![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ
খুঁজিতে যাই না আর : অন্ধকারে জেগে উঠে ডুমুরের গাছে
চেয়ে দেখি ছাতার মতন বড়ো পাতাটির নিচে বসে আছে
ভোরের দোয়েলপাখি — চারিদিকে চেয়ে দেখি পল্লবের স্তূপ
জাম — বট — কাঠালের — হিজলের — অশখের করে আছে চুপ;
ফণীমনসার ঝোপে শটিবনে তাহাদের ছায়া পড়িয়াছে;
মধুকর ডিঙা থেকে না জানি সে কবে চাঁদ চম্পার কাছে
এমনই হিজল — বট — তমালের নীল ছায়া বাংলার অপরূপ রূপ
দেখেছিল; বেহুলার একদিন গাঙুড়ের জলে ভেলা নিয়ে –
কৃষ্ণা দ্বাদশীর জোৎস্না যখন মরিয়া গেছে নদীর চরায় –
সোনালি ধানের পাশে অসংখ্য অশ্বত্থ বট দেখেছিল, হায়,
শ্যামার নরম গান শুনেছিলো — একদিন অমরায় গিয়ে
ছিন্ন খঞ্জনার মতো যখন সে নেচেছিলো ইন্দ্রের সভায়
বাংলার নদী মাঠ ভাঁটফুল ঘুঙুরের মতো তার কেঁদেছিলো পায়।
প্রতিদিন কর্মব্যস্ততার পর একটু অবসর প্রয়োজন হয় প্রতিটি মানুষের, যে অবসরকে আমরা ধরে নিতে পারি জীবনের চলার পথকে গতিময় করতে শক্তি হিসেবে। উন্নত বিশ্বের বাসিন্দারা বছরের নির্দিষ্ট একটি সময়কে বেছে নেন ভ্রমণের উদ্দেশ্যে, যাতে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কাজে উৎসাহ পান, নতুন উদ্যমে বেশি বেশি কাজ এবং সুষ্ঠু ও সুন্দর কাজ করার অনুপ্রেরণা জোগায়। আমরা বাঙালিরা যে পরিমাণে শ্রম দিয়ে থাকি তা উন্নত দেশের তুলনায় নিঃসন্দেহে কম নয়।
তবে আমরা অনেকে মনে করি বেড়ানো মানে অহেতুক অর্থ খরচ করা এবং ঝামেলা। এ মনোভাব কখনো ঠিক হতে পারে না। আমি মনে করি আমাদের ব্যস্ত জীবনে একটু সময় বের করে নিজেদের সাধ্যানুযায়ী বছরের যে কোনো একটি নির্দিষ্ট সময় নিজে কিংবা পরিবার-পরিজনদের নিয়ে কোনো মনোরম স্থানে ঘুরে আসা যেতে পারে। তাতে করে নিশ্চিত ভাবে আগের তুলনায় কাজের গতি অনেকটাই বেড়ে যাবে।
কান্তজী মন্দির
ভ্রমণকাল: গ্রীষ্ম (জুন মাস)
কান্তনগরের প্রাচীন নাম ছিল বিরাট রাজ্য। বিরাট রাজার গোচারণভূমি হিসাবে এই স্থানকে বলা হতো উত্তর গোগৃহ। রাজা প্রাণনাথ (কর্ণ) নিজ রাজধানীর কোলাহলময় স্থানের পরিবর্তে নদী বেষ্টিত এই স্থানে গড়েছিলেন মন্দিরটি। তৎকালীন দিনাজপুরের মহারাজা জমিদার প্রাণনাথ রায় তাঁর শেষ বয়সে মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু করেন। ১৭২২ খ্রিস্টাব্দে তাঁর মৃত্যুর পরে তাঁর শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী তাঁর পোষ্যপুত্র মহারাজা রামনাথ রায় ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দে মন্দিরটির নির্মাণ কাজ শেষ করেন।
প্রায় সাড়ে ৩শ’ বছরের পুরনো ঐতিহাসিক কান্তজী মন্দির। বাংলাদেশের দিনাজপুর শহর থেকে ২০ কিলোমিটার উত্তরে এবং কাহারোল উপজেলা সদর থেকে সাত কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে সুন্দরপুর ইউনিয়নে, দিনাজপুর-তেঁতুলিয়া মহাসড়কের পশ্চিমে ঢেঁপা নদীর তীরে অবস্থিত। এটি নবরত্ন মন্দির নামেও পরিচিত কারণ তিনতলাবিশিষ্ট এই মন্দিরের নয়টি চূড়া বা রত্ন ছিলো।
কান্তজী মন্দির আকারে খুব বড় না হলেও এর নির্মানশৈলী নজরকাড়া। গঠনবিন্যাস ও শিল্পচাতুর্য মন্দিরটির সামগ্রিক দৃশ্যকে এমনই মাধুর্যমন্ডিত করে তুলেছে যে, এর মতো নয়নাভিরাম মন্দির বাংলাদেশে আর নেই। মূলত মন্দিরটি নির্মিত হয় ইট পাথর দিয়ে। ইটগুলো তৈরী হয়েছিল গ্রাম্য শিল্পীদের হাতের ছোয়ায় এবং পাথরগুলো আমদানি করা হয়েছিল ভারতের বিন্দ্রাচল ও রাজমহল পাহাড়ী এলাকা থেকে।
মহাস্থানগড় (বগুড়া)
ভ্রমণকাল: শীত (জানুয়ারী মাস)
মহাস্থানগড় বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি। পূর্বে এর নাম ছিল পুণ্ড্রবর্ধন বা পুণ্ড্রনগর। এক সময় মহাস্থানগড় বাংলার রাজধানী ছিল।
সেন বংশের শেষ রাজা লক্ষ্মণ সেন (১০৮২-১১২৫) যখন গৌড়ের রাজা ছিলেন তখন এই গড় অরক্ষিত ছিল। মহাস্থানের রাজা ছিলেন নল যার বিরোধ লেগে থাকত তার ভাই নীল এর সাথে। এসময় ভারতের দাক্ষিণাত্যের শ্রীক্ষেত্র নামক স্থান থেকে এক অভিশপ্ত ব্রাহ্মণ এখানে অসেন পাপের প্রায়শ্চিত্ত করতে। কারণ তিনি পরশু বা কুঠার দ্বারা মাতৃহত্যার দায়ে অভিশপ্ত ছিলেন। পরবর্তীতে তিনিই এই দুই ভাইয়ের বিরোধের অবসান ঘটান এবং রাজা হন। এই ব্রাহ্মণের নাম ছিল রাম। ইতিহাসে তিনি পরশুরাম নামে পরিচিত। কথিত আছে পরশুরামের সাথে ফকির বেশী আধ্যাত্মিক শক্তিধারী দরবেশ হযরত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখী এর যুদ্ধ হয়। (১২০৫-১২২০) যুদ্ধে পরশুরাম পরাজিত ও নিহত হন।
মহাস্থান গড় খননের ফলে মৌর্য, গুপ্ত, পাল ও সেন যুগের বিভিন্ন দ্রব্যাদিসহ অনেক দেবদেবীর মূর্তি পাওয়া গেছে যা গড়ের উত্তরে অবস্থিত জাদুঘরে সংরক্ষিত আছে। জাদুঘরে সংরক্ষিত শিবলিঙ্গ।
গড়ের পূর্বপাশে রয়েছে করতোয়া নদী এর তীরে ‘শীলাদেবীর ঘাট’। শীলাদেবী ছিলেন পরশুরামের বোন। এখানে প্রতি বছর হিন্দুদের স্নান হয় এবং একদিনের একটি মেলা বসে।
পদ্মা পাড়ে বারংবার আনাগোনা
ভ্রমণকাল: শীত (জানুয়ারী মাস)
পদ্মার তীরঘেঁষা সারি সারি কাশফুল দেখলে মনে হয় যেন কোনো শিল্পীর নিপুণ তুলির ছোঁয়ায় নয়ন জুড়ানো রূপে সাজানো হয়েছে। আর যখন বাতাস এসে সারি সারি কাশবনকে দোলা দেয় তখন মনে হয় যেন সেখানে সাগরের ঢেউ খেলছে।
রিসোর্টের এ চমৎকার দৃশ্য অবলোকন করতে প্রতিদিনই বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন সেখানে ছুটে আসছেন। অনেকেই আমার মতো শুধু একবার নয় বারবার সেখানে যাচ্ছেন- পদ্মার সে রূপ মনে গেঁথে নিচ্ছেন কবিতা কিংবা সাহিত্যের অন্য কোনো অন্তর দৃষ্টি দিয়ে। আর তা হয়তো প্রকাশও পাবে সে রকম কোনো সাহিত্যের ভাষায়।
নাইয়ারে নাওয়ের বাদাম তুইলা কোন দূরে যাও চইলা
কালীগঙ্গা তীরের সাঁইজী
ভ্রমণকাল: শীত-বসন্ত (ফেরুয়ারী মাস)
কুষ্টিয়া শহরের অদূরে একটি ছায়াঘেরা নিবিড় গ্রাম ছেঁউড়িয়া। এক পাশে শান্ত নদী গড়াই, অন্য পাশে কালিগঙ্গা নদী। এখানেই বাউল সম্রাট লালন শাহের সমাধি। বাউল ফকিরদের কণ্ঠে সুরের মূর্ছনা তৈরি করে লালনের গান। লাখো ভক্তের হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসায় সিক্ত হয় লালন আখড়া।
এই সমাধিকে ঘিরে প্রতি বছর বসছে লালন মেলা। প্রতি বছর দুটি অনুষ্ঠানে দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিদেশ থেকেও আসেন লালন ভক্তরা।
কী আশায় বাঁধি খেলাঘর / বেদনার বালুচর
কুয়াকাটা: কুমারী সাগর কন্যা
ভ্রমণকাল: গ্রীষ্ম (জুলাই মাস)
বঙ্গোপসাগর বিধৌত সাগর কন্যা কুয়াকাটা প্রকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমি যা কিনা ভুস্বর্গের তুল্য। কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতের অপার নৈসর্গিক সৌন্দর্য নিজের চোখে না দেখলে বোঝানো কঠিন যা শুধু দেখলেই উপভোগ করা যায়।
একই সৈকত থেকে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দারুন একটি উপভোগ্য ব্যাপার। তখন মনে হবে বিরাট এক অগ্নিকুন্ড আস্তে আস্তে সাগর ভেদ করে গগনের উপর দিকে উঠে যাচ্ছে আবার সূর্যাস্তের সময় সাগরের ঢেউয়ের মধ্যে আস্তে আস্তে হারিয়ে যায় সূর্যটা। মনে হয় সাগরের মধ্যেই সূর্যের আবাসস্থল।
এই বৈশিষ্ট কুয়াকাটাকে বিশ্বের অন্যতম বিরল সৈকতে পরিনত করেছে।
চমৎকার চোখ ধাধানো এই কুয়াকাটাতে রয়েছে প্রকৃতির দান যথা প্রাকৃতিক সমঢালের বালুময় সৈকত, নীল আকাশ, নারিকেল গাছের সারি, চিরসবুজ গরান গাছের বন, পূর্নিমার রাতে চাদের আলোয় বিশাল বিশাল ঢেউ, অমাবস্যার অন্ধকারে ফসফরাসের মিশ্রনে সাগরের ঢেউগুলো থেকে আলোর বিচ্ছুরণ।
নৈসর্গিক বৈচিত্র্যের বান্দরবান
ভ্রমণকাল: শীত-বসন্ত (ফেরুয়ারী মাস)
বান্দরবান জেলার নামকরণ নিয়ে একটি কিংবদন্তি রয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের প্রচলিত রূপ কথায় আছে অত্র এলাকায় একসময় বাস করত অসংখ্য বানর । আর এই বানরগুলো শহরের প্রবেশ মুখে ছড়ার পাড়ে পাহাড়ে প্রতিনিয়ত লবণ খেতে আসত। এক সময় অনবরত বৃষ্টির কারণে ছড়ার পানি বৃ্দ্ধি পাওয়ায় বানরের দল ছড়া পাড় হয়ে পাহাড়ে যেতে না পারায় একে অপরকে ধরে ধরে সারিবদ্ধভাবে ছড়া পাড় হয়। বানরের ছড়া পারাপারের এই দৃশ্য দেখতে পায় এই জনপদের মানুষ। এই সময় থেকে এই জায়গাটির পরিচিতি লাভ করে "ম্যাঅকছি ছড়া " হিসাবে । অর্থ্যাৎ মার্মা ভাষায় ম্যাঅক অর্থ বানর আর ছিঃ অর্থ বাঁধ । কালের প্রবাহে বাংলা ভাষাভাষির সাধারণ উচ্চারণে এই এলাকার নাম রুপ লাভ করে বান্দরবান হিসাবে । বর্তমানে সরকারি দলিল পত্রে বান্দরবান হিসাবে এই জেলার নাম স্থায়ী রুপ লাভ করেছে। তবে মার্মা ভাষায় বান্দরবানের প্রকৃত নাম "রদ ক্যওচি ম্রো"।
তোমার দুয়ার আজি খুলে গেছে সোনার মন্দিরে
বুদ্ধ ধাতু জাদিতে অপরাজেয় প্রাণীর মূর্তি (ঘন্টাসহ)
নীলগিরি। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অতি উচ্চে অবস্থানের কারণে এই স্থানটি সর্বদা মেঘমণ্ডিত আর এটাই এই পর্যটন কেন্দ্রের বিশেষ আকর্ষণ।
রাঙামাটির রঙে চোখ জুড়ালো
ভ্রমণকাল: গ্রীষ্ম (জুন মাস)
সাম্পান মাঝির গানে মন ভরালো
রুপের মধু সুরের যাদু কোন সে দেশে
মায়াবতী মধুমতি বাংলাদেশে
ও সেই রোদের আলো শিশির ছুঁয়ে
এ কোন খুশির কথা যায় শুনিয়ে
একটু দোলা দিয়ে এই বাতাসে
মগ্ন করে রাখে কার আবেশে
রুপের মধু সুরের যাদু কোন সে দেশে
মায়াবতী মধুমতি বাংলাদেশে
ও সেই ফুলের হাসি মাঠের বুকে
সবুজ আশায় কেন পরান মাখে
একটু অনুরাগে লাল পলাশে
অন্ধ করে রাখে কার পরশে
রুপের মধু সুরের যাদু কোন সে দেশে
মায়াবতী মধুমতি বাংলাদেশে
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২১
গোর্কি বলেছেন: -সময়-সুযোগ পেলে অবশ্যই ঘুরে আসবেন একবার।
-কাপ্তাই লেকের গহীন অব্দি নৌকা ভ্রমণ দারুণ আকর্ষণীয়।
-অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৮
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ পোস্ট।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২২
গোর্কি বলেছেন:
-অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৩৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ছবি এবং লেখা দুটোই ভাল লাগলো ।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
গোর্কি বলেছেন:
-ভালো লেগেছে জেনে প্রীত হলাম।
-ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চমৎকার, ভ্রমনে আগ্রহ বাড়াল +++++ রইল
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
গোর্কি বলেছেন:
-আগ্রহ জাগ্রত করা মানে পোস্ট সার্থক।
-অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৩০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: কবি, কবিতা, ছবি, বর্ণনা সব মিলিয়ে এক চমৎকার পোস্ট।
বাংলার মুখ দেখলে পৃথিবীর রূপের কী দরকার....
পোস্টে প্লাস
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
গোর্কি বলেছেন:
বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ দলে
কিন্তু এ স্নেহের তৃষ্ণা মেটে কার জলে
দুগ্ধস্রোতরূপি তুমি মাতৃভূমি স্তনে।
আর কি হে হবে দেখা যত দিন যাবে
প্রজারূপে রাজরূপ সাগরেরে দিতে
বারি রূপ কর তুমি এ মিনতি গাবে
বঙ্গজ জনের কানে সখে-সখারিতে।
নাম তার এ প্রবাসে মজি প্রেমভাবে
লইছে যে নাম তব বঙ্গের সঙ্গীতে
-অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
রোমেন রুমি বলেছেন: ভাল লাগল ভীষণ ।
পোস্টে ++++
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২১
গোর্কি বলেছেন:
-ভীষণ প্রীত হলাম।
-ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: নিজ দেশের চমৎকার দর্শনীয় জায়গা গুলোর ছবিসহ বর্ণনা! সাথে কবিতা! অপুর্ব!
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
গোর্কি বলেছেন:
আজি বাংলাদেশের হৃদয় হতে কখন আপনি
তুমি এই অপরূপ রূপে বাহির হলে জননী!
ওগো মা, তোমায় দেখে দেখে আঁখি না ফিরে!
-অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
অদৃশ্য বলেছেন:
দারুন... খুবই দারুন...
সুন্দর ছবি, বর্ণনা ও কবিতার সাথে এই উপস্থপনা ছিলো সত্যই দারুন... মনের ভেতরে ক্ষুধা তৈরী হলো... এসব দেখলে মনের ভেতরে ক্ষুধা তৈরী হয়...
শুভকামনা...
২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
গোর্কি বলেছেন:
-ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়।
-ক্ষুধা নিবারণ করতে বেরিয়ে পড়ুন মন যখন চায়।
-অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
অদৃশ্য বলেছেন:
মন চাইলেই বেড়িয়ে যেতে পারিনা... কত যে সমস্যা
তারপরো যখনই সুযোগ পাই এই ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছাটিই প্রথম প্রাধান্য পায়... এভাবেই এদেশের অল্প বিস্তর জায়গায় যাওয়া হয়েছে বা হয়...
সবসময়ই ভ্রমণের প্লানটা মাথায় থাকে... আর আপনাদের এসব ছবি দেখে ভেতরটা আরও ছটফট করে...
শুভকামনা...
২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
গোর্কি বলেছেন:
-সমস্যাকে সাথী করেই জীবনের পথচলা।
-বিগত কয়েক বছরে বাংলাদেশ ভ্রমণের যা অভিজ্ঞতা হয়েছে, তা হলো বাংলাদেশীরা বেশ ভ্রমণ পিপাসু হয়ে উঠছে। এটা একটা ইতিবাচক দিক। -আমার নিজেরও ভ্রমণ ব্যতিত অন্য কোনো শখ নেই। তাই পকেটে কিছু জমলেই বেরিয়ে যাই কখনও একা, কখনও বা পরিবার সমেত।
-আপনারও ভ্রমণের প্রতি আগ্রহ আছে শুনে খুব ভালো লাগলো।
-আপনার জন্যও শুভেচ্ছা ও শুভকামনা সতত।
১০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
বোকামন বলেছেন:
পরিবার-পরিজনদের নিয়ে কোনো মনোরম স্থানে ঘুরে আসা যেতে পারে। তাতে করে নিশ্চিত ভাবে আগের তুলনায় কাজের গতি অনেকটাই বেড়ে যাবে।
-সহমত !
অতীব সুন্দর একটি পোস্ট। আপনার চমৎকার উপস্থাপনে বরাবরের মতই মুগ্ধ। ভালো থাকুন লেখক, সবসময় :-)
২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৪
গোর্কি বলেছেন:
-একমত হয়েছেন এবং পোস্ট পড়ে মুগ্ধ হয়েছেন দেখে যারপরনাই আনন্দিত।
-অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: দারুণ একটা পোস্ট!
আপনারে অনুসরণে নিলাম ! এখন থেকে রেগুলার আপনার ব্লগে এই অদমরে পাইবেন
অনেক আগে কান্তজী মন্দির নিয়া একটা কবিতা পড়ছিলাম, সেই থেকে সেখানে যাওয়ার খুব ইচ্ছা, কিন্তু মনে হয়না এই জনমে এই ইচ্ছা পুরণ হবে
২৮ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
গোর্কি বলেছেন:
-ইচ্ছে যখন এখনও জেগে আছে, অবশ্যই পূরণ হবে একদিন।
-অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
১২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪১
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গোর্কি ভাই , দারুণ লেগেছে আপনার উপস্থাপনা । এমন পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
ভ্রমণে ভাল লাগে , সময় করে ভ্রমণ করার ইচ্ছে রইল ।
ভাল থাকবেন ভাই
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩১
গোর্কি বলেছেন:
-বেশি বেশি ভ্রমণ করুন, মন ও স্বাস্থ্য সুন্দর রাখুন।
-পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
-শুভেচ্ছা জানবেন।
১৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৮
বর্ণহীণ বলেছেন: আপনি আমায় অবাক করে দিলেন!
আমার ব্লগে কেউ যায় এই ভাবনাটাই মাথা থেকে চলে গিয়েছিল!
তাই ব্লগ দেখলেও নিজের ব্লগে চোখ রাখতাম না।
খুব ঘুরে বেড়ান বুঝি?
ভালো লাগলো দেখে।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
গোর্কি বলেছেন:
'আমার ব্লগে কেউ যায় এই ভাবনাটাই মাথা থেকে চলে গিয়েছিল!
-আপনার এরকম মনে হওয়াটা একদম ঠিক না।
-শখের ভেতর ভ্রমণটাই একমাত্র সৌখিনতা। তাই যখনই পকেট একটু ভারী হয়, হাতে পর্যাপ্ত সময় থাকে; বেরিয়ে যাই কখনও একা, কখনও পরিবার সমেত।
-আপনার ব্লগ বাড়ী অনুসরণ করলাম।
-পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
-শুভেচ্ছা জানবেন।
১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৭
আরজু পনি বলেছেন:
আমি আপনার এই পোস্টটা দেখে ভুল বুঝেছিলাম !
তাই আসতে দেরি হলো ।
সরাসরি আপনার ব্লগে এলে পোস্টটা......... বাকী অংশটুকু পড়ুন....এই বাটনটা ক্লিক না করলে বোঝার উপায় নেই ভেতরে কী দারুণ একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন ।
অফলাইনে পুরোটা দেখে নিজেই বোকা বনে গেছি !
কয়েকটা ভাগ করেছেন । ভালো লাগলো বেশ ।
কান্তজির মন্দিরে যখন গেছি, তখন আমার ক্যামেরায় (মোবাইলে সব ছবি তুলি) চার্জ ছিল না !
শখ মিটিয়ে ছবি তুলতে পারি নি ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১০
গোর্কি বলেছেন:
-পোস্ট ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম।
"কান্তজির মন্দিরে যখন গেছি, তখন আমার ক্যামেরায় (মোবাইলে সব ছবি তুলি) চার্জ ছিল না!শখ মিটিয়ে ছবি তুলতে পারি নি।"
-দুঃখের ইমো হবে।
-পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
-শুভেচ্ছা জানবেন।
১৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:১৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ছবি এবং লেখা দুটোই ভাল লাগলো
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
গোর্কি বলেছেন:
-পাঠ প্রতিক্রিয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
-শুভেচ্ছা জানবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: চেনা এবং প্রিয় কিছু জায়গার চমৎকার বিবরণ। রাঙামাটিতেই যাওয়া হলোনা শুধু এখনও।