নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যার জীবন নেই তার আবার প্রতিচ্ছবি! জীবন বলতে কি কেবল শুধু বেঁচে থাকার নাম! নাকি অন্য কিছু। আমি তো জানি সামগ্রিক প্রতিকুলতার মাঝে সবার সাথে কিছু গল্পের সমন্ময়ে সুখ, দুঃখ, হাসি, কান্নার মধ্যে দিয়ে সময় অতিবাহিত করার পর মৃত্যুর আগ পর্যন্ত পৃথিবীতে আবেগ দিয়ে বি

রুবে৭১

আমার নাম রুবেল। পাঁচ ফুট দুই ইঞ্চির খুব সাধারণ একজন মানুষ। স্বল্পভাষী, মিশুক, আর পরস্বার্থে কাজ করতে ভাল লাগে। চশমা ব্যবহার করি। বিশ্বাস প্রবণ আবেগী একটা মানুষ। বাবা তারা মিয়া, মা মারা গেছে অনেক আগে। বাড়ি টাংগাইল। মাস্টার্স করেছি ইংরেজীতে , তবু বাংলা আমার শিকড়। ভূলিনা।

রুবে৭১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

***দায়িত্বজ্ঞান ও দায়িত্বহীন***

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৯



আজকাল খুব কমন আর পরিচিত একটা শব্দ হল দায়িত্ব। ব্যক্তি বিশেষ এ শব্দটি ভিবিন্ন ভাবে আমাদের রাষ্টীয়, সামাজিক ও পারিবারিক ভাবে ব্যবহার হয়। আসুন একটু বিশ্লেষণ করি।

দায়িত্ব শব্দটি ১ম ব্যবহার করতে চাই পিতা-মাতার ক্ষেত্রে। বাবা-মা'র ১ম এবং প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে সন্তানদের সঠিক ভাবে লালন পালন করে একটি দেশের সুনাগরিক করে গড়ে তোলা। আর সন্তানদের উচিৎ বৃদ্ধা বাবা মা কে অত্যন্ত সম্মানের সহিত দেখা শোনা করা।
আসুন বত'মান পারিপাশ্বি'ক অবস্থা বিচার বিশ্লেষণ করে যা পাই তার আজ্ঞিকে আমার আজকের লেখা। খুব বেশিদিন না, আজ থেকে ২০ বছর আগে আমাদের যৌথ পরিবার গুলোভেংগে অনু পরিবার হওয়ার মুল কারণ ছিল নগরায়নের প্রভাব সেই সাথে দায়িত্ববোধ না থাকা। যেখানে কেউ কারো দায়িত্ব না নেবার ইচ্ছাকৃত মনোভাবটাই সব থেকে বেশি দেখানোর প্রবণতা প্রকাশ করতো।

ফলে অনু পরিবার গুলি শহর মুখী হয়ে পড়তো এবং গ্রামের বাবা-মা কে শহরে সন্তান গুলো দেখাশোনা করতো না। অথবা, অজুহাতে এড়িয়ে যেত।

ফলে সেই মানসিক চিন্তা ভাবনার ফল স্বরুপ আমাদের বাংলাদেশে বৃদ্ধাশ্রমের জন্ম হয়েছে। আর সেই বৃদ্ধাশ্রমে জায়গা হচ্ছে ২০ বছর আগে চলে আসা সেই অনু পরিবারের পিতা মাতার।

কারন, দায়িত্ব অবহেলা করার ফলটাই তারা ভোগ করে। সুতরাং, একটা পরিবার হচ্ছে দায়িত্ববোধ শিক্ষা দেবার সব থেকে বড় মহাবিদ্যালয়।

এতে করে যে জ্ঞান তারা লাভ করে তাকে বলে দায়িত্বজ্ঞান। যাদের এই জ্ঞান টি আছে তাদের বলে দায়িত্ববান।
দায়িত্ববানরা শত কস্টে ও তাদের দায়িত্ব এড়াতে পারেনা। এতে তাদের কস্ট বেশি। কিন্তু তারা তা প্রকাশ করতে পারেনা।

একটা দেশ কখন দূনি'তীগ্রস্থ হয়! যখন সেই দেশের সমস্ত মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। ঘুষ নেয়া অপরাধ, দেয়কারী কি তুলসি পাতা...অবশ্যিই না। সুতরাং, অসদ উপায় গ্রহণকারীর পরিবারিক চালচিত্র পয'বেক্ষণ করলে আপনি অবশ্যিই কিছু না কিছু সমস্যা খুজে পাবেন। যা তাকে উতকোচ নিতে বাধ্য করেছে বা দিতে। বাংলাদেশে যতটা ঘুষ লেনদেনজনিত ঘটনা ঘটে তা তুলনামূলক ভাবে অন্যান্য দেশে কম ঘটে। কারণ, এই দেশে খুউব কম সংখ্যক ভাল মানুষ রাজনীতিতে আসার সুযোগ পেয়েছে। কারন, দেশ এখন রাম রাজত্বের। অনেক কস্ট লাগে, যখন দেখি উন্নয়নের প্রলাপ বকতে বকতে নেতা নেত্রীগণ পাগল প্রায়। সেখানে আমাদের মত উচ্চ শিক্ষিতদের পাছায় বাঁশ আর হাতে হাড়িকেন দিয়ে দাড় করিয়ে রাখা হয়েছে।

তাছাড়া এদেশে আর চেয়ে ভাল আর কি চর্চা হতে পারে!!!!

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.