নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবুজ ভাই

জাগো বাংলাদেশ , জাগো বাংলাদেশ

সবুজ-ভাই

আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার আমি চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়া করিতে পারিনি চিৎকার বুকের ব্যথা বুকে চাপায়ে নিজেকে দিয়েছি ধিক্কার। http://www.facebook.com/

সবুজ-ভাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

যদি দেশকে ভালবাসেন তাহলে পড়বেন, না হলে দয়া করে ঢুকবেন না এখানে। (রি:পোস্ট. ব্লগ থেকে নেয়া) বাংলাদেশ

১৮ ই জুন, ২০১০ ভোর ৬:৪৭





ব্লগ সংকলন



আশরাফুল এর হাত থেকে কে রক্ষা করবে জাতি কে ?

এ ব্যাপারে আমার পুরোনো পোষ্ট দেখতে পারেন। বলেছিলাম

''অনেকে যাই বলেন না কেন আমি সিনন্স এর বক্তব্যকে সমর্থন করি।

আশরাফুল ফিফটি কেন, ৫০০ করলেও দলে চাই না । এটা একান্তই আমার ব্যাক্তি মতামত। '



পতাকা, বিশ্বকপ ফুটবল শুরু হলে বাংলাদেশে শুরু হয় পতাকা উৎসব।

বিশ্বকপ ক্রিকেট শুরু হলে কিন্তু তা হয়না। কারণ টা কি ? জানেন কিছু ?

কারণ তাহলে পাকিস্তান আর ভারতের পতাকায় ছেয়ে যাবে দেশ সেই ভয়ে বা লজ্জায় কেও বিশ্বকাপ ক্রিকেটে পতাকা উৎসব করে না কিন্তু মনে কিন্তু সেই পাকিস্তান আর ভারত :P;)



কিছুদিন আগেই মন্ত্রী-এমপিদের বেতন-ভাতা দ্বিগুণ বৃদ্ধি করা থেকেই বাংলাদেশে একশ্রেণীর মানুষের প্রাচুর্য সম্পর্কে কিছুটা ধারণা করা গেছে। অথচ ব্রিটেনের মতো ধনী দেশেও বিশ্ব অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থাটি আমলে নিয়ে সেদেশে মন্ত্রীরা তাদের বেতন পাঁচ শতাংশ কমিয়েছেন।



বাঙ্গাল বলে ''হ। আমরা আর কিছু বুঝি না বুঝি, স্বাধীনতা বুঝি। অইটা নিয়া কুন কথা হইব না, এক বাক্যে স্যালুট দিতে হইবো জনক, ঘোষক, আহবায়কদের। সংসদে সব ভাষনের আগে ৫ মিনিট মুক্তিযুদ্ধের ঘোষক ও আহবায়কদের সালাম জানাইয়া বিবিধ-বিশেষন বর্ষন... তাআআরপরে দ্যাশের অন্যান্য বাতচিত। আর যুদ্ধাপরাধীতো ভোটের আগের খেলা, "ড়াজাকার" ডাক ছাড়তে ছাড়তে মুখের ছ্যাপ ছিটায়া বেড়াই মিছিলে স্লোগানে। ক্ষমতায় গিয়া বলি "মাসুম সরকার" "ফরেন প্রেসার" "এত কাজ!"... সময় হয় না... ধরি ধরি কইরাও ধরা হয় না। কেউ কেউ আবার যুদ্ধাপরাধীদের ঘাড়ে চইড়া ক্ষমতায় আসি—“নির্বাচনী কৌশল” বললেই দায় শেষ।



কিন্তু শহীদ মুক্তিযোদ্ধারা যেই দেশটা স্বাধীন কইরা রাইখা গেল... সেই দেশের স্বার্থ আপনি কতখানি দেখেন? কতটুকু বুঝেন বা বুঝতে চান?



বুঝতে চান না। কারন আপনার বিবেচনার দেয়ালে মোটা দাগ টানা আছে। তেল-গ্যাস ইস্যু? কোন কিছু না জাইনাই আপনি বইলা দিবেন "ওইটা বাম দলগুলার ইস্যু, ওরা সারা বছর ওইটা নিয়া ফালাফালি করতেই থাকব, সো কান দিয়া লাভ নাই"...টিপাইমুখ বাধ? ওইটা জামাতিগো ইস্যু..."ড়াজাকারের দল নতুন ভড়ং ধরছে"। এশিয়ান হাইওয়ে? "সাবমেরিন ক্যাবলের লাইন না নিয়া কি ভূল্টাই না করছিল বিএনপি, এইবার আর সেই ভূল করা যাবে না।এইটা সুবর্ণ সুযোগ"। আপনি এক্টুও চিন্তা করলেন না, সবগুলাই আসলে আপনার ইস্যু। কারন সব গুলাই বাংলাদেশের অস্তিত্বের ইস্যু।এই ইস্যুতেই নির্ধারিত হইতে যাইতেছেঃ আজ থেকে ১০ বছর পর দেশের কি অবস্থা হবে।''



আরও বলে''বাংলদেশ দ্বিপাক্ষীক বৈঠক, তার ফলাফল আর যৌধ বিবৃতির আলোচনায় সুসপষ্ট বিপরীত দুই পক্ষ দেখা গেল। পেপার-পত্রিকা, টক শো, ব্লগ সবখানে। সমস্যাটা হইল ভারত ইস্যুতে দুই পক্ষ আগেই হয়া ছিল। একদল কোন ভাবেই ভারতের সাথে কোন কিসিমের চুক্তি করতে রাজি না। বরং দেশ উলু ধ্বনিতে ভইরা যাবে,বিক্রি হইয়া যাবে, স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বরবাদ হইয়া যাবে, এইরকম একটা ধারনা প্রচারে সচেষ্ট। আরে মিয়া, তোমার তিন দিকে ভারত। দরজা বন্ধ কইরা কয় দিন থাকবা? ম্যাপটা দেখো। ডানে বামে ব্যবসা বাণিজ্যের বাজারটা দেখ। আর হিন্দু ধর্মপ্রচারে ভারত সরকারের কোন আগ্রহ নাই। যার সাথে দেন দরবারে বসতেছেন...তার আগ্রহ কোথায় সেইটা জানা জরুরী। উনাদের আগ্রহ বিদ্যুত, পেট্রোলিয়াম(মানে তেল-গ্যাস), ট্রানজিট, ব্যবসায়িক প্রভাব বিস্তার, জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পারমানেন্ট মেম্বারশিপ পাওয়া...এইসবে।



আরেক দল আছে,৭১ এর কৃতজ্ঞতাবোধ সিন্ড্রমে আক্রান্ত। ৭১ এর কৃতজ্ঞতা আইজো তাদের ভাষণের আগা পিছায় ঝইড়া পড়ে। তাই ভারতীয় কূটনীতিকরা আমাদের দালাল, চোর, জঙ্গি যা খুশি তাই বলার এখতিয়ার রাখেন। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রি চুপ থাকেন। ৭১ এর কৃতজ্ঞতা দেখানি ভদ্রতা অনেক হইছে। আমেরিকা যেমন সোভিয়েত মারতে আফগানদের বিলিয়ন ডলারের যুদ্ধাস্ত্র দিছে, সেরম সোভিয়েতরাও ভিয়েতনামিজদের সাহায্য দিয়া আমেরিকাকে শায়েস্তা করছে। কৈ...আফগানিস্তান বা ভিয়েতনামকে এত কৃতজ্ঞতায় গদগদ করতে দেখি না। বাস্তবতা বুঝেন। ভারত কোন দিনই আমাদের সাহায্য করতো না, যদি আমাদের "কমন" শত্রু পাকিস্তান না হইত। সহজ স্ট্যাটেজিক্যাল হিসাব। ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যে এইসব টাইনা ভারতরে আপার হ্যান্ড দেয়ার কোন মানে নাই।''




বিডিআর বিদ্রোহে আহত আক্তার আগামী শুক্রবার রাতে চিকিৎসার জন্য অস্টেলিয়া যাচ্ছে। আর যারা নিহত বা শহীদ হয়েছেন তাদের সন্তানদের কেও যদি প্রধানমন্ত্রী হতে পারে কোনদিন তো বিচার পেলে পেতেও পারে।



পাটের জীবন রহস্য উন্মোচন করতে পেরেছেন জনাব মাকসুদুল আলম ও তার দল। কিন্তু কৃতীত্ব ভারতের পাবার আশন্কা। জব্বার আর জাফর সাহেব খুব খুশী দেখা যায় এই ব্যাপারে আবার না ''পাট'' এর পেইট্যান্ট করায় ফেলে পয়সা দিয়া কে যানে।



বসুন্ধরার মালিক নাকি, মন্ত্রীসাহেব কে বকা দিয়েছে। তিনি নালিশ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ও বকা দিয়েছে তো কি হয়েছে তুমি তোমার যায়গায় ঠিক আর সে তার জাগাতে? বসুন্ধরা শপিং মলে আগুন লাগায় মোট কত টাকা ইন্সুরেন্স পাওয়া গিয়েছে যদি কেও জানাতেন আমাকে :-(।



বাজেটে অস্ত্র কেনার জন্যে প্রায় ২০০০ কোটি টাকা রাখা হয়েছে যদি তার দশ ভাগও যদি ফ্যায়ার ব্রিগেডের উন্নয়ণের জন্যে বরাদ্ধ করত । কবে না আবার ওরাও বিদ্রহ করে বশে আর আমরা ওদের কে গালী দেয়া শুরু করি।



রয়েল ব্যাংগল টাইগার নাকি সব ভারত চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।

সরকারের আপত্তি নাই। আমাদেরও না। অবশ্য সবাই এখন তাদের ইন্ডিয়ান বাঘ বলেই যানে, শেষ কালে বাঘ ও দেশের সাথে বেঈমানি করল :-(।



পরম করূনাময় বন্ধুদেশ ভারতের বিএসএফ গতকাল বাংলাদেশের সিলেটে ঢুকে পড়েছে। আজ নাওগাতে বিএসএফ এর গুলিতে প্রাণ হারালো আরও এক বাংলাদেশী। ''বাংলাদেশী'' মানে বাংলাদেশের একজন নাগরিক !!! কিন্তু দেশের মানুষ রা আরর্জেন্টিনার খেলা নিয়েই বেশী ব্যস্ত আছেন। আর ব্রাজিল সাপোর্টার রা হটাৎ এশিয়া প্রেমী হয়ে কোরিয়ার জন্যে দোয়া চেয়ে যাচ্ছেন । এর আগেও বিএসএম ঢুকেছে আমাদের সীমানায় যেভাবে আমরা আমাদের রক্ষিতার ঘরে ঢুকি সেভাবে। মনে পড়ে সীমান্ত যুদ্ধে ১৫ জন বিএসএফ কে বিডিআর হত্যার পর বীর পদকের বদলে শাস্তি পেতে হয়েছিল গত আওয়ামী সরকারের আমলে , মরলে শহীদ আর মারলে ??।



উজবেকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হাসিব আজিজকে ঢাকায় গত এপ্রিলে তলব করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। কিন্তু এরই মাঝে হাসিব আজিজ গত ১০ জুন আইগুল নামে এক উজবেক নারীকে বিয়ে করেছেন বলে জানিয়েছেন হাসিবের দ্বিতীয় স্ত্রী ফারিম হাসিব। দিপু মণি ডাকার পরও আসেন নাই।



মূসা ভাই B-) , চিনলেন না। শুনলাম নাকি প্রথম বাঙ্গালী হিসেবে চাদে গেছে নাহ সরি হীমালয় এর চূড়ায় গেছে। পরে শুনলাম না প্রথম বাংলাদেশী । কোন জেলার সেটা জানলে আরও খুশি হতাম , প্রথম নোয়াখালী বা বরিশালের হলে তো কথাই নাই। সিলেটী না সেটা শিউর হয়েছি :P । তো ব্যাপার হল আমি ইটালী থাকি আর ইটালীর অনেক অনেক নামকরা যায়গাতে প্রথম বাংলাদেশী এমনকি প্রথম সাউথ এশিয়ান হিসেবে আমার পদধূলি দিয়েছি। দয়াকরে যদি সাংবাদিক ভাইরা আমার এই প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে অর্জনসমুহ নিয়া কিছু লিখতান। ছবি, প্রমান, টাকা সব আছে যা চান ;)



চীন,ভারত গার্মেন্টস শিল্পের সবচেয়ে বড় প্রতিযোগী দেশ। আমাদের দেশে গার্মেন্টসে বিশৃঙ্খলা অথবা উৎপাদন ব্যায় বৃদ্ধি পেলে বহিবিশ্বের অর্ডারগুলি চীন/ভারত নিয়ে নিবে। তখন এমনিতেই আমাদের গার্মেন্টস বন্ধ হয়ে যাবে। এখনই সরকার + বিজিএম ই এর কর্তাদের এর ব্যাপারে সঠিক সিদ্ব্যান্ত নিতে হবে। নয়তো এটা ক্যানসারের মত আমাদের দেশের সকল গার্মেন্টস শিল্প ধ্বংস করে দিবে।

একজন শ্রমিকের মজুরী ১৬২০ টাকা, ন্যুনতম ৪ জনের এক পরিবার কি এই টাকায় চলতে পারে?



এশিয়ান হাই ওয়ে দিয়ে ভারতীয় ট্রাক আসবে চট্টগ্রাম বন্দরে, আর আমরা সেই ড্রাইভারদের কাছে মুড়ি, চানাচূর বিক্রি করে লাভবান হব। বন্দর যদি দিবেনই এতদিনে চীনকে দিলে হংকং না হলেও বাংলাদেশ বংকং হয়ে যেত। ভারত কে বন্দর ইজারা দিয়া রুপিয়া কামানোর স্বপ্ন পরবর্তিতে দু:স্বপ্ন হয়েই দেখা দিবে বলে ঘোষণা দিলাম। ঘোষণা টা প্রিন্ট করে রাখবেন সবাই, মূল কপি আমার কাছে থাকলো। পরবর্তিতে কে আগে ঘোষনা দিছে তা নিয়া সংসদে আলোচোনা করা যাইতে পারে B-)





দীপুমনি কি সুন্দর নাম। অনেকেই জানে না উনি কোন দেশের নাগরিক। কেন তা নীচে মন্তব্য দ্রষ্টব্য। সাহারা খাতুন বলেছেন জামাত নাট বল্টু খুলে দেয় তাই কারেন্ট যায়। অথচ বিদ্যুৎ নাকি যায়ই না এখন, মাঝে মধ্যে আসে :(



জয়, আমেরিকাতে কতবার কেইস খেয়েছে তার ডকুমেন্টযুক্ত কিছু ব্লগ দেখলাম। তারেক জিয়ার দলিল গুলো যদি সেভাবে পাওয়া যেত !! গণপ্রজাতন্ত্রী দেশেও যা রাজা বাদশা রানী আর যুবরাজ থাকে তা আগে জানতাম না। আসলে গোলামী টা রক্তে মিশে গেছে। মানুষ ভাল নেতা খুজে। আরে ভাই জনগণ সাংবিধানিক ভাবে যে দেশের মালিক সে দেশে নেতার কাজ কি দরকারই বা কি ? শ্রদ্ধেয় জাফর স্যারের থিসিস আর ড্যান্স দেখেছি অবশ্য ইন্টারণেটে, উনি এত ভাল নৃত্য জানেন কেন যে একটা নাচে স্কুল খুললেন না সেটাই ভাবি।



গফফার সাহেব নাকি নিয়মিত প্লান চ্যাট করে যাচ্ছেন শেখ সাহেবের সাথে অনবরত, শেখ সাহেব মরার পরও ভাল মানুষ কাছে পাইলেন না।

জে: মইন নাকি আওয়ামিলীগে যোগ দেবেন। অবশ্য ভারতের সাথে তার সখ্যতা এত বেশী যে ভারত বললে তিনি আওয়ামীতে যোগ দেবেনই।

দরবার হলের হত্যার বিচারের আগে হলেই ভাল তা। অবশ্য তার জন্যে প্রবলেম কোন সমস্যা না। জাতির ভাগিনার সাথে ঐ যে এক মিটিং এ বসলেন আমেরিকায় তার পর থেকে সব চেইন্জ। অবশ্য উনার বাচ্চারাও আমেরিকাতেই স্যাটেলট্ড।



টিপাইমুখে বাঁধ সৃষ্টির উদ্যোগ নিয়ে সৃষ্ট বিতর্কের অবসান না হতেই ভারত এবার ব্রহ্মপুত্র নদের উপর বাঁধ নির্মাণের পরিকল্পনা করছে । আর এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে বাংলাদেশের কৃষিসহ পরিবেশ নতুন করে বিপর্যয়ের মুখে পড়বে । (আপনাদের ধারণা ভারত বাংলাদেশের ক্ষতি করবে ? তাহলে আপনি শিউর রাজাকার না হয় পাকিস্তানি )



মাল সাহেব একটা কঠিন মাল, নিজের শেষ বয়সে এসে গেছে দেখে ভাবছেন দেশেরও বুঝি শেষ বয়স এসে গেছে তাই বাজেট দিয়েই শেষ টা করে যাচ্ছেন যতটা পারেন। আমি যদি একবার দেখতে পেতাম কাল টাকা দেখতে কেমন হয় :-( , সাদা টাকাই দ্যাখলাম না এখনও :-(



এমন একটা দেশে বাস করি যে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ (গোলাম) কারণে অকারণে মারা যাচ্ছে। কেউ গাড়ির নীচে চাপা পড়ে, কেউ বাড়ির নীচে চাপা পড়ে, কেউ পানির নীচে চাপা পড়ে, কেউ আগুনে পুড়ে কেউ বা মাটির নীচে চাপা পড়ে। সব মৃত্যুই আমাদের (গোলামদের) কষ্ট দেয়। এই সব মৃত্যু আমাদের কারোরই কাম্য নয়। তদন্তে দেখা যায় এইসব মৃত্যুর অধিকাংশই আমাদের নিজেদের তৈরী। আমরা যদি একটু সচেতন হই তাহলে কিন্তু অনেক মৃত্যু থেকে আমরা বাঁচতে পারি এবং অপরকে বাঁচাতে পারি। আমার প্রশ্ন হল কয়েকদিন আগে নিমতলীতে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে ১১৯ জন মানুষ মারা গেল এবং সরকার তার জন্য রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হল। এটা ঠিক আছে। কিন্তু পাহাড় ধসে সেনাবাহিনীর ৬ জন সহ প্রায় ৬০ জন মানুষ মারা গেল তারা কি দোষ করলো যে তাদের জন্য রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হল না? নাকি পাহাড়ে মাটি চাপা পড়ে মরা আগুনে মরার থেকে অনেক আরামদায়ক? যদি তাই না হয় তবে তাদের জন্য কেন রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হল না? আমার প্রশ্ন>>> কতজন মারা গেলে রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়?



আগের পোষ্টে বলেছিলাম কতক্ষণ লাগবে ভুলতে এসব



''নিমতলীতে শত মানুষের মৃত্য।

বেগুন বাড়িতে ২৫ জন।

সড়ক দুর্ঘটনা।

লঞ্চ দুর্ঘটনা।

বন্যা, জলোচ্ছাস।

বিএসএফ এর গুলিতে মৃত্যু।

বখাটেদের উৎপাতে আত্মহত্যা।

রাজনৈতিক হত্যাকান্ড।

ক্রসফায়ার।

ছাত্র রাজনিতী দল গুলোর হ্ত্যাকান্ড।

পাহাড়ে মানুষ হত্যা।

সেনা হত্যা।



অবশেষে সরকার শোক দিবস ঘোষণা দিয়েছে আজ সারা দেশে।

ঢাকার বেগুনবাড়ি ও নিমতলিতে প্রায় দু'শত মানুষের মৃত্যু ঘটেছে কিন্তু ঢাকায় আরও প্রায় দু'কোটি মানুষ বসবাস করে যাদের জীবণের প্রতিটি ক্ষন কাটছে মৃত্যুর আশংকায়। ভেবে দেখুন একটা ভুমিকম্প, বন্যা হলে ঢাকার কি হবে ? কোথায় গিয়ে বাচবে এই বিশাল জনগোষ্ঠি ?'



শুধু শোক দিবস পালন করে আরও একটা দিন ছুটি কাটানো ছাড়া আমরা আর কি করছি আর সরকারকেই বা কি কাজে বাধ্য করতে পেরেছি ?



সড়ক দূর্ঘটনা, অগ্নিপাত, ব্ন্যা, অপরিকল্পিত নগরায়ণ, দুর্নিতী, বাক স্বাধিণতা ?? আমাদের কোন অধিকার আমরা রক্ষা করছি শোক দিবস পালন করে ?বসুন্ধরা শপিং মলে যদি আবার আগুন লাগে ?

কাল যদি ভুমি কম্প হয় ?



সামুতে কাজী নজরুলের লোগো দেখলাম না জীবণে, ফুটবলের লোগো প্রতিযোগিতা চলছে।



এই ফলাফল এর ফল আমাদের খুব শিগ্রই ভোগ করতে হবে। বিদেশে অলরেডী আমরা অনেক মূর্খ জাতি হিসেবে দিন যাপন করতেছি যাদের অধিকাংশই এস.এস.সি. বা এইচ.এস.সি পাশের সার্টিফিকেট নিয়ে ঘুরতেছে। ইউরোপে ১২ বছরের বেশি পড়াশুনা করা মানুষের সংখ্যা খুবই কম, আর সমমান পড়াশুনায় এমনকি ইন্ডিয়ান, শ্রীলন্কান, পাকিস্তানিদের থেকে আমরা অনেক অনেক অনেক পেছনে। প্রাকটিক্যাল ফিল্ডের কথা বলতেছি।এভাবে একটা জাতি সম্পূর্ণ পিছিয়ে যাচ্ছে। অনেক পিছিয়ে যাচ্ছে।

জিপিএ টা বাংলাদেশে যেভাবে এপ্লাই হচ্ছে এটা শুরু থেকেই একটা ভুল পদ্ধতি ছিল। ২০০১ সালের পরীক্ষার্তি দের খাতা আবার চেক করা উচিৎ।

২০১০ এ তো ফেইল করা জিপিএ ৫ পাওয়ার থেকে অনেক বেশী কঠিন কাজ ছিল।



কিছু একটা ঘাপলা আছে যা আমরা বুঝতে পারছি না, যখন বুঝবো অনেক দেরী হয়ে যাবে। হয়তো ৩০ বছর লাগবে এই দূর্নিতীর বিচার চাইতে।

খুব দূ্ঃখ জনক হল শিক্ষা বোর্ড এর দূর্নিতী। যেসব শিক্ষকদের কে আমি দেশে ক্লাসে শুধু ঘুমিয়ে কাটাতে দেখেছি তারা হটৎ এমন উন্নতি করে ফেলেছে বিশ্বাস হয় না।



জিপিএ ৫ পাওয়া যে কোন শিক্ষার্থিকে আমর খুব শখ একটু পরীক্ষা নিয়ে দেখতাম। আমার পরিচিত অনেকেই জিপিএ পেয়ে পাশ করেছে যারা জিপিএ ৫০ পেলেও আমি জানি কত খানি শিক্ষা এদের মাঝে আছে।



২০০১, ২০০২,২০০৩ এর ফলাফল রিভিউ করা উচিৎ।

২০১০ সালের ফলাফল স্হগিত করে তদন্ত করে দেখা উচিৎ, এর সাথে আমাদের দেশের, জাতির ভবিষ্যত জড়িত। এসব নিয়ে এমন ছেলেখেলা হতে দেখা ঠিক হবে না।



মহান শিক্ষকদের আর কি বলব ? ক্লাসে ঘুমিয়ে আর বেতন বাড়ানোর আন্দলনের জন্যে তাদের থেকে তেমন কিছু শেখা হয়ে উঠেনি।

পাশ করাদের ৭৫% আওয়ামিলীগে ভোট দিলে অবাক হব না। তা দিক কিন্তু জাতির ভবিষ্যত ?? ?? ??



ঢাকার ওসি"দের পর্যবেক্ষনে রাখবে,পুলিশ সুপার!সন্ত্রাসীদের পর্যবেক্ষনে রাখবে অসহায় জনগন! মনেহয় উল্টোটা হবে।



বিডিআর কেন্দ্রে হত্যার বিচার হলকি ? আর কত ? কতদিন ?

রাজাকাররা গালী দিয়েও ঘুরে বেরাচ্ছে। ভারতের সাথে চুক্তিগুলো কি পড়ে দেখেছিলেন ?



যাক পারলে আসুন সচেতন হয়ে কিছু করার চেষ্টা করি। গণপ্রজাতন্ত্রী দেশে জনগণ ই সকল ক্ষমতার উৎস। যাদের দায়িত্ব দিয়ে নিজেরা ঘুমিয়ে আছেন তারা যে সুই হয়ে ঢুকে ফাল হয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে তার খবর কে রাখবে ? এভাবে পারবেন ?

আর কত দিন ? কেন দূর্ঘটনার অপেক্ষায় দিন যাপন ? দু টাকা ভাড়া বেশি চাইলে যদি রিক্সা ওয়ালা থাপ্পর খায়, দু'শ টাকা চুরি করলে যদি গণপিটুনিতে পকেটমারের লাশ পড়ে তাহলে হাজার হাজার টাকা চুরি, বেঈমানি করে যারা আপনাদের ঠকাচ্ছে বার বার কেন তাদের কিচ্ছু বলেন না। কেন যারা দায়ী তারা বেচে যাচ্ছ বার বার ?

আমরা আসলেই ভন্ড একটা জাতি।
মারাত্মক ভন্ড।
আমাদের জেগে উঠা দরকার খুব।



এইতো দূর্ঘটনায় মারা গেল নাবিলা নামের একজন বাংলাদেশী নাগরিক।

তার মর্যাদা ? মরে বেচেই গেল মেয়টা।



ছাত্রী উত্ত্যক্তকরণ প্রতিরোধ দিবস পালিত হচ্ছে। চলছে মিছিল, মিটিং, র্যালী, গোলটেবিল বৈঠক ইত্যাদি। সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে নারী উত্ত্যক্তকরণ, বাড়ছে আত্মহত্যা, বাড়ছে শ্লীলতাহানি।একদিকে ছাত্রী উত্ত্যক্তকরণ প্রতিরোধে শপথ পড়ান শিক্ষামন্ত্রী, অন্যদিকে ছাত্রীদের মিছিল ছুটে চলে মৃত্যুর ওপারে। বাড়ছে শিশু ধর্ষণ।



দেশে আনেক ছাত্রী বা কিশোরীরা আত্মহত্যা করেই চলেছে যেন প্রতিযোগিতা চলছে কিন্তু ভাইয়াদের প্রেম থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারছে না। ধর্ষন আর এসিড নিক্ষেপের আজ পর্যন্ত কোন ভাল বিচার হয়েছে বলে শুনিনি। হবে বলেও মনে হ্য় না। তবে মহৎ মানের মামুন হাওলাদার এর কষ্টটা এবার যোগ হল আমার বাকী কষ্ট গুলোর সাথে, নিজের বোনকে উত্তক্ত করার প্রতিবাদে যে প্রাণ দিয়েছিল। তাই আমার খুব লজ্জা লাগছে। একজন ভাই হিসেবে, পুরুষ হিসেবে, এই দেশের পরাধীন নাগরিক হিসেবে। বোনদেরও আত্মহত্যা না করে এই অযোগ্যদের সাথে প্রেম বন্ধই করে দেয়া উচিৎ পারবেনা যদিও।



চট্টগ্রামে মেয়র নির্বাচন সম্পন্ন , ফলাফলের প্রস্তুতি চলছে। গতকাল সাকা চৌ: আটকের নাটক শেষ হয়েছে। যেহেতু ভারত কে ট্রানজিট দেয়ার শপথ নিয়ে মেয়র প্রার্থী মহিউদ্দিন ভোট চেয়েছেন তাতে ভোট তিনিই পাবেন সব মনে হচ্ছে। তিনি বলেন ''‘দেশের স্বার্থে জীবন দিয়ে হলেও আমরা ট্রানজিট চুক্তি বাস্তবায়ন করব’ '' কিন্তু কোন দেশ সেই নাম উল্লেখ করেননি। আরও মজার ব্যাপার হলো ডিজিটাল ভোটিং, সিসিসি নির্বাচনে দেশে প্রথমবারের মত চালু হওয়া ই-ভোটিং পদ্ধতিতে অভিনব প্রতারণার অভিযোগ করেছেন ভোটাররা।আজ ভোট দিতে এসে উপস্থিত বেশ কিছু নারী ভোটার সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, ভোট কেন্দে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গেই কর্তব্যরত কর্মকর্তারা কিছু বুঝে ওঠার আগেই সুনির্দিষ্টভাবে দেখিয়ে দিচ্ছেন কোন মার্কার বাটনে চাপ দিতে হবে।আমরা যে ইচ্ছেমত যে কোন বাটনে চাপ দিতে পারবো তারা বুঝিয়ে দিচ্ছেন না ।

যাক আনারস নাকি তারপোরও এগিয়ে। গরমের দিনে আনারস খারাপ না। তবে কি ভাই যেই লাউ সেই কদু কদিন বাদেই বুঝবেন।



অভ্র এর সাথে মোস্তফা জব্বার এর সমাধান হতে চলেছে। ভাষা আন্দলোনের দেশে ভাষা নিয়ে ব্যবসা করে এখনও টিকে আছে মোস্তফা জব্বার। যেমন টিকে আছে রাজাকার, দূর্নিতীবাজ আর ভারত প্রেমীরা।



বিজয় পেইট্যান্ট এর সময় যারা বিচারক বা আইনজীবি ছিলেন তাদের আইটি ধারণা কতটুকু ছিল সে ব্যাপারে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে।

এটা ছিল কিছু সুযোগ সন্ধাণী লোকের একটা দেশ , জাতি ও তার ভাষার সাথে প্রতারণা করা। সামু কোন ব্যাপারেই নিরপেক্ষ না যারা শুরু থেকে সামু ব্যাবহার করে তারা সবাই জানে। এই সামুতেই এক সময় জামাত বিরোধী পোষ্ট শুধু ডিলিট না ডাটাবেইজ থেকেই মুছে যেত।

অভ্র নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নাই। কিন্তু বিজয় কে ঘৃণা করি যখন বাংলাদেশে কম্পিউটারের প্রচলন তেমন হয় নাই।

বিজয় কে যারা অনুমোদন বা মোস্তফা জব্বারের প্যাইটেন্ট দিয়েছে। আমার সামর্থ থাকলে তাদের বিরুদ্ধে আগে কেইস করবো যে কিসের ভিত্তিতে কি যাচাই করে তারা বাংলা ভাষা কে কোন ব্যাক্তির নিকট বন্ধক রাখলো।



১/১১ এর পর বর্তমান সরকার আসার পর আবার দাবী ওঠল এই ঘাতকদের বিচারের। কিন্তু, এই সরকারের কাছে ঘাতকরাই প্রিয় হয়ে ওঠলেন। ক্ষমতার বাইরে থাকা আওয়ামী লীগের নেতা, কর্মীদের নামে মামলা হলেও, জেল জুলুম হলেও, পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হওয়া এই ঘাতকদের বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ আনা হল না। সরকার প্রধানের সাথে মিটিংরত ঘাতককে দেশের পুলিশ কোথাও খুঁজে পেলনা। গণদাবীর মুখে শুধুমাত্র লোক দেখানোর জন্য দু'দিনের জন্য জেলখানায় নিয়ে জামাই আদরে রাখা হল। পরবর্তীতে আবার মুক্ত করে দেয়া হল।



যুদ্ধাপরাধী দের বিচার হবে তাও নাকি যারা শুধু ঢাকায় ছিল শুধু তাদের।

যেন ব্লেয়ার কে দায়িত্ব দেয়া বুশের বিচার করতে।




যুদ্ধাপরাধীর বিচার, ৯৬ দিনেও ১ জন অপরাধীর বিরুদ্ধে রিপোর্ট দিতে পারেনি



”রাজাকারেরা...মূলত সাহায্য করবে গ্রামাঞ্চলে, যারা চিহ্নিত করতে পারবে মুক্তিযোদ্ধাদের”, একজন পাকিস্তানি আর্মি অফিসারের ভাষ্য; সরকার ইতিমধ্যে পরিকল্পনামাফিক ৩৫,০০০ এর মধ্যে ২২,০০০ রাজাকার নিয়োজিত করেছে । [নিউ ইয়র্ক টাইমস, জুলাই ৩০, ১৯৭১]



এক নজরে :৭১ –এ স্বাধীনতা বিরোধী চক্র

সাধারণ আর্মি - ৮০,০০০

র্যা ঞ্জার এবং মিলিশিয়া - ২৪,০০০

সিভিলিয়ান ফোর্স - ২৪,০০০

রাজাকার, আল-বদর এবং আল-শামস – ৫০,০০০ (প্রায়)







আমারদেশ আবার বন্ধ। ভয়ের কিছু না, এটা পত্রিকার নাম।

উচ্চ আদালতের নির্দেশে আবার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে এর প্রচার।

কোথায় যাচ্ছি আমরা? এই মুহুর্তে দেশের ৫ টি পিএসটিএন, ৩ টি টিভি চ্যানেল, ১ টি দৈনিক পত্রিকা, ১টি ওয়েব সাইট বন্ধ। যে কোন কারণেই হোক এগুলোর উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। আমাদের মত গরীব দেশ, যারা মাথা উঁচু করার চেষ্টা করছে; সেখানে এটা কি বিলাসিতার পর্যায়ে পড়ে না? তারা যদি ভুল করেই থাকে অন্য কোন ব্যবস্থা কি নেয়া যেত না?? আমাদের টেনশন কি, ফেইসবুক তো খুলেই দিয়েছে আর আমরা বীর বাহাদুর রা ফেইসবুক পেয়েই সব ভুলে গেলাম :-)



দ্রব্যমূল্য কি কমবে ? মশা না থাকলে কোটি কোটি টাকার এরোসল কোম্পানি গুলো কিভাবে চলবে ?



আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যেসব বিদেশী অবদান রেখেছে সরকার তাদের আগামী স্বাধীনতা দিবসে সংবর্ধনা দিতে যাচ্ছে। ঐ সমস্ত বিদেশীদের পুরো পরিবার নাকি দাওয়াত করে আনা হবে।



বিদেশ বলতে আসলে কোন কোন দেশ বোঝাচ্ছে?



দীপু মণির পাশে বসা শাহরিয়ার কবিরকে দেখে অবশ্য স্পষ্টই বোঝা যায় এসব তথাকথিত সম্মাননা আসলে কাদের স্বার্থে?



আমার প্রশ্ন, স্বাধীনতার ৪০ বছরে আমরা এমন কি সমৃদ্ধি অর্জন করেছি যে এরকম একটি শৌখিন বিষয় নিয়ে আদিখ্যেতা দেখাতে হবে?



যারা দেশের স্বাধীনতার জন্য জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন, আমরা কি পেরেছি আমাদের সেই আত্মত্যাগী মহান মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাপ‌্য সম্মান দিতে?



তাহলে, এসব লোক দেখানো আয়োজন করে দেশের সিকি পরিমাণ লাভের সম্ভবনা আছে কি?



এই আয়োজনে যে কোটি কোটি টাকা ব্যয় হবে সেটার বিনিময়ে আমরা দেশের নাগরিকরা কি পাব?




ইদানিং ভারত বাংলাদেশের নিরাপত্তা নিয়ে খুবই উদ্বিগ্ন। এমনকি খোদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা নিয়েও ভারত পেরেশান, যতটা না পেরেশান তাদের দেশের রাষ্ট্রনায়কদের নিয়ে। ভারত কি ভুলে গেছে তারা তাদের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নিরাপত্তা দিতে পারে নি, তারা রাজিব গান্ধীর নিরাপত্তা দিতে পারে নি, এমনকি তারা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর জীবনের নিরাপত্তাও দিতে পারে নি।



বাংলাদেশ জহাজ কাটবে, জাহাজ রফতানী করবে, কোটি কোটি টাকা আসবে দেশে। দেশের কোটি কোটি মানুষের চিন্তা না করে, দেশের পানি, বনান্চল ধ্বংস করে হাতে গোনা কজন মানুষ কোটি টাকার মালিক হবে। বন কাটলে নাকি ব্যাংক লোনও বেশী দেয় এই ব্যাবসায়ে বিনিয়োগের জন্যে। কত যে সহজ বাঙ্গালীদের বোকা বানানো।



পৃথিবীতে সবচেয়ে কম গতির ইন্টারনেট ব্যাবহারকারী বাংলাদেশ। তারপরও ভারতে ইন্টারনেট রপ্তানীর জন্যে টেন্ডার আহবান করা হয়েছে।

সেই সাথে ভিস্যাট ব্যাবহারে বাধা সরকারের।

কাল না বিদ্যৎ রফতাণীর টেন্ডার না দিয়ে বসে :(



Click This Link



ইসরাইল নাকি বাংলাদেশ কে প্রথম স্বিকৃতি দিয়েছে :-)

ভারতের দূতাবাসে এখনও ভারতী্য় পুলিশ পাহারা দিচ্ছে।

ভারতকে দেয়া হল টেলিকরিডোর :



কেন এই রপ্তানীঃ ভারতকে এবার টেলিকরিডোর দেয়া হচ্ছে। ভারতী এয়ারটেল ও রিলায়েন্স কমিউনিকেশন্স যৌথভাবে বিটিআরসির কাছে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে উত্তর-পূর্ব ভারতে ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্কের টেলিকরিডোর স্থাপন করার অনুমতি চাওয়ায় সরকার এ বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এখন শুধু আনুষ্ঠানিকতা বাকি। তবে এ বিষয়ে কঠোর গোপনীয়তা রক্ষা করা হচ্ছে।



এয়ারটেল গত বছরের শেষ দিকে টেলিকরিডোর দেয়ার আবেদন করে। জানা গেছে, এ করিডোর দিয়ে তারা ফাইবার অপটিক ক্যাবল স্থাপন করে উত্তর-পূর্ব ভারতের ৭ রাজ্যের সঙ্গে টেলিযোগাযোগ সহজ ও সস্তা করতে চায়। তারা আসামে টেলিকরিডোরের জন্য দুটি রুটের প্রস্তাব দিয়েছে। এর মধ্যে একটি হলো কলকাতা-মেহেরপুর-ঢাকা-জাফলং এবং অন্যটি কলকাতা-মেহেরপুর-ঢাকা-কুমিল্লা-আগরতলা রুট। বর্তমানে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্যগুলো ভিস্যাটের মাধ্যমে ভারতের কেন্দ্র ও বহির্বিশ্বের সঙ্গে যুক্ত, যা খুবই ব্যয়বহুল। এবং বর্তমানের এই সাজানো টেন্ডারে এই কোরিডোরে ব্যাবন্ডউইথ দেয়া হবে অর্থাৎ ভারতে ইন্টারনেট রফতানী করা হবে। এর মাধ্যমে উত্তর-পূর্ব ভারতে টেলিযোগাযোগ, ইন্টারনেট ইত্যাদি সস্তা হবে ও বিনিময়ে বাংলাদেশ কিছু চার্জ বা ভাড়া পাবে। উল্লেখ্য টেন্ডারের ব্যান্ডউইথের স্টন্ডার্ড প্রাইস ধরা হয়েছে বর্তমানে দেশে ব্যান্ডউইথের মূল্যের তিন ভাগের এক ভাগ।



এই চক্রের কর্তাদের তালিকাঃ



১. জনাব রাজিউদ্দিন আহাম্মে রাজু, মাননীয় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী।

২. জনাব সুনিল কান্তি বোস, সচিব ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়।

৩. মেজর জেনারেল অব জিয়া আহাম্মেদ পিএসপি চেয়ারম্যান বিটিআরসি (বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরী কমিশন)

৪. জনাব সুনিল কান্তি বোস, চেয়ারম্যান টেলিটক বাংলাদেশ লিঃ।

৫. জনাব সুনিল কান্তি বোস চেয়ারম্যান বাংলাদেশ সাবমেরিন কম্পানী লিঃ

৬. জনাব সুনিল কান্তি বোস, সভাপতি ন্যাশনাল ফ্রিকোয়েন্সি এলোকেশন কমিটি।

৭. জনাব সুনিল কান্তি বোস, চেয়ারম্যান বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ ক্যাবল শিল্প

৮. হাসানুল হক ইনু এমপি, চেয়ারম্যান সংসদীয় কমিটি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়।





পানিসম্পদ মন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন বলে বসেছেন, ভারতের বদৌলতে কিছু পরিমাণে হলেও পানি যে পাওয়া যাচ্ছে



সেটাই নাকি আমাদের ‘সৌভাগ্য'



এবং এতেই আমাদের খুশি থাকা উচিত! মন্ত্রী আরও বলেছেন, ভারত নাকি উজানে পানি প্রত্যাহার করছে না! এ এক অতি চমৎকার ‘আবিষ্কার' বটে! রমেশ চন্দ্র সেনকে তাই বলে দোষ দেয়া যাবে না। কারণ, তিনি তার পূর্বসুরীকে অনুসরণ করেছেন মাত্র। স্মরণ করা দরকার, ১৯৯৮ সালে ভারত ফারাক্কাসহ বিভিন্ন বাঁধের গেট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে তলিয়ে দেয়ার পরও তখনকার পানিসম্পদ মন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘উজান' দেশের পানিতে ‘ভাটির' দেশ বাংলাদেশকে সব সময় ‘ডুবতেই' হবে! এমনটাই ভারতের ব্যাপারে আওয়ামী লীগের মনোভাব।



এমন মন্তব্যের যৌক্তিকতা বুঝতে হলে শুরুর দিকে দৃষ্টি ফেরাতে হবে। বস্তুত স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই ভারতের পানি আগ্রাসন শুরু হয়েছিল। এর উপলক্ষ তৈরি করেছিল ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি। সে বছরের ১৬ মে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাীর সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তির ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ফারাক্কা বাঁধ চালু করার ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছিলেন। কথা ছিল, ফারাক্কা বাঁধ সম্পূর্ণরূপে চালু করার আগে শুষ্ক মৌসুমে প্রাপ্ত পানির পরিমাণ নিয়ে উভয় পক্ষ যাতে সমঝোতায় আসতে পারে সেজন্য ভারত প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে ফিডার ক্যানেল চালু করবে। কিন্তু ৪১ দিনের পরও ভারত ফিডার ক্যানেল দিয়ে পানি সরানো অব্যাহত রাখে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো চুক্তি না করেই ১৯৭৬ সালের শুষ্ক মৌসুমে একতরফাভাবে গঙ্গার পানি নিয়ে যায়। এর ফলে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে পানির তীব্র সংকট দেখা দেয়। এর প্রধান কারণ ছিল ফিডার ক্যানেল দিয়ে ভারতের পানি সরিয়ে নেয়া।



এভাবেই শুরু হয়েছিল ভারতের পানি আগ্রাসন। এর প্রতিবাদে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ঐতিহাসিক ‘ফারাক্কা মিছিল' (১৬ মে, ১৯৭৬)। ১৯৯৬ সালে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর। সে বছরের ১২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদী গঙ্গার পানিবন্টন চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষায় এটা ছিল এক ‘ঐতিহাসিক চুক্তি।'

কিন্তু চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর পর, ১৯৯৭ সালের মার্চেই ভারত আগ্রাসনকে আরো প্রচন্ড করেছিল।**নীচে মন্তব্য দ্রষ্টব্য**

হরতাল হবে।

বিএনপি হরতালে সমর্থন পাবে কিন্তু এটা বুঝবে না যে মানুষ বিএনপির পক্ষে না। মানুষ আওয়ামিলীগের বিপক্ষে। দেশের মানুষ হাড়ে হড়ে টের পাচ্ছে যে তারা স্বাধীণ না, কোন কালেও ছিল না । শুধু তারা বুঝতে পারছে না যে তারা আসলেই পরাধীণ। কনফিউজড জাতি। দেশ নিয়ে যদি বলি রাজনিতীবিদ রা দেশের কথা ভাবে না। তামনি এটাও ঠিক যে বাংলাদেশের মানুষ নিজেরাও দেশের কথা ভাবে না। সবাই যার যার ব্যাক্তিগত অবস্হান আর দর্শন থেকেই মতামত দেয়। চিলে কান নিয়ে যায় , সেটা শুধু এই দেশেই সম্ভব।

ঘুম পাড়ানি মার্কা জাতীয় সংগীত গেয়ে দেশাত্ববোধ বেশী জাগে না, ঘুমটাই বেশী আসে। মানুষ পরিবর্তন দেখতে চায় কিন্তু করতে চায় না। ২৭ তারিখের হরতালটাও তাই হবে। মানুষ চাবে বিএনপিই করুক কারণ কেও দেশের দায় ভার নিজের কাধে নিতে চায় না, শুধু ভাল থাকতে চায়। কেও ভাবে না যে দেশটা নিজের। তার টাকায় দেশ চলে । সরকার চলে। প্রধাণমন্ত্রী দেশের রাজা , মহারাজা না তাদের আমরা বেতন দেই। তামনি বেতন দেই বিরোধী দলের সাংসদ দেরও। বেতন দেই কারন তারা আমাদের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবে। চাকর আর ড্রাইভার কে সংসারের কর্তা বানালে যেমন ঘর পাওয়া যাবে। বাংলাদেশটাও ঠিক তাই।



দু টাকা ভাড়া বেশি চাইলে যদি রিক্সা ওয়ালা থাপ্পর খায়, দু'শ টাকা চুরি করলে যদি গণপিটুনিতে পকেটমারের লাশ পড়ে তাহলে হাজার হাজার টাকা চুরি, বেঈমানি করে যারা আপনাদের ঠকাচ্ছে বার বার কেন তাদের কিচ্ছু বলেন না। কেন যারা দায়ী তারা বেচে যাচ্ছ বার বার ?

আমরা আসলেই ভন্ড একটা জাতি। মারাত্মক ভন্ড।



যারা দেশের শত্রু তারাই রাজাকার, নব্যরাজাকারদের বিচারও কি আরও ৩০ বছর পড় চাইবেন নাকি এখনি???



না চাইলে অপেক্ষা করতে থাকেন, তবে সেনা হত্যা, ত্রাণচুরি, বাজেট এর নামে শুল্ক ফাকি, টিপাইমুখি, এশিয়ান হাই ওয়ে, বিদেশে অর্থ পাচার, রাজনইতিক হত্যা, দেশের সাথে প্রতারণা এমন অনেক কারণেই একদিন এই আওয়ামী, বিএনপি এর বিচার আপনারা চাইবেন কিন্তু আরও ৩০ বছর লাগবে এই আর কি।



৭ কোটি মানুষের সাথে প্রতরণার থেকে ১৬ কোটি মানুষের সাথে প্রতারনা বেশী অন্যায় মনে করি। তাই ৩০ লাখ হ্ত্যার থেকে ১৫ কোটি মানুষকে জিবন্ত লাশ বানায় রাখা কি কম অন্যা্য়?



আবার ১/১১ এর আশায় থাইকেন না। সেনাবাহিনী দেশের উন্নতির থেকে নিজেদের উন্নয়ন নিয়ে বেশী ব্যাস্ত। ভারতীয় দালাল, পাকিস্তাণের দালাল, আওয়ামির দালাল, বিএনপির দালাল, তত্বাবধায়ক সরকারের দালাল, সুশীল সমাজের দালাল সব রকমের দালাল দেখলাম। বাংলাদেশের বা বাংলার মানুষের একটা দালাল খুজে পেলাম না।

মন্তব্য ১৫১ টি রেটিং +১১৬/-১৩

মন্তব্য (১৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:০৪

অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর সিষ্টেম করছেন তো। চালিয়ে যান, ভালো লেগেছে।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২৩

সবুজ-ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ এই পোষ্ট আগেও দিয়েছিলাম। খেলার উত্তেজনাতে কেউ পড়েনি তাই আবার দেয়া।

২| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:০৬

নষ্ট কবি বলেছেন: ভাই দেশটা ফুলে ফুলে ভরে যাক
দুর হয়ে যাক সকম অন্ধকার
এটাই চাই

সকল অনিয়ম একদিন শেষ হবেই,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: কোন ফুল নষ্ট কবি ???

সকল অনিয়ম সেই দিন শেষ হবে যেদিন আমাদের মন থেকে অনিয়ম শেষ হবে।

৩| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:১০

ধ্রুব তারা বলেছেন: আপনার বেশির ভাগ কথার কোন সোর্স দেননি। সোর্স দিলে বিশ্বাসযোগ্য হত আরো অনেক বেশি

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২৭

সবুজ-ভাই বলেছেন: আপনাকে ব্লগের হেডিংয়েই ঢুকতে নিষেধ করা হয়েছিল তারপরও কেন ঢুকলেন ? লীগের লোক নাকি ? :-)

সোর্স দিলে কি বা করবেন ? বললে দেব।

তবে ব্লগের পাতা উল্টোলেই সোর্স পেতে থাকবেন।

৪| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:১৭

আরিয়ানা বলেছেন: দেশের মানুষদের মানষিকতার পরিবর্তন না হলে কিছুই হবে না।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২৯

সবুজ-ভাই বলেছেন: কথা টা ভুল না। তবে মানুষ হওয়া খুব কঠিন কাজ।
মুরুব্বিরা বলত, '' বড় হও মানুষের মত মানুষ হও'' তার মানে মানুষের পেটে জন্মালেই মানুষ হওয়া যায় না। কথাটা অনেক পরে বুঝতে পেরেছি।

৫| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:১৮

মিজানুর রহমান রাজু বলেছেন: অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর সিষ্টেম করছেন তো। চালিয়ে যান, ভালো লেগেছে।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩০

সবুজ-ভাই বলেছেন: অলস ছেলে বলেছে কারণ তার জন্যে অনেক সহজ হয়েছে, সে যে অলস তাই। সব ব্লগ এক পাতায় পেলে অনেক সুবিধে না।

৬| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২১

আলাউদ্দীন মিলন বলেছেন: ১ । রাত ২ টা হতে বিকাল ৫ টা পুরো তান্ডব চালাই ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা ।

২ । লালখান বাজার , জামালখান , ওয়াসা , কাজীর দেউড়ি , স্টেডিয়াম -- এই জায়গাগুলো নরক বানিয়েছিলো ছাত্রলীগ ।

৩ । নাসিমের গাড়ি ভেঙেছে ।

৪ । ১ জন হোন্ডা করে যাবার সময় ছাত্রলীগের কয়েকটি ছেলে ইট মারলে চলন্ত হোন্ডা হতে পড়ে গিয়ে একজন সাধারণ মানুষ মারাত্মক আহত ।

৫ । ছাত্রলীগের ইটের আঘাতে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত ।

৬ । আর্মি না থাকলে নিঘার্ত শত শত নিরস্ত্র মানুষ আজ ছাত্রলীগের হাতে প্রাণ দিতো ।

৭ । সাধারণ মানুষের গায়ে - পরিবহনে পাগলের মত ছাত্রলীগের ছেলেরা ইট পাটকেল মেরেছে ।

ক্যামেরায় ছবি ও ভিডিও আছে । বাসায় গিয়ে আপলোড দিবো ।

এখন মানসিক চাপে আছি ।
মন্জু সাহেব জিতবেন নিশ্চিত ।

আমরা চট্টগ্রামের মানুষরা জবাব দিলাম সারা দেশব্যাপী চলা আওয়ামী দু:শাসনের বিরুদ্ধে আমাদের ১৮ বছরের অবিসংবাদিত লীগ সমর্থিত নেতা মহিউদ্দিনকে প্রত্যাখান করে ।
যদি এবার আওয়ামীলীগ বাকশালী কাজ ছেড়ে তাদের নির্বাচনী ওয়াদা পূরণ করে আরকি ।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩২

সবুজ-ভাই বলেছেন: বিএনপি করেন নাকি ? আমি কিন্তু বলেছি যারা দেশ কে ভালবাসে তাদের ঢুকতে। যারা বিএনপি, আওয়ামি লীগ , জামায়াত, জাতী্য় পার্টী তাদের নিষেধ করা হয়েছে।

৭| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২১

দিগন্ত বলেছেন: সুনিল কান্তি বোস এত কিছু করেন দেখে বিস্মিত হলাম।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৩

সবুজ-ভাই বলেছেন: মনে হয় ব্লগে কম আসেন। নাম না কন্টেন্ট সার্চ দিয়ে দেখুন তো ??

৮| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২১

আলাউদ্দীন মিলন বলেছেন: Click This Link

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৪

সবুজ-ভাই বলেছেন: দেখলাম। মন্তব্যতে আগেই পড়া হয়ে গিয়েছিল।

৯| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২১

আলাউদ্দীন মিলন বলেছেন: মিজানুর রহমান রাজু বলেছেন: অলস ছেলে বলেছেন: সুন্দর সিষ্টেম করছেন তো। চালিয়ে যান, ভালো লেগেছে।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: অলস তো বলবেই তা পূর্ববর্তীতেই বলেছি।
আপনাকেও ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:২৯

নবীন বাবু বলেছেন:
ধন্যবাদ আপনাকে|

আপনাকে দুই জন মাইনাস দিয়েছে, কারা এইসব কুলা;গার...??

পোস্টে প্লাস|

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৭

সবুজ-ভাই বলেছেন: নবীন বাবু, এভাবে বলতে নেই

শুনে থাকবেন '' কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায়ে

তাই বলে কুকুরের গায়ে কামড় দেয়া কি মানুষের শোভা পায় ? ''


----

'' তুমি অধম বলিয়া আমি উত্তম হইবো না কেন ? ''

১১| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩১

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন:

নষ্ট কবি বলেছেন: ভাই দেশটা ফুলে ফুলে ভরে যাক
দুর হয়ে যাক সকম অন্ধকার
এটাই চাই

সকল অনিয়ম একদিন শেষ হবেই,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

একমত

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৯

সবুজ-ভাই বলেছেন: চাইলেও হবে না , যদি নিজেরা না করেন :-)

১৮ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:২১

সবুজ-ভাই বলেছেন:

আপনি কি কখনো পথে-ঘাটে বা ব্লগে আমাদের দেশের যোগ্য রাজনৈতিক দল গুলোর পক্ষে-বিপক্ষে নিজেকে উপস্থাপন করেছেন? যদি উত্তর টি "হ্যা" হয়, তাহলে অনুগ্রহ করে বলবেন কি কেন??

এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের আমজনতা সত্যিকারের স্বাধীনতা ভোগ করতে পারল না, ভবিষ্যতেও যে পারবে তার সম্ভাবনাও ক্ষীন


জেনেটোক্যালি আমরা পরনির্ভরশীল একটা জাতি। গোলামীতে অভ্যাস্ত। আমরা বলি ''আমাদের দেশে একটা ভাল নেতা আসলো না'' তার মানে নেতা আমরাই খুজি। নাহলে গণপ্রজাতন্ত্রি দেশে নেতা দরকার হত না। আমাদের আইডল দরকার হয় কারণ আত্ম বিশ্বাস ও সঠিক শিক্ষার অভাবে।

প্রকৃতশিক্ষা বিহীন সচেতনতা কোন কাজে আসে না।
সমস্যাগুলো আরো প্রকোট হয় বুদ্ধিজীবি দের হত্যার পর।

স্বাধীনতার পরও জহির রায়হান দের মত অনেককেই প্রাণ হারাতে হয়েছে।

নিউ জেনারেশন দের মধ্যে আজকাল অনেকেই সচেতন তাও ইন্টারনেট এর কল্যানে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৫ তে যাদের জন্ম তারা কিছুটা হলেও দেশে পরিবর্তন আশা করে।


দেখে থাকবেন বাংলাদেশের মানুষ কিভাবে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার সাপোর্টার, ঠিক একই কারণে তারা বিএনপি, আওয়ামিলীগ বা কোন নেতার সাপোর্টার।

এটা ব্লাড প্রবলেম, অমুককে আমি চিনি, তমুক আমার কাছের লোক, আমার ভাই এটা, আমার বাপ ওটা , আমার দল জিতসে, আমার দল ক্ষমতায় এটা ভেবেই মানুষ শান্তি পায়। ঠিক যেমন রানী মুখার্জি, প্রিয়ান্কা চোপড়ার প্রেমে পড়ে ঘুম থেকে উঠে দেখে কাপড় নষ্ট। সেই একই কারনে দল সাপোর্ট করা।

নিজেকে যোগ্যতর কল্পনা করা বা সেই স্হানে নিজেকে দেখা এটা আমাদের মানসিকতারই একটা অংশ।

সেটা শুধু রাজনিতী না সব খানেই দেখা যায়।

কাজের লোকেরা মাটিতে বসে খাবার খায়। ওদের প্লেট গ্লাস আলাদা থাকে আমাদের দেশে। ক্লাসে ছেলে মেয়েদের রোল থাকে ১,২,৩,৪,৫ । কে বেটার । শিক্ষার থেকে অন্য কিছু মাথায় বেশি ঢুকিয়ে দেয়া হয় বেশী। এদেশে পরিক্ষার রেজাল্ট মানে উৎসব করা। শিক্ষার থেকে সার্টফিকেট বেশী মূল্যবান।

ইন এভারেজ মেধা সংকট। মানবিক মূল্যবোধহীন শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা বেশী। আত্ম সচেতনতার অভাব । দৈনিক পত্রিকা মানুষের সাধারণ গেয়ান এর উৎস। আত্ম বিশ্বাসের অভাব। সমালোচনার ভয়ে দর্শকের ভূমিকা পালন করা। এমন হাজার সামাজিক ঘটনা থেকে আমাদের মন মানসিকতাটাই পরনির্ভলশীল ভাবে তৈরী।

বন্যার সময়ও মানুষ মসজিদে দোয়ায় ব্যাস্ত থাকে। নিজেরা বন্যা প্রতিরোধ করে না। কেও করবে বা একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে এমন আশায় থাকে।

যৎসামান্য কিছু রা যাও কিছু করতে চায়, সমাজ বা পরিবার সাপোর্ট করে না তাই তারাও কেও এগিয়ে আসলে আমিও করব এই আশায় সবাই বসে থেকে কেও কিছু করে না।

১২| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৫

ধ্রুব তারা বলেছেন: রাজনীতি চুদানের ইচ্ছা আমার নাই। গত ৫মিনিটের কমেন্ট দেখলেই বুঝতে পারবেন। দীপু মনির নাগরিকত্ব নিয়ে কি বললেন বুঝলাম না। তারপর ইসরাইল বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দিলে সো হোয়াট। স্পেনের খেলা সম্পর্কিত যুক্তিটাও ফাও। ভারতে ইন্টারনেট রফতানির যে পয়েন্ট দিসেন সেইখানে চার্জ তো বাংলাদেশ পাইতেসেই। ভারতে কোন কিছু সস্তা হইলেও আমাদের যা, না হইলেও তা। আমাদের নিজেদের ব্যবসায় হচ্ছে এইটা বড় ব্যাপার। হ্যা বলেন কেন দেশে দাম কমাইতেসে না। ভাই পোস্ট আপনি দিসেন সোর্সও আপনি দেন। আমি হুদাহুদি খুজমু ক্যা?

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫০

সবুজ-ভাই বলেছেন: বলেছি ব্লগ থেকে নেয়া। দীপু মনির নাগরিত্ব বাংলাদেশি না ভারতীয় সে ব্যাপারে আমার সন্দেহ।


পিনাকরঞ্জনের ভাষায় বাংলাদেশের বিশেষজ্ঞরা “তথাকথিত বিশেষজ্ঞ”। এক্ষেত্রে দু:খের বিষয় হল আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পিনাকরঞ্জনের মন্তব্যের নূন্যতম কোন প্রতিবাদ করার প্রয়োজন উপলব্ধি করলেননা। এব্যাপারে বিভিন্ন মহল থেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে। ব্যারিস্টার রফিক-উল-হক রীতিমত দীপুমনিকে “খুকুমনির” সাথে তুলনা করেছেন। অত্যন্ত ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করে তিনি... See More বলেছেন, “বড়ভাই আদর করে ছোট বোন খুকুমণিকে কিছু কথা শুনিয়ে দিল, আর খুকুমণি গভীর শ্রদ্ধাবোধ থেকে বড় ভাইয়ের ওই কটুক্তিকে আশীর্বাদ হিসেবে নিয়েছেন।”

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে পিনাকরঞ্জন শুধু বিশেষজ্ঞদের কটাক্ষ করেই থামেননি, বরং অত্যন্ত স্পষ্টভাবে টিপাইমুখ বিরোধী তৎপরতাকে একটি দলীয় রং দেবার চেষ্ট করেছেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের একটি গোষ্ঠী তাদের রাজনৈতিক সহযোগীদের নিয়ে বাধেঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রপাগান্ডা চালিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্ট করছে। অথচ এটি সঠিক কথা নয়। তিনি যে দলের প্রতি ইংগিত করেছেন তার সাথে যারা সরাসরি বা আদর্শগতভাবে জড়িত নয় এমন লোকেরা টিপাইমুখ বাধের বিরোধীতা করছেন, যেমন ড. মোজাফফর আহমদ, ব্যারিষ্টার রফিক-উল-হক, ড. আইনুন নিশাত ইত্যাদি অতি পরিচিত ব্যক্তিত্ব। এদিকে বামপন্থী দলগুলো ও বুদ্ধিজীবী যেমন বদরুদ্দীন উমর আগাগোড়া টিপাইমুখ বাধের বিরোধীতা করছেন। মজার ব্যাপার হল স্বয়ং সরকার দলের শরীক রাশেদ খান মেনন টিপাইমুখ বাধ নিয়ে সরকারের শক্ত প্রতিবাদ করার ব্যর্থতাকে “মিউ মিউ” করা বলে অভিহিত করেছেন।

Click This Link
and... See More চোখে ভুল দেখছেন মনে হতে পারে তাই আবারো লিখলাম বাংলাদেশকে পাকিস্তানের বাফার স্টেইট বললেন ভারতীয় সাংবাদিক :প্রতিবাদ করলেন না পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

ধিক্কার জানাই বাংলাদেশের শাসকগোষ্ঠির এই মেরুদন্ডহীনতাকে।

ডা: দিপু আপনার নামের আগেপিছে অনেক পদবী, খেতাব ও ডিগ্রী। ঢাকা মেডিক্যালের মেধাবী ছাত্রী, নামকরা বিতার্কিক,জনহপকিনস আর অক্সফোর্ডের ডিগ্রী আপনার গলায় ঝোলে ; আপনি জেনে রাখুন শক্ত খাড়া মেরুদন্ড শুধু ডিগ্রীর কল্যানে অর্জিত হয়না, এর জন্য প্রয়োজন হয় জাতিগত আত্মসম্মানবোধের ধারণা আর দলীয় স্বার্থের উর্দ্ধে উঠে চারিদিকে দেখার ক্ষমতা।দেখা যাচ্ছে আপনার তা নেই।

আপনার জন্য শুধুই করুনা।

আমাদের সময়ে প্রকাশিত।

Click This Link

and

Click This Link. See More

ডা: দিপু মনি সম্প্রতি জাতীয় সংসদকে এই মর্মে অবহিত করেছেন যে, ভারত সরকার নাকি তাকে আশ্বস্ত- করেছেন যে, তারা (ভারত) বাংলাদেশের স্বার্থ বিরোধী কোন কাজ করবে না৷
Click This Link

আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাঃ দিপু মণি সরকারের ১ম বছরে মোট ৩৪ বার বিদেশ সফর করেছেন। রাষ্ট্রের টাকা ব্যয় করে ১ বছরে ৩৪ বার বিদেশ সফর বা ৪ মাস বিদেশে কাটিয়ে উনি রাষ্ট্রের জন্য কি কি সুবিধা আদায় করতে পেরেছেন আমরা জানিনা। শুধু জানতে পারছি, মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশি শ্রমিকেরা সমস্যায় আছে। কুয়েত, মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিক নিয়োগ বন্ধ। বাংলাদেশের পানিসীমায় ... See Moreমায়ানমারের যুদ্ধজাহাজের প্রবেশ ঘটছে। একমাত্র ভারত ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোন দেশের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কের উন্নতি হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ইসলামিক দেশগুলোর সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য সরকারের কোন পদক্ষেপ নেই। যে কোন উপায়ে , সব কিছু বিলিয়ে দিয়ে হলেও ভারতের সাথে সম্পর্ক ঠিক রাখা যেন এই সরকারের একমাত্র পররাষ্ট্র নীতি।

আমাদের পররাষ্ট্রনীতি যখন এতই ভারতমুখি হয়ে গেছে, তখন রাষ্ট্রের টাকা ব্যয় করে আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বিদেশে এত দৌড়ঝাপ করে কোন লাভ হবে কি?

১ বছরে উনি ৪ মাস বিদেশ সফরে কাটিয়েছেন, ৫ বছরে উনি কয়মাস বিদেশে কাটাতে পারেন সেটি অনুমান করতে কষ্ট হয়না। রাষ্ট্রের টাকা ব্যয় করে রাষ্ট্রের কোন কাজ না হলেও ডাঃ দিপু মণির নিশ্চয় অনেক ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বাড়ছে। বিশেষ করে বিদেশি সংস্কৃতি, বিদেশের দর্শনীয় স্থান ও বিদেশি খাবার দাবার সম্পর্কে উনার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা অতীতের চেয়ে বর্তমানে অনেক সমৃদ্ধ হয়েছে বলা যায়। আশাকরি উনি মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমিকদের সমস্যার কোন সমাধান করতে না পারলেও ভবিষ্যতে বাংলাদেশীদের জন্য একটি সুন্দর ভ্রমণকাহিনী লিখবেন।

দোয়া করি তিনি যেন এই সরকারের মেয়াদে পৃথিবীর সব কয়টি দেশ অতি দ্রুত ও কম সময়ে ভ্রমণ করে বিশ্বরেকর্ড করে গিনেজ বুকে বাংলাদেশের নামটি তুলে ধরতে পারেন। জলবায়ু পরিবর্তন স্বচক্ষে পর্যবেক্ষণ করার জন্য উনি শীঘ্রই এন্টার্কটিকায় সফরে যাবেন, এই শুভকামনা রইল।

Click This Link

Click This Link

Click This Link. See More

Click This Link

ভারতীয় কোম্পানি ব্রহ্মপুত্র ক্র্যাকার এন্ড পলিমার লিমিটেড, যা আসাম গ্যাস ক্র্যাকার প্রজেক্ট নাম পরিচিত, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ জলপথ ব্যবহারের অনুমতি চাওয়ার কথা ঘোষণা করেছে।

তেল গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য রিগসহ ভারি যন্ত্রপাতি আসাম পর্যন্ত পরিবহন করতে চায় এই কোম্পানি।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী দিপু মনির ভারত সফরের শেষ দিনে স্বাক্ষরিত যৌথ ঘোষণার মাত... See More্র একদিন পরেই এই প্রস্তাবের কথা জানিয়েছে ঐ ভারতীয় কোম্পানি। বাংলা-ভারত যৌথ ঘোষণায় বাংলাদেশের আশুগঞ্জ নদী বন্দর ব্যবহারে ভারতকে অনুমতি দেবার কথা বলা হয়েছে।

ব্রহ্মপুত্র ক্র্যাকার এন্ড পলিমার লিমিটেডের সত্তর ভাগের মালিক গেইল ইন্ডিয়া লিমিটেড। বাকি ৩০ ভাগের অংশীদার অয়েল ইন্ডিয়া লিমিটেড, নুমালিগাহ রিফাইনারি লিমিটেড এবং আসাম সরকার।

....

ইসরাইল বলতে কোন দেশ নাই।
....

স্পেনের খেলা সম্পর্কিত পোষ্ট টা একটা হতাশা জনক ফান পোষ্ট ছিল।
আপনি কি আশরাফুল ভক্ত ?

....

ইন্টারনেট রফতানীর জন্যে গণভোট নেন আমি মেনে নেব।
আমার টাকা খরচ হয় নি বাংলাদেশের ইন্টারনেট কিনতে ?
আমাকে কি জিগ্গেস করছে আমি রাজি কি না ? আমি দেশের জন্যে ট্যাক্স দেই, দেশ চালানোর জন্যে, সরকারের বেতন এর জন্যে, কারও ব্যাবসার জন্যে না।

১৩| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৩৯

বিডি আইডল বলেছেন: সুনীল কান্তুর বুদ্ধি-সুদ্ধি এই ধ্রুবতারা মতই মালুম হয়

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫১

সবুজ-ভাই বলেছেন: ভাই, ভিন্নমত থাকবেই, ভিন্নমত কে শ্রদ্ধা করাই শ্রেয়।

১৪| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৪৩

ধ্রুব তারা বলেছেন: বিডি আইডল ভাই কেমন আছেন? অনেকদিন ব্লগে দেখি না যে! আমি বিজনেসের বেসিক কনসেপ্টগুলোর ব্যাপারে ভেবেই কমেন্ট-টা করেছি। আমার সমস্যা হচ্ছে আপনি যেমন বর্তমান সরকারের বিরোধী কিছু হলেই লাফিয়ে পড়েন আমি তা পারি না। তা সে দলের ক্ষেত্রেই হোক না কেন। আর যদি কোন কিছুর সোর্স না থাকে সেগুলোকেই মেনে নিতে পারি না।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: যদিও বিডি আইডল ভাইকে বলা, তবুও একটু বলি ভাই।

বিজনেস কনসেপ্ট কথাটা আমার ভাল লেগেছে।

''কাওকে নিজের ঘরের চাল, খাবার বিক্রি করতে দেখেছেন ?''

তা গরীব হোক আর বড়লোক ?

১৫| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৭

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: সাকিবগংগের কতা কি কমু !! মেজাজ চরম

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:০২

সবুজ-ভাই বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৬| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৪

নবীন বাবু বলেছেন:
@ ধ্রুব তারা:

দেশের সামান্য খবরও যদি রাখতেন তবে লেখকের কাছে রেফারেন্স বা সোর্স চাইতেন না|

লেখকের প্রতিটা অভিযোগ গত ৬ মাসে দেশের জাতীয় দৈনিকে এসেছে| আপনি নিজেকে নিজে ছোট করছেন|


দিপু মনি'র নিজের দেশের স্বার্থ বিকিয়ে অন্য দেশের স্বার্থ রক্ষায় বিরক্ত হয়ে দেশের মানুষ তাকে নিয়ে ঐ অভিযোগটি করে থাকে, আপনি না বুজার ভান করছেন|

আর ইন্টার নেট কি দেশের চাহিদা পূরন করেছে যে বিদেশে রপ্তানি করতে হবে.......??

ফাইনালী লেখক বিরাট পরিশ্রম করে সব পয়েন্টের সোর্স দিয়েছে, এখন আপনি শুরু করেছেন সেই তেনা প্যাচানী.....!!

আবার বলেন রাজনীতি ০দান না.........!!

থ্যা;ন্কস গড আপনি রাজনীতি ০দান না, তাহলে আরেকজন দিপুমনি পেয়ে যেতাম.........!!

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৪৩

সবুজ-ভাই বলেছেন: আমি এত সুন্দর করে বলতে পারতাম না আপনি যেভাবে বলেছেন।
আন্তরিক ধন্যবাদ।

১৭| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৫

ধ্রুব তারা বলেছেন: ব্যর্থতা আর নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন এক কথা নয়। আপনি বেশির ভাগ জায়গায় দীপু মনির ব্যর্থতা তুলে ধরেছেন। পার্সোনাল ভাবে আমি তাকে ডিসার্ভিং মনে করি না। কিন্তু সেটা তার নাগরিকত্বকে প্রশ্নের সম্মুখীন করে তোলে না। ইসরাইল প্রসঙ্গে ব্যর্থতা-সফলতা কি বুঝলাম না। তাজউদ্দিন আহমেদ তখনই (মে এর মাঝামাঝি, ১৯৭১) ব্যাপারটা প্রত্যাখান করেছিলেন। সে প্রসঙ্গ বর্তমান সরকারের সাথে সম্পর্ক কী?

আশরাফুলের এখন পুরো বাংলাদেশে একজন ফ্যান আছে কি-না সন্দেহ ;)

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:১৮

সবুজ-ভাই বলেছেন: আপনার কিছুটা প্রশ্নের উত্তর ১৬ নম্বর মন্তব্য অংশে আছে।

কেন দীপু মনির নাগরিকত্ব প্রশ্নের সম্মুখীন না, আপনি সেই যুক্তি দেখান দয়া করে। আপনি যেমন আমিও তেমন এই দেশেরই নাগরিক।

আমি ইসরাইল এর ব্যাপারে বর্তমান সরকারের কথা কোথায় উল্লেখ করলাম ? সকল পোস্ট ই ব্লগ থেকে নেয়া বিভিন্ন পোস্টের সারাংশ।

বাই দা ওয়ে , ''আছে নাকি কোন সম্পর্ক ইসরাইল আর বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের মাঝে :-) সন্দেহ ঢুকাই দিলেন তো মনে। শুনেছিলাম, সেনা হত্যায় নাকি ইসরাইলী অস্ত্র পাওয়া গিয়েছিল, যতদূর জানি, ইসরাইল ভারত আর পাকিস্তান কে অস্ত্র বিক্রি করে, বাংলাদেশ কে না :-)

আমার তো ধারণা পুরো বাংলাদেশই আশরাফুলের ফ্যান , নাহলে নিজেদের টাকা দিয়ে ওকে মাঠে নামতে দিত না।

১৮| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:০৫

নূর-ই-আল-মামুন বলেছেন: নিজে থেকে শুধু শুধু একটা মানুষ বদলাতে পারে না। আমরা বড় মানুষের উদাহরণ দেব, কিন্তু বড় মানুষের পরিবেশ তৈরী করতে না পারলে কখনই বড় মানুষ তৈরী হবে না দেশে। যেখানে মানুষ পড়ালেখা করে পেটে দুবেলা ভাত দেবার জন্য, জ্ঞানার্জনের জন্য না। সেখানে মানুষ বদলাবে কেমনে? আমি বড় বড় দেশের উদাহরণ টানব, তারা কত পরিশ্রমি। তাদের কত টাকা। আর আমার দেশের সিস্টেম করে রাখব করাপ্টেড। দমন নিপীড়ন করব। আর লোকজন কে বলব বদলা্ও। কিছু হলে বলব দেশটা গেল রে গেল । এই দেশের ভাগ্যে কিছু নাই, তাহলে মানুষ ্ও বদলাবে না , দেশ ্ও না।

যেখানে ঘুটা পুড়তে থাকলে গোবর হাসতে থাকে, সেখানে মানষিক উন্নতির চিন্তা করাটা বাতুলতা। মানুষ দেখে শেখে, আর ঠেকে শেখে । এখানকার মানুষ এতবার ঠেকে, যে আর কিছু শিখতে চায় না। শুধু শুধু মানুষ কে বদলাতে বলে কি লাভ। যাদের কোন কিছুর নিশ্চয়তাই কেউ দেয় না, তার যদি ক্রমাগত খারাপ হতে থাকে তো কোন মুখে তাদের ঠেকাবেন?? (আমি খারাপ হতে বলছি না, কিন্তু কেউ যদি হয় তাকে আপনি শুধু দেশপ্রেমের মহত বাণী দিয়ে কিছু হতে বলতে পারবেন না। আগে তো মিনিমাম তাদের পেটে দুবেলা আহারের ব্যবস্থা করতে হবে। তারপর দেশপ্রেম। যত খারাপ ই শোনাক কথাটা, এটাই সত্যি। যেখানে প্রতিটি মানুষ তার জীবিকার সন্ধানে ঘুরে বেড়ায় দিনের পর দিন, সেই দেশের ক্রিকেট দল কি করল না করল এটা নিয়ে কতক্ষণ চিন্তা করবে তারা। নিজেই বাচতে পারতেছে না ... প্রাণ বাচানো প্রতিটা প্রাণীর ধর্ম।

আপনার লেখাটা ভালো। এটা আমাদের সবার আক্ষেপের বহিপ্রকাশ। কমবেশি সবাই জানি আমরা এগুলো, মোটামুটি ব্লগে যারা আছি। প্লাস।

আর দুটা কথা ভাই।
১. এ হাঙ্গরী ফক্স ইজ এন এংগরি ফক্স - ইংরেজী প্রবাদ।
২. যে দেশে গুণের সমাদর নেই, সেই দেশে গুণী জন্মাতে পারে না- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৪১

সবুজ-ভাই বলেছেন: কত সুন্দর আপনার কথা গুলো। আমি কাওকে দেশপ্রেমী হতে বলিনি। ইনফ্যাক্ট আমার নিজেরই বাংলাদেশে আসার তেমন ইচ্ছে নেই। আমি শুধু যারা চুপে চুপে দেশ কে ভালবাসে ঠিক ঐ গান টার মত '' ওরা আসবে, চুপে চুপে, যারা এই দেশটাকে ভালবেসে দিয়েছিল প্রাণ '' মনে পড়ে গানটা। শুধু তাদের জন্যে কোন আলোচোনা, বিদ্বেষ, তর্ক করার জন্যে না।

আমি ভাই পরাধীন থাকতে পছন্দ করি না। দুবেলা ভাত এক সময় আমার পেটেও জোটে নি। আমাকেও অনেক অন্যায়ের স্বীকার হতে হয়েছে। আমি দরকার হলে আবার যুদ্ধ করবো। দেশের স্বাধীণতার জন্যে না। দেশের মানুষের স্বাধীণতার জন্যে যুদ্ধ। যদি না পারি বসে থাকবো না। মেনে নেব না কোন কিছু।

আপনার কথা গুলোর সাথে সহমত তবুও।

১৯| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৩৭

সোমহেপি বলেছেন: একটা +
কতটুকুইবা সামর্থ আমার
আপনার লেখাটা আমার কেন জানিনা একটা কন্নাভেজা কবিতার মত মনে হল।ধন্যবাদ

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৮:৫৮

সবুজ-ভাই বলেছেন: আপনার দেশ, আপনার সামর্থ নিয়ে আপনি সন্ধিহান কেন ?

২০| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:০১

নূর-ই-আল-মামুন বলেছেন: ভাই, আপনার আপনের "তবু্ও"-র জায়গাটা আমি বুঝি। আমি ্ওভাবে লেখছি , কিন্তু আমার মানষিক অবস্থা আপনার মতোই। এতো কিছু বুঝে্ও মন থেকে মানতে ইচ্ছা করেনা তাইতো??? :)

যুদ্ধ করতে চান, করবেন। আমারো ইচ্ছা আছে। কিন্তু তার আগে দেখে নেন - আপনার সাথে যারা আছে , তারা পিছটান দেবে নাতো। একা একা প্রতিবাদ করা যায়, যুদ্ধ করা যায় না। যুদ্ধ করতে সহযোদ্ধা লাগে।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৮

সবুজ-ভাই বলেছেন: গোপন কথা :-)

২১| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:০৬

আলাউদ্দীন মিলন বলেছেন: ভাই বলছেন , বিএনপি করেন নাকি ?

করলে কি কোন সমস্যা ?

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৩৪

সবুজ-ভাই বলেছেন: জি আছে, যারা বিএনপি করে তারা আওয়ামি বিরোধী , যারা আওয়ামি করে তারা বিএনপি বিরোধী, যারা সুশীল করে তারা দেশের স্বার্থ বিরোধী, সেনা সমর্থকরা তৃণমূল জনকল্যাণ বিরোধী না হলে তারেক কে, আর অন্য দূর্ণিতীবাজ দের তখন জনসম্মুখে ফাসি দিলে বা ফায়ার স্কোয়াডে দিলেও কেও কিছু বলতো না। তারা শুধু ট্রাষ্ট ব্যাংকের উন্নয়ন করে গেল।

আসল কথা যারা দল করে তারা একপেশে সামগ্রিক ভাবে দেশ কে তারা চাইলেও ভালবাসতে পারে না। আর কোন দলের সামর্থক রা সেই দলের সংবিধানও পড়ে দেখে নাই।

কেও দেশ প্রেমী হলে অবশ্যই এমন কারো সাপোর্টার হবে না যে কিনা দেশের ক্ষতি করে গেছে।

২২| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৯:৩৮

যীশুমন বলেছেন: নিজে থেকে শুধু শুধু পরিশ্রম করে দয়া করে ঢুকবেন না এখানে।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৪

সবুজ-ভাই বলেছেন: ঠিক বলেছেন।

২৩| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৪৯

ব্ল্যাকমেটাল বলেছেন:
রয়েল ব্যাংগল টাইগার নাকি সব ভারত চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।
সরকারের আপত্তি নাই। আমাদেরও না।

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৬

সবুজ-ভাই বলেছেন: বিড়ালের তো খুশী হবার কথা মন খারাপ কেন ?

২৪| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫২

সোমহেপি বলেছেন: স্বপ্ন বার বার পুড়ে গেলে কি আর করা !সন্দিহানতাই সম্বল

১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২২

সবুজ-ভাই বলেছেন: নিজের দেশ নিয়ে শুধু স্বপ্ন দেখলেই হয় না। স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্যে এগিয়ে আসতে হয়।

২৫| ১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫৯

অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: আমরা আসলেই ভন্ড একটা জাতি। মারাত্মক ভন্ড। আমাদের জেগে উঠা দরকার খুব।
আমরা দুনিয়ার সবচেয়ে অসভ্য জাতি...আমরা নিজেদের __ নিজে মারি। ধ্রুব তারার কহিনী কি বুঝতাসি নাহ। ভাদা মনে হয়।
অনেক স্বপ্নের এই দেশের অবস্থা দেখলে আপনার মতই অবস্হা হয়, চিৎকার করে উঠতে মন চায়।
আমি-আপনি মিলে এই জাতির কিছুই করতে পারব নাহ।
শুধু এখন একটাই ইচ্ছা যে একটা যুদ্ধ হোক ভারত/যেকোন দেশের সাথে। কোন দিকে না তাকিয়ে যুদ্ধে চলে যাব, এই জীবন দেশের জন্যই...যুদ্ধ হলে একটা ফায়দা হবে, দেশের রাজনীতিক গুলারে মারার চান্স পামু। যত হারামি আছে সবগুলারে মাইরা পরে অন্য দেশের লোক মারতে যামু।

১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৪

সবুজ-ভাই বলেছেন: আপনি তো ভাই মারাত্মক অস্হির , আপনাকে আস্হির হবেন না এটাও বলতে পারছি না। তবু শান্ত থাকুন। অনুভূতির জন্যে ধন্যবাদ।
তবে কারও সাথে আমাদের যুদ্ধ লাগবে না সে আশা না করাই ভাল।
তবে, নিজের দেশের মানুষে স্বাধীণতার জন্যে লড়াই করার মানসিকতা থাকা ভাল তবে অস্ত্র দিয়ে নয়, সততা আর মানবতা দ্বারাও সেই লড়াই হতে পারে।

২৬| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০০

অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: মাইনাস দেওয়া নব্য রাজাকার গুলার নামগুলান যদি পাইতাম.....

১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৭

সবুজ-ভাই বলেছেন: ভাই ভিন্নমত থাকবেই। তাদের মনভাবকে শ্রদ্ধা দেখানোই শ্রেয়, আলোচনায় আসা যেতে পারে। :-)

২৭| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২২

অবাঞ্চিত বলেছেন: অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: মাইনাস দেওয়া নব্য রাজাকার গুলার নামগুলান যদি পাইতাম....

১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬

সবুজ-ভাই বলেছেন: অস্থির পোলাপাইরা তো এমন বলবেই। তবে ভিন্নমত থাকতেই পারে তাই না।

২৮| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭

নাজিম উদদীন বলেছেন: হুমম ফাটায়ে ফেলছেন, একেবারে সাতকান্ড রামায়ণ, সমকালীন কোন বিষয় বাদ যায়নি।

আমার মনে হয় আপনি যেসব নিয়ে কষ্ট পাচ্ছেন, এগুলো মধ্যবিত্তের চিন্তা-চেতনা, তাদের কাছে অনুযোগ। সবাই এসব অনুভব করে, কিন্তু আবার একটা ম্যাকানিজমও বানিয়ে নিছে যাতে এসব বিষয় এখন আর কাউকে তেমনভাবে স্পর্শ করে না।

১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩১

সবুজ-ভাই বলেছেন: আপডেট পাবেন। আমি কষ্ট পাচ্ছিনা শুধু একটু ঝালাই করে নেয়া নিজেদের স্বার্থপরতার পরিমানটাকে।

২৯| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

নেটপোকা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর প্লাস। আমার লেখা "জাতি হিসেবে আমাদের ভবিষ্যত কী – কেউ বলতে পারেন?" ব্লগটি পড়তে পারেন।

১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:০৮

সবুজ-ভাই বলেছেন: পড়েছি আগেই

৩০| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৩

সায়েম হক বলেছেন: @অলস ছেলে ---- পুরো লেখা মনে হয় পড়া হয় নাই ? B:-)

৩১| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪

সায়েম হক বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা রেন্টুর সুরে বলতে চাই--আমার ফাঁসী চাই।

৩২| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:১৩

মুসাফির... বলেছেন: ২০ নম্বর কমেন্ট পর্যন্ত পড়তে পড়তে পড়তে কতবার যে চোখের পানি আসল বুঝাতে পারবনা ভাই। আপনার টিরন্তন সত্য কঠিন লেখার জন্য ধণ্যবাদ।

জুম্মার নামাজে যাব তাই - বাকী কমেন্ট গুলো পরে পড়ব।

৩৩| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:২৩

ফেরিওলা বলেছেন: বিশেষজ্ঞ কলাম! ++++

২৪ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৭

সবুজ-ভাই বলেছেন: না ভাই, ব্লগ সংকলন।

৩৪| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৬

শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: লেখাটার সবচেয়ে আকর্ষণীয় ব্যাপার হচ্ছে মোটামুটি সবগুলো সেক্টর উঠে এসেছে। খেলার ব্যাপারে শুধু ASSRAFOOL বাদ দিয়ে ফুটবল বা অন্য খেলায় কেন কিছু হচ্ছে না স্টা বলতে পারতেন।

আর আমি আওয়ামীলীগ-বিএনপি করি না। কিন্তু জয় যা-ই করসে ও রাজনীতিতে সক্রিয় না হলেই খুশি। এখানে তারেক-জয়ের তুলনাটা ভাল লাগে নাই। জয় আমেরিকার সব টাকা চুরি করে ধরা খেয়ে আমেরিকার জেলে পইচা মরুক আমার কোন সমস্যা নাই। তারেকের মত বাংলাদেশের টাকা না মারলেই হইল।

আর লেখার মধ্যে রাজাকারদের (একাত্তরের রাজাকারদের) একটা সাপোর্ট করার টোন আছে। মানে নব্য রাজাকারদের বিরোধীতা করা হয়েছে। ঠিক আছে। আমিও করি। কিন্তু সেটা করতে গিয়ে পুরাতন রাজাকারদের কথাটা চাপা পড়ে গেছে।

অর্থনীতির ব্যাপারে সেরকম কিছু বলা হয়নাই। ওই ব্যাপারে অনেক কথা ছিল। যেমন রিজার্ভ এত থাকার পরও কেন ডলারের দাম বাড়ছে, অথবা দীপুমণির ব্যাপারটি যখন ল তখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে শুধু ভারতের প্রতি পক্ষপাতিত্বের ব্যাপারটি এসেছে। প্রবাসে শ্রমিকদের দুরাবস্থা এবং আরো অনেক সমস্যা, আদম পাচার, দালালী। বিদেশে ভাবমূর্তি লুণ্ঠন এসব কথা বাদ পড়ে গেছে।

আরো অনেক লেখার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু অলসতা লাগছে।।:(

১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: ভাই আপডেট পাবেন, অধিকাংশই সংগ্রহিত। আপনি চাইলে সম্ভারে যা বাদ পড়েছে সবই যোগ করতে পারবেন।

বিদেশে থেকে আর কতটুকুই বা তথ্য পাই।

৩৫| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২১

মুসাফির... বলেছেন: নিজের দেশের মানুষে স্বাধীণতার জন্যে লড়াই করার মানসিকতা থাকা ভাল তবে-
অস্ত্র দিয়ে নয়, সততা আর মানবতা দ্বারাও সেই লড়াই হতে পারে।

"সততা আর মানবতা দ্বারাও সেই লড়াই হতে পারে"- এই সত্যতা আর মানবতার জন্য সমাজের কয়েকটা অমানুষের বিরোদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে আমি আজ সমাজের চোখে অবাঞ্চিত- পৈত্রিক ভিটা ছেড়ে অন্যত্র জীবন যাপন-ছদ্মনাম নিয়েছি মুসাফির, তারপরও মিথ্যা মামলা খেয়ে হয়রানী-তাইতো চোখে এত কান্না, এত পানি।
আপনার লেখা প্রসংসার যোগ্য- ব্যক্তিগভাবে পরিচিত হতে ইচ্ছে জাগে। [email protected]

১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৮

সবুজ-ভাই বলেছেন: আল্লাহ আপনার সহায় হবেন। নিয়তে বরকত।

''তোমাদের মধ্যে যে সম্প্রদায় ওজনে কম দেবে, আমি তাদের কে অসৎ শাসক দ্বারা শাস্তি দেব''

৩৬| ১৮ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২১

সাইফুল ফারদিন বলেছেন: পোস্ট টা ভালই লাগল। তবে প্রথম প্যারা পড়ে মানসিক সমস্যা আছে বলে মনে হল। ভাল থাকবেন।

১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১

সবুজ-ভাই বলেছেন: মানসিক সমস্যা থাকা সত্বেও যে লেখাটা পোস্ট করতে পেরেছি সিসিসি আর বিশ্বকাপের মাঝে তার জন্যে একটু সহানুভূতি পেতে পারি মনেহয়।

৩৭| ১৮ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৪০

আবদুস সবুর খান বলেছেন: দারুন পোষ্ট। চালিয়ে যান। +++

আমাদের সবাইকে দলপ্রেমী না হয়ে দেশপ্রেমী হতে হবে। তবেই হবে দারিদ্রমুক্ত, ক্ষুদামুক্ত, অরাজকতামুক্ত বাংলাদেশ।

১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

সবুজ-ভাই বলেছেন: জি: আমি চালিয়ে যাব আর আপনি বসে বসে দেখবেন এটাই সমস্যা। হয় সাথে চলুন নাহলে আমাকে থামান। একলা চলরে বা একলা মররে , কোনটাই আমার ইচ্ছে নাই। আপনার মন্তব্যটা সুন্দর ।
তবে বাংলাদেশ কোনকিছুই মুক্ত হবে না আমাদের করে নিতে হবে।

৩৮| ১৮ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৫৩

সু-চিন্তা বলেছেন:

দেশের মানুষদের মানষিকতার পরিবর্তন না হলে কিছুই হবে না।

১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সবুজ-ভাই বলেছেন: পরিবর্তন না করে দিলে হবে না।

৩৯| ১৮ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪০

নষ্ট ছেলে বলেছেন: "ধ্রুব তারা বলেছেন: আপনার বেশির ভাগ কথার কোন সোর্স দেননি। সোর্স দিলে বিশ্বাসযোগ্য হত আরো অনেক বেশি "

পর্দাটা সরাইয়া নিজের বিবেকের দিকে একটু তাকান, যদি সেখানে কিছু থেকে থাকে সোর্স লাগবে না সব কিছুই চোখের সামনে ভেসে উঠবে।

১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০

সবুজ-ভাই বলেছেন: নষ্ট ছেলে যে এত সুন্দর করে কথা বলতে পারে যানা ছিলনা।

৪০| ১৮ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪৩

নাজির বলেছেন: কিছুই বলার নাই। আমার যা বলার ছিল তা আপনিই বলে দিয়েছেন। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা সংগ্রহের জন্য।

দলীয় লোকদের যেভাবে আপনি এড়িয়ে যাচ্ছেন সেটাও আমার কাছে ভালো লেগেছে। আপনার মত আমার কাছেও মনে হয়, আমাদের দেশের রাজনীতিক নেতা-কর্মীরা দেশপ্রেমিক নয় দলপ্রেমিক। দলের বাইরে উনারা অন্য কিছু বুঝতে চাননা।

১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫২

সবুজ-ভাই বলেছেন: আমি আপনারটা বললে হবে, আমাদের সবাইকে আমাদের মনের কথা খুলে বলতে পাড়তে হবে। দেশটা আমাদের। আপনার, আমার।
আমরা পয়সা খরচ করে দুটা কথা লিখতে বলতে পারবো না ?

৪১| ১৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: নারে ভাই অস্হির না হয়ে কোন উপায় নাই, যখন দেখি বড় খালুর ৭১ রে দেওয়া জীবেনর কোন মূল্য নাই তখন আর নিজেকে ঠিক রাখা যায় না। পো্ষ্ট এর জন্য আবারো ধন্যবাদ।
আর ভাই সাথে আছি দেশের ডাকে যেকোন সময় পাবেন। শুধু একবার ডাক দিয়েন।

২৪ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: খুব সুন্দর ভাবনা। ''দেশের ডাকে যে কোন সময় পাবেন'' এ কথাটা খুব ভাল লাগলো কারণ মন থেকে বলেছেন।

আজকের দিনে তো দেশের জন্যে সময় বের করাই মুশকিল হয়ে পড়ে।

৪২| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:২৩

আজিব পোলা বলেছেন: একমত।

২৪ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫১

সবুজ-ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪৩| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৩৪

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: রেক দল আছে,৭১ এর কৃতজ্ঞতাবোধ সিন্ড্রমে আক্রান্ত। ৭১ এর কৃতজ্ঞতা আইজো তাদের ভাষণের আগা পিছায় ঝইড়া পড়ে। তাই ভারতীয় কূটনীতিকরা আমাদের দালাল, চোর, জঙ্গি যা খুশি তাই বলার এখতিয়ার রাখেন। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রি চুপ থাকেন। ৭১ এর কৃতজ্ঞতা দেখানি ভদ্রতা অনেক হইছে। আমেরিকা যেমন সোভিয়েত মারতে আফগানদের বিলিয়ন ডলারের যুদ্ধাস্ত্র দিছে, সেরম সোভিয়েতরাও ভিয়েতনামিজদের সাহায্য দিয়া আমেরিকাকে শায়েস্তা করছে। কৈ...আফগানিস্তান বা ভিয়েতনামকে এত কৃতজ্ঞতায় গদগদ করতে দেখি না। বাস্তবতা বুঝেন। ভারত কোন দিনই আমাদের সাহায্য করতো না, যদি আমাদের "কমন" শত্রু পাকিস্তান না হইত। সহজ স্ট্যাটেজিক্যাল হিসাব। ব্যবসা-বাণিজ্যের মধ্যে এইসব টাইনা ভারতরে আপার হ্যান্ড দেয়ার কোন মানে নাই।''

২৪ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৬

সবুজ-ভাই বলেছেন: সহজ হিসাব।

৪৪| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৪৩

আসকওয়ানমি বলেছেন: আমার প্রশ্ন>>> কতজন মারা গেলে রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়


যারা দেশের শত্রু তারাই রাজাকার, নব্যরাজাকারদের বিচারও কি আরও ৩০ বছর পড় চাইবেন নাকি এখনি???

+++++

২৪ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৯

সবুজ-ভাই বলেছেন: যারা দেশের শত্রু তারাই রাজাকার, নব্যরাজাকারদের বিচারও কি আরও ৩০ বছর পর চাইবেন নাকি এখনি???

৪৫| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:৫৯

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: ভাই, যত কিছুই বলেন, এদেশের পরিবর্তন কখনোই সম্ভব না। এটাই আমাদের কপাল।

২৪ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৩

সবুজ-ভাই বলেছেন: কি হবে সে জন্যে বসে থেকে কি লাভ, যা করা যায় বা করা উচিৎ তাই করার চেষ্টা করাই ভাল।

৪৬| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:০২

ডিজে নান্টু বলেছেন: অসত মানুসের কর্মকান্ডে সমাজ ধবংশ হয় না.।
সমাজ ধবংশ হয় ভাল মানুসগুলর নিরবতার কারনে।

২৪ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:০৩

সবুজ-ভাই বলেছেন: খুব সুন্দর কথা বলেছেন ১০০% খাটি কথা।

৪৭| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:০৯

বল্টু মিয়া বলেছেন: শুনতে খারাপ লাগে।কিন্তু তারপরও বলি একদিন যেন আপনার কথা মিথ্যা হয়। :(

৪৮| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৪

বিপ্লব৯৮৪২ বলেছেন: পাটের জীবন রহস্য উন্মোচন করতে পেরেছেন জনাব মাকসুদুল আলম ও তার দল। কিন্তু কৃতীত্ব ভারতের পাবার আশন্কা।
কিভাবে ?

রয়েল ব্যাংগল টাইগার নাকি সব ভারত চুরি করে নিয়ে যাচ্ছে।
এ পর্যন্ত কয়টি চুরি করেছে ?তথ্যের উতস ?

উজবেকিস্তানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হাসিব আজিজকে ঢাকায় গত এপ্রিলে তলব করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ৩ এপ্রিল হাসিব আজিজের দ্বিতীয় স্ত্রী ফারিম হাসিব বেবীর অভিযোগের প্রেক্ষিতে ৮২ সালের পররাষ্ট্র ক্যাডার এ কর্মকর্তাকে তলব করা হয় বলে জানা গেছে। কিন্তু এরই মাঝে হাসিব আজিজ গত ১০ জুন আইগুল নামে এক উজবেক নারীকে বিয়ে করেছেন বলে জানিয়েছেন হাসিবের দ্বিতীয় স্ত্রী ফারিম হাসিব। দিপু মণি ডাকার পরও আসেন নাই।

এর সাথে সরকারের বা দিপুমনির কি সম্পর্ক ?দিপুমনি ব্যক্তিগতভাবে কেন তাকে ডাকতে যাবে ?

পাশ করাদের ৭৫% আওয়ামিলীগে ভোট দিলে অবাক হব না। তা দিক কিন্তু জাতির ভবিষ্যত ?? ?? ??
তার মানে যে যে সরকারের আমলে পাশ করে সে সেই সরকারকে ভোট দেয় ?
এক জায়গায় লিখেছেন

১৯৭৭ সালের ৫ নবেম্বর ঢাকায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল ‘ফারাক্কা চুক্তি'। এর মাধ্যমে গঙ্গার পানির ওপর বাংলাদেশের দাবি ও অধিকার স্বীকৃত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে একটি গ্যারান্টি ক্লজ ছিল, যার কারণে ভারত যথেচ্ছভাবে কম পানি দিতে পারেনি। কিন্তু পানি প্রাপ্তির গ্যারান্টি তুলে দিয়েছিল এরশাদ তার আমলের চুক্তিতে।


আরেক জায়গায় লিখেছেন

এখানে উল্লেখ করা দরকার, পূর্ববর্তী বিএনপি সরকারের সময় ১৯৯৫ সালের ২৭ ও ২৯ মার্চ দিন দুটিতে বাংলাদেশ যথাক্রমে ১৬ হাজার ৮৮১ কিউসেক ও ১৭ হাজার ৭২৮ কিউসেক পানি পেয়েছিল। এর কারণ, ১৯৭৭ সালের চুক্তিতে গ্যারান্টি ক্লজ ছিল।

তাহলে আমার প্রশ্ন -
এরশাদ তার আমলের চুক্তিতে পানি প্রাপ্তির গ্যারান্টি তুলে দিলে বিএনপি সরকারের সময় ১৯৯৫ সালের ২৭ ও ২৯ মার্চ দিন দুটিতে বাংলাদেশ যথাক্রমে ১৬ হাজার ৮৮১ কিউসেক ও ১৭ হাজার ৭২৮ কিউসেক পানি পেয়েছিল। এর কারণ, ১৯৭৭ সালের চুক্তিতে গ্যারান্টি ক্লজ ছিল।

কিভাবে এটা সম্ভব ?

১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:০০

সবুজ-ভাই বলেছেন: স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই ভারতের পানি আগ্রাসন শুরু হয়েছিল। এর উপলক্ষ তৈরি করেছিল ১৯৭৪ সালের মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি। সে বছরের ১৬ মে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গাীর সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তির ধারাবাহিকতায় প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান ফারাক্কা বাঁধ চালু করার ব্যাপারে সম্মতি দিয়েছিলেন। কথা ছিল, ফারাক্কা বাঁধ সম্পূর্ণরূপে চালু করার আগে শুষ্ক মৌসুমে প্রাপ্ত পানির পরিমাণ নিয়ে উভয় পক্ষ যাতে সমঝোতায় আসতে পারে সেজন্য ভারত প্রথমে পরীক্ষামূলকভাবে ফিডার ক্যানেল চালু করবে। সে অনুসারে ভারত ১৯৭৫ সালের ২১ এপ্রিল থেকে ৩১ মে পর্যন্ত ৪১ দিনের জন্য ফারাক্কা বাঁধ চালু করেছিল। সমঝোতা ছিল, ৪১ দিনের নির্ধারিত সময়ে ভারত ১১ হাজার থেকে ১৬ হাজার কিউসেক পর্যন্ত পানি ফিডার ক্যানেল দিয়ে হুগলী নদীতে নিয়ে যাবে। কিন্তু ৪১ দিনের পরও ভারত ফিডার ক্যানেল দিয়ে পানি সরানো অব্যাহত রাখে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো চুক্তি না করেই ১৯৭৬ সালের শুষ্ক মৌসুমে একতরফাভাবে গঙ্গার পানি নিয়ে যায়। এর ফলে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে পানির তীব্র সংকট দেখা দেয়। পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ১৯৭৫ সালের এপ্রিলে ফিডার ক্যানেল চালু করার পর হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে পদ্মায় পানি প্রবাহ যেখানে ছিল ৬৫ হাজার কিউসেক সেখানে ১৯৭৬ সালে তার পরিমাণ নেমে আসে মাত্র ২৩ হাজার ২০০ কিউসেকে। এর প্রধান কারণ ছিল ফিডার ক্যানেল দিয়ে ভারতের পানি সরিয়ে নেয়া।

এভাবেই শুরু হয়েছিল ভারতের পানি আগ্রাসন। এর প্রতিবাদে মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ঐতিহাসিক ‘ফারাক্কা মিছিল' (১৬ মে, ১৯৭৬)। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই মিছিলের ব্যাপক প্রচারণার সদ্ব্যবহার করে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান জাতিসংঘে ফারাক্কা প্রসঙ্গ উথাপন করেছিলেন, জাতিসংঘও ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিল। এর ফলে ভারতকে বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনার টেবিলে বসতে হয়েছিল। ১৯৭৭ সালের ৫ নবেম্বর ঢাকায় স্বাক্ষরিত হয়েছিল ‘ফারাক্কা চুক্তি'। এর মাধ্যমে গঙ্গার পানির ওপর বাংলাদেশের দাবি ও অধিকার স্বীকৃত ও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে একটি গ্যারান্টি ক্লজ ছিল, যার কারণে ভারত যথেচ্ছভাবে কম পানি দিতে পারেনি। কিন্তু পানি প্রাপ্তির গ্যারান্টি তুলে দিয়েছিল এরশাদ তার আমলের চুক্তিতে। অবস্খা আরও পাল্টে গিয়েছিল ১৯৯৬ সালে, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর। সে বছরের ১২ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের সঙ্গে ৩০ বছর মেয়াদী গঙ্গার পানিবন্টন চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষায় এটা ছিল এক ‘ঐতিহাসিক চুক্তি।'

কিন্তু চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর পর, ১৯৯৭ সালের মার্চেই ভারত আগ্রাসনকে আরো প্রচন্ড করেছিল। চুক্তি অনুযায়ী মার্চের প্রথম ও দ্বিতীয় ১০ দিনের চক্রে বাংলাদেশের প্রাপ্য যেখানে ছিল ৩৫ হাজার কিউসেক, ভারত সেখানে দিয়েছিল গড়ে ২১ হাজার কিউসেক। সর্বনিম্ন পরিমাণ পানি পাওয়ার রেকর্ডও স্খাপিত হয়েছিল ১৯৯৭ সালের মার্চেই­ ২৭ মার্চ বাংলাদেশ পেয়েছিল মাত্র ছয় হাজার ৪৫৭ কিউসেক। ২৯ মার্চ প্রাপ্তির পরিমাণ ছিল নয় হাজার ৩১৩ কিউসেক। যুক্তি দেখিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, ‘প্রকৃতির ওপর তো কারো হাত নেই!' পানিসম্পদ মন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক আবার ব্যাখ্যা হাজির করে বলেছিলেন, ‘এবার হিমালয় থেকে অনেক কম বরফ গলেছে বলে পানিও কম পাওয়া গেছে!' অথচ সে সময় পরিচালিত অনুসানে জানা গেছে, ভারত ৬৫ শতাংশেরও বেশি পানি আগেই উজানে উঠিয়ে নিয়েছিল। এখানে উল্লেখ করা দরকার, পূর্ববর্তী বিএনপি সরকারের সময় ১৯৯৫ সালের ২৭ ও ২৯ মার্চ দিন দুটিতে বাংলাদেশ যথাক্রমে ১৬ হাজার ৮৮১ কিউসেক ও ১৭ হাজার ৭২৮ কিউসেক পানি পেয়েছিল। এর কারণ, ১৯৭৭ সালের চুক্তিতে গ্যারান্টি ক্লজ ছিল। অন্যদিকে ৩০ বছর মেয়াদী চুক্তিতে গ্যারান্টি ক্লজ ছিল না বলেই ভারত যথেচ্ছভাবে কম পানি দেয়ার সুযোগ পেয়েছিল।

একই চুক্তির সুযোগ নিয়ে ভারত এখনো পর্যন্ত শুকনো মৌসুমে বাংলাদেশকে পানি বঞ্চিত করছে এবং বর্ষা মৌসুমে ফারাক্কার সকল গেট খুলে দিয়ে বাংলাদেশকে ডুবিয়ে ছাড়ছে। ২০০৪ সালের কথাই ধরা যাক। সে বছরের জুলাই মাসে ভারতের ছেড়ে দেয়া পানিতে সারাদেশ তলিয়ে গিয়েছিল। বন্যাও হয়েছিল দীর্ঘস্খায়ী। কারণ, সেবার বৃষ্টি ও বন্যা শুরু হওয়ার পর ভারত ফারাক্কা বাঁধের ১০৫টি গেটই খুলে দিয়েছিল। ভারত সেই সাথে ৫৪টি অভিন্ন নদ-নদীর পানি নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্মিত বোরাকসহ অন্য সকল বাঁধের গেট খুলে দিয়েও বাংলাদেশকে বিপন্ন করেছিল।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতেও ভারত বাংলাদেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করে চলেছে। এর প্রমাণ, ২০০৮ সালে এপ্রিলের শেষ ১০ দিনেও বাংলাদেশকে প্রায় পাঁচ হাজার কিউসেক কম পানি দিয়েছে ভারত। চলতি বছরেও অবস্খায় পরিবর্তন ঘটেনি। জানুয়ারির প্রথম কিস্তিতে দেয়ার কথা যেখানে ছিল ৬৭ হাজার ৫১৬ কিউসেক, ভারত সেখানে দিয়েছে ৫৬ হাজার ৪১৪ কিউসেক­ ১১ হাজার ১০২ কিউসেক কম। বস্তুত কোনো মৌসুমেই বাংলাদেশ গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যা পায়নি। অভিন্ন ও সীমান্তবর্তী নদ-নদীর ব্যাপারেও ভারত একই নীতি ও মনোভাবের প্রকাশ ঘটিয়েছে। এসব নদ-নদীর কোনো একটিতেই ভারত বাংলাদেশকে বাঁধ নির্মাণ বা ড্রেজিং করতে দিচ্ছে না। বিএসএফের সশস্ত্র হামলার ভয়ে নদ-নদীগুলোতে আট বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের সকল ধরনের কাজ ব রয়েছে। অন্যদিকে তিস্তা, মহানন্দা, মনু, কোদলা, খোয়াই, গোমতি ও মুহুরীসহ আরো অন্তত ১৫টি নদ-নদীর ওপর বাঁধ নির্মাণ করেছে ভারত।

এভাবে ফারাক্কার পাশাপাশি ছোট-বড় বিভিন্ন বাঁধের মাধ্যমে ভারত পানি তুলে নেয়ায় এবং পানির স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করায় অভিন্ন ৫৪টির মধ্যে ৪০টি নদ-নদী শুষ্ক মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই এখন পানিশূন্য হয়ে পড়ছে। ইছামতি, পাগলা, বরাল, মাথাভাঙ্গা, ধানসিঁড়ি, মধুমতি, গড়াই ও চিত্রাসহ ৪০টির বেশি নদ-নদী ইতিহাসের বিষয় হতে চলেছে। শুকিয়ে যাচ্ছে সুরমা ও কুশিয়ারার মতো আরো কিছু নদ-নদী। অনেক নদ-নদী খালে পরিণত হয়েছে। কোনো কোনোটিতে এমনকি বর্ষার মৌসুমেও ছেলেরা এখন ফুটবল খেলে। পদ্মা, যমুনা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্রের মতো খরস্রোতা নদ-নদীগুলোর বুকেও যেখানে-সেখানে অস্যংখ্য চর জেগে উঠেছে। এগুলোর তলদেশ প্রতি বছর তিন থেকে ছয় ফুট পর্যন্ত পলিতে ভরাট হয়ে যাচ্ছে। একই কারণে বাংলাদেশের প্রায় আড়াই হাজার কিলোমিটার নৌপথে এখন লঞ্চ ও স্টিমার চলাচল করার উপযোগী পানি পাওয়া যাচ্ছে না। একের পর এক নৌপথ ব হয়ে যাচ্ছে। আরিচা, দৌলতদিয়া, পাটুরিয়া, নগরবাড়ি ও মাওয়া-চরজানাজাত রুটে ফেরি চলাচল অব্যাহত রাখার জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় করে ড্রেজিং করতে হচ্ছে। একযোগে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষি ও মৎস্য খাতসহ শিল্প-কারখানা। জীবিকার তাগিদে দেশের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ এলাকার লাখ লাখ মানুষ তাদের পেশা পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। কাজের সানে রাজধানী ও বিভিন্ন জেলা শহরে চলে যাচ্ছে তারা।

কিন্তু বাংলাদেশের এই সর্বব্যাপী ক্ষয়ক্ষতি সত্ত্বেও ভারত তার ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছে। টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণ এর সর্বশেষ উদাহরণ। বাঁধটি নির্মিত হচ্ছে সিলেট জেলার পূর্ব সীমান্তের ১০০ কিলোমিটার উজানে সেই বোরাক নদীর মুখে, যে বোরাক সিলেটের দুই নদী সুরমা ও কুশিয়ারার উৎস নদী। নির্মিত হলে টিপাইমুখ বাঁধ সুরমা ও কুশিয়ারার পানিপ্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করবে। সুরমা ও কুশিয়ারার মিলিত স্রোতধারা গিয়ে মেঘনা নদীতে পড়ে বলে মেঘনার পানিপ্রবাহও বাধাগ্রস্ত হবে। এর অশুভ প্রভাবে বৃহত্তর সিলেট, কিশোরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, নারায়ণগঞ্জ, শরীয়তপুর ও বরিশালসহ মেঘনা অববাহিকার বিস্তীর্ণ এলাকায় অতি দ্রুত মরুকরণ ঘটবে। সিলেট অঞ্চলের হাওরগুলো শুকিয়ে যাবে। নৌপরিবহন অচল হয়ে পড়বে। তাছাড়া ভারতের হাতে পানি নিয়ন্ত্রণের একচেটিয়া ক্ষমতা থাকবে বলে শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশ পানি পাবে না, অন্যদিকে বন্যার সময় বৃহত্তর সিলেটসহ দেশের বিরাট এলাকা পানিতে তলিয়ে যাবে। পরিণতিতে কৃষি ও শিল্প-বাণিজ্যের সকল খাতেই ঘটবে মহা বিপর্যয়।

বাংলাদেশকে রক্ষা করতে হলে ভারতের নীতি ও কর্মকাণ্ডে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটানোর লক্ষ্য নিয়ে ভারতকে সম্মত করানোর চেষ্টা চালানো দরকার। কূটনৈতিক পন্থায় ভারত সম্মত না হলে বিষয়টিকে জাতিসংঘে উথাপন করতে হবে। এতেও কাজ না হলে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে। উল্লেখ্য, এ ধরনের সংকটে ফন্সান্সের বিরুদ্ধে মামলা করে স্পেন তার অধিকার আদায় করেছে। বাংলাদেশের পক্ষেও মামলায় জিতে আসা সহজেই সম্ভব। কারণ, আন্তর্জাতিক আইনে ভাটির দেশকে বঞ্চিত ও ক্ষতিগ্রস্ত করা অপরাধ। তাছাড়া চুক্তির শর্ত হচ্ছে প্রবাহের পরিমাণ যতো কম বা বেশিই হোক না কেন, প্রতিটি চক্রেই নির্ধারিত পরিমাণ পানি বাংলাদেশকে দিতে হবে। ভারতে পানি আছে কি নেই, হিমালয়ে বরফ গললো কি গললো না­ এসব যুক্তি মোটেই বিবেচ্য হতে পারে না। বাংলাদেশকে দেয়ার পর যে পরিমাণ থাকবে সে পরিমাণ পানিই ভারত নিজে ব্যবহার করতে পারবে।

একই সঙ্গে দাবি তুলতে হবে, ভারত যাতে নেপালকে নিয়ে ত্রিপক্ষীয় পানি বন্টনের আয়োজনে সম্মত হয়। উল্লেখ্য, নেপালের ব্যাপারে অস্বীকৃতি জানালেও ভারত দেশটির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক চুক্তি করে এককভাবে লাভবান হচ্ছে। রমেশ চন্দ্র সেনের মতো কোনো মন্ত্রীকে দিয়ে এ লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেয়া আদৌ সম্ভব কি না, সেটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বটে। কারণ, আওয়ামী লীগ সরকারের এই পানিসম্পদ মন্ত্রী নিজেও ইতিমধ্যে ‘বুরাষ্ট্রের' পক্ষে সাফাই গাইতে শুরু করেছেন। তা সত্ত্বেও সদিচ্ছা থাকলে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আসন্ন সফরের সময় তারা পানির দাবি তুলে ধরতে পারেন।

৪৯| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৩৭

খান ফেরদৌস বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন , আমার ও লিখতে ইচ্ছা হয় অনেক কিছু পাছে লিখতে গিয়ে পিছিয়ে পরি ভয় পেয়ে যাই । তখন মনে হয় পাসে কাও নেই ,কিন্তু আপনার লেখা দেখে মনে হয় অনেক কে ই আছে আমার মত যারা রাজনিতি বিদ দের ঘ্রিনা করে দুর্নিতি বিদ দের বিচার চায় , আপনাকে অনেক দোয়া আন্তরের আন্তরস্থল থেকে ।
তুলে রাখলাম যাতে আপনার টা দেখে হলেও কিছু লিখতে পারি অন্তত প্রতিবাদ করতে পারি প্রতিবাদ এর ভাষা খুজে পাই

২৪ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:০৮

সবুজ-ভাই বলেছেন: সংখ্যায় কম তবে পাশে অনেকেই আছেন। শুধু এক হতে দেরী হচ্ছে।

৫০| ১৮ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৫৮

রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: নিজেদের ঘর নিজেদের ঝাড়ু দিতে হবে কেউ আসবেন

৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:০৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: সেটাই কি ভাল না, অন্যেরাতো শুধু চুরি করেই চলে যাচ্ছে।

৫১| ১৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:২০

বিডিওয়েভ বলেছেন: মূর্খ জাতি হিসেবে দিন যাপন করতেছি

০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:১৯

সবুজ-ভাই বলেছেন: ভবিষ্যতেও কেও যেন শিক্ষিত হয়ে না দাড়াতে পারে, শিক্ষা ব্যবস্হা ও ম্যাস মিডিয়া কি আমাদের কে সেই দিকেই অগ্রসর হতে সাহায্য করছে না। খুব শীগ্রই জাতি মেধা শূণ্যতায় ভুগবে।

৫২| ১৯ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:০৮

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: শুধু প্লাসাইয়া গেলাম আর রাখলাম শো-কেসে

০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:২২

সবুজ-ভাই বলেছেন: এর বেশী আরও কিছু কি করা যায় না?

৫৩| ২৪ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৮

স্বপ্নরাজ বলেছেন: দেশকে ভালবাসি বলেই জানি আমরা বিশ্বের সবথেকে নিকৃস্ট দেশপ্রেমিক জাতি। আমাদের মন্ত্রীরা অন্য দেশের স্বার্থের পক্ষে কথা বলে, আমাদের আমলারা মোটা টাকা নিজের পকেটে নিয়ে দেশের স্বার্থ বিক্রি করে অনবরত।
আমাদের মানুষগুলো দলের চিন্তা আগে বোঝে দেশের পরে, দেখলেন না ভারতের স্বার্থ রক্ষায় উপরে এগিয়ে এসেছে এক ব্লগার।
হতভাগ্য বাংলাদেশ আমার।

০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:২৪

সবুজ-ভাই বলেছেন: সবদেশের সবদলের দালাল তো পেলাম, বাংলাদেশের একটা দালাল পেলামনা যে ভাই।

৫৪| ২৫ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৮

হিবিজিবি বলেছেন: দেশের মানুষের মানসিকতা বদলাতে হবে। আমাদের মত শিক্ষিত সচেতন জনগোষ্ঠীর মাঝেই কত ভিন্নমত.....!!
আপনার পোষ্টটি ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।

০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:৩৪

সবুজ-ভাই বলেছেন: বলেছেন, ''আমাদের মত শিক্ষিত সচেতন জনগোষ্ঠীর মাঝেই কত ভিন্নমত.....!! '' এখানে আমাদের শিক্ষার মান ও পকৃত শিক্ষা নাকি পুথিগত শিক্ষা সে ব্যাপারেও যথেষ্ঠ ভাবতে হবে।

৫৫| ২৮ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৭

হলুদ হিমু বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন ।
ধন্যবাদ ।

০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:৪৯

সবুজ-ভাই বলেছেন: ভালো কোথায় লিখলাম, দেশের জন্যে ভাল কিছু লিখবো তেমন সৌভাগ্য নিয়ে জন্মাইনি।

৫৬| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৮:৪৩

মরুর মুসাফির বলেছেন: শো কেসে রাখলাম পড়তে ভীষণ ইচ্ছা হচ্ছে। কিন্তু এমুহুর্তে হাতে সময় নেই। পরে পড়ে নিব। তখন মন্তব্যটা করব।

মনে হচ্ছে মনের কথার কিছুটা মিল আছে

৫৭| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:০০

ফিরোজ-২ বলেছেন: আমরা আসলেই ভন্ড একটা জাতি। মারাত্মক ভন্ড।

০১ লা জুলাই, ২০১০ ভোর ৬:৫৬

সবুজ-ভাই বলেছেন: অপ্রিয় হলেও কথাটা কি সত্য নয় ?

৫৮| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:০৯

১৪ বলেছেন: আমাদের জেগে উঠা দরকার খুব শীগ্রই।

৫৯| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৩৫

শরিফ নজমুল বলেছেন: স্বার্থপর, দুর্ণীতিগ্রস্ত নেতা আর ঘুমিয়ে থাকা জনগণের কল্যানে লক্ষ্যহীনভাবে এগিয়ে চলা দেশটিই আমাদের বাংলাদেশ। আমরা ঘুমিয়ে থেকে ভাবি একদিন দেখব দেশ টি ভালো হোয়ে গেছে কিনতু দ্বায়িত্ব পালনে আমরা কুন্ঠিত। ঘুম-ভাংগানো লেখার জন্য ধন্যবাদ।

Click This Link

০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:০৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: আপনার ভাষাতেই বলি, ''সাধারন মানুষ যেন ন্যূনতম অধিকার নিয়ে বাচতে পারে সেটা নিশ্চিত করার দ্বায়িত্ব নেন বলেই তো রাজনীতিবিদ গন আলাদা। তাঁরা জনগনের ভোটে নির্বাচিত হয়ে রাষ্ট্রের দায়িত্ব নেন।
আইনের শাসন প্রতিসঠা, কর্মসংস্থান তৈরী, দ্রব্যমুল্য নিয়ন্ত্রন এসব তো রাষ্ট্রের কাজ। কিন্ত দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে তারা জনগনের কথা ভুলে গিয়ে ক্ষমতা পাকা করার জন্য কম্প্রোমাইজ করেন কালো টাকার সাথে, স্বৈরাচারের সাথে, দুর্ণীতির সাথে। সাধারন মানুষের মৌলিক চাহিদা পুরনের জন্যে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ আপোষহীন ভাবে কাজ করবেন এটিই আমাদের প্রত্যাশা। ''

তারা আর করবেন বলে বসে থেকে লাভ নেই, আশা করেও লাভ নেই। তবে আপনার এই আশা করাটা আপনা অধিকারের মধ্যেই পড়ে। কথায় বলে, '' ন্যাড়া বার বার বেল তলায় যায় না'' কিন্তু আমরা যাই আমাদের যেতে ভাল লাগে তাই। আর মাথাটাও ঐ আমাদেঐ ফাটে বার বার।

৬০| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৩৬

০০৭৭৭৭৭ বলেছেন: কিসুই করার নাই............ লাথি গোছা খেয়ে একদিন বাংলাদেশ হবে আমেরিকা.............. তত দিনে আমেরিকা কোথায় যাবে???

০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:১৯

সবুজ-ভাই বলেছেন: বাংলাদেশ আমেরিকা হবে কিসের ভিত্তিতে বলবেন কি ?

১৮ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৮:০৪

সবুজ-ভাই বলেছেন: এক পর্যায়ে বলেছি,
নিউ জেনারেশন দের মধ্যে আজকাল অনেকেই সচেতন তাও ইন্টারনেট এর কল্যানে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৫ তে যাদের জন্ম তারা কিছুটা হলেও দেশে পরিবর্তন আশা করে।

এখানেও কিছু ফ্যক্ট আছে।

দেশের বয়স, ৩৯। তাই যাদের বয়স ২৫ থেকে ৪৫ আর, যাদের বয়স ৪০ থেকে ৭০ এদের রাজনৈতিক ও সামাজিক মতাদর্শ ভিন্ন কারণ তারা বড় হয়েছে ভিন্ন পরিবেশে।

তদুপরী ইন্টারনেট এর কথা এজন্যে আসল কারণ, আমরা আমাদের বাবা , চাচা দের জেনারেশনের কাছ থেকে কিছুই শিক্ষা পাই নাই কারন তারা সবাই ছিলেন হয় ৭২ থেকে ৭৮ না হোয় ৭৯ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত কোন না কোন সরকারের সুবিধেভোগী। তাদের যুগে দেশ টা কোন অবস্হাতেই মূখ্য ছিল না। স্বাধীণতা পরবর্তী যুগে নিজেদের সামাজিক অবস্হানের উন্নয়নের বাহিরে তাদের কোনই ভূমিকা ছিল না।

৯০ এর গণ অভ্যুথ্যান ছিল আসলে শুধুই ছাত্রদের কর্মকান্ড।
ঠিক যেমন ৭১ বা ৫২ ও ছিল তাই।

আমজনতা থেকে কখনই ভাল কিছু আসে নাই ইনফ্যাক্ট আমজনতারাই বার বার ভোটের মাধ্যমে দেশের ১২ টা বাজিয়েছে। যা কিছু অর্জন শুধুই প্রকৃত শিক্ষিতদের হাত ধরেই। ভাষা, দেশ সব।

কিন্তু এই আমজনতাদের কারণেই ক্ষমতা চলে যায় তাদের ভাললাগা লোকগুলোর কাছে।

আমার বাপ, চাচাকেই দেখেছি খালেদার রুপের প্রেমে পড়ে ভোট দিতে। না হয় আওয়ামিলীগের জন্যে রক্তদিতে।

৫০ থেকে ৭৫ বয়সের অনেকেই মনে করতেন পকিস্তানি তাদের জন্যে ভাল ছিল। দোষটা তাদের না ইতিহাস অনেক করূণ।

আমজনতার ঘুম ভাংগিয়ে লাভ হবে না, হিতে বিপরীত হতে পারে। নিজেরা কজন জেগে কাজের কাজ গুলো করে ফেললেই হয়। ৭১ এও ৭ কোটি মানুষ যুদ্ধ করেনি, ৫২ তেও না। হাতে গোনা কিছু লোক লাগে। তবে নিঃস্বার্থ না। নিঃস্বার্থ হলে সমস্যা। লোক লাগবে যারা বাংলাদেশের ও বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে ভাববে।

৬১| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৫৯

এক মুসাফির বলেছেন: আমরা নিজেরা যখন পরিচালিত হয় লোভ,হিংসা,কাম-মোহ ইত্যাদি রিপুর মাধ্যমে সেখানে আমরা আবার নেতা হতে চাই।
শুদ্ধ মানুষ ছাড়া কখনো নেত্রত্ব দেয়া সম্ভব নয়।যারা ইসলামী রাষ্ট্র কায়েমের সপ্ন দেখেন তাদের কাছে রিপুর চর্চার বিন্দুমাত্র দেখিনা।তারা ক্ষমতার লোভে অন্ধ।
তারা কি দেখেন না ইসলামী সালতানাতের প্রতিটা নেতাই শুদ্ধ পুরুষ।
আমাদের নেতা হওয়ার আগে শুদ্ধ মানুষ হওয়াটাই জরুরী।
ধন্যবাদ আপনাকে পক্ষপাতীত্বের উর্ধে এসে লিখতে পারার জন্য।

০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:২৪

সবুজ-ভাই বলেছেন: মানুষের মত মানুষ হওয়ার মাঝেই কি মানুষ হিসেবে জন্মানোর স্বার্থকতা না ? মতামতের জন্যে ধন্যবাদ।

৬২| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:৩৮

এস এইচ খান বলেছেন:

অনেক আগেই প্লাস দিয়ে গেছিলাম আজ সম্পুর্নটা পড়লাম।
অসাধারণ। সবুজ ভাই, চির সবুজ থাক আর মাঝে মাঝে এ জাতীর কোমড়ে লাথ্থি মেরে এ ভাবে জাগিয়ে তুলুক।

৬৩| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:৪৮

কুয়াশা বলেছেন: সব রকমের দালাল দেখলাম। বাংলাদেশের বা বাংলার মানুষের একটা দালাল খুজে পেলাম না।

০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ৭:২৬

সবুজ-ভাই বলেছেন: আছে নাকি ভাই আপনার খোজে কোন বাংলাদেশের দালাল ?

৬৪| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫১

কুয়াশা বলেছেন: আমাদের দেশে কবে সেই ছেলে হবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে। --- এই কথাটা কাউকে উদ্দেশ্য করে বলা না।

৬৫| ৩০ শে জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫৮

স্বপ্নশহর বলেছেন: ভাইয়া আপনার পোস্ট পুরোটা পড়েছি। আমাদের দেশের সমস্যা আমরা সবাই জানি কিন্তু সমাধানের রাস্তাটা যে আমরা জানিনা ভাইয়া। আপনিই তো বলে দিসেন। আমাদের রক্তে দাসত্ব ঢুকে গেছে। বাংলাদেশে জন্মটাই আমাদের আজন্ম পাপ।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৫৩

সবুজ-ভাই বলেছেন: ব্লগার নিউট্রনের কথায় বললাম, নির্বাচনের সময় এদের কেই ভোট দেই। নির্বাচিত করার পর আবার এদের বিরুদ্ধেই আন্দোলন করি।
দেশের সম্পদ নষ্ট করে আন্দোলন করলে লাভ কোনদিন হবে না।
তার চেয়ে বরং নিজে রা দুর্নীতি মুক্ত হই। দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে নিজেদের গরে তুলি। নিজের সন্তান দের যোগ্য করে তুলি। নিজেরা অন্যায় না করি।
দেখবেন তখন কেউ আর অন্যায় করারত সাহস রাখবে না

৬৬| ৩০ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩

শিকল বলেছেন: অনেক ভাল লাগছে ...চালাই যান ...সাথে আছি

৬৭| ৩০ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৩

সেতূ বলেছেন: আবার ১/১১ এর আশায় থাইকেন না। সেনাবাহিনী দেশের উন্নতির থেকে নিজেদের উন্নয়ন নিয়ে বেশী ব্যাস্ত। ভারতীয় দালাল, পাকিস্তাণের দালাল, আওয়ামির দালাল, বিএনপির দালাল, তত্বাবধায়ক সরকারের দালাল, সুশীল সমাজের দালাল সব রকমের দালাল দেখলাম। বাংলাদেশের বা বাংলার মানুষের একটা দালাল খুজে পেলাম না।

আপনার কথাটা ভালো লাগলো....

আমারো কিছু পোস্ট ছিলো এই অভাগা জাতি নিয়ে.....।

জনগণ -ব্লগাররা এত অন্ধ কেন....???
Click This Link
প্রতারিত হবেন না। ভিক্ষুক-দের চিনে রাখুন ....
Click This Link


এই অভাগা-অন্ধ জাতি উন্নতি কখনো হবে না- যত দিন নিজেরা নিজাদের চোখ -কান খুলে সুস্ট চিন্তা না করে।

পোস্টে +++ ও প্রিয়তে....।

১৯ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: এক পর্যায়ে বলেছি,
নিউ জেনারেশন দের মধ্যে আজকাল অনেকেই সচেতন তাও ইন্টারনেট এর কল্যানে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৫ তে যাদের জন্ম তারা কিছুটা হলেও দেশে পরিবর্তন আশা করে।

এখানেও কিছু ফ্যক্ট আছে।

দেশের বয়স, ৩৯। তাই যাদের বয়স ২৫ থেকে ৪৫ আর, যাদের বয়স ৪০ থেকে ৭০ এদের রাজনৈতিক ও সামাজিক মতাদর্শ ভিন্ন কারণ তারা বড় হয়েছে ভিন্ন পরিবেশে।

তদুপরী ইন্টারনেট এর কথা এজন্যে আসল কারণ, আমরা আমাদের বাবা , চাচা দের জেনারেশনের কাছ থেকে কিছুই শিক্ষা পাই নাই কারন তারা সবাই ছিলেন হয় ৭২ থেকে ৭৮ না হোয় ৭৯ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত কোন না কোন সরকারের সুবিধেভোগী। তাদের যুগে দেশ টা কোন অবস্হাতেই মূখ্য ছিল না। স্বাধীণতা পরবর্তী যুগে নিজেদের সামাজিক অবস্হানের উন্নয়নের বাহিরে তাদের কোনই ভূমিকা ছিল না।

৯০ এর গণ অভ্যুথ্যান ছিল আসলে শুধুই ছাত্রদের কর্মকান্ড।
ঠিক যেমন ৭১ বা ৫২ ও ছিল তাই।

আমজনতা থেকে কখনই ভাল কিছু আসে নাই ইনফ্যাক্ট আমজনতারাই বার বার ভোটের মাধ্যমে দেশের ১২ টা বাজিয়েছে। যা কিছু অর্জন শুধুই প্রকৃত শিক্ষিতদের হাত ধরেই। ভাষা, দেশ সব।

কিন্তু এই আমজনতাদের কারণেই ক্ষমতা চলে যায় তাদের ভাললাগা লোকগুলোর কাছে।

আমার বাপ, চাচাকেই দেখেছি খালেদার রুপের প্রেমে পড়ে ভোট দিতে। না হয় আওয়ামিলীগের জন্যে রক্তদিতে।

৫০ থেকে ৭৫ বয়সের অনেকেই মনে করতেন পকিস্তানি তাদের জন্যে ভাল ছিল। দোষটা তাদের না ইতিহাস অনেক করূণ।

আমজনতার ঘুম ভাংগিয়ে লাভ হবে না, হিতে বিপরীত হতে পারে। নিজেরা কজন জেগে কাজের কাজ গুলো করে ফেললেই হয়। ৭১ এও ৭ কোটি মানুষ যুদ্ধ করেনি, ৫২ তেও না। হাতে গোনা কিছু লোক লাগে। তবে নিঃস্বার্থ না। নিঃস্বার্থ হলে সমস্যা। লোক লাগবে যারা বাংলাদেশের ও বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে ভাববে।

৬৮| ০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:২১

মোস্তাফিক বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন। সরাসরি প্রিয়তে।

৬৯| ০১ লা জুলাই, ২০১০ সকাল ১১:৫৪

মঈনউদ্দিন বলেছেন: দারুন পোষ্ট ++++++++++++ প্রিয়তে

চালিয়ে যান

৭০| ১২ ই জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৫৭

আহাসান বলেছেন: কমেন্ট করার ভাষা নাই।
অসাধারণ...
প্রিয়তে, যাতে অন্যরা পড়ার সুযোগ পায়।

৭১| ১৩ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩১

শেখ ইরফান বলেছেন: I know dipumoni as the lady of our chandpur.

I want to ask a simple que---

Do u live in Bangladesh or Italy?

If Italy -- do u send any money to BD that contribute in our economy? Well, most of us do not send any money to our country from the foreign country as we do not have that poor relatives in our country who are dependent on them.

Remember not we the Literate people, but the illeterate people of BD are the economical backbone of our country.

Get back to banladesh.. then i support u...

If bangladesh-- I like ur post .. carry on..

১৫ ই জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:৫৭

সবুজ-ভাই বলেছেন: আমি ইতালীতেই আছি।
দেশে টাকা পাঠাই কিনা বা দেশে কোন হেল্প করি কিনা সে ব্যাপারে জানতে ইমেইল করবেন না হয় ওয়েষ্টর্ন ইউনিয়ন থেকে জেনে নেবেন।

আমি তৃণমূল পর্যায়ের বাংলাদেশীদেরও অধিকার সম্পর্কে সচেতন হতে বলেছি। তবে মূল পরিবর্তনটা শিক্ষিতদের মাঝে থেকে না আসলে অন্যদের কথা হিসেব করে লাভ নাই।

আমাদের কে যে দেশ ছাড়তে হয়েছিল সেটাই অনেক বড় কষ্টের আমার কারো সাপোর্ট প্রয়োজন নেই দেশ কে সাপোর্ট দিতে পারেন যদি চান।

ভাল থাকবেন।

৭২| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:১৮

রেশাদ১০৬ বলেছেন: অসাধারণ একটা পোস্ট। আমাদের মনের কথাগুলোই সুন্দর ভাবে সাজিয়ে বলেছেন। চারিদিকে দেখে শুনে শুধুই কষ্ট পাই, প্রতিবাদ করার সুযোগ পাই না, প্রতিহত করা তো দুরের কথা।
"আমি বাংলাদেশের দালাল হতে চাই"

৭৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১০ দুপুর ১:৩৬

রিফাত হোসেন বলেছেন: ++++++++++

মাইনাস ৮ মনে হয় ভারতীয বাঙ্গালীদের !

৭৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:১৮

শাহাদত হোসেন বলেছেন: প্লাস + শোকেস

৭৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১০ বিকাল ৫:১২

আলাউদ্দীন মিলন বলেছেন: ধ্রুব তারা বলেছেন: বিডি আইডল ভাই কেমন আছেন? অনেকদিন ব্লগে দেখি না যে! আমি বিজনেসের বেসিক কনসেপ্টগুলোর ব্যাপারে ভেবেই কমেন্ট-টা করেছি। আমার সমস্যা হচ্ছে আপনি যেমন বর্তমান সরকারের বিরোধী কিছু হলেই লাফিয়ে পড়েন আমি তা পারি না। তা সে দলের ক্ষেত্রেই হোক না কেন। আর যদি কোন কিছুর সোর্স না থাকে সেগুলোকেই মেনে নিতে পারি না।
১৮ ই জুন, ২০১০ সকাল ৭:৫৫

লেখক বলেছেন: যদিও বিডি আইডল ভাইকে বলা, তবুও একটু বলি ভাই।

বিজনেস কনসেপ্ট কথাটা আমার ভাল লেগেছে।

''কাওকে নিজের ঘরের চাল, খাবার বিক্রি করতে দেখেছেন ?''

তা গরীব হোক আর বড়লোক ?



মন্তব্যে ঝাঝা , ধ্রুব তারা একটা ভাদা।

লেখক বলেছেন:
জেনেটোক্যালি আমরা পরনির্ভরশীল একটা জাতি। গোলামীতে অভ্যাস্ত। আমরা বলি ''আমাদের দেশে একটা ভাল নেতা আসলো না'' তার মানে নেতা আমরাই খুজি। নাহলে গণপ্রজাতন্ত্রি দেশে নেতা দরকার হত না। আমাদের আইডল দরকার হয় কারণ আত্ম বিশ্বাস ও সঠিক শিক্ষার অভাবে।

প্রকৃতশিক্ষা বিহীন সচেতনতা কোন কাজে আসে না।
সমস্যাগুলো আরো প্রকোট হয় বুদ্ধিজীবি দের হত্যার পর।

স্বাধীনতার পরও জহির রায়হান দের মত অনেককেই প্রাণ হারাতে হয়েছে।

নিউ জেনারেশন দের মধ্যে আজকাল অনেকেই সচেতন তাও ইন্টারনেট এর কল্যানে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৫ তে যাদের জন্ম তারা কিছুটা হলেও দেশে পরিবর্তন আশা করে।


দেখে থাকবেন বাংলাদেশের মানুষ কিভাবে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার সাপোর্টার, ঠিক একই কারণে তারা বিএনপি, আওয়ামিলীগ বা কোন নেতার সাপোর্টার।

এটা ব্লাড প্রবলেম, অমুককে আমি চিনি, তমুক আমার কাছের লোক, আমার ভাই এটা, আমার বাপ ওটা , আমার দল জিতসে, আমার দল ক্ষমতায় এটা ভেবেই মানুষ শান্তি পায়। ঠিক যেমন রানী মুখার্জি, প্রিয়ান্কা চোপড়ার প্রেমে পড়ে ঘুম থেকে উঠে দেখে কাপড় নষ্ট। সেই একই কারনে দল সাপোর্ট করা।

নিজেকে যোগ্যতর কল্পনা করা বা সেই স্হানে নিজেকে দেখা এটা আমাদের মানসিকতারই একটা অংশ।

সেটা শুধু রাজনিতী না সব খানেই দেখা যায়।

কাজের লোকেরা মাটিতে বসে খাবার খায়। ওদের প্লেট গ্লাস আলাদা থাকে আমাদের দেশে। ক্লাসে ছেলে মেয়েদের রোল থাকে ১,২,৩,৪,৫ । কে বেটার । শিক্ষার থেকে অন্য কিছু মাথায় বেশি ঢুকিয়ে দেয়া হয় বেশী। এদেশে পরিক্ষার রেজাল্ট মানে উৎসব করা। শিক্ষার থেকে সার্টফিকেট বেশী মূল্যবান।

ইন এভারেজ মেধা সংকট। মানবিক মূল্যবোধহীন শিক্ষিত মানুষের সংখ্যা বেশী। আত্ম সচেতনতার অভাব । দৈনিক পত্রিকা মানুষের সাধারণ গেয়ান এর উৎস। আত্ম বিশ্বাসের অভাব। সমালোচনার ভয়ে দর্শকের ভূমিকা পালন করা। এমন হাজার সামাজিক ঘটনা থেকে আমাদের মন মানসিকতাটাই পরনির্ভলশীল ভাবে তৈরী।

বন্যার সময়ও মানুষ মসজিদে দোয়ায় ব্যাস্ত থাকে। নিজেরা বন্যা প্রতিরোধ করে না। কেও করবে বা একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে এমন আশায় থাকে।

যৎসামান্য কিছু রা যাও কিছু করতে চায়, সমাজ বা পরিবার সাপোর্ট করে না তাই তারাও কেও এগিয়ে আসলে আমিও করব এই আশায় সবাই বসে থেকে কেও কিছু করে না।


এক পর্যায়ে বলেছি,
নিউ জেনারেশন দের মধ্যে আজকাল অনেকেই সচেতন তাও ইন্টারনেট এর কল্যানে। ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৫ তে যাদের জন্ম তারা কিছুটা হলেও দেশে পরিবর্তন আশা করে।

এখানেও কিছু ফ্যক্ট আছে।

দেশের বয়স, ৩৯। তাই যাদের বয়স ২৫ থেকে ৪৫ আর, যাদের বয়স ৪০ থেকে ৭০ এদের রাজনৈতিক ও সামাজিক মতাদর্শ ভিন্ন কারণ তারা বড় হয়েছে ভিন্ন পরিবেশে।

তদুপরী ইন্টারনেট এর কথা এজন্যে আসল কারণ, আমরা আমাদের বাবা , চাচা দের জেনারেশনের কাছ থেকে কিছুই শিক্ষা পাই নাই কারন তারা সবাই ছিলেন হয় ৭২ থেকে ৭৮ না হোয় ৭৯ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত কোন না কোন সরকারের সুবিধেভোগী। তাদের যুগে দেশ টা কোন অবস্হাতেই মূখ্য ছিল না। স্বাধীণতা পরবর্তী যুগে নিজেদের সামাজিক অবস্হানের উন্নয়নের বাহিরে তাদের কোনই ভূমিকা ছিল না।

৯০ এর গণ অভ্যুথ্যান ছিল আসলে শুধুই ছাত্রদের কর্মকান্ড।
ঠিক যেমন ৭১ বা ৫২ ও ছিল তাই।

আমজনতা থেকে কখনই ভাল কিছু আসে নাই ইনফ্যাক্ট আমজনতারাই বার বার ভোটের মাধ্যমে দেশের ১২ টা বাজিয়েছে। যা কিছু অর্জন শুধুই প্রকৃত শিক্ষিতদের হাত ধরেই। ভাষা, দেশ সব।

কিন্তু এই আমজনতাদের কারণেই ক্ষমতা চলে যায় তাদের ভাললাগা লোকগুলোর কাছে।

আমার বাপ, চাচাকেই দেখেছি খালেদার রুপের প্রেমে পড়ে ভোট দিতে। না হয় আওয়ামিলীগের জন্যে রক্তদিতে।

৫০ থেকে ৭৫ বয়সের অনেকেই মনে করতেন পকিস্তানি তাদের জন্যে ভাল ছিল। দোষটা তাদের না ইতিহাস অনেক করূণ।

আমজনতার ঘুম ভাংগিয়ে লাভ হবে না, হিতে বিপরীত হতে পারে। নিজেরা কজন জেগে কাজের কাজ গুলো করে ফেললেই হয়। ৭১ এও ৭ কোটি মানুষ যুদ্ধ করেনি, ৫২ তেও না। হাতে গোনা কিছু লোক লাগে। তবে নিঃস্বার্থ না। নিঃস্বার্থ হলে সমস্যা। লোক লাগবে যারা বাংলাদেশের ও বাংলাদেশের মানুষের স্বার্থে ভাববে।




ভাই আপনার সাথে সহমত, সময়ের অভাবে এতদিন পড়তে পারিনাই। আপনার এক পোষ্ট পোইরাই আমার বাংলাদেশ সম্পর্কে এত দঃারনা হইছে যা গত ২৫ বছরে আামর হয় নাি

২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৮:৪৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: ব্লগার নিউট্রনের কথা দিয়ে বলতে চাই,

নির্বাচনের সময় এদের কেই ভোট দেই। নির্বাচিত করার পর আবার এদের বিরুদ্ধেই আন্দোলন করি।
দেশের সম্পদ নষ্ট করে আন্দোলন করলে লাভ কোনদিন হবে না।
তার চেয়ে বরং নিজে রা দুর্নীতি মুক্ত হই। দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে নিজেদের গরে তুলি। নিজের সন্তান দের যোগ্য করে তুলি। নিজেরা অন্যায় না করি।
দেখবেন তখন কেউ আর অন্যায় করারত সাহস রাখবে না

৭৬| ২০ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১১:২৬

ঢাকাইয়া টোকাই বলেছেন: সবুজ-ভাই জিন্দাবাদ

৭৭| ২১ শে জুলাই, ২০১০ ভোর ৫:০০

হরিসূধন বলেছেন:
অনেক আগে পড়ছিলাম একন পেলাচ দিয়া গেলাম;)

৭৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:২৯

আত্মা দীপ্‌ বলেছেন: @ লেখক.......জানি না আমার মন্তব্য আপনি পড়বেন কিনা ?
আপনি যুদ্ধ করতে চান,আমি আছি।দেশের মানুষের জন্য কাজ করা কে আমি আমার জন্ম কারণ মনে করি।
অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন আমার সাথে[email protected]

অপেক্ষাই রইলাম।
ধন্যবাদ।

৭৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪২

আকাশের তারাগুলি বলেছেন:
আমি আপাতত একটা মাইনাস দিলাম। মাইনাস আমি দেইনা কাউকে, দিবনা বলেই মনস্থির করেছিলাম। আজকে দিলাম আমি আবার দেশ প্রেমিক নয়(আপনার ভাষায়)। স্পেস ছিলো বলেই ঢুকে পড়েছি।

কেনো দিলাম সময় পেলে লিখবো। কারন এতো বড় পোষ্টে বিস্তারিত লিখতে অত সময়ের বড় অভাব। আমি আবার এমন একজায়গায় কাজ করি যেখানে ১৬২০টাকা মজুরী দেয়া হয়(এখন আবার নুন্যতম ৩০০০ টাকা)।

৮০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫২

কবির চৌধুরী বলেছেন: ++
পুরা লিখাটাই পড়লাম। প্রতিটি লাইন চরম সত্য।
এগুলোর সমাধান নিয়ে কিছু ভাবতে হবে, করতে হবে, নয় কি?

বাংলাদেশের বা বাংলার মানুষের একটা দালাল খুজে পেলাম না।
- আমারে দেখেন না? :)

৮১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: এবার শোকেসে ভরলাম। :)

৮২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪১

উপপাদ্য বলেছেন: পড়লাম.। জোশিলা হইছে।
ধন্যবাদ........।

১০০ তম প্লাস টি আমার.।

৮৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

বাবা নুড়া বলেছেন: দারুন লিখছেন ভাই -- আপনার মত আমার ও মনের কথা এইগুলা

৮৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৫১

ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন:
বাংলাদেশের দালাল হতে চাই.

সবারই একবার ফিরে দেখা দরকার, আমি আসলে কার কার দালাল!

দারুণ লেখা, ধন্যবাদ.

২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ৩:৫৫

সবুজ-ভাই বলেছেন: ব্লগার নিউট্রনের কথা দিয়ে বলতে চাই,

নির্বাচনের সময় এদের কেই ভোট দেই। নির্বাচিত করার পর আবার এদের বিরুদ্ধেই আন্দোলন করি।
দেশের সম্পদ নষ্ট করে আন্দোলন করলে লাভ কোনদিন হবে না।
তার চেয়ে বরং নিজে রা দুর্নীতি মুক্ত হই। দেশের যোগ্য নাগরিক হিসেবে নিজেদের গরে তুলি। নিজের সন্তান দের যোগ্য করে তুলি। নিজেরা অন্যায় না করি।
দেখবেন তখন কেউ আর অন্যায় করারত সাহস রাখবেনা।

৮৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩৮

কালা পাহাড় ২০০০ বলেছেন: সাবাশ

৮৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১১ সকাল ৯:৫৩

১১স্টার বলেছেন: এতো বড় পোস্ট এতো মন্তব্য পড়তে পড়তে অনেক কাজ হাতে জমা হয়ে গেলো।

আমার বাড়ি টুঙ্গীপাড়ার কাছাকাছি সরকার ভালো করুক মন্দ করুক আমাকে তার গুনাগান এলাকাতে গাইতে হয় তা না হলে যে অবস্থার সৃষ্টি হয় তা সামাল দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। একবার ব্যক্তি বিবাদের রেশ ধরে আমাদের ওয়ার্ডের যুবলীগের সভাপতি ইউনিয়নে খবর দিলো আমি নাকি বঙ্গবন্ধুর ছবি ছিড়ে ফেলেছি ইউনিয়ন থেকে ২০ টা মটর সাইকেলে ৫০/৬০জন লোক আসলো লাঠিসোটা নিয়ে কোন রকম খোজ খবর না নিয়ে ই তারপর বলেন .....

আমি তেজগাঁও কলেজে পড়ি বলে ছাত্রদলের প‌্যানেল ক্ষমতায় ডাইরেক্ট বলে দেওয়া হলো ছাত্রদল না করলে হোস্টেলে সীট দেওয়া হবে না। আমি বল্লাম আমি কোন দল করতে পারবো না আমি পড়াশোনা করতে এসেছি এর পর কেউ আমাকে......

উপরের দুটো ঘটনাই আমার ব্যক্তিগত।

আপনার লেখার মূল বিষয় হলো তথাকথিত কোন দল (যাদেরভিতর বিন্দুমাত্র দেশপ্রেম নাই) তারা কোন কোন দেশের তাবেদারী করে দেশটার সাড়ে বারোটা বাজাচ্ছে আমরা জনগণ ছাগলের ৩ নং বাচ্ছার মত লাফাইতেছি। যে দেশের মানুষ রক্ত দিয়ে দেশের নাম লেখে যে দেশের মানুষ ইজ্জত দিয়ে দেশ বাচায় সে দেশের মানুষ নিজের শরীর দিয়ে ও বন্য প্রতিরোধ করতে পারে কিন্তু দরকার সঠিক নির্দেশনার সঠিক নেতৃত্বের। আর সেই নেতৃত্ব যাতে গড়ে ওঠতে না পারে সে জন্য আমাদের দেশের যুব সমাজকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে ধংশের পথে নেশা আর অস্ত্র এদেশে যত সহজলভ্য পানি বাতাশ ও এতোটা সহজলভ্য নয়। আর যাদের মধ্যে ইতিমধ্যে নেতৃত্বের যোগ্যতা গড়ে উঠেছে তাদের কে কোন কোন ভাবে দাবায়ে দেওয়া হচ্ছে। যার ফলে আমাদের সেই জয় বা তারেক নামের কুলাংগারদের অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে।

তবে আশার বিষয় আজকাল ব্লগিং করায় অনেকেই এখন আর জ্ঞান আহরনের জন্য সংবাদপত্র পড়েনা। ফলে আপনার লেখার মত মূল্যবান লেখায় উৎসাহিত হয়ে অনেকেই সচেতন। যার ফল আমরা সম্প্রতি লক্ষ্য করেছি অনেক অন্যায় এর বিরুদ্ধে ব্লগারদের সোচ্ছার প্রতিবাদ। আমার ধারনা একদিন ব্লগার রাই পারবে মানুষের তন্দ্রা ভাঙ্গিয়ে জাগ্রত করতে। পারবে দেশ প্রেম তৈরী করতে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার লেখাটি শেয়ার করার জন্য।

৮৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সকল অনিয়ম একদিন শেষ হবেই,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

৮৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সকল অনিয়ম একদিন শেষ হবেই,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.