![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অদ্ভুত সত্যের মুখোমুখি!
যদি বলি ভালোবাসি, বলছিনে বিশ্বাস করো।
বলছি শুধু অনুভব করে দেখো।
যদি বলি তোমায় ছাড়া আমার চলবে না,
থমকে যাবে সময়, স্বপ্ন, সুখের স্রোত;
বলছিনে বিশ্বাস করো; বলছি চলো
ভিজে...
তুই আমার চালতা গাছের হলদে পাখি
বাবলা ডালে পুঁই
তুই আমার স্বপ্ন খাতার নগদ বাকি
পদ্ম - কমল - জুঁই।
তুমি পাশে থাকাটা দরকার ছিলো।
সরকার যখন তরকার রেঁধে দেয়না,
বেঁধে থাকতে কারকার ভালো লাগে কও!
প্লিজ তুমি আমার
কোয়ারেন্টাইনের ভ্যালেন্টাইন হও।
একবার ভাবোতো, কোয়ারেন্টাইনে তুমি ভ্যালেন্টাইন,
কত্ত ফাইন হতো, তাইনা?
তুমি আমি টুয়েন্টি নাইন খেলতাম,
ডাইন...
এইযে তুমি নাথাকাতেও অনেক থাকো,
মাতাল রাখো, স্বপ্ন মাখো,
এসব আমার মনের ব্যাথা, ধ্যুৎ অযথা!
এই যে তুমি আঁধার ভারে মনের তারে
যখন তখন দিচ্ছো হানা!
অলস হৃদয় খোলস ফেলে
ইচ্ছেমত...
আমি জানি তুমি একদিন আমার পুজো নিতে
আবার প্রেম মন্দিরের বেদিতে দেবী হয়ে বসবে,
আমার ভালোবাসার কুফরিগুলো
ক্ষমা পড়ে যাবে তোমার বিশালতায়,
শীরকগুলো ধুয়ে যাবে তোমার দেবী রুপে!
কোন...
তোমার মন ভালো না? বড্ড খারাপ?
আস্ত দিনে, অকারনে
লাগছে বিষুম, ইশুম-পিষুম?
নিজের সাথে হচ্ছেনা ভাব?
আহা! তোমার মন ভালোনা? ছন্ন ছাড়া?
গাচ্ছে অতিত, বেসুরো গীত?
টলছে সময়, লময়-ঝময়?...
তবে তাই হোক
তোকে আমি চিঠি নামেই ডাকবো,
সন্ধে-সকাল-ভরদুপুরে তোতেই কথা রাখবো,
তোর আকাশে ঘুমিয়ে যাবো, তোর ছোঁয়াতে জাগবো,
তোর অপেক্ষায় পথের পানে, উদাস চেয়ে থাকবো।
তবে তাই হোক,
তোকে আমি,...
বাসমতি চাল, মসুরের ডাল,
মশলা ঠিকঠাক, একটু ঝাল
পাত্র ঢেকেঢুকে, মাঝারি জ্বাল!
বর্ষায় খিচুড়ি, স্বাদে ভরো গাল।
সাথে ভাজি ইলিশের,
কাজ শেষ বালিশের,
খাবার টেবিলে, শিঘ্রি না গেলে
জুটবেনা ভাগেতে
সব...
চুমুর চিহ্নের মত মুছে গেছে নির্বাক স্বপ্নগুলো
তোমাকে দেখার দাবি নিয়ে
মিছিলে নামেনা আর কোন রাত!
তামাটে হৃদপিন্ডে ঝুলছে পরিত্যাক্ত বিশ্বাস
সাদা পৃষ্টায় অজস্র না লেখা চিঠি পড়ে আছে স্তুপ...
নামেতে বাঙালী
হিন্দিতে বাহুবলী
ইংলিশে দেই গালি!
মারো তালি! মাম্মা, মারো তালি!
আমি এদেশের মানুষ
হুশেতে বেহুশ
কথা বলি ঠাসঠুস!
প্রিয় খাবার? ঘুষ!
করি রাজনীতি
নেই ভয়ভিতি
আমারে কে করবে ক্ষতি?
ধুরর! আমার আবার রিতিনীতি!
অত শত বুঝিনে...
হঠাৎ বাঁচার সাধ বাড়ে,
কৃষ্ণচুড়ারা আবার লাল রঙে ফোটে,
আকাশকে মনে হয় বিশাল, বিস্তৃত।
বাড়ির পেছন দিকটার ডুমুর গাছের ঝোপের পাশে
তিনটে কাঠবিড়ালির রোজগার সাধারন ঘোরাফেরা
একদিন কেন যেন মনে...
পেশায় ফটোগ্রাফার নই আমি। পাগলামি থেকে ফটোগ্রাফি স্কুলে ভর্তি হয়ে হাতে ক্যামেরা তুলে নেয়া। আমার কাছে ছবি তোলাটাও একধরনের কবিতার লেখার মত মনে হয়। তাই ভাবলুম কয়েকখান ছবি একটু...
এইতো সেদিন তোমায় দেখলুম। খুব আনমনে বসে ছিলে,
দিঘির ঘাটের যেদিকটাতে দুটো পদ্ম ফুটেছিল,
ঠিক তার উল্টো দিকে।
জারুল গাছের ঝোপের আড়াল থেকে
স্বচ্ছ জলে আমি তোমার হেলতে দুলতে থাকা...
তুই আমার জানলা খোলা, রোজ অবেলা,
বিষুম লাগা ক্ষন,
তুই আমার পাতার বাশি, শান্তি রাশি
উদাসপুরের বন।
তুই আমার বড্ড ব্যাথা, নকশি কাঁথা
বৃষ্টি ভেজা চাঁদ,
তুই আমার শীতল পাটি, স্মৃতির ঘাটি
জোয়ার...
তুই আমার ঘোড়ার গাড়ি, বধুর আড়ি
সাপলুডুতে মই
তুই আমার জৈষ্টে দুপুর, মিঠা পুকুর
ঘরে পাতা দই।
তুই আমার সন্ধেতে ভোর, স্বপ্ন বেঘোর
তালপাতাতে সুখ,
তুই আমার জুয়ার পাশা, কেঁদেও...
©somewhere in net ltd.