নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

রেজাউল করিম খন্দকার

রেজাউল করিম খন্দকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতের রাজধানী দিল্লিতে চলন্ত বাসে এক মেডিকেল ছাত্রী ধর্ষণের পর এবার মানিকগঞ্জে চলন্ত বাসে তরুণী ধর্ষণ

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

চলন্ত বাসে এবার ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে এক তরুণীকে ধর্ষণ করেছেন চালক ও হেলপার। মানিকগঞ্জের মানরা এলাকায় গতকাল বেলা ৩টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ চালক দিপু মিয়া (২৪) ও হেলপার আবুল কাশেমকে (২৩) গ্রেফতার করেছে। মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি শফিকুল ইসলাম জানান, প্রাথমিক তদন্তে ধর্ষণের সত্যতা পাওয়া গেছে। বাসচালক ও হেলপারের বিরুদ্ধে ওই তরুণী নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেছে। গ্রেফতার কাশেম সদর উপজেলার ঘোনাপাড়া গ্রামের বিদু মিয়ার ছেলে এবং দিপু গুরকি গ্রামের আতরাফ হোসেনের ছেলে। সদর সার্কেল এএসপি কামরুল ইসলাম জানান, তরুণীটি আশুলিয়ায় গার্মেন্টে কাজ করে। দুপুর দেড়টার দিকে সে সাভারের নবীনগর থেকে গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর যাওয়ার জন্য মানিকগঞ্জগামী শুভযাত্রা পরিবহনের বাসে ওঠে। কিন্তু পথে চালক জানান, বাস বিকল হয়ে গেছে। এ সময় সব যাত্রী নেমে যায়। তখন সে হেলপারের কাছে টাকা ফেরত চাইলে তিনি ভাংতি নেই বলে অপেক্ষা করতে বলেন। কিছুক্ষণ পর বাসটি সচল হয়েছে বলে তাকে উঠতে বলেন। মেয়েটি গাড়িতে উঠলে বাসটি ধীর গতিতে পাটুরিয়া ঘাটের উদ্দেশে রওনা হয়। কিছুদূর যাওয়ার পর মানরা নামক স্থানে হেলপার বাসটি চালাতে থাকেন। আর চালক দিপু মিয়া মেয়েটিকে পেছনের সিটে নিয়ে ধর্ষণ করেন। পরে হেলপার আবুল কাশেমও তাকে ধর্ষণ করেন। এরপর মানরায় রাস্তায় ফেলে দেওয়া হয়। সেখানে বাদাম বিক্রেতা হান্নান মিয়া গাড়ির জানালা দিয়ে ধস্তাধস্তি করতে দেখেছেন। তিনিই তরুণীকে উদ্ধার করে মানিকগঞ্জ বাসস্ট্যান্ডে নিয়ে থানায় খবর দেন। তবে স্থানীয়রা জানতে পেরে বাস চালক দিপু মিয়াকে মারধরের পর পুলিশে সোপর্দ করে। কাশেম পালিয়ে গেলেও রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাভারের নবীনগর এলাকা থেকে তাকেও গ্রেফতার করা হয়। তরুণীটি এখন মানিকগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সম্প্রতি ভারতের রাজধানী দিলি্লতে চলন্ত বাসে এক মেডিকেল ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হলে দেশবিদেশে সমালোচনার ঝড় ওঠে।



সকল পত্রিকার খবর একসাথে পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩

মুহাম্মদ আরীফ হোসাইন বলেছেন: Click This Link

২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: এখন এই হারামী বাস ড্রাইভার আর তার হেলপারকে বাচাতে এক শ্রমিক নেতা কাম মন্ত্রী আগাবে, পুলিশ ঘুষ খেয়ে এমন দুর্বল রিপোর্ট বানাবে যে প্রসিকিউটরের কিছু করার থাকবেনা, স্বরাস্ট্রমন্ত্রী বলবেন ও ব্যাটা আম্লীগের না আর জামিন তো মনে হয় পাবে কালই। বেচারা মেয়েটিকে কমসে কম কুড়িবার বিভিন্ন জায়গাতে ধর্ষনের বিবরণ দিতে হবে আর তারপর সে ক্লান্ত হয়ে বলবে বিচার চাইনা কুত্তা (পুলিশ) সামলান। ক'দিন পর আমরা সব ভুলে যাব। এর নাম বাংলাদেশ।
বিশ্বাস করুন খালি ১০ টাকে ফাসীতে ঝুলিয়ে দিন দেখেন ধর্ষন বন্ধ। যারা ধর্ষন করত তারা দুনিয়ার সব মেয়েকে বলবে ছিঃ এরা আমার মা বোন।

৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

সানহিমেল বলেছেন: ঢাকাবাসী বলেছেন: এখন এই হারামী বাস ড্রাইভার আর তার হেলপারকে বাচাতে এক শ্রমিক নেতা কাম মন্ত্রী আগাবে, পুলিশ ঘুষ খেয়ে এমন দুর্বল রিপোর্ট বানাবে যে প্রসিকিউটরের কিছু করার থাকবেনা

৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫০

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন: :(

আমরা ভালো কিছু শিখলাম না -- ইন্ডিয়ার থৈক্কা ধর্ষন শিখলাম -- আন্দোলন শিক্ষাগ্রহন করলাম না :( :(

৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

ক্যাপ্টেন ম্যাকক্লাস্কি বলেছেন: সম্প্রতি ভারতের রাজধানী দিল্লিতে চলন্ত বাসে এক মেডিকেল ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হলে দেশব্যাপি ব্যাপক সচেতনতা তৈরি হ্য়।
আগে এসব গোপন রাখা হত। এখন বিচার পাবে নিশ্চিত জেনে প্রতিবাদ হচ্চে।
তাই মনে হচ্ছে ধর্ষণ বেড়ে গেছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.