![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটি সার্বভৌম গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের মতামত উপস্থাপনকারী একজন সাধারন প্রজা ।
ঘুষ আর বকসিস্ এর মধ্যে পার্থক্য কি?
কাজ না করে কিছু আদায় করা বা কাজ করার পূর্বেই কিছু গ্রহন করাই হচ্ছে ঘুষ। কোন কাজ করার পর পারিশ্রমিক প্রাদানের পর উপোরন্তুু খুশি মনে কিছু দেয়াটাকে বকসিস্ বলে। সুতরাং ঘুষ আর বকসিস্ এক জিনিস নয়। দুটোকে একসাথে মিশিয়ে ফেলা অবৈধ্য। সুতারং গরু চুরির মামলা থেকে বাচিঁয়ে দিয়ে যদি কোন দারোগা হাত পেতে দশটা টাকা বকসিস্ নেন তাকে কোন ভাবেই অবৈধ্য বলা যাবেনা। এখানে ইলিগ্যাল গ্রাটিফিকেশন কথাটা বোঝার ব্যাপার আছে। বাম হস্তের ব্যাপারে যদি অসুবিধা থাকে, তাহলে দক্ষিন হস্তের সুবিধা নেয়া যায়।
আগে একজন দারোগা বা সরকারী কর্মচারী মাঠ, ঘাঠ, বন, বাদর ঠেঙ্গিয়ে বৈশাখ মাসের রোদে পনের কিলো সাইকেল দাবড়িয়ে গ্রামে ঢুকে একটা ডাব খেতে সাহস পেত না। কারন যদি ইলিগ্যাল গ্রটিফিকেশনের আওতায় পরে যায় তো সর্বনাশ। আর এখন খাওয়ার জন্যেই বেচেঁ থাকা। ইহা যে কতো সুখ ও আনন্দের তা আম জনতার বোধগম্য নয়।
ঘুষ ব্যাপারটার সাথে দায়িত্ববোধ আর সহযোগীতা সম্পৃক্ত। যিনি ঘুষ দেন উনি স্বহৃদয়বান কারন যিনি ঘুষ নেন তিনি শুধু নিজের পেটের জন্য নেন না তার সাথে তার স্ত্রী, সন্তান পরিবারেরও পেট পূর্ন করেন। আর কার্য উদ্ধার কারার যথাসাধ্য চেষ্টা করে ঘুষ দাতার জন্য দ্বায়িত্ব পালন করেন। এই কারনেই ঘুষ নামক শব্দটি আত্বমর্যাদাবোধ বৃদ্ধি করে প্রকাশ্য রুপ ধারন করছে আমাদের সমাজে।।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯
মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: আসেন সবাই ঘুষ খাই।
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
রুবন্স বলেছেন: একমত হবার দরকার নাই। ভিন্নমত চাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:১৩
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সুতারং গরু চুরির মামলা থেকে বাচিঁয়ে দিয়ে যদি কোন দারোগা হাত পেতে দশটা টাকা বকসিস্ নেন তাকে কোন ভাবেই অবৈধ্য বলা যাবেনা।
একমত হতে পারলাম না। দুঃখিত।