বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার ঃ

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

শেরপুরের ছানার পায়েস । মাদারীপুরের -খেজুরগুড় । পুরান ঢাকার বাখরখানি । টাঙ্গাইলের চমচম । চাঁদপুরের ইলিশ । মেহেরপুরের-রসকদম । খুলনার গলদা চিংড়ি । নোয়াখালীর সাইন্না পিঠা । সিরাজগঞ্জের পানতোয়া । রাঙ্গামাটির আনারস । নাটোরের কাঁচাগোল্লা ।
মহেশখালীর সাঁচি পান । ভাগ্যকুলের মিষ্টান্ন ( না খেলে মন করবে আনচান।) । গাইবান্ধার রসমঞ্জরী । ভোলার মহিষের দুধে । মানিকগঞ্জের ক্ষীর । নরসিংদীর সাগর কলা। দিনাজপুরের লিচু, চাল । রাজশাহীর আম । রংপুরের আঁখ । পাবনার ঘি । কুষ্টিয়ার তিলের খাজা , রসকদম। বানারিপাড়ার রসগোল্লা । বগুড়ার মিষ্টি দই । নড়াইলের প্যারা সন্দেশ । যশোরের বিশাল কৈ । বি,বাড়িয়ার ছানামুখী
শিবগঞ্জের কলাই রুটি । কুমিল্লার রসমালাই । নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি।বরিশালের পেয়ারা, আমড়া,আছে খাঁটি বালাম চাল ।
চট্টগ্রামের শুঁটকি ভালো, মরিচে যে চরম ঝাল। সিলেট জেলার সাতকরা, কমলালেবু, চা । অষ্টগ্রামের পনির ভালো, মুক্তাগাছার মণ্ডা।
গোপালগঞ্জের শোল, চিতল । পদ্মার বোয়াল । সাতক্ষীরার সন্দেশ । নারায়ণগঞ্জের পরোটা-ভাজি , আমিত্তি , বোস কেবিনের চা, সিংগারা , চপ -কাটলেট এবং মাউরা হোটেলের গরুর মাংস । পুরান ঢাকার হাজীর বিরিয়ানি । পুরান ঢাকা ও নীলক্ষেতের তেহারী । ফখরুদ্দীনের কাচ্চি বিরিয়ানি । বিউটি হোটেলের লাচ্ছি । মীরপুরের শওকতের মাংসের চাপ । মোহাম্মদপুরের মোস্তাকিমের গুলি কাবাব,শিক কাবাব ।
কলাবাগানের মামা হালিম । চকবাজারের ইফতারী । বগুড়ার দই । বেইলী রোডের চটপটি,ফুচকা । দোহারের খন্ডলের মিস্টি । ময়মনসিংহের কৃষ্ণা কেবিনের মিস্টি । পুরান ঢাকার নান্না বার্বুচীর মোরগ পোলাও । গুলিস্তানের পূর্নিমার জিলাপী ।
ঢাকার ঘরোয়া হোটেলের ভুনা খিচুড়ি । চট্টগ্রামের লইট্টা মাছ ।

০ টি +০/-০