![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আচরণে লোকটি দরবেশদের মত দয়ালু
তাঁর নাকের দৈর্ঘ্য, মুখের পুরত্ব,
গায়ের রঙ, হাত-পা আর শরীরের সমগ্র কাঠামো
অবিকল, মানুষের মত শাশ্বত অবিকল
প্রতিটি মানুষ যে রকম হতে পারে এবং
শব্দ জন্ম দিতে পারে লোকটি সেরকম
তবুও ঠিক প্রথাগত মানুষের মত নয় লোকটি
লোকটি আত্মত্যাগী, রক্তের আঁচড়ে মমতা আঁকেন
যদিও বয়স তাঁর অনূকুলে নেই অনেকদিন!
লোকটি ধুলোবালি, ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলেন
এবং হাত পা দুটোকে সচল করেন প্রতি সকালে
যদিও চিকিৎসা বিজ্ঞান নিশ্চিত করেছে
হৃদয়যন্ত্র দুর্বল, পরিশ্রম অনুকূলের নয় লোকটির
তবুও নিজেকে মৃত্যুপথে রেখে নিশ্চিত করেন
পরবর্তী প্রজন্মের স্বচ্ছলতা, স্বাভাবিকতা, লোকটি
সম্পর্কে লোকটি আমাদের বাবা
যাকে অনেকটা সূর্যের মত মনে হয় আমার
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৯
মর্তুজা হাসান সৈকত বলেছেন: ঠিক ধরেছেন ভাই। শুভেচ্ছা।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৫
ধ্রুবক আলো বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন ++
ভালো লাগলো বেশ
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৪০
মর্তুজা হাসান সৈকত বলেছেন: শুভেচ্ছা।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫৫
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: একদম ঠিক মনে হয় আমার, বাবা'রা সবসময় সূর্যের মতোই নিজে জ্বলে সন্তানদের জীবন আলোকিত করে তুলতেই ব্যস্ত থাকেন। নিজের সুখ দুঃখ কষ্ট যন্ত্রণা চাওয়া পাওয়ার হিসাব না মিলিয়ে কেবল সন্তানদের সুখী করতে, সন্তানদের চাওয়ার হিসাব কষে যান। যে হিসাবে থাকেনা কোন বিনিময় বা যোগফল। সে হিসাবে কেবল দেওয়ার/বিয়োগ অঙ্কই থেকে যায়। আমরা সন্তানেরা বাবা'দের সেই বিয়োগ ব্যথায় ব্যথিত হতে পারিনা। আমারা বাবা'র কষ্টের ভাগ তো দূরের কথা সহানুভূতিও দেখাই না। সামান্য কিছু অসন্তোষকেই প্রাধান্য দিয়ে বাবা'কে কটু কথা শোনাতে দ্বিধান্বিত হই না! বাবা'র কষ্টটা কেবল বাবা হলেই কিছুটা বুঝতে পারি। কিন্তু কতদিনে বাবা'র প্রতি কর্তব্য পালনের সময় ফুরিয়ে যায়!
আমরা যেন সকলেই বাবা'র প্রতি সহানুভূতিশীল হতে পারি, এই প্রত্যাশা।
কবিতায় কৃতজ্ঞতা রেখে গেলাম।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
মর্তুজা হাসান সৈকত বলেছেন: থ্যাংকস, নাইম। ভালো বলেছেন আপনি।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাবা মনে হয়, আপনার কবিতা থেকে অনেক বড়।