![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাকে পড়লে মনে খুঁজো এইখানে,এখানে খুঁজছি আমি জীবনের মানে।
আত্মবিশ্বাস বা লেগে থাকাটাই হলো মূল কথা। তুমি কোন কিছু অর্জন করতে চাও কিংবা পৌঁছাতে চাও সাফল্যের শিখড়ে, তবে কাজটির প্রতি আন্তরিক আর সৎ হও। পারবে না, হবে না, হচ্ছে না বলে, হাল ছেড়ে দিও না। একবার হাল ছেড়ে দিলে আর হালের হদিস পাওয়া যাবে না। এই দেখো, ঈশ্বরচন্দ্র বাবু যদি হাল ছেড়ে দিত তবে কি সতীদাহ প্রথা বন্ধ হতো কিংবা বিধবাদের বিবাহের আইন চালু হতো ! হতো না। আমি অবশ্য ভাল কাজে উৎসাহ দিচ্ছি। খারাপ বা নোংরা কাজের জন্য লেগে থাকা নয়, চাই পরিত্যাগ। তাহলে যদি দেশ আর সমাজে একটু শান্তি আসে।
এই যেমন, সাঁতার শিখতে বার বার জল খেতে হয়। আঁটকে যায় দম জলের তলে। তারপর না তুমি, ভাসাতে পারবে তোমার দেহ জলের উপর। তেমনি ভাবে নানা ঘাত-প্রতিঘাত, বাঁধা-বিপত্তি, ঝড়-ঝঞ্চালের সাথে অবিরাম যুদ্ধ করে সমাজের বুকে মাথা তুলে দাঁড়াতে হবে। তাহলে কেউ আর তোমাকে অবজ্ঞা-অবহেলা করবে না।
জন্মসূত্রে, বা পায়ে একটু সমস্যা হিমেলের। একটু বললে কম হবে। তার বা পা’টা হাঁটুর নিচ থেকে ভীষণ সরু এবং পায়ের পাতাটা সোজা করে ফেলতে পারে না। অর্থাৎ বাঁকা করে ফেলে হাঁটুতে হাত দিয়ে কোমড় গুজে ধীরে ধীরে হাঁটতে হয়। সমস্যা হয় না। অভ্যাস হয়ে গেছে। সহ্য হয়ে গেছে সকল উৎসুক চোখের নীরব ভাষা।
হাঁটি-হাঁটি পা-পা করতে বেশ সময় লেগেছে তার। পরিবারের সকল সদস্যের সহযোগিতা আর আন্তরিকতার কারণে নিজেকে কখনো প্রতিবন্ধী বা অসহায় মনে হয়নি। কষ্ট ছিল বুকের আড়ালে। যে সময় ছেলেরা ফুটবল-ক্রিকেট নিয়ে মাঠে দৌড়ে বেড়ায় আর নীলাকাশে রঙিন ঘুড়ি উড়িয়ে হারিয়ে যাবার স্বপ্ন বুঁনে, তখন সে ঘরে বসে মনের ক্যানভাস ড্রয়িং খাতায় ফুঁটিয়ে তুলে কিংবা খোলা বইয়ে মুখ গুজে শুয়ে থাকে। কিন্তু তার মনটা কি আদৌ ঘরে থাকতে চায় !
ছোটবেলা থেকেই লেখাপড়ায় ভাল। প্রথম দিকে বেশ কয়েক বার ক্লাসে ফাস্ট বয় ছিল। এরপর আস্তে আস্তে চিন্তার শাখা-প্রশাখাগুলো মনের জানালায় উঁকি দেবার কারণে কিছুটা পিছিয়ে পড়ে। তবে সবসময় প্রথম সারির ছাত্রই থাকত। বাবা প্রতিদিন স্কুলে পৌঁছে দিয়ে তারপর অফিস যেত। ছুটির পর মার সাথে রিকশা করে বাড়ি ফিরত। প্রতিদিন মাকে একই কথা বলা, আমি বড় হয়েছি। আমি এখন একা বাড়ি ফিরতে পারবো। তাছাড়া, এখন আমার অনেক ভাল বন্ধু হয়েছে। তারা আমাকে ক্ষ্যাপায় না। বরং, আমাকে তারা আমার মতো করে হাঁটতে সাহায্য করে। মা মুখে কাপড় দিয়ে নীরবে কাঁদে আর বলে, ও'রে আমার ছোট্ট বাবু অনেক বড় হয়ে গেছে।
মা, বেশী দিন হিমেলকে নিয়ে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরেনি। কারণ, কিছুদিন পর মা নিজেই চলে যান, না ফেরার পৃথিবীতে। হিমেলের জন্যই বাবা আর দ্বিতীয় বিয়ে করেন নি। এরপর থেকে সে অনেকটা স্বনির্ভর হয়ে উঠে। একা একা সব জায়গায় যাওয়া-আসা। স্কুল-কলেজের কিছু সহপাঠি তাকে বেশ অনুপ্রেরণা দিয়েছিল। বাঁড়িয়ে দিয়েছিল সাহায্যের হাত। কখনো করুণার চোখে দেখেনি। হিমেল তাঁদের কাছে আজ কৃতজ্ঞ।
তাই বলে, ছোটবেলার দুষ্ট সহপাঠিদের বঞ্চনা আর কারণে-অকারণে ফেলে দেয়া কিংবা বড় হয়ে সবুজ ঘাসের বুকে অবিরাম হেঁটে না যাবার কষ্ট কিংবা ছুটে না যাবার বেদনা তাকে বহু পীড়া দিয়েছে। কিন্তু সে হাল ছেড়ে দেয়নি। সে লড়তে শিখেছে। যুদ্ধ করতে পেরেছে নিজের সাথে। নিজের সাথে যুদ্ধ করাটাই বেশী কঠিন। একা যুদ্ধ করতে হয়। কাউকে সাথে নেয়া যায় না। এ যেন, নিজেকে বারবার ভেঙে, নতুন করে গড়া।
ভাগ্য সুপ্রসন্ন। কলেজ জীবনের এক বন্ধুকে পেয়েছিল তার বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে। মুনির। খুব সাধারণ আর চমৎকার মনের মানুষ। বলতে গেলে, বড় ভাইয়ের মতো কলেজে আগলে রেখেছিল। মুনির পাশে থাকলে হিমেলেরও যেন আত্মবিশ্বাস অনেকটা বেড়ে যায়। আর মুনিরও অন্য বন্ধুদের থেকে হিমেলকে সময় বেশী দিত। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরাট চত্বরে মুনিরকে পেয়ে হিমেলের ভাল লাগে।
বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে হিমেল বুঝলো, না পৃথিবীর মানুষের মধ্যে এখনো সংকীর্ণতা ভর করেনি। তবে প্রথম প্রথম বাঁকা বাঁকা চোখে সবাই হিমেলের বা পা’টা দেখতো। এখন আর না। সবাই বেশ বন্ধুসুলভ। সবচেয়ে বেশী ভাল লেগেছে, এখানকার শিক্ষক-শিক্ষিকার সংস্পর্শ। তাঁরা তাকে নতুনভাবে উজ্জীবিত করেছে। শিখিয়েছে জীবনের মানে। কিন্তু হিমেল নিজেই নিজেকে লুকিয়ে রাখত। একা চলতেই পছন্দ করে। একা লড়বে। একা এগিয়ে যাবে। কিছুদিন পর জড়তা কাঁটিয়ে, মুনির ছাড়া আরো বেশ কিছু বন্ধুর সাথে ঘনিষ্ঠ হয়েছিল। গড়ে তুলেছিল এক বন্ধু-সার্কেল। যারা জীবনের কঠিন থেকে কঠিনতর সময় পাশে ছিল।
যৌবনের উতলা হাওয়া তাকেও করেছিল এলোমেলো। কোথায় জানি পড়েছিলাম, যুবকরা রাস্তায় যে কোন সুন্দরী মেয়ে দেখলে, রাতে স্বপ্নে সে রমনীকে বউ বানিয়ে ফেলে। না, সে কখনো এমনটি করেনি। সাধ আর সাধ্যের গণ্ডি জানা ছিল তার। তাই কোন সুন্দরীর স্বপ্নে বিভোর হয়ে থাকার বিলাসিতা তাকে চেপে বসেনি। সে চেয়েছিল এমন একজন মানুষকে, যে তার পথের সাথী হবে। বহুদূর যেতে সাহস দিবে। পুরোটা না পারুক, অন্তত তাকে বোঝার চেষ্টা করবে। দু’জন মিলে একটি ছোট্ট নীড়ে ছোট সংসার বাঁধবে। হ্যা, অর্পিতাকে খুঁজে পেয়েছিল সে। আসলে অর্পিতাই এসেছিল, তার জীবনে আলো হয়ে। একসাথেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা আর পরিচয়। একই বিভাগের ছাত্রী। এক বছরের জুনিয়র। কিভাবে যেন, সেমিনার থেকে সর্ম্পকের যাত্রা। সে থেকে, দু’জনার বেশ বোঝাপড়া। নেই কোন মিথ্যে ভদ্রতা ও আশ্বাস। যেখানে সর্ম্পকগুলো চোরাবালি নয়। সামান্য ভুলে অতলে হারিয়ে যাবার নয়।
উভয় পরিবারে সম্মতিতে তারা লেখাপড়া শেষে কিছু একটা করে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়। যথারীতি গ্যাজুয়েশন শেষ করে হিমেল একটি কর্পোরেট অফিসে এবং অর্পিতা একটি বেসরকারি ব্যাংকে জয়েন করে। এরপর শুরু হয় নতুন জীবন। একসাথে পথ চলা। নতুনভাবে তাদের নিজস্ব পৃথিবী সাজানো।
৬/৭ বছর পর। কোন এক বিকেলে।
হিমেল তার বাবাকে দেখতে পায়, নাতি-নাতনি নিয়ে বাড়ির বাগানে খেলা করছে। দৌড়-ঝাঁপ করছে। এ যেন পরিপূর্ণ সুখ। সকল প্রাপ্তির পুরষ্কার। আর কোন চাওয়া-পাওয়া নেই। শুধু ছেলে-মেয়ে দু’টো যেন সত্যিকারের মানুষ হতে পারে। এখন পৃথিবীতে আসল মানুষের সত্যি, বড় অভাব। কিছুক্ষণ পর, অর্পিতাও এসে হিমেলের পাশে বসে।
৩২/৩৩ বছর পর। আজ। কোন এক রাতে।
জীবন সায়াহ্নে এসে হিমেল দেখতে পায়, জীবনের খাতায় কোন গড়মিল নেই। নেই কোন চাহিদা বা অপূর্ণতা। বাবা-মা'র চেষ্টা ও আন্তরিকতা, সৃষ্টিকর্তার কৃপা আর নিজের উপর বিশ্বাস তাকে পিছিয়ে পড়তে দেয়নি। থেমে যাবার জন্য পৃথিবীতে আসা নয়। সে হাল ছেড়ে দেয়নি। উঠে দাঁড়িয়েছে সব বাঁধাকে অতিক্রম করে। সামনে এগিয়ে চলেছে। যতটা পারা যায়। আর, পিছনে রেখে এসেছে ধূসর অতীত।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪১
সুমন কর বলেছেন: আরে বোকা, আমি মাইন্ড করবো কেন ! আমিতো হিমেলের কাহিনী বলেছি। অন্যদেরটা আমার ছোট গল্পের বিষয় না। এখানে ছোট থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত আছে। আছে কিছু বাক্য। ভালো থাকবেন।
২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
ডট কম ০০৯ বলেছেন: শুরুটা দারুন ছিল।
প্রশংসাও করলাম। হাহহাহাহ
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪২
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
মামুন রশিদ বলেছেন: আরমান ভাইয়ের সাথে একমত । প্রাঞ্জল বর্ণনায় হিমেল সম্পর্কে একটা দারুণ আগ্রহ তৈরি হয় । মনে হয় কোন ফিজিকেল ডিজএবিলিটিকে পেছনে ফেলে অদম্য সাহসে এগিয়ে যাচ্ছে জীবনের পথে । অর্পিতাকে নিয়েও একই কথা । পাঠক এখানে এই দুজনের দারুণ কিছু রসায়ন, দ্বন্দ আর বাঁধা ডিঙ্গিয়ে জীবনকে জয় করার এক দুর্দান্ত গল্প আশা করতেই পারে ।
এ গুড ট্রাই । যদি কখনো অবসর মিলে, গল্পের শেষটা আবার লিখতে চেষ্টা করবেন
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
সুমন কর বলেছেন: আমিতো হিমেলের গল্প বলতে চেয়েছিলাম। হিমেল-অর্পিতার দ্বন্দ্ব, রসায়ন বা জীবন যুদ্ধের কাহিনী বলতে চাইনি। টেনে লম্বা করলে যদি পাঠক ভাবে বা বলে কমন কথা ও কাহিনী। কিংবা পাঠক বিরক্ত হবে ভেবে বাড়াইনি। বড় পোস্ট ভেবে যদি না পড়ে !
একদিন বিশাল গল্প লেখার চেষ্টা করবো।
ভালো থাকবেন।
৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০৭
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
শুরুটা খারাপ না।
কিপ ইট আপ
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৭
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল হয়েছে ।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৮
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:০৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গল্পের থিম টা চমৎকার !
আমি কিছু বলতে চেয়েছিলাম, মামুন ভাই আর ডট কম ভাই বলেছেন , তাও বলি , গল্পের শুরু খুব বেশী বর্ণনামূলক হয়েছে , মূল গল্প পর্যন্ত সামুর পাঠকরা আসার ধৈর্য রাখেনা অনেক সময়! এইজন্য শুরুতেই টেনে নিলে আরো ভালো হয়। আর তারপরের ব্যাপারে বড় ভাইরা বলেছেন ই !
এই থিমেই আরো ভালো কিছু নিয়ে আসবেন আশা করি সুমন দা !
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৮
সুমন কর বলেছেন: ঠিক তাই, পাঠকরা মূল গল্প পড়ার ধৈর্য হারিয়ে গেলে। শুরুটা কি বেশী বর্ণনামূলক ছিল? মাত্র ২টি প্যারায় কিছু বলা হয়েছে। যা গল্পের সাথে মিলে।
তোমাকে বলি, আমি কিন্তু বড় করতে পারতাম। ভাবলাম আমার মূল উদ্দেশ্য পজিটিভ ভাবে গল্প শেষ করা। তাই দৈনন্দিন রস-বিরস আনি নি। তুমি পারলে আবার পড়ে দেখ, গল্পের মাঝে কিছু কথা আছে। যেটার কারণে আর বড় করার দরকার হয়নি। এভাবে মন্তব্য করে উৎসাহ দিয়ে যাবে। ভাল লাগে। আলোচনা না করলে ঠিক বুঝা যায় না।
ভালো থেকো।
৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
বেলা শেষে বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
সুমন কর বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৩
আমি রেদওয়ান বলেছেন: আমার কাছে ভালো লেগেছে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪১
সুমন কর বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম।
৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: হেপি এন্ডিং! ভালা লাগছে!
অর্পিতা'র আগমনে মনে হচ্ছিল এন্ডিংটা সেড হতে যাচ্ছে।কিন্তু আপনে হেপি এন্ডিং দিয়েছেন! লাইকড ইট!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
সুমন কর বলেছেন: ভাই, আসেন কোলাকুলি করি ! এবার কিন্তু আপনি শেষটা কমন বলেননি বা ধারনা করেননি। তাই বেশী ভাল লাগল।
আপনি আমার মূলভাবটা ধরতে পেরেছেন। বেশী বললে টেনে লম্বা, জানা কথা।
তাই মূল বিষয়টা বাড়াইনি। ভালো থাকবেন।
১০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:০৩
এম মশিউর বলেছেন: সুমনদা,
গল্পের কাহিনী ভালো লেগেছে। তবে শেষের দিকে একটু তাড়াহুড়ো করেছেন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৫
সুমন কর বলেছেন: অনেকদিন পর আমার ব্লগে। দেখে ভাল লাগছে। আমি তাড়াহুড়ো করিনি। এভাবেই শেষ করতে চেয়েছি। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
১১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:১১
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: আমি হিমেলের আত্মবিশ্বাস বা লেগে থাকাটাই দেখেছি এবং এটাই ভালো লেগেছে
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। গল্পের মূলভাব কিন্তু এটাই ছিল।
১২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: খুব তারাতারি শেষ করে ফেলেছেন।
গল্পের মধ্যে পাঠকদের উদ্দেশ্যে সুন্দর একটা ম্যাসেজ রেখেছেন এটাই ভাল লেগেছে।
আত্ববিশ্বাস, লেগে থাকা ও প্রতিবন্ধী সমাজের বোঝা নয়।
গল্প ভাল লেগেছে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
সুমন কর বলেছেন: আপনি ঠিক বলেছেন, গল্পের মধ্যে পাঠকদের উদ্দেশ্যে সুন্দর একটা ম্যাসেজ রেখেছেন এটাই ভাল লেগেছে।
ধন্যবাদ।
গল্পের মধ্যে কিছু কথা ছিল। যা ছিল আমার গল্পের মূলভাব। ভালো থাকবেন।
১৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫০
গোর্কি বলেছেন:
আপনা মাঝে শক্তি ধরো, নিজেরে করো জয়
গল্পের মূলভাবটা খুব ভালো লেগেছে।
ভালো থাকবেন।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
সুমন কর বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে ভাল লাগছে। কেমন আছেন?
সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
১৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: থিম চমৎকার। তবে কিনা মেসেজের মত হয়েছে কিছু অংশ, যদিও পাঠকের আরামের জায়গা হল পড়তে কেমন লাগে তা। আরও ভালো হবার অবকাশ রয়ে গেছে।
অনেক শুভকামনা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
আমি ম্যাসেজের মতোই লেখতে চেয়েছিলাম। কিছু অনুপ্ররণার কথা।
আরো ভাল করার চেষ্টা থাকবেন।
ভালো থাকবেন।
১৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
চিরতার রস বলেছেন: আরমান ভাইয়ের সাথে একমত। শুরুটা দুর্দান্ত, কিন্তু শেষে এসে একটু তাড়াহুড়া করে শেষ করা হয়েছে আরকি। পরের বার তাড়াহুড়া কইরা শেষ কইরেন না। গল্পেরও অধিকার আছে সাধারণ মৃত্যুবরণ করার
এমন গল্পতো লেখতে পারুম না, কিন্তু সমালোচনা ঠিকই করতে পারি। হাহাহা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
অবশ্যই সমালোচনা করবেন। করলে পাঠকরা কি চায়, বুঝা যায় এবং আরো ভাল করার উৎসাহ পাওয়া যায়। আমি কিন্তু কিছু অনুপ্রেরণার কথা বলতে চেয়েছিলাম। দার্শনিক টাইপের।
আমার ব্লগে আসবেন মাঝে মাঝে, ভাল লাগবে। ভালো থাকুন সবসময়।
১৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১২
জোবায়েদ-অর-রশিদ বলেছেন:
হাল ছেড়ো না।
চমৎকার নামটি দেখেই গল্পে প্রবেশ করার ইচ্ছে হলো। আসলুম পড়লুম । সত্যি বলছি আশাহত হই নি। চারিদিকে উচ্ছন্ন খোলকের গল্পের ভীরে এই গল্পের অনুপ্রেরণাটুকও আজ আমাদের ভীষণ প্রয়োজন।
উঠে দাঁড়িয়েছে সব বাঁধাকে অতিক্রম করে।
আমি পাঠক নিজেও দাঁড়ালাম, একটু ভিন্নভাবে। লগিন করে ভালোলাগা জানানোর মাধ্যমে। এবং একই সাথে কৃতজ্ঞতা ফ্যর থিংক পজিটিভ...
লিখতে থাকুন। লেখনী আরো চমৎকার হবে নিশ্চয়ই।
ভালো থাকুন আপনি, শুভকামনা।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
সুমন কর বলেছেন: আপনি আশাহত হননি জেনে, ভাল লাগল। মন্তব্য করার জন্য লগইন করেছেন বলে, বাড়তি ধন্যবাদ।
আরো চেষ্টা থাকবে।
ভালো থাকবেন।
১৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৩
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: একটু টেনে নিলে কি ক্ষতি হত??
তবে কাহিনীর থিমটা খুব ভালো লেগেছে
শুভকামনা রইলো!
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
সুমন কর বলেছেন: টেনে লম্বা করলে, আপনারা যদি না পড়েন !!
আসলে আমি এভাবেই বলতে চেয়েছিলাম। যা হোক, আরো চেষ্টা থাকবে।
অনেক ধন্যবাদ।
১৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৩০
মায়াবী ছায়া বলেছেন: ভাল লেগেছে।।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫১
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
সকাল রয় বলেছেন:
জীবনের গল্প। অনেকটা বলে যাচ্ছে কেউ। প্লট ভালো। বিন্যাস ভালো।
প্রথমে চমকটা ততটা কাজে না দিলেও মাঝখানে ছিল। তবে গল্পটা তারাতারি শেষ হয়ে গেল। অনেক কিছুর একটা আয়োজন থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা রইল না। তবে পাঠকের ভিন্নতর দৃষ্টিতে গল্পটা গল্প হয়ে গেছে সেক্ষেত্রে স্বার্থক। গল্পটা পুনরায় লেখা শুরু করলে বা কিছু যোগ করলে মনে হয়ে ভালো হবে।
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমিতো তেমন ভাল লিখতে পারিনা, চেষ্টায় আছি। তবে আপনাদের একটু ভাল লেগেছে, তাতেই হবে। সার্থক কিনা জানি না।
ভালো থাকবেন।
২০| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: হেপি এন্ডিং! ভালা লাগছে!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩০
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: হেপি এন্ডিং! ভালা লাগছে!
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩০
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৯
অদৃশ্য বলেছেন:
শর্টকাটে ফুল স্টোরি... খুব ভালো একটা হয়েছে... হিমেলের মনে হীনমন্যতা থাকলেও একটা সময় তার প্রিয়জনেরা সেটা তাকে আর বুঝে উঠতে দেয়নি... তাতে তার সামনে চলবার পথ সুগম হয়েছে... সুন্দর মানুষরা সুন্দর পৃথিবী বানাতে পারে... সবসময়ই
শুভকামনা...
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১২
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ‘হাল ছেড়ো না’- জীবনেক জয় করতে হলে এই মূলমন্ত্র মেনে চলতে হবে। সেটা মেনে চলতে পেরেছে বলেই হিমেলের জীবনে কোনো অপূর্ণতা থাকলো না।
গল্পে ভালো লাগা।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৬
সুমন কর বলেছেন: অনেকদিন পর আমার ব্লগে, আপনাকে দেখে ভাল লাগছে।
আপনার ভাল লেগেছে, জেনে খুশি হলাম।
ভালো থাকবেন।
২৪| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০০
বোকামন বলেছেন:
গল্পের অনুপ্রেরণা ছুঁয়ে গেলো। আমার বেশ ভালো লেগেছে গল্পটি।
এভাবেই আমাদের মাঝে অনুপ্রেরণা বেঁচে থাকুক। আমরা সামনে এগিয়ে চলি।
লেখকের জন্য শুভ কামনা রইলো।
ভালো থাকা হোক।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৯
সুমন কর বলেছেন: কবির ভাল লেগেছে, জেনে শান্তি পেলাম। আপনাদের মন্তব্যগুলো আমাকে অনুপ্রেরণা দেয়।
সবার মাঝে অনুপ্রেরণা বেঁচে থাকুক।
ভালো থাকবেন।
২৫| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৭
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
সে চেয়েছিল এমন একজন মানুষকে, যে তার পথের সাথী হবে। বহুদূর যেতে সাহস দিবে। পুরোটা না পারুক, অন্তত তাকে বোঝার চেষ্টা করবে।
সে হাল ছেড়ে দেয়নি। উঠে দাঁড়িয়েছে সব বাঁধাকে অতিক্রম করে। সামনে এগিয়ে চলেছে। যতটা পারা যায়।
চমৎকার অনুপ্রেরনাদায়ক গল্পে অনেক ভালোলাগা । ++
খুব ভালো থাকুন ।
শুভ বসন্ত ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
সুমন কর বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন। শুভ বসন্ত ।
২৬| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
ইখতামিন বলেছেন:
গল্পটা মন ছুঁয়ে গেলো... হিমেলের সম্পর্কে আরেকটু হলে আরও ভালো লাগতো..
তবে শেষের দিকে ৬/৭ এর দৃশ্যপট শুরু হতে না হতেই ৩২/৩৩ পরের দৃশ্যটা তুলে ধরা হয়েছে দেখে কেমন যেনো লাগলো.. শেষের প্যারাটা আরেকটু পরে হলে আরও ভালো হতো..
সুন্দরীর স্বপ্নে বিবর মানে কি বিভোর হবে?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
সুমন কর বলেছেন: আসলে সব গল্প / মুভি কি শেষ হয় ! পাঠকদের বুঝে নিতে হয়। আমিতো হিমেলের সাংসারিক জীবন বা তার ছেলেপুলের কাহিনী বলতে বসিনি। তাহলে সেটা উপন্যাস হবে।
যেমন, ১টি মেয়ে আত্মহত্যা করতে যাবার সময় হঠাৎ ১টি ছেলে এসে বললো, সে তাকে বিয়ে করতে চায়। তাহলে কি গল্প শেষ? মেয়েটি তো ছেলেকে বিয়ে নাও করতে পারে !
আর ঐ বানানটি নিয়ে আমি সন্দেহে ছিলাম, ঠিক করে দেবার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
২৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
ইখতামিন বলেছেন:
বসন্তের শুভেচ্ছা রইলো..
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বসন্তের শুভেচ্ছা রইলো..
২৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৬
বেলা শেষে বলেছেন: জীবন সায়াহ্নে এসে হিমেল দেখতে পায়, জীবনের খাতায় কোন গড়মিল নেই। নেই কোন চাহিদা বা অপূর্ণতা। বাবা-মা'র চেষ্টা ও আন্তরিকতা, সৃষ্টিকর্তার কৃপা আর নিজের উপর বিশ্বাস তাকে পিছিয়ে পড়তে দেয়নি। থেমে যাবার জন্য পৃথিবীতে আসা নয়। সে হাল ছেড়ে দেয়নি। উঠে দাঁড়িয়েছে সব বাঁধাকে অতিক্রম করে। সামনে এগিয়ে চলেছে। যতটা পারা যায়। আর, পিছনে রেখে এসেছে ধূসর অতীত।
Finishing is good.....
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৭
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইলো..
২৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের প্রথম অংশটা বেশি উপদেশমূলক হয়ে গেছে। মনে হচ্ছিলো কোন প্রবন্ধ পড়ছি।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
সুমন কর বলেছেন: প্রথমটুকু ইচ্ছে করেই প্রবন্ধ বা উপদেশ আকারে লিখলাম। নিজেকে বা সবাইকে বলার জন্য। গল্প কেমন লাগল, বললেন না তো !!
ভালো থাকবেন।
অনেক ধন্যবাদ।
৩০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৯
এহসান সাবির বলেছেন: ফাগুনের শুভেচ্ছা রইলো।
পোস্টে ভালো লাগা।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৩১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪৫
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
গল্প ভালো লেগেছে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৩২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩
রাসেলহাসান বলেছেন: আমার কাছে খারাপ লাগেনি। আপনার বোধ হয় এভাবেই শেষ করার ইচ্ছা ছিল। কিছু কিছু গল্প অনেক লম্বা করে বোঝানোর দরকার হইনা! শর্টকার্টেও সব কিছু বোঝানো যায়। যারা বুঝেছে তাঁরা বুঝবে। ভালো লেগেছে। শুভ কামনা।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
সুমন কর বলেছেন: হ্যাঁ, আমি এভাবেই শেষ করতে চেয়েছিলাম।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
৩৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
একলা ফড়িং বলেছেন: আমি তো পড়তে পড়তে ভাবছিলাম এন্ডিংয়ে হয়তো একরাশ দুঃখ থাকবে! হ্যাপি এন্ডিং দেখে খুশি হলাম
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
সুমন কর বলেছেন: সবসময় বিরহ কি ভালো লাগে !!
আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম এবং পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৩৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬
ডট কম ০০৯ বলেছেন: নতুন লেখা কই! সুমন ভাই। ব্লগে এসে খালি হাতে ফেরত গেলাম।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
সুমন কর বলেছেন: একটু ব্যস্ত ! পরে হবে।
দেখি সংকলন দিতে পারি কিনা !
৩৫| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার লেখা আমাকে সত্যি সত্যিই খুবই ভাল লাগে। চমৎকার হয়েছে লেখাটি।
ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২৬
সুমন কর বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম। পাঠক খুশি হলেই, লেখা সার্থক।
ভালো থাকুন।
৩৬| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪২
নিশাত তাসনিম বলেছেন: মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প । হাল ছাড়তে নেই । হাল না ছাড়লে সফলতা আসবেই। ভালো লাগলো পড়ে।
জীবন সায়াহ্নে এসে হিমেল দেখতে পায়, জীবনের খাতায় কোন গড়মিল নেই। নেই কোন চাহিদা বা অপূর্ণতা। বাবা-মা'র চেষ্টা ও আন্তরিকতা, সৃষ্টিকর্তার কৃপা আর নিজের উপর বিশ্বাস তাকে পিছিয়ে পড়তে দেয়নি। থেমে যাবার জন্য পৃথিবীতে আসা নয়। সে হাল ছেড়ে দেয়নি। উঠে দাঁড়িয়েছে সব বাঁধাকে অতিক্রম করে। সামনে এগিয়ে চলেছে। যতটা পারা যায়। আর, পিছনে রেখে এসেছে ধূসর অতীত।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
সুমন কর বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৩৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
রমাকান্তকামার১১০১১৪৫ বলেছেন: অনুপ্রেরণাদায়ক
তবে সবাই যেমনটা বলেছেন, শেষের দিকে মনে হল যেন ফাস্ট ফরোয়ার্ড (FF) মোডে ছিল
ভাল লেগেছে।
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৯
সুমন কর বলেছেন: হয়তো আমি ..........
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৩৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: অসাধারণ!
হিমেলদের জন্য শুভকামনা।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৩
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৩৯| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্পটা ভালো লেগেছে। আসলে অনেক সময় গল্প লেখার সময় সমাপ্তির একটা চিন্তা লেখকের মাথায় থাকে। লেখক ভুলে যান যে তার গভীর চিন্তার প্রতিফলন তিনি পূর্নরুপে পেলেও পাঠকদের তার লেখার উপর নির্ভর করতেই হয়। ফলে অনেক সময় তুলনামূলক তাড়াতাড়িই কিছু গল্প শেষ যায় আর পাঠকদের মনে খানিকটা অতৃপ্তি থাকে।
যাই হোক, আপনার লেখার সাবলীলতা সবসময়ই উপভোগ করি। শুভ কামনা রইল।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য এবং পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে কোন কিছুই পরিপূর্ণ নয়, অসর্ম্পূণ থেকে যায় !!
ভালো থাকবেন।
৪০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
মশিকুর বলেছেন:
অনুপ্রেরণামূলক গল্প। আপনার উদ্দেশ্য সফল। গল্পে ভালোলাগা রেখে গেলাম।
শুভকামনা।।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
সুমন কর বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৪১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
গল্পের বিষয় প্রেরণাদায়ক।
আপনি একটি উদ্দেশ্যকে সামনে নিয়ে গল্পটি লিখেছেন।
ধন্যবাদ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪০
সুমন কর বলেছেন: ঠিক তাই।
সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৪২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৩৩
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: প্রথমটা উপদেশক যেন ঈশপের গল্প সমগ্র পরে ভালো লাগা শুরু হল.......হিমেল আর লেখককে অভিনন্দন..........
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৯
সুমন কর বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগল এবং যেভাবেই হোক আপনার ভাল লেগেছে জেনে, খুশি হলাম।
ভালো থাকবেন।
৪৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩০
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: শুরুতে মনে করেছিলাম রচনা জাতীয় কিছু একটা; গল্প কি এভাবে শুরু হয়?
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪২
সুমন কর বলেছেন: হবে হয়তো !!!!
৪৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
জুন বলেছেন: হিমেল তার বাবাকে দেখতে পায়, নাতি-নাতনি নিয়ে বাড়ির বাগানে খেলা করছে।
খুব ভালোলাগলো আপনার পুরো গল্প টি।
+
ইদানীং বাস্তবে এটা বেশ দুর্লভ সুমন কর । এমন অনেক হিমেল আরো এগিয়ে, আরো উচুতে ওঠার আশায় কোন সুদুর বিদেশে পাড়ি দিয়ে গেছে বউ ছেলে মেয়ে নিয়ে। একাকী নিঃসংগ বাবা মা দেয়াল জুড়ে তাদের ছবি লাগিয়ে বসে আছে। কবে তাদের সময় হবে দেখতে আসার দিন পনের কি মাস থাকবে হয়তো ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১০
সুমন কর বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগছে। আর যা বলেছেন, তা নির্মম সত্য। কিন্তু আমরা তো আশাবাদী। তাই গল্পে পজিটিভ দিকটাই তুলে ধরার চেষ্টা করি। কিছু বলার চেষ্টা করি। যাতে আমি পারি, আমরা পারি ও সকলেই পারি।
ভালো থাকবেন।
৪৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৫
তাসজিদ বলেছেন: লাস্ট পার্ট টা মনেহয় একটি দ্রুতই শেষ করেছেন।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫০
সুমন কর বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৪৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৫
উজবুক ইশতি বলেছেন: ভালো লিখেছেন, অনুপেরনা পেলাম
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন।
৪৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:২৪
শান্তির দেবদূত বলেছেন: চমৎকার! হিমেলের স্পিরিটটা সুন্দর করেই ফুটিয়ে তুলেছেন। থিমটা আনকমন ছিল, আরও বিস্তারিত লেখার সুযোগছিল যদিও; তবে ব্লগের জন্য পার্ফেক্ট। চালিয়ে যান, সামনে এমন আরও দারুন দারুন গল্প উপহার দেন। শুভেচ্ছা।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
সুমন কর বলেছেন: ............তবে ব্লগের জন্য পার্ফেক্ট।
অনেকদিন পর আপনাকে আমার ব্লগে এবং আপনার মন্তব্য পেয়ে ভাল লাগছে।
মূল থিমই ছিল হিমেল, তাই আর বাড়াইনি।
ভালো থাকবেন।
৪৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬
মাসুদ ০০৭ বলেছেন: খোব ভালো লাগলো স্যার
৩১ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪৯| ০৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
চড়ুই বলেছেন: প্রথম দিকে বেশ ভালো লেগেছিল কিন্তু শেষের দিকে এসে কাহিনীটা একটু নুইয়ে পরেছে । শুভ কামনা রইল।
০৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
সুমন কর বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পূর্ণতার গল্প, এরকম গল্প পড়তে খুব ভালো লাগে। +
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫১
সুমন কর বলেছেন: পুরনো একটি গল্প, সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৩
ফাহিম আহ্মেদ বলেছেন: খুবই ভালো গল্পটি, এক কথায় অসাধারণ।
ইশ্, আমার জীবনটারও যদি এমন সুখী সমাপ্তি হতো!
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫০
সুমন কর বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
শুভ রাত্রি।
৫২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
নাজনীন১ বলেছেন: চমৎকার!
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০১
সুমন কর বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
৫৩| ২০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: "সহ্য হয়ে গেছে সকল উৎসুক চোখের নীরব ভাষা" -
৫৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১২:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত মটিভেশনাল একটা গল্প।
"সহ্য হয়ে গেছে সকল উৎসুক চোখের নীরব ভাষা" - এভাবেই আমাদেরকে কূটব্যক্তিদের নীরব আক্রমণকে উপেক্ষা ও অগ্রাহ্য করে এগিয়ে যেতে হবে।
থেমে যাবার জন্য পৃথিবীতে আসা নয় - সঠিক!
আনকমন গল্পে দ্বাদশতম প্লাস। + +
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
ডট কম ০০৯ বলেছেন: হইল না সুমন ভাই!! ফাকি দিছেন গল্পে।
শেষদিকে অনেক তাড়াহুড়া করছেন গল্প শেষ করতে।
পাঠক কে এই ভাবে ঠকাইলে চলবে না।
হাহহাহাহ
আরো সচেতন হতে হবে। সমালোচনা করলাম বলে আবার মাইন্ড কইরেন না।