নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইখলাসের সাথে কেবলমাত্র আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে যাবতীয় কাজ সম্পাদন করিতে চাই ! আল্লাহ আমাদের সবাইকে ইখলাস অর্জনের তৌফিক দান করুক! আমিন

আব্দুর রাহমান রিপন

আব্দুর রাহমান রিপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একমাত্র ইসলামই নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সন্মান এবং করেছে সংরক্ষিত

১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০২


নারী জাতিকে আল্লাহ বানিয়েছেন দুনিয়ার জান্নাত।

মহানবী (ছাঃ)ও নারী জাতিকে মর্যাদার সর্বোচ্চ আসনে তুলে ধরে বলেন, ‘দুনিয়া একটি সম্পদ। আর দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ হ’ল পুণ্যবতী স্ত্রী’।.[ মুসলিম, মিশকাত হা/৩০৮৩]

নারী হলো স্বামীর জন্য শান্তির স্থল এবং সন্তানের জন্য মমতার উত্স ! একমাত্র ইসলামই নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সন্মান এবং করেছে সংরক্ষিত । নারীর নিজেকে ও নিজের সৌন্দর্যকে পরপুরুষ থেকে আড়াল রাখার সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর পন্থা হল গৃহে অবস্থান। সুতরাং গৃহে অবস্থানই হল নারীর জন্য সবচেয়ে নিরাপদ এবং এটিই তার প্রধান কর্মক্ষেত্র।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো ইরশাদ ফরমান- নারী হলো গোপনীয় সত্তা। যখন সে ঘর থেকে বের হয়, তখন শয়তান তার দিকে দৃষ্টি উঁচু করে তাকাতে থাকে।(তিরমিযী শরীফ, ১/ ২২২)

তবে প্রয়োজনে সে যে বাইরে যেতে পারবে না তা কিন্তু নয় ! প্রয়োজনবশত নিজেকে ও নিজের সৌন্দর্যকে ঢেকে , পরপুরুষের দৃষ্টির আড়ালে সকল কাজ সমাধান করতে পারবে !
নারী যদি আশ্রয়হীন কিংবা অভিভাবকহীন হয়ে পড়ে তাহ’লে সে তার জীবন-জীবিকার তাকীদে এবং স্বীয় সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার্থে যে কোন হালাল উপায়ে পর্দা রক্ষা করে আয়-রোযগার করার পূর্ণ অধিকার রাখে।

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, পুরুষেরা যা উপার্জন করবে তা তাদের অংশ, আর নারী যা উপার্জন করবে তা তাদের প্রাপ্য অংশ’ (নিসা ৩২)

হযরত আবু হুরাইরা রা. বলেন, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রশ্ন করল ‘উত্তম স্ত্রীর পরিচয় কী?’ আল্লাহর রাসূল বললেন, ‘যার দিকে তাকালে স্বামী আনন্দবোধ করে, যে স্বামীর আদেশ পালন করে এবং নিজের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদে তার অপছন্দনীয় কাজ থেকে বিরত থাকে।’-মুসনাদে আহমদ ২/২৫১

তাই মুসলিম নারীদের প্রতি উদাত্ত আহবান , পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ মোতাবেক জীবন গড়ে নিজেদের হারানো সম্মান ফিরিয়ে আনার। স্বীয় মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার। মহান আল্লাহর নিকট কাতর প্রার্থনা জানাই, তিনি যেন আমাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করেন ! পূর্ববর্তী মহীয়সী রমণী মরিয়ম, হাযেরা, আয়েশা, খাদীজা, আছিয়া ও ফাতিমাদের আমাদের জীবনের আদর্শ রূপে মেনে চলি ! আল্লাহ আমাদের সহায় হোন - আমীন!নারী জাতিকে আল্লাহ বানিয়েছেন দুনিয়ার জান্নাত।

মহানবী (ছাঃ)ও নারী জাতিকে মর্যাদার সর্বোচ্চ আসনে তুলে ধরে বলেন, ‘দুনিয়া একটি সম্পদ। আর দুনিয়ার শ্রেষ্ঠ সম্পদ হ’ল পুণ্যবতী স্ত্রী’।.[ মুসলিম, মিশকাত হা/৩০৮৩]

নারী হলো স্বামীর জন্য শান্তির স্থল এবং সন্তানের জন্য মমতার উত্স ! একমাত্র ইসলামই নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সন্মান এবং করেছে সংরক্ষিত । নারীর নিজেকে ও নিজের সৌন্দর্যকে পরপুরুষ থেকে আড়াল রাখার সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর পন্থা হল গৃহে অবস্থান। সুতরাং গৃহে অবস্থানই হল নারীর জন্য সবচেয়ে নিরাপদ এবং এটিই তার প্রধান কর্মক্ষেত্র।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো ইরশাদ ফরমান- নারী হলো গোপনীয় সত্তা। যখন সে ঘর থেকে বের হয়, তখন শয়তান তার দিকে দৃষ্টি উঁচু করে তাকাতে থাকে।(তিরমিযী শরীফ, ১/ ২২২)

তবে প্রয়োজনে সে যে বাইরে যেতে পারবে না তা কিন্তু নয় ! প্রয়োজনবশত নিজেকে ও নিজের সৌন্দর্যকে ঢেকে , পরপুরুষের দৃষ্টির আড়ালে সকল কাজ সমাধান করতে পারবে !
নারী যদি আশ্রয়হীন কিংবা অভিভাবকহীন হয়ে পড়ে তাহ’লে সে তার জীবন-জীবিকার তাকীদে এবং স্বীয় সম্মান ও মর্যাদা রক্ষার্থে যে কোন হালাল উপায়ে পর্দা রক্ষা করে আয়-রোযগার করার পূর্ণ অধিকার রাখে।

আল্লাহ তা‘আলা আরো বলেন, পুরুষেরা যা উপার্জন করবে তা তাদের অংশ, আর নারী যা উপার্জন করবে তা তাদের প্রাপ্য অংশ’ (নিসা ৩২)

হযরত আবু হুরাইরা রা. বলেন, জনৈক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রশ্ন করল ‘উত্তম স্ত্রীর পরিচয় কী?’ আল্লাহর রাসূল বললেন, ‘যার দিকে তাকালে স্বামী আনন্দবোধ করে, যে স্বামীর আদেশ পালন করে এবং নিজের সতীত্ব ও স্বামীর সম্পদে তার অপছন্দনীয় কাজ থেকে বিরত থাকে।’-মুসনাদে আহমদ ২/২৫১

তাই মুসলিম নারীদের প্রতি উদাত্ত আহবান , পবিত্র কুরআন ও ছহীহ হাদীছ মোতাবেক জীবন গড়ে নিজেদের হারানো সম্মান ফিরিয়ে আনার। স্বীয় মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার। মহান আল্লাহর নিকট কাতর প্রার্থনা জানাই, তিনি যেন আমাদেরকে সঠিক পথে পরিচালিত করেন ! পূর্ববর্তী মহীয়সী রমণী মরিয়ম, হাযেরা, আয়েশা, খাদীজা, আছিয়া ও ফাতিমাদের আমাদের জীবনের আদর্শ রূপে মেনে চলি ! আল্লাহ আমাদের সহায় হোন - আমীন!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬

blackant বলেছেন: I PRAISE

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.