![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাকে পড়লে মনে খুঁজো এইখানে,এখানে খুঁজছি আমি জীবনের মানে।
Name: A Separation (2011)
Original Title: Jodaeiye Nader az Simin
Director and Writer: Asghar Farhadi
Release Date: 16 March 2011 (Iran)
Language: Persian
Run Time: 123 min.
Genre: Drama
IMDb Rating: 8.4
Position on Top 250 IMDb Charts: 105.
Won Oscar: Best Foreign Language Film of the Year 2012.
Stars:
Peyman Moaadi as Nader
Leila Hatami as Simin
Sareh Bayat as Razieh
Shahab Hosseini as Hojjat
Sarina Farhadi as Termeh
Kimia Hosseini as Somayeh
ইংরেজী, বাংলা এবং হিন্দি ছাড়া ভিনদেশী ছবি খুব একটা দেখি না। যা দেখি তার ৯০ ভাগই ইংরেজী ছবি। ভাল ছবিগুলো পরে জেনেশুনে অবশ্যই দেখি। A Separation (2011) ছবিটি দেখার মূল কারণ হল IMDb এর রেটিং ৮.৪, Top 250 IMDb Charts এর মধ্যে ছবিটির অবস্থান ১০৫তম এবং ২০১২ সালে Best Foreign Language Film হিসেবে Oscar জিতেছে।
কাহিনী:
Nader এবং Simin মধ্যবিত্ত ইরানী দম্পতি। তাদের ১৪ বছরের বৈবাহিক জীবন। তারা কোটে এসেছে ডিভোর্স চাইতে। Nader কোন নেশাগ্রস্থ, দুশ্চরিত্রের মানুষ নয় কিংবা স্ত্রীর ভরণপোষণ দিতে অস্বীকৃতি করেনি। Simin চাইছে তার ১১ বছরের (২ সপ্তাহ বাকি) একমাত্র মেয়ের (Termeh) আরো ভাল সুযোগ-সুবিধার জন্য ইরান ছেড়ে স্থায়ীভাবে চলে যেতে। কিন্তু Nader তা চাইছে না। দেশে থাকার হাজার কারণের মধ্যে অন্যতম কারণ হচ্ছে তার বাবা Alzheimer's রোগে আক্রান্ত। যা একটি স্নায়বিক ব্যাধি। এ রোগে মস্তিষ্কের কোষগুলো মৃত হয়ে যায় এবং রোগীর স্মৃতিশক্তি এবং বোধশক্তি ক্রমাগত হ্রাস পায়। প্রথমদিকে রোগী সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ঘটনা মনে রাখতে পারে না। পরবর্তীতে রোগের মাত্রা প্রকট হলে রোগীর ভাষাগত, মানুষ সনাক্তকরণ, নড়াচড়া এবং আচরণগত সমস্যাসহ নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। যার দরুণ, রোগী নিজেকে সমাজ এবং পরিবার থেকে প্রত্যাহার করে নেয়।
দীর্ঘ দেড় বছরের চেষ্টা ও কষ্টের পর ভিসা পাওয়া গেছে এবং যার মেয়াদ আছে আর মাত্র ৪০ দিন। আর যেহেতু Nader তার বাবাকে একা ফেলে যাবে না তাই মেয়ের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে Simin মেয়েকে নিজের সাথে নিয়ে যাবার জন্য ডিভোর্সের মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নেয়। আবার মেয়ের বয়স এখনো ১১ হয়নি তাই বাবা যদি অনুমতি না দেয় Simin তার সাথে মেয়েকে নিয়ে যেতে পারবে না। এছাড়া এটি একটি পারিবারিক সমস্যা এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান সম্ভব। বিচারক তাদের অভিযোগপত্র গ্রহণ নয় বলে ফাইলে সাইন করিয়ে মামলা খালাস করে দেন।
ডিভোর্স না পেয়ে Simin তার বাবার বাড়ি চলে যায়। Termeh থেকে যায় তার বাবার সাথে। Nader সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত অফিসে থাকে এবং Termeh সকালে স্কুলে চলে যায়। তাই যাবার আগে Simin মোটামুটি পরিচিত Razieh-কে ঠিক করে দেয়। যার কাজ হলো Nader এর বাবাকে দেখাশুনা করা। যদিও কাজটি করার কথা ছিল Razieh এর স্বামী Hojjat এর। যে কিনা একটি জুতা মেরামত দোকানে ১০ বছর কাজ করার পর বর্তমানে বেকার এবং মাথায় অনেক ঋণের বোঝা। তাই তাদের টাকা খুব জরুরী। পরবর্তীতে Hojjat এর অনুমতি ছাড়াই Razieh কাজটি করতে থাকে।
Razieh প্রথম দিন কাজে এসে এক তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয় এবং কাজটি ধর্মানুসারে করা যাবে কিনা একজনকে ফোন করে জিজ্ঞেস করে নেয়। Razieh এর সাথে সব সময় থাকত তার ৪ বছরের মেয়ে Somayeh। এভাবে বেশ কিছুদিন চলে যায়। একদিন Termeh-কে নিয়ে Nader অফিস থেকে তাড়াতাড়ি ফিরে এসে দেখে, তার বাবার হাত ঘুমন্ত অবস্থায় খাটের সাথে বাঁধা এবং উনি নিচে পড়ে আছে। এছাড়া কিছু টাকাও পাওয়া যাচ্ছে না। যা ছিল Razieh এর দৈনিক পারিশ্রমিক। Razieh তার মেয়েকে নিয়ে বাহির থেকে দরজা বন্ধ করে একটু বাহিরে যায়। সবার কাছে চাবির কপি থাকে।
বাবাকে ঐ অবস্থায় দেখে Nader রাগান্বিত হয় এবং ধৈর্য হারিয়ে ফেলে। চুরি এবং দায়িত্ব-জ্ঞানহীনতার অপরাধে Razieh এর সাথে কথা কাঁটাকাঁটি হয় এবং এক পর্যায়ে Razieh-কে হালকা ধাক্কা দিয়ে দরজা থেকে বের করে দেয়। Razieh ছিল সাড়ে চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
Hojjat, Nader এর বিরুদ্ধে খুনের কেস করে দেয়। কারণ হিসেবে দাঁড় করায়, Nader এর দেয়া ধাক্কার কারণে Razieh এর গর্ভপাত ঘটে। এরপর শুরু হয় আত্মপক্ষ সর্মথনের খেলা। আসলেই কি Nader এর জন্য এরূপ হয়েছিল? জানতে হলে শেষ পর্যন্ত দেখতে হবে !
Hojjat বারবার দাবি করছে, Razieh অন্তঃসত্ত্বা জানা সত্ত্বেও Nader ঐভাবে ধাক্কা দিয়েছে। Razieh ও তাতে সর্মথন দিয়ে যায়। অপরদিকে Nader, Razieh এর অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি জানতো না বলে দাবি করে। কিন্তু Razieh কোটে বলে, সে যেদিন প্রথম কাজে যোগদান করে তখন Termeh এর গৃহশিক্ষিকার সাথে এ নিয়ে কথা হয় এবং উনার কাছ থেকে এক পরিচিত ডাক্তারের ফোন নম্বর সংগ্রহ করে এবং এই কথাগুলো Nader রান্না ঘর থেকে শুনেছিল। সুতরাং Razieh এর অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি Nader এর অজানা নয়। পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি-তর্ক চলতে থাকে। কেউ তাদের অবস্থান থেকে সড়ে দাঁড়াবার নয়। বিরূপ পরিস্থিতিতে Nader এর পাশে এসে দাঁড়ায় Simin এবং ঐ সময়টুকু তার সাথেই থাকে। Nader প্রতিবেশী এবং সমাজের কাছে একজন সম্ভ্রান্ত এবং শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তি বলেই পরিচিত।
সাক্ষী হিসেবে আদালতে হাজির করা হয় Termeh এর শিক্ষিকাকে। উনি ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সাক্ষ্য প্রদান করায় বিচারক কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারেনি। কিন্তু Hojjat বিচারককে বলে, উনি মিথ্যে কথা বলছেন। Hojjat রেগে যায় এবং পরবর্তীতে উনার স্কুলে গিয়ে এক অপ্রীতিকর পরিবেশের সৃষ্টি করে। Termeh সেখানেই পড়াশুনা করত। এতে শিক্ষিকা এবং Simin তার মেয়ের নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়ে। Simin ভয় পেয়ে Nader কে Hojjat এর সাথে মামলা মিমাংসা করে নিতে বলে। কারণ Hojjat এর হুমকির জন্য ঐ শিক্ষিকা তার স্টেইঁম্যান্ট পরিবর্তন করে ফেলে। বিচারক সাড়ে চার মাসের বাচ্চাকে পূর্ণাঙ্গ মানুষ বিবেচনা করে Nader এর বিরুদ্ধে ৪০ মিলিয়ন ক্ষতিপূরণ ধার্য করে।
তিন দিনের মধ্যে টাকা পরিশোধ না করলে Nader কে জেলে যেতে হবে। কিন্তু Nader দোষ স্বীকার করতে এবং টাকা দিতে নারাজ। সে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে চাইছে। আসলেই কি সে নির্দোষ ?
যে মেয়ের ভাল করার জন্য Simin ডির্ভোসের মতো সিদ্ধান্ত নেয়, আজ সে মেয়ের জীবনই এক বিরাট অনিশ্চিতের মুখোমুখি ! কি করবে Simin?
Hojjat এর সাথে দেখা করে Simin। বোঝানোর চেষ্টা করে, যে চলে গেছে তাকে আর ফিরে পাওয়া যাবে না। Nader-কে জেলে পাঠানো হলে টাকাও পাওয়া যাবে না। শুধুশুধু তার এবং তার মেয়ের জীবন এভাবে এলোমেলো করে কোন লাভ নেই। ১৫ মিলিয়ন টাকার প্রস্তাব দেয় কেসটি তুলে নেবার জন্য। যেহেতু Hojjat এর অনেক ঋণ তাই প্রতিবেশীরা উপদেশ দেয় টাকা নিয়ে কেস মিমাংসা করে ফেলতে। প্রথমে নিতে রাজি না হলেও পরে Hojjat নিমরাজি হয়ে যায়।
ওদিকে Nader টাকা দিবে না বলেও স্ত্রীর অনুরোধে শেষ পর্যন্ত সম্মতি দেয়। এর আগে Razieh Simin-কে একা ডেকে কিছু অজানা কথা বলে। কি ছিল সে কথা !
একদিন Nader এর বাবা ভুলে কাউকে না বলে ঘরের বাহিরে চলে গিয়েছিল। রাস্তার ওপারে পত্রিকার দোকানে। উনাকে ঘরে না পেয়ে Razieh ছুটে গিয়েছিল রাস্তায়। কি ঘটেছিল?
যদি কারো ঋণ থাকে তাহলে টাকা নেওয়া এক বিরাট পাপ এবং এতে Razieh এর মেয়ের অমঙ্গল হতে পারে। তাই Razieh, Simin-কে টাকা দিতে না করে। কিন্তু Simin এ বিষয়ে Nader কে কিছু বলেনি।
পরদিন, Nader সবাইকে নিয়ে Hojjat এর বাসায় যায় টাকা দিতে। কিন্তু Nader টাকা দেবার আগে সে তার মেয়ে এবং Razieh এর উপস্থিতিতে কিছু বলতে চায়। যেহেতু Razieh একজন ধার্মিক মানুষ তাই পবিত্র কুরআনের নামে শপথ করে বলতে হবে, Nader-ই তার গর্ভপাতের কারণ। পবিত্র কুরআন আনতে বলা হয়। কিন্তু Razieh শপথ করতে রাজি নয়। Razieh, Hojjat-কে সব সত্য বলে দেয়। Hojjat অনেক অনুরোধ করে শপথ করার জন্য এবং সব পাপ নিজের মাথায় নিতে চায়। কিন্তু Razieh শপথ করেনি। Hojjat রাগ করে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। কেস তুলে নেওয়া হয়।
শেষে Nader এবং Simin আবার আদালতে মুখোমুখি হয়। ডির্ভোসের জন্য। তার মেয়েকে ডেকে বলা হয়, "তোমার বাবা-মা আলাদা হতে যাচ্ছে এবং তুমি কার সাথে থাকবে সে সিদ্ধান্ত তারা তোমার উপরই ছেড়ে দিয়েছে। তুমি কি তোমার সিদ্ধান্ত নিয়েছ?" মেয়েটি জিজ্ঞেস করে, এটি কি এখনই বলতে হবে? বিচারক বলে, তুমি যদি এখনো সিদ্ধান্ত না নিয়ে থাকো তাহলে পরে বললেও হবে। মেয়েটি বলে, সে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু বলতে পারে না। বিচারক Nader এবং Simin-কে বাহিরে যেতে বলে। হয়ত তাদের সামনে বলতে পারছে না। তারা বাহিরে যায়। অপেক্ষা করে............
কিছু প্রশ্নের উত্তর না শোনা বা দেখাই ভালো ! নিজের মতো করে নিতে হয়। কিংবা থাক না অজানা। পরিচালক তাই করেছেন। উত্তরটি দর্শকদের কাছেই রেখে গেছেন। দৃশ্যটি অসাধারণ ভাবে ধারণ করা হয়েছে। হৃদয়ে দাগ কেঁটে যাবে। স্তব্ধ হতে হবে কিছুক্ষণের জন্য।
সবাই তার চরিত্রানুযায়ী অসাধারণ অভিনয় করেছে।
যারা ড্রামা কিংবা পারিবারিক ছবি দেখতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য অসাধারণ একটি মুভি। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভাল লাগবে। কিন্তু যারা এ্যাকশন বা মারামারি দেখতে অভ্যস্ত তাদের দেখার প্রয়োজন নেই। কিছু ঘটনা প্রশ্ন হিসেবে রেখে দিয়েছি। উত্তর জানতে হলে অবশ্যই মুভিটি দেখতে হবে।
♠ ♠ কিছু মনকাড়া বা অসাধারণ দৃশ্য:
✪ প্রথম দৃশ্যেই স্বামী-স্ত্রীর ডির্ভোসের যুক্তি-তর্ক।
✪ বাবা অসুস্থ তাই উনাকে না ছেড়ে যাবার জন্য স্ত্রীর সাথে ডির্ভোসে রাজি হয়ে যাওয়া। বাবার প্রতি ছেলের দায়িত্ব, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার বহি:প্রকাশ।
✪ কাজ করার আগে সেটি ধর্মানুসারে গ্রহণযোগ্য হবে কি, জেনে নেওয়া।
✪ বাবাকে অসহায় অবস্থায় দেখে, ছেলের উদ্বিগ্ন হওয়া।
✪ কেসের প্রয়োজনে বাবাকে ডাক্তারী পরীক্ষা করাতে নিয়ে যাওয়া এবং না করিয়ে ফিরে আসা।
✪ নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার আপ্রাণ চেষ্টা।
✪ মেয়েকে পড়া দেখাবার সময়, সত্য-অসত্য প্রশ্নে বাবার নীরব থাকা।
✪ ৪ বছরের ছোট একটি ফুটফুটে বাচ্চা মেয়ের দাবি, তা মা চুরি করেনি।
✪ পাপ এবং নিজের মেয়ের ক্ষতি হবে, তাই টাকার প্রয়োজন থাকা সত্ত্বেও টাকা না নেওয়া।
✪ মেয়েকে ছেড়ে মা যাবে না-এই কারণে নীরবে বাবার সাথে থাকা এবং বাবাকে বুঝতে না দেয়া।
✪ সবাই যখন টাকা দিয়ে মিমাংসা করার জন্য একত্র হয় কিন্তু হঠাৎ অন্য কিছু ঘটে যাওয়া।
✪ সিদ্ধান্ত নেয়া তবুও শেষ দৃশ্যে মেয়ের নীরব থাকা।
ডাউনলোড লিংক:
A Separation (2011)
এটি আমার লেখা প্রথম মুভি রিভিউ। ভাল-মন্দ কেমন হল জানি না ! প্রথমবার বলে একটু বিস্তারিতই লিখলাম।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সুমন কর বলেছেন: সময় করে দেখে ফেলুন। কাহিনীনির্ভর মুভি। ভাল লাগবে।
২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: আগে দেখা বেশকিছু ইরানী ছবি মনে দাগ কেটেছিল । বিষয়বস্তুর জন্য ছবিটা ওয়াচলিস্টে রাখলাম ।
রিভিউ'র স্টাইলটা অনবদ্য । ভালো লেগেছে ।
প্লাস++
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
সুমন কর বলেছেন: মামুন ভাই, মুভিটি সংগ্রহ করে রাখুন। (চাইলে অামিও দিতে পারি) যেদিন অফিস অফ থাকবে কিংবা নেট থাকবে না, সেদিন ঠাণ্ডা মাথায় দেখে ফেলুন। চমৎকার অভিনয় ও কাহিনী। কে বলে, অল্প বাজেটে ভাল মুভি নির্মাণ সম্ভব নয় !!! দেখে তারপর বলুক।।
রিভিউ'র স্টাইলটা ভাল লেগেছে জেনে, একটু হালকা হলাম। চাপে ছিলাম ! যদি কারো পছন্দ না হয়।
প্লাস দেয়া এবং সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৬
সাখাওয়াত সনেট বলেছেন: মুভিটা দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি। আমাদের দেশের নির্মাতারা সবসময় বাজেট কম বাজেট কম করে। কিন্তু ভালো মুভি বানাতে বাজেট লাগেনা। শেখা উচিৎ শালীনতা বজায় রেখে কিভাবে এত অসাধারণ মুভি বানানো যায়....
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। অার যা বলেছেন তাতে পূর্ণ সহমত।
শেখা উচিৎ শালীনতা বজায় রেখে কিভাবে এত অসাধারণ মুভি বানানো যায়....
৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২২
টু-ইমদাদ বলেছেন: দেখার সাধ মিটে গিয়েছে . . অসাধারণ হয়েছে . . .
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সুমন কর বলেছেন: সাধ মিটে গিয়েছে ... বুঝলাম না !!
যদি রিভিউ ভাল লাগে, তাহলে অবশ্যই সময় করে দেখে নিবেন।
৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
আরমিন বলেছেন: দেখছি মুভিটা, প্রথমদিকে যতটা ভালো লেগেছিলো, শেষের দিকে ততটা আর ভালো লাগেনি! তবে আপনার রিভিও ভালো হয়েছে ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২০
সুমন কর বলেছেন: শেষের অভিনয়টুকু বা ড্রামা খারাপ না। অাবেগপ্রবণ !
রিভিউ ভাল লেগেছে জেনে, খুশি হলাম।
৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৮
সকাল রয় বলেছেন:
দারুন দারুন
বেশ গুছিয়ে লিখেছেন। মুভি দেখার ইচ্ছে রইলো। সময় পেলেই দেখে নেবো।
অনেক ধন্যবাদ
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৫
সুমন কর বলেছেন: ইচ্ছে থাকলে অবশ্যই সময় করে দেখে নিয়েন।
৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৯
ডি মুন বলেছেন:
খুব চমৎকার করে সব গুছিয়ে লিখেছেন।
ছবিটা দেখা হয় নি, তবে আপনার রিভিউ পড়েই অনেকটা কল্পনায় দেখা হয়ে গেল মনে হচ্ছে।
+++++
শুভেচ্ছা সতত
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
সুমন কর বলেছেন: একটু বিস্তারিতই লিখলাম। কল্পনায় দেখা হয়ে গেছে, এবার বাস্তবে সময় করে দেখে ফেলো।
মনে হয়, অনেক দিন পর তোমার মন্তব্য পেলাম।
ভালো থেকো।
৮| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৫
আবু শাকিল বলেছেন: রিভিউ খুব গুছিয়ে লিখেছেন । রিভিউ স্টাইল ভাল লাগল।
মুভি টা দেখতে হবে।
ভাল থাকবেন সুমন দা
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১২
সুমন কর বলেছেন: সময় করে দেখে নিয়েন কিন্তু !
ধন্যবাদ।
৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন: প্রথম হলেও প্রথম মুভি রিভিও লেখা বলে মনে হয়নি । অসাধারন হয়েছে । মুভিটা অনেক আগেই দেখেছিলাম । চমৎকার একটা মুভি ।
++++++++
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৯
সুমন কর বলেছেন: মুভিটি দেখেছেন এবং রিভিউ ভাল লেগেছে - ভাল লাগল।
অনেক ধন্যবাদ।
১০| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮
ইমিনা বলেছেন: আপনার রিভিউ পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
অথচ মুভিটা দেখে ভালো লাগে নি। আমার কাছে মনে হয়েছে, মুভিটার চিত্রায়ন অনেক ক্ষেত্রেই অহেতুক ভাবে টেনে বড় করা হয়েছে এবং গতিময়তাও বেশ মন্থর ছিলো। সব চেয়ে বড় কথা হলো - বাবা মায়ের সম্পর্ক বিচ্ছিন্নতার সিদ্ধান্তে ও আইনানুগ প্রক্রিয়া চলাকালীন সময়ে তাদের সন্তানের মানসিক বিপর্যস্ততা আরো টাচি করে উপস্থাপন করা উচিত ছিল।
আরো বেশি বেশি মুভি রিভিউ পাবো বলে আশা রাখছি। শুভকামনা ।।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
সুমন কর বলেছেন: চেষ্টা করবো।
অ.ট.: ধন্যবাদ জানিয়ে অবাক হলেন কেন ??? অামিতো বলেছি, অামি পাঠক, লেখক না।।। অামি অাপনাদের মতো লিখতে ........
১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০১
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: রিভিউ বেশ লিখেছেন।
ঘটনা পড়েই ছবিটি দেখার ইচ্ছা পোষন করছি।
ভাল থাকবেন
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২২
সুমন কর বলেছেন: আশা করি, ছবিটি ভাল লাগবে। তবে সময় নিয়ে দেখতে হবে।
শুভ রাত্রি।
১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৬
আলম দীপ্র বলেছেন: এখন থেকে রিভিউ লিখবেন কিন্তু সুমনদা !
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩০
সুমন কর বলেছেন: কেন !!!
শুভ রাত্রি।
১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৯
ডট কম ০০৯ বলেছেন: এই মুভিটার বেশ নাম শুনেছি। আজ আপনার বদৌলতে রিভিঊ পড়া হল সময় করে দেখব।
রিভিঊ দারুন হইছে।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩
সুমন কর বলেছেন: নাম শুনেছেন ও রিভিউ পড়েছেন, এবার দেখে ফেলুন। ভাল লাগবে।
ধন্যবাদ।
১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৯
এম এম করিম বলেছেন: প্রথম রিভিউতেই বাজিমাত!
+++++
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩
সুমন কর বলেছেন: সত্য নাকি !!
ধন্যবাদ।
১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এটা দারুন একটা মুভি। যারা এখনও দেখেন নি আশা করি তারা দ্রুত দেখে ফেলবেন! আপনি রিভিউ ভালোই লিখেছেন।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫
সুমন কর বলেছেন: অাপনিও না দেখে থাকলে, দেখে ফেলুন। যদিও অাপনি ব্যস্ত !!
ভাল অাছেন তো !!!
ধন্যবাদ।
১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪২
ঢাকাবাসী বলেছেন: রিভিউ ভাল হয়েছে। ছবিটা দেখিনি।
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৭
সুমন কর বলেছেন: সময় করে দেখে নিয়েন।
ধন্যবাদ।
১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২২
এহসান সাবির বলেছেন: সেরা রিভিউ দাদা।
দেখে আবার মন্তব্য করে যাবো।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগলে অারো খুশি হবো।
ভালো থাকুন।
১৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: চমৎকার রিভিউ সুমন দা।
মুভিটা ডাউনলোড দিলাম।
কাল দেখব।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
সুমন কর বলেছেন: দেখে ভাল না লাগলে কিন্তু অামার দোষ নাই।
ভালো থাকুন।
অ.ট.: ইদানিং ব্লগে কম দেখা যাচ্ছে।
১৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার খুব প্রিয় একটা ছবি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৪
সুমন কর বলেছেন: হাসান ভাই, রিভিউ কেমন হলো বললেন না !!
অাপনার প্রিয় ছবি জেনে ভাল লাগল।
ভালো থাকুন।
২০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫০
প্রামানিক বলেছেন: কাহিনী পড়ে মুভি দেখার ইচ্ছা হলো। ধন্যবাদ
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
সুমন কর বলেছেন: দেখে বলবেন কেমন লাগল?
রিভিউ পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:২৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: গল্পটা বেশ সুন্দর । রিভি্উ পড়ে দেখতে ইচ্ছা হয়। কিন্তু শেষটা এমন অসমাপ্ত রেখে দেওয়াটা .......না রাখলেই ভালো হ্ত। মুভি দেখে একটা অতৃপ্তি নিয়ে বের হতে কার ভালো লাগে?
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
সুমন কর বলেছেন: ওটা ইচ্ছে করেই রহস্য !
দেখলে খারাপ লাগার কথা নয়, লাগলে অামি দায়ী না।
ভালো থাকুন।
২২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
লিরিকস বলেছেন: ভালো থাকবেন।
শুভেচ্ছা।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
অ.ট.: অাজ রাতে সামুতে অাড্ডা দেবার দাওয়াত রইলো।
২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
অদৃশ্য বলেছেন:
ছবিটা দেখবার ইচ্ছা রাখলাম... রিভিউ ভালো লেগেছে...
শুভকামনা...
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
সুমন কর বলেছেন: অনেক দিন পর অাপনাকে অামার ব্লগে পেলাম। কেমন অাছেন?
রিভিউ ভালো লেগেছে, জেনে খুশি হলাম।
ভালো থাকুন।
২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৯
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: ভাই কিছু মনে না করলে এক বার ঘুরে আসতে পারেন এই লিংকে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩২
সুমন কর বলেছেন: কিছু মনে করি নাই, ঘুরে অাসলাম।
অাজ রাতে কিন্তু অামি সামুতে আড্ডা দিতে যাচ্ছি। চলে অাসবেন.......
২৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সুমন দা গত এক সপ্তাহ একটু বেশি বিজি ছিলাম । তাই ব্লগে বেশি সময় দিতে পারি নি। নতুন বছরের শুরু থেকে আবার সময় দেয়া শুরু করব।
ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪০
সুমন কর বলেছেন: নতুন বছরে অাপনি ব্লগে নিয়মিত হবেন- এই প্রত্যাশাই রইলো।
আপনাকেও ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা।
চলে অাসুন অাড্ডা।
২৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
ভাল মুভি।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫০
সুমন কর বলেছেন: ২০১৩ সালে থার্টি ফাস্ট নাইটে অামরা অাড্ডা দিয়েছিলাম এবং মনে পড়ে অাপনি ছিলেন প্রথম এবং দীর্ঘক্ষণ আড্ডা করে যাবার ব্লগার। তখন অামি বেশ নতুনই ছিলাম। এবারও সে রকম একটি অাড্ডার অায়োজন করে ছিলাম কিন্তু অাপনাকে পাইনি। তাই অাপনার ব্লগে ঢুঁ-মেরে এসেছিলাম।
তা কেমন অাছেন?
নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
২৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫২
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
আমি ওই পোষ্টটা কালকে দেখেছিলাম, পরে কমেন্ট দেয়ার সময় আর খুঁজে পাইনি।
আমি ওই পোষ্টে যাচ্ছি।
আমি ভাল, আপনি?
হ্যাপি নিউ ইয়ার।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
সুমন কর বলেছেন: এইতো মোটামুটি আছি।
২৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৫
কালীদাস বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, রিভিউ ভাল হয়নি। হাই স্পয়লার এলার্ট ট্যাগ দিতে হচ্ছে রিভিউটার ব্যাপারে। কাহিনী প্রায় পুরোটাই লিখে ফেলেছেন, যেটা অনেক ভিউয়ার কমিয়ে ফেলবে অথবা ওয়েটিং-এ পাঠিয়ে দেবে। বরং মুভিতে আপনার ভাল লাগা দিকগুলো আর ক্রিটিকগুলো ফোকাস করলে সেটা রিভিউ টাইটেল দিলে ঠিক হত- সেটাই রিভিউ।
এনিওয়ে, এটা আপনার ফাস্ট এটেম্পট, পরেরগুলোতে জিনিষটা মাথায় রাখবেন আশা রাখি
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর এবং নির্দেশনামূলক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে লাইক।
তবে যে বিষয়ে অাপনার ট্যাগ দিতে ইচ্ছে করছে, তার সাথে একমত নই। অামি শুধু কাহিনীটাই নিজের মতো করে লিখেছি।
বরং মুভিতে আপনার ভাল লাগা দিকগুলো আর ক্রিটিকগুলো ফোকাস করলে সেটা রিভিউ টাইটেল দিলে ঠিক হত- সেটাই রিভিউ। - সহমত।
বুঝতেই পারছেন, এটা অামার প্রথম লেখা, পরবর্তীতে চেষ্টা থাকবে।
অামার ব্লগে প্রথম অাসার জন্য ধন্যবাদ।
২৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২১
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
চমৎকার মুভি। ভাল্লাগছিলো।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮
সুমন কর বলেছেন: ধন্যবাদ। অাশা করি, ভাল অাছেন।
৩০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৩২
এনামুল রেজা বলেছেন: দেখা হয়নি ছবিটা এখনও। দেখে ফেলতে হবে।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
সুমন কর বলেছেন: সময় করে দেখে নিয়েন।
ধন্যবাদ।
৩১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
আমি অথবা অন্য কেউ বলেছেন: ভালোলাগা মুভির চমতকার রিভিউ
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৮
সুমন কর বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
৩২| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: কাহিনী অনেক বেশি বলে ফেলেছেন। কিছুটা বলে বাকিটা দর্শকের জন্য রেখে দেয়া যেত।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩২
সুমন কর বলেছেন: হুম; প্রথম বলে একটু চর্চা করে নিলাম। অাগামীতে চেষ্টা থাকবে।
ভাল থাকুন। ধন্যবাদ।
৩৩| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: মুভি রিভিউ ভাল হয়েছে। রিভিউ পড়ে ছবি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেছে এবং ছবিটা দেখার আগ্রহ জন্মেছে।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬
সুমন কর বলেছেন: সময় করে দেখে নিয়েন।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
রেদওয়ান খান বলেছেন: পড়ে ভাল লাগলো। দেখি, দেখবো মুভিটি।