নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভারসাম্য মাত্রই কৃতিত্ব নয় ।

আল - বিরুনী প্রমিথ

আল - বিরুনী প্রমিথ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রফেশনালিজম

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:১১

শরৎ এসে গিয়েছে কয়েকদিন হয়ে গেলো। রাতেরবেলায় আবছা আবছা এক ধরণের ঠান্ডা ঠান্ডা অনুভূতি শরীরে এসে বিঁধে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের রাস্তায় রাতেরবেলায় হাঁটলে গোলাপী গোলাপী আভা চোঁখের সামনে আসতে শুরু করে। এমন সময়ে চা মন্দ লাগবে কেন? দুধ চা খায়না বহুদিন হলো। লাল চায়ের অর্ডার দিয়ে ডান পায়ের বুড়ো আঙ্গুল নাচাতে আরাম লাগছে বেশ।

“কি ভাই এখানে আইসা একলা চা খাইতেছেন? আশেপাশে কোথাও আপনারে দেখলাম না।” পিঠের উপরে খাম্বা ধাঁচের হাতের স্পর্শ পেয়ে মাসুদ বিরক্ত হলো। যা ভেবেছিলো তাই। সেই বেকুব পুলিশ অফিসারটা। এরকম একটা এন্টিক পিস পাক্রেচক্রে তার ক্লাসমেট হয়ে গেছে ভাবতেই মেজাজটা খিঁচড়ে উঠেছিলো দুপুরবেলায়। প্রথম পরিচয় হয়েছে আজকে, কোথায় একটু রয়ে সয়ে থাকবে শালার সেটা না চৌদ্দগুষ্টির গল্প করে এই মাখো মাখো নরম মৃদু সময়তেও এসে হাকডাক জুড়ে দিয়েছে। চারপাশে তাকিয়ে দেখতেই কেমন ভালো লাগছিলো। দুনিয়ার মানুষজনের কলকাকলিতে ভরপুর। এই আধো গরম আধো শীতের মধ্যে ক্যাম্পাসের তরুণ বয়সের ছেলেমেয়ে থেকে শুরু করে তার বয়সী লোকজন, কে নেই? গাছের পাতার ফাঁক দিয়ে চাঁদের আলো দেখবার থ্রিল এতোক্ষণ ধরে উপভোগ করছিলো। একটু সামনেই এক সুন্দরী, বয়স মনে হয় চব্বিশ-পঁচিশের ঘরে হবে কেমন চুকচুক করে চা খাচ্ছিলো। সেই চায়ের কাপে ঠোঁট ছোঁয়াবার জন্য মাসুদের জিভ সুড়সুড় করে। আলাদিনের চেরাগ ছাড়াই দুনিয়ায় কতো কিই না হয়, সে বিশেষ একটা চায়ের কাপে নিজের বিড়ি খেয়ে কালো করে ফেলা মোটা ঠোঁটজোড়া, হলদে হলদে দাঁত সেখানে বসাতে পারতোনা? তারপর দেখো পিছনে দাঁড়িয়ে তার বয়সী দুই ভদ্রলোক-ভদ্রমহিলা কি সুন্দর গল্প করছিলো একটু আগেও। লোকটা তার বউ কতোটা দজ্জাল সেই বিবরণ কাঁদো কাঁদো মুখে বর্ণনা করছিলো। ভদ্রমহিলাও কম সরেস নয়। তার স্বামী কি পরিমাণের বেয়াড়া আর কাঠখোট্টা, সারাদিন ব্যবসার কাজে ব্যস্ত থাকতে থাকতে কতোটা আনকালচার্ড আর অমানুষ হয়ে গেছে তার পাই টু পাই ধারাবিবরণী শুনে ফেলে মাসুদেরও যে সেই আলাপে নিজের ফ্যাব্রিকেটেড দুঃখগাঁথার বয়ান শোনাবার প্রাণপণ ইচ্ছা হতে পারে তাদের কারো সেই দিকে খেয়ালই নেই। আসলে তার নসিবে কোনকালেই এসব সুযোগ এসে কড়া নাড়েনি। মাসুদ দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলেই তার পিঠের উপরে মোটা মোটা থামের মতো হাত ফেলা ইডিয়টের দিকে মনোযোগ দেয়। “না আসলে নিচে নাইমাই এইখানে আসছি। আপনারা আসতে এতো দেরী করবেন বুঝিনাই। নাইলে আরো পরে আইতাম।”

“হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা।” থামের মতো হাতের অধিকারী স্বভাবসুলভ হাসতে শুরু করে দেয়। কিন্তু বোকা বোকা হাসিকে প্রলম্বিত করতে না দিয়ে পুনরায় বলতে থাকে, “আপনি ক্লাস থেকে যেমনে বের হইয়া গেছিলেন আগে আগে দেখে মনে হইছে খুব ক্ষেপছেন। কি নিয়া ক্ষেপলেন ভাই? খুব পার্সোনাল কিছু হইলে বলার দরকার নাই।”

শালাকে দুপুরবেলায় যতোটা উজবুক ভেবেছিলো এখন দেখছে ব্যাটা তার কল্পনার চাইতেও অনেক বেশী গাড়ল। মুখের রেখায় উপরেখায় বিরক্তভাব ফুটিয়ে তুললেও মাসুদ পরক্ষণেই খুশী হয়ে গেলো। আধাঘন্টা ধরে যেই কথাগুলা কাউকে বলতে না পেরে মনে মনে উসখুস করছিলো তার সব এখন উগরে দেওয়া যাবে। কিন্তু প্রথমেই গড়গড় করে সব বলে ফেলার স্টাইল তার অপছন্দের। তাই উদাস ভাবটা পর্যাপ্ত পরিমাণে এনেছে নিশ্চিত হয়ে তার জিভ সক্রিয় হয়, “কি আর বলবো ভাই বলেন। এইখানে ভর্তি হইছিলাম আশা নিয়া। এখন মনে হইতেছে মনে আশা রাইখা ভুল করছি। আসলে যেখানেই আপনি যান মাস্টারেরা সব একরকম। এই উনিশ-বিশ আর কি।”
“ভাই আমি মানুষটা বোকাসোকা আছি। এতো প্যাচঘোচমার্কা কথা তো এন্টেনায় আঁটেনা। কি হইছে খোলাখুলি বলা যাইবো?”

যাহ শালা, তুই চুদির ভাই যে আসলে বোকাচোদা নিজ মুখেই স্বীকার করলি তাইলে? অন্ধকারেও মাসুদের মুখাবয়বের উজ্জ্বলতা উদ্ভাসিত হয়। তার লোমশ বুক থেকে শুরু করে নাদুসনুদুস ভুঁড়ি বেয়ে শরীরের বিশেষ গোপনাঙ্গ পর্যন্ত মেলোডিয়াস সুরে বাজতে থাকা অব্যক্ত কথাগুলো এবারে একনাগাড়ে ছিটকে বের হয়ে আসে,

“আরে আমি বলতেছি স্যারের কথা। কি যেন নাম লোকটার? ওহ হ্যা শামসুদ্দীন আহমেদ। এই লোকটার কথাবার্তা শুনে মেজাজটাই বিলা হইয়া গেলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার তুই, থাকবি সিলেবাসের পড়াশোনা নিয়া। যতোটুকু পড়াইলে স্টুডেন্টদের সিলেবাস কমপ্লিট হয় তাই পড়াইবি। তোর স্টুডেন্টরা তোর পরীক্ষায় ভালো করলেই তোর ব্যাটা কাজ শেষ। তুই তখন হিরো। তোর ক্লাসে শালা এতো রঙ বেরঙের কথা কওয়ার দরকার কি? পড়াইতে আসছিস সুশাসন নিয়া তুই শুরু করলি রাজনৈতিক বক্তব্য। প্রধানমন্ত্রী চোর, তার আগেরজন ডাকাত। এই সরকারের ছাত্রসংগঠন কি কি বদমাইশী করে ঘন্টা লাগাইয়া তার বর্ণনা। আরে, এইসব শুইনা আমাদের মানে স্টুডেন্টদের লাভ কি? আমরা তো টিচারগো রাজনৈতিক বক্তৃতা শুনার লাইগা ক্লাসে ঢুকিনাই। এমনিতে সারাদিন থাকি দুনিয়ার ঝামেলায় তার উপরে”, মিনি বক্তৃতা শেষ করে মাসুদ দুনিয়ার ঝামেলায় যে তারা সবাই থাকে সেটা যুক্ত করে নিলো। নিজের বিরক্তিতে সবাইকে যুক্ত করার সুযোগ হইলে নিতে দোষ কোথায়?

“ও এই নিয়া এতো ক্ষেপছেন বুঝিনাই তো। এই শামসুদ্দীন আহমেদ সম্পর্কে মনে হয় বেশী কিছু জানেন না। জানা থাকলে তো এই সামান্য বিষয়ে এতো ক্ষেইপা যাইতেন না।”

গাধাটার পাছায় কষে তিনটা লাথি দিতে পারলে ফ্রিজ হয়ে যাওয়া পাজোড়া বোধহয় ঠিক হয়ে যেতো। কিন্তু পায়ের চপ্পলের অবস্থা সঙ্গীন। অনেকদিন ধরেই নড়বড়ে অবস্থায় আছে। মাসুদ তাই দৃশ্যটা কল্পনাতেও আনতে চাইলোনা। নিশ্চয়ই এই উজবুকের পাছায় কষে লাথি দিয়ে চপ্পলের বারোটা বাজিয়ে শাহবাগ টু মোহাম্মদপুর খালি পায়ে হাঁটার চাইতে এই মুহূর্তে চুপচাপ আবালটার কথাবার্তা গেলা উত্তম। তাই মাসুদ মৃদু স্বরে বলে “এই লোক সম্পর্কে আমার আর কি জানা লাগবে বলেন তো শুনি। জানার আগ্রহ যা ছিলো সব তো তার নিজের জন্যেই শেষ হয়ে গেছে।”

“আজকে শামসুদ্দীন স্যার ক্লাসে যা বলছে সেগুলা তো কিছুই না। আমার পরিচিত এক বড় ভাই ছিলো সপ্তম ব্যাচের, মানে আমাদের তিন ব্যাচ আগের। তার কাছে এই লোক সম্পর্কে বহুকিছু শুনছি। আমার সেই বড় ভাই যখন পড়তো তখন তাদের ক্লাসে স্যার যা যা কইতো সেসব কিছু কথাবার্তা নাকি ফ্যাকাল্টি পর্যন্ত ছড়াইছিলো। কিন্তু সিনিয়র টিচার বইলা কেউ তারে ঘাঁটায়নাই। আর মানুষটা ঠোঁটকাটা যতোই হোক কথাগুলা তো মিথ্যা বলেনাই একটাও। আজকেই যা যা বলছে তার কোনটা ভুল বলছে?”

এই চোদনাটাকে মাসুদ কিভাবে বোঝায় যে শামসুদ্দীন লোকটা আজকে ক্লাসে সরকারের ছাত্র সংগঠন নিয়ে আজেবাজে কথা যা যা বলেছে এসব না বলে ক্লাসে সবার সামনে তার প্যান্ট খুলে নিলেও সে এতো রাগান্বিত হতোনা? সে যতো বছর ধরে এই ক্যাম্পাসের ধুলাবালি শরীরে মেখেছে সামনে দাঁড়িয়ে থাকা গাট্টাগোট্টা শরীরের এই খবিশটা জীবনে ততোবার হস্তমৈথুনও করেছে কিনা সন্দেহ। আর তার ক্ষুদ্র জীবনের এই পর্যন্ত যা কিছু অর্জন আছে তার সবের পিছনেই তো সংগঠনের বড় ভাইদের অবদান অনস্বীকার্য। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের একেবারে প্রথম দিকে রুমার সাথে রুম ডেটিং। সস্তা হোটেলে ফোটেলে মাসুদের কোনকালেই রুচি ছিলোনা। পরে সব জেনেশুনে কে নিজের রুম অফার করলো? সজীব ভাই। দুই বছর চুটিয়ে প্রেম করেছিলো রুমার সাথে। কমপক্ষে পনেরোবার হলেও সজীব ভাইয়ের সেই রুম, হোক যতোই ঘিঞ্জি আর নোংরা মাসুদের কাজে লেগেছে। তার ছোটভাইটা এডমিশন টেস্টে টেকার পরে ভর্তি হতে হতেই এপ্লিকেশন করলো হলে সিটের জন্য। হলের সুপারিটেন্ডেন্ট একবার খালি তার ছোট ভাইটার চোঁখের দিকে তাকিয়েছিলো, তারপরে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা রুবেল ভাইয়ের দিকে চোঁখ যেতেই বিনা ঝামেলায় হলের সিটটা স্যাংশন করে দিলো। তাদের টাউনে জমিজমা নিয়ে উদাসী বাউল একেবারেই বৈষয়িক না অপদার্থ বাপটার সাথে লোকাল পাওয়ার হোল্ডার সিদ্দিক মিয়ার গ্যাঞ্জাম বাঁধলো। জলের মতো টাকা যাবার উপক্রম হতে নিয়েছিলো তাদের। মাসুদ একবার জামিল ভাইকে গিয়ে প্রায় তার পায়ে পড়ে গিয়েছিলো। তা এই জামিল ভাই লোকটাও তো এই সরকারের ছাত্রসংগঠনেরই নাকি? সে একবার সিদ্দিক মিয়ার বাড়ি গিয়ে চোঁখ রাঙ্গিয়ে আসলো তো সব ঠান্ডা। এইসব লোক, একেকজন জুয়েল মহাত্মা সব মানুষদের সংগঠন নিয়ে কোথাকার এক বুড়ো শিক্ষক যা মনে আসবে তাই বলে যাবে আর মাসুদ সেসব শুনে বিনা প্রতিক্রিয়ায় মাথা নিচু করে সব হজম করে যাবে? সে মানুষের বাচ্চা তো নাকি? অতীতের এইসব বীরপুরুষদের কথা স্মরণ করে আবেগে তার গলা বুঁজে আসে। সেই আবেগে আপ্লুত গলা সামলাতে সামলাতে সে সম্পূর্ণ অন্যভাবে নিজের অসন্তোষ ব্যক্ত করে, “ভাই আমি ফিন্যান্স ডিপার্টমেন্ট থেকে অনার্স পাশ করে আসছি। তাও কম সময় তো হয়নাই। ২০০৫ সাল হইবো। আমি খালি একটা জিনিসই বুঝি। সেটা হইলো প্রফেশনালিজম। বুঝলাম লোকটা ক্লাসে আজকে যেই কথাগুলা বলছে মিথ্যা কিছু বলেনাই। তাই বইলা এইসব কথা বইলা বইলা সময় পার কইরা দেওয়াটারে তো সমর্থন করা যায়না। এটা তো মাঠ ময়দান না, আমরাও তো উপস্থিত দর্শক না যে আমাদের উদ্দেশ্যে উনি রাজনৈতিক ভাষণ দিবেন। উনার প্রফেশন হইলো গিয়া পড়ানো, ছাত্র হিসাবে আমাদের এখনকার প্রফেশন হইলো আমরা ক্লাসে যা যা শুনবো সেগুলা মন দিয়া পইড়া পরীক্ষায় লিখে আসবো আর ভালো রেজাল্ট করবো। দুই পক্ষেরই তো প্রফেশনাল থাকা লাগবো। আমরা সবাই এডাল্ট মানুষ। এই বয়সে প্রফেশনালিজম না শিখলে আর কবে শিখবো বলেন?”

প্রফেশনালিজম সম্পর্কে আর কেউ এতো চমৎকার গুছিয়ে কখনো কথা বলেনি ভেবে মাসুদের গলা ভিন্নি আবেগে পুনরায় বুঁজে আসে। সামনে দাঁড়িয়ে এতোক্ষণ হা করে গাধাটা তার কথা শুনছিলো। উজবুকটার মুখের দিকে ভালো করে তাকিয়ে দেখা দরকার। হ্যা, মনে হচ্ছে ব্যাটাকে কনভিন্স করা গেছে। মাসুদ জানতো সে পারবে। কতো তাবড় তাবড় ধড়িবাজকে নিজের কথার জোরে সে ঘায়েল করেছে এতোকাল। আর এ তো একটা আস্ত হাবাচোদা। বিয়ে করে দুই বাচ্চার বাপ হয়ে গেলো তবু এখনো মাসুদের মতো যে কেউ মাথায় টুপি পরিয়ে যেতে পারবে।

এরপরে আর বিশেষ কিছু বলার মতো কথা অবশিষ্ট থাকেনা এই বিষয়ে উভয়েই ঐক্যমতে পৌঁছালে লোকটাকে বিদায় দিয়ে মাসুদ একা একা হাঁটতে আরম্ভ করে। রাত প্রায় দশটার মতো বেজে গেছে। চোঁখের সামনে কুয়াশার গোলাপী হালকা আভা। উজ্জ্বল সোডিয়াম বাতিগুলোতে রাস্তাগুলো এখনো প্রাণবন্ত। চারুকলার ফুটপাথে গরম গরম চা সমেত গোটা ছয়েকের আড্ডা এখনো চলছে। সামনে দশ গজ দূরত্বে সারি সারি কিছু খালি রিকশা দেখা যায়। ফুটপাথ থেকে নেমে সেদিকে যেতে যেতে পেছন থেকে আচমকা জনৈক সাইকেল আরোহীর ধাক্কায় পাছা সামলাতে না পেরে উপস্থিত সকলকে সচকিত করে মাসুদ মুখ থুবড়ে পড়ে। এরকম ভরভরন্ত রাস্তায় নানা মানুষের জুতা থেকে বেরুনো উৎকট গন্ধ তো থাকবেই। তার কিছু মাসুদের জিভ বরাবর প্রবেশ করলে দুপুরবেলাতে সাঁটানো বিরিয়ানী, বিকালে ক্লাসের বিরতিতে হজম করা চপ আর কিছুক্ষণ আগেই পান করা চা তার সমগ্র শরীর ঠেলে বেরিয়ে আসতে চায়। যার সাইকেলের ধাক্কায় পাছা সামলাতে না পেরে হুড়মুড় করে পড়ে গেছে তার দিকে তাকিয়ে দেখলো। গায়েগতরে আর চাহনী দেখে মনে হচ্ছে বড় সড় পান্ডাই হবে কোন। “কিছু হয়নাই, ব্যথা পাইনাই” বলে সামনে এগুলো। সামান্য সাইকেল চালানোটাও প্রফেশনালী করতে পারেনা মানুষগুলা, এতো রাগারাগি করে কি আর হবে? খামাখা এনার্জি লস।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা| মজা পাইলাম! আপনার লেখাগুলো চুম্বকের মত আমাকে ধরে রাখতে পারে| রম্য আর বাস্তবতার চরম মিশেল

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৭

নাইম আকন বলেছেন: শেষ করতে পারলাম না

৩| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

ধ্রুব অন্যকোথাও বলেছেন: গল্পটা ফাটাফাটি আশা জাগিয়ে গলা টিপে মারলো প্রত্যাশাকে।আরো লেখা চাই আপনার কাছ থেকে

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১০

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
আবেগনিঃস্ব বাস্তবতা, নপুংসক সমকাল ৷ বহুচর্বিত বাক্য 'সামলে চল' ৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.