নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আম জনতার একজন।

ইছামতির তী্রে

I have a dream.

ইছামতির তী্রে › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসলামিক মূল্যবোধের ক্ষেত্রে শীর্ষ দেশ আয়ারল্যান্ড। \'টপ টেন\'-এ সব অমুসলিম দেশ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৩

সম্প্রতি আমেরিকার জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমীক্ষা রিপোর্টে দারুণ এক তথ্য উঠে এসেছে। বিশ্বের ২০৮টি দেশ এবং অঞ্চলের ওপর চালানো সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ইসলামের মৌলিক নীতিমালা অনুসরণে শীর্ষ দেশ হল উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের দ্বীপ রাষ্ট্র আয়ারল্যান্ড। সমীক্ষার সবচেয়ে অবাক করা তথ্য হল, তালিকার 'টপ টেনে' থাকা সবগুলোই অমুসলিম দেশ। মানে মুসলিম সংখ্যালঘিষ্ট দেশ। তালিকার অন্যান্য দেশগুলো যথাক্রমে ডেনমার্ক, লুক্সেমবার্গ, সুইডেন, ব্রিটেন, নিউজিল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ফিনল্যান্ড, নরওয়ে এবং বেলজিয়াম।



এই তালিকায় মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে প্রথমে আছে মালয়েশিয়া। তারা আছে তালিকার ৩৩তম স্থানে। এরপর কুয়েতের অবস্থান; তারা আছে ৪৮তম স্থানে। অনেকেই কষ্ট পাবেন যখন জানবেন যে, সৌদি আরব আছে তালিকার ১৩১তম স্থানে! খুবই দুঃখজনক! বাংলাদেশের অবস্থান কততম স্থানে আছে তা তালিকায় লিঙ্কে দেয়া প্রবন্ধে নেই। তবে তালিকার প্রথম দিকে যে নেই সেটা নিশ্চিত করেই বলা যায়।

সমীক্ষক টিমের একজন সদস্য জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটির ইরানী অধ্যাপক হুসেন আসকারি বলেন, মুসলিম দেশগুলি রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রণের একটি যন্ত্র হিসাবে ধর্মকে ব্যবহার করে। তিনি বলেন, "এমন অনেক দেশ আছে যারা নিজেদের মুসলিম দাবী করে এবং ইসলামিক দেশ মনে করে যারা অসাধু, দুর্নীতিগ্রস্ত, ও অনুন্নত এবং তারা কোন আঙ্গিকেই ইসলামিক ভাবধারার না’।

এই সমীক্ষা একটা বিশ্বাসের মূলে কুঠারাঘাত করেছে। সেটা হল মুসলিমদের ধারণা ইসলামি রাষ্ট্রব্যবস্থা না থাকলে ইসলামকে পুরোপুরি মেনে চলা সম্ভব নয়। এই সমীক্ষা এটি ভুল প্রমাণ করেছে। ইসলামী জীবন-যাপনের জন্য রাষ্ট্র নয় বরং নিজের ইচ্ছেশক্তিই যথেষ্ট। এই সমীক্ষাই তার প্রমাণ। তবে অমুসলিম দেশটি যদি ধর্ম পালনে বাধা দান করে সেটা ভিন্ন। যেমন, চীন উইঘুর মুসলিমদের ধর্ম পালন তথা ইসলাম ধর্মের চেতনা বিনষ্টে নান হঠকারী পন্থা অবলম্বন করছে। মায়ানমারের উদাহরণ ও দেয়া যেতে পারে।

অধিকাংশ মানুষের ধারণা ইসলাম মানে শুধু নামায-রোযা-হজ্ব-যাকাত, দাড়ি-টুপি-হিজাব ইত্যাদি। এগুলো ইসলামের মৌলিক জিনিষ এতে কোন দ্বিমত নেই। তবে প্রকৃত ইসলামী জীবনাচারণ ছাড়া এসব মূল্যহীন। নামাজ পড়ে যদি কেউ মিথ্যা বলে, হারাম খায়া, প্রতারণা করে তবে তা অবশ্যই ইসলামী জীবনাচরণ হবে না। কেননা মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যার নামাজ তাকে অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখেনি তার নামাজই হয়নি’।

বিশ্বের বহু সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশের পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে ইসলামের ছাপ খুব একটা পরিলক্ষিত হয় না। যেমন বাংলাদেশ। আমরা নামায-রোযা-হজ্ব-যাকাত ইত্যাদি যাই করি না কেন, সবই সওয়াবের আশায় করি। যদিও সওয়াবের আশায় নেককাজ করা মোটেও দূষণীয় নয়। বরং এসব করার পাশাপাশি অশ্লীল ও হারাম কাজ সমানে চালিয়ে যাওয়াটাই দূষণীয়। অথচ অমুসলিম দেশের মুসলিমগণ পারিবারিক-সামাজিক ক্ষেত্র ইসলামের দর্শন ও মৌলিক নীতিমালা মেনে চলার যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন।

আমরা প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করি; সপ্তাহে একদিন জুম’আর নামাজে খুতবা শুনি; বছরে একটা গোটা মাসজুড়ে সিয়াম সাধনা করি; পরকালে মুক্তির আশায় অনেক দান-সদকা তথা সর্বপ্রকার নেককাজ করার চেষ্টা করি। অন্য কোন ধর্মবিশ্বাসীদের বেলায় তেমনটা দেখা যায় না। এসব করার ফলস্বরূপ একজন মুসলিমের নীতি-নৈতিকতা, চিন্তা-চেতনা অতি উচ্চমানের হওয়া বাঞ্ছনীয়। কিন্তু বাস্তবে তেমনটি হয় না। উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশের কথাই বিবেচনা করা যেতে পারে। দুঃখজনক হলেও সত্য, নীতি-নৈতিকতার ক্ষেত্রে আমরা অনেক অনেক পিছিয়ে রয়েছি।

কুরআন-হাদিসের মত অমূল্য সম্পদ থেকেও মুসলিমগণ পিছিয়ে। কারণ আমরা কুরআন-হাদিস পড়ি, কিন্তু মানি না। আমরা শুধুমাত্র খাদ্যদ্রব্যের ক্ষেত্রে হালাল-হারাম বিবেচনা করি। কিন্তু উপার্জনের ব্যাপারে হালাল-হারাম বাছবিচার করি না। দেদারছে সুদ-ঘুষ খাই, অপরিমেয় দুর্নীতি করি, ব্যবসায় প্রতারণা করি, অসৎ উপায়ে অধিক মুনাফা করি। পাশাপাশি হজ্বও করি, মসজিদে দান-খয়রাত করে নাম কামাই। প্রতিনিয়ত আরও বহুবিধ অন্যায়-অবিচার করি। এটা তো ইসলাম মানা নয়। এটা ইসলাম হতে পারে না।

জীবনের সবক্ষেত্রে কুরআন-হাদিসের শিক্ষা মেনে চলতে হবে। ইসলামকে শুধুমাত্র মসজিদবন্দি করে রাখলে হবে না। নামায-রোযা-হজ্ব-যাকাতের মধ্যে ইসলামকে সীমাবদ্ধ রাখলে হবে না। ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। ইসলাম ২৪ ঘন্টার জন্য, গোটা জীবনের প্রতিটা ক্ষণ, প্রতি পলের জন্য। এক্ষেত্রে মহানবী (সাঃ) এর জীবন হতে পারে আমাদের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট, শ্রেষ্ঠতম উদাহরণ। তাঁর অসাধারণ চারিত্রিক মাধুর্য ও অনুপম ব্যক্তিত্বের স্বীকৃতি দিয়ে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমাদের জন্য আল্লাহর রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ।’ (সূরা আল-আহজাব, আয়াত: ২১)

তাই নবী করিম (সা.)-এর সুমহান জীবনাদর্শ থেকে মানুষের প্রতি সর্বোত্তম ব্যবহার, বিনয়ী চরিত্র, বিনম্র ব্যক্তিত্ব, আনুগত্যতা, সহযোগিতা ও পারস্পরিক সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনসেবা ও মানবকল্যাণ সুনিশ্চিত করা বাঞ্ছনীয়। আল্লাহ আমাদের ইসলামের মৌলিক নীতিমালা অনুসরণের তৌফিক দান করুন। আমিন।

সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।

লিঙ্কঃ Click This Link

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৫

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এই সব আজব আজব রিপোর্ট এদের দ্বারাই সম্ভব। সমীক্ষা টিমের একজন সদস্য শিয়া। মাথায় রাখতে হবে শিয়ারা শিয়া, মুসলিম না। শিয়ারা তাদের জীবনের আপ্রান চেষ্টা করে মুসলিমদের বিরুদ্ধে। এদের না আছে খৃষ্টানদের সাথে সমস্যা, না ইয়াহুদিদের সাথে সমস্যা। শুধুমাত্র মুসলিমদের শেষ করাই এদের কাজ।

সৌদী আরবে না আসলে আসলে কেউ বুঝতে পারবে না যে ইসলাম পালন করা কতটা সহজ এখানে। ইসলামী মূল্যবোধ নিয়ে টিকে থাকাটা কতটা সহজ।

রাষ্ট্রীয় বাদ দেন; খালি ঘরের মধ্যের ইসলাম পরিপূর্ণ পালনও কোন পশ্চিমা দেশে সম্ভব না। এটা বুঝতে হলে ইসলামী পারিবারিক ব্যবস্থার গভীরে যেতে হবে। উপরে উপরে খুব ইসলাম বুঝি এমনটা মনে করলে সমস্যাটাই বুঝবেন না।

বাংলাদেশ মালয়েশিয়া পাকিস্তান..... এগুলিতে তো কখনও ইসলাম ঠিক ভাবে দাড়াতেই পারে নি। শুধুমাত্র 'আমি মুসলিম' 'আমরা মুসলিম' এটা বলা মোটেও ইসলামী দেশ হয়ে যাওয়া না।

এই পোষ্টের কথাই ধরেন; নাচা হচ্ছে কাদের রিপোর্ট নিয়ে? যারা ঘোর ইসলাম বিরোধী, তাদের করা রিপোর্ট নিয়ে। আর কিছু থাকে বলার?

যত্তোসব!

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

ইছামতির তী্রে বলেছেন: রিপোর্টের কথা বাদ দিন। এটা শিয়ারা না ওয়াশিংটন করেছে তা আমার বিবেচ্য নয়। আমি রিপোর্টের কথা বললেও এটা নিয়ে পরে নেই। আমি চারপাশে যেটা দেখছি তাই লিখেছি। আপনিই বলুন, আমাদের সমাজে ইসলামের চর্চা কতটুকু হয়। ইসলাম বুঝতে আর কতশত বছর লাগবে?

সৌদি আরবে কি হচ্ছে সেটা তো দেখছি! আমাদের দেশের শত শত মেয়েরাও তাদের 'ভীষণ সুন্দর' অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছে। আর পরিবেশের কথা বললেন। পরিবেশ কি আমাদের দেশে নাই? এখানে কেউ কি বাধা দিচ্ছে? যাইহোক, একজন মুসলিমের অন্যতম বৈশিষ্ট্য এই যে, সে তার নিজের দোষ বা ভুল দেখতে পাবে। আমরা এটাও করি না।

আপনি যতই 'যত্তোসব' বলুন এতে সত্যটা এড়ানো যাবে না।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টি আমার বিশ্বাস হচ্ছে না।
গোঁজামিল লাগছে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

ইছামতির তী্রে বলেছেন: নিচে লিঙ্ক আছে দেখুন। আপনি লিঙ্ক দেখেননি বলে গোঁজামিল লাগছে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সমীক্ষার ব্যাপারে দ্বিমত আছে। তবে আপনার লেখাটা ভালো লেগেছে তাই লাইক দিলাম।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

ইছামতির তী্রে বলেছেন: সমীক্ষার ব্যাপারে দ্বিমত থাকতে পারে। সত্যি বলতে কি, সমীক্ষার আলোকে লেখাটা দিলেও আমার মূল উদ্দেশ্য কিন্তু তা না। ইসলামিক মূল্যবোধের অভাবে আমাদের সমাজে যে অনাচার চলছে আমি সেটাই সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরতে চেয়েছি।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬

করুণাধারা বলেছেন: আপনার লেখাটা খুব ভালো লেগেছে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১

ইছামতির তী্রে বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৬

মায়াবী ঘাতক বলেছেন: ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: সৌদী আরবে না আসলে আসলে কেউ বুঝতে পারবে না যে ইসলাম পালন করা কতটা সহজ এখানে। ইসলামী মূল্যবোধ নিয়ে টিকে থাকাটা কতটা সহজ।

সৌদি আরবে কেমন ইসলাম পালন হয় সেটা আমাদের মহিলা শ্রমিকদের মাধ্যমে আমরা বুঝে গেছি। এর জন্য কোন আন্তর্জাতিক রিপোর্টের প্রয়োজন পড়বে না। X((

রিপোর্ট নিয়ে কিছুটা সংশয় আছে। যাই বলুন না কেন রিপোর্ট তৈরি হয়েছে তো সেই ওয়াশিংটন থেকে। :-P

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪

ইছামতির তী্রে বলেছেন: সৌদি আরব ইসলাম পালনের কোন স্ট্যান্ডার্ড না। বিদায় হজ্বের ভাষণে মহানবী (সাঃ) বলেছেন, "আরবের উপর অনারবের এবং অনারবের উপর আরবের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই, সাদার উপর কালোর আর কালোর উপর সাদার কোন মর্যাদা নেই। ‘তাকওয়াই’ শুধু পার্থক্য নির্ণয় করবে"।

কাজেই তাকওয়াই’ শুধু পার্থক্য নির্ণয় করবে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমরা বেশিরভাগ মানুষ শুধু মূখেই মুসলিম কার্যে নয়।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

ইছামতির তী্রে বলেছেন: ঠিক এটাই আমার লেখার মুল বক্তব্য। ধন্যবাদ ভাই।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

জাহিদ হাসান বলেছেন: সৌদি আরবের অবস্থান কোথায়?

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

ইছামতির তী্রে বলেছেন: লেখাটা ভাল করে পড়েন নি বোধহয়। ১৩১তম

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: "এমন অনেক দেশ আছে যারা নিজেদের মুসলিম দাবী করে এবং ইসলামিক দেশ মনে করে যারা অসাধু, দুর্নীতিগ্রস্ত, ও অনুন্নত এবং তারা কোন আঙ্গিকেই ইসলামিক ভাবধারার না’।

:(

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

ইছামতির তী্রে বলেছেন: হুম ভাই। কথাটা তিক্ত হলেও অনেকাংশে সত্য।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

আবু তালেব শেখ বলেছেন: সৌদির শাষন ব্যবস্হার জন্য ইসলামের অবনতি। ইহুদি দালাল এবং খৃষ্টানদের পাচাটা গোলাম।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

ইছামতির তী্রে বলেছেন: সৌদি আরব ইসলাম পালনের কোন স্ট্যান্ডার্ড না। বিদায় হজ্বের ভাষণে মহানবী (সাঃ) বলেছেন, "আরবের উপর অনারবের এবং অনারবের উপর আরবের কোন শ্রেষ্ঠত্ব নেই, সাদার উপর কালোর আর কালোর উপর সাদার কোন মর্যাদা নেই। ‘তাকওয়াই’ শুধু পার্থক্য নির্ণয় করবে"।

মহানবী (সাঃ) আমাদের জন্য কুরআন এবং হাদিস রেখে গেছেন। আরবীয় না। কাজেই তাকওয়াই’ শুধু পার্থক্য নির্ণয় করবে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কি লজ্জাজনক । মুসলিম দেশ নামেই কামে নয়।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫

ইছামতির তী্রে বলেছেন: হুম। অবশ্যই লজ্জাজনক। ইসলামিক জীবনাচরণ পালন করে এই লজ্জা ঢাকতে হবে।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

নতুন নকিব বলেছেন:



এসব রিপোর্টের কোনো ভিত্তি নেই। হাল অামলে অধিকাংশ মুসলিমই যেখানে অামলহীন, এমন নামকাওয়াস্তে মুসলিম জাতির দুরবস্থা তুলে ধরার জন্য এসব উদ্ভট রিপোর্টের রেফারেন্সের প্রয়োজন হয় না। বদ অামল, অামলহীনতা সর্বোপরি দুনিয়া অাখিরাত সকল বিষয়ে সীমাহীন উদাসীনতা অামাদের লাঞ্চনা, অবমাননা এবং অপদস্ততার কারন হয়ে দেখা দিয়েছে। মুসলিম জাতি যদি কুরঅানের দিকে, সুন্নাহর দিকে ফিরে না অাসে, তাদের জন্য সীমাহীন দুর্গতি অপেক্ষা করছে।

অাপনার মঙ্গল হোক।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭

ইছামতির তী্রে বলেছেন: ভাল বলেছেন। রিপোর্টের ব্যাপারে আমারও মাথাব্যথা নেই। কারণ রিপোর্ট ছাড়াই সত্যিটা চোখে দেখা যায়।

কুরঅান-সুন্নাহকে শক্ত করে ধরা ব্যতিত রক্ষা নেই।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ

১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: রিপোর্ট-এর কথা ছাড়া আপনার বক্তব্যর সাথে সহমত...

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

ইছামতির তী্রে বলেছেন: রিপোর্টের ব্যাপারে আমারও মাথাব্যথা নেই। আমি মূলত বাস্তব চিত্র তুলে ধরতে চেয়েছি। আপনি একমত হয়েছেন জেনে খুশি হলাম।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ

১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

সনেট কবি বলেছেন: পড়লাম

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

ইছামতির তী্রে বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কিন্তু কিছু বললেন না কেন?

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০৫

ফেইরি টেলার বলেছেন: এখানে আবহাওয়া একটি বড় ব্যপার । মধ্যপ্রাচ্য, সাউথ এশিয়ান ,আফ্রিকান, সাউথ এমেরিকান দেশগুলোর আবহাওয়া অত্যাধিক এক্সোটিক হবার কারণে তাদের মস্তিষ্ক, হাড় ও পেশী সুগঠিত হবার সুজোগ পায় না । এজন্য তারা নর্থ এশিয়ান, নর্থ এমেরিকান, ইউরোপিয়ান দেশগুলোর চেয়ে শারিরীক, মানিসকভাবে অনেকটা পিছিয়ে । এজন্য তাদের মধ্যে এক্সিডেন্টাল ক্রাইম, ইনফেরিয়র আচরণ সংঘটনের প্রবণতাও লক্ষ করা যায় বেশি

পোস্টে + +

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২১

ইছামতির তী্রে বলেছেন: আবহাওয়ার ব্যাপারে আমারও কিঞ্চিত ধারণা ছিল। তবে আপনার মন্তব্য পড়ে আরও ভাল ভাবে জানলাম।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সন্দেহ ছিলই।।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

ইছামতির তী্রে বলেছেন: হুম। অনেকেই রিপোর্টকে পাত্তা দিচ্ছেন না। আমিও দিলাম না। কিন্তু এতে সত্যিটা কি ঢাকা যাবে?

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৯

অগ্নিবেশ বলেছেন: রিপোর্ট মানেন আর না মানেন, সত্যকে স্বীকার করতেই হবে। ইসলাম নীতিশিক্ষা দিতে ব্যর্থ। দোজোকের ভয় বা বেহেস্তের হুর পরীর লোভ দেখিয়ে কিছু মুজাহিদিন তৈরী হবে কিন্ত প্রকৃত মানুষ হতে গেলে ভয় বা লোভের উর্ধে ঊঠতে হয়, নিস্বার্থ হতে হয়।
যেদিন ইসলাম ঘোষণা দেবে যে পৃথিবীর সব সৎ মানুষেরাই মুসলমান, বেহেস্তের দাবীদার তা সে যে ধর্মেরই হোক না কেনো। সেদিন থেকেই ইসলামের অগ্রগতি শুরু হবে। নচেৎ আল্লা বিল্লা করা অর্থহীন। স্বয়ং আল্লাহ ও বুঝে গেছে আপনারা তাঁর নাম ভাঙ্গায়ে খাচ্ছেন।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

ইছামতির তী্রে বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। কত ভুল ধারণা নিয়ে জীবন পার করছেন!

আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে ইসলামের আগমন। এরপর সেখানে কি ঘটেছিল নিশ্চয়ই সেটা আপনার অজানা থাকার কথা না। যাইহোক, এ নিয়ে আমি কোন ডিবেটে যাব না।

মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

১৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: আইয়ামে জাহেলিয়াতই কন বা কুতুবুতে মুকসুদ্দিই কন বা কলিকালই কন, বৃক্ষ তোমার নাম কি? ফলেই পরিচয়।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

ইছামতির তী্রে বলেছেন: আচ্ছা, ওসব বাদ দিন।
আপনার নামটা কিন্তু অন্যরকম! 'অগ্নিবেশ'!! এরকম নাম ঠিক করার পেছনে বিশেষ কোন কারণ আছে কি? যদিও নিতান্তই ব্যক্তিগত জিজ্ঞাসা এটি।

১৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৬

অগ্নিবেশ বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন এ রকম একটা নামের পেছনে বিশেষ কারন আছে।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

ইছামতির তী্রে বলেছেন: হুম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.