নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সময় পাইলে ব্লগ লেখাটা এখন নেশায় পরিণত হয়েছে। ব্যাস্ততার ফাকে যারা আমার ব্লগ দেখেন তাদের কাছে কৃতজ্ঞ। আপনাদের অনুপ্রেরণা থাকলে নিশ্চই সামনের দিন গুলোতে লেখা চালিয়ে যাবো।

শিশির খান ১৪

বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ

শিশির খান ১৪ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভয়েস অব আমেরিকার জরিপে সংস্কার শেষে ভোটের পক্ষে রায় দিয়েছে ৬৫.৯ % মানুষ

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


পাগল ও নিজের ভালো বুঝে ,কখনো শুনেছেন পাগল পানিতে ডুবে মারা গেছে কিংবা আগুনে পুড়ে মারা গেছে ? মানসিক ভারসাম্য না থাকলেও মানুষের অবচেতন মন ঠিকই বুঝে আগুন ও পানি থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকতে হবে। ইদানিং সংস্কার ও সংবিধান সংশোধন এর কথা শুনলে রাজনীতিবিদরা যে ভাবে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে তাতে মনে হয় ছাত্র জনতা তাদের জোর করে পানি কিংবা আগুনের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।তথাকথিত রাজীনিতিবিদ ও দেশের জনগণের মাঝে এ নিয়ে মতবিরোধ দিন দিন প্রকট হচ্ছে। এখন রাজনীতিবিদরা ধান্দায় আছে বাগড়া বাধিয়ে কোনো ভাবে দ্রুত নির্বাচন সেরে ফেলতে অন্যদিকে দেশের জনগণ কোনো ভাবেই তাদের বিশ্বাস করছে না।

সংস্কার ও সংবিধান সংশোধন নিয়ে রাজনীতিবিদদের করা কিছু মন্তব্য :

বিএনপি’র সিনিয়র নেতারা মির্জা আব্বাস এক অনুষ্ঠানে বলেন : সংবিধান সংশোধন করার আপনারা কে ? পার্লামেন্ট ছাড়াই সংবিধান সংশোধন করে ফেলবেন ? মনে রাখতে হবে, সংবিধান কোনও রাফ খাতা নয় যে, যা খুশি তাই করবেন। সংবিধান সংশোধন কিংবা পুনর্লিখন করতে হলে, যারা স্বাধীনতা যুদ্ধ করেছেন, যারা স্টেকহোল্ডার রয়েছেন, তাদের সঙ্গে আলোচনা করে তা করতে হবে। আজকে জোরেসোরে এই দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলা হচ্ছে এটা কীসের দ্বিতীয় স্বাধীনতা ? এই কথাটার আবিষ্কার করলো কে ? কোন গোষ্ঠী আবিষ্কার করলো ? কেন করলো ? আমরা স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছি , ফ্যাসিস্টমুক্ত হয়েছি এখানে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলে কী বোঝাতে চান আপনারা ?

শুধু বি এন পি নয় অনান্য রাজনৈতিক দলের নেতারাও একই শুরে গান গাইছেন যেমন গতকাল আন্দালিব রহমান পার্থ এক অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময় বলেন, সংবিধান সংস্কার করতে হলে জনগণের সরকার প্রয়োজন। তাই দেশের প্রয়োজনে দ্রুত নির্বাচন জরুরি।

দীর্ঘ ১৪ বছর পর চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় সেখানে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন , ‘সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন সংস্কার শুরু করবে, বাকিরা সেটিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। একজনই সংস্কার শেষ করবে সেটি হতে পারে না।দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হলেও ষড়যন্ত্র থেমে নেই এজন্য নির্বাচন যত দেরি হবে ষড়যন্ত্র তত বাড়বে।’’

রাজনীতিবিদরা কেন সংস্কার ও সংবিধান সংশোধন এর বিপক্ষে :

বাংলাদেশে সংসদ সদস্যের ছেলে মে সাংসদ সদস্য হয় ,মন্ত্রীর ছেলে মে মন্ত্রী হয় ,মেয়রের ছেলে মে মেয়র হয় এটা জমিদারি প্রথা। যেই রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসে তাদের নেতা কর্মীরা আইন বিচার সব কিছুর উর্ধে উঠে যায়।কোনো ভাবে এক বার সংসদ সদস্য হতে পারলে কপাল খুলে যায় রাজউকের প্লট ,শুল্ক মুক্ত কোটি টাকার গাড়ি ,কুইক রেন্টাল পাওয়ার স্টেশন ,প্রাইভেট ব্যাংক , ইন্সুরেন্স কোম্পানি ,টেলিভিশন ও বিভিন্ন গণমাধ্যমের লাইসেন্স সব কিছু নিমেষেই হাতের মুঠোয় চলে আসে। সংস্কার হলে আগের স্টাইলে জমিদারি প্রথা চালানো কঠিন হবে সেই জন্য তারা সংস্কারের বিপক্ষে ।

দেশের জনগণ কেন রাজনীতিবিদদের বিশ্বাস করে না :

বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের রায় হয়েছিল আওয়ামী লীগের শাসন আমলে সেই আমলে বিচার বিভাগ পৃথক হয়নি। এরপর বিএনপি জামায়াত ৫ বছর ক্ষমতায় ছিল তারাও পৃথকীকরণের রায় বাস্তবায়ন করেনি। শেষ পর্যন্ত যতটুকু হয়েছে, সেটা হয়েছিল, ফখরুদ্দিনের অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে। এরপর দেড় দশক শাসন ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ তখনো তারা পৃথক সচিবালয়ের মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে নি। অর্থাৎ ক্ষমতায় গেলে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের ওয়াদা ভঙ্গ করে সেটা একাধিক বার প্রমাণিত হয়েছে ।এখন যারা নির্বাচিত হয়ে সংস্কার ও সংবিধান সংশোধনের কাজে হাত দিবেন বলে ওয়াদা করছেন তারাও যে ভবিষ্যতে পোলটি মারবেন না সেটার গেরান্টি কি ?

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:১৬

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: হাসনাত আব্দুল্লাহ বিএনপি নেতাদের লীগের মন্ত্রী এম্পিদের জামিনের জন্য তদবির বানিজ্যের খবর প্রকাশ করে দিয়েছে। লীগের লুট করা হাজার কোটি টাকা পকেটস্থ করার জন্য বিএনপি উন্মাদ হয়ে গেছে। আর তাই কোণ প্রকার সংস্কার না করে ফ্যসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপ না করে এবং লীগের বিচারের আগেই নির্বাচন চায় তারা। বিচার বানিজ্য হচ্ছে এখন বিএনপির জন্য সোনার ডিম পাড়া হাঁস। যে কোন মূল্যে এই হাঁসকে তাদের কন্ট্রোলে চায় বিএনপি।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১১

শিশির খান ১৪ বলেছেন: কিছু দিন আগে দেখলাম আওয়ামীলীগের এর এক সংসদ সদস্য তার কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র অর্ধেক মূল্যে বি এন পি নেতার কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন । বেশ কয়েকটি টিভি স্টেশন এর মালিকানা ইতিমধ্যে পরিরিবর্তন হয়েছে। আওয়ামীলীগের আমলে নেতারা যে ভাবে হাজার হাজার কোটি টাকা কামিয়েছে সংস্কার হলে তো বি এন পি নেতারা সেই সুযোগ পাবে না। সেই জন্য নির্বাচন এর জন্য সব কুত্তা পাগল হওয়া গেছে। সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে গেলে তো সেই একই ঘটনার পুরাবৃত্তি হবে। সংস্কার ছাড়া নির্বাচনে যাওয়া জনগণের জন্য আত্মহত্যার সামিল।

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অদ্ভুত উন্মাদনা তাদের মাঝে!

১৬ বছরে যা পারেনি, তরুন তুর্কিরা মাত্র প্রায় ১৬ দিনে তা অর্জনের পর এখন অস্থিরতায় ফেটে যাচ্ছে তাদের অপেক্ষার প্রহর!

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৬

শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম ,ভাদ্র মাসের কুকুরের মতো আচরণ করতেছে ক্ষমতার জন্য পাগল হওয়া গেছে।

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০০

নান্দাইলের ইউনুছ বলেছেন:



যে কোন সংস্কারকে বৈধতা দিতে চাইলে সংসদ লাগবে।

এ কারণেই সর্বপ্রথম দরকার জাতীয় সংসদ নির্বাচন।

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৫

শিশির খান ১৪ বলেছেন: কতো সংসদ আইলো গেলো এখন পর্যন্ত বিচার বিভাগ পৃথকীকরণের রায় কার্যকর হলো না। সংস্কার না কইরা নির্বাচন দিলে ওরা নগদ পোলটি মারবে স্ক্রিন শট নিয়া রাখেন দেইখেন কথা মিলে নাকি। আওয়ামীলীগ বি এন পি সব এক খালি মোড়ক ভিন্ন।

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৭

এসো চিন্তা করি বলেছেন: সুন্দর লেখনী ভাই আমার লেখা পড়ার আমন্ত্রণ রইলো ☺️

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

শিশির খান ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ ,অবশ্যই আপনার লেখা পড়বো।

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৪

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সরকার ভালো জানে কি করবে! সব প্রবলেমে এক সাথে হাত দিয়েছে। হোম এডভাইজার নলা!

২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:২১

শিশির খান ১৪ বলেছেন: হুম, বুঝতে পারছি সৈয়দ কুতুব ভাই আপনি এদের কর্মকান্ড দেখে খুব বিরক্ত। আসলেই এরা অনেক অপ্রয়োজনীয় ইস্যু নিয়ে লাফালাফি করতেছে পলিথিন ,সেন্টমার্টিন ,অটো রিকশা এগুলা কোনো গ্যাঞ্জাম ছাড়া কৌশলে বন্ধ করা যায়। আটো রিকশা এলাকার ভেতরে চলবে কিন্তু মেইন রোড এ ঢুকবে না। যাদের মেইন রোড এ পাওয়া যাবে তাদের গেরেজ এর বিদ্যুৎ এর লাইন কেটে দেওয়া হবে। বেটারির উপর অতিরিক্ত শুল্ক বসান যাতে কিনতে গেলে কষ্ট হওয়া যায়। সেন্ট মার্টিন এ রাতে থাকা বাসিন্দাদের সংখ্যা সীমিত করে দেন প্রয়োজনে আলাদা এনভায়ারমেন্ট টেক্স বসান বন্ধ করা লাগবে না। পলিথিন এর বিকল্প না দিয়ে পলিথিন বন্ধ করলে কোনো কাজ হবে না আগে বিকল্প আনুন। লক্ষ করে দেখেছেন যেই গেঞ্জাম গুলো হচ্ছে সব একই পেটার্নের। আমি নিশ্চিত কেউ এদের উসকে দিচ্ছে। মনে হয় সমাজে অস্থিরতা তৈরীর উদ্দেশ্য এমন গেঞ্জাম ইচ্ছাকৃত ভাবে করা হচ্ছে।

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: জরিপটা গতকালই দেখেছি। জরিপে গোঁজামিল আছে। ৬১% চায় সংস্কার ছাড়াই নির্বাচন, আর ৬৫% চায় আগে সংস্কার। ৬১% সংস্কার ছাড়াই নির্বাচন চাইলে বাকি থাকে ৩৯%, কোনোক্রমেই ৬৫% না। তাহলে কি কিছু অংশ কনফিউশনে পড়ে দুটোতেই টিক দিয়েছে।

অন্তর্বর্তী সরকার সব সংস্কারে হাত দিলে অযথাই সময়ক্ষেপণ হবে, এবং সেই সংস্কার টেকসইও হবে না। সংবিধান সংস্কার তো অবশ্যই নয়। সংবিধান সংস্কারের ব্যাপারে মির্জা আব্বাসের বক্তব্য সম্পূর্ণ সঠিক।

আমিও শুরুতে চেয়েছিলাম আগে সংস্কার হোক, এ সরকার কমপক্ষে ৩ বছর ক্ষমতায় থেকে সংস্কারের কাজ সারুক। কিন্তু ৩ মাস পার হওয়ার পরও দেশ স্থিতিশীল তো হতেই পারে নি, উপদেষ্টাদের অদক্ষতার ফলে দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে জনমনে ক্রমশ ক্ষোভ বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশ ক্রমশ টোটাল ফেইলিওরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, যা পতিত খুনি হাসিনার প্রত্যাবর্তনের পথকে সুগম করে দিচ্ছে। এ অবস্থায় দ্রুত নির্বাচন দিয়ে রাজনৈতিক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরই হলো সুষ্ঠু সমাধান। অভ্যন্তরীণ ও বহির্বিশ্বের চাপ সামলানোর জন্য এ সরকার যোগ্য ও উপযুক্ত নয় বলে মনে হচ্ছে। এর জন্য একটা রাজনৈতিক সরকারের প্রয়োজন।

আমার আশঙ্কা, এমন একটা সময় দ্রুত ঘনিয়ে আসছে, যখন একটা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্যও এ সরকারের হাতে পর্যাপ্ত সময় থাকবে না, ফলে একটা দায়সারা গোছের ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন দিয়া সকল দোষ নিজের কাঁধে নিয়া তাদের বিদায় নিতে হতে পারে।

জরিপ কোনো কাজের কথা বলে নাই।

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫৮

বিষাদ সময় বলেছেন: আমরা দ্বিমুখি জনতা। একদিকে রাজনীতিবিদদের অবিশ্বাস করি আবার অপরদিকে নির্বাচন আসলে রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে সেই রাজনীতিবিদদেরই ভোট দিতে পাগলের মতো ছুটি।
আমি সংস্কার এর বিপক্ষে না কিন্তু মনই যদি পরিস্কার না হয় তবে সংস্কার দিয়ে কি কিছু করা যাবে!
শেখ মুজিব হত্যার বিচার রোধ করতে ইনডেমিনিটি কে সংবিধানের অংশ করে দেয়া হয়েছিল। বিচার রোধ করা গেছে কি?
শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকার জন্য যত ধরনের কুসংস্কার দরকার তা করেছিলেন। থাকতে পেরেছেন কি?
কাজেই সদিচ্ছা না থাকলে সংস্কার একদিনেই মুখ থুবড়ে পড়বে।

রাজনীতিবিদরা যে শুধু অসৎ উদ্দেশ্যে সংস্কারের বিরোধিতা করেন তা নয়, আশঙ্কারও অনেক জায়গা আছে।
আপনি যাদের পক্ষ নিয়ে রাতদিন কথা বলছেন। তাদের নীতি কী? নৈতিকতা কী? আদর্শ কী? তাদের দল কোথায়? তারা নেমেছিলেন কোটা সংস্কারে বা শেখ হাসিনার পতনের জন্য। কোন নির্দিষ্ট নিয়ম, নীতি, আদর্শ তাদের সামনে ছিলনা।
হাসিনার পতন হয়তো দেশের ৯০% ভাগ মানুষ চেয়েছিল দেখে তাদের সাথে বেশির ভাগ মানুষ একতাবদ্ধ হয়েছিল। কিন্তু তাদের ৭২ এ সংবিধান ছুড়ে ফেলে দেয়ার বা এ ধরনের অনেক নীতির সাথে বেশীর ভাগ মানুষই একমত হবে না।

সবশেষে একটি কথা যাদেরকে আমরা কথায় কথায় ১৭ কোটি মানুষের প্রতিনিধি বলছি বড় কোন রাজনৈতিক দলের সমর্থন ছাড়া নির্বাচনে দাঁড়ালে এদের বেশির ভাগেরই জামানত থাকবে না। আর যারা এ দেশে রাজতন্ত্র চালাতে পছন্দ করেন তারাই আবার নির্বাচিত হয়ে আসবেন। কারণ জমিদারী প্রথা বা রাজতন্ত্র যে নামেই ডাকেন সেটা মূলত আমরা জনগনরাই টিকিয়ে রেখেছি। এটাই এ দেশের রূঢ় বাস্তবতা। ধন্যবাদ।

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০০

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ভুল পোস্টে কমেন্ট করেছি। দুইটাই ডিলেট দেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.