![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছাগু মুক্ত বাংলাদেশ চাই
যখন ক্লাস ওয়ান থেকে থ্রি তে পরতাম সাদা রঙের শার্ট আর নেভি ব্লু রঙের হাফ প্যান্ট পড়ে স্কুলে যাইতাম, যদিও ফোর-ফাইভে ফুল প্যান্টের প্রবর্তন ছিলো । সকাল ১০ টায় স্কুল ছুটি হতো । স্কুল থেকে বাড়ী ফিরতে হেঁটে ৮ থেকে ১০ মিনিটের মতো লাগতো । খাল পারের রাস্তা দিয়ে বাড়ীর দিকে ফিরতাম আর ভাবতাম কখন বাড়ীর দরজায় গিয়ে পৌছাবো !
কোন মতে বাড়ীর দরজায় পৌঁছালেই রাস্তার উপর বই খাতা রেখে, গায়ের স্কুল ড্রেস টা খুলেই দিতাম খালে লাফ । সেই সকাল ১০ টা থেকে শুরু হওয়া ডুবাডুবি ততোক্ষণ পর্যন্ত শেষ হইত না যতক্ষণ না পর্যন্ত বাসা থেকে আব্বা, চাচা বা বড়ভাই ধরে নিতে না আসতো ।
অনেক ক্ষণ খালের ঘোলা পানিতে গোসল করলে গোঁফের উপর পলি মাটির আস্তরণ পরতো, মনে হইতো গোঁফ উঠছে । গোঁফ ওঠার সেইরাম ভাব নিয়া চোখ লাল করে বাড়ী ফিরলে মায়ের হাতে কান মলা খাওয়া লাগতো । অতঃপর আম্মা সাবান দিয়া গোসল করাইয়া দিতো ।
আর এখন বাথরুমে গিয়া সাওয়ারের নিচে ২-১ মিনিট দাড়িয়ে থাকলেই গোসল শেষ, তাও সেখান থেকে আবার ট্যাঙ্কির গরম পানি পড়ে !
এখন আর গোসল করলে গোঁফ পড়ে না, বরং দ্রুত বর্ধনশীল গোঁফ গুলা না কাটলে গরমে চুলকানির উপদ্রব সৃষ্টি হয়
এখন আর মায়ের হাতের কানমলা খাওয়া লাগে না, কারন মা দেখেই না আমি গোসল করছি কিনা !
এখন আর মা গায়ে সাবান মাখিয়ে গোসল করিয়ে দেয় না, কারন সে দেখতেই পায় না আমার গায়ে ময়লা গমছে কিনা !
তোমাকে অনেক ভালোবাসি মা । আজ কতদিন হলো তোমাকে দেখি না !
অনেক মিস করি তোমাকে কিন্তু তুমি তো সেটা জানোই না !
০২ রা মে, ২০১৪ রাত ১১:০৮
রেজাউর রাতুল বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
সিফাত সারা বলেছেন: