![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালো নাম হাসান শাহরিয়ার হৃদয়। সাধারণ বাঙ্গালী ছেলে।আমার স্বপ্ন-ও খুব সাধারণ।বই আমার নিত্য সঙ্গী।গল্প-উপন্যাস, কম্পিউটার ছাড়া এক মুহূর্তও চলেনা।কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে নিজেকে বেশ অন্যরকম মনে হয়।মাঝে মাঝে মনে হয়,পৃথিবীর একজন মানুষের সব দুঃখ -ও যদি দূর করতে পারতাম!কিন্তু খোদা আমাকে সেই সামর্থ্য দেন নি,সাধারণ মানুষ হিসেবেই সৃষ্টি করেছেন।তাই কখনো খুব অসাধারন হতে ইচ্ছে করে।নিজেকে অনেক সময়ই বুঝতে পারিনা।চেষ্টা করি খুব।বলা বাহুল্য,বরাবর-ই ব্যর্থ হই।হয়তো খুব কাব্যিক হয়ে গেল,কিন্তু নিজেকে প্রকাশ করতে এর চেয়ে ভাল ভাষা আমার জানা নেই...... rhidoo.fswঅ্যাটgmail.কম।
বসুন্ধরা সিটির সাত তলায় গিয়েছিলাম বেশ কিছু মুভি কিনব বলে। কিনলাম। বেশিরভাগই মাল্টি, মানে একটা ডিভিডির ভেতর অনেক মুভি।
ক্রিস্টোফার নোলানের ‘দ্য ডার্ক নাইট’-এর মাস্টারপ্রিন্ট কেনার শখ ছিল। তাই পাশের দোকানে গেলাম। বলতেই হেসে একটা ব্লু-রে ডিস্ক ধরিয়ে দিল সিনেমাটার। তার চেয়ে বড় করে হেসে বললাম, ‘সরি ভাই, আমার ডিভিডি প্লেয়ার, ব্লু-রে চলবে না।‘ দোকানদারের হাসিও বড় হল, ‘নিয়ে যান, অবশ্যই চলবে।‘
আমি যতোই বলি চলা সম্ভব না, ব্লু-রে ডিস্ক আর ডিভিডি ডিস্কের লেজারই আলাদা, লোকটা শুনবেনা, শেষে বলল চালিয়ে দেখাবে। দেখলাম। দিব্যি চলল। লোকটা আরও এগুলো নাকি কোম্পানী নতুন ছেড়েছে, সরাসরি বিদেশ থেকে আসে। আমার পিসিতেও তাহলে ব্লু-রে চলবে, এই খুশিতেই আমি আত্মহারা, প্রিন্ট কেমন আর খুব ভাল করে খেয়াল করিনি। তবে যথেষ্ট স্পষ্ট মনে হয়েছিল, যতোটুকু সমস্যা মনে হয় দোকানে পুরনো সিআরটি মনিটরের জন্যেই! নাচতে নাচতে আরও কয়েকটা সিনেমার ব্লু-রে ডিস্ক কিনে ফিরলাম। একেকটার দাম আড়াইশ টাকা করে। কি করব…শখের তোলা লাখ টাকা!
মনের মধ্যে খুঁতখুঁত করছিল, ঘরে ফিরেই তাই আগে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে ডিস্কটা দেখলাম। ঠিকই লেখা আছে ব্লু-রে, জলছাপেও তাই লেখা। যদিও পাশে করে ছোট করে ডিভিডিও লেখা ছিল।
যাই হোক, ডার্ক নাইটই আগে চালালাম। পাওয়ার ডিভিডি ১০-এ চরম মজা করে দেখব ভাবছি।
কিন্তু চালানোর পর…হায় খোদা!! এর চেয়ে তো আমার টরেন্ট থেকে নামানো ২ জিবির প্রিন্টই অনেক ভাল! আমার মনিটরে ১৬:১০ অ্যাস্পেক্ট রেশিও সাপোর্ট করে, ১.৮ জিবির উপর সিনেমাগুলো সাধারণত ১৬:৯ কিংবা তার চেয়ে সামান্য কম থাকে, তাই একটু এক্সপান্ড করলেই পুরো মনিটরে দারুণ প্রিন্ট দেখা যায়। কিন্তু এই ডার্ক নাইটের রেশিও কোনভাবেই ৪:৩ এর বেশি হবে না! কালার কোয়ালিটি ভাল এটা ঠিক, কিন্তু ব্লু-রের নামগন্ধও নেই। থাকবে কিভাবে…অরিজিনাল একটা ব্লু-রে ডিস্কের সাইজ যেখানে হয় ২২-২৫ জিবি, আমার এগুলোর সাইজ সেখানে মাত্র ৭.৪ জিবি! মাথার চুল ছিঁড়তে ইচ্ছা করল, আগে কেন দেখে কিনিনাই। কি আর করা…গাধামির মাশুল। এরপর ফ্রেম সাইজ চেক করে মেজাজ আরও বিগড়ে গেল। মাত্র ৭২০x৪৮০! অথচ ফ্রেম হাইট হওয়ার কথা ছিল ১০৮০, বক্সের উপরও সেটাই লেখা! ছবি দিয়ে দিলাম, দেখুন।
সোজা বাংলায় বলি। ডিস্কের মোড়ক এতোই সুন্দর যে প্রেমে পড়ে কিনে ফেলেছি। চকচক করলেই যে সোনা হয়না, এটা পিচ্চিকাল থেকে পড়ে আসছি, কিন্তু কোন লাভ হল না। অবশ্য এটা শুধু চকচক করেনা, ঝিকমিকও করে!
পরে সিডির খাপ নিয়ে মনে দুঃখে বসে আছি এতোগুলো টাকা গচ্চা গেল বলে, এমন সময় আবিষ্কার করলাম আসল খাপ! ঝিকমিকে কভারটার ভেতরে প্যাকেটের মতো একটা জায়গা আছে, ওখানেই রাখা আছে আসল ডিভিডির খাপ, যেটার মধ্যে বড় বড় করে লেখা ‘ডিভিডি ভিডিও।‘ এটা কেটে ব্লু-রে বসিয়েই তৈরি হয়েছে এই ‘ব্লু-রে’ ডিস্ক, যেটা জোরে গেলে ডিভিডি রিপ হতে পারে, যেটার কালার হচ্ছে ‘ট্রু কালার’। তবে মেন ডিভিডির খাপটাও সাথে করে দিয়ে দেয়ার কারণ ঠিক বুঝলাম না, ভুল করেই দিল নাকি কে জানে!
শুধু আমি না, আমার সামনে থেকেই আরও অনেকে একই ধরনের ‘ব্লু-রে’ কিনে নিচ্ছিল। খুঁটিয়ে না দেখলে বেশিরভাগই বুঝতে পারবে না সন্দেহ নেই, বিশেষ করে যাদের মনিটর এইচডি না তাদের বোঝা বেশ মুশকিল।
তাহলে দাঁড়াচ্ছে, আমরা যে সাধারণ ৬০ টাকা দিয়ে ডিভিডি কিনি, তারা ঠিক সেটাই দিচ্ছে ২৫০ টাকায়! বরং একটু দেখে কিনলেই সাধারণ ডিভিডিতে আরও ভাল মানের ছবি পাওয়া যায়। এখানে শুধু সুবিধা হিসেবে পাওয়া যাচ্ছে ঝিকমিকে কিছু কাগজ! দয়া করে সবাই এরপর থেকে দেখেশুনে এই ‘ব্লু-রে’ কিনবেন। এবং এই ব্যাটাদের শায়েস্তা করতে কেনার আগেই ফ্রেমরেট দোকানদারকে দেখিয়ে দেবেন।
আমার খালাতো ভাই বাইরে থেকে এসেছে, তাকেও দিয়েছিলাম কয়েকটা ডিস্ক। শুধু শুধু লজ্জায় পড়তে হল, আর তার খোঁটা খেতে হল।
প্রতিটা জায়গা জোচ্চুরি করা বোধহয় আমাদের জাতিগত অভ্যাস হয়ে গিয়েছে। আমার কিছু টাকা খোয়া গেছে এটা হয়তো বড় কথা না, কিন্তু এর পেছনে যে অতি কুৎসিত ব্যবসায়ী বুদ্ধিটা আছে, সেটা কিন্তু খুবই খারাপ! । আশা করি সবাই এ ব্যাপারে সাবধান হবেন। কোন কোন দোকানে এসব সিডি পাওয়া যায় আমি জানিনা, কিন্তু আমি যে দোকানটা থেকে নিয়েছিলাম, তার নাম 'তুহিন মিউজিক কালেকশান,' লেভেল-৬, দোকান নং ৫২। দোকানের উপর আবার বড় বড় করে ব্লু-রে ডিস্ক লেখা আছে।
আমাদের গরীব দেশের জন্যে পাইরেসী হয়তো কোনভাবে টেনেটুনে সহ্য করা যায়, সাধারণ মানুষকে এভাবে নগ্নভাবে ঠকিয়ে ব্লু-রের নামে সাধারণ ডিভিডি ধরিয়ে দেয়া কোন মতেই বরদাস্ত করা যায় না।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আমিওতো তাই জানি বেরাদর। দোকানদারের মিষ্টি হাসিতে সব ভুইলা গেছি
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫০
কাঙাল মামা বলেছেন: থাবরানো উচিত কুত্তাগুলারে
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৩
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: চলেন সবগুলারে থাবরায় আসি দোকানে গিয়া!!
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫০
মাহবুবুল ইসলাম (সুমন) বলেছেন: ধন্যবাদ সচেতন করবার জন্য.... কিন্তু আমার ব্লুরে ড্রাইভ নাই...
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। ব্লু রে ড্রাইভ তো ভাই আমারও নাই। তবুও দোকানদারের কথায় কিনে ভুল করে ফেললাম।
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫১
স্বাধীনতার বার্তা বলেছেন: বাংলাদেশে এরকম নতুন না। একটা নতুন কিছু আসে আর বাংলাদেশের জোচ্চররা সবাইকে লুটেপুটে খাওয়ার জন্য নতুন বুদ্ধি বের করে।
আমি একবার এই ডিস্ক দেখে প্রায় সিদ্ধান্ত নিয়েই ফেলেছিলাম, ব্লুরে ড্রাইভ কিনব। একবারে অরজিনাল ব্লু রের কভারের মত । পরে দোকানী বলল সাধারন ডিভিডি প্লেয়ার এই চলবে। এরপর চালিয়ে দেখালো তার ডিভিডি প্লেয়ারে।
তখনি আসল কাহিনী বুঝলাম।
আ আপনার মনিটরের রেজুল্যুশন ১৬৮০ বাই ১০৫০ অথবা এর বেশি হলে এই ডিভিডি গুলোর চেয়ে টরেন্টে পাওয়া ১২৮০ বাই ৭২০ এর ৭২০পি ভিডিও ভালো চলবে।
হাইডেফিনেশন এর যুগে এসে দোকান থেকে ডিভিডি কেনার মত বোকামী আর হয় না।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: সাজেশনের জন্যে ধইন্যা
এই পুরান ওয়েতেই ফিরা যামু!
জোচ্চুরগুলার বিরূদ্ধে ব্যবহস্থা নাওন দরকার। আর কতো মানুষ ঠকাইবো??
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৩
নষ্ট কবি বলেছেন:
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ভাইজান কি তাদের দলে নাকি??? খুশি ক্যান??
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৩
শাহেদ৬৯ বলেছেন: হায় হায় আপনে কেমনে আকাম করলেন ?????? আমি জীবনে ব্লুরে ডিস্ক দেখি নাই ........ কিন্তু এইটা জানি যে বসুন্ধরার ২৫০ টাকা = আমার ফার্মগেইটের ৬০/৫০ টাকা একই ..... এর থেকে আইটি নেক্সটের ৬০ টাকার ডিভিডি অনেক ভালো ............
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আর কইয়েন না ভাই, পুরা টাকাটাই মাটি
এখন তো নিয়া গেলে কইবো দেইখা ফেরত দিতে আইছি...
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৪
জাওয়াদ হাসান বলেছেন: শুয়োরের বাচ্চা দোকানদার, বাঙালিরা আর ব্যবসা শিখলো না। লোক ঠকায়া আর কতদিন ব্যবসার নামে জোচ্চুরি করতে থাকবে?
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: চলেন ভাই সবাই মিলা গণ লাগাই...
বহুত দেখছি, আর কত????
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৪
সপ্তডিঙা বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে এসেছেন, ধন্যবাদ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৯
সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: চকচক করলেই যে সোনা হয়না, এটা পিচ্চিকাল থেকে পড়ে আসছি, কিন্তু কোন লাভ হল না। অবশ্য এটা শুধু চকচক করেনা, ঝিকমিকও করে!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন:
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৯
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: চকচক করিলেই সোনা হয় না........।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: অতি বিরাট সত্য ভাই
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৯
সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন: চকচক করলেই যে সোনা হয়না, এটা পিচ্চিকাল থেকে পড়ে আসছি, কিন্তু কোন লাভ হল না। অবশ্য এটা শুধু চকচক করেনা, ঝিকমিকও করে!
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০২
অপ্রিয় বলেছেন: এগুলো ব্লু রে থেকে কপি, কিছু এইচ ডি কোয়ালিটি পাওয়া যায় আর কিছু লো রেজ - দেখে কিনবেন।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: হ্যাঁ ভাই, এরপর থেকে দেখেই কিনব। কিন্তু তার আগে ওই দোকানদারদের শায়েস্তা তো করতে হবে!
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০২
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: ২০০৭ এ মনে হয় শেষ ডিভিডিতে মুভি কিনেছি, ২০০৮ সালের পর থেকে ভওওসুন্ধরার ৭ তলার ডিভিডি মাগনা দিলেও নেই না, হয় নিজে নামাই, নাহলে ওয়েট করি কারো কাছ থেকে পাওয়া যায় কিনা।
এই ব্লু রে এর ফাদ শূধু না, এর আগেও বসুন্ধরা, রাইফেলের দোকান গুলাতে ডিভিডি মুভির নামে মানুষ জন কে কম ঠকানো হয় নি। ক্যাম/হল প্রিন্ট কে ভাল প্রিন্ট দাবি করে ডিভিডি বেচে কতবার কত লোক ঠকেছে তার হিসাব আছে ? তাও ভাল এখন কম সাইজে ভালো প্রিন্ট সহজলভ্য হওয়ায় সবাই পিসিতে দেখা যায়, ডিভিডি আর আগের মত কেউ হুজুগে কিনে না
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১১
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: হ্যাঁ ভাই, বিরাট বোকামি করে ফেলেছি
অতি রূপবতী কভার দেখে পাগল হয়ে গেছিলাম তো!! আর ক্যাম প্রিন্ট তো তাও ৬০ টাকা, মিডিয়াম লেভেলএর জোচ্চুরি, এটা ২৫০ টাকা করে!
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৩
ইকরি বলেছেন: ওই কুত্তাগুলোরে ওগর ব্লু-ডিস্কগুলা খাওয়ানি উচিত।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১১
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: শুধু খাওয়ানি??
১৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৪
জাওয়াদ হাসান বলেছেন: সচেতন করার জন্য ++++++++++
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১১
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন:
১৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৯
রাতুল রেজা বলেছেন: শালাদের কলার ধরে থাবরানো উচিত
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: এবং ঘাড় ধরে পয়সা ফেরত নাওয়া উচিত
১৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৭
দ্যা ডক্টর বলেছেন: এইগুলা তো আমি চট্টগ্রামের জিইসি'র ফন্টিস থেকে ৮৫ কি ৯০ টাকায় কিনতাম। ভাই যে কোন ডিভিডি/সিডি কেনার জন্য পরিচিত-ভালো মানের একটা দোকান থেকেই সবসময় কিনবেন যাতে সে ঠকাতে না পারে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সেটাই করতে হবে।
১৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২০
স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: মেট্রো শপিং মলের ৪ তলায় Capitol নামে একটি দোকান ছিল যেখানে খুব ভাল কোয়ালিটির পাকিস্তানে তৈরি ডিভিডি বিক্রি হত। ঐ ডিভিডিগুলোতে প্রতিটি মুভির সাইজ ছিল ৭.৪ জিবি (নর্মালগুলো ৪.৩ জিবির মত)। এগুলোকে ডিভিডি ৯ বলা হয় এবং এগুলোর গায়ে Capitol লেখা থাকত। প্রিন্ট কোয়ালিটি যেমন ছিল দুর্দান্ত তেমনি মূল ডিভিডির সব ফিচার থাকত। কিন্তু সমস্যা ছিল ছবিগুলো কমপক্ষে দুই বছরের পুরনো হত অর্থাৎ সাম্প্রতিক সময়ের কোন মুভি পাওয়া যেত না । মুভিগুলো সম্ভবত চোরাইপথে আসত। পরে সরকারী নিষেধাজ্ঞার কারণে ঐ দোকানে ঐসব ডিভিডি বিক্রি বন্ধ হয়ে যায়।
আমার মনে হয় আপনার কাছে সেই মানের ডিভিডিই ব্লু-রে ডিস্ক নামে বিক্রি করেছে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: হতে পারে। কিন্তু এর কোয়ালিটি মনে হয় 'দুর্দান্ত' বলা যায় না। এইসব ডিস্ক এখন আর কোথাও পাওয়া যায় না?
১৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৩
নার্ডী বয় বলেছেন: এগুলো স্টেডিয়ামের ডিস্ক,আমি আগেই দেখেছি।আর বসুন্ধরার মুভির দোকানদারদের চেয়ে আইডিবির এরা অনেক ভালো।কোনো দামাদামি নেই,চাপাচাপি নেই,ইচ্ছে হলে নেবেন, না হলে নেবেন না।এর চেয়ে ভালো হতো যদি মালয়েশিয়ান প্রিন্ট ডিভিডি কিনতেন ১০০ টাকা দিয়ে।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫১
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: মালয়েশিয়ান প্রিন্ট কোথায় পাওয়া যাবে ভাই??
২০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৮
ড্র্রাকুলা বলেছেন: দোকানের নাম ই তো বললেন না! B:-)
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: কষ্ট করে একটূ পোস্টের শেষে দেখেন ভাই, দোকানের নাম-ধাম লেখে দিয়েছি।
২১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৯
শোভন এক্স বলেছেন: এই ব্লু-রে মানে হলো ব্লু-রে ডিস্ক থেকে ডিভিতে কনভার্ট করা। কিছু আছে সত্যি অসাধারন কোয়ালিটি, যদিও ডিভিডি কিন্তু ব্ল-রের কাছাকাছি। ব্লু-রে প্লেয়ারও কিনতে পারেন, দাম এখন অনেক কমে গেছে। আমার একটা আছে, ওটার ছবির কোয়ালিটি আসলে কোন কিছুর সাথে তুলনা করে বোঝানো যাবেনা।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:২৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ব্লু-রে রিপও খারাপ না, কিন্তু এটা ব্লু-রে রিপও না। ব্লু-রে প্লেয়ারের দাম কতো বলতে পারেন?
২২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৪
নার্ডী বয় বলেছেন: আইডিবি ভবন,রাইফেল স্কয়ার,রাজলক্ষী এমনকি বসুন্ধরাতেও পাবেন।কিন্তু আমি বসুন্ধরা থেকে ডিভিডি একদম্ই কিনিনা কারন এরা দামাদামি করে,চাপাচাপি করে যেমনটা করেছে আপনার সাথে।এমনকি বিক্রির জন্য এরা মিথ্যা কথাও বলতে পারে।একবার আমি ডিভিডি কিন্তে গেলাম আমাকে সাধারণ একটা ডিভিডি দিয়ে বলছে যে এটা মালয়েশিয়ান প্রিন্ট।অথচ আমি ভালো করে জানি যে এটা সম্পূর্ন বাংলাদেশে তৈরী।আমি কোন ভাবেই বোঝাতে পারলাম না যে এটা বাংলাদেশী।অথচ আমিও জানি যে এরা খুব ভালো করেই জানে যে এটা বিদেশী না। ব্লগার মুভি পাগল তার একটা পোস্টে একটা দোকানের কথা বলেছিলেন বনানী বাজারে দোকানটার নাম সম্ভবত ড্রাগনস।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জানানোর জন্যে
২৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ২:৪৩
এক্স বলেছেন: ৩হাজার টাকা দিয়ে এডিএসএল মডেম কিনেন, ৮০০ টাকা মাসে দিয়ে হাইস্পিড ব্রডব্যান্ড নেন, তারপর ইচ্ছামত দেখে শুনে ব্লুরে রিপ ডাউনলোড করেন... আমি এভাটারের ব্লু রে রিপ ডাউন করসিলাম, প্রায় ১৬জিবি. হাইডেফ এ ছবি দেখার মজাই আলাদা...
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ৩ হাজার টাকা দিয়া মডেল কিনার পয়সা নাই ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪৮
ড্র্রাকুলা বলেছেন: ব্লু-রেতো যতদূর জানি ডিভিডি তে চলে না...