নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার পৃথিবী

এভাবেই ভালোবাসা পুড়ে পুড়ে যায়..

রোদেলা

আমার আকাশ মেঘে ঢাকা \nজমতে থাকা আগুন ;\nহঠাত আলোর পরশ পেলেই \nঝরবে রোদের ফাগুণ।

রোদেলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশের আইন শৃংখলা ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে দিল আয়নাবাজি //

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৫১


বাড়ির কাছে ব্লক বাস্টার হলগুলোতে ঢু মেড়েও যখন দেখা যায় দুই দিনের টিকিট হাউজ ফুল হয়ে গেছে তখন স্বভাবতই মনে প্রশ্ন জাগে -কী আছে এই সিনেমায় ,এতো দর্শক কেন ?একদিকে ট্যাফিক জ্যাম আর অন্য দিকে দর্শকের জোয়ার উপেক্ষা করে বিকেল চারটা থেকে দাঁড়িয়ে থাকলাম একটি টিকিটের প্রত্যাশায় ।পোস্টারের দিকে যতোবার তাকাচ্ছিলাম বোঝাই যাচ্ছিল -চঞ্চল চৌধুরী একসাথে বেশ কয়েকটা চরিত্রের উপস্থাপণ করেছেন ।গত ৭ অক্টোবর মুক্তি পেয়ে যে সিনেমা দুই সপ্তাহ ধরে হাউজ ফুল চলছে তাতে নিশ্চই এমন মেটাল আছে যা দর্শক ধরে রাখতে পেরেছে ।
আয়নাবাজি সিনেমার শ্যুটিং হয়েছে ঢাকা শহরের অনেকগুলো পরিচিত স্থানে । দুই ঘন্টা চল্লিশ মিনিটের ছবিটি পরিচালনা করেছেন অমিতাভ রেজা চৌধুরী ।যৌথভাবে প্রযোজনায় আছে কন্টেন্ট ম্যাটারস লিমিটেড এবং হাফ স্টপ ডাউন ।চলচ্চিত্রের কাহিনী ও চিত্রনাট্য লিখেছেন সৈয়দ গাওসুল আলম শাওন, অনম বিশ্বাস এবং সংলাপ লিখেছেন আদনান আদিব খান। সার্থকতার সাথে চিত্রগ্রহন করেছেন রাশেদ জামান ।
সিনেমার গল্পটা আর দশটা গতানুগতিক সিনেমার মতোন নয় ।জীবনযুদ্ধে হেরে যাওয়া একজন অসহায় যুবক যে কীনা জীবনের প্র্য়োজনে অন্যের হয়ে আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড়ায় আর বিচারক যে রায় দেন তাই মাথা পেতে নেয় শুধুমাত্র অর্থের বিনিময়ে ।সিনেমার শেষ থেকে যদি আলোচনা আরম্ভ করি তবে দেখা যায় পূর্ণ দৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্রে একজন নেতিবাচক চরিত্রের জয় দিয়েই ছবিটি শেষ করা হয়েছে ।আয়না অর্থাৎ চঞ্চল যার মা অসুস্থ ,কিন্তু ঠিক সময় মতোন টাকা জোগার করতে না পারায় সে মাকে হারিয়ে ফেলে ।এরপর থেকে সে যে পথ ধরে হাঁটা শুরু করে তা মোটেও মসৃণ নয় ।দাগী আসামীরা তাকে ভাড়া করে অন্যের হয়ে জেল খাটার জন্য ।ছোট্ট একটা স্কুল চালায় যেখানে বাচ্চাদের অভিনয় শেখায় কিন্তু মঞ্চে বা টিভিতে সে কাজ করে না ।সবাই জানে সে জাহাজের কুক,কিন্তু যে পথে সে আয় করে তা আসলে কোন বিলাসিতার জন্য নয় তা স্পস্ট তার সাধারণ জীবন প্রণালিতে ।আয়নার চলাফেরা খুব সাধারণ ,বেশীরভাগ সময় তাকে ফুলহাতা শার্ট এবং সাদা মাটা প্যান্টে দেখা যায়।তাহলে এই বিপথে যাবার কারণ কী কেবলই ফেঁসে যাওয়া নাকি সমাজের প্রতি একধরণের জেদ তা বোঝা যায় নি ।তার জীবনে যখন হৃদী নামক একটি মেয়ের আগমন ঘটে তখন সে প্রথম নিজেকে বদলে ফেলার তাগিদ অনুভব করে যদিও শেষ পর্যন্ত বদলাতে পারেনি। হৃদির চরিত্র এই গল্পে কেবলই একজন নারী ।তার কোন পরিচয় এখানে পাওয়া যায় নি,সে পুরনো ঢাকার একজন ভাড়াটিয়া হিসেবেই পুরো ছবিতে অবস্থান করেছে। এমন কি সত্য জানার পর বেশির ভাগ সিনেমাতে নায়িকার কারণে যেমন নায়ক তার নিজের সঠিক পথ খুঁজে নেয় এই ক্ষেত্রে তা হয় নি ।আইন শৃংখলা বাহিনীর নাকের ডগার উপর দিয়েই চলতে থাকে আয়নাবাজের ভেলকিবাজি ।গল্পের আসল মজা আরম্ভ হয় বিরতীর পর যখন নেতা আয়নাকে বাড়ি থেকে কিডন্যাপ করে নিয়ে আসে ।দর্শক হিসেবে মনেই হতে পারে এবার বুঝি আয়না আর বিপথে ফিরছে না,কিন্তু আয়না তার অসাধারণ ইন্টারচেঞ্জ ফুটিয়ে তোলে ।কন্ডেমসেলের ভেতর বসে পাহাড়াদারকে সম্মোহন করে তাকে কয়েদে পুরে আয়না পালিয়ে যায় ।পরিচালক বোঝাতে চেয়েছেন -অপরাধীরা ভেতরে থাকে না,বাইরে থাকে ।তার এই বক্তব্য প্রতিষ্ঠায় আয়নাবাজি নামকরণ সার্থক ।
এই সিনেমার অন্যতম আকর্ষন হচ্ছে-দৃশ্যায়ন ।অনেক নামী পরিচালকের ক্যামেরাতেও এতো রকম ভিন্ন এংগেলে একটি দৃশ্যকে উপস্থাপণ করা হয়নি।আয়নাবাজিতে প্রতিটি দৃশ্য বিভিন্ন এঙ্গেলে দেখানো হয়েছে যা সত্যি দৃষ্টিনন্দন। বাড়ির সামনে এসে হোন্ডা থামানোর দৃশ্যটা নেওয়া হয়েছে একটি দেওয়ালের উপর থেকে ।সাধারনতো আমরা সোজা ভাবেই সব কিছু দেখতে পছন্দ করি, কিন্তু দেখার এই অভিনব কায়দা আসলেও খুব ভালো লেগেছে ।চির চেনা ঢাকা শহরকে মনে হয়েছে আবার নতুন ভাবে দেখছি । ড্রোন ক্যামেরার ব্যবহারে দূর্দান্ত লং শট, আসামী বদল (যদিও অবিশ্বাস্য ) ,খোলা ছাদের দৃশ্য (ওয়াড শট) ,ঝুম বৃষ্টিতে চঞ্চলের কান্না ,জমজমাট বাজার তুলে ধরা , চঞ্চলের স্বাজ সজ্জার ক্লোজ শট ,সব কিছুতেই পাকা হাতের ছাপ পাওয়া যায়।
যারা মনপুরা দেখেছেন তাদের আর নতুন করে চঞ্চল চৌধুরীর অভিনয়ের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছু নেই যদিও পাবনার আঞ্চলিক ভাষা থেকে তাকে আলাদা করা সত্যি কঠিন হয়ে পড়েছিল বেশ কয়েক বছর ।আয়না চরিত্র দর্শকদের সেই সুযোগ করে দিল ।একটি চরিত্র থেকে আর একটি চরিত্রে ঢুকে পড়তে খুব সময় লাগেনি চঞ্চলের ।এর পেছনে তার দীর্ঘ সময়ের অধ্যাবসায় একমাত্র প্রধান কারণ ।এক ছবিতে একসাথে ছয়টি চরিত্রে অভিনয় করা চারটি খানি কথা না ।পোস্টমাষ্টার চঞ্চল যখন নাবিলার হাতে চিঠি দেন তখন একটু ধাক্কাই লাগে দর্শক হিসেবে ,এতোটা সাবলীল অভিনেতা আসলেও কম আছে এই দেশে ।ক্রাইম রিপোর্টারের সাথে তার কমেডি সংলাপ হাততালি কেড়ে নেয় ।হাসপাতাল থেকে মাথায় ব্যন্ডেজ দিয়ে ভেলকি দেখানো ,পা দিয়ে হোন্ডা বানানো দর্শকের মধ্যে হাসির ফোয়ারা তোলে।তবে নাবিলার সাথে চুম্বন দৃশ্যতে চঞ্চল একটু শেকি ছিল তা ভালোই বোঝা গেছে ক্যামেরায় । পুরো সিনেমায় সেরা পার্ফর্মেন্স তিনি দেখান যখন নেতার সাথে কথা বলার সময় ইন্টারচেঞ্জ হয়ে নিজেই নেতার ভঙ্গিমায় কথা বলেন ।বলা যায় পুরো সিনেমা্র চরিত্রগুলোকে পোস্টমর্টেম করলে এই একজন অভিনেতাকেই পাওয়া যাবে ।
সিনেমার নায়ক যখন কেন্দ্রে তখন এই ধরণের সিনেমায় কোন নায়িকার প্রয়োজন পরে না।কেবল আয়নার মানসিক অবস্থা দেখানোর জন্যই একটি নারী চরিত্র রাখা দরকার সেটাই হৃদি অর্থাৎ নাবিলা ।আদতে ঋদি কে ,পুরনো ঢাকায় তার আগমনের কারণ, হুট করে আয়নার প্রেমে পড়ে সিলেট বেড়ানোর পরিকল্পনা করা একেবারেই অবিশ্বাস্য ঢেকেছে ।ঘটনার পেছেনের গল্প তুলে ধরবার জন্য অনেক সময় ছিল ,কিন্তু এই চরিত্রের শুরু বা শেষ কিছুই পরিষ্কার নয় ।তাদের অর্থনৈতিক ভিত্তিটা কী তা বোঝানো হয় নি। বাবার মৃত্যূর পরে নাবিলার এক্সপ্রেশন দর্শকদের মন কাড়তে সক্ষম হলেও শেষ বেলায় তার দ্বারাই আয়না সঠিক পথে ফিরে আসবে এমনটা বাঙ্গালী ইমোশন্যাল জাতি আশা করতেই পারে ।যেহেতু এটা প্রেমের সিনেমা নয় তাই এই নারী চরিত্রের কোন মূল্যায়ণ করা হলো না ।সর্বপোরি হৃদি চরিত্রে নাবিলাকে বেমানান লেগেছে ।নাবিলা অনেক বেশী পার্সোনালিটি সম্পন্ন নারীর নাম ভূমিকায় যায় ।তার চোখ ,বডি ল্যাঙ্গুয়েজ এবং উচ্চারণ নারী কেন্দ্রিক চরিত্র রূপায়নে সক্ষম ।
ছোট ছোট চরিত্রের মধ্যে স্টুডিওতে থাকা বাচ্চা ছেলেটাকে কিন্তু খুব ভালো লেগেছে ।ও ক্যামেরায় আসা মাত্র দর্শক হাততালি দিয়ে ভরিয়ে দিয়েছে ।নারী নির্যাতনের স্বীকার ইফফাত তৃষার অভিনয় মনে রাখার মতোন ।শুরুর দিকে ক্রাইম রিপোর্টার হিসেবে পার্থ বড়ুয়ার চরিত্রের গতি নির্ধারণ না করা গেলেও শেষ পর্যন্ত সে আয়নার ভেলকি বাজি ধরতে পারে ।সে আপ্রাণ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়,সেই ব্যর্থতা পার্থ পরিষ্কার ভাবেই প্রকাশ করতে পেরেছেন তার অভিনয় গুণে । সে কিভাবে আয়নার আসল পরিচয় জানতে পারল এ নিয়ে অবশ্য খটকা থেকে যায়। ব্যর্থ রিপোর্টারের বৌ হিসেবে বিজরীর একবার আগমন বিজলী চমকিয়ে দিল । তৃষার বাবার চরিত্রে যিনি ছিলেন তাকে দেখে মনে হয়েছে প্রশ্ন করার আগেই উত্তর দিয়ে ফেলছেন ,ভালো লাগেনি ।এছাড়া অন্যান্য চরিত্র – পারভার্ট বসের চরিত্রে লুৎফর রহমান জর্জ, স্টুডিও মালিক শাওন, কমেডি চরিত্রে জামিল, পুলিশ গার্ডের চরিত্রে বৃন্দাবন দাস ভালো করেছেন। আর অতিথি চরিত্রে আরিফিন শুভ দর্শকদের যথারীতি মন জয় করেছেন ।
আয়নাবাজির সংলাপ ছিল খুব তীক্ষ্ম ।আয়নাকে বাঁচাতে ব্যর্থ রিপোর্টারের প্রশ্নের এক জবাবে পত্রিকার সম্পাদক বলেন-ক্রিমিনালরা বাইরেই থাকে ।এর মধ্য দিয়ে হয়োতোবা পরিচালক এই দেশের বর্তমান চিত্রটাই তুলে ধরতে চেয়েছেন । সম্পাদনা ও শব্দগ্রহন ছিল একদম ঠিকঠাক। আয়নার বিভিন্ন চরিত্রে কণ্ঠ দিয়েছেন তারিক আনাম খান, আলী যাকেরদের মতো সেরা অভিনেতারা। তাদের ডাবিং রেকর্ডও ভালো হয়েছে।
আয়নার মেকাপ এক কথায় বিস্মিত করার মতোই । কোলকাতার মোহাম্মদ আলী এই জায়গাতে দারুণ কাজ করেছেন। চঞ্চলের প্রতিটি চরিত্রে আলাদা আলাদা মেকআপ এবং সবগুলোই ছিল একটা আরেকটার থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। যেন ছয়জনকে ছয়ভাবে সাজানো হয়েছে। আর পোশাক প্রত্যেকটি মেকাপের সাথে ছিল মানানসই ।অন্য সবার পোশাক স্বাভাবিক লাগলেও নাবিলার চরিত্রকে যদি সাধারণ মধ্যবিত্ত নারী হিসেবেই তুলে ধরা হয় ,বিশেষ করে পুরনো ঢাকার , তবে তার ওড়না ছাড়া দৃশ্যগুলো কোন ভাবেই চরিত্রের সাথে যায় নি ।পত্রিকার রিপোর্টার হিসেবে পার্থ বড়ূয়ার পোশাক ও মেকাপ একদম মানিয়ে গেছে ।জেল হাজতের প্রথম দিকে চঞ্চলের পরণের পোশাক কিছু প্রশ্নের সম্মুখীন করলেও শেষ অবধি তা একশোতে একশো পাওয়ার যোগ্যতা রাখে ।
সিনেমার মূল আকর্ষণ অনেক সময় গানে থাকে ।এই সিনেমার গান গুলো খুব মুখে মুখে শোনা না গেলেও লিরিক্স বেশ বাস্তব সম্মত । ছবির আবহসঙ্গীত পরিচালনা করেছেন কোলকাতার ইন্দ্রদীপ আর সঙ্গীৎ পরিবেশন করেছেন অর্ণব, ফুয়াদ, হাবিব ও চিরকুট ব্যান্ড। অর্ণবের “প্রাণের শহর” দিয়ে ঢাকার বিভিন্ন লোকেশন দিয়ে চিত্রায়ন খুব মুগ্ধ করেছে । জেলখানায় চিরকুটের “দুনিয়া” আর কোরিওগ্রাফি ছিল অসাধারন । চঞ্চল নাবিলার রোমান্টিং সিন পূর্ণতা পেয়েছে হাবিব-অন্বেষা জুটির “ধীরে ধীরে যাও সময়” গানটিতে । ফুয়াদের কন্ঠে “লাগ ভেলকি লাগ” আয়না বাজিকে গতিশীল করেছে নির্দ্বিধায় ।
পরিশেষে পরিচালক অমিতাভ রেজাকে অভিবাদন না জানালেই নয় ।তিনি কোটি দর্শককে ইউটিউব থেকে সোজা সিনেমা হলের সামনে দাঁড় করিয়েছেন । গরমের মধ্যে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড় করিয়ে রাখতে পেরেছেন ।শুধু তাই নয় ,২৫০ টকার বলাকা সিনেমা হলে এসি ছাড়াই বসিয়ে সিনেমা দেখতে বাধ্য করেছেন ।সিনেমার সমাপ্তি ঘটে একজন বিপথ গ্রস্থ নেতিবাচক চরিত্রের জিতে যাওয়ার আনন্দ নিয়ে তাই প্রশ্ন থেকেই যায় , এই সিনেমা যদি বহিঃবিশ্বে প্রচার করা হয় তাহলে আমাদের দেশের আইন শৃংখলার নাজুক অবস্থার চিত্রটাই কী অধিক প্রাধান্য পাবে না ।প্রশ্নটা পরিচালকের জন্যই রেখে গেলাম ।



মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৩৮

মুশশাররাফ হোসেন সৈকত বলেছেন: পোস্টের টাইটেল ও প্রথম প্যারাগ্রাফটি পড়ে বোঝা গেলো যে পোস্টের লেখক হয় বিদেশে জন্মগ্রহন করে বাংলাদেশে সম্প্রতি এসে প্রথম বাংলা সিনেমা দেখেছে, অথবা উস্কানি দেওয়ার উদ্দেশ্যে এরকম লেখা লিখেছে।
ব্যাখ্যা: বাংলা সিনেমার সিংহভাগ, মানে ৮৬% এর কিছু বেশি পরিমান বাংলা সিনেমার প্লটই হলো দেশের আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধকারী দৃশ্য দিয়ে বানানো। পুলিশের গাড়ি ও বাহিনি থেকে জসিমের পালানো, মান্নার কান্নাজড়িত চিৎকারের মাধ্যমে দেশের আদালত ও আইনবাহিনির সততাকে প্রশ্নবিদ্ধকারী ডায়ালগ, রুবেল ও রিয়াজের "ভিলেনকে পুলিশের সামনে মারতে মারতে প্রায় মেরে ফেলা", নায়িকা বা নায়িকার বোন/ভাবী/মা মরার পরে পুলিশ দৃশ্যে এসে "আইন নিজের হাতে তুুলে" নেওয়া ডায়ালগ ইত্যাদি। তো এত বেশি পরিমানে এইরকম ঘরানার দৃশ্যওয়ালা ছবি থাকতে শুধু আয়নাবাজির দিকে তাক করা, ঐরকম দৃশ্য থাকার মত, তা লেখকের মানসিকতার প্রতিফলনই ঘটায়, তার পরিপক্কতা বা অপরিপক্কতা, যেটাই হোক।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৯

রোদেলা বলেছেন: এখনো যদি জসিমের ডায়লগ দিয়ে বর্তমান ছবির মানদন্ড বিচার করা হয় তাহলে আর কীবা লিখতে পারি। নিজের অপরিপক্কতা দেখে নিজেই লজ্জা পাচ্ছি ।

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৪৯

মোনা লিসা বলেছেন: অনেকদিন থেকে আমার কোন বাংলা সিনেমা দেখা হয়না। সিনেমাটির অনেক আলোচনা শুনে মনে হচ্ছে এটি হয়ত গতনাগতিক বাংলা সিনেমার বাইরে বাতিক্রম কিছু হবে। দেখতে হবে একসময়য়।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১০

রোদেলা বলেছেন: সিনেমাটা আসলেই অন্যরকম ,হলে গিয়ে দেখবেন আশা করি ।

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:০৯

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

আপনার প্রশ্নটা যৌক্তিক। সেটাই এই সিনেমার একমাত্র ব্যর্থতা। দুর্দান্ত রিভিউ। প্লাস +++

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৫

রোদেলা বলেছেন: তা অবশ্য জানিনা । তবে নেতি বাচক চরিত্র দিয়ে সিনেমা শেষ করাটা প্রশ্নবিদ্ধ করেছে ।

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৭

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:

অাসলে ৪০ বছর ধরে প্রেম নির্ভর সিনেমা চলছে। অা ভাললাগেনা।

কাহিনী নির্ভর সিনেমা অারো তৈরী করা উচিৎ।


অনেক ভালো রিভিউ++

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

রোদেলা বলেছেন: আমিও তাই আশা করি ,সহমত ।

৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৭

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
আপনার রিভিউ-এর প্রশ্নই বেশি। কিছু কিছু প্রশ্ন বেশ অযৌক্তিকও বটে। আপনি এমন কিছুর ব্যাখ্যা বা এমন চরিত্র সম্পর্কে ব্যাখ্যা চেয়েছেন - যেটা দিতে গেলে মুভিটা কখনোই চলতো না।

আবার কিছু কিছু ব্যাখ্যা যেগুলোর দরকার ছিল খুবই - আপনি সেগুলোর কথা বললেন না। আই রিয়েলি ডোন্ট হোয়াট টু সে টু ইউ।

কিছু প্রশংসা করেছেন বটে, তবে সেগুলো করতেই হবে। না স্বীকার করে কোন উপায় নেই।

আর, আইনশৃঙ্খলাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে কিনা - তার জবাবে বলব - আইনশৃঙ্খলাকে মুভির কাহিনীর মাধ্যমে প্রশ্নবিদ্ধ করতে পারা অনেক সাহসী একটা উদ্যোগ। বাংলাদেশের সিনেমা ইতিহাসে এমনটা খুব কমই হয়েছে। উদাহরণ টানলে সেই সত্তরের দশকের পর থেকে এইরকম সাহসী মুভি আসেনি।
আর, মুভিগুলো সমসাময়িক অনেকগুলো সরাসরি সাধারণদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারে - তৎপরতা সচেতনতাও বাড়াতে পারে। এই ধরণের মুভির দরকারও আছে।

পাশের দেশ ভারতে প্রতিবছরই তাদের রাজনীতি, দুর্নীতিকে নিয়ে ১০/১২ টা করে মুভি করে যাচ্ছে। কিছু কিছু আবার সুপারহিট মুভিও। এটা শুধু মুম্বাই ভিত্তিক মানে বলিউডের কথা। অন্যান্য ভাষায়ও আরো হচ্ছে। কিন্তু এতে আমার মনে হয় না তাদেরকে বাঁধা দিতে এগিয়ে আসছে। বরং তারা ঐভাবে করেই তাদের সমস্যাগুলোর কথা তুলে ধরছে - যদিও মুভির সমাধান আজগুবি - তারপরও কিছু কিছু সাহসী মানুষ তৈরিও হচ্ছে।

আমাদের এখানে এমন মুভি করার চিন্তা করাই প্রথমত বড়সর অপরাধ - একটা যাও হল - সেটা নিয়েও যদি প্রশ্ন তোলা হয় - তাহলে সেটা বেশ দুঃখজনক।

আপনার রিভিউ আমার অ্যাভারেজ লাগলো।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:২১

রোদেলা বলেছেন: প্রশ্নটাতো মুভির শেষটা নিয়ে ,কাকে নিয়ে প্রশ্ন করা যেত তা ব্যাখ্যা করে দিলে বুঝতে সুবিধা হতো ।

৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ বড় সর সিনেমা রিভিউ, ভাল লাগল। এদেশী বাংলা সিনেমা ৭১ এর পর আর হলে গিয়ে দেখিনি, হলগুলোর পরিবেশের কারণে !

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:২২

রোদেলা বলেছেন: সেকী ,এটা কোন কাজের কথা? এখন কতো সুন্দর হল হয়েছে ।

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রিভিউ পড়েত পড়েত দেখার ইচ্ছেটা শুধূ বাড়ছেই! কবে যে দেখা হবে???? ;)

+++++++

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:২৩

রোদেলা বলেছেন: আজকেই দেখুন,প্লিজ ডোন্ট মিস ।

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪২

বিজন রয় বলেছেন: +++++

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:২৭

রোদেলা বলেছেন: ্ধন্যবাদ

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপনার রিভিউ ভাল হয়েছে। রিভিউ পড়ে মনে হল এই ছবিটা দেখা দরকার।

সিনেমাসহ শিল্প সাহিত্যের পুরো বিষয়টিই প্রেজেন্টেশন স্কিলের উপরে নির্ভর করে। খুব সাদামাটা গল্প, অথচ চিত্রনাট্য, পরিচালনা এবং অভিনয়ের যাদুকরী ছোয়ায় তা হয়ে উঠে অসাধারন ব্যতিক্রমী।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

রোদেলা বলেছেন: শুনেছি এটা তূর্কি ছবির নকল।এখনো প্রমাণ পাইনি,কিন্তু সিনেমার দৃশ্যায়ন খুব ভালো লেগেছে।দেখলে পয়সা উশুল হবেই।

১০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৮

আরিফ রুবেল বলেছেন: রিভিউতে অনেক বেশি তাড়াহুড়া ! পড়তে গিয়ে ধৈর্য হারিয়ে ফেললাম। যে চলচ্চিত্রটি দেখেনি সে যদি এই রিভিউ পড়ে দেখতে যায় তাহলে কমপক্ষে ৬০ ভাগ মজা কম পাবে। সবই বলে দিয়েছেন কিছুই বাকী রাখেননি :(

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১২

রোদেলা বলেছেন: দুই সপ্তাহ পর দিলাম যাতে বেশীর ভাগ পাঠক বোঝেন।তাড়াহুড়ো করিনি,সব কিছুই পরিষ্কার ভাবে তুলে ধরেছি ।ধন্যবাদ।

১১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

শিপন মোল্লা বলেছেন: এই পর্যন্ত আয়নাবাজির মুভিটার তিনটা রিভিও পড়লাম । অন্য দুইটার রিভির চেয়ে আপনার লিখাটা বেস সহজ সরল হয়ছে আমার বেশ ভাল লাগ্লো । আসলে সকলের মন্তব্য এবং তিনটি রিভিও পড়ে পড়ে মুভিটা দেখার অনেক আগ্রহ জন্মে গেছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৫

রোদেলা বলেছেন: সিনেমাটা আসলেও দেখার মতোই।অন্য রকম কন্সেপ্ট,পরিবেশনাও দারুণ ।সব ছবিতেই কম বেশি অসঙ্গতি থাকে।তবু হলে গিয়ে ছবি দেখলে ভালোই লাগবে নিশ্চিত ।

১২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০২

নাফিজ মেহরাব বলেছেন: আমি বুঝলাম না আয়নাবাজি কি করে দেশের আইন শৃংখলা কে প্রশ্নবিদ্ধ করলো? খোদ আমেরিকা তাদের সিনেমায় তাদের নিরাপত্তার যে ফাক ফোকর আছে তা নিসংকোচে দেখায়, আর আমরা তো আমরা। এমনকি পাশের দেশ ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তাদের দুর্নীতি নিয়া যে কত ছবি বানাইছে তার হিসাব নাই। ধুম সিরিজে তো নায়ক প্রত্যেকবার পুলিশের চোখে ধুলা দেয়। ডন সিরিজের কথাও চিন্তা করেন। আর আপনার কি মনে হয় আয়না যেইভাবে বৃন্দাবন দাস কে সম্মোহিত করে জেল থেকে পালিয়েছেন সেভাবে আদৌ কারো পক্ষে সম্ভব? বাস্তব জীবনে এমন হওয়ার সম্ভাবনা শূণ্যের কোঠায়।আর একটা সিনেমায় আশেপাশের সময়কেই প্রকাশ করা হয়। সেখানে আয়নাবাজি আশেপাশের সত্য সময় প্রকাশ করে বরং বাহবা পাওয়ার কাজই করেছে।

১৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৩

নাফিজ মেহরাব বলেছেন: আমি বুঝলাম না আয়নাবাজি কি করে দেশের আইন শৃংখলা কে প্রশ্নবিদ্ধ করলো? খোদ আমেরিকা তাদের সিনেমায় তাদের নিরাপত্তার যে ফাক ফোকর আছে তা নিসংকোচে দেখায়, আর আমরা তো আমরা। এমনকি পাশের দেশ ভারতের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি তাদের দুর্নীতি নিয়া যে কত ছবি বানাইছে তার হিসাব নাই। ধুম সিরিজে তো নায়ক প্রত্যেকবার পুলিশের চোখে ধুলা দেয়। ডন সিরিজের কথাও চিন্তা করেন। আর আপনার কি মনে হয় আয়না যেইভাবে বৃন্দাবন দাস কে সম্মোহিত করে জেল থেকে পালিয়েছেন সেভাবে আদৌ কারো পক্ষে সম্ভব? বাস্তব জীবনে এমন হওয়ার সম্ভাবনা শূণ্যের কোঠায়।আর একটা সিনেমায় আশেপাশের সময়কেই প্রকাশ করা হয়। সেখানে আয়নাবাজি আশেপাশের সত্য সময় প্রকাশ করে বরং বাহবা পাওয়ার কাজই করেছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৯

রোদেলা বলেছেন: আয়নাবাজি অবশ্যই বাহবা পেয়েছে ।নেতিবাচক ঘটনার সমাপ্তি এই ধরণের ছবিতে হয় না।ডনের সিনেমায় গান থাকে না ,এই ছবিতে আছে-এটাই এই ধরণের সিনেমার ধরণ।পুরো থ্রিলার নয় আবার পুরো বাস্তবধর্মীও নয়।আয়নাবাজিকে আমি কোন ক্যাটাগরীতে ফেলতে পারছিনা। এটা শুধুই বিনোদন ,অভিনয় নির্ভর সিনেমা ।

১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অনেকগুলো রিভিউ। তবে এটি ব্যতিক্রম। দেখি নি। তাই মুভি আর রিভিউ কোনটার ভালোমন্দ বলতে পারছি না।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৪৮

রোদেলা বলেছেন: সিনেমা দেখো নাই, অমিতাভ তোমারে ছাড়বোনা শয়তান !!!!!

১৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: অনেকগুলো রিভিউ। তবে এটি ব্যতিক্রম। দেখি নি। তাই মুভি আর রিভিউ কোনটার ভালোমন্দ বলতে পারছি না।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

রোদেলা বলেছেন: আয়নাবাজি এখনো দেখি চলতাসে,ডোন্ট মিস থিজ অপুর্চুনিটি।

১৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

রানার ব্লগ বলেছেন: রিভিউ চমৎকার !!! কিছুদিন আগে বোনের মাত্রা অতিরিক্ত অনুরধে সারা দিয়ে দেখতে যাই। বশে থাকা টা বিরক্তির কারন হয় নি।

চঞ্চল ভালো অভিনেতা, নাবিলা তার সীমাবদ্ধের মধ্যে ভালই অভিনয় করেছেন, বাকিরা যার যার ক্ষেত্রে ভালই ছিলেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫০

রোদেলা বলেছেন: বেশ চলন সই একটা সিনেমা।ধন্যবাদ সাথে থাকবার জন্য।

১৭| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:২২

কালীদাস বলেছেন: বেশ ভাল একটা রিভিউ লিখেছেন রোদেলা। সারাদিনের সবকয়টা তথাকথিত মুভি রিভিউ পড়ে রিভিউ জিনিষটা কি সেটা নিয়েই ডাউটে পড়ে যাচ্ছিলাম :P ভাল লেগেছে আপনার লেখনি, যদিও সবক্ষেত্রে আমি একমত না। ধরেন হলিউডে মুভিগুলো যদি ক্লাসিফাই করেন আপনি দেখবেন অর্ধেকের বেশিই ব্যাপক মারামারির, ত্রিশভাগ পাবেন ভূতপেরৎ আর সুপার পাওয়ার আছে এরকম কয়েকজনের মানবের কামড়াকামড়ি আর বাকিগুলো নেহায়াত সস্তা প্রেমের ছবি। তাই বলে সবাই ধরে নিচ্ছে যে পশ্চিমা দুনিয়ায় মিনিটে মিনিটে গ্রেনেড ফাটে আর সবার পকেটে পিস্তল থাকে। এই মুভিটাকেও সেভাবে ভেবে নিন না। আমি বাইরেই আছি এবং আমি আপনাকে এনসিওর করছি, সবাই বাংলাদেশকে শান্তিপ্রিয় হিসাবেই জানে এখনও, এমনকি জুলাইয়ের পরও :)

ভাল থাকবেন :)

০২ রা নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:২২

রোদেলা বলেছেন: শ্রেষ্ঠ মন্তব্যকারি হিসেবে যদি কোন এওয়ার্ড দেওয়া যেত তবে সেই কেটাগরিতে আপনাকে অবশ্যই ফেলতাম।
দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্য থাকবে প্রতিটা মানুষের এটাই স্বাভাবিক।ঘটনা হচ্ছে,এটা বাংলাদেশ,হলিউড না।ওই দেশে হলিউন হয়,এই দেশেও সেটা হয় তবে তা অনুকরন করে।আর যা খুব বেশী মাত্রায় অনুকরন হয়ে যায় তা একদমই নিজেস্বতাকে হারায়।এই সিনেমার ক্ষত্রেও তার ব্যতিক্রম হয় নি,ছবির ভাষার চাইতে বাণিজ্যকেই বেশি প্রাধাণ্য দেওয়া হয়েছে।আনি মনপুরা দেখেছেন কীনা জানিনা,গিয়াস উদ্দীন সেলিমের ছবি ।এই ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন নিজেদের সংস্মৃতি কীভাবে সিনেমায় ধারণ করতে হয়।হলিউড যা করে তা নিজেদেরটাই করে আর বলিউড করে নকল অনেকটা আমাদের মতোন তাই আজকাল বলিউদের সিনেমা তার নিজের জায়গা থেকে সড়ে এসেছে। সিনেমায় কেবল বাণিজ্যিক ন্দিক্টাকে প্রাধন্য দিলে তা নিজেস্ব আবেদন হারায়।আয়নাবাজি এখনো সিনেমা হলে হাুজফুল এটা ব্যবসা্যিক ভাবে খুবই ভালো,কিন্তু শৈল্পিক ক্যাটাগরিতে কেবল ক্যামেরার কাজ ছাড়া এবং চঞ্চলের অভিনয় গুণ ছাড়া আলোচনায় আসবার মতোন আর কিছুই নাই।
খুব ভালো থাকুন সব সময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.