নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
‘নারী ছাড়া আপাতত কোন পুরুষ শ্রমিক নিচ্ছে না সৌদি আরব’
ঠিক এমনটাই জানিয়েছেন ইস্কাটনের অফিসে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন তিনি বলেন, সৌদি আরব বাংলাদেশ থেকে এ মুহূর্তে নারী ছাড়া অন্য কোনো পুরুষ শ্রমিক নিচ্ছে না। সেখানে পুরুষ শ্রমিক পাঠাতে সরকার কোনো নিবন্ধন করেনি; আর করছেও না !
প্রশ্ন, কেনরে রাজাকার এই কথাটা কি আগে বলা যেত না ?
এতগুলো মানুষের আশা ভরসা নিয়ে হয়রানি ভোগান্তি কি খুব জরুরী ছিলো,
আর মিডিয়াও আজকাল কপি পেষ্ট সংবাদ নিয়ে দারুন ব্যস্ত, বানিজ্যিক চিন্তাধারা, ক্ষমতাবানের পদলেহন থেকে কোন কালে এরা বের হতে পারবেও বলে মনে হয় না !
হাউসকিপিং, ড্রাইভিং, ক্লিনিং, গার্ডেনিং, কন্সট্রাকশনসহ ১০ টি ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ থেকে লোক নেওয়ার কথা ঘোষনা দিলেও শেষ মুহূর্তে শুধু হাউজকিপিংয়ের জন্য নারী শ্রমিক নেওয়ার বিষয়ে চুক্তি করেছে সৌদি,
আসলে এ মুহুর্তে তাদের দরকার শুধু গৃহকর্মী, আর সেটা জেনেও এমন কুকর্ম সাধন একমাত্র বঙ্গ রাজনীতিবিদদের পক্ষেই সম্ভব !!
মানুষ অযথাই নাকি অতি উৎসাহী হয়ে পুরুষ ও নারী নিবন্ধনের দুটি বিষয়কে একত্রিত করে ফেলেছেন,
তিনি বলেন, তারা একজন নারী শ্রমিকের জন্য মাত্র ১৭৫ ডলার বেতন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে এসেছে। অনেক দর কষাকষির পর তা ২২০ ডলার তথা ৮০০ রিয়েল বা প্রায় ১৭ হাজার টাকা পর্যন্ত উঠাতে সক্ষম হয়েছি। এর বেশি বেতনে তারা লোক নিবে না !
না নিলে নাই, কেন অতীত তো যায় নাই তাই বলে কি বাংলার নারী না খেয়ে আছে ??
কেন ভাই অতীতে গৃহকর্মী নিয়োগ বিষয়ক সৌদি পোর্টালগুলোর করা নিউজ গুলা পড়েন নাই, স্ট্যাডি করেন নাই, রেমিটেন্স গুনে বিশাল বাজেট করে কৃতিত্ব দেখাবেন সরকারের আর যত উদাসীনতা তাদের ব্যপারে এটা তো মেনে নেয়া যায় না,
ওহ আরেকটা মজার কথা তিনি বলেছেন গৃহকর্মীদের সার্বিক সহযোগীতার জন্য দুতাবাস গুলোতে হটলাইন চালু করা হবে !!
এ ব্যপারে আমার একখানা অভিজ্ঞতা আছে
কিছুদিন আগে জনৈক ব্যক্তির নিয়োগকর্তার বিরুদ্ধে একটি অভিযোগপত্র নিয়ে জেদ্দাস্থ বাংলাদেশ দুতাবাসে গিয়েছিলাম, নিয়োগকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগের কথা শুনেই একমুখ হেসে অভ্যর্থনা জানালেন, শুনতে চাইলেন বিস্তারিত ১১ মাসের বেতন বকেয়া শুনে ব্যপক আশাহত হলেন মনে হলো, জানালেন লেবর কোর্টে গিয়ে লাভ নেই, কর্মে ফিরে যান নয়তো দেশে !
এরপর একান্তে কথা বললাম শ্রম বিষয়ক মিডিয়া উইং প্রধানের সাথে কাজ হলো না,
বের হওয়ার সময় টি বয় জনতে চাইলেন কাজ হয়েছে বললাম না । বললেন স্যারের কাছে বিরাট উকিল আছে যদি ৪/৫ বছরের সমস্যা হৈত স্যার লেবর কোর্টে একটা মামলা ঢুকায় দিত ধরেন ৩০/৪0 হাজার যা আসতো স্যার ৫০% নিতো আর আপনি ৫০% স্যার এইসব কাজ করেন ১১মাস ১০ মাস এইসব কাজ করেন না !!!
একজন পুরুষের যদি এ অবস্থা হয় তবে একজন নারী নিয়োগকর্তার ঘরে থেকে তার বিরুদ্ধে কতটুকু লড়তে পারবে বা দুতাবাস তাকে কতটুকু সাপোর্ট দিবে তা এমনেই বুঝা যায় !
ছবিগুলো সৌদি নিয়োগকর্তার অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে আত্বহননকারী কিছু অভাগীর, নিচে এর সত্যতার প্রমান
লিংক : Click This Link
Click This Link
Click This Link
একটি বিশেষ রিপোর্ট : Click This Link
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৩৭
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: নারীদের কে সৌদীরা যে কোন শ্রমে লাগাবে তা সবাই জানে!
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১২
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: দৌলদিয়ার পাড়াটা এই সুযোগে সৌদি পাঠায়া দেওয়া হোক.......
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫০
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: 'না নিলে নাই' কথাটা যত সহজে বললেন, ব্যাপারটা এত সহজ নয়। দাঙ্গা পুলিশ, র্যাব, বিজিবির পেছনে পানির মত পয়সা খরচ হচ্ছে। বিএনপি নেতাদেরকেও টাকা দিতে হচ্ছে যাতে আন্দোলনে না নামে। স্বভাবতই সরকারের কোষাগারে টান পড়েছে। টিকে থাকতে হলে কোষাগার খালি রাখা চলবেনা।
পুরুষ মানুষ স্বভাবতই বহুগামী। টাকা যা কামাই করে, তার সবটাই নারী বা নেশাদ্রব্যের পেছনে খরচ করে ফেলে। কিন্তু যেসব নারীরা বিদেশে যায়, তাদের মন পড়ে থাকে দেশে ফেলে আসা ছোট ছোট বাচ্চাকাচ্চাদের দিকে, তাদের সুখ-ভবিশ্যতের দিকে। তাই তারা ৮০০ রিয়াল উপার্জন করলে তার ৭০০ রিয়েল বাংলাদেশে ঢুকবে - এটা কনফার্ম । সরকার তাই নারী শ্রমিক তথা যৌনদাসী পাঠাবার জন্যই বেশি তোড়জোড় করছে।
৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
ইমরান আশফাক বলেছেন: বানিয়াশান্তা, দৌলদিয়া, টানবাজারের নটি মেয়েদের এই ফাকে ওখানে পাঠায় দেয়া যেতে পারে। আমাদের মডেল, নেত্রীরা দোষ করলো কি?
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৪৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
সৌদীতে কোন মেয়েকে পাঠালে, মিনিস্টারের বিচার হবে।