তব্য নিয়ে চিন্তা করতে হবে - এক মালালার জন্য পাশ্চাত্যের যেখানে এত সহানুভূতি দেখাচ্ছে, সেখানে লক্ষ লক্ষ ফিলিস্তিনি, ইরাক, সিরিয়ার শিশুর জন্য তারা কী করছে? এ প্রসঙ্গে আমার আজকের পোস্ট - 'জঙ্গি' এবং 'সভ্য' - পড়ে দেখতে পারেন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৮

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয় সোজন বাদিয়া, আপনার কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে, ড.আফিয়া একজন ধর্মভীরু বিজ্ঞানী হওয়াই তার অপরাধ, কারন আমেরিকা বুঝতে পারছে তার এই মেধা সে নিশ্চই মুসলিম দের শক্তি বৃদ্ধির জন্য যযবহার করবো, সে মুসলিমদের জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে, এগুলোই তার অপরাধ। সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। অবশ্যই আপনার ব্লগ বাড়িতে আসবো।

৩১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৮

বিজন রয় বলেছেন: তিনিই কি একমাত্র স্নায়ু বিজ্ঞানী? আমার ঠিক জানা নেই।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০০

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয় বিজন রয়, তখন শুধু তিনিই ছিলেন, এখন অবশ্যই অনেক আছে। ধন্যবাদ আপনাকে

৩২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৯

মুসাফির নামা বলেছেন: আফসোস করোনা ভাই আমার
এভাবে যারা জীবনেরে করে গেছেন দান
তারাই সফল, জান্নাত এগিয়ে এসে করে গ্রহণ।।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০১

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয়ভাই মুসাফির নামা, সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৯

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: চোখের জল ছাড়া এই অধমের কিছু বলার বা দেওয়ার ক্ষমতা নেই।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৩

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই অগ্নি কল্লোল, শুধু আপনি একা না, পুরা অসহায় জাতীর একই অবস্থা। খুব কষ্ট লাগছে ভাই। মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ

৩৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০০

ধমনী বলেছেন: যে সন্ত্রাসী বানায়, সরবরাহ করে সে-ই আবার অন্যকে অপবাদ দেয়।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৫

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয় ভাই ধমনী, এই মুখোশ ধারী মানবতার ফেরিওয়ালা দের ধিক্কার জানানোর ভাষা নাই। ধন্যবাদ আপনাকে

৩৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৭

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: কি বলব ভাই ব্লগ হল পেদানির যায়গা এখানে সত্যি কথার দাম পাবেন না। বেশি ভাগই যুক্তি দিবে ডা আফিয়া ই দুষি ছিলেন , বেশি জনতা না হলেও মাল্টি দিয়ে হলেও প্রমান করা চাই ডা. আফিয়া ভাল মানুষ ছিলেন না এইটা হল আমাদের জাতিয়তা বাদ।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫১

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম প্রিয় মাহমুদুর রহমান সুজন ভাই, এরা সংবদ্ধ একটা চক্র, এরা সর্বদা বক্রতাকেই বেঁচে নিবে। এদের খাছিয়ত সম্পর্কে আল্লাহপাক পবিত্রকোরানে স্পষ্ট করেই বলে দিয়েছেন। এদের কথায় প্রভাবিত হওয়ার মত লোক আমি নই।
কবি নজরুলের ভাষায় বলি,
উহারা প্রচার করুক হিংসা বিদ্বেষ আর নিন্দাবাদ
আমরা বলিবো সাম্য শান্তি এক আল্লাহ জিন্দাবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে

৩৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
বিশ্বের একমাত্র নিউরো সাইন্টিস্ট =p~

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৯

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই তখন উনিই ছিলেন শুধু, অন্যকেউ ছিল না।

৩৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৩৯

আবু শাকিল বলেছেন: এই ঘটনা আজকে জানলাম। ইয়া আল্লাহ
কত্ত কিছু অজানারে।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৯

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: হলুদ মিডিয়া আর নাস্তিক্যবাদি শক্তি এগুলো প্রকাশ করেনা। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, তবে একজন সচেতন মুসলিম হিসেবে আমি আফিয়াকেই সমর্থন করবো, কারণ সে নির্যাতিতা। আপনি যদি উইকিফিডিয়াতে দেখেন নরেন্দ্রমোদি সম্পর্কে, তাহলে বলবে নরেন্দ্রমোদির বর্ণাঢ্য জীবন সম্পর্কে, কিন্তু সে যে হাজারো মুসলিমের হত্যাকারী সেটা হলুদ মিডিয়া ভুলে গেছে! এরমক হাজারো উদাহরণ আপনাকে দেওয়া যাবে।
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।


ভাই উইকিতে নরেন্দ্রমোদি সম্পকে` নিচের লেখাটুকুও আছে.... সেটা মনে হয় আপনি পড়েন নাই।

2002 Gujarat riots
Main article: 2002 Gujarat riots
On 27 February 2002, a train with several hundred passengers, including a large number of Hindu pilgrims returning from Ayodhya after a religious ceremony at the site of the demolished Babri Masjid,[78][79] was burned near Godhra; about 60 people were killed.[a] In the wake of rumours that the fire was set by Muslim arsonists, anti-Muslim violence spread through Gujarat.[82] Estimates of that death toll ranged from 900 to over 2,000, with several thousand injured.[83][84] The Modi government imposed a curfew in major cities, issued shoot-at-sight orders and called for the army to prevent the violence from escalating,[85][86] but human rights organisations, opposition parties and some media accused the Gujarat government of taking insufficient action against the riots (to the point of condoning them).[85][86][87] Modi's decision to move the bodies of the Kar Sevak train victims from Godhra to Ahmedabad was criticised for inflaming the violence.[88][89]

In March 2008, the Supreme Court asked the state government to re-investigate nine cases from the 2002 riots (including the Gulbarg Society massacre), establishing a Special Investigation Team (SIT).[87][90][91] In response to a petition from Zakia Jafri (widow of Ehsan Jafri, who was killed in the Gulbarg Society massacre), in April 2009 the court asked the SIT to investigate her allegation that Modi and another minister were complicit in the killings.[90][92] The SIT questioned Modi in March 2010; in May, it presented to the court a report finding no evidence to substantiate the allegations.[90][93] In July 2011, amicus curiae Raju Ramachandran submitted his final report to the court: contrary to the SIT position, Modi could be prosecuted based on the available evidence. The team criticised Ramachandran's report for relying on testimony from Sanjiv Bhatt, who they said fabricated the documents used as evidence.[94][95] The Supreme Court gave the matter to the magistrate court, with the SIT examining Ramachandran's report. The team submitted its final report in March 2012 seeking closure of the case, with Zakia Jaffri filing a protest petition in response. In December 2013 the magistrate court rejected the protest petition, accepting the SIT's finding that there was no evidence against the chief minister.[96]

Modi's involvement in the 2002 events has continued to be debated. Several scholars have described them as a pogrom, while others have called them state terrorism.[97][98][99] Summarising academic views on the subject, Martha Nussbaum said: "There is by now a broad consensus that the Gujarat violence was a form of ethnic cleansing, that in many ways it was premeditated, and that it was carried out with the complicity of the state government and officers of the law."[100] Distinguished Indian lawyer Ram Jethmalani applauded Modi's efforts during 2002 riots.[101] In 2012 Maya Kodnani, a minister in Modi's government from 2007 to 2009, was convicted of participation in the Naroda Patiya massacre during the 2002 riots.[102][103] Kodnani was the first woman and the first MLA to be convicted in a Godhra-riots case.[104] Although Modi's government had announced that it would seek the death penalty for Kodnani on appeal, in 2013 it retreated from that stance.[105][106][107]

Later in 2002, Modi said the way in which he had handled the media was his only regret regarding the episode.[108] He subsequently claimed that some journalists at India's NDTV channel had acted irresponsibly in their coverage of the events.[109]

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০২

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: হয়তো উইকিপিডিয়া এই কথাগুলো রিমুভ করতে ভুলে গেছে!

৩৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৯

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রিয় সোজন বাদিয়া, আপনার কথায় যথেষ্ট যুক্তি আছে, ড.আফিয়া একজন ধর্মভীরু বিজ্ঞানী হওয়াই তার অপরাধ, কারন আমেরিকা বুঝতে পারছে তার এই মেধা সে নিশ্চই মুসলিম দের শক্তি বৃদ্ধির জন্য যযবহার করবো, সে মুসলিমদের জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করেছে, এগুলোই তার অপরাধ।

আপনি কি ড. আফিয়ার চরমপন্থী সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি বোধ হয় অস্বীকার করছেন?????

ড. আফিয়ার অবশ্যই একজন তুখোড় মেধাবী ছিলেন সেই বিষয়ে সন্দেহ নাই। তিনি ধম`ভীরু ছিলেন, কোরানে হাফেজ হতে পারেন।

পাকিস্তানী নাগরিককে আমেরিকায় নিয়ে বিচার করা অবশ্যই ঠিক হয় নি। এটার প্রতিবাদ আমি করি।

কিন্তু আপনি ড. আফিয়ার চরমপন্থী সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি পুরো চেপে গিয়ে একটা বানোয়াট কাহিনি দিয়ে সবার সহানুভুতি চাইছেন সেটা ঠিক না।

ড. আফিয়ার চরমপন্থী সংশ্লিষ্টতার বিষয়টি বোধ হয় অস্বীকার করা অথ` আপনি সত্য গোপন করছেন, সেটা মিথ্য প্রচারের সামিল...

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৭

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: কোন কিছুকে মন থেকে চরমভাবে বিশ্বাস করার নাম হচ্ছে চরম পন্থা, একজন খ্রিষ্টান তার ধর্মকে চরমভাবে ভালবাসে, একজন হিন্দু তার ধর্মকে চরমভাবে ভালভাসে, একজন ইহুদী তার ধর্মকে চরমভাবে ভালবাসেন, তাহলে এরা কি চরমপন্থি নয়? আপনি সেকুলারিজমকে চরমভাবে ভালবাসেন তাহলে আপনি কি চরমপন্থি নন!! ঠিক আফিয়া সিদ্দিকীও ইসলামকে চরমভাবে ভালবাসেন, এটা তার অধিকার! সেতো কোন অন্যায় করেনি!! ধন্যবাদ আপনাকে

৪০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৮

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Reference?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:১৩

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: উনি যখন ড. ডিগ্রী লাভ করেছিলেন তখন ঐ বিষয়ে অন্য কেউ ড. ডিগ্রী ধারী ছিল কিনা তা দেখেন। ধন্যবাদ আপনাকে

৪১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হয়তো উইকিপিডিয়া এই কথাগুলো রিমুভ করতে ভুলে গেছে!

তার মানে আপনি মদির উইকিপেজ না পড়েই উপরের মন্তব্যটা করেছিলেন.... ;)

৪২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:২৭

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোন কিছুকে মন থেকে চরমভাবে বিশ্বাস করার নাম হচ্ছে চরম পন্থা, একজন খ্রিষ্টান তার ধর্মকে চরমভাবে ভালবাসে, একজন হিন্দু তার ধর্মকে চরমভাবে ভালভাসে, একজন ইহুদী তার ধর্মকে চরমভাবে ভালবাসেন, তাহলে এরা কি চরমপন্থি নয়? আপনি সেকুলারিজমকে চরমভাবে ভালবাসেন তাহলে আপনি কি চরমপন্থি নন!! ঠিক আফিয়া সিদ্দিকীও ইসলামকে চরমভাবে ভালবাসেন, এটা তার অধিকার! সেতো কোন অন্যায় করেনি!! ধন্যবাদ আপনাকে

এখানে চরম পন্হা মানে আল-কায়দার সাথে তার যোগাযোগ বুঝিয়েছে.....

আপনি কি তার আল-কায়দার সাথে যোগাযোগ অস্বীকার করেন?

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৪

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আল-কায়েদার সাথে তার রিলেশন এটা বানোয়াট। কোন সচেতন মুসলিম আল-কায়েদাকে ভাল বলতে পারেনা।
ধন্যবাদ আপনাকে

৪৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:৫২

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
Apni bolechen, apni dekhan. Ami jante chai.

৪৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:০৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: পোস্ট পড়িয়া কুটিকালের একটি ভালগার কোবতের কথা মনে পড়িলো:

হে হরিয়া
দে ভরিয়া!

যাই হোক, পোস্ট পড়িয়া জানিতেপারিলাম এই আফিয়া না গাফিয়া পাশ দিছে ২০০১ সালে আর তখন নাকি উনি বিশ্বের একমাত্র নিউরো স্নায়ু না কুন বালের সায়েন্টিস্ট!

তো আসেন এইটা নিয়া দুইটা বাতচিত করি:
এইখানে আমেরিকার একটা মিডল ক্লাশ নিউরোবায়োলজি আর এনাটমি ডিপার্টম্যান্টের ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের লিস্টি যেইখানে বুঝা যায় এই আফিয়া না মাফিয়ার দাদার বয়সী লোকজন আগে থিকাই নইউরোসায়েন্টিস্ট বা নার্ভার সিস্টেমের উপর গবেষনা কইরা বিশাল বিশাল প্রবন্ধ আর জার্নাল মাফিয়া না খাফিয়া না আফিয়ার জন্মের আগেই লেইখা ফেলছে। সুইডেনের উমিও, ক্যারোলিনস্কার লিংক দিবার চাইছিলাম কিন্তু আবারও দেখলাম দুনিয়ার একমাত্র স্নায়ু বিজ্ঞানী যেই খানে গবেষনা করছে সেইখানে কি সে একলাই গো এষনা করছে?

চাপাবাজীর একটা লিমিট থাকে!

আর পাকিস্তানীরা যা বলবে তা ওহী হিসেবে মাইনা নিলে কইতে দেয় ৭১ পাকিস্থানীরা ৩০ লক্ষ শহীদ মারে নাই। মারছে বাঙ্গালী আর ভারতীয় সেনারা, তাই না?


জঙ্গির নাতি সব মিডল ঈস্টের লেবার!!

৪৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৫৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
উদাসী স্বপ্ন,

Amar neuroscience professors ra 2001 er age PhD complete koreche =p~ =p~ =p~ Apni to jao medical school er link diyechen. Normal universitytei er age theke neuroscience er PhD ache =p~

৪৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫০

আরইউ বলেছেন: সায়েন্সের এত বড় একটা শাখায় মাত্র একজন সায়েন্টিস্ট! ভালো, আলোকিত হলাম। হা হা হা!

৪৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:০৪

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আরইউ বলেছেন: সায়েন্সের এত বড় একটা শাখায় মাত্র একজন সায়েন্টিস্ট! ভালো, আলোকিত হলাম। হা হা হা!

=p~ =p~ =p~

৪৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: :)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৯

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

৪৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০২

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনাদের মত চার পায়া তিড়িং বিড়িং নৃত্য কারিদের মালাল কে নিয়া এত চুলকানির রহস্য কি ???

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১২

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: ভাই চুলকানী এমন একটা রোগ, যতই চুলকাবেন ততই ভাল লাগবে, আবার না চুলকালেও অসহ্য লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে

৫০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২২

মুহাম্মাদ আরিফ হুসাঈন বলেছেন: সকল মন্তব্য পড়ছেি ।হ্যা বলার মত কিছু নেই। ভালো লাগলো আমি আর তোমাদের সাহায্যের আশা করি না। আমি তোমাদের বোন না। তোমরা কেউও মুহাম্মদ বিন কাসেম না। আমি আমার আল্লাহর কাছেই সাহায্য চাই, আর কারো কাছেই না আফিয়া মিথ্যে বলেননি মোটেও।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: প্রিয় ভাই মুহাম্মাদ আরিফ হুসাঈন, সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৫১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

মাহমুদা আক্তার সুমা বলেছেন: তেমন কোন জ্ঞান আমার নেই। তবে অসাধারন লাগল লেখাটি। চোখে পানি চলে আসল।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম প্রিয়বোন মাহমুদা আক্তার সুমা, আজ সব কিছু থাকতেও আমরা অসহায় জাতি, চোখের পানি পালানো ছাড়া আমাদের করার কিছুই নাই। ধন্যবাদ আপনাকে

৫২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৪

খোলা মনের কথা বলেছেন: অত্যন্ত হৃদয়স্পর্ষী ঘটনা। দু:খ মুসলিমরা এখন বিশ্ব মোড়লদের কাছে আমজনতা হয়ে গেছে। ইচ্ছায় অনিচ্ছায় তাদের বিচার মেনে নিতে হচ্ছে। বিরোধী করার কোন উপায় নেই।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৯

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আজ সব কিছু থাকতেও আমরা অসহায় জাতি, চোখের পানি পালানো ছাড়া আমাদের করার কিছুই নাই।
প্রিয় ভাই সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৫৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৯

রানার ব্লগ বলেছেন: প্রায় দু’দিন খেতে দেয়নি জঙ্গিরা। পেটের জ্বালায় সকলেরই কাহিল অবস্থা। তার মধ্যে চলছে যৌন অত্যাচার। অসহনীয় অবস্থায় দু’দিন কাটার পর খাবার এসেছিল। মাংস-ভাত দিয়েছিল জঙ্গিরা। দাখিলের পাশে বসে যে মহিলা খাচ্ছিলেন, তাঁর সামনে এসে দখল হয়ে গিয়েছিল গ্রামটা। আইএস জঙ্গিদের উদ্যত বন্দুকের সামনে নিজেদের গ্রামেই শরণার্থীর মতো জীবন কাটাচ্ছিলেন সিরিয়ার সংখ্যালঘু ইয়াজিদি সম্প্রদায়ের মানুষগুলো। কথার অবাধ্য হলেই পুরুষদের খুন করছিল জঙ্গিরা। মহিলাদের আলাদা করে নিয়ে গিয়ে যৌনদাসী বানানো হচ্ছিল। মা-বাবাদের থেকে আলাদা করে দেওয়া হয়েছিল শিশুদেরও।
নারী-পুরু-শিশু নির্বিশেষে অকথ্য অত্যাচার চালাচ্ছিল জঙ্গিরা। সেই দিনগুলোর কথা মনে করতে গিয়ে বার বার কান্নায় ভেঙে পড়ছিলেন ইয়াজিদি যুবতী ভিয়ান দাখিল। শিউরে উঠছিলেন ভয়ঙ্কর স্মৃতিগুলো উঁকি দিতেই। আইএস বন্দি শিবির থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সিরিয়ায় আর থাকতে চান না দাখিলরা। আমেরিকায় থিতু হতে চান। মার্কিন সংবাদ মাধ্যমে মুখ খুলে যা জানালেন দাখিল, তা শুনলেই শিউরে উঠতে হয়?
প্রায় দু’দিন খেতে দেয়নি জঙ্গিরা। পেটের জ্বালায় সকলেরই কাহিল অবস্থা। তার মধ্যে চলছে যৌন অত্যাচার। অসহনীয় অবস্থায় দু’দিন কাটার পর খাবার এসেছিল। মাংস-ভাত দিয়েছিল জঙ্গিরা। দাখিলের পাশে বসে যে মহিলা খাচ্ছিলেন, তাঁর সামনে এসে বাঁকা হাসি নিয়ে এক জঙ্গি জিজ্ঞাসা করল, ‘‘মাংস-ভাত ভাল লাগছে?’’ সন্ত্রস্ত, বিধ্বস্ত মহিলা মাথা নেড়ে সম্মতি দিলেন। জঙ্গি আরও চওড়া হেসে বলল, ‘‘ভাল করে খাও। তোমার তিন বছরের ছেলেটার মাংস এটা।’’ ঘটনার কথা বলতে গিয়ে বার বার শিউরে উঠছিলেন দাখিল। আইএস বন্দিশালায় তাঁর পাশে বসে মাংস-ভাত খাচ্ছিলেন যে মহিলা, তিনি জঙ্গির কথা শোনার পর বিহ্বল হয়ে তাকিয়েছিলেন দাখিলের দিকে। বলেছিলেন, ‘‘আমার মুখে তো আর খাবার উঠছে না। কী করব বুঝতে পারছি না। আমি আমার ছেলেকে খাচ্ছি!’’ ডুকরে উঠেছিলেন মহিলা।
এমনই সব অকথ্য আর অভাবনীয় নির্যাতনের অভিযোগ উঠছে আইএস জঙ্গিদের বিরুদ্ধে। ইরাক এবং সিরিয়ার বিশাল অংশ এখন স্বঘোষিত খলিফা আবু বকর আল বাগদাদির বাহিনীর দখলে। সেই রাজত্বে সংখ্যালঘু ইয়াজিদি আর খ্রিস্টানদের উপর এমনই নানা অত্যাচার চলছে বলে বন্দিশালা থেকে মুক্তি পাওয়া ইয়াদিজিদের দাবি।




এই হল ধর্ম রক্ষার নমুনা

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

দিল মোহাম্মদ মামুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা পড়ে খুব খুব কষ্ট লাগলো, হে আল্লাহ তুমি মুসলিমদের হেফাজত করো।
ধন্যবাদ আপনাকে

৫৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আল-কায়েদার সাথে তার রিলেশন এটা বানোয়াট। কোন সচেতন মুসলিম আল-কায়েদাকে ভাল বলতে পারেনা।
ধন্যবাদ আপনাকে


পাকিস্তানী মহিলা আমেরিকায় পড়াশুনা করতে গেছে....PHD করেছে MITতে পড়াশুনা করেছে.... তাকে এফবিআই কেন আফগানস্তান থেকে গ্রেপ্তার করবে??

কারন তিনি হাফেজ ছিলেন? তিনি কোরান ভালোবাসতেন?? << এই হইলো আপনার বিশ্বাস??

কোরান ভালোবাসার জন্য আমেরিকা তাকে পাকিস্তান থেকে অপহরন করে আফগানস্হানে নিয়ে ৫ বছর রেখেছে তারপরে তার বিরুদ্ধে ২জনকে হত্যার চেস্টার অভিযোগ এনেছে....তাকে আমেরিকায় নিয়ে গিয়ে বিচার করেছে ৭৬ বছর সাজা দিয়েছে? এখন তাকে একটা কারাগারের হাসপাতালে রেখেছে??

আপনি কি যৌক্তিক চিন্তা করেন না কি শুধু আপনার পাকিবন্ধুরা যাই বলে তাই বিশ্বাস করেন????

৫৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: লেখক চরমপন্থী শব্দটির ব্যাখ্যায় বলেছেন: 'কোন কিছুকে মন থেকে চরমভাবে বিশ্বাস করার নাম হচ্ছে চরম পন্থা, একজন খ্রিষ্টান তার ধর্মকে চরমভাবে ভালবাসে, একজন হিন্দু তার ধর্মকে চরমভাবে ভালভাসে, একজন ইহুদী তার ধর্মকে চরমভাবে ভালবাসেন, তাহলে এরা কি চরমপন্থি নয়? আপনি সেকুলারিজমকে চরমভাবে ভালবাসেন তাহলে আপনি কি চরমপন্থি নন!!' এই পোস্টের আলোচনায়, ড. আফিয়ার ক্ষেত্রে, শব্দটি বোধ হয় আমিই প্রথম ব্যবহার করেছি। তাই আমি কোন অর্থে বুঝিয়েছি সেটি পরিষ্কার করি - চরমপন্থি বলতে বুঝিয়েছি তাদেরকে যারা পন্থা হিসেবে শেষ উপায় অর্থাৎ সশস্ত্র পন্থা বেছে নেয়। অবশ্যই বিশ্বাসের চরমপন্থা বোঝাই নি। লেখকের দিক থেকে অর্থটা ঘুরিয়ে ফেলে, মূল বিতর্ক এড়িয়ে যাওয়াটা ঠিক হয়নি বলে মনে করি।

৫৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: সায়েন্সের এত বড় একটা শাখায় মাত্র একজন সায়েন্টিস্ট!

শুধুমাত্র কোরান ভালোবাসার কারণে এত টর্চার, শাস্তি?

মোটেও যুক্তিসঙ্গত নয় আপনার কথাগুলি। উইকিপিডিয়ার কিংক আপনি বিশ্বাস করেন না। তো আপনি এতকিছু জানলেন কোন সে ঐশ্বরিক বাণী দ্বারা? এসব তথ্য কোথা থিকা পাইসেন যথাযথ লিংক দেন।

৫৭| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: উইকিপিডিয়ার কিংক[/si পড়ুন লিংক।

৫৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯

কিবরিয়া জাহিদ মামুন বলেছেন: ড: আফিয়া ছাড়া আম্রিকাতে কোরআন কে কেউ এত ভালবাসেনি । কোরআনের রেফারেন্স দেইনি । কলম্বাস আম্রিকা আবিস্কারের পর । আম্রিকাতে বসবাসকারী হাজার হাজার মুসলিম নামে তার আসলে ক্রিচিয়ান তারা কোরআন পড়েনা তেলওয়াত করেনা । শুধু বাইবেল পড়ে । আম্রিকাতে কোন মুসলিম নাই, মসজিদ নাই, সব চার্চ । একমাত্র মুসলিম ছিল ড: আফিয়া । আর ইসলাম আর কোরআনের মানে যদি আল কায়েদা, আইএস, জয়সে মোহাম্মদ, হরকাতুল জেহাদ হয় তাইলে তো সিদ্ধ ডিম কনফার্ম । ১৯২০ সাল থেকে নিউরো সায়েনটিস্টরা কাজ করছেন নোবেল পেয়েছেন ২০১৪ সালে । আর লেখক সাহেব বলছেন ড: আফিয়া একমাত্র নিউরো সায়েনটিস্ট ছিলেন । ২০১৬ সালে এই ডাহা মিথ্যা লেখার কি প্রয়োজন বুঝলাম না । সেদিন একজনের ফেবু পেজে লেখা দেখলাম মহান আল্লাহপাক দিয়েছেন ইসলাম । সেটাকে শয়তান একটা ভার্সন দিয়েছে সেটার নাম জামাতি ইসলাম । সমস্যাটা ওখানেই হচ্ছে কিনা সা্ইদিকে চান্দে দেখার মত ।

৫৯| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৪

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: মামুন এবং নতুন ভাইয়াকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের সবার জন্য কষ্ট করে ড: আফিয়া এবং নরেন্দ্রমোদি সম্পর্কে কিছু সত্য খবর তুলে ধরার জন্য। আপনাদের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করে আমিও ডঃ আফিয়ার একমাত্র নিউরোসায়েন্টিস্ট হওয়া সম্পর্কে ইন্টারনেটে খোঁজ দিলাম। দেখুন কী পাওয়া গেল:
During the 20th century, neuroscience began to be recognized as a distinct academic discipline in its own right, … Kuffler started the Department of Neuroscience at Harvard Medical School in 1966, the first such freestanding department. [https://en.wikipedia.org/wiki/Neuroscience]
The first volume of the The Journal of Neuroscience started in 1981.
Society for Neuroscience (SfN) was founded in 1969 by Ralph W. Gerard and, … The first annual meeting of the society, held in Washington, DC in 1971, was attended by 1,396 scientists.  [https://en.wikipedia.org/wiki/Society_for_Neuroscience]

অবিশ্বাস্য, ১৯৭১ সালে শুধু নিউরোসায়েন্টিস্টদের বার্ষিক সম্মেলনেই যোগ দিয়েছিলেন ১৩৯৬ জন। আর লেখক বলেছেন ২০০১ সনে পৃথিবীতে নিউরোসায়েন্টিস্ট ছিলেন মাত্র একজন - ডঃ আফিয়া।

লেখক ভাই আমি এখনও মনে করছিনা যে আপনি সচেতনভাবে আমাদের সাথে এমন প্রতারণা করতে চেয়েছেন। আপনি নিশ্চয়ই কোনো প্রতারক ধর্মব্যবসায়ীর মিথ্যাকথা সরলভাবে বিশ্বাস করে এমন বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছেন। আর আমাদেরও কতটা সময় নষ্ট করেছেন চিন্তা করে দেখুন।
আমার মনে হয় লেখকসহ আমাদের সবার জন্যই এটি একটি শিক্ষা – যাচাই না করে যার তার কথায় বিশ্বাস না করা।
সবাই ভাল থাকবেন।

৬০| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২১

নতুন বলেছেন: সােজোন বাদিয়া বলেছেন: মামুন এবং নতুন ভাইয়াকে ধন্যবাদ জানাই আমাদের সবার জন্য কষ্ট করে ড: আফিয়া এবং নরেন্দ্রমোদি সম্পর্কে কিছু সত্য খবর তুলে ধরার জন্য।

ভাই ড: আফিয়ার উপরে অন্যায় হয়েছে বলে মনে করি.... কারন তাকে অপহরন করে ৫ বছর লুকিয়ে রেখেছে...নারীর উপরে ২ সৌনিকের হত্যার চেস্টায় আমেরিকায় নিয়ে গিয়ে বিচার করেছে...

এটা ঠিক হয়নি....

কিন্তু লেখকও মিথ্যাচার করেছেন এবং ধ`ম ব্যবহার করে মানুষের সহানুভুতি পাওয়ার চেস্টা করেছে যার জন্যই আমার প্রতিবাদ...

ড: আফিয়া MIT র ছাত্রী ছিলেন...নিউরোসায়েন্টিস্ট ছিলেন....তিনি অবশ্যই প্রতিভাবান ছিলেন.... কিন্তু তার ঘটনা অনুসরন করলেই বুঝতে পারবেন যে তিনি আল-কায়দার সাথে যুক্ত ছিলেন..

লেখক সেটা অস্বীকার করছেন.... এবং বলছেন যে কোরান ভালোবাসার জন্য আমেরিকা তাকে নাজাহাল করেছে...

এটা পুরাই মিথ্যাচার এবং ধমানুভুতির ব্যবহার করে জনগনকে ভুল ধারনা দেওয়া....

৬১| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

কিবরিয়া জাহিদ মামুন বলেছেন: এমআইটিতে ১৯৬০ সালে সাইক্লোজি ডিপা: চালু হয় পরে সাইক্লোজি ডিপা: আর একটু এগিয়ে ১৯৮৬ সালে তারা নিউরোসায়েন্স নুতন ডিপা: খোলেন । উদাহরন হিসেবে ঢাকা ভার্সিটিতে ম্যানেজ ডিপামেন্ট আর একটু এগিয়ে ম্যানেজম্যান্ট ইনফরমেশন খুলেছেন । গনযোগাযোগ সাংবাদিকতা আর একটু এগিয়ে গিয়ে নুতন ডিপামেন্ট টেলিভিশন ও ফিল্ম স্টাডিজ খুলেছেন । আরও বলা যায় পদার্থ ডিপা: এগিয়ে গিয়ে এপলাইড পিজিক্চ নুতন ডিপা: চালু করে ।

তো ১৯৬০ সালে এমআইটি পৃথিবীর টপ ফাইভ ভার্সিটি ডিপা: খুলে তারা নিউরো বিগ্গ্যানী তৈরি করতে পারে নাই । মেনে নিলাম । ১৯৮৬ সালে নুতন নিউরো সায়িন্স ডিপা: খুলেও তারা নিউরো বিগ্যানি তৈরি করতে পারে নাই ২০০১ সাল পর্যন্ত । পরে পাকিস্তানী ড: আফিয়া গিয়ে প্রথম নিউরো বিগ্যানী হলেন । আমি মুর্খ মানুষ একটু বুঝি কম । কিন্তু কম বুঝে তো মাননীয় স্পিকার হয়ে গেলাম ।

ড: আফিয়ার ২য় জামাই এর চাচা হলেন টুইনটাওয়ার হামলার সাথে সংশ্লিষ্ট । কোথাকার পানি কোথায় যায় । ড: আফিয়ার মা ইন্টারভিউ দিচ্ছেন তার ভ্রু প্লাক করা চিকন । ওনার মা পাকিস্তান পারলামেন্টের মেমবার ছিলেন । বাসার সোফা দেখলে সেটার দাম আন্দাজ করতে কষ্ট হয়না । অর্ধ পৃথিবী শাসন করা হযরত ওমর খেজুর পাতায় বিছানায় ঘুমাতেন । একদিন এক ক্রিচিয়ান বৃদ্ধ ফকির কে দেখে তিনি মাফ চান এই বলে আমি লজ্জিত । আমার রাজ্যে আপনি ভিখ্খা করছেন । আপনার শেষ জীবনের সামাজিক নিরাপত্তা আমি দিতে পারিনি ।

ড: আফিয়া কোরআন ভালবাসতেন আর তার পরিবারের নমুনা এই । ওনি সংসার, কাজ নিয়ে আম্রিকা থাকবার কথা ওনি আফগানিস্তানে চ্যারিটিতে কেন ? ওনি বিগ্গ্যানী ওনার কাজ গবেষনা । ওনি ইসলামের দাওয়াত দিবেন দিন ভাল কথা, আমাদের তাবলীগ জামাত নিয়মিত আম্রিকা যায় ইসলামের দাওয়াত দিতে, কোন ভিসার ঝামেলা হয়না । তাদের কে তো এফবিআই এরেষ্ট করেনা । তাদের কে তো কুকুরের মত জেলখানায় নিয়ে পিটায় না । আপনি দাওয়াত দিবেন চাদা তুলবেন আল কায়েদার নাইট ভিশন গ্লাস কেনার জন্য । আবার সেই টাকা আফগানিস্তানে ওয়ার ট্রান্সফার করবেন আর সিদ্ধ ডিমের দাম বাড়বেনা কি করে ভাবলেন ।

আমি বহু মানুষ কে চিনি যারা ঢাকা থেকে বিমানে নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি এয়ারপোর্টে নেমে এয়ারপোর্টর ভেতরের মসজিদে নামাজ পড়ে ট্যাকসি নিয়ে বাসায় যান ।

লেখক ভাই মেহের বানী করে একটু উওর দিতেন ।

৬২| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: অবশ্য্ই ডাঃ আফিয়া সিদ্দিকিকে আমেরিকা যেভাবে ডিল করেছে তা সমর্থনযোগ্য নয়। এটি আমেরিকার গাজোয়ারি এবং স্বেচ্ছাচারিতার একটি প্রকট দৃষ্টান্ত। ডাঃ আফিয়ার মতো মামলার বিচার আন্তর্জাতিক আদালতে হলে আমেরিকার সম্মান বাড়তো বই কমতো না। কিন্তু এর নাম শক্তি প্রদর্শন, মানুষ যে আদপেই পশু তার এক প্রমাণ। এবং এটি তাদের জন্য কোনো নতুন বিষয় নয়। স্মরণ করা যেতে পারে গত শতকের শেষ দিকে আমেরিকার মেরিন বাহিনী পানামার প্রেসিডেন্ট নোরিয়েগাকে পানামার রাজপ্রাসাদ আক্রমণ করে উঠিয়ে নিয়ে যায়। আমেরিকা 'বিচার' করে, কারাদণ্ড দেয়। পুনশ্চঃ, নোরিয়েগা ছিল একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি, তা যেমনই হোক না কেন। পাশ্চাত্যের অন্যান্য শক্তিরা টুঁ শব্দটি করেনি।

৬৩| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: "আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার
বুকের ব্যাথা বুকে চাপা দিয়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার"

৬৪| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫০

নতুন বলেছেন: ভাই বেশ কিছু প্রশ্ন জমা হয়েছে উপরের কমেন্টগুলো তে...

৬৫| ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০২

কিবরিয়া জাহিদ মামুন বলেছেন: কল্লোল ভাই বুকের ব্যাথা বুকে চাপা দিয়েন না । বেটার পান্ডার মালিশ আল্লাহ ছাড়া কাউরে মানেনা ব্যবহার করেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.