![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।
সূরাঃ ৪২ শূরা, ১৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৩। তিনি তোমাদের জন্য বিধিবদ্ধ করেছেন দ্বীন। যার নির্দেশ তিনি দিয়েছিলেন নূহকে। আর যা আমি ওহী করেছি তোমাকে। আর যার নির্দেশ দিয়ে ছিলাম, ইব্রাহীম, মূসা ও ঈসাকে, এই বলে যে, তোমরা দ্বীনকে কায়েম কর। আর তাতে মতভেদ করবে না।তুমি মুশরিকদেরকে যার প্রতি আহবান করছ তা’ তাদের নিকট দূর্বহ মনে হয়। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা দ্বীনের প্রতি আকৃষ্ট করেন। আর যে তাঁর অভিমুখী তাকে তিনি দ্বীনের দিকে পরিচালিত করেন।
সূরাঃ ৪১ হা-মীম আস-সাজদা,
সূরাঃ ৪২ শূরা, ৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
৭। এভাবে আমি তোমার প্রতি কোরআন নাযিল করেছি আরবী ভাষায়, যাতে তুমি সতর্ক করতে পার মক্কা ও এর চতুর্দিকের জনগণকে এবং সতর্ক করতে পার কিয়ামত দিবস সম্পর্কে, যাতে কোন সন্দেহ নেই। সেদিন একদল জান্নাতে প্রবেশ করবে এবং একদল জাহান্নামে প্রবেশ করবে।
৪৪ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৪। আমরা যদি আজমী (অনারবী) ভাষায় কোরআন নাযিল করতাম, তবে তারা অবশ্যই বলতো, এর আয়াতগুলি বিষদভাবে বিবৃত হয়নি কেন? কি আশ্চর্য এর ভাষা আজমী অথচ রাসুল আরবীয়, বল মুমিনদের জন্য ইহা ব্যাধির প্রতিকার। কিন্তু যারা অবিশ্বাসী তাদের কর্ণে রয়েছে বধিরতা এবং কোরআন হবে এদের জন্য অন্ধত্ব। এরা এমন যে এদেরকে যেন আহবান করা হয় বহুদূর হতে।
সূরাঃ ১২ ইউসুফ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। আমরা উহা নাযিল করেছি আরবী ভাষায় কোরআন, যেন তোমরা বুঝতে পার।
* সেজন্য রাসূল (সা.) আরবদের একটি এলাকায় দ্বীন কায়েম করেছেন। তারপর তাঁর অনুসারীরা আরবে দ্বীন কায়েম সম্পন্ন করে অনারব অঞ্চলে দ্বীন সম্প্রসারিত করেছেন। ইমাম মাহদী (আ.) প্রথমে আরবে দ্বীন কায়েম করে তারপর সারা বিশ্বে দ্বীন সম্প্রসারিত করবেন। বাংলাদেশীরা দ্বীন কায়েম করতে চাইলে আগে আরবে দ্বীন কায়েম করুক। সেখান থেকে তারা ধারাবাহিকভাবে বাংলাদেশের দিকে দ্বীন সম্প্রসারিত করুক।আরবরা ইহুদীর হাতে মাসাকার হচ্ছে তাদেরকে উদ্ধার না করে বাংলাদেশীরা বাংলাদেশে দ্বীন কায়েমে অস্থির হয়ে পড়েছে বিষয়টা তবে কি হলো? আরবদের বুঝার জন্য আল্লাহ আরবীতে কোরআন নাযিল করেছেন এর মানে কি? এরমানে হলো আপনি আগে আরবে দ্বীন কায়েম করে তারপর অনারবে এর সম্প্রসারণ করবেন। অনারবে দ্বীন কায়েম করে আরবে সম্প্রসারণ করা হবে বিষয়টা আসলে তেমন নয়। অনারবে দ্বীন কায়েম করে আরবে সম্প্রসারিত করা দ্বীন কায়েমের উল্টা পদ্ধতি। এটাকে দ্বীন কায়েম না বলে ফিতনা বলা যায়।ফিতনায় লিপ্ত হয়ে এরা রাজাকার, জঙ্গী ইত্যাদি আখ্যা পাচ্ছে। আরবে দ্বীন কায়েম করে বাংলাদেশে দ্বীন সম্প্রসারণ করা হলে দ্বীন কায়েমকারীদেরকে কেউ অসম্মান করার সাহস পাবে না।আর তখন যেহেতু বাংলাদেশের আগেই ভারতে দ্বীন কায়েম হবে সেহেতু ভারত দ্বীন কায়েমকারীদের জন্য কোন হুমকি হবে না।বাংলাদেশে দ্বীন কায়েম বাংলাদেশীদের দায়িত্ব নয়, এটা ইসলামী খেলাফতের দায়িত্ব। এটা আরবে প্রতিষ্ঠিত হয়ে সেই খেলাফতের নেতৃত্বে বাংলাদেশে দ্বীন কায়েম করতে হবে। আর তাতে বাংলাদেশী কারো মাতুব্বরী নাও থাকতে পারে।কাজ নাই তো খইভাজ এটা হলো বাংলাদেশীদের অবস্থা।এরা কাজের চেয়ে অকাজটাই বেশী করে।এরা একটা বিপ্লব করে বসে আছে, আর এদের বিপ্লবের ফসল অন্য কারো গোলায় উঠার সম্ভাবনাই বেশী দেখছি।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:৪৭
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দ্বীন কায়েম করতে হবে আরব থেকে। আপনি সেখানে না থাকলে আপাতত আপনার পলায়নের কোন দরকার নাই।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৭:২১
অগ্নিবাবা বলেছেন: চাচা, ইসলামের সত্য প্রকাশ করেন, সহি ইসলাম প্রচার করেন প্লিজ। নেট খুজলেই সব কিতাব অনুবাদ সহ পাওয়া যায়। তাকিয়াবাজির দিন শেষ। এই দেখেন মাদরাসায় কি পড়ানো হয়।
আহকামুল কুরআন, খায়রুন প্রকাশনী, দ্বিতীয় খণ্ড, পৃষ্ঠা ৩৫৫ – ৩৫৮
আল্লাহর কথা,
দ্বীনে কোন জোর প্রয়োগ নেই। হেদায়েতের পথ গুমরাহী থেকে আলাদা স্পষ্ট প্রতিভাত হয়ে উঠেছে।
( সূরা বাকারাঃ ২৫৬ )
দহাক, সুদ্দী, সুলায়মান ইবনে মৃসা বলেছেন, এই আয়াতটি মনসূখ হয়ে গেছে এ আয়াতটি দ্বারাঃ
হে নবী! তুমি কাফির ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর। (সূরা তওবাঃ ৭৩)
এবং এ আয়াতটি দ্বারাঃ
অতএব তোমরা মুশরিকদের হত্যা কর। (সূরা আত্-তওবাঃ ৫)
আল-হাসান ও কাতাদা বলেছেন, ‘দ্বীনে জোর প্রয়োগ নেই’ কথাটি বিশেষভাবে সেই আহলে কিতাব লোকদের বেলায়, যারা জিযিয়া দিতে প্রস্তুত হবে। আরবের সাধারণ মুশরিকদের বেলায় এ কথা নয়। কেননা তারা বশ্যতা স্বীকার করে জিযিয়া দিতে রাজী হয়নি। তাদের নিকট থেকে হয় ইসলাম কবুল নিতে হবে, না হয় তরবারির আঘাত তাদের উপর পড়বে।
এ পর্যায়ে এ – ও বলা হয়েছে যে , উক্ত আয়াতের অর্থ হল, যুদ্ধের পরে যারা ইসলাম কবুল করেছে তাদের সম্পর্কে বল না যে, জোর – জবরদস্তির ফলে তারা ইসলাম কবুল করেছে ।
আবু বকর বলেছেনঃ দ্বীনে জোর প্রয়োগের অবকাশ নেই। এটি সংবাদ দানরূপে বলা কথা। কিন্তু মূলত একটি আদেশ। এটি সম্ভব যে , আয়াতটি মুশরিকদের বিরুদ্ধে করার আদেশ নাযিল হওয়ার পূর্বে এ আয়াত নাযিল হয়েছিল। ফলে তখন সে কথা সব কাফির সম্পর্কেই প্রয়োগীয় ছিল। যেমন আল্লাহর এই কথাটিঃ
প্রতিরোধ কর সেই পন্থায় যা অতীব উত্তম। তাহলে তোমার ও যার মধ্যে শত্রুতা আছে, সে সহসাই অতীব উষ্ণ বন্ধুতে পরিণত হবে ।
( সূরা হা-মিম-আস সিজদাঃ ৩৪ )
যেমন আল্লাহর কথাঃ
এবং যা অতীব উত্তম পন্থা, তদ্বারা বিরোধীদের সাথে মুকাবিলা কর ।
( সূরা নহলঃ ১২৫ )
আল্লাহর কথাঃযখন তাদেরকে মূর্খ লোকেরা সম্বোধন করে , তখন তারা বসে সালাম।
( সূরা ফুরকানঃ ৬৩ )
ইসলামের প্রথম দিকে যুদ্ধ নিষিদ্ধ ছিল। শেষ পর্যন্ত কাফিরদের প্রতি ইসলাম পেশ করার কাজটি যখন সম্পূর্ণ হয়ে গেল, নবীর সত্যতা প্রতিষ্ঠিত হল, তারপরও যখন তারা শত্রুতা করতে থাকল, তখন মুসলমানদেরকে নির্দেশ দেয়া হল তাদের সাথে যুদ্ধ করার জন্যে। তখন দ্বীনের জোর প্রয়োগ করার অবকাশ নেই ‘ কথাটি আরবের মুশরিকদের বেলায় মনসুখ হয়ে গেল। আয়াত নাযিল হলঃ
মুশরিকদের যেখানেই পাবে , হত্যা করবে। ( সূরা আত্-তওবাঃ ৫)
মুশরিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার হুকুম সম্বলিত আরও বহু আয়াত রয়েছে। তাই উক্ত আয়াতের প্রয়োগ কেবলমাত্র আহলি কিতাবের সাথে থেকে গেল অর্থাৎ দ্বীন গ্রহণের ব্যাপারে তাদের উপর কোন জোর প্রয়োগ করা যাবে না। আর আহলি কিতাবদেরকেও নিষ্কৃতি দেয়া হবে তখন, যদি তারা বশ্যতা স্বীকার করে জিযিয়া দিতে রাজী হয়। তখন তারা মুসলমানদের যিম্মী হয়ে থাকবে। ইসলামের শাসনাধীন হবে।
এ কথার হাদিসী প্রমাণ হচ্ছে , নবী করীম ( স ) নিজে আরবের মুশরিকদের নিকট থেকে ইসলাম ছাড়া অন্য কিছু গ্রহণ করতে প্রস্তুত হন নি। তা নাহলে তাদের উপর তরবারি চালিয়েছেন।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:৪৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আত্ম রক্ষায় যুদ্ধ করা দোষনিয় নয়। সুশাসনের জন্য যুদ্ধ করাও ভালো কাজ।
৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:১৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এই মহান দায়িত্বখানা আপনি আপনার পবিত্র কাঁধে তুলে নিন।
আমরা ধন্য হই।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:৪৫
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এ দায়িত্ব আমার কাঁধ তুলতে হবে কেন? এ দায়িত্ব কুরাইশদের।
৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৯:৪৪
কিরকুট বলেছেন: আপনি দয়া করে এইসব ভুলভাল লেখা বন্ধ করে দেশ ও দশের কথা লিখুন। দেশপ্রেম ঈমানের অংগ।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: দেশের কথাই লিখেছি।
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৩৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: দেখেন যা ভালো মনে করেন ।
২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৪২
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: এদেশে যারা দ্বীন কায়েম করতে চায় তাদেরকে বুঝতে হবে এটা আসলে তাদের কাজ না।
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী কি লিখেছেন? কেন লিখেছেন??
২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৪
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ইসলামী বিষয় আপনার বুঝার কথা না। জান্নাতে যাওয়ার জন্য লোকেরা দ্বীন কায়েম করতে চায়। আপনি তো জান্নাতে যেতে চান না। তাহলে দ্বীন কায়েমের বিষয় বুঝেইবা আপনি কি করবেন?
৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: চাচাজ্বী আমি ইসলাম বুঝি।
গতকালও একটা ধর্মীয় পোষ্ট দিয়েছি। ইমাম হাসানকে নিয়ে লিখেছি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০২৫ ভোর ৬:৫৫
অগ্নিবাবা বলেছেন: চাচা, দ্বীন কায়েম করতে কি কিতাল ফি সাবিলিল্লাহ শুরু করবেন? কাফের নাস্তিক কোপাইবেন? ধানাই পানাই না করে সঠিক উত্তর দেবেন, যাতে আমরা পলাইতে সময় পাই।
সূনান আত তিরমিজী (তাহকীককৃত)
৩৮/ ঈমান
পরিচ্ছেদঃ ১. যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষ “লা-ইলা-হা ইল্লাল্লা-হ’ না বলবে ততক্ষণ পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে কিতাল করতে আমি আদেশপ্রাপ্ত হয়েছি
২৬০৭। আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর মৃত্যুর পর আবূ বকর (রাযিঃ) যখন খলীফা নির্বাচিত হন, তখন আরবের কিছু সংখ্যক লোক কাফির হয়ে যায়। উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) আবূ বাকর (রাযিঃ)-কে বললেন, আপনি এদের বিরুদ্ধে কিভাবে অস্ত্ৰধারণ করবেন, অথচ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মানুষ যে পর্যন্ত না “আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত আর কোন প্ৰভু নেই” এই কথার স্বীকৃতি দিবে সেই পর্যন্ত আমি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আদিষ্ট হয়েছি। আর যে ব্যক্তি বললো, “আল্লাহ ব্যতীত আর কোন প্ৰভু নেই” সে আমার থেকে তার মাল ও রক্ত (জীবন) নিরাপদ করে নিল। তবে ইসলামের অধিকার সম্পর্কে ভিন্ন কথা। আর তাদের প্রকৃত হিসাব-নিকাশ রয়েছে আল্লাহ তা’আলার দায়িত্বে।
আবূ বকর (রাযিঃ) বললেনঃ আল্লাহর শপথ নামায ও যাকাতের মধ্যে যে ব্যক্তি পার্থক্য করে আমি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবোই। কেননা যাকাত সম্পদের হাক্ক। কেউ উটের একটি রশি দিতেও যদি অস্বীকার করে, যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে দিত, আল্লাহর কসম! আমি তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবোই। তারপর উমার ইবনুল খাত্তাব (রাযিঃ) বলেন, আল্লাহর শপথ! আমি দেখতে পেলাম আল্লাহ যেন যুদ্ধের জন্য আবূ বাকরের অন্তর উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। অতঃপর আমি বুঝতে পারলাম যে, তার সিদ্ধান্তই যথার্থ।
সহীহঃ সহীহাহ (৪০৭), সহীহ আবূ দাউদ (১৩৯১-১৩৯৩), বুখারী ও মুসলিম।
আবূ ঈসা বলেন, এই হাদীসটি হাসান সহীহ। শু’আইব ইবনু আবী হামযা (রহঃ) যুহরী হতে, তিনি উবাইদুল্লাহ ইবনু আবদিল্লাহ হতে, তিনি আবূ হুরাইরাহ (রাযিঃ)-এর সূত্রে একই রকম বর্ণনা করেছেন। এই হাদীস মামার-যুহরী হতে, তিনি আনাস (রাযিঃ) হতে, তিনি আবূ বাকর (রাযিঃ) হতে এই সূত্রে ইমরান আল-কাত্তান বর্ণনা করেছেন। এ বর্ণনাটি ভুল। ‘ইমরানের ব্যাপারে মা’মার হতে বর্ণিত বর্ণনাতে বিরোধিতা করা হয়েছে।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
সুনান আবূ দাউদ (তাহকিককৃত)
পাবলিশারঃ আল্লামা আলবানী একাডেমী
অধ্যায়ঃ ১৪/ কর, ফাই ও প্রশাসক
৩০০৩। আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘আমরা মাসজিদে উপস্থিত ছিলাম, তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের কাছে বেরিয়ে এসে বললেনঃ ইহুদীদের এলাকায় চলো। ‘আমরা তাঁর সাথে বের হয়ে সেখানে গিয়ে পৌঁছলাম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাঁড়িয়ে তাদেরকে ডেকে বললেনঃ হে ইহুদী সম্প্রদায়! তোমরা ইসলাম কবূল করো শান্তিতে থাকবে। তারা বললো, হে আবুল কাসিম! আপনি পৌঁছে দিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে আবার বললেনঃ তোমরা ইসলাম কবূল করো, নিরাপত্তা পাবে। তারা বললো, হে আবুল কাসিম! আপনি পৌঁছে দিয়েছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে বললেনঃ এ দাওয়াত পৌঁছে দেয়াই আমার উদ্দেশ্য ছিলো। তৃতীয় বারও তিনি একই কথার পুনরাবৃত্তি করে বললেনঃ জেনে রাখো! এ ভুখন্ডের মালিকানা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের। আমি তোমাদের এ ভূখন্ড থেকে বিতাড়িত করতে চাই। সুতরাং তোমরা কোনো জিনিস বিক্রি করতে সক্ষম হলে বিক্রি করো। অন্যথায় জেনে রাখো! এ ভূখন্ডের মালিক আল্লাহ ও তাঁর রাসূল।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)