![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"পৃথিবীতে ধর্ম হিসেবে ইসলামই লজিক্যাল, প্রাক্টিক্যাল এবং বিজ্ঞানসম্মত। এর হুকুম আহকাম যৌক্তিক। তাই মানাটাও সহজ। আমার দ্বীনের পথের যাত্রাও এই যৌক্তিক কারণেই।"
সবুজের কথা মুগ্ধ হয়ে শুনছিলাম। ওর দ্বীনের পথের যাত্রার কথা। এক সময় বাম রাজনীতির সাথে জড়িত ছিল। ভার্সিটির প্রথম দুই বছর। চরকির মত ঘুরে বেড়াতো এই হল থেকে ঐ হলে। ছাত্রদের কাছে। যুক্তি দিয়ে বুঝাতো। কেন গনতন্ত্র, রাজতন্ত্র বা ইসলাম নয়, সমাজতন্ত্রই মানুষের মুক্তির পথ।
ও বলতো, "ধর্মগুলো ফিক্সড। একটা নির্দিষ্ট গন্ডির বাইরে চিন্তা করতে দেয় না। কমুনিজম সেখানে উদার। ধর্মের কিছু ভাল দিক আছে, খারাপ দিক তার থেকে অনেক বেশি। ধর্ম তাই আফিমের মত মানুষকে কিছু ভাল কথা বলে খারাপ কাজগুলোয় বুদ করে রাখে। সমাজ তাই থমকে থাকে। এগুতে পারে না।"
সেই সবুজ, আর এই সবুজ। আকাশ পাতাল পার্থক্য। কেন তার এত পরিবর্তন? আমি খুব কাছে থেকে দেখেছি। সে যুক্তির বাইরে কিছু মেনে নেয় না। সে সব কিছু বিচার করে যুক্তি দিয়ে। ওর দ্বীনে ফিরে আসার কারণও চমকপ্রদ। ইসলামে সুদকে কঠোরভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এই একটি ব্যাপারে ও খুব মুগ্ধ হয়ে যায়। ও দেখেছে, প্রচলিত সব অর্থব্যবস্থাই সুদভিত্তিক এবং ক্যাপিটালিজমকে উৎসাহিত করে। কেবল পণ্য দিয়ে নয়, টাকা দিয়েও টাকা বৃদ্ধি করা যায়। এই ব্যাপারটা ওর খটকা লেগেছে। টাকা দিয়ে কেন টাকা উৎপাদন করা যাবে? এই সুদভিত্তিক অর্থনীতির কারণে এটা সম্ভব। এই চিন্তা থেকে সে ইসলামি।অর্থনীতি নিয়ে পড়াশুনা শুরু করে। সে অবাক হয়ে যায়, চৌদ্দশত বছর আগেই কুরআন শরীফে আল্লাহ সুদের সাথে জিহাদ ঘোষনা করেছে।
সবুজের দ্বীনে ফেরার এই ব্যাপারটি নিয়ে আলাদা করে লিখতে হবে।
সবুজ বলে, "মানুষ র্যাশনাল প্রাণী। কোন অলৌকিক, অযৌক্তিক বিষয় মানুষ তখনই মেনে নেয়, যখন তার পিছনেও সে একটি যুক্তি দাঁড় করায়। হয়তো সেটাও তার নিজেরই বানানো।"
সবুজের এই পরিবর্তন আমার উপরও প্রভাব বিস্তার করেছে। আমিও বুঝতে পারি, ইসলামের বিধানগুলো, কতটা যৌক্তিক। আপাত হয়তো, বুঝতে পারি না। কিন্তু যা বুঝতে পারি না তার পিছনেও কোন না কোন লজিক আছে।
দুইদিন হলো সবুজ আমাদের গ্রামে এসেছে। ওর বাড়ি চিটাগং। উত্তরবঙ্গে এই প্রথম৷ আসল উদ্দেশ্যে কেবল আমাদের গ্রাম দেখা না। আমার এক জ্যাঠার সাথে দেখা করা। তার সাথে কিছু সময় কাটানো। একটি অজপাড়া গায়ের বয়োবৃদ্ধ মানুষ, যার শিক্ষার দৌড়ই বা কতদূর, সেই মানুষটি ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে এত আধুনিক ধারনা রাখে, যা অনেক আলেমওলামারাও হয়তো রাখেন না।
জ্যাঠার বাড়ি আমাদের বাড়ির পাশেই৷ পরশুদিন দেখা করতে গিয়ে দেখি, জ্যাঠা অসুস্থ। কথা বলতে পারবেন না দেখে কুশল বিনিময় করে চলে এসেছি।
আজ আমরা সকালেই জ্যাঠার বাড়িতে এলাম। সকালে আমার ছোট বোন খোজ এনেছে, জ্যাঠা উঠানে বসে বাশ কাটছেন। তার মানে জ্যাঠা সুস্থ হয়েছেন অনেকটা।
জ্যাঠার বাহির বাড়ির উঠানে একটি আম গাছের নিচে একটি টঙ। সুপারি গাছ কেটে বানানো। বলার অপেক্ষা রাখে না, এটি জ্যাঠাই বানিয়েছেন।
স্বাস্থ্যের খোজ খবরের পর জ্যাঠাকে আবার পরিচয় করিয়ে দিলাম সবুজের সাথে।
জ্যাঠাকে এও বললাম, সবুজ কিভাবে ইসলামের সব বিষয়কে যুক্তি দিয়ে বিচার করে।
সবুজ বললো, "জ্যাঠা, একটা ভাল যুক্তি আমাদের বিশ্বাসকে দৃঢ় করে। আমরা, আরো শক্তভাবে তা আমল করি।"
জ্যাঠা এসে আমাদের পাশে বসলেন। "এইটা সত্য কতা। যুক্তি বিশ্বাস হে শক্ত করে। তয় এর মধ্যে কিন্তু আছে।"
আমি বললাম, "কিন্তু?"
"ইসলামের সবকিছুরে যুক্তি দিয়া বিচার করা যাইবো না। এমনকি আমরা যে আল্লাহ রসুল মানি, এইডোও কেবল বিশ্বাস। যুক্তি দিয়া আল্লাহ প্রমান অয় না। আমরা যা দেহি, বিবেক বুদ্দি দিয়া ব্যাখ্যা দাড় করাইতে পারি, তা অইলো দুনিয়া৷ মহাবিশ্ব। কিন্তুক যা দেহি না, যার কোন যুক্তি হয় না, কোন বিবেক ধরতে পারে না, তাই অইলো দ্বীন!"
সবুজ একটু অবাক হয়। "আপনার ব্যাখ্যাটা কি জ্যাঠামশাই?"
"হোনো তাইলে।
মা হাজেরা আর শিশুপুত্র ইসমাইলেক হেই দূর মরুভূমিতে থুইয়া আসলো ইবরাহিম (আ)। কোন মানুষ নাই, ঘরবাড়ি নাই৷ পশুপাখিও নাই। সামান্য খাবার আর পানি দিয়া ওগোরে ঐ মরুভুমিতে থুইয়া আসার যুক্তি কী? কোন সুস্থ বিবেকবোধ স্বামী কি এইটা করতে পারে? কোন পিতা কি শিশুপুত্রহে ঐ জনমানবশূন্য প্রান্তরে রাইকা আসপার পারে?"
"হাজেরা ইবরাহিমের (আ) পিছে পিছে আইসা কয়, আমাগোরে ক্যান থুইয়া যাও?
ইবরাহিম কোন জবাব দেন না। হাজেরা তহুন কয়, এইডো কি আল্লাহর হুকুম? ইবরাহিম খালি মাথা নাড়ায়। এইডো আল্লাহর হুকুম।
হাজেরা সাথে সাথে মাইনা নিয়া কয়, এইডো আল্লাহর হুকুম হইলি, আমরা এইহানেই থাকমু। আপনে চইলা যান।
দ্বীন হইতেছে গিয়া এই আল্লাহর হুকুম। যা যুক্তিতে, বিবেকে ধরে না। তারও উর্ধ্বে। এইডোই দ্বীন। আমরা ইবরাহীমের (আ) সেই দ্বীন মানি।"
সবুজ একটু নড়েচড়ে বসে। "কিন্তু জ্যাঠা, অন্ধভাবে কেন আমরা মানবো? আমাদের কি বিবেকবুদ্ধি নাই? আল্লাহ কেন আমাদের বিবেক বুদ্ধি দিলেন? আমার তো মনে হয়, আল্লাহকে আরো ভাল করে উপলব্ধি করার, হুকুম আহকাম মানার ভাল উপায়, যদি সেটা যুক্তি দিয়ে উপস্থাপন করা যায়।"
"তোমরা ইয়াং পোলাপান, ভার্সিটিত পড়ো। জ্ঞান বুদ্দি আমগোর চাইতে বেশি। তাই বেবাক জায়গায় যুক্তি খোঁজো। কিন্তু কি, যুক্তিই শেষ কতা না। যুক্তি দিয়া দ্বীন ইসলাম শুরু করা যায়, কিন্তু আকাশের ওপারে আকাশের ঠিকানায় পৌঁছাইতে অইলে যুক্তির বাইরেও বিবেকের বাইরেও কিচু আছে, হেইডা বিশ্বাস করা লাগে।"
জ্যাঠার কথা শুনে কেন জানি সব উলট পালট হয়ে যাচ্ছে। তার মানে এতদিন দ্বীনের ভুল ব্যাখ্যা জানলাম? জাকির নায়েক, আহমেদ দিদাতের মত পন্ডিতেরা যুগে যুগে যুক্তি খন্ডন করে মানুষকে দ্বীনের পথে এনেছেন, আনছেন।
"তোমরা মুসার (আ) লাঠির কতা জানো। আল্লাহ মুসাহে পুছ করলেন, মুসা তোমার হাতে কী? মুসা কইলেন, আল্লাহ, এইডো তো লাঠি।
আল্লাহ বললেন, ঐডা ছাইড়া দেও। মুসা লাঠি ছাইড়া দিলেন। সাথে সেই লাঠি সাপ হয়ে গেল। মুসাকে আল্লাহ কইলেন, ঐডা ধরো৷ মুসা ভয়ে ভয়ে সাপ ধইরা ফেলতেই তা আবার লাঠি হয়ে গেল। আল্লাহ আবার পুছ করলো, মুসা তোমার হাতে ঐডা কী? মুসা এবার চকচন্দা হয়ে গেলেন। হাতে আসলে কী? লাঠি না সাপ?
আসলে, মুসার (আ) হাতে ঐডা লাঠিও না সাপও না। ঐডা আল্লাহর হুকুম। আল্লাহ যা অর্ডার করেন, তাই হইয়া যায়।
এই ঘটনার কোন বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা অয়? সাপ লাঠি অয় কেমনে? লাঠি আবার সাপ?
আল্লাহর রাসুল (সা) যে চাঁদ দ্বিখন্ডিত করচিলেন, তার ব্যাখ্যা কী?"
আমি সবুজের মুখের দিকে চাইলাম। ও মুগ্ধ হয়ে জ্যাঠার কথা শুনছে। ওর মাথায় এই মুহুর্তে চলছে, তা যদি জানা যেত!
"তাহলে কি আমরা অন্ধভাবে সব মেনে নিবো, অনুসরণ করবো?" সবুজ জিজ্ঞেস করলো জ্যাঠাকে।
"এইডারে অন্ধভাবে কয় না। আমরা যা দেহি, যুক্তি দিয়া বিচার করি, কেবল এইডাই দ্বীন না, বরঞ্চ যা দেহি না, বিবেকে খাটে না, সেই জগত আরো বড়, বিস্তৃত। দ্বীন অইলো, এই সসীম জগতের সীমাবদ্ধতা স্বীকার কইরা অনন্ত অসীম জগতরে মাইনা নেয়া।"
জ্যাঠা এইবার আর একটি উদাহরণ টানলেন।
"আবু জাহেল ছুইটা আইলো আবু বকরের (রা) কাছে। বললো, " তোমার মুহাম্মদ পাগল হইয়া গেছে। সে নাকি আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ কইরা আইছে!"
আবু বকর পুছ করলেন, "এইডো কি রাসুল নিজে কইছে?"
আবু জাহেল কয়, হ।
আবু বকর কয়, তাইলে সত্যই হইবো।
আবু জাহেল অবাক হইয়া কয়, "তুমি আবু বকর, এমন জ্ঞানী মানুষ হইয়াও এমন আজগুবি অযৌক্তিক কতা বিশ্বাস করলা?"
আবু বকর উত্তর দেন, "যেইহানে আল্লাহরে, আল্লাহর রাসুল রে বিশ্বাস করচি। মুহাম্মাদের (সা) কাছে জিবরাইল ফেরেশতা আসে ওহী নিয়া, এইগুলা বিশ্বাস করচি। সেইহানে নবী যে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করতে গেচিলো এক রাইতের মধ্যে, এইডা বিশ্বাস করা তো কিচুই না, তাই না?"
আবু বকরের এই বিশ্বাসই অইলো গিয়া দ্বীন।
জ্যাঠার এমন চমৎকার কথা শুনে বুকের মধ্যে সহসা একধরনের বিশালতা অনুভব করলাম। অনন্ত অসীমের সাথে নিজেকে একাত্ম করার অভিজ্ঞতা হলো। যেন নতুন করে ঈমান আনলাম। দ্বীনকে এভাবে কোনদিনই ভেবে দেখি নি।
সবুজ এর সাথে যোগ করার মত করে বলে, "এর মানে, বুদ্ধি বিবেক দিয়ে আমরা দ্বীনের একটি নির্দিষ্ট বিন্দুতে পৌছাই। এরপরেই বুঝতে পারি বুদ্ধি বিবেকরও সীমাবদ্ধতা আছে, তার পরের পথ পাড়ি দিতে হয় বিশ্বাস দিয়ে।"
"ঠিক তাই। যুক্তি অইলো দ্বীনের দরজার কাছে পৌছে দেয়ার বাহন। কিন্তু দরজা পার হইতে অয় গভীর বিশ্বাস দিয়া।"
আমি বললাম, "জিহাদের ব্যাপারে আল্লাহ কোরানে বলছেন, হতে পারে তোমরা কোনো কিছু অপছন্দ করছো অথচ সেটাই তোমাদের জন্য মঙ্গলজনক, আবার হতে পারে তোমরা কোনো কিছু ভালোবাসো অথচ সেটাই তোমাদের জন্য অমঙ্গলজনক। আর আল্লাহ জানেন, আর তোমরা জান না।
এর মানে অইলো, আল্লাহর কোন হুকুম আমাদের জ্ঞান-বুদ্ধি দিয়া বোঝার বাইরে। কিন্তু সেটা মানতে হবে, পালন করতে হবে। কোন ধরনের যুক্তি তর্ক ছাড়াই।"
"ঠিক তাই।" জ্যাঠা বললেন। "এইডাই আমি কইবার চাই। আমরা যদি পাই, কোরান ও আল্লাহর রাসুলের আদেশ নিষেধ হিসাবে, সেইডা আমগোরে মাইনা নিতে অইবো৷ হোক তা যুক্তির বাইরে। আর এইডাই অইলো দ্বীন৷ এইডাই ইসলাম।"
জ্যাঠার ওখান থেকে বাড়ি ফেরার সময় একটি কবিতা কয়েকটি লাইন মাথায় ঘুরছিল,
"সিতারো সে আগে জাহা অর ভি হ্যায়
আভি ইসক কে ইন্তিহা অর ভি হ্যায়।
কানাত না কার আলম ই রঙ ও বু পার
চামান অর ভি হ্যায়, আশিয়ান অর ভি হ্যায়।"
আল্লামা ইকবালের লেখা কবিতা।
মানে হল, এই দেখার দুনিয়াই শেষ না, আরো দুনিয়া আছে, প্রেমের বিরহজ্বালা আরো বাকি আছে
এই রঙ রূপই শেষ না, আরো আছে, আরো ব্যাখ্যাতীত জান্নাতের বাগান আরো আছে।"
২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:৫৯
বাজ ৩ বলেছেন: আল্লাহ তায়ালা বলেন,আমার নিকট আরোও আছে।(অর্থাৎ তোমাদেরকে এত নেয়ামত দিলাম,দুিটি জান্নাত দিলাম,আমার চেহারাকেও দেখিয়ে দিলাম,চিন্তা ভাবনা দূর করে দিলাম,কষ্ট পেরেশানি ও সরিয়ে দিলাম,মনের উপর থেকে অনেক পর্দা দূর করে দিলাম,জান্নাতে অনন্তকালের জন্য থাকতে দিলাম,আমার কাছে আমার রহস্যের মধ্যে ভ্রমন করতে দিলাম।হে আমার প্রিয় বান্দাগন আমার নিকট আরোও অনেক কিছু আছে
চমৎকার পোস্ট+++
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৫৭
রিদওয়ান খান বলেছেন: কিছু লেখা এড়িয়ে যাওয়াই স্বাভাবিক মনে হয় অথচ কিছু লেখা এমনভাবে হৃদয়ে রেখাপাত করে যে তা সহজে মুছে ফেলা যায় না। কিছু লেখা মুহূর্তের জন্য আলো ছড়ায় আবার কিছু লেখা সারাজীবনের অমূল্য শিক্ষা হয়ে থাকে। কোনো লেখা ভুলিয়ে দেয় দুঃখ আবার কোনো লেখা গভীরভাবে মনে করিয়ে দেয় জীবনের মানে।
যথার্থ সুন্দর পোস্ট ++
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জেনারেশন একাত্তর আপনার ওপর হামলে পড়বে।
৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৯
সুলাইমান হোসেন বলেছেন: মাশাআল্লাহ। সুন্দর একটি পোস্ট লিখেছেন
ইসলামের সবকিছুই যৌক্তিক।কিন্তু সব যুক্তি পর্যন্ত আমাদের ক্ষীণ বুদ্ধি পৌছাতে পারেনা।আমাদের বুদ্ধি সে পর্যন্ত পৌছায়না বলে অর্থ এই নয় যে তার কোনো যুক্তি নাই।যুক্তি অবশ্যই আছে।
যেমন শয়তান একটি যুক্তি দিলো,আমি আগুনের তৈরি,আমাকে আপনি আগুন দিয়ে বানিয়েছেন আর যাকে সেজদা দিতে বলছেন তাকে তো মাটি দিয়ে বানিয়েছেন।আগুন কেন মাটিকে সেজদা দিবে।
এখানে শয়তানের যুক্তি ছিলো ভুল যুক্তি।সঠিক যুক্তি এখানে ছিলো,কিন্তু সে পর্যন্ত শয়তানের বুদ্ধি পৌছাতে পারেনি।
৬| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৫০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার উচিত বুঝে শুনে পাক কোরআন মজিদ ও আল হাদিস পাঠ করা।
হুজুরদের মুখে ওয়াজ শুনেই সব করবেন না।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:২৭
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: চমৎকার লেখা ।