নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(প্রথমেই একটা নিউজ)
" একজন বা দুজন নয়। নয় শিশুর ওপর গত তিন দিন ধরে নির্মম নির্যাতন চালিয়েছেন এক সৌদি বাবা "
মাত্র একশ’ রিয়াল(সৌদি মুদ্রা) হারিয়ে যাওয়ায় ক্ষেপে গিয়ে তিনি লোহার রড গরম করে মেয়েদের শরীরে ছ্যাকা দেন বাদ যায়নি সবচেয়ে ছোটটির বয়স মাত্র তিন মাস বয়সের বাচ্চাটিও !
সম্প্রতি জেদ্দার এক স্কুল প্রিন্সিপ্যাল এই ঘটনা উদঘাটন করেন। রোববার ওই শিক্ষিকা দেখেন, স্কুলের একটি ছাত্রী খালি পায়ে হাঁটছে। জুতো পড়তে বললে ১৮ বছরের ওই মেয়েটি জানায়, তার পায়ে ব্যাথা থাকায় সে জুতা পরতে পারছে না। কারণ জানতে চাইলে মেয়েটি প্রিন্সিপালকে সব ঘটনা খুলে বলেন !!
এবার আসি কাজের কথায়,
ন্যাশনাল এইডস কমিটির ২০০৬-এর জরিপ অনুযায়ী দেশে নারী যৌনকর্মীর সংখ্যা (৯০,০০০) নব্বই হাজারের বেশি। যা ২০১৫ তে বেড়ে দাড়িয়েছে বহুগুণ !
বিভিন্ন এনজিওর তথ্যমতে, দেশে পেশাদার যৌনকর্মী রয়েছেন ১,৫০,০০০ প্রায় দেড় লাখ।
আর আড়ালে আরো লাখ খানেকের উপর !
সেভ দ্য চিলড্রেন ইউএসএ ও আইসিডিডিআরবির তথ্যমতে, দেশের ১৪টি পতিতালয়ে রয়েছে সাড়ে তিন হাজারের বেশি শিশু যৌনকর্মী। দেশের সবচেয়ে বড় পতিতালয় হচ্ছে দৌলতদিয়ায় এবং টাঙ্গাইলে..
একদিকে এ বিশাল জনগোষ্টির যেমন সব নাগরিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত তেমনি এটা সবাই জানে সৌদিতে গৃহকর্মী নয় তাদের দরকার ফুলটাইম যৌনকর্মী !
আমরা এই দের লাখ জনগোষ্টি সেখানে পাঠিয়ে যেমন তাদের কু(!)আশা পুর্ন করতে পারি তেমনি এটা এই জনগোষ্টির জন্যও বিশেষ পুর্নবাসন ব্যবস্থা হতে পারে যেটা ১৯৯৯ সালে টানবাজার থেকে উচ্ছেদের পর সরকারে পক্ষ থেকে করা হবে বলেও করা হয়নি !
এবার আসি হাউজ ড্রাইভার, মালী ও সৌদিদের বাড়ির সিকিউরিটি গার্ডদের নিয়ে আলোচনায় !!
পুরুষ যৌনকর্মী
হ্যা ঠিকই পড়েছেন !
জীবিকা অর্জন ও জৈবিক চাহিদা পূরণে নারীর পাশাপাশি পুরুষরাও এখন যৌন পেশায় জড়িয়ে পড়ছেন। জাতীয় এইডস কমিটির তথ্যে দেশে পুরুষ যৌনকর্মীর সংখ্যা প্রায় দেড় লাখ। পুরুষ যৌনকর্মীদের বলা হয় এমএসএম (মেইল টু মেইল সেক্স)। নব্বই দশকের আগ পর্যন্ত এ জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব জানা যায়নি। পেনাল কোড ৩৭৭ ধারায় স্বীকার করা হয়েছে, অল্পসংখ্যক মানুষ মেইল টু মেইল সেক্সে জড়িত। মোট পরিসংখ্যানের ২ থেকে ৩ শতাংশ যদি এমএসএম হয় তাহলে এ সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০ হাজার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার। পুরুষ যৌনকর্মীরা আত্মগোপনে থাকায় আড়ালেই থাকছে তাদের পেশার স্বীকৃতি,
সৌদিদের কিংবা আরব নাগরিকের বাসায় কাজ করা পেশাদার ড্রাইভারদের রসালো কাহিনী জানেন না এমন প্রবাসী আরব বিশ্বে পাওয়া দুস্কর ! সৌদিতে এমন হাজারো হাউজ ড্রাইভার পাওয়া যাবে যারা একসময় সৌদিদের পারিবারিক যৌন অত্যাচার থেকে বাচঁতে পালিয়েছেন !!!
এসব বিবেচনায় সরকারের উচিৎ কোন সাধারন মানুষ নয়, সৌদিদের চাহিদা বিবেচনায় পুরো বাস্তবতার জটিলতা বিবেচনায় এই পুরুষ ও নারী যৌনকর্মীদের সৌদিতে পুর্নবাসন করা হোক !!
হ্যা যদি ফ্রি ভিসা কিংবা উপযুক্ত বেতন ভাতাদি নিশ্চিত, ব্যাংকের মাধ্যমে বেতন প্রদান, বাৎসরিক ছুটি ও এবং আবাসিক প্রবাসীদের জীবন নিরাপত্তা শতভাগ নিশ্চিত করা যায় তবে বিভিন্ন কোম্পানীতেও সাধারন নাগরিক পাঠানো যেতে পারে ।
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৭
বিলোয় বলেছেন: সহমত
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৭
♥কবি♥ বলেছেন: টুপি খুলে স্যালুট ভাই।
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৯
অন্যসময় ঢাবি বলেছেন: এই কথাটা অনেক আগেই মনে ছিল, আপনি বলে ফেললেন। এটাই আসলে উপযুক্ত সমাধান।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
অপলক বলেছেন: সহমত