নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুধু একদিন ভালোবাসা, মৃত্যু যে তারপর... যদি তা-ও পাই, আমি তা-ই চাই, চাই না বাঁচতে আমি প্রেমহীন হাজার বছর।
বস্ত্রহরণ একপ্রকার শিল্প—উদোম শিল্প
যে জাতির নীতি-সংস্কৃতি হয় অন্যের গড়া ন্যাংটো পুতুল
সেখানে ‘গড়ল বিশ্বাসীরা’ তো শিল্প গড়ে তুলবেই—
এতে করার বা কী আছে?
যে শিল্পীরা বস্ত্র কেড়ে নেয় নারীদের
এদের কামুটে স্বভাবের প্রতি ধিক! অসংখ্য ধিক!
নিজেতে অশ্লীল কাম-নুনুভূতি সঞ্চার করে
এরা কি মায়ের স্তনও চুষেছিলো পরম যৌনানন্দে?
নারী তো শুধু যোনীই নয়; নারীরা মা, নারীরা বোনও।
আর যেসব প্রগতিশীল নারীরা হয়েছে বিবস্ত্র
পর্দার অভিশাপকে দূরে রেখে হয়েছে সম্ভ্রমহীন,
এদের কি আদৌ সম্ভ্রম ছিলো!?
ডাস্টবিনে পড়ে থাকা পরিত্যক্ত দামী সম্পদও
চুরিয়ে নিলে ব্যক্তিকে ‘চোর’ বলা কতটুকু যৌক্তিক?
সম্ভ্রম তো এমন মাগনা দুনিয়া নয়।
আজও তো নারী-পুরুষ অবাধে রমনা পার্কে
একে অপরের গাঁ এলিয়ে, অবরে-সবরে চুমু খেয়ে
অঙ্কন করছে ভবিষ্যৎ অথচ তার শ্লীলতাহানীতে ফুঁসছে প্রেসক্লাব।
তাহলে এহেন ভবিষ্যৎ সর্প নাকি দর্প?
আমি নিরপেক্ষ, ইতিহাসের মতোই নিরপেক্ষ
ইটপাটকেলের মতো ছুঁড়ে আসা প্রশ্নগুলোতে আমি ক্ষতবিক্ষত!
তবুও অতীত কেবল ইতিহাস হয়েই থাকবে—
নিরপেক্ষ ইতিহাস।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
হাসান বিন নজরুল বলেছেন: সহমত রইল