নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
আওয়ামীলীগের থিঙ্ক ট্যাঙ্ক ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন আরাফাত বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় নিহত রংপুরের শহীদ আবু সাঈদের বিষয়ে মন্তব্য করতে যেয়ে বলে “ আন্দোলনকারীদের অনেকে ড্রাগড ছিল। তাদের ড্রাগ করা হয়েছে, যেন তারা বুক পেতে পুলিশের সামনে চলে আসতে পারে।” বন্ধু কোটায় নির্বাচিত হলেও সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বেফাস মন্তব্যের করার মতো বেকুব কেটাগরির রাজনীতিবিদ না ।ধূর্ত , ফন্দিবাজ চরিত্রের আরাফাত এতো কিছু থাকতে ড্রাগড হওয়ার কথা কেন বললো নিশ্চই গণহত্যার সাথে ড্রাগ এর কোনো যোগসূত্র রয়েছে।
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়েছে ,আহত অগণিত সঠিক সংখ্যা কেউ বলতে পারবে না । গুলিবিদ্ধ অনেকের হাত পা কেটে ফেলা হয়েছে শত শত মানুষ অন্ধ হয়ে গেছে ।এখনো হাসপাতালের মর্গে অনেক বেওয়ারিশ লাশ পড়ে আছে । বিভিন্ন কবরস্থানে গণ কবর এর সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে ।আহত নিহতের তালিকা দেখলে একটা বিষয় স্পষ্ট যে এই আন্দোলনে সকল শ্রেণীর ,সকল ধর্মের ,সকল পেশার ,সকল বয়সের মানুষ শরীক হয়েছে ।এই আন্দোলনে ইংলিশ মিডিয়াম এর ছাত্রীর পাশে মাদ্রাসার ছাত্র কে দেখা গেছে , মুসলিম জনগোষ্ঠীর পাশে সংখ্যালঘুদের দেখা গেছে , ওয়ার্কশপ এর মিস্ত্রির সাথে কারখানার মালিককে দেখা গেছে , ষষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রের পাশে চল্লিশ বছরের যুবককে দেখা গেছে এমনকি আন্দোলনের সময় মিছিলের সম্মুখ সারিতে প্রচুর মহিলাদের নেতৃত্ব দিতে দেখা গেছে। আন্দোলনের এমন প্যাটার্ন বাংলাদেশে আগে কেউ কখনো দেখে নাই ।
আরাফাতের তত্ত্ব অনুযায়ী এই বিপুল জনগোষ্ঠী কে কি ড্রাগ করা হয়েছে ? একটা কথা আছে "ঠাকুর ঘরে কে রে, আমি তো কলা খাইনি" আরাফাত এর এখন সেই অবস্থা ।আরাফাত নিজেই নিজের কথার জলে ধরা খাইছে ।গণহত্যার অন্যতম কারণ যে ড্রাগ সেটা আরাফাত ঠিকই বলেছে তবে যারা আন্দোলন করেছে তাদেরকে ড্রাগ করা হয় নাই বরং যারা আন্দোলকারীদের উপর নিপিড়ন চালিয়েছে তাদেরকে ড্রাগ করা হয়েছে । ধূর্ত আরাফাত বিষয়টি উলটো করে বলেছে ।
শুরু থেকেই বিষয়টা আমার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছিলো পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা নিজের দেশের নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের মাথায় ও বুকে এইম করে গুলি চালাচ্ছে এটা কি করে সম্ভব।তারা খুব ভালো করেই জানতো চাইনিজ রাইফেল ৭.৬২ দিয়ে চালানো গুলিতে বাঁচার সম্ভবনা ক্ষীণ ।এক জন সুস্থ মানুষ কখনো নিজের দেশের নিরস্ত্র সাধারণ মানুষকে এভাবে গুলি করে মারতে পরে না ।যারা বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বাহিনীর সদস্য (এনকাউন্টার স্পেশালিস্ট ) তারাও নিরস্ত্র দাগী আসামিকে গুলি করার আগে দুই বার ভাবে অথচ এই পুলিশ সদস্যদের মাঝে বিন্দু মাত্র জড়তা ছিলো না । এখন হিসাব মিলে যাচ্ছে যেহেতু পুলিশ সদস্যরা মাদকাসক্ত ছিলো তাই তারা একাধারছে গুলি করছে কে পুলিশের সন্তান ,কে ডাক্তার ,কে গৃহিণী ,কে ছাত্র ,কে দোকানদার কিছুই তারা বলতে পারে না।
আরাফাতের মতো মনগড়া তত্ত্ব দিলে তো হবে না কিছু তথ্য দিচ্ছি হিসাব মিলিয়ে নেন ২০১৯ সালের শেষের দিকে মাদকবিরোধী শুদ্ধি অভিযান পরিচালনার সময় রাজধানীর তেজগাঁও ট্রাকস্ট্যান্ড ও রেললাইন এলাকা থেকে মাদক চক্রের ২১ কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয় ।রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের সময় তারা সংশ্লিষ্ট থানার কিছু পুলিশ সদস্যের নাম উল্লেখ করে যারা মাদক কারবারের সাথে জড়িত। ডিএমপির মাসিক অপরাধ সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয় সেখানে মাদক কারবারিদের সহযোগিতাকারী হিসেবে আরো এক জন শিল্পাঞ্চল থানার সহকারী উপপরিদর্শকের (এএসআই) এর নাম চলে আসে। সে দিন সভায় উপস্থিত ৫০ টি থানার ওসিদের মাদকের বিষয়ে সতর্ক করা হয় ।
মাদকবিরোধী শুদ্ধি অভিযান চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন সূত্র থেকেও মাদকাসক্ত পুলিশ সদস্যদের ব্যাপারে তথ্য আসতে থাকে ।তৎকালীন ডিএমপি কমিশনার শফিকুল ইসলাম বিষয়টা স্পর্শকাতর হওয়াতে গোপনে অনুসন্ধান চালানোর সিদ্ধান্ত নেন।প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্য থেকে উনি নিশ্চিত হন যে পুলিশ লাইনের অনেক সদস্য ইতিমধ্যে মাদকসেবী হয়ে গেছে ।এমনকি মাদকসেবী পুলিশ সদস্যরা যে তাদের ব্যাচমেট ও রুমমেটদের মাদক সেবন করার জন্য চাপাচাপি করে সেটাও তিনি জানতে পারেন ।পুলিশ লাইন ও ব্যারাকে যে সব মাদকসেবী পুলিশ সদস্য ছিলো তাদের দিনে তিনটি করে ইয়াবা লাগতো এতে তাদের খরচ হতো ১ হাজার টাকা, সে হিসাবে মাসে খরচ হতো ৩০ হাজার টাকা। অথচ সে সময় একজন পুলিশ কনস্টেবল বেতন ছিল ১৭ হাজার টাকা। মাদকের খরচ চালানোর জন্য তারা মাদক ব্যবসা সাথে জড়িয়ে যায় ।তাদের প্রথম টার্গেট কাস্টমার ছিলো পুলিশ লাইনের ও ব্যারাকের অন্যান্য সদস্যরা যারা এখনো মাদক সেবন শুরু করে নাই ।
পরিস্থিতি খারাপ বুঝতে পেরে তৎকালীন আইজিপি বেনজীর আহমেদ ঘরকে আগাছা মুক্ত করার ঘোষণা দিয়ে পুলিশ বাহিনীতে তে ডোপ টেস্ট (মাদকাসক্ত চিহ্নিতের পরীক্ষা) শুরু করে। কনস্টেবল থেকে পরিদর্শক পদের পুলিশ সদস্যদের ডোপ টেস্টের আওতায় নেওয়া হয় কিন্তু বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) থেকে ওপরের পদের কর্মকর্তাদের ডোপ টেস্টের মুখোমুখি হতে হয় নি ।এ নিয়ে পুলিশ বাহিনীতে অসন্তোষের সৃষ্টি হয় এই দ্বৈতনীতির কারণে ডোপ টেস্টের কার্যক্রম একটা সময় মুখ থুবড়ে পরে।
সর্ব প্রথম ঢাকা মহানগর পুলিশে (ডিএমপি) ২০২০ সালে ডোপ টেস্ট শুরু করে। প্রথম বছর কাজে গতি ছিল সে সময় প্রায় ১০০ জন পুলিশ সদস্য ডোপ টেস্টে পজিটিভি হন।পরের আঠারো মাস কাজ ছিলো ধীর গতির সে সময় মাত্র ২০ জন পুলিশ সদস্য ডোপ টেস্টে পজিটিভ হন ।যেহেতু ওপরের পদের কর্মকর্তারা ডোপ টেস্টে আগ্রহী না তাই ডিএমপি তে ডোপ টেস্ট কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। ডোপ টেস্টে পজিটিভ এই ১২০ জন পুলিশ সদস্যের মধ্যে ৮৪ জনই কনস্টেবল। বাকিদের মধ্যে সাত জন নায়েক, সাত জন সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই), ১১ জন উপ-পরিদর্শক (এসআই), একজন ট্রাফিক সার্জেন্ট ও একজন পুলিশ পরিদর্শক আছেন। ইতিমধ্যে ১১১ জনের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তবে ব্যবস্থা নেওয়ার আগেই একজন মৃত্যুবরণ করেছেন আরেক জন অবসরে চলে গেছেন ।
সর্বশেষ গত বছরের ফেব্রয়ারিতে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) থানাভিত্তিক মাদক ব্যবসায়ীদের যে তালিকা তৈরি করে , তাতেও পুলিশ কর্মকর্তাদের নাম ছিল। তালিকা অনুযায়ী, ঢাকার কদমতলী ও শ্যামপুর থানার পাঁচ পুলিশ কর্মকর্তা মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। তাঁদের কেউ মাদক বিক্রির জায়গা (স্পট) থেকে টাকা তোলেন। কেউ কেউ তথ্যদাতার (সোর্স) এর মাধ্যমে মাদক ব্যাবসা চালান । কেউ সরাসরি নিজেই মাদক ব্যবসা চালান ।এমন তথ্য উঠে আসার পরও ডিএমপি থেকে ওই কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যাবস্থা নিতে দেখা যায় নাই ।দুই এক জন সোর্স কে গ্রেফতার করে দায় সেরেছে প্রশাসন ।
কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে সাপ যেন না বেরিয়ে আসে সেই ভয়ে ডি এম পি ডোপ টেস্ট (মাদকাসক্ত চিহ্নিতের পরীক্ষা) কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। প্রশাসনের এই নমনীয় ভাবের কারণে মাদকসেবী পুলিশ সদস্যরা আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে । ফলাফল দ্বিগুন গতিতে পুলিশ লাইনের সদস্যরা মাদকাসক্ত হতে থাকে । ব্যারাকে ও থানায় যে এমন পরিস্থিতি সেটা পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহল ও আওয়ামীলীগ সরকার জানতো ।তারা টিনের সানগ্লাস পরে দেখেও না দেখার ভান করেছে কারণ তারা জানতো সুস্থ পুলিশের দিয়ে দলীয় কাজ করানো কঠিন নেশাগ্রস্থ পুলিশ দিয়ে দলীয় কাজ করানো সহজ ।তখন নেশা গ্রস্থ পুলিশ সদস্য দের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিলে আজকে এমন দিন দেখতে হতো না ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৫৩
শিশির খান ১৪ বলেছেন: সুষ্ঠ নির্বাচন হইলে গ্রামের মেম্বার ও হইতে পারতো না। আমার অনেক দিনের শখ হিরো আলম গুলশানের রাস্তায় আরাফাত কে ফালায় পিটাচ্ছে এমন দৃশ্য দেখার। সেই শখ মনে হয় পূরণ হবে না। যদি কোনো দিন এমন ঘটনা ঘটে তে হইলে ফকির খাওয়াবো।
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: ভাল গবেষনা করেছেন। আসলেই মাদক ছাড়া সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে এভাবে ঠান্ডা মাথায় মানুষকে গুলি করে হত্যা করা সম্ভব নয়। আবু সাইদের ভিডিওটা দেখলেই বিষয়টা পরিষ্কার হয়। আবু সাইদের প্রতিক্রিয়াটা খালি চোখে ভাসে যে , সে গুলি খেয়েও বিশ্বাসই করতে পারে নাই যে , তার মত নিরস্ত্র একজন ছাত্রকে পুলিশ গুলি করতে পারে!! তাও আবার একবার নয়, কয়েক দফা গুলি করেছে। এই ভয়ঙ্কর খুনীকে জনসম্মুখে আনা দরকার।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:০৯
শিশির খান ১৪ বলেছেন: এই মৃত্যুটা দেশের মানুষকে খুব কষ্ট দিছে ,বেচারা নিজের জীবন দিয়া দেশের আঠারো কোটি মানুষকে মুক্ত করে গেলো।আবু সাঈদ বাস্তব জীবনের সুপার হিরো চারটা গুলি খাওয়ার পর ও দাঁড়ায় ছিলো। দৃশ্যটা মনে আসলেই মন খারাপ হওয়া যায় আহারে বেচারা।
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৫
কামাল১৮ বলেছেন: আবু সায়িগ যেটা করেছে এটা কোন সুস্থ মস্তিকের মানুষের পক্ষে করা সম্ভব না।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:১৫
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হে সেটাই স্বৈরাচার হাসিনা আর আপনি সুস্থ মস্তিকের আর বাকি সবাই পাগল অসুস্থ।কোনো নেশা টেসা করেন নাকি কমেন্ট দেখলে তো সে রকমই মনে হয়।
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: @ কামাল১৮ , আংকেল কি ২৪ ঘন্টাই টাল থাকেন ? আপনার কমেন্টগুলোতো সুস্থ স্বাভাবিক না!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:২১
শিশির খান ১৪ বলেছেন: ধুর বাদ দেন আগে আওয়ামীলীগ করতো এখন শোকে পাগল হওয়া গেছে এই সব পাগল ছাগলের কথার উত্তর দিয়েন না আরো মজা পাবে
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৩৩
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: এই যে আইসে দালাল সাইকো । মনে হয় আওয়ামীলীগ যত আন্দোলন করছে সব সময় আন্দোলনের আগে আওয়ামীলীগের কর্মীরা
গরম গরম ইন্দিয়ান মাল নাইলে বাঙলা মদ খাইয়া তার পর আন্দোলনে করতো।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:২৮
শিশির খান ১৪ বলেছেন: আজব এরা এখনো আওয়ামীলীগ এর পক্ষে কথা বলে কেমনে এদের কি লজ্জা সরম নাই ? এই জন্য মানুষ এগুলারে দেখলে ধইরা গণ ধোলাই দেয়। কুত্তার লেজ সোজা হয় না এদের দেখলে সেটা বুঝা যায়।
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৮
প্রহররাজা বলেছেন: সাইদ ছিলো শিবিরের সাথী, পুলিশ পিটাতে গিয়ে রাবার বুলেট খাইসে, পরে হয়তো নিজেদের দলের লোকের গুলি খেয়ে মরসে কারন ওদের একটা লাশ দরকার ছিলো।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৪৪
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম বাস্তবতা হচ্ছে শিবির সাথীরা এখন উলটা ছাত্র লীগের সোনার ছেলেদের খুজতেছে।যুগ পরিবর্তন হইছে পুলিশ এখন উলটা ছাত্র লীগ কে রিমান্ডে নিয়া পিটায় ।
৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫২
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @ কামাল১৮ নিচের ছবিটি দেখুন , আপনি মনেহয় Tank Man এবং নূর হোসেনের কথাও ভুলে গিয়েছেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৪৭
শিশির খান ১৪ বলেছেন: ওই মূর্খ কে এগুলা দেখায় লাভ নাই ও এগুলার মর্ম ও বুঝবে না আসলেই আবু সাঈদ আমাদের ট্যাংক ম্যান
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আমারও ধারণা পুলিশের একটা অংশ নেশা করে থাকে। যার কারণে এদের আবেগ, অনুভূতি ভোতা হয়ে গেছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ২:৫৩
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম সেটাই তো বললাম সুস্থ মানুষের পক্ষে এভাবে নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের বুকে গুলি চালানো অসম্ভব। যেই অতি উৎসাহী পুলিশ দের দেখছেন সবার সামনে পজিশন নিয়ে গুলি চালাচ্ছে এরা সবাই মাদক সেবী এরা কাকে কেন গুলি করতেছে সেটাও এরা বলতে পারবে না। না হইলে পুলিশ কি ভাবে আরেক পুলিশের ছেলেকে গুলি কইরা মারে এরা যে নেশাখোর আমি তো সেটার প্রমান দিলাম।
৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আরাফাত ঠিকই বলেছিলেন। তারা ড্রাগড। দেশপ্রেমের নেশা।
@ কামাল সাহেব নিজে মুক্তিযোদ্ধা, দেশের প্রয়োজনে অস্ত্র হাতে নিয়েছিলেন। বুলেট যদি বুকটা এফোঁড় ওফোঁড় দিতো। যায় আসতো না তাঁর। এমনটা ভেবেই যুদ্ধে নেমে গিয়েছেলন।
কিন্তু তিনি যখন বলেন -
''আবু সায়িগ যেটা করেছে এটা কোন সুস্থ মস্তিকের মানুষের পক্ষে করা সম্ভব না। ''
----
অফটপিক : ১০৩ বিলিয়ন ডলার বিদেশি ঋণ রেখে গেছে আওয়ামী সরকার -- জানান কি ?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৯
শিশির খান ১৪ বলেছেন: চোখ থেকেও অন্ধ আঙ্গুল দিয়া দেখায় দিলেও লাভ হবে না।দলীয় সমর্থন করতেই পারেন তাই বলে অন্যায় কেও সমর্থন করতে হবে কেমন কথা ?
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৮
কামাল১৮ বলেছেন: @স্বপ্নবাজ,আমরা যুদ্ধে গিয়েছিলাম মরার জন্য না,বাঁচার জন্য।অস্ত্রহাতে গিয়েছিলাম মেরেছি এবং মরেছি।আবু সায়িদ গিয়েছিলো শহীদ হতে জয় করতে না।
এক হাজার জনের মতো মারা গেছে কেউ এমন করে মারা যায় নাই।অনেকে ইট পাটকেল নিয়ে আক্রমন করতে করতে মারা গেছে।যে মৃত্যু বিরের মৃত্যু।
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫
রাসেল ০০৭ বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: আবু সায়িগ যেটা করেছে এটা কোন সুস্থ মস্তিকের মানুষের পক্ষে করা সম্ভব না।
সোনা দা বলেছিলেন
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫১
শিশির খান ১৪ বলেছেন: কেডা কইছে সোনাগাজী ? কামাল শুনলে কইবো থাপ্পর মাইরা ৩২ টা দাত ফালায় দিমু
১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮
আহরণ বলেছেন: ভাইয়া, আরাফাত ভুল বলেন নি। আবু সাইদ/টাইদ এদের অনেককেই টাকা দিয়ে ভাড়া করে এনেছে। পুলিশ মারতে পারলে ৫,০০০/টাকা, গাড়িতে আগুন দিলে ৩,০০০/টাকা, আর সাধারণ হৈ হৈ, ইট পাটকেল এর জন্য ৫০০/টাকা। এদের অধিকাংশই ছিল মাদক আসক্ত, টোকাই, চুরি ছিনতাইকারী। ধন্যবাদ।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
শিশির খান ১৪ বলেছেন: আহরণ ভাই আমার একটু ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে যুক্তি দিয়ে কথা বলো
পুলিশ মারতে পারলে ৫,০০০/টাকা ( মাত্র ৫০০০ টাকার জন্য এতো রিস্ক কোনো হিরোইঞ্চিও নিতে রাজি হবে না ড্রেনের ঢাকনা খুইলা বেচলেও তো তিন হাজার টাকা পাওয়া যায়।)
গাড়িতে আগুন দিলে ৩,০০০/টাকা ( মিয়া ভাই গাড়ির একটা লাইট খুইলা বেচলেও তো ১০,০০০ টাকা পাওয়া যায় আর এতো কষ্ট কইরা গাড়িতে আগুন ধরায়া মাত্র ৩০০০ টাকা কোনো পাগল ও রাজি হবে না )
হৈ হৈ, ইট পাটকেল এর জন্য ৫০০/টাকা ( আরে আধা বেলা রিকশা চালাইলে তো ৫০০ টাকা নিয়ে ঘরে ঢুকা যায় হৈ হৈ কইরা ইট পাটকেল মারতে হবে কেন ?)
তুমি কি বুঝতে পারতেছো তোমার তিনটা পয়েন্টই অযুক্তিক টাকা দিয়া যদি আন্দোলন হইতো তে হইলে আওয়ামীলীগ এর সাথে কেউ পারতো না। দেখো না এক সালমান এফ রহমান ৪০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়ে মাইরা দিছে ,এস আলম ১ লক্ষ কোটি টাকা বেনামে ঋণ নিয়া মাইরা দিছে এমন আরো কতো নেতা আছে যারা শত শত কোটি টাকা মারছে। টাকা দিয়া আন্দোলন হইলে আওয়ামীলীগ এর নেতাদের সাথে জীবনেও পারবা না ওরা হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়া বইসা আছে
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫০
এভো বলেছেন:
আবু সাঈদের মৃত্যুটা এখনো রহস্যজনক!
কে তাকে হত্যা করেছে? পুলিশ নাকি অন্য কেউ
সঠিক তদন্ত করে আসল রহস্য উম্মচন করা হোক
পুলিশের রাবার বুলেটেই সে মারা গেছে নাকি অন্য কেউ হত্যা করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করেছে?
পুলিশের রাবার বুলেটে সাঈদ যখন আহত হয়, তখন বাজে বিকাল ৩ টা।প্রথমতঃ রাবার বুলেটে মারা যাবার রেকর্ড খুব একটা নেই। সাঈদকে “মৃত” অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয় রাত ৮: ০৫ মিনিটে।
এই ৫ ঘন্টা কোথায় ছিলো, কার কাছে ছিলো?
স্পট থেকে হাসপাতালে যেতে সময় লাগে মাত্র ১৫ মিনিট। প্রশ্নটা রেখে গেলাম।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪০
শিশির খান ১৪ বলেছেন: অযথা সন্দেহ করা একটা রোগ। ভিডিও ফুটেজে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে পুলিশ পর পর চার রাউন্ড গুলি করলো তাও আপনার সন্দেহ দূর হয় না কি আজব। আপনার বুকে এইম করে কাছাকাছি দূরত্ব থেকে পর পর চার রাউন্ড রাবার বুলেট মারলে আপনি বাঁচবেন ? আপনি আসলে কি বুঝতে চাচ্ছেন ছাত্রলীগ আর পুলিশ কাউকে মারে নাই এই ১০০০ লোক নিজেরাই নিজেদের মারছে কেউ পঙ্গু হয় নাই কেউ অন্ধ হয় নাই সবাই নাটক করতেছে আমরা যা দেখছি সব ভুল নাকি ? আপনার সাথে তর্ক করা বোকামি অন্তত নিজের বিবেকের কাছে নিজে পরিষ্কার থাকেন।
১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪৮
এভো বলেছেন: আপনি কি আমার কমেন্ট ঠিক মত পড়েছেন? আমার মূল প্রশ্ন , যেখানে মাত্র ১৫ মিনিট দূরত্তে হাসপাতাল, সেখানে ৫ ঘন্টা পরে কেন তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল?
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০২
শিশির খান ১৪ বলেছেন: পুলিশ খুব অল্প দূরত্ব থেকে স্পশকাতর জায়গা বুক ও পেটে পর পর চার রাউন্ড গুলি করছে এটাই মূল টপিক। হাসপাতাল কতো দূরে অন ডিউটি ডাক্তার কে ছিল ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ কি লেখা ছিল এগুলা সাইড টপিক। সাইড টপিক নিয়ে কথা বলতে হইলে রংপুর এ ঘটনাস্থলে যাওয়া লাগবে তার সাথে যারা ছিল তাদের সাথে কথা বলতে হবে। সাধারণত এমন দুর্ঘটনা ঘটার পর আরো অনেক কিছু ঘটে যেগুলা স্পটে না থাকলে জানার উপায় নাই।আমি ঢাকায় ছিলাম আপনাকে ঢাকার একটা ঘটনা বলি তে হইলে বুঝবেন মোহাম্মদপুরে হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া স্নাইপারের গুলিতে আট তালায় দুটি পনেরো ষোলো বছরের মে ঘরের ভেতর গুলিবিদ্ধ হয় এদেরকে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য কোনো গাড়ি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না পরে বহু কষ্টে তিন ঘন্টা পর বহু কষ্টে একটা এম্বুলেন্স কে রাজি করানো গেলো সে তিন হাজার টাকা ভাড়ার জায়গায় পয়ত্রিশ হাজার টাকা ভাড়া নিবে এই চুক্তিতে হাসপাতালে নিয়ে যেতে রাজি হলো। তাও সরাসরি রাস্তায় না যেয়ে ১৬ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে হাসপাতালে যাওয়া লাগলো পথে অসংখ্য বার ছাত্রলীগ ও পুলিশ এম্বুলেন্স আটকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে। এই মে গুলা গুলিবিদ্ধ হওয়ার ছয় ঘন্টা পর হাসপাতালে ঢুকছে তাও খুব কষ্টে।
১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১৯
এভো বলেছেন: আহত মানুষকে হাসপাতালে নিতে কেহ বাধা দেয় না বা দেয়নি৷ তাকে কাধে করে নিলে ১৫:মিনিট লাগত এবং রিকসাতে নিলে ৫ মিনিট।
রংপুরে সংঘর্ষ শুধু পুলিশের সাথে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে হয়েছিল। এত কাছে হাসপাতাল থাকা সত্তেও তাকে সেখানে না নিয়ে, তার বডি নিয়ে মিছিল করা হয়েছে এবং ৫ ঘন্টা পরে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
শিশির খান ১৪ বলেছেন: কি বলে হাসপাতলে নিতে বলে বাধা দেয় নাই ধুর আপনি কিছু জানেন না হাসপাতাতালে নিতে মোড়ে মোড়ে বাধা সৃষ্টি করা হইছে এমনকি হাসপাতালে যাতে চিকিৎসা না দেয় সেই জন্য ডাক্তার দের হুমকি দেওয়া হইছে । আহত অবস্থায় মানুষ এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে দৌড়াইছে এমনকি মরার পর কোনো ডেথ সার্টিফিকেট ও দেয় নাই। আপনি কোন দুনিয়াতে থাকেন মিয়া ভাই
১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৫
আজব লিংকন বলেছেন: স্বাধীনতার চেয়ে বড় নেশা নাই।।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২৪
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম , ঠিক বলছেন ভাই স্বাধীনতার চে বড় নেশা নাই তবে যারা আন্দলোনকারীদের উপর নিপীড়ন চালিয়েছে তারা কিন্তু সবাই মেডিকাসক্ত ছিল।
১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২৬
এভো বলেছেন: হাসপাতালে নিতে বাধা যদি দেওয়া হয়, তাহোলে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতালে নেওয়া হয় কি করে? সব হাসপাতালে ইঞ্জুরি ট্রিটমেন্ট নাও থাকতে পারে এবং থাকলেও বেশি জনকে দেওয়ার সক্ষমতা নাও থাকতে পারে, তাই এক হাসপাতাল বা ক্লিনিক থেকে অন্য জায়গায় নেওয়া হয়েছে। বাধাটা যদি থাকে, তাহলে এক হাসপাতাল থেকে অন্য হাসপাতাল গেল কি করে? এক হাসপাতালেই তো যেতে পারার কথা না, সেখানে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়া?
রংপুরে ঢাকার মত অবস্থা ছিল না। এটা অবশ্যই খুজে বের করতে হবে, আহতকে সাথে সাথে কেন হাসপাতালে নেওয়া হোল না? যদি বাধা দেওয়া হোত তাহলে সেটাও মিডিয়ায় নিউজ হোত।
৫ ঘন্টা পরে হাসপাতালে নেওয়ার কারন জানা প্রয়োজন। বিনা চিকিৎসায় ৫ ঘন্টা ফেলে রাখলে মৃত্যু ঘটতে পারে এবং তাই হয়েছে।
১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪২
আমি সাজিদ বলেছেন: এই হারামজাদাটা কিভাবে পালিয়ে গেল! ওকে ধরতে পারলো না!
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১১
শিশির খান ১৪ বলেছেন: এটা আর হাসান মাহমুদ এই দুইটা মেইন ক্রিমিনাল এগুলারে যে কেন পালায় যাইতে দিলো বুঝলাম না। এই ভুল সিদ্ধান্তের খেসারত দিতে হবে।
১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১১
এভো বলেছেন:
অবশেষে পাওয়া গেল আবু সাইদের ময়না তদন্ত রিপোর্ট,
সেই রিপোর্ট অনুযায়ী সে গু*লিতে নয়, মাথায় আ*ঘাতের কারণে মারা গেছে। মাথার তালুতে ৩ ইঞ্চি X ১.৫ ইঞ্চি আকারের আ*ঘাতের চিহ্ন।
প্রশ্নটা হলো,মাথায় কে আ*ঘাত করলো? ভিডিওতে আমরা দেখেছিলাম গায়ে একাধিক রাবার বু*লেট লাগার পর সে ব্যালেন্স হারিয়ে ফুটপাতে পড়ে যাওয়ার পর তাঁর সাথের কয়েকজন টেনে হেঁচড়ে তুলে নিয়ে গেল।
আবু সাঈদের বাবা-মা কি তাদের ছেলে হ*ত্যার বিচার কোনদিন পাবে?
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৫
শিশির খান ১৪ বলেছেন: একটা কথা আছে চোখ থাকিতে অন্ধ আপনি হচ্ছেন সেই ধরণের ব্যাক্তি ভিডিও তে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে উনি একের পর এক চার রাউন্ড গুলি খেয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পারলেন তাও আপনি নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারছেন না। কি আজব ! এই সব ময়না তদন্ত রিপোর্টের এক পয়সাও মূল্য নেই ঢাকায় অশংখ্য গুলিবিদ্ধ মানুষের ময়নাতদন্ত রিপোর্টে লেখা হয়েছে হার্ট এট্যাক এ মৃত্যু। ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে আপনি কি বুঝতেছেন না তখনো আওয়ামীলীগ এর স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতায় ডাক্তারের কয়টা মাথা আছে যে লিখবে পুলিশের গুলিতে নিহত এটা লিখলে ওই ডাক্তারকে নগদ গুম কইরা দিবে পুলিশ। আপনি মহাশয় বুইঝাও না বুঝার ভান করতেছেন।
২০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১
সোহানী বলেছেন: আরাফাতের জন্য একখান গান
২১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১০
এভো বলেছেন: এই সব ময়না তদন্ত রিপোর্টের এক পয়সাও মূল্য নেই ঢাকায় অশংখ্য গুলিবিদ্ধ মানুষের ময়নাতদন্ত রিপোর্টে লেখা হয়েছে হার্ট এট্যাক এ মৃত্যু। ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে আপনি কি বুঝতেছেন না তখনো আওয়ামীলীগ এর স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতায় ডাক্তারের কয়টা মাথা আছে যে লিখবে পুলিশের গুলিতে নিহত এটা লিখলে ওই ডাক্তারকে নগদ গুম কইরা দিবে পুলিশ। ..
---------- আঘাতের চিহ্র আছে কিনা , সেটা লাশটা উঠিয়ে মাথার খুলি টা পরিক্ষা করলেই প্রমাণ হয়ে যাবে ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০২
শিশির খান ১৪ বলেছেন: গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর পরে যাওয়ার সময় মাথা নিচের শক্ত পিচের মধ্যে আছড়ে পরে তখন মাথায় আঘাত প্রাপ্ত হয়। আর কি পয়েন্ট আছে বলেন
২২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৫
এভো বলেছেন: গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর পরে যাওয়ার সময় মাথা নিচের শক্ত পিচের মধ্যে আছড়ে পরে তখন মাথায় আঘাত প্রাপ্ত হয়। আর কি পয়েন্ট আছে বলেন
--- সেটার সাইজ ৩.৫ বাই ১.৫ ইন্চি হওয়ার কথা না , এই ভাবে পড়ে আঘাত পেলে সেটা গোল আকারের হয় এবং যে অংশ বাড়ি খায় সেটা ফেটে যেতে পারে , যে স্পিডে সে আছাড় খেয়েছিল সেখানে মাথায় আলু মত গোল হয়ে ফুলে ওঠার কথা ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৪
শিশির খান ১৪ বলেছেন: হয়তো পরে যাওয়ার সময় মাথা সমতল জায়গায় না পরে ইটের টুকরোর উপর পড়ছে এমন ও হতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৪
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: আরাফাতের কথা আর কি বলবো ব্যাচারা হিরো আলমের সাথেই পারে নাই। সে নাকি আবার মন্ত্রী।