![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাজিতপুর উপজেলার পূর্ব দিকে ঘোড়াউত্রা নদী। তার পূর্বদিকে বিস্তীর্ন হাওর। এর নামই জোয়ানশাহীর হাওর। এর বিশেষত্ম হলো একসময় এতে কেবল পানি আর পানির খেলা, আবার একসময় ঢেও খেলানো ধান, সবুজ থেকে ধীরে ধীরে সোনালী রং ধারন করা ধান।
. .
দুই অবস্থায় দুই প্রকারের মানুষ খুশি- ১। যারা ফসল উত্পাদ করে(ধান) ২। যার বর্ষাকালে মাছ ধরে ।
- মূলত এই জোয়ানশাহীর হাওর মানুষকে দিচ্ছে বুক উজার করে।
.
* ধান কাটার সময় এক অন্য রকম সাঝ সাঝ রব চারদিকে। ফলন ভালো হলে কৃষানীর মুখে প্রান ভরা হাসি। কখন কখন তার ব্যতিক্রম যে হয় না তা কিন্তু নয়। তবে এই হাওর কাউকেই বিমূখ করে না ।
* বর্ষা মৌসুমে এর রূপ অন্যরকম। কখন একদম শান্ত আবার কখন উত্তাল। হাওর এলাকার মানুষেরা নির্ভয়। কখনো সখনো এই ঢেও কে পরাজিত করেই তারা মাছ ধরতে বের হয় । কত্তো জাতের মাছ, চোখে দেখতে হবে , বলে বুঝানো যাবে না। রাত থেকে চলে মাছ ধরা পরদিন ভোর পর্যন্ত। যখন ঝাকে ঝাকে মাছ ধরা পড়ে তখন জেলে মানুষগুলোর সেই হাসি দেখার মতো।
- আমি সত্যিই গর্বিত এই হাওর এলাকায় আমার জন্ম বলে ।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৭
সৃজন আহমদ বলেছেন: আমি ছিলাম দু দিন। ভালো লাগবে খুব। আর যদি পূর্নিমা রাত হয় তবে তো . . . . :-)
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
হাওরে নৌকায় রাতে থাকতে চাই।