নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার পৃথিবী

এভাবেই ভালোবাসা পুড়ে পুড়ে যায়..

রোদেলা

আমার আকাশ মেঘে ঢাকা \nজমতে থাকা আগুন ;\nহঠাত আলোর পরশ পেলেই \nঝরবে রোদের ফাগুণ।

রোদেলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাবা মেয়ের সম্পর্কের অসাধারণ উপস্থাপন-রানআউট

২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২১


বন্দর নগরী চট্রগ্রামের রাতের শহর,ব্যস্ত রাস্তা।শত শত আলোতে মুখর নগরীর নিস্তব্ধতা ভেদ করে কয়েকটি গুলির শব্দ।নিহত পাগলা মিজান ,তার লাশ কোলে নিয়ে সাহায্য চায় কিশোর(স্বজল)।কেউ না এগিয়ে এলেও যথারীতি এগিয়ে আসে পুলিশ ফোর্স।না হেল্প করতে না,তারা ধরে বেঁধে রিমান্ডে পাঠায় স্বজলকে।
ছবির শুরুটা যেভাবে করা হয়েছে তাতে অনেক অস্থির প্রকৃতির দর্শকের একঁঘেয়ে লাগবে নিশ্চিত। দীর্ঘ সময় ধরে একি লয়ের গান চলতে থাকে,পাশাপাশি প্রচারিত হতে থাকে নামের দীর্ঘ তালিকা।যেহেতু অভিনেতারা সবাই টেলিভিশন মিডিয়ার স্বভাবতই দর্শক একটা দোটানায় পড়ে যায় ,এমনিতেই পোস্টারে ১৮+ কেন লেখা এটা নিয়েই জল্পনার শেষ নেই।তাই অপেক্ষা-কি ঘটতে যাচ্ছে?
পুরো গল্পটা কিশোরকে ঘিরে তৈরি করা হলেও কাহিনীর সমস্ত কলকাঠি কিন্তু জেনিথের(মৌসুমী নাগ) হাতেই থাকে ।একজন সাধারন নয়টা পাঁচটার চাকুরেজীবি ছেলে কেমন করে হায়েনার রোষানলে পড়ে অন্ধকার পথে পা বাড়ায় রান আউট তারই গল্প। মৌসুমী নাগের অসাধারন গেটআপ এবং চমৎকার অভিনয় দক্ষতা দর্শককে চেয়ারে বসিয়ে রাখতে বাধ্য করেছে তা হলফ করে বলা যায়।গল্পের কথাটা যদি বলতেই হয় তাহলে এইটুকুনই বলবো তন্ময় তানসেন কখনো নকলের তকমা গায়ে মাখেননি,এখানেও ছিল এ্কদম মৌলিক গল্প।পুরো কাহিনী চিত্রায়িত হয়েছে চট্রগ্রামে দু’জন দাপুটে ব্যবসায়ীর সন্ত্রাসী কর্মকান্ড নিয়ে যেখানে একজন সাধারন ছেলে কিশোরকে ব্যবহার করে সন্ত্রাসী বানানো হয়।আর এই কাজটাকে অনেক বেশি সহজ করে দেয় ইলেট্রনিক্স এবং প্রিন্ট মিডিয়া।
মৌসুমী নাগ অর্থাৎ জেনিথ একজন নিম্নবিত্ত ঘরের সাধারন চাকরীজীবি।জীবনের তাগিদে সে প্রতিনিয়ত ইউজ হতে থাকে।একটা সময় বিলাসী জীবনে সে এতোটাই অভ্যস্ত হয়ে যায় যে ক্ষমতার আকর্ষন তাকে পেয়ে বসে।তাই চেয়ারম্যান তারিক আনাম এবং তার অপজিট পার্টির সাথে সমান তালে তাল মেলায়।সাথে পুলিশ ওমর সানীও থাকে সুযোগের সন্ধানে।এখানে একটা বিষয় লক্ষনীয় যে ওমর সানীকে একদম নতুন ভাবে উপস্থাপন করা হলেও কোন চরিত্রের সাথে তার কথোপকথনের বিষয় পরিষ্কার ছিল না।ছবির কোন জায়গাতেই ব্যবসায়িক আলোচনাগুলো খুব বেশি পরিষ্কার ভাবে তুলে ধরা হয়নি,দর্শক তার মেধা দিয়ে এবং মিউজিক শুনে শুনে বুঝে নিয়েছে মুল কাহিনী।
এবার একটু পোস্টার নিয়ে কিছু বলি।এইযে সারা দেশে একটি উদলা মহিলার পোস্টার দিয়ে ভরিয়ে দেওয়া হলো এটা কেন?এই প্রশ্ন আমার পরিচালকের কাছে,কারন তিনিই জানেন তার সন্তানকে কিভাবে পরিচিত করিয়ে দেবেন।নায়লা নাইমকে সাক্ষা্ত মাটির মূর্তি ছাড়া এর বাইরে কিছু বলা চলে না।আইটেম সং দেখবো অথচ শরীরের কোন অংশ দুলে উঠবে না এইটা কেমন কথা।নারী বা পুরুষ এমন কেউ কি আছে যে আইটেম সং শুনে গুন গুন করে না,বম্বের নায়িকারা তো কেবলমাত্র আইটেম সং করার জন্য মুখিয়ে থাকে।যদি আইটেমি রাখতে হয় তাহলে সেই আইটেমের চোখে মুখে কিছু আইটেম মানে অভিব্যক্তি রাখা দরকার।শুধুমাত্র নারী মূর্তির স্তনের বা নিতম্বের উপর কৃত্তিম ঝর্না ঢাললেই আইটেম গার্ল হয় না।আর এমন ফালতু একটা দৃশ্য রাখার কোন প্রয়োজনই ছিল না এই ছবিতে।
আমার চোখে এই ছবির সেরা দৃশ্য-কিশোরের খোলা পিঠে ঘুমন্ত রাফার (জেনিথের মেয়ে)মুখ।পৃথিবীর সমস্ত বাচ্চাদের আছে বাবা মায়ের জন্যে এক অজানা আকাঙ্খা। জেনিথ জানে না –এই বাচ্চা আসলে কার ।রাফা জানে না –কে তার বাবা।তবু কিশোরের কাছ থেকে যে ভালোবাসা সে পায় তা এসেছে স্বর্গ থেকে,তাকেই সে বাবা বলে ডেকে উঠে ছবির একদম শেষে।একজন পরিচালকের কারিশমা ফুটে উঠে তখন-কোন দর্শক প্রস্তুত ছিল না কি হতে যাচ্ছে।কিশোর বাবা ডাক শোন মাত্র তারিক আনামের ধাক্কায় উপর থেকে পড়ে গেল আর স্তব্ধ হয়ে গেল পুরো হল রুম।যারা এতোক্ষন চলে যাবার জন্য উদ্যত ছিল তাদের পায়ে কে যেন শেকল পড়িয়ে দিল।সবার চোখ তখন পর্দায়।ট্রলিতে কিশোরের লাশ নেওয়া হচ্ছে,জেনিথের চোখে জল আর রাফসা হাত বাড়িয়ে দিল কিশোরের হাত ছোঁয়ার জন্য।
যারা কেবল মার্কেটিঙ্গের জন্য এমন সব পোস্টার বানায় তারা ছবির এই দৃশ্যটা কাজে লাগিয়ে অভুতপূর্ব সাড়া পেতে পারতো।কিন্তু ব্যবসায়িক মন কিযে চায় কে জানে।মৌসুমী নাগ খুব ইম্পর্টেন্ট একটি চরিত্র ,কিন্তু প্রোম বা পোস্টার কোথাও তার সম্পর্কে তেমন কিছু লেখা নেই। নারীর নগ্ন ছবি যতোটা ছাপাতে আগ্রহী মিডিয়া ততোটা আগ্রহী নয় তার সাফল্যের গুন গাইতে।এ এক আশ্চর্য হীনমন্যতা।
পরিশেষে কিছু অসংলগ্ন দৃশ্যের বিষয়টা বলতেই হয়।স্বর্না এমনিতেই স্বজলের চাইতে বয়সে বড়,আর স্ক্রীনে এই জুটিকে ভীষন রকম বেমানান লেগেছে।বিশেষ করে বাটালি হীলে কিশোরের সাথে দেখা করতে গিয়ে তার মা সম্পর্কে কোন তথ্য না দেওয়া,হুট করে পালিয়ে যাওয়া আবার সুস্বজ্জিত জামা কাপড় পড়ে ডলাডলি।আর একটা দৃশ্য ছিল তারিক আনামের সাথে মৌসুমী নাগের যেটা একদম অপ্রাসংগিক লেগেছে।কারো চার মাসের প্রেগনেনসীর খবর দেবার জন্য এমন করে বিছানা গরম করার দৃশ্য করা হলো কেন বুঝতে পারিনি।হয়তো ওই ১৮ প্লাসকে সার্টিফিকেট দেবার জন্য।
পরিশেষে ,পদ্ম পাতার জল দেখতে দেখতে যেমন চোখের জল আটকে রাখতে পারিনি,তেমনি রাআউট অর্থাৎ জীবন যুদ্ধে একজন পরাজিত সৈনিককে এভাবে রাফাকে ফেলে চলে যেতে দেখে চোখের জল আটকাতে পারিনি।তন্ময় তানসেন আপনি সফল,এবার পোস্টারগুলো মার্জিত করে বাকী সফলতার স্বর্ন মুকুট মাথায় পড়ুন-এইটুকুনই চাওয়া।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

রোদেলা বলেছেন: ছবিটা ভালোই লেগেছে দাদা,তাই লিখলাম।ধন্যবাদ।

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: স্পয়লার এলার্ট দেয়া উচিত ছিল। :(

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

রোদেলা বলেছেন: ছবি রিলিজ হয়ে সাত দিন অতিবাহিত হবার পর লিখলাম,তাহলে স্পয়লার হয় কিভাবে?

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ছবিটা দেখেছি । কিশোর যখন পাগলা মিজানকে বাঁচাতে ডাকাডাকি করছিলো, পুলিশ এসে তাকে ধরে নিয়ে গেলো; হাজতে নিয়ে মারপিট করলো । খুন করে কি কেউ বসে থাকে? চিৎকার করে মানুষ জড়ো করে? অামি পুলিশের কাজকর্মের মানে বুঝলাম না । তারা কীভাবে নিশ্চিত হলো কিশোরই খুনী? তারপর হঠাৎ একটা ফোন এসে কিশোরকে ছাড়ার সুপারিশ করে । পুলিশও ছেড়ে দেয় কিশোরকে । খুনের অাসামীকে কি কেউ এভাবে ছেড়ে দেয়? অাদালত জামিন দিলে দেখানো হয়নি কেন?

হ্যাঁ, গল্পটা মৌলিক । ভালোই লেগেছে । রাফসার সাথে কিশোরের সেই দৃশ্যটাই বোধহয় ছবির সেরা দৃশ্য ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

রোদেলা বলেছেন: ছবিতে যে ভাবে দেখানো হয়েছে সেক্ষেত্রে লজিক্যালি খুনী সাজানো কঠিন কিশরকে।কিন্তু ইল্লজিক্যালি আমাদের দেশে অনেক মানুষ স্পটে না থেকেও আসামী হয়।আর এখানেতো কিশর উপস্থিত ছিলই।আর জামিনের বিষয় অনেক মজার।অনেক আসামী আদালতে না গিয়েও জামিন পায় এ দেশে।তাই ছবির এই দৃশ্যটা আমার এতোটা চোখে লাগে নি।

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

সুমন কর বলেছেন: পোস্টারগুলো মার্জিত করে বাকী সফলতার স্বর্ন মুকুট মাথায় পড়ুন-এইটুকুনই চাওয়া। --- ভালো বলেছেন।

এসব মুভি দেহি না............. ;)

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

রোদেলা বলেছেন: দেইখেন না,এইগুলা বড়দের ছবি।

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

আবু শাকিল বলেছেন: ভাল বলেছেন ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

রোদেলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল।

৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪

মামুন রশিদ বলেছেন: দেখবার ইচ্ছে ছিল, পুরো কাহিনীটাই বলে দিলে!!

ভাগ্যিস প্রথম প্যারা পড়েই বুঝেছিলাম স্পয়লার রিভিউ । শিরোনামে স্পয়লার লিখে দিলে ভালো হয় ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

রোদেলা বলেছেন: শুধু শিরোনাম কেন আস্ত মুভি ডাউন লোড করলেও আপনে দেখতেন না।যারা দেখার তারা দেইখা ফেলসে,আমার রিভিউএর জন্য কেউ বসে নাই।ছবি রিলিজের প্রথম দিন দিলে স্পয়লার হইতো।আমি দিসি ছবি হল থেকে চলে যাবার পর।

৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: এই সিনেমার বেশ সুনাম শুনলাম। দেখার ইচছে হয়।

ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার রিভিউ এর জন্য।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

রোদেলা বলেছেন: বেস ভালো লেগেছে,দেখতে পারেন।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ছবির প্রথমার্ধে কিশোর আর জেনিথের মধ্যে সম্পর্কটা বিল্ড আপ করতে বড় বেশি সময় নিয়েছে। ঐ সময়টায় কিশোরের সত্যিকারের সন্ত্রাসীতে ট্রান্সফর্ম করাটায় বেশি মনোযোগ দিলে ভালো হতো। সেকেন্ড হাফে আবার এই বিষয়টি বেশি তাড়াহুড়ো করে দেখালো। এছাড়া ছোটখাটো অসঙ্গতি আছেই। তবে প্রচেষ্টা ভালো ছিলো। অভিনয় ভালো। আর ঐ দৃশ্যটা, রাফসার বাবা বলে ডকে ওঠা, ঐটা সত্যিই বেশ অপ্রত্যাশিত আর আবেগঘন।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৫

রোদেলা বলেছেন: ুম,ঐ মুহূর্তটা আমি চমকেই গিয়েছিলাম।পরিচালকেরমুন্সিয়ানা এখানেই।

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।





ভালো থাকবেন নিরন্তর।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৮

রোদেলা বলেছেন: পড়েছেন দেখেই ভালো লাগছে।

১০| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: যাক বাবা বাঁচা গেছে। পয়লা খালি কমেন্ট পড়লাম। যেহেতু সারাটাই বলে দিছেন তবে আর পড়বো না। হলে ছবি দেখে এরপরে .. :-B

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩১

রোদেলা বলেছেন: হলে ছবিটা আছে নাকি?থাক্লে দেইখাই আসেন।।

১১| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮

টি এম মাজাহর বলেছেন: অনেক দিন হলে ছবি দেখি না। আপনার রিভিউ পড়ে দেখতে ইচ্ছা হচ্ছে। পোস্টার দেখে খুব বাজে টাইপের ছবি মনে করেছিলাম। ধন্যবাদ।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৪

রোদেলা বলেছেন: মার্কেটিং করার সময় তেনারা শিক্ষিত লোকের কথা ভুলে যায়,ভাবে সবাই রিক্সাওয়ালা দর্শক।কিন্তু রিক্সাওয়ালাদের হাতেও যে স্মার্ট ফোন আছে সেই ব্যাপারটি মাথায় রাখেনা।

১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৯

রানার ব্লগ বলেছেন: পুরা ছবিতে সজল আর মৌশুমি নাগের রসায়ন আমার মানসম্মত মনে হয় নি। রসায়নের দিক থেকে তাদের আর রশালো হওয়া উচিৎ ছিল।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১

রোদেলা বলেছেন: এর চেয়ে বেশি রস দিলেতো এই ছবি সেন্সরি পাইতো না।হা হা হা...

১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: দেশে ক্রিয়েটিভ মুভি ডিরেক্টরের অভাব আছে। এক হুমায়ুন আহামেদের পর আর কারো উপস্থিতি অনুভব করছি না। আফসোস!

লেখা বিবরনী বরাবরের মত ভাল লেগেছে।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৭

রোদেলা বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদ পরবর্তিতে সময় খুব ট্রেডিশনাল কাজ করেছে ।এখন শাওন উঠে পড়ে লেগেছে তারে কিভাবে পঁচানো যায়।কৃষ্ণপক্ষ শ্যুটিং শেষের আগেই হিউজ মার্কেটিং।যারা ক্রিয়েটিভ তারা এতো আওয়াজ দেয় না।এক্ষেত্রে আমি অঞ্জনদার কথা স্বরন করি।মেঘমল্লার দেখলে বোঝা যায় ক্রিয়েশন কি জিনিস।ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.