![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
>>> আরশের অধীপতি <<<
সমস্ত প্রশংসাতো, শুধুমাত্র তার ;
সকল ইবাদাতের যিনি, একক হকদার ।
আরশের অধীপতি, মালিক মহান ;
তার ভয়ে কম্পমান, জমিন আসমান ।
বড় বড় রাজা বাদশা, তাকে করে ভয় ;
মুমীনের অন্তরে তার, ভালবাসা রয় ।
মহামহীম আল্লাহ তায়ালা, বড়ই ক্ষমাশীল ;
রহমত ও দয়া করেন, তিনি যে সীমাহীন ।
ভালবাসে যে আল্লাহকে, সে হবে সফল ;
কাফির, মুশরিকের প্রচেষ্টা, সবই হবে বিফল ।
>>> অন্ধকার হেরা <<<
মহীমান্বিত রজনী, অন্ধকার হেরা
ধ্যানমগ্ন এক মানুষের মন, বিষন্নতায় ভরা
মানুষের জীবনের উদ্দেশ্য কি ? কেনই বা মারা যাওয়া ?
অশান্তিপূর্ণ এই পৃথিবীতে কি, হবে শান্তির নীড় গড়া ?
হিংস্র এই মানুষগুলোর কবে হবে গতী ?
সব ভূলে কবে তারা, হবে সভ্য জাতি ?
মক্কার আল-আমীন হেরা গুহায় তাই ,
সত্যের সন্ধান তার ঠিক পাওয়া চাই l
জীব্রাইল’কে ওহীসহ, পাঠালেন প্রভূ
আহাম্মদ তা জানতো না ঘূর্নাক্ষরেও কভূ
সূরা আল-আলাকের, প্রথম পাচ আয়াত ,
অবর্তীর্ণ হয় তার উপর, প্রাপ্ত হন নবুয়ত l
আল্লাহ তায়ালার হুকুমে তিনি, দিতেন দ্বীনের দাওয়াত
তেইশ বছরে ইসলাম পায়, পরীপূর্ণ সূরত l
>>> বদর <<<
গভীর রজণী, মরুময় প্রান্তর
দূর নিহারিকা কুঞ্জের, আলোকোঞ্জল সম্ভার !
সমগ্র মুসলিম বাহিনী, গভীর নিদ্রায় শায়িত
আল্লাহ’র হাবীব তখনওব্ধি, সেজদায় অবনত ।
পরদিন বেজে ওঠে, যুদ্ধের দামামা
নিজ হাতে নবীজি করেন, যুদ্ধের বুহ্য রচনা ।
প্রচন্ড ঝড়ের পূর্বে, সাগর যেমন নিশ্চুপ
সাহাবী আজমাইনরাও, ছিলেন ঠিক তদ্রুপ ।
তাওহীদের ক্ষুদ্রবাহিনীর চোখে, ছিলনা কোন ভয়
আল্লাহ তায়ালা মহা পরাক্রমশীল, তিনি দান করেন বিজয় ।
সত্যের সঙ্গে মিথ্যার আর অন্ধকারের সাথে আলোর
হক ও বাতিল শক্তির সংঘর্ষে, তপ্ত বদরের প্রান্তর ।
সবার হাতেই রক্ত পিয়াসূ, উনমুক্ত তরবারী
মুশরিকদের বিরুদ্ধে মুসলমানদের,’আল্লাহ’ করলেন বিজয়ী ।
>>> মানবতার সংবিধান <<<
মানব জাতিকে ‘আল্লাহ’ করলেন, শ্রেষ্ঠতম এক কিতাব দান
পথ হারাদের পথের দিশারী, মহাগ্রন্থ ‘আল কূরআন’ ।
সূরা সংখ্যা একশ চোদ্দ, আয়াত ছ’হাজার ছেষট্টি
সিজদা হল চোদ্দ আর মনজীল আছে সাতটি ।
ছিয়াশিটি মক্কি ও আঠাশটি সূরা মাদানি,
ত্রিশ পারায় বিভক্ত তা অন্তর করে নূরানী !
সর্বকালের শ্রেষ্ঠ কাব্য গ্রন্থ বলে স্বীকৃত
বিজ্ঞানময় ‘কূরআন’ এটি, জীবন করে আলোকিত
সৃষ্টিকর্তার নির্ধারিত, নির্ভুল এক জীবন বিধান
সর্বশেষ ও চুড়ান্ত এই মানবতার সংবিধান ।
>>> অঙ্গতার অন্ধকার <<<
অঙ্গতার অন্ধকারে, আচ্ছন্য যত মানব মন
পাপাচারে গা ভাষায়ে, নিশ্চন্তে চলে জীবন-যাপন ।
অর্থ লিপ্সা, হিংসা, ঘৃনা, গীবত অনাচার
পূন্যবানরা সংখ্যালঘু, সহে অত্যাচার ।
কূরআন শিক্ষা, নামায-কালাম, ধর্মীয় যত বিধী-বিধান
বাদ দিয়ে সব শিখছে সবাই, বিদআতি নাচ ও গান ।
মুসলমান আজ নামে সবাই, নামায পড়ার সময় কোথায় ?
দুই ঈদে আর জুম্মাহ বাদে, মসজিদে কি ভুলেও যায় ?
মরণ অতি সন্নিকটে, করতে হবে মৃত্যু বরন
বিলাশ বহুল জীবন যাপন, হবে চির দূঃখের কারন ।
>>> অর্থ বিলাস <<<
জীবন সামগ্রীর আধিক্য, বিলাস বহুল বাড়ি
কোটি টাকা ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, ব্রান্ড নিউ গাড়ি ।
শতাধিক বিঘা জমি, বসুন্ধরায় প্লট
দূর্নিতী করে কামায়, কাড়ি কাড়ি নোট ।
সন্তানের উচ্চ শিক্ষ্যা, শেখায় মড়ার্ন কালচার
স্ত্রীর চাই দামি শাড়ি, প্রচুর স্বর্ণালঙ্কার ।
টাকার অভাব নাই, তবু আরো টাকা চাই !
টাকার পিছনে ছুটে, নাওয়া খাওয়া ঘুম নাই
ছুটো ছুটি, লুটো পুটি, মনে নাই কেন সূখ ?
টাকাই কি সব কিছু, পারেকি ঘোচাতে দূঃখ ?
শীততাপ বিল্ডিং এসি চলে রাত দিন
লাখ টাকা দিয়ে কি আসে ঘুম কোন দিন ??
>>> আখিরাত <<<
আসন্ন সেই মহাদিবস, সন্নিকটে পরকাল
কত করব পাপাচার, ভোগ করব হারাম মাল ।
সুবিশাল সেই আদালত, যাহা খ্যাত হাশরের ময়দান
জড়ো করা হবে সব মাখলুখকে, হবে সবার পুনরুত্থান ।
সরিবদ্ধ সব ফেরেস্থাকুল, করবে সেখানে অবস্থান
বিচার দিনের সব আয়োজন, করবে তারা প্রানপণ ।
পাপের বোঝা ঘাড়ে নিয়ে, হাজির হবে পাপিগণ
পূন্যবানদের ‘আল্লাহ’ করবেন, নূরানি এক সূরত দান ।
আরশের অধিপতি, আল্লাহ তায়ালা সুমহান
নেককারকে ক্ষমা করবেন, পাপিকে ভীষন অপমান ।
আমলনামা অনুসারে, মুমিনদের চিরস্থায়ী জান্নাত
কাফের-মুশরিক, মুনাফিকদের, নাই সেদিন নাজাত ।
>>> জাগো মুসলিম <<<
জাগো হে মুসলিম, আনসার ও মুহাযির
ভেঙে চুর্ণ করে দাও সব, অপসংস্কৃতির প্রাচীর ।
ছুড়ে ফেল পশ্চিমা পোশাক, ত্যাগ কর বিলাসী আসবাব
ফিরে এস সূন্নতি তরিকায়, নারীদের পরাও হিযাব ।
ইয়াহুদদের ঘৃন্য উদ্ভাবন, চক্রবৃদ্ধির সূদ
গরীবের রক্তচুষে তাদের, করে নাস্তানাবুদ ।
জিনা-ব্যাভিচার সর্বত্র আজ, বাড়ছে সমকামিতা
বিয়ে-শাদি বিলুপ্ত প্রায়, ধ্বংস পরিবার প্রথা ।
মুসলিমরা আজ পদদলিত, লাঞ্চিত এক সমাজ
অনেকে করে ইসলাম বিদ্দেশী উগ্র বহিঃপ্রকাশ ।
‘কূরআন’ ‘সূন্নাহ’ আকড়ে ধর, কর ‘আল্লাহ’কে ভয়
হারানো খিলাফত ফিরে পাবার, এটাই শুধু উপায় ।
>>> জাহান্নাম <<<
প্রকান্ড সেই অগ্নিকুন্ড,
প্রচন্ড তার উত্তাপ ।
লেলিহান অগ্নিশিখা
ভয়াবহ তার প্রতাপ ।
বৃহদাকার গর্তবিশেষ
জাহান্নামিদের আবাস ।
কাফিরদের জন্য চিরস্থায়ী
পাপীদের অস্থায়ী নিবাশ ।
আল্লাহ তায়ালার হুকুম আহকাম
শরীয়তের বিধী-বিধান
নবীর সূন্নাহ পালন এবং
পাচ ওয়াক্ত নামায কালাম
অমান্যকারীর জন্য হবে
নির্ধারিত এই জাহান্নাম ।
কাফির মুশরিক বিনা হিসাবে
পাবে টিকিট জাহান্নামের
আল্লাহ তায়ালা করবে পূরন
কৃত তার অঙ্গিকারের ।
>>> জান্নাতের কথা <<<
সুবিশাল সে উদ্যান
যাহা বৃক্ষরাজিতে ভরা ।
জান্নাতিদের আবাশস্থল
থরে থরে যার ঝরা ।
দুধ মধুর, শরবত ও পানির স্বচ্ছতম নহর,
থাকবে সাথে সুনয়না, পরমা সুন্দরী হুর ।
মনে যত আকাঙ্খা জাগে,
পাবে তাহা চাওয়ার আগে,
নানা রকম ফল-ফলাদি
সুমিষ্ট পানির কত নদী !
থাকবেনা কোন কষ্ট ক্লেশ
সুখের কোন হবেনা শেষ ।
আরশের নিচে অবস্থিত সেই
জান্নাতে সবাই থাকবে বেশ ।
>>> যুদ্ধলব্ধ সম্পদ <<<
হুনাইনের যুদ্ধ ও তায়েফে অবরোধ
যুদ্ধ শেষে বন্টিত হল, গনিমতের সম্পদ ।
মক্কা বাসীকে নবীসম্রাট, দুহাত ভরে দিলেন
সে তুলনায় আনসারগন, সামান্যই কিছু পেলেন ।
যুবক বয়সি কিছু আনসার, দূঃখ প্রকাশ করলেন
নবীজি তা শুনে আনসারদের, সমবেত হতে বললেন ।
নবীজি সেখানে দান করলেন, কালজয়ি এক ভাষন
সমাবেশে শুধু হাজির ছিল, মদিনার আনসারগন ।
ফিরে যাবে ঘরে মক্কাবাসি,নিয়ে উট ও ছাগল !
তোমরা ফিরবে সঙ্গে নিয়ে, আল্লাহ তায়ালার ‘রাসূল’ ।
নবীর কথায় আনসারগন, কান্না শুরু করলেন
দিক-বিদিক জ্ঞান হারিয়ে, চিৎকার করে বললেন
সম্পদের কোন প্রয়োজন নাই
আমরা শুধু রাসূলকে নিয়ে, বাড়ি ফিরে যেতে চাই ।
কতইনা সৌভাগ্যবান তারা, মদিনার আনসারগন
নবীসম্রাট তাদের মাঝেই থাকবেন চিরকাল ।
>>> ধর্ম নিরপেক্ষতা ও নারীর পূর্ন ক্ষমতায়ন <<<
ধর্ম নিরপেক্ষতা নাকি, ধর্মহীনতা নয় ?
ইয়াহুদ-নাসারার এজেন্ট ছাড়া, কে একথা কয় ?
নারীর পূর্ণ ক্ষমতায়ন, ইসলামে নিষিদ্ধ !
দুর্ভাগ্য এদেশের, যেথা নারী নেত্রিত্য প্রসিদ্ধ ।
ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নামে, ষড়যন্ত্রের জাল,
মুসলিম নাম ধারি কিছু, মুনাফিকের চাল ।
ইসলামের প্রজল্লিত দ্বীপ নেভাতে, কঠিন এক চক্রান্ত
নারীর সমঅধিকার নাম দিয়ে, করতে চায় চূড়ান্ত ।
সূন্নতি লেবাস দেখলেই, বলে তাকে জঙ্গি
জেএমবি ক্যাডার বলে, বলে শিবির কর্মী !
সরকার দলের এমপি দেন, বোরকা ছাড়ার মত !
নাচ-গান শেখানো নাকি, এর প্রকৃত পথ !!
পর্দা ছেড়ে মা, বোনদের, বাজারে নামতে বলে
তোর ঘরেও যে না বোন আছে, সেটা গেলি ভুলে ?
স্বর্ন-রৌপ্য, ধন সম্পদ, সিন্দুকে হয় সষ্ণিত
পৃথিবীর সেরা সম্পদ নারী, সেটাই থাকবে অরক্ষিত ??
>>> ঈমানের খরা <<<
মোহরান্নিত অন্তর খানি, নাফরমানিতে ভরা
গোমরাহীতে পরীপূর্ণ, ঈমানের বড়ই ক্ষরা ।
হালাল-হারামের সংমিশ্রন, ছোট-বড় গুনাহ
নৈতিকতার অধঃপতণ, ব্যাভিচার ও জিনা ।
ঈমান হারা হচ্ছে যুবক, হচ্ছে বৃদ্ধ বনিতা
পর্দাহীনতা চারিদিকে আজ, পথে ঘাটে পতিতা ।
দূর্নীতি আর খুন-খারাবি, জূয়া চুরি ও ধর্ষণ
ফল স্বরূপ চতুর্দিকে আজ মহা আযাবের বর্ষণ ।
হাজার বছরের ইসলামী ইতিহাসে ,আমাদের দেশ খ্যাত
সেই দেশেতে আজ কেন নাস্তিকতা এত ?
মানুষের তৈরি আইন দিয়ে চলছে বিচার কার্য,
দেশ চালানোর জন্য যেন, নারীরাই অপরিহার্য
কূরআন-সূন্নাহ’র কথাই নেই, নেই ইযমা-কিয়াস
বৃটিশ প্রবর্তিত আইন প্রয়োগে, শূন্য ঈমান-ইখলাস ।
বেহায়াপনা অতিক্রমান্তে সর্বোচ্চ সীমানা…
লেটনাইট পার্টি, ডিসকো, কনসার্ট নেই কার আজ অজানা
এই যদি হয় বাংলাদেশের, মুসলিমদের হাল !
কাফির-মুশরিক পাবে সুযোগ, বুনবে ষড়যন্ত্রের জাল
রোজ কিয়ামতে ‘আল্লাহ’ যখন, আরসে হবেন আসীন !
কি জবাব দেব ভেবেছি কি, আমরা, তার সামনে সেদিন ???
>>> দোজাহানের বাদশা <<<
হে আসমান ও জমিনের মালিক !
হে আমার রব !!
আখিরাতের কামাই যে শুন্য
দুনিয়ায় রয়ে যাবে সব ।
পাহাড় সদৃশ পাপ রাশি
পূন্য তথায় বালিকা তূল্য
আজীবন গেল বিভ্রান্তিতে
বুঝে আসেনি আমলের মূল্য ।
জীবনের শেষ প্রান্তে এসে
কাটল ঘোর এ অধম দাসের
ভিক্ষার ঝুলি পেতেছি আজ
ক্ষমার আশায় শাহানশাহের ।
ভগ্ন হৃদয়ে তোমার কাছে
তুলেছি হাত মুনাযাতে
তুমিই তো সেই সত্তা
যার দরবার থেকে কেউ কখনো
ফেরে নাকো খালি হাতে ।
>>> মা <<<
তার’ই নাম ‘মা’ , যার হয় না কোন তুলনা
পৃথিবীতে এমন আপন,আর কাউকে পাবোনা ।
আল্লাহ তায়ালার পরে যাদের বেশি ভালবাসা যায়
রাসূলে’র(সাঃ) পরে সে যে, ‘মা’ ছাড়া আর কেউ’ই নয়
কষ্ট করে যে ‘মা’ আমায় করে ছিল গর্ভে ধারন
ঘূর্নাক্ষরেও আমি যেন ,হই না তার কষ্টের কারন
হতে দেইনি যে ‘মা’ আমায় কোন কিছুর অভাব বোধ
চামড়া খুলে জুতা পরালেও,হবে না যে, সে ঋন শোধ ।
জন্ম থেকে যে মা আমায় করে ছিল লালন-পালন
বৃদ্ধ কালে আমি যেন , হই তার শেষ অবলম্বন ।
>>> অপসংস্কৃতির অনুপ্রবেশ <<<
স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলে,নানা পদের প্রোগ্রাম
নাযায়েজ অনুষ্ঠানাদি,অর্থহীন কাজ-কাম !
স্টার প্লাস ও স্টার জলসা,সনি কিংবা স্টার ওয়ান
অশ্লিলতার গাদা-গাদি,নাটক-সিনেমা,নাচ-গান ।
অপসংস্কৃতির আমদানী রোধে,নেই কোন পদক্ষেপ
টাকা উপার্জনই কি সব কিছু ,নাই কারো ভ্রুক্ষেপ !
বাংলা টিভি চ্যানেল গুলোতে,পড়ছে এর প্রভাব
এসব দেখে এদেশবাসীর,খারাপ হচ্ছে স্বভাব ।
তরুন-তরুনীদের প্রেম শেখানোর,কত সুন্দর মাধ্যম
বিবাহীতদের পরকিয়ায়,জড়িয়ে ছাড়ে একদম ।
হিন্দুয়ানী প্রথা শেখায়,শেখায় পশ্চিমা কালচার
মুসলমানদের চেনাই কঠিন,দেখে তাদের স্ট্রাকচার ।
মুসলিম ঘরের ছেলে-মেয়েদের,একি আজব ড্রেসআপ !
পার্ক গুলোতে জোড়ায় জোড়ায়,ঘৃন্য কার্য্যকলাপ !!
ব্যাঙের ছাতার মত কিছু ,গজিয়ে ওঠা ক্লিনীক
আঞ্জাম দেয় গর্ভপাতের,পয়সা কামায় বিদীক ।
যুব সমাজ ধ্বংসের পথে,করছে মাদক সেবন
পর্দাহীনতার ফল ইভটিজিং ,হয়রানির শিকার মা-বোন ।
©somewhere in net ltd.