নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার পৃথিবী

এভাবেই ভালোবাসা পুড়ে পুড়ে যায়..

রোদেলা

আমার আকাশ মেঘে ঢাকা \nজমতে থাকা আগুন ;\nহঠাত আলোর পরশ পেলেই \nঝরবে রোদের ফাগুণ।

রোদেলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

এপাড়ে আকাশ শূণ্য //

৩০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৫৯

জাম্বুরী মাঠ চট্রগ্রামের অনেক পুরনো একটি খেলার মাঠ ,তবে সময়ের সাথে সাথে মাঠের চিত্রটাও বদলে গেছে অনেক ।শৈশবের বেশির ভাগ সময় এই মাঠে বল খেলেই কেটেছে ওলির ,আগে ক্রিকেট খেলার এমন প্রচলন ছিল না।এস এস সি পাশ করেই ছেলেরা কেমন করে যেন অনেকটা স্বাধীন হয়ে যায় ,কিন্তু ওলির এমন ঘটেনি ।সে ঠিক আগের মতোই শান্ত ,স্টার মার্ক্স পেয়েও এমন আহামরি ভাব তার মধ্যে নেই। তবে মনে মনে আশা ছিল একটা সাইকেল যদি হতো তবে টিউশনি করে দ্রুত বাড়ি ফিরে নিজের পড়াটা শেষ করতে পারতো ।কিন্তু ,বাস্তবতা সম্পূর্ন ভিন্ন ।আবদার করবার মতোন একটি মানুষ নেই এই পৃথিবীতে ।স্কুলের শেষ ঘন্টা ধ্বনি বেজে গেলে সবার মা -বাবারা ছুটে আসেন প্রধান ফটকে ছেলেকে নিতে । ওলির ঘরে ফেরার পথ একাই পাড় হতে হয় ,বাসায় অপেক্ষা করে আছেন মাতৃতূল্য ভাবী আর বড় ভাইয়ের সাথে তার বয়সের ব্যবধান প্রায় ত্রিশ বছর ।বায়না ধরাতো দূরে ; তিন ছেলে মেয়ে নিয়ে মধ্যবিত্ত জীবন , তার উপর বাড়িতে আছে আর পাঁচ ভাই বোন-এতো সব দায়িত্ব যার কাঁধে তার মুখের দিকে তাকিয়ে একটা চকলেট কোন দিন চাওয়া হয় নি ,আর সাইকেল সেতো স্বপ্ন ।
সুলতান ,ওলির বড় ভাই ।সরকারী চাকরির সুবাদেই চট্রগ্রাম থাকেন তার পরিবার নিয়ে । স্ত্রী আরিফা নিজেও একজন সরকারী কর্মকর্তা ।যুদ্ধের আগ থেকেই তারা এক সাথে পড়েছে ,করাচিতে চাকরি করেছে ।কিন্তু ,জীবনের কঠিন মুহূর্তগুলোতেও তারা একে অন্যের হাত ছাড়েনি। ১৯৭৪ সালের কথা ,তখন বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে গেলেও পাকিস্থানে আটকে ছিল অনেক বাংলাদেশী ।তাদের পক্ষে সহজ ছিল না দেশে ফিরে আসা ।তবু কোন এক সন্ধ্যায় তারা সিনেমা দেখার নাম করে কয়েকজন পরিবার নিয়ে উঠে বসে তুলোর ট্রাকে ।সেই ট্রাক তাদের পাকিস্থান লাহোর ক্রস করে ভারত পৌঁছে দেয় ।এরপর ভারত সরকারের সহায়তায় তারা দিল্লী পৌঁছে টেলিগ্রাম করে নিজ বাড়ি বরিশালে ।তখন পর্যন্ত তাদের জানা ছিল না-তাদের বাবা মোহাম্মদ আলী আর বেঁচে নেই ।বাড়িতে পা রাখবার সাথে সাথে ওলির মেঝ বোন অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান আর সুলতান হতভম্ব চোখে কেবল মায়ের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করে – তিন বছরে এতো কিছু কি করে হয়ে গেলো?
১৯৭১ সালের এপ্রিল মাস ,কালিগঞ্জের চেয়ারম্যান ছিলেন মোহাম্মিদ আলী ।মার্চের ৭ তারিখ বংগবন্ধুর ভাষনের পর এলাকার চেহারা অনেক খানিই বদলে গেল ।বাজারে নিজ দেশের পতাকা উড়ছে তখন বাতাসে ,প্রায় প্রতি রাতে ১৫ থেকে ২০ জনের একটি দল ঘরে আসে ।তারা নীচু স্বরে কথা বলে আবার রাতে ভাত খায় ।অলি তার মায়ের কোল ঘেসে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন করে -এরা কি রাতে থাকবো মা ? মা না সুচক মাথা নাড়ে ।সে আবার বাবার কোলে গিয়ে বসে ,লোক গুলোর হাতের রাইফেলের দিকে অপলক চেয়ে থাকে ।কিন্তু ওটা দিয়ে আসলে কী করা হয় তা তার মগজে আসে না।পাঁচ বছরের কৌতহলী চোখ কেবল ইনিয়ে বিনিয়ে মানুষগুলোর চিন্তিত মুখ দেখে ।তখন তারা বালিশ চাপা দিয়ে আকাশবাণী শোনে ,বিবিসিতে কী সব বলে দেশের পরিস্থিতির কথা ,স্বাধীনতার কথা ।ওলি আর তার ছোট ভাই রুবেল তখন মাঠে বসে গুলি গুলি খেলা খেলে ।বড় ভাই সুলতান তার স্ত্রী এবং বাকী চার ভাই বোনদের সাথে নিয়ে থাকে করাচিতে ।
মাঝে মাঝে গ্রামে আর্মি এসেছে শোনা যায় ,তখন ওলি আর রুবেলকে সাথে নিয়ে মা জাহানারা অনেক দূর জঙ্গলের দিকে চলে যায় ,সাথে কিছু রুটি নিয়ে নেয় ।কারণ, কতো দিন ওখানে থাকতে হতে পারে তার কোন সঠিক হিসেব নেই কারো কাছে ।বিশেষ করে গ্রামের যুবতী মেয়েদের পানা পাতা দিয়ে ঢেকে রাখার চেষ্টা করা হয় ।
এমনি একদিন ,৩০শে আগস্ট বাজার থেকে খবর এলো-আর্মিরা মোহাম্মদ আলীকে সাথে নিয়ে গেছে ।গ্রামের চেয়ারম্যান ,তাকে কিছু প্রশ্ন করবার জন্য সঙ্গে নিতেই পারে প্রথমে ধারণাটা এমনই ছিল ।কিন্তু বিকেল গড়িয়ে রাত নেমে এলে জাহানারার খুব সন্দেহ হয় -এমন হবারতো কথা না ।রুবেল তখন বুকের দুধ খায় ,ছেলেকে কোলে নিয়ে ওলির হাত ধরেই তিনি বাজারে ছুটে আসেন ।কিন্তু কেউ কোন সঠিক তথ্য দিতে পারে না।গ্রামে এমন শক্তিশালী মানুষ নেই যার পক্ষে আর্মিদের ক্যাম্পে গিয়ে খবর নেওয়া সম্ভব।
সাত দিন পর খবর এলো তাকে পায়ড়া নদীর পাড়ে শেষ দেখা গেছে ।কিন্তু ,কে তা দেখলো কীবা হলো গ্রামের চেয়ারম্যানের তা আর কেউ জানতে পারলো না ।নৌকা দিয়ে খোঁজা হতে লাগলো তার লাশ ,মানুষটাকে না পাওয়া যাক অন্তত লাশের দাফনতো হোক ।না ,এই বাংলার মাটির ধূলো-কনা -পানিতে মিলিয়ে গেলেন একজন মোহাম্মদ আলী ।তার কোন অস্তিত্ব আর কোন দিন পাওয়া যায় নি ।তার নাম দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা বাজারে পদবী কিনতে কাউকে ভীড় করতেও দেখা যায় নি ।
এর মধ্যে বংগবন্ধু পাকিস্থানের কারাগারে ,চারদিকে শুরু হলো আরো তুমুল যুদ্ধ ।স্কুল -কলেজ সব বন্ধ ,মানুষের মধ্যে কেবল অস্থিরতা বিরাজ করছে ,রাস্তায় রাস্তায় ব্যানার-মিছিল ।বাবা নামক মানুষটি যে জীবনে আর নেই তা ওলি বুঝতে পারলো অচিরেই ।আগে কেউ একজন বাজার থেকে ফিরে লাঠি লজেন্স হাতে দিত ।আর এখন,পাতে এক চা্মচ ভাতের সাথে একটা কাঁচামরিচ দেবার মতোন সামর্থ মায়ের নেই ।এ বাড়ি ও বাড়ি থেকে যা সাহায্য আসে তাতেই দিন চলতে থাকে ।বাজারে গিয়ে ওলি এখন আর বাবাকে খোঁজে না ।সাদা কাগজে গোটা গোটা অক্ষরে লিখে-“শেখ মুজিব মুক্তি পাক ।“
সত্যি সত্যি একদিন জাতির পিতার মুক্তি হলো ,মুক্তি হলো বাংলাদেশের ।কিন্তু স্বাধীনতার পর আরম্ভ হলো আর এক যুদ্ধ ।কারা যেন রাতের অন্ধকারে ওলিদের পাকা ধান কেটে নিয়ে যেতে লাগলো ,গ্রামে নতুন চেয়ারম্যান আগের সেই হারানো সন্মান আর ফিরে পাওয়া যাবে না কিছুতেই ।ঘর থেকে একে একে থালা-বাসন চুরি হয়ে যেতে লাগলো ।তাই কোন এক ভোরে জাহানারা দুই ছেলেকে বুকে নিয়ে চলে গেলেন প্টুয়াখালি তার ভাইয়ের বাড়িতে ।বড় ছেলের সাথে তখন সমস্ত যোগাযোগ একেবারেই বন্ধ ।খেয়ে না খেয়ে দিন যেতে লাগলো।
১৯৭২ সালের মাঝামাঝি সময় একদিন জাহানারার দূর সম্পর্কের আত্মীয় এসে খবর দিল-যুদ্ধাহত পরিবারদের বংগবন্ধু সাহায্য দিচ্ছেন।প্রথমটা জাহানারা সাহস পান নি ঢাকায় যেতে ,কারণ কোন নিকটাত্বীয়তো ওখানে নেই।তবু সেই আত্মীয়ের জোরাজোরিতে একদিন উপস্থিত হলেন বংগভবনে ।
ওলি তখন কিছু কিছু করে দেশ-স্বাধীনতা-বংগবন্ধু বুঝতে শিখেছে ।তার ছোট মনের ভেতর যে নেতার প্রতিচ্ছবি এতো দিন আটকে ছিল তা যেন মুহূর্তেই বেরিয়ে এলো ।বিশালদেহী একজন মানুষ ,বলিষ্ঠ তার কন্ঠস্বর ; মায়ের হাতে সাত হাজার টাকা দিতেই জাহানারার চোখ ভেঙ্গে স্বামী হারানোর যন্ত্রণা সাগরের মতোন ঝরতে লাগলো ।বংগবন্ধু ওলিকে জিজ্ঞেস করলেন-“তোমার নাম কি ?” ওলি কি উত্তর দিয়েছিল আজ আর মনে নেই ।এমন ব্যক্তিত্বের সামনে সব শব্দই যেন খুব ম্লাণ শোনা গেল ।
বাবা নেই -এটুকুই শুধু বুঝতে পারে না ওলি ,পৃথিবীটা কঠিন তাও বুঝতে পারে ।কোন বাবা যখন তার সন্তানকে আদর করতো ওলি তখন বুকে বালিশ চেপে কাঁদ তো একাই।মাকেও কোন দিন তার চোখের জল দেখায় নি,কী করে দেখাবে ; যতো দিনই যাক , জাহানারার চোখের জল যে আর শুকোচ্ছে না কিছুতেই।
ওলির মামা হাবিবুর রহমান একজন সামান্য পেশকার ।তাদের কাছে সাত হাজার টাকা তখন অনেক টাকা।তবুও অর্থকষ্টের সংসার ,কোন রকম দিন চলে যাচ্ছিল।হঠাৎ একদিন ১৯৭৪ সালের মাঝামাঝি সময় বাড়ির ঠিকানায় চিঠি এলো ,বড় ভাই লিখেছেন-“আমরা আসছি ।।“এই একটি লাইন জাহানা্রার জীবনে যেন এক নতুন সূর্যের আলো নিয়ে এলো।
সূর্যের প্রথম কিরণ যেমন আঙ্গিনায় পড়ে উঠোনকে আলোকিত করে ,সেদিন সকালে সুলতানের উপস্থিতি ওলিদের জীবনে যেন এক নতুন দিগন্তের সূচনা নিয়ে এলো ।বাবার জায়গায় ওলি দেখতে পেলো তার বড় ভাইকে ।সুলতান নিজের বুকের ভেতর জমিয়ে রাখা দীর্ঘ অভিমান কাউকে কোন দিন জানতে দেয় নি,কাকে গিয়ে প্রশ্ন করবে-আমার বাবার লাশ চাই ? এই পদ্মা ,এই মেঘনা অথবা যমুনার বুক জুড়ে ভেসে আছে মোহাম্মদ আলীর লাশ ।পুরো ৫৮ হাজার বর্গমাইল জুড়ে মিশে আছে মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলীর মতোন আরো কতো নাম না জানা শহীদের জীবন বিসর্জনের স্মৃতি ।হাতে নিয়ে গ্রেনেট পোড়ালেই সবাই মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যায় না ,কোন কোন মুক্তিযোদ্ধা থাকেন ইতিহাসের অন্তরালে ।
বহু ছুটোছুটির পর সুলতান এবং তার স্ত্রীর ভাগ্যে দুটো সরকারী চাকরী জুটে যায়,নিজ যোগ্যতায় ।কোন কোটায় নয় ,পোস্টিং হয় চট্রগ্রামে ।বোনদের পড়ানো থেকে বিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব সুলতান বড় ভাইয়ের মতোই পালন করে ,আরিফা কোন দিন তাতে কখনোই ব্যাঘাত ঘটায় নি।সর্বক্ষণ স্বামীর পাশেই সে ছিল ,বরং নিজের উপার্জনে সংসার চালিয়েছে।
১৯৭৮ সালের শেষ দিকে কোন এক বৃষ্টির সন্ধ্যায় ফোন এলো -জাহানারা আর নেই ।চট্রগ্রাম থেকে বরিশাল সে সময় এতো সোজা পথ ছিল না।সুলতান বুঝতে পারলো ওরা বরিশাল ফিরতে ফিরতে লাশ গলে যাবে ,তাই উত্তরে বলে দিল-দাফন দিয়ে দাও,দেরী করো না। ওলি তখন ক্লাশ টেনে ,টিউশন পড়তে বাইরে গিয়েছিল ।বাড়িতে ফেরার পর সে জানতে পারলো তার জীবনের আর এক শূণ্য অধ্যায় রচিত হয়ে গেছে ।পরদিন খুব সকালে সে রওনা করলো গ্রামের উদ্দেশ্যে ।এই প্রথম সে একাই যাত্রা আরম্ভ করলো একা,ভাই ভাবীর ছুটি হতে সময় লাগবে ।
আকা বাঁকা নদীর পাশ দিয়ে আল বেছানো পথ,বৃষ্টিতে কিছুক্ষণ পর পর পা পিছলে যাচ্ছিল ।কিন্তু নির্বিঘ্নে হেঁটে চলেছে ওলি ,সেই আগের মতোই স্থির ।একটুও চঞ্চল হয় নি তার চোখ ,পাঁচ বছরে বাবা হারানোর শূণ্যতা নিয়ে বেড়ে ওঠা এই ছোট্ট মনে আরো এক বিশাল যন্ত্রণা এসে আছড়ে পড়লো ।কেবল গালের দু’পাশ বেয়ে বয়ে যাচ্ছে নদী ,কিন্তু সীমাহীন বৃষ্টিতে সেই নদী কোন দাগ কাটতে পারে নি ।সে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ,একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কখনো ভেঙ্গে পড়ে না।সে জানে ,তাকে যুদ্ধ করতে হবে । বাড়ির পাশ ঘেসে গড়ে ওঠা নতুন কবর ,ওলি তার পাশে গিয়ে বসে ।
শুধু একবার সে মাকে স্পর্শ করতে চায় ,হাউমাউ করে আকাশ ফাটিয়ে চিৎকার করে সে ।বাবা হারানোর যন্তণা বুকের ভেতর গুমড়ে গুমড়ে যখন কেঁদে ওঠে তখন মা এভাবে চলে যাবে-এ কেমন বিচার বিধাতার ? প্রশ্ন গুলো মেঘের ভাঁজেই মিলিয়ে যেতে থাকে।
মমতাময়ী মায়ের শরীরের সেই চেনা গন্ধ তার নাকে এসে লাগে ,কেউ একজন পাশ থেকে বলে উঠে-ভাত খাইসো বাজান?কিন্তু তার উত্তর আর দিতে পারে না ওলি । আকাশের দিকে তাকিয়ে ওলি ভাবে- ঐ লাল সবুজ পতাকায় তার অংশীদারীত্ব আছে ,সবুজের মাঝে লাল বৃত্তটি ওর বাবার রক্তে লাল হয়েছে । এখন তার এপাড়ের আকাশটাকে বড্ড বেশী শূণ্য মনে হয় ।






মন্তব্য ১১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


জানি না, এটা কি গল্প, নাকি ঘটনা, নাকি ঘটনা অবলম্বনে কিছু; কিন্তু বাংগালীর গৌরবের ও কষ্টের দিনের কথা লিখেছেন।

৩০ লাখ মানুষ যদি প্রাণ হারান, কমপক্ষে ২ লাখ শিশু এতিম হয়েছিল, সেগুলো হওয়ার কথা ছিল, "জাতীর ছেলে", শেখ সাহেবের ছেলে; তিনি তাদের সবকইছুর ভার নেয়ার দরকার ছিলো; তিনি প্রয়োজনের তুলনায় কিছুই করেননি, কিছুই করেননি; তিনি এই ভুলটি করেছেন, একেবারে মহা ভুল।

৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

রোদেলা বলেছেন: গল্পটা একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধার জীবনের উপাখ্যান।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি কি চট্টগ্রামের? ১৯৭০ সালে আমি জাম্বুরী ফিল্ডে ফুটবল খেলেছি বহুবার; তখন আমি চিটাগং কলেজের ছাত্র ছিলাম।

৩| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪০

রোদেলা বলেছেন: আমার জন্ম ৭৭এ ।বাবার চাকরীর সুবাদে এস এস সি দিয়েছি আগ্রাবাদ স্কুল থেকে ।জাম্বুরী মাঠ খুব চেনা .।

৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

বিষাদ সময় বলেছেন: সঠিক সময়ে চমৎকার একটি গল্প। পড়ে কষ্ট পেলাম।

একটু দেখে নেবেন কি শব্দটি "এপাড়ে" হবে না "এপারে" হবে।

ভাল থাকবেন। অনেক, অনেক শুভ কামনা।

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: মন খারাপ করা লেখা...

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩

রোদেলা বলেছেন: হুম।

৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ ভোর ৬:৪৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন:

৭| ০১ লা মে, ২০১৭ ভোর ৪:৩০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: শত বরষার জল চোখে ছিল টলমল
আমার জন্যে শুধু
এক ফোঁটা জলও তুমি ফেললে না

৮| ১৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

বিজন রয় বলেছেন: ব্লগে ফিরে আসুন, নতুন পোস্ট দিন।

১৭ ই জুন, ২০১৭ রাত ১২:৪৩

রোদেলা বলেছেন: আচ্ছা দিচ্ছি ।কিন্তু সামুতে লেখা কপি হয়ে যাচ্ছে তার কি হবে ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.