![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক মেগা সিটি থেকে আরেক মেগা সিটি। নাহ! আশা ফুরায় নাই। লাল-লাল নীল্-নীল্ বাত্তি, গগনচুন্বি অট্টালিকা, তীব্র অসহনীয় যানজট, যত্রতত্র আবর্জনা ও ওপেন এয়ার শৌচাগার দেইখা নয়ন জুড়ায় নাই। খুব ভোরে তখনও পূর্ব দিগন্তে আলো ফোটে নি। কুর্মিটোলা বিমান বন্দরে অবতরণ করলাম। অত সকালে বিমান বন্দর বেশ ফাঁকা ফাঁকা এবং বেশ পরিচ্ছন্ন লাগছিল। চিরায়িত দালাল বাহিনী চোখে পড়ল না। এই দালাল বাহিনীকে ঘিরে গতবারের একটা মজার অভিজ্ঞতা আছে। সেটা একটু শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারছি না, " কাস্টমস কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লাগেজ চেক হয়ে যাওয়ার পর ট্রলি ঠেলে এরাইভ্যাল লাউঞ্জ থেকে বের হবার মহূর্তে একজন অপরিচিত লোক এসে ট্রলির হাতলের ডান কোনা ধরে আমার সাথে সাথে চলেছে। জিজ্ঞেস করলাম, আপনে কেডা ভাইজান? উত্তরে বলল, সাহায্যকারী ক্রিয়া। আমি অত্যন্ত বিনয়ের সাথে বললাম ভাই সাহেব, প্রয়োজন নেই, আমি একাই পারব। তাছাড়া একটু দূরেই দেখি ছোট ভাই দাঁড়িয়ে হাত নাড়ছে। সন্মুখে অগ্রসর হতে হতে টাশকি লাগার মত অবস্থা! হাজার হাজার দাঁড়িয়ে থাকা লোকগুলোর মাঝে উৎসুকভরা নয়নে অবাক দৃষ্টি। যাহোক ছোট ভাই, আমি এবং অপরিচিত লোকটিসহ পার্কিং লটে পৌঁছালাম। সেখানে পৌঁছেই লোকটি একটু কাচুমাচু হয়ে বকশিস চাইল। বললাম, ভাই আমিই তো ঠেলে আনলাম আর আপনি শুধু হাতলের গা ছুঁয়ে ছিলেন। লোকটি নাছোরবান্দা। হালকার ওপর একটু তর্কাতর্কী শুরু হয়ে গেল। আশপাশ থেকে সম্ভবত তার দলের লোকজন জড় হয়ে তার পক্ষে ওকালতি করা শুরু করে দিল। ভাগ্য ভালো যে কয়েক মিনিটের মধ্যেই একজন পুলিশ কনস্টেবেল এসে হাজির। বুকে বল ফিরে পেলাম। পুলিশ চলে আসাতে লোকগুলো একটু শাসানো ভঙ্গিতে কিছু বলে চলে গেল। গাড়িতে উঠে রওয়ানা হবার প্রস্তুতি নিচ্ছি। দেখি পুলিশবাবু জানালা গলিয়ে হাত পেতে আছে। মহা মুশকিল! জিজ্ঞেস করলাম, আপনার আবার কী চাই? যদি খুশী মনে চা-পানি খাওয়ার জন্য কিছু দিতেন? কেন? উত্তরে যা বলল তা শুনেই আবারও টাশকি খাওয়া অবস্থা। শানে নজুল, পুলিশ ভাই যে গোলমাল মিটিয়ে দিয়েছে এবং আমাদের দুষ্ট লোকেদের হাত থেকে রক্ষা করেছে", এবার বুঝেন তাহলে পাঠকগণ। বিড়ম্বনা কাকে বলে!
১) ধামরাই এর পথে
২) ঝুল বারান্দা বা জানালার কাছে যাওয়া দায়! বদ্ধ জলাশয়ের পঁচা আবর্জনা থেকে উৎকট সুবাস!!
৩) পর্যাপ্ত পাবলিক শৌচাগার না থাকার ফল!
উড়োজাহাজ আরোহণ কার্ড, ইমিগ্রেশন এবং কাস্টমস ঝামেলা সম্পন্ন করে বাড়ির পথে রওনা দিলাম। এবার অবশ্য দেশের বাইরে থাকায় ছোট ভাই বিমান বন্দরে আসতে পারে নি। গাড়ির চালকই এসেছিল রিসিভ করতে। তীর বেগে ছুটে চলছি। ডানে বাঁয়ে তাকাচ্ছি। ঘুম ভাঙ্গা অচেনা শহরে এলাম নাকি! প্রায় এক যুগ পরে কিনা তাই হয়তবা!! ড্রাইভার সাহেবকে বিনয় সুরে অনুরোধ করলাম গাড়ি আস্তে চালাতে। কে শোনে কার কথা। ঠিক যেন ষাট সত্তুর দশকের ঢাকা শহরের বেবিট্যাক্সি চালকের মতো। আস্তে চালাতে বললে অতি জোরে বা শর্টকার্ট পথ দেখিয়ে দিলে ঘোরা পথে। এই রকম আরকি। পরে অবশ্য তার তীর বেগে ছুটে যাওয়ার কারণ বুঝেছিলাম। এমন ফাঁকা রাস্তা পাওয়া নাকি স্বপ্নের মতো। সেই সাত সকালে রেডিসন হোটেল এবং বিশাল বিশাল অট্টালিকা আর রাস্তার উভয় পার্শ্বে আবর্জনার স্তুপ ছাড়া অনেক কিছুই নজর এড়িয়ে গিয়েছিল ঘুম ঘুম চোখে।
৪) গুলশান ১ নং চত্ত্বরে রিকশা গ্রেফতারের দৃশ্য!
৫) আমি বন্দী কারাগারে! আছি গো মা বিপদে.....
শৈশব কৈশোরের বহু স্মৃতি বিজড়িত সেকেন্ড ক্যাপিটাল এলাকা। এ অঞ্চলেই জন্ম ও বেড়ে ওঠা। শৈশবে আছর ওয়াক্ত থেকে মাগরিব অব্দি নানাভাইয়ের তত্ত্বাবধানে কাজিনদের এবং পাড়াতো বন্ধুদের সাথে খেলতে যাওয়া, কৈশোরে সাঁতার শেখা, যৌবনের খানিকটা সময় আড্ডামারা যে জায়গায় – ক্রিসেন্ট লেক। বাসায় পৌঁছেই মন ছটফট করতে লাগলো কখন নাগাদ দর্শন মিলবে প্রায় একযুগ পর না দেখা স্থানটির। জার্নির ধকল কাটিয়ে উঠে বিকেল চারটা নাগাদ হেঁটেই বেরিয়ে পড়লাম। তর সইছিলনা কিছুতেই। বিজয় স্মরণী অব্দি সোজা হাঁটা পথ। তারপর বাঁয়ে বাঁক নিতেই চোখ জুড়ানো নয়নভিরাম অপার সৌন্দর্য্যের দৃশ্য! হ্রদের টলমল জল আর বসন্ত যৌবনের আগুন ঝরা কৃষ্ণচুড়ার সমন্বয় সত্যি ই অপূর্ব লাগছিল। কিছুক্ষণ আনমনা চুপচাপ কৃষ্ণচুড়া তলায় জলে পা দুটো ভিজিয়ে বসে থাকলাম। সমস্ত দেহমন পবিত্র সিক্ততায় ভরে গেল যেন। তখন মনে হচ্ছিল এবার আসলেই ঢাকা শহর এসে আশা ফুরিয়েছে।
স্মৃতির পটে জীবনের ছবি কে এঁকে যায় জানি না। কিন্তু যেই আঁকুক সে ছবিই আঁকে। এই স্মৃতির ভাণ্ডারে অত্যন্ত যথাযথরূপে ইতিহাস সংগ্রহের চেষ্টা ব্যর্থ হতে পারে কিন্তু ছবি দেখার একটা নেশা আছে। জীবনের প্রভাতে যে সব শহর এবং মাঠ, নদী এবং পাহাড়ের ভেতর দিয়ে চলতে হয়েছে, অপরাহ্নে বিশ্রামশালায় প্রবেশের পূর্বে যখন তার দিকে ফিরে তাকানো যায়, তখন আসন্ন দিবাবসানের আলোকে সমস্তটা ছবি হয়ে চোখে পড়ে। পেছন ফিরে সেই ছবি দেখার অবসর যখন ঘটল, সেদিকে একবার যখন তাকালাম, তখন তাতেই মন নিবিষ্ট হয়ে গেল।
*ভ্রমণকাল: শীত-বসন্ত
*২, ৩ এবং ৫ নং আলোকচিত্রগুলো বাংলাদেশ ভ্রমণকারী একজন রুশ ব্লগারের ওয়েবসাইট থেকে নেয়া। বাকী আলোকচিত্রগুলো আমার তোলা।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
গোর্কি বলেছেন:
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর ছবিগুলো সুন্দর। আর হ্যাঁ ঢাকা শহর পৃথিবীর সবচাইতে নোংরা, সবচাইতে শব্দবহুল বাসের অযোগ্য শহর।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
গোর্কি বলেছেন:
"আর হ্যাঁ ঢাকা শহর পৃথিবীর সবচাইতে নোংরা, সবচাইতে শব্দবহুল বাসের অযোগ্য শহর।"
-তারপরেও সকল দেশের সেরা সে যে আমার জন্মভূমি।
-অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন অবিরত।
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ছবি ও বর্ণনা মিলে চমৎকার একটি উপস্থাপনা। মুগ্ধ প্রিয় গোর্কি।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
গোর্কি বলেছেন:
-মুগ্ধতায় কৃতার্থ হলাম।
-অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন অবিরত।
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২০
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্পের মত করে লিখেছেন । দারুণ
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৪
গোর্কি বলেছেন:
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
তোমোদাচি বলেছেন: কয়েকদিন পর আমিও যাইতাছি ...
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
গোর্কি বলেছেন:
-আচ্ছা, ঠিক আছে। দোয়া রইলো।
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
অদৃশ্য বলেছেন:
প্রিয় গোর্কি
দারুনভাবে লিখলেন... আপনার লিখাগুলো দারুনভাবে আকর্ষন করে...
সংসদ ভবনের পেছনটাতে প্রায়ই যাওয়া হয়... হাটতে, গল্প করতে, আড্ডা মারতে অথবা শুধুই বসে থাকতে... যখন কৃষ্ণচূড়ার ফুলগুলো ফোঁটে, সে দৃশ্য বা সময় সবসময়ই অসাধারণ... আমি যতবার দেখি ততবারই কথা বন্ধ হয়ে যায়...
আপনার ছবিগুলো চমৎকার হয়েছে... নিজের প্রিয় শহরের ছবি কিনা ধার করতে হলো একজন রুশ ফটোগ্রাফারের কাছ থেকে... এমনিতেই বললাম...
শুভকামনা...
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
গোর্কি বলেছেন:
প্রিয় ভাইটি,
-আপনার সুচিন্তিত এবং গঠনমূলক মতামত সবসময়ই অনুপ্রেরণা যোগায়।
-ইট-কাঠ-পাথর এবং ব্যস্ত ঢাকা শহরের মাঝে নিরিবিলি, সুনসান চমৎকার একটি জায়গা। একাকী কিছু সময় কাটানোর এবং বিশ্রামের জন্য মোক্ষম স্থান।
-আমার ছবি অ্যালবাম ঘেটে এবং গুগুল সার্চ দিয়েও মানানসই আলোকচিত্র না পাওয়াতে কর্জ করতে হলো। আফসুস!
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো। কৃষ্ণচূড়ার ছবিগুলো অসাধারণ।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২
গোর্কি বলেছেন:
-ছবিগুলোর প্রশংসায় মনটা প্রফুল্ল হয়ে উঠলো।
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: বেশ কয়েকবার বাইরে যাবার ফলশ্রুতিতে আমিও কয়েকবার আপনার মতো ঢাকায় অবতরণের সুযোগ পেয়েছি। অভিজ্ঞতা প্রায় একই, তবে আমি আগে থেকেই তাদেরকে দূরে রাখার তালিমটা মনে রেখেছিলাম! তাছাড়া আমি তো মাত্র অল্প কিছুদিনের প্রবাসী - গায়ে দেশের ভাবটা থাকতেই ফিরে আসতাম।
সমগ্র লেখাটি ভালো লাগলো। বিশেষ ভালো লাগলো, আপনার তোলা ছবিগুলো
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫
গোর্কি বলেছেন:
-আমরা যারা স্বল্পকালীন বা দীর্ঘকালীন সময়ের জন্য দেশ-বৈদেশ যাতায়াত করি, তাদের প্রত্যেকেরেই কম-বেশী এ জাতীয় ঘটনার সন্মুখীন হতে হয়েছে।
-সর্বশেষ যখন দেশে গিয়েছিলাম, তখন আমার কাছে বিমান বন্দরের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি বেশ আরামদায়ক লেগেছিল।
-গঠনমূলক মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
ড. জেকিল বলেছেন: অনেক দিন পরে বাইরে থেকে দেশে আসার মজাটা অন্য রকম তাইনা ? অনেকটা মনে হয় সারাদিন রোজা রাখার পরে সন্ধ্যায় ইফতার করার মতো
সুখে কাটুক প্রতিটি মুহুর্ত।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৪
গোর্কি বলেছেন:
-ঠিক তাই। ভ্রমন সময়টাতে সর্বক্ষণই টেনশনে থাকা, তার ওপর যত্তসব উটকো ঝামেলা। বাড়ীতে না পৌঁছানো অব্দি শান্তি আসে না মনে।
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
বোকামন বলেছেন:
আপনে কেডা ভাইজান? উত্তরে বলল, সাহায্যকারী ক্রিয়া।
আপনার লেখালেখি করার কলমটা বেশ পুরনো ... বুঝতে পারছি ...
লালা-নীল বাত্তি সব শহরেই আছে তবে সিগন্যাল ভিন্ন আরকি ...
আপন মনে হলো আপনার ভ্রমণ অনুভূতির অপরাহ্ণের সকাল।।
ভালো থাকবেন।।
১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
বোকামন বলেছেন:
*লাল
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩২
গোর্কি বলেছেন:
-লেখালেখির হাতটা খুব বেশি দিনের না। মাত্র আড়াই বৎসর।
"লালা-নীল বাত্তি সব শহরেই আছে তবে সিগন্যাল ভিন্ন আরকি ..."
-এক মেগা সিটি থেকে আরেক মেগা সিটি।
-প্রভাতের চিত্রের সাথে একাত্মতা হওয়ায় প্রীত হলাম।
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস এবং পরিচ্ছন্ন পোস্ট!
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
গোর্কি বলেছেন:
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪২
খেয়া ঘাট বলেছেন: ভালো লাগলো।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪২
গোর্কি বলেছেন:
-ভাললাগায় অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৩
গোর্কি বলেছেন:
-ভাললাগায় অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব দারুন একটা পোষ্ট। ভ্রমন পোষ্ট এমনই হতে হয়। ভালো লাগল।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪১
গোর্কি বলেছেন:
-এমন করে বলায় মনটা প্রফুল্ল হয়ে উঠলো।
-ভাললাগায় অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
১৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১০
তুষার কাব্য বলেছেন: প্রিয় গোর্কি,
অসাধারন লাগল আপনার অভিজ্ঞতার গল্প।লেখার হাতটাও চমৎকার।
কিন্তু জানতে পারলামনা আপনার বর্তমান আবাসস্থল কোথায়।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭
গোর্কি বলেছেন:
-সাধারণ একটি ভ্রমণ কাহিনীকে অসাধারণ বলে গণ্য করায় যারপরনাই আনন্দিত হলাম। সাহস পেলাম আগামীতে আরও কিছু ভাল ভ্রমণ কাহিনী লিখবার।
-আমার বর্তমান এবং স্থায়ী আবাসস্থল হাউকাউ- মস্কাউ (মস্কো, রাশা)।
-ভাললাগায় অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
১৭| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: তবু
সেই যে আমার অতি প্রিয় ঢাকা!
১৮| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
গোর্কি বলেছেন:
@শায়মা,
-৪০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী ঢাকা আমার প্রাণের ঢাকা।
১৮৯০ সালের বুড়িগঙ্গার পাড়।
-আসুন, গড়ে তুলি পরিকল্পনামাফিক সত্যিকারের তিলোত্তমা নগরী।
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
১৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: দেশের বাইরে থেকে আসলে এয়ারপোর্ট এর বাইরের চিত্রটার সাথে কম বেশি ভুক্ত ভুগি অনেককেই হতে হয়। কিন্তু দেশের আবহাওয়া, যানজট, যত খারাপ কিছুই হোক না কেন দেশের চেয়ে মমতার কিছু হয় না । একবার আমি দেশের বাইরে থেকে আসছিলাম। সেবার ট্রানজিটের অনেক ধকল গিয়েছিলো ফ্রান্স, জার্মান, দুবাই হয়ে তারপর যখন প্লেন দেশের মাটি স্পর্শ করলো দেখলাম কিছু যাত্রী হাত তালি দিচ্ছে বাচ্চাদের মতো খুশিতে। আমি ঘুম ভেঙে উঠে হকচকিয়ে গিয়েছিলাম হঠাৎ কি হয়েছে বুঝতে পারছিলাম না । পরে বুঝলাম দেশে ফেরার আনন্দে তারা এমন করছে।
সংসদ ভবন এবং কৃষ্ণচূড়ার ছবি গুলো খুব সুন্দর এসেছে। সবুজ আর কমলার মিশ্রণ টা সুন্দর !
এখনো কি দেশেই আছেন ? - অফ টপিক
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০১
গোর্কি বলেছেন:
-শেষবার বিমান বন্দরে বলতে গেলে কোনো প্রকার বিড়ম্বনাই পোহাতে হয় নি। ঢাকা যাওয়ার এটা একটা ইতিবাচক দিক ছিল।
-মাতৃভূমি তো মা। ভাইয়ে মায়ে এত স্নেহ কোথাও গেলে পাবে কেহ।
-আমি আপাতত বৈদেশেই স্থায়ী। বছরে দু থেকে তিন বার দেশে যাওয়া হয়। বিশেষ করে বই মেলা উপলক্ষ্যে। জ্বী না, এখন দেশে নেই।
-অনেক ধন্যবাদ।
-ভালো থাকুন অবিরত।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট!