নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
বাংলাদেশে শাহরুখ দীপিকা অভিনীত পাঠান চলচ্চিত্রটি সাফটা চুক্তির আওতায় আনার চেষ্টা চলছে। সবকিছুই ঠিকঠাক থাকলে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশেও আলোচিত এই সিনেমাটি মুক্তি পেতে পারে। মঙ্গলবার দুপুর ৩ টায় এ বিষয়ে তথ্য মন্ত্রণালয়ে মিটিং রয়েছে। সেই মিটিংয়ে নিশ্চিত হতে পারে পাঠান বাংলাদেশে মুক্তি পাবে কি না। যদি মিটিংয়ে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া যায় তাহলে এই ছবি সাফটা চুক্তির নীতিমালা অনুসারে ভারতে মুক্তির দুইদিন পরে বাংলাদেশে মুক্তি পাবে।পাঠান সিনেমার মুক্তি নিয়ে দুই রকম মতবাদ পাওয়া যাচ্ছে এক গ্রূপ খুশি তারা সাদরে গ্রহণ করছেন এবং পুরো পরিবার নিয়ে হলে যেয়ে পাঠান মুভি দেখার বিষয়ে খুবই আগ্রহী আরেক গ্রূপ বলছে এতে করে বাংলা সিনেমা ক্ষতিগ্রস্থ হবে হলের মালিকরা বাংলা সিনেমা নামায় দিবে এবং পাঠান এর শো টাইম বারায় দিবে। অথবা গুণগত মান এর বিবেচনায় বাংলা সিনেমা মাইর খায়া যাবে।পাঠান বা হিন্দি সিনেমার পাশে বাংলা সিনেমা টিকাই সম্ভব না। আমি অবশ্য পাঠান সিনেমা চালানোর পক্ষে বা বিপক্ষে মতামত দেবার আগে যুক্তি দিয়ে সার্বিক বিষয়ে বিশ্লেষণ করতে চাই। বাস্তবতা হচ্ছে বাংলাদেশের সিনেমা এখন লাইফ সাপোর্টে আছে। দুই-তিনটি সিনেমা ভালো চললে তো আর সিনেমা হল টিকানো যাবে না। সাদা কালো যুগ পরবর্তী নব্বই দশকে দেশে হলের সংখ্যা ছিল ১ হাজার ৪৩৫টির মতো। এমনকি ১৯৯৮ সালেও বাংলাদেশে চালু সিনেমা হলের সংখ্যা ছিল প্রায় ২৬০টি। বিশেষ দিনে সেই সংখ্যা বেড়ে ৩০০টি অতিক্রম করত। কিন্তু ২০০০ সালের পরবর্তী সময়ে এসে দেশে সিনেমা হলের সংখ্যা কমে সচল সিনেমা হলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মাত্র ৬০ টি ! দেশে ২৫টির অধিক জেলায় এখন আর কোনও সিনেমা হল নেই। আর এভাবে যদি দিন দিন হল সংখ্যা কমতে থাকে তাহলে হয়তো এ দেশে আর সিনেমা হলেই থাকবে না। এখন সিনেমা হল থেকে হল মালিকরা লাভবান হতে পারছেন না। তাই অনেকে হল ভেঙে মার্কেট বানাচ্ছেন বা অন্য ব্যবসা করছেন এটাই বাস্তবতা। ভালো সিনেমা নির্মাণ না হওয়ার কারণে দিনদিন সিনেমা হল কমে যাচ্ছে। কেউ আবার বলছেন, হল নেই বলেই সিনেমার ব্যবসা খারাপ। তাই ভালো সিনেমাও নির্মিত হচ্ছে না।প্রতিযোগিতা বাড়লে সিনেমার মান ভালো হবে। সাথে হল গুলো বেচে উঠবে। বাংলাদেশে সিনেমার যা অবস্থা তাতে সামনে সিনেপ্লেক্স ছাড়া আর কোন হলই থাকবে না। তাই সকল ভাষার ভালো ছবি মুক্তি দিলে হয় তো অবস্থার উন্নতি হবে খালি হিন্দি ছবি কেনো এখন তো অনেক ইরানি ছবি তামিল ছবি হিট হচ্ছে সেই গুলো আনলে হয়তো অল্প যেই কয়টা সিনেমা হল আছে তা টিকায় রাখা সম্ভব হবে। আর তা না হইলে তো ভবিষ্যতে বাংলা সিনেমা দেখানোর জন্য কোনো হলই অবশিষ্ট থাকবে না। অনেকে আবার কিছু না বুইঝাই কাফনের কাপড় পরে রাস্তায় নেমে পরবে তাদের কাজের পিছনে যুক্তি খুইজা পাওয়া যায় না।ভালো মানের যে কোনো দেশের যে কোনো ভাষার সিনেমা দেখানো গেলে হয় তো আবার সিনেমা হলের সংখ্যা ৫০ থেকে বেড়ে ৩০০ হয়ে যাবে। তখন বাংলাদেশেও অনেক প্রযোজক বেশি টাকা লগ্নি করে ভালো সিনেমা বানাবে। কারণ তখন তারা ভাববে ৩০০ হলে তার সিনেমা মুক্তি পাবে। সরকার এটা নিয়ম করে দিতে পারে মাসের ৪ সপ্তাহের মধ্যে একসপ্তাহ ভারতীয় সিনেমা আর তিন সপ্তাহ বাংলাদেশের সিনেমা চালাতে হবে। তাহলেই হলের মালিকেরাও ব্যবসা করতে পারবে, সাথে সাথে পাল্লা দিয়ে বাংলা সিনেমাও এগিয়ে যাবে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৪৮
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,ঠিক বলেছেন ওদের দেশেও আমাদের মুভি রিলিজ দিতে হবে আমাদের হাওয়া ,পরান ,ইত্যাদি মুভি গুলো কলকাতায় দেখাতে হবে।খালি আমরা ওদের টিভি চেনেল দেখবো আর ওরা আমাদের টিভি বেন মাইরা রাখবে তা হবে না।
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৫৪
সোনাগাজী বলেছেন:
পাঠান, মাঠান, এসব কিছু অপ্রয়োজনীয়, অকারণ টাকা নষ্ট।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৫২
শিশির খান ১৪ বলেছেন: অরে শিল্প সংস্কৃতির তো প্রয়োজন আছে ,বিনোদন না থাকলে তো মানুষ কাজের আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে।মানুষ তো আর মেশিন না খালি টাকা কমাবে
৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:০১
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: রিজার্ভের এই ক্রান্তিলগ্নে বৈদেশিক মুদ্রা খরচের কি দরকার আছে?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:০০
শিশির খান ১৪ বলেছেন: অরে ভাই কি বলেন বিদেশী মুদ্রার ক্রান্তিলগ্ন কি আর এতো তারতারি অতিক্রম করতে পারবেন বিদেশী মুদ্রার অভাব আরো নিম্নে দুই বছর তাই বইলা কি শখ আল্লাদ সব বাদ দিয়া দিবেন আর ওরা পাঠান পাঠাইলে আপনি হওয়া বা পরান পাঠাবেন ওদের দেশে হিসাব বরাবর।
৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:১২
কামাল১৮ বলেছেন: ভরতের বাংলা ছবি আসে না, তাই বলে কি বাংলাদেশের বাংলা ছবির কোন উন্নতি হয়েছে।এসব করে আমরা শুধু পিঁছিয়েই পরছি।শিল্প সাহিত্যের কোন দেশ নাই।সারা বিশ্বে অবাদ যাতায়াত থাকা দরকার।
পৃথিবীর সবথেকে বেশি পর্ণ দেখা হয় বাংলা দেশে।সিনেমার নাচ গানে আর কিইবা দেখানো হয়।কিছু মোল্লার কথা শুনে দেশটা গোল্লায় গেলো।মন্ত্রী, এমপি ও প্রশাসনে মোল্লায় ভরা।শুদ্ধি অভিযান করে এদের তাড়াতে হবে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৩
শিশির খান ১৪ বলেছেন: আসল কথা হচ্ছে সিনেমা হল গুলোকে টিকানোই কঠিন হয়ে পরেছে হল মালিক রা লাভবান না হলে হলের সংখ্যা আরো কমবে এটাই স্বাভাবিক কলকাতার কিছু মুভি এই চুক্তি তে আনা হয়েছে ঠিকই কিন্তু কলকাতার মুভি দেখতে মানুষ হলে যায় নাই যেই উদ্দেশে আনা হোয়েছিলো তা কাজে দেয় নাই। হয় তো হিন্দি বা তামিল বা ইরানি ভালো ছবি আনলে মানুষ আবার পরিবার নিয়ে হলে যেয়ে মুভি দেখবে দেখা যাক পাঠান সিনেমা হলে দেখালে কি রকম মানুষ হয় তার বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যাবে।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৫৫
বিটপি বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছুই হারিয়ে যায়। বাংলাদেশের সিনেমা এমন কোন গৌরবজনক জায়গায় পৌছায়নাই যে যে কোন মূল্যে সিনেমা হল ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে হবে। দীপিকার গেরুয়া বিকিনি পড়া শরীর যারা দেখতে চায়, তারা কলকাতা গিয়ে সিনেমা দেখুক। আমাদের দেশে কোন অবস্থাতেই এসব পয়ঃ বর্জ্য আনা উচিৎ নয়।
বাংলাদেশের সচেতন মানুষের উচিৎ হিন্দি সিনেমা আমদানির এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করা।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৩৮
শিশির খান ১৪ বলেছেন: অরে রাতে লুকায় লুকায় আপনিও তো ইউটিউবে দীপিকার মিউসিক ভিডিও দেখেন আর গুন্ গুন্ কইরা গান করেন এটা সবাই জানে শুনেন খালি গজে ঠেইলা লাভ নাই ভালো মুভি যে ভাষাতেই হোক তার মূল্যায়ন করতে হবে না হইলে কোনো উন্নতি হবে না সংস্কৃতি কোনো বর্ডারে সীমাবদ্ধ রাখা সম্ভব না। ওই যে আমাদের সার্কাসের দল আছে দেখেন না এক নির্বাচন করতে এক বছর লাগায় দিছে এখনো বুঝি না কে কোন পোস্ট এ খাড়াইছে ,যোগ্যতার কোন বালাই নাই আর কিছু হইলেই কাফনের কাপর পইরা রাস্তায় খাড়ায় যায় আপনি দেখি ওদের মতো কথা বললেন।প্রতিবাদ করতে করতে তো সিনেমা হল সব বন্ধ হয়ে যাচ্ছে এরপর কি আফগানিস্তান বানায় দিবেন নাকি।
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এই সব ছবি দেশে না প্রদর্শন করাই ভাল।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩
শিশির খান ১৪ বলেছেন: ভাই ইন্টারনেট এর যুগ এমনেও দেখবে আটকানো সম্ভব না তার চে ভালো হল গুলা টিকুক না হইলে ওটিপি ছাড়া আর কোনো প্লাটফর্ম থাকবে না আমাদের।
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:১৩
নতুন বলেছেন: টাকা দিয়ে আনার দরকার নাই। এটা নিয়ে আসলে কয়েকটা প্রতিস্ঠানের কয়েক লাখ বা কোটি টাকা লাভ হবে, কিন্তু তাতে ডলার চলে যাবে। দেশের মানুষ এখন অনলাইনেই এই মুভি দেখতে পারবে কয়েক দিন পরে।
দেশে তৌরি সিনেমার পেছনে বিনিওয়গ করা দরকার।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩
শিশির খান ১৪ বলেছেন: ভাই ডলার এর হিসাব কইরা লাভ নাই ক্ষতি যা হওয়ার আগেই হওয়া গেছে ওই হিসাব করলে বিটিভি যুগে ফেরত যাওয়া লাগবো। সিনেপ্লেক্স গুলাতে ইংলিশ মুভি চলতাছে না ওই রকম হিন্দি মুভি বছরে আসবে একটা দুইটা বিনিময়ে আমরা আমাদের মুভি কলকাতা তে হলে দেখাবো। কলকাতার লোকজনের তো ভালোই বাংলা সিনেমার আগ্রহ আছে। হিসাব বরাবর ডলার যাবে আবার ডলার আসবে।
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:২৫
রানার ব্লগ বলেছেন: এটাও ঠিক যে ভারতীয় ছবি বাংলাদেশের পর্দায় দেখালে এই দেশের সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি কোন লাভ নাই কিন্তু একটা ব্যাপার ঘটবে তাহলো বাংলাদেশের কিছু হামবারা ভাবের মুই কি হনু রে টাইপের পরিচালক আছে তাদের আক্কেল আসলেও আসতে পারে। তারা যে খুবি নিম্নমানের খুদ্র পরিচালক তা হয়তো এদের প্রস্তর যুগের মস্তিষ্কে প্রবেশ করতে পারে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,খারাপ বলেন নাই প্রতিযোগিতা থাকলে বাংলা সিনেমার মান হয় তো ভালো হবে এরা তো সারা বছর খালি পোস্ট এ গোল দিয়ে অভ্যস্থ। নিজেই নায়ক নিজেই প্রোডিউসার নিজেই ডিরেক্টর নিজেই হল মালিক এভাবে কি হয় বলেন ?
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫২
অপু তানভীর বলেছেন: নিয়মিত ভাবেই তো বাংলাদেশে বিদেশী সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে । তাহলে উপমহাদেশীয় সিনেমা মুক্তি পেলে সমস্যা কোথায়? অন্য সিনেমা মুক্তি পেলে কি বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হয় না?
আমাদের দেশে ভারত পাকিস্তান সহ সকল উপমহাদেশীয় সিনেমা মুক্তিতে নিষেধাজ্ঞা আছে এই অযুহাতে যে এই সিনেমা আসলে আমাদের দেশীয় সিনেমা শিল্প টিকতে পারবে না । এখন প্রশ্ন হচ্ছে আমাদের দেশীয় সিনেমা বলে কিছু কি আদৌও আছে? দুই চার বছরে একটা দুটো ভাল সিনেমা কেউ বানায় । এটাকে আর যাই হোক শিল্প বলে না । এটা একটা মৃত শিল্প ।
কেবল ভারতীয় না দেশে নিয়মিত ভাবে ভারতীয় ইরানী জাপানি চাইনিজ ইউরোপিয় সব সকল দেশের সিনেমা নিয়মিত ভাবে নিয়ে আসা উচিৎ । দেশীয় সিনেমা তো মরেই গেছে, এতে অন্তত সিনেমা হল গুলো বাঁচবে দর্শক মান সম্মত মুভি দেখতে হলে যাবে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৫
শিশির খান ১৪ বলেছেন: বাহ্ খুব সুন্দর যুক্তি দিয়ে আপনার মতামত তুলে ধরলেন ধন্যবাদ আমি আপনার সাথে একমত। কেবল ভারতীয় না দেশে নিয়মিত ভাবে ভারতীয় ইরানী জাপানি চাইনিজ ইউরোপিয় সব সকল দেশের সিনেমা নিয়মিত ভাবে নিয়ে আসা উচিৎ । দেশীয় সিনেমা তো মরেই গেছে, এতে অন্তত সিনেমা হল গুলো বাঁচবে দর্শক মান সম্মত মুভি দেখতে হলে যাবে।
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: নো নিড।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪৯
শিশির খান ১৪ বলেছেন: ধুর রাজীব ভাই আপনার মাঝে কোনো রস কোষ নাই শুনেন কাজের মাঝে কিন্তু বিনোদন প্রয়োজন
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
আপনি পাঠান দেখতে যাবেন?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৪
শিশির খান ১৪ বলেছেন: ছোট বেলা শারুখ খান এর মুভি দেখতাম কিন্তু এই বয়সে উনাকে নায়ক হিসাবে দেখতে ভালো লাগে না চেহারার মাঝেও বয়সের ছাপ স্পষ্ট বুঝা যায় নায়ক না হয়ে অন্য কোনো চরিত্র করা উচিত আর কতো ?আমি পাঠান দেখুম না দেখুম না সেটা কিন্তু চিন্তার বিষয় পাঠান তো সুপার ফ্লপ হবে এই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নাই আর পরের দিন ইউ টিউব পাওয়া যাবে জানি তার পরেও বরো স্ক্রিন এ হিন্দি সিনেমা দেখাটা একটা অভিজ্ঞতা হয় থাকবে আবার এটাই হয়তো শারুখ খান এর শেষ হিরো হিসাবে মুভি। সেই হিসাবে দেখা যায়। বুঝতাসি না আগে দেখি রিলিজ দেয় নাকি তারপর সিদ্ধান্ত নিমু।
১২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: সকালেই পড়েছিলাম। যারা দেখার তারা দেখবেই- যে কোন উপায়েই হোক।
শুধু বৈদেশিক মুদ্রা ফালতু বিষয়ে খরচ হচ্ছে বলে সমস্যা।
* বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা পাচার করলে সমস্যা নেই
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯
শিশির খান ১৪ বলেছেন: এখন কিছু কইলেই পাবলিক খালি বিদেশি মুদ্রা ,বিদেশি মুদ্রা করতে থাকে এতো দিন সবাই ঘুমায় আছিলো তাও ভালো এখন ঘুম ভাংছে
১৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২৫
হাসান রাজু বলেছেন: নাচ গান কিছুই বাদ দেয়া যাবে না। দেখবে তো শিখবে, নয়তো খ্যামটা নাচ বাংলা সিনেমায় ঢুকিয়ে এত অশ্লীল আর হাস্যকর করে ফেলবে (অলরেডি হয়ে গেছে) যে মুখ দেখাতে লজ্জা পেতে হবে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০
শিশির খান ১৪ বলেছেন: তাই নাকি ভাই লিংক দেন আমরাও একটু খেমটা নাচ দেইখা বিনোদন নেই
১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধুর রাজীব ভাই আপনার মাঝে কোনো রস কোষ নাই শুনেন কাজের মাঝে কিন্তু বিনোদন প্রয়োজন
হ্যাঁ বিনোদনের অবশ্যই প্রয়োজন আছে।
কিন্তু বাংলাদেশের মীডিয়ার লোকজন চাইবে না ভারতীয় সিনেমা বাংলাদেশে চলুক। এমনিতেই বাংলাদেশের সিনেমার করুণ দশা।
১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৪৮
অগ্নিঝরা আগন্তুক বলেছেন: ইন্ডিয়ান সিনেমা পরিবার নিয়ে দেখার মতো!! উদাম, অশ্লীল নৃত্য প্রদর্শনী এবং প্রেম, পরোকিয়া, প্রপাগান্ডায় ভরপুর এসব অখাদ্য দেশে এনে দেশের সংস্কৃতির ১৩টা বাজানো ছাড়া আর কিছুই হবে না. আপনি কি উদ্দেশ্য নিয়েই বা এতটা সমর্থন করছেন এ সমস্ত আবর্জনা দেশে আমার জন্য!?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
শিশির খান ১৪ বলেছেন: ভালো ইন্ডিয়ান সিনেমা দেইখেন না ইরানি সিনেমা আনেন কিন্তু যেই উদ্দেশে আনা হচ্ছিলো সেটা তো সফল হবে না ভাই ইরানি সিনেমা দেখতে সিনেমা হলে কতো জন লোক আসবে বলেন ? হাউস ফুল তো দূরের বিষয়।এই রকম ভাবে লস দিয়ে হল মালিকরা কত দিন হল চালাবে বলেন। সব ভারতীয় সিনেমা কি খারাপ হয় ভাই প্রয়োজন পরে চেক করুন পরিবার নিয়ে দেখার মতো কিনা তারপর আনেন। দেশের সংস্কৃতির ১৩ টা তো অনেক আগেই বাইজা গেছে আর নতুন কইরা কি বাজবে এক টিকেটে দুই সিনেমা চলতো কয়েক বছর আগেও মনে নাই আপনার। দুবাই মালয়েশিয়া দেখাইতে পারলে আমাদের কি সমস্যা পরিবার নিয়ে দেখতে সমস্যা হইলে পরিবার নিয়ে যাবেন না একলা যাবেন আজকাল তো অনেক বাংলা নাটক ১৮ + হয়ে গেছে ঐগুলাও তো পরিবার নিয়ে দেখা যায় না। অরে ভাই টিভি তে তো ১০০ টার মাঝে ৮০ টা হিন্দি চেনেল এখন কি টিভিও দেখবেন না।
১৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৮:৫৩
বিটপি বলেছেন: হিন্দি সিনেমার ন্যাকামি আর মুসলিম বিদ্বেষের কারণে আমি হিন্দি ছবি বর্জন করেছি। কেবল থ্রি ইডিয়ট দেখেছিলাম প্রায় বছর দশেক আগে। আমি দীপিকা কেন, কোন নায়িকার ড্যান্সই লুকিয়ে দেখিনি। এসব নায়িকার হেলদোল দেখার আমার বিন্দুমাত্র শখ নাই।
আর শাহরুখ খানের আক্কেল কি? লজ্জা লাগেনা নিজের চেয়ে ২৫ বছরের ছোট (তার মেয়ে সুহানা তার চেয়ে ২৭ বছরের ছোট) একজন নায়িকার সাথে ঢলাঢলি করতে? দর্শকেরা কোন রুচিতে এসব অখাদ্য দেখে?
১৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫৩
হাসান রাজু বলেছেন: বিনোদিত হোন । শুধু হাইসসসস্যকর কয়টা এখানে।
১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫১
মামুinসামু বলেছেন: @হাসান রাজু হিন্দি নাচ
১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১৫
হাসান রাজু বলেছেন: কিভাবে যেন আপনার রিপ্লাই দিতে গিয়ে মনে হচ্ছে আমি বুঝি হিন্দি সিনেমার ভক্ত। আসলে তা না।
এটাও হিন্দি সিনেমার নাচ।
এখানে বুঝাতে চাচ্ছি, আপনি যে ভিডিও টা শেয়ার করেছেন সেখান থেকে ভারতীয় সিনেমার নাচ এই পর্যন্ত এসেছে। আমরা যদি ভাল আর্ট না দেখি, তাহলে চর্চা করব কি করে? কোনদিনই আমরা বাংলা সিনেমাকে প্রতিযোগিতায় যেতে দিই নি। আজ দেখুন এই ইন্ডাস্ট্রির অবস্থা। অশ্লীলতা ! বাংলা সিনেমার চেয়ে বেশি অশ্লীলতা কোথায় কখন ছিল?
পরিবার নিয়ে দেখার মত সিনেমা বাংলাদেশে বছরে ২/৩ টার বেশি কি পাওয়া যাবে।? কিন্তু বিদেশি সিনেমা উন্মুক্ত হলে পরিবার নিয়ে দেখার মত সিনেমা হাতের কাছেই থাকবে। প্রতিযোগিতা দিয়ে এদেশে ও তৈরি হবে।
*** কিছু না হলেও সমস্যা নেই। দুনিয়া এখনো উন্মুক্ত।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,রাজু ভাই খুব সুন্দর যুক্তি দিয়েছেন আপনার সাথে এক মত ভাই
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২৩ ভোর ৪:৫৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের সেন্সর নীতিমালা মেনে অশ্লীল নাচ-গান বাদ দিয়ে ছবি মুক্তি দিতে হবে এবং ভারতের সর্বত্র বাংলাদেশের চলচ্চিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা করতে হবে।