নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভারসাম্য মাত্রই কৃতিত্ব নয় ।

আল - বিরুনী প্রমিথ

আল - বিরুনী প্রমিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চারু মজুমদার: নকশালবাড়ির নায়ক

২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৫

এসেছিলো সে সদর্পে । ইতিহাসের লেখকেরা তাকে তাজ্য করেছে , করেনি একাগ্র পাঠকেরা । সে ফিরে আসে ।



স্মরণকালের মধ্যে পৃথিবীর সর্বত্র ইতিহাস তার উন্মাতাল খেলায় সবাইকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়নি যেমনটা নিয়ে গিয়েছিলো অবিস্মরণীয় ষাটের শেষার্ধ - সত্তুর দশকে । ভিয়েতনামের জনগণ মাতৃভূমির টানকেও ছাপিয়ে গিয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করছে নিপীড়িতদের জন্য । সারা বিশ্বের নিপীড়িতরা ভিয়েতনামীদের দেখছে প্রাণ ভরে । শুধু কি ভিয়েতনাম ? পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো মার্ক্স, এঙ্গেলসের মর্ম বুঝেছে । মাও সে তুঙের বিখ্যাত ' সাংস্কৃতিক বিপ্লব ' বিপ্লবের পতাকাতলের মাঝেও ঘাপটি মেরে পড়ে থাকা ঘৃণিত বুর্জোয়াদের নাকের জলে , চোখের জলে একাকার করে দিচ্ছে । মার্ক্সবাদ , লেনিনবাদের টর্চ বহনকারীর ছদ্মবেশধারীদের মুখোশ খুলে যাচ্ছে প্রতিদিন । কাটা হাত পা সহ চে গুয়েভারাদের লাশ পাওয়া যাচ্ছে , সাথে বেড়ে যাচ্ছে স্ফূলিঙ্গ । নৃশংস , পশ্চাৎপদ পশ্চীম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর বিরুদ্ধে পুর্ব পাকিস্তানের জনগণ প্রতিদিন টগবগ করে ফুটছে । এশিয়া , ল্যাটিন আমেরিকাতে ঘৃণিত মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে দাবানল জ্বলে উঠেছে । বিপরীতে বিশ্বাসঘাতকেরাও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে । ক্রুশ্চেভরা ডাক দিচ্ছে শান্তিপুর্ণ পথে সাম্যবাদে উত্তোরণের । সকলের জন্য ' রাষ্ট্রের ' দ্বার উন্মুক্ত করে দিয়ে মার্ক্সবাদের জগাখিচুড়ী খাইয়ে প্রতারিত করছে কোটি কোটি মানুষকে । লেনিন , স্ট্যালিনেরা মৃত হয়েছে কিন্তু সোভিয়েতের আপামর জনগণ তাদের মনে রেখেছে এই সত্য বিস্মৃত হয়ে । ৪৫ কোটি মানুষ সংবলিত সুবিশাল ভূখন্ড ভারতবর্ষেও তখন চলছে মার্ক্সবাদের নামে লেজুড়বৃত্তির নির্লজ্জ সার্কাস । নির্বাচনীর সিঁড়ি বেয়ে সমাজতন্ত্রের চূড়ায় উঠাবার ডাহা মিথ্যা স্বপ্ন দেখাচ্ছে তখন প্রমোদ দাশগুপ্তরা । কংগ্রেসের ধুতির কোনা ধরে টিকে থাকবার ঘৃণ্য প্রয়াসে মগ্ন গণশত্রুরা অগ্নিগর্ভ সময়ের অস্তিত্ব টের পায়নি । ধামাচাঁপা দিয়ে রাখতে চাইছিলো এই ভূখন্ডের ঐতিহাসিক সংগ্রামসমূহকে । ঠিক এমন সময়েই মঞ্চে আবির্ভূত হলেন চারু মজুমদার । ' দি অল্টারনেটিভ । '



৯৬ পাউন্ডের এই চারু মজুমদার ইতিহাসের পাঠেই এক বৈচিত্র্যময় চরিত্র । ইতিহাস লিখিয়েদের কাছে তিনি হিংসার রাজা , নৃশংসতার অবিসংবাদিত সম্রাট । কিন্তু ইতিহাসের সচেতন পাঠকের কাছে ? তাদের কাছে চারু মজুমদার সেই পরম প্রত্যাশিত নায়ক যার আবির্ভাবের প্রয়োজনীয়তাও ঐতিহাসিক সেই সময়ের গর্ভে । তাকে নানাভাবে ব্যাখ্যা করা যায় তার পরম প্রিয় ভারতবর্ষের কোটি কোটি নিপীড়িত মানুষদের কোটি কোটি চোখজোড়া দ্বারা । চারু মজুমদার সেই নির্ভীক স্পষ্ট সত্যবাদীর অপর নাম যিনি জাতীয়তাবাদী খেলো , অসার সেন্টিমেন্টের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে স্পষ্ট উচ্চারণ করেন ভারতের চীন আক্রমন স্রেফ ভারতের শাসকশ্রেণীর প্রতিক্রিয়াশীল চরিত্রের একটি প্রামান্য চিত্র । জাতীয়তাবাদী প্রতিক্রিয়াশীল সেই চরিত্রকে প্রত্যাখ্যান করার দৃড় মনোভাব দিনের শেষে চারু মজুমদারকে স্পষ্টতই সঠিক বলে প্রমাণ করে । কোটি কোটি নিপীড়িত মানুষের কাছে চারু মজুমদার পরম আকাঙ্খিত সেই ব্যাক্তি যার লেখার প্রতিটি ছত্রে ছত্রে দ্ব্যর্থহীনকন্ঠে স্পষ্ট সত্য উচ্চারিত হয় । মুখোশ খুলে দেওয়া হয় সেইসব বেজন্মাদের যারা মুক্তির আলোকবর্তিকার মেকি অবয়ব ধারণ করে প্রতারনা করে মানুষের জীবন নিয়ে । খেলে বেড়ায় মানুষের বিপ্লবস্পন্দিত আবেগ নিয়ে । যাদের হাতের মুঠো থেকে মানুষকে বের করে নিয়ে আসতে না পারলে আরেক সুদীর্ঘ পর্ব জুড়ে স্রেফ ক্ষুধার জ্বলন্ত আগুণ এবং দারিদ্র্যের নিদারুণ কষাঘাত । চারু মজুমদার পাল্টে দিতে চেয়েছিলেন তার সব । বিখ্যাত আট দলিলে স্পষ্ট , পরিষ্কার ভাষায় লিখে গিয়েছিলেন কি করতে হবে , কেন করতে হবে , কাদের জন্য করতে হবে তার সব । ট্রেড ইউনিয়ন , কৃষক সভা করেই বাড়ির ছাদ থেকে ঘোলাটে চোখে মুক্তি দেখতে যাওয়াটা কতটা ভ্রান্তিপূর্ণ দেখিয়ে দিয়েছিলেন । নির্বাচনী মোড়কে জনগণের সেবা হয়না , হয় প্রতিক্রিয়াশীল শাসকগোষ্ঠীর তাবেদারী লিখে গিয়েছেন তার ইতিবৃত্ত পাতার পর পাতা । চারু মজুমদার লিখে গিয়েছিলেন এর সব । এতোসব স্পষ্ট করে সব এখানে আর কে অতীতে লিখে গিয়েছে ?



এই ভূখণ্ডের আজন্ম ইতিহাস ঔপনিবেশিক শাসনের তলে পিষ্ট থাকবার ইতিহাস । এই ভূখন্ডের ইতিহাস মানেই বিশ্বাসঘাতকতা , ঔপনিবেশিকতার ছায়াতলে মুক্তির মিথ্যা আশ্বাসের বাকচাতুর্যতা । চারু মজুমদার পাল্টে দিতে চেয়েছিলেন সবকিছুই । আততায়ীর বেশে মার্ক্সবাদ , লেনিনবাদের পীঠে ছুরি মেরে দেওয়া ডাঙ্গের ছবি পার্টি অফিস থেকে ফেলে দিয়ে দৃড়কন্ঠে আর কেই বা বলতে পারে " আর কেউ না থাকলে আমিই পার্টি , আই এম দা অল্টারনেটিভ " ? ঔপনিবেশিক মানসকাঠামোয় পথভ্রষ্ট এবং বিপর্যস্ত তরুণ প্রজন্মকে আর কেই বা স্পষ্ট করে বলে যেতে পারে " এই শিক্ষা ব্যবস্থায় যতই পড়বে ততই মূর্খ হবে " ? সংশোধনবাদীদের বিরুদ্ধে প্রানান্তকর লড়াই ছাড়া মুক্তির পথে এক পাও এগিয়ে যাওয়া যাবেনা এই চরম সত্য প্রতিটি কথায় , প্রতিটি লেখায় স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেওয়া চারু মজুমদার অল্টারনেটিভ হবেন না তো আর কে হবেন ? বুর্জোয়াদের পতাকা তলে আশ্রয় নেওয়া ভ্রষ্ট কমিউনিস্টদের জয়জয়কারের সময়ে নকশালবাড়ির তরাইয়ে আর কে ঘোষণা করতে পারেন ' বসন্তের বজ্রনির্ঘোষের ' ? এই ভূখন্ডে প্রথমবারের মত আর কার পক্ষে সম্ভব হয় স্পষ্টভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখলের ডাক দেওয়ার ? তার শরীরের ওজন মাত্র ৯৬ পাউন্ডের হতে পারে কিন্তু এই মানুষটিই প্রায় অর্ধশত কোটি মানুষের জীবনকে নিজের জীবন বলে গণ্য করেছিলেন । তার সাহস , ত্যাগ-তিতিক্ষার ওজন নিঃসন্দেহে অপরিমেয় ।



তবুও কথা থেকেই যায় । পরাজয়ের গ্লানিময় গল্পগাঁথা রয়ে যায় অব্যক্ত । ১৯৭২ সালের ১৬ জুলাই শিলিগুড়ির দীপক বিশ্বাসের বিশ্বাসঘাতকতায় পুলিশের কাছে ধরা পড়া চারু মজুমদারকে অবর্ণনীয় অত্যাচারের পর মেরে ফেলা হয় ২৮ জুলাই । সেই সময়ে কার্ডিয়াক এজমার রোগী চারু মজুমদারের ওষুধের সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয় । মনে করা হয় প্রবল চড়াই - উৎরাইয়ের একটি পর্বকে শেষ করে দেওয়া গেছে । ভেবে নেওয়া হয় অগ্নিগর্ভ একটি সময়ের প্রধান রুপকারকে হত্যা করে ইতিহাসকে ইচ্ছামত লিখিয়ে নেওয়া যাবে । তবুও সফল হওয়া যায়না । কলম হাতে আমাদের সামনে চলে আসেন মহাশ্বেতা দেবী , জয়া মিত্র , মণি মুখোপাধ্যায় , নবারুণ ভট্টাচার্যরা । মহাশ্বেতার হাত দিয়ে বের হয় ' হাজার চুরাশির মা ' , ' গণতন্ত্র ও গোপাল কাহার ' গল্পের লেখক মণি মুখোপাধ্যায় স্পষ্ট উচ্চারণে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেন গণতন্ত্র ও এই ভূখন্ডের বাস্তবতা পরস্পর থেকে কতটা দূরের । নবারুণ উঠে আসেন ' হারবার্ট ' উপন্যাস নিয়ে । নকশালবাড়ি নিয়ে কুৎসা রটানো হয় অজস্র , প্রতিক্রিয়াশীলদের ম্যানিপুলেটেড ইতিহাস দিয়ে চারু মজুমদার , সরোজ দত্তদের দেখানো হয় ঘৃণিত শত্রু হিসাবে । বলা হয় নকশালবাড়ির আন্দোলন গোটা একটি প্রজন্মকে ধ্বংস করেছে । কিন্তু সচেতন ইতিহাস পাঠক মাত্রই জানেন অজস্র প্রজন্ম বিনা যুদ্ধে নষ্ট হয়েছে নকশালবাড়ির পূর্বে , নকশালবাড়ী পরবর্তী প্রজন্মগুলোও ক্রিকেট গ্ল্যামার আর বলিউডের মাদকতায় সত্য - মিথ্যা নিরুপণে অক্ষম । স্রেফ জীবন্ত লাশ হয়ে চারপাশে উৎকট পঁচা গন্ধ নিয়ে তারা ঘুরে বেড়ায় । নকশালবাড়ির আন্দোলন চেয়েছিলো এই ধ্বংস থেকে তাদের বাঁচাতে । পারেনি তা তর্কাতীত সত্য কিন্তু দেখিয়ে দিয়েছে কিভাবে বাঁচাবার চেষ্টা করতে হয় ।



২৮ জুলাই নৃশংস , ঘৃণিত ব্যক্তিত্ব চারু মজুমদারের মৃত্যুদিবস নয় । ২৮ জুলাই স্পষ্ট , নির্ভীক , আপোষকামীতাকে ঘৃণা করা রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব চারু মজুমদারের মৃত্যুদিবস । ইতিহাসকে এতো সংক্ষিপ্ত কিন্তু মর্মস্পর্শী কিছু লাইনে আর কেউ ব্যাখ্যা করতে পেরেছে বলে জানা নেই ।



" ঘটনা যখন ঘটে যায়

তখন

আমরা তাকে জানতে পারি;

কিন্তু

এই ঘটনা ঘটানোর পেছনে

কত দুঃখ

কত চোখের জল

কত বীরত্বের কাহিনী

লুকিয়ে আছে

তা আমরা

কখনোই জানতে পারিনা । "

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:১৯

অভিপ্রায় বলেছেন: আজকাল ব্লগীয় অচরণ যে ভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে তাতে কোনো মন্তব্য করতেও সাহস হয় না। আপনার এই লিখা পড়ে বাধ্য হলাম লগ-ইন করতে। ধন্যবাদ আপনার লিখার জন্য, এই লিখার কোনও উৎস থাকলে দয়া করে বলবেন কি? আমি আসলে কম্যুনিস্ট বা বাম মতাদর্শে একমত কি না তা জানি না, কিন্ত যখনি কোথাও এ সম্পর্কিত কোনো লিখা, শব্দ বা বাক্য পড়ি তখনি কেমন যেনো এক অজানা আবেগ বা টান অনুভূত হয়। বুকের ভিতর এক দীর্ঘ নিস্বাস অনুভব করি। যেমন নকশাল বাড়ী, জলপাই গুড়ি, শিলি গুড়ি, স্বর্গ-ছেড়া, দার্জিলিং, ধর্মতলা, বড়বাজার, মাওসেতুং,লেলিনবাদ,
মার্কসবাদ,কংগ্রেস, ভিয়েতনাম ইত্যাদি অনেক শব্দ বুকের মধ্যে এক অদ্ভুত নাড়া দিয়ে যায়। আপনার সংগ্রহে এ ধরনের লিখা থাকলে যদি শেয়ার করেন ভালো লাগবে। অপনার ই-মেইল এড পেলে ও চলবে।

২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:২০

অভিপ্রায় বলেছেন: ওহ ভুলে গেছি বলতে প্রিয়-তে নিলাম।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: হ্যাহ্‌............. একটা মস্তিষ্ক বিকৃত খুনি মানষিকতার পশুকে নায়ক বলার আগে আপনার ভেবে দেখা উচিৎ ছিল। নকশালবাড়ি আন্দোলন ছিল সাময়িক মাদকতার আনন্দ। মাদক যেমন সাময়িক ভাবে মানুষকে আনন্দ দেয়, তেমনি ছিল নকশালবাড়ি আন্দোলন।

ঠিক তেমনি বামপন্থি কাজ কর্মই হচ্ছে মদিরার নেশার মত। ভাড়া খাটা বুদ্ধিজীবিদের তো কিছু ব্যাবসা কইরা খাইয়া পইড়া বাঁচতে হবে! বামপন্থি রাজনীতি হচ্ছে ওজনদার কথার বোমা ফেলে চেতনা ব্যাবসা করা। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়না।

স্টুডেন্ট লাইফে অনেক এক্সাইটেড ছিলাম চারু মজুমদারের ঘটনা পড়ে। মাঝে মাঝে মন চাইত ঐরকম হইতে। অনেক পড়ে বুঝছি, ঐ ব্যাটা একটা উন্মাদ ছিল!!

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

আল - বিরুনী প্রমিথ বলেছেন: সবুজ ভিমরুল @ আপনি চারু মজুমদারের লেখা পড়েছেন বলে মনে হচ্ছেনা । পড়ে থাকলেও সেটা বদহজম হয়ে গেছে নিশ্চিত । এই দেশে মাস্টার দা সূর্য সেনকেও ' সন্ত্রাসী ' হিসাবেই আখ্যায়িত করা হয় । কাজেই স্ট্যাবলিশমেন্ট এবং তার চামচা পত্রপত্রিকা , মিডিয়া , গণমাধ্যম এবং এগুলো দ্বারা প্রভাবিত মানুষজন তাকে নৃশংস , খুনী ইত্যাদি বললেও তাতে কিছু যায় আসেনা । সেগুলো কোনভাবেই সত্যকে প্রতিনিধিত্ব করেনা । আর চারু মজুমদার সম্পর্কে আপনার মোহভঙ্গ হলে সেটা আপনার পেটি মধ্যবিত্ত দুর্বলতার খাসিলতের পরিণাম নিশ্চয়ই । তাতে ৪১ বছর পূর্বেই মৃত চারু মজুমদারকে দায়ী করা যায়না ।

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৬

Palol বলেছেন: কুজো বামনদের দেশে চারু মজুমদার অনেক উচু মানুষ। প্রভুদের চামচামি করা মানুষের পক্ষে তাকে বোঝা সম্ভব নয়। কমরেড চারু মজুমদার লাল সালাম।

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪২

আল - বিরুনী প্রমিথ বলেছেন: পালোল @ আপনার এই অসামান্য মন্তব্যটির পরে আর কোন কথা থাকেনা । অভিনন্দন আপনাকে ।

৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯

আশীষ কুমার বলেছেন: আরেক বিপ্লবী মহারাজ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.